Tag: constitution bench

constitution bench

  • Bigamy: মুসলিমদের একাধিক বিয়েতে আপত্তি! আবেদন খতিয়ে দেখবে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ

    Bigamy: মুসলিমদের একাধিক বিয়েতে আপত্তি! আবেদন খতিয়ে দেখবে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিমদের একাধিক বিয়ের (Bigamy) বিষয়ে জমা পড়া আপত্তির আবেদনপত্র খতিয়ে দেখতে সঠিক সময়ে সাংবিধানিক বেঞ্চ (Constitution Bench) গঠন করা হবে। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। মুসলমানদের একাধিক বিয়েতে অনুমতি দেওয়া হবে কেন? এ ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে আবেদনপত্র জমা পড়েছিল দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই এদিন সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের কথা। এদিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি পিএস নরসিমহা এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চে এই আবেদনটি উত্থাপন করেন আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়। সেই আবেদন প্রসঙ্গেই বিচারপতি বলেন, সঠিক সময়ে এ নিয়ে সাংবিধানিক বেঞ্চ তৈরি করব।

    একাধিক বিয়ে (Bigamy)…

    ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারা অনুযায়ী, বিবাহিত কেউ যদি নিজের স্বামী বা স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় বিয়ে করেন, তাহলে দ্বিতীয় বিয়েটি বাতিল করা হয়। প্রথম স্বামী বা স্ত্রী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় বিয়ে করায় শাস্তি হিসেবে কারাদণ্ড ও জরিমানাও করা হয়। তবে মুসলমানদের ক্ষেত্রে এই ধারা প্রযোজ্য হয় না। মুসলিম পার্সোনাল ল’ অ্যাপ্লিকেশন অ্যাক্ট ১৯৩৭ এর ২ নম্বর ধারায় একাধিক বিয়েতে (Bigamy) মুসলিম পুরুষদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া আবেদনপত্রে এই ধারাকে অসাংবিধানিক হিসেবে ঘোষণা করার আর্জি জানানো হয়েছে।মুসলিমদের একাধিক বিয়ের বিষয়ে জমা পড়া আবেদনপত্রে বলা হয়েছে, যেখানে অন্য ধর্মে একাধিক বিয়ের রীতি নিষিদ্ধ, সেখানে কোনও একটি নির্দিষ্ট ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে এই রীতিকে অনুমতি দেওয়া যায় না। এই রীতি মহিলাদের ওপর নিপীড়ন বলেও উল্লেখ করা হয়েছে আবেদনপত্রে।

    আরও পড়ুুন: ‘এই চোর পার্থ’! স্লোগানের পাশাপাশি সাসপেন্ডেড তৃণমূল নেতার ফাঁসিও চাইল জনতা

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের অগাস্টে এক ঐতিহাসিক রায়ে সুপ্রিম কোর্ট তিন তালাক প্রথাকে অসাংবিধানিক ও বেআইনি ঘোষণা করেছিল। ২০১৮ সালে একটি আবেদনের প্রেক্ষিতে বহু বিবাহ ও নিকাহ হালালা প্রথার সাংবিধানিক বৈধতা খতিয়ে দেখতে সম্মত হয়েছিল শীর্ষ আদালত। ওই আবেদনে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছিল মুসলিম পুরুষের একই সঙ্গে চারজন স্ত্রী (Bigamy) থাকার অধিকারের বৈধতাকে। সেই সঙ্গে নিকাহ হালালা প্রথাকেও অসাংবিধানিক বলে দাবি করা হয়েছিল ওই আবেদনে। এই প্রথা অনুযায়ী, কোনও মুসলিম নারী যদি সেই পুরুষকেই ফের বিয়ে করতে চান, যাঁর সঙ্গে তাঁর একবার বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে, তা হলে আগে অন্য কোনও পুরুষকে বিয়ে করে তাঁর কাছ থেকে তালাক নিয়ে আসতে হবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের উপাসনা স্থল আইনকে (Places Worship Act) চ্যালেঞ্জ জানিয়ে যেসব আবেদন  জমা করা হয়েছিল, সেই আবেদন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে (Constitution Bench) পাঠানো যেতে পারে। শুক্রবার একথা জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ওই আইনে বলা হয়েছিল, স্বাধীনতার পরে যেসব ধর্মীয় স্থানের চরিত্র যা ছিল, তাই থাকবে। যার জেরে ওই আইনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যেত না। এবার সেই আইন সংক্রান্ত আবেদনের বিচার হবে দেশের শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চে। এদিন আদালতে হাজির ছিলেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তাঁর কাছে ১৯৯১ সালের ওই আইনের বৈধতা সংক্রান্ত বিভিন্ন জনস্বার্থ রক্ষা আবেদনের জবাবও চাইল আদালত। 
    বারাণসীর জ্ঞানবাপী এবং মথুরায় যে দুটি উপাসনা স্থল মসজিদ ছিল বলে দাবি করা হয়, সেগুলির ওপর আলোকপাত করতে দেশের শীর্ষ আদালতে আবেদন করেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য সুব্রহ্মণিয়ম স্বামী। সুপ্রিম কোর্টে এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করেছিলেন জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়। 

    আরও পড়ুন : শিখদের পাগড়ি কিংবা কৃপাণের সঙ্গে তুলনা চলে না হিজাবের, পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের
    এদিকে, জামায়েত উলেমা-ই-হিন্দের তরফে এদিন আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ইজাজ মকবুল। তিনি বলেন, অযোধ্যার রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলায় ১৯৯১ সালের আইনের রেফারেন্স দেওয়া হয়েছিল। এখন এটা সরিয়ে রাখা যায় না। এদিন অশ্বিনীর হয়ে সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী। তিনি বলেন, এই মামলার বিচার করতে গিয়ে যে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, তা কেবল রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এটা কোনও যুক্তি নয়। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শোনর পরে প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত বলেন, এই সংক্রান্ত মামলার পাঠানো যেতে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। তিন বিচারপতির বেঞ্চেও হতে পারে শুনানি। 
    আদালত জানায়, এই মামলার অগ্রগতি নিয়ে প্রচুর আবেদনপত্র জমা পড়েছে। আমরা সব আবেদন গ্রহণ করেছি এবং আবেদনকারীকে মামলায় অংশ নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছি। প্রত্যকেকে বলা হয়েছে আবেদনপত্র যেন পাঁচ পাতার বেশি না হয়। তিন বিচারপতির বেঞ্চে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১১ অক্টোবর। 
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share