Tag: conversion

  • Christian Conversion Racket: খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করতে গিয়ে পুলিশের জালে জন থমাস

    Christian Conversion Racket: খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করতে গিয়ে পুলিশের জালে জন থমাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার সামনে এল খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত (Christian Conversion Racket) করার উদ্বেগজনক ঘটনা। রবিবার উত্তেজনা ছড়ায় ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) কাওরধার আদর্শ নগর এলাকায়। অভিযোগ, দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষদের বিশ্বাস, নিরাময় ও দানের নাম করে খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা উপজাতি ও বঞ্চিত অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। খ্রিস্টান মিশনারিদের এহেন কার্যকলাপে নতুন করে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।

    গোপনে ধর্মান্তরিত (Christian Conversion Racket)

    স্থানীয়দের অভিযোগ, একটি বেসরকারি স্কুলের পরিচালক জন থমাস। তিনি ওই স্কুলের চত্বর ব্যবহার করে গোপনে ধর্মান্তরিত করছিলেন। হিন্দু সংগঠনের প্রায় ২৫ জন সদস্য পাশের একটি বাড়িতে হানা দেন। তাঁরাই থমাসের বিরুদ্ধে দরিদ্র বাসিন্দাদের জোর করে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ তোলেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ হস্তক্ষেপ করে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কাওরধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পুষ্পেন্দ্র বাঘেল জানান, অভিযোগে বলা হয়েছে যে প্রার্থনা সভার ছদ্মবেশে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছিল। পরে জন থমাসকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং আরও ২৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।

    স্থানীয়দের অভিযোগ

    স্থানীয় বাসিন্দা পুসাইয়া বাঈ ও পদ্মিনী চন্দ্রবংশী অভিযোগ করেন, জন থমাস অসুস্থ ও দরিদ্র গ্রামবাসীদের নজরে রাখতেন। পরে নিরাময় ও আর্থিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁদের স্কুলে নিয়ে যেতেন। ওখানে ভূত তাড়ানোর রীতিনীতি ও অদ্ভুত আওয়াজে আশপাশের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পদ্মিনী বলেন, “শিশুরা বাইরে বেরোতে ভয় পেত। সব কিছু আমাদের চোখের সামনেই ঘটছিল, অথচ বহুবার অভিযোগ করেও প্রশাসন (Christian Conversion Racket) কিছু করেনি।”

    প্রসঙ্গত, গ্রামীণ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে কাজ করা একাধিক খ্রিস্টান মিশনারি সংস্থার বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ উঠেছে যে তারা সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে ধর্মান্তরিত করছে। অর্থনৈতিক সাহায্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং মাঝে মাঝে সম্পত্তির টোপ দিয়ে, তারা মানুষকে এমনভাবে ধর্মান্তরিত করছে, যাতে তাদের সম্মতি থাকে না। এই ধরনের কাজকর্ম চলে (Chhattisgarh) মানবিক সহায়তার মুখোশ পরে। স্থানীয়রা জন থমাসের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ এবং প্রতারণামূলক ধর্মান্তর প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে আরও বৃহৎ অভিযানের দাবি জানিয়েছেন (Christian Conversion Racket)।

  • VHP: ছ’মাসে ৬৬ হাজার হিন্দুকে রক্ষা করেছে ভিএইচপি, দাবি সংগঠনের

    VHP: ছ’মাসে ৬৬ হাজার হিন্দুকে রক্ষা করেছে ভিএইচপি, দাবি সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের শেষ ছ’মাসে ৬৬ হাজার হিন্দুকে রক্ষা করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। এঁরা অন্য ধর্মের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন।

    লাভ জিহাদ (VHP)

    পরিষদের দাবি, লাভ জিহাদের (Love Jihad) হাত থেকে তারা রক্ষা করেছে ৩ হাজার তরুণীকে। শনিবার প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ নগরের সেক্টর ১৮তে তিনদিনের শিবির চলছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। লাভ জিহাদের নামে হিন্দু তরুণীদের ভিন ধর্মে ধর্মান্তরিত করার ঘটনা এ দেশে নতুন নয়। এভাবেই বহু মুসলমান ধর্মান্তরিত করেছেন হিন্দু মহিলাদের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সক্রিয় হওয়ায় সেই হার কিছুটা কমেছে বলে অসমর্থিত সূত্রের খবর।

    ঘর ওয়াপসি

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দাবি, গত বছরের শেষ ছ’মাসে তারা ১৯ হাজার হিন্দুকে ঘরে ফিরিয়েছেন। এঁরা হিন্দু ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্মে দীক্ষিত হয়েছিলেন। পরিষদের দাবি, এই ১৯ হাজারের ঘর ওয়াপসি সম্পন্ন হয়েছে সম্মতি, আধ্যাত্মিক এবং আইনি পরামর্শের মাধ্যমে। যাঁরা হিন্দু ধর্মে ফিরে আসতে ইচ্ছুক, তাঁদের কাছ থেকে হলফনামাও নেওয়া হয়েছে (VHP)। কেবল হিন্দু নন, গো-মাতাও রক্ষা করেছে পরিষদ। এই সময়সীমায় তারা অবৈধ কষাইখানা থেকে রক্ষা করেছে ৯৭ হাজার ৯৩৪টি গরুকে।

    গত মাসেই হিন্দুদের এই সংগঠন দাবি করেছিল, হিন্দু জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে। তারা এও বলেছিল, প্রতিটি হিন্দু পরিবারে অন্তত তিনটি সন্তান থাকা উচিত। আয়োজিত সন্ত সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক বজরংলাল বাংড়া বলেন, “হিন্দুদের কমে যাওয়া জন্মহার দেশের হিন্দু জনসংখ্যায় ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করেছে। হিন্দু সমাজের সম্মানিত সাধুরা আহ্বান জানিয়েছেন যে প্রতিটি হিন্দু পরিবারে অন্তত তিনটি সন্তানের জন্মগ্রহণ করা উচিত।” তাঁর দাবি, ভারতে হিন্দুরা লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছে, যেমনভাবে বাংলাদেশে পরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর নিরবচ্ছিন্নভাবে নিপীড়ন (Love Jihad) চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার স্বৈরাচারী ও সীমাহীন অধিকার নিয়ন্ত্রণের জন্য ওয়াকফ বোর্ডের ওপর একটি আইন প্রণয়নের কাজ করছে (VHP)।”

  • Christian Evangelist: ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদে অসমে এসে ধর্মান্তকরণ, কানাডার নাগরিককে বহিষ্কার

    Christian Evangelist: ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদে অসমে এসে ধর্মান্তকরণ, কানাডার নাগরিককে বহিষ্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল আগেই। তার পরেও অসমে (Assam) খ্রিস্টধর্ম প্রচার করে চলেছিলেন তিনি (Christian Evangelist)। ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট নামের ওই কানাডিয়ান নাগরিককে ফেরত পাঠানো হল তাঁর নিজের দেশে।

    ট্যুরিস্ট ভিসায় অসমে (Christian Evangelist)

    ডেভল্ট ট্যুরিস্ট ভিসায় অসমে এসেছিলেন। চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি তাঁর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ৫ ফেব্রুয়ারি জোরহাটে আটক করা হয় তাঁকে। এর পরেই শুরু হয় তদন্ত। জোরহাট পুলিশ বিদেশিদের আঞ্চলিক নিবন্ধন অফিসের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্ত করে। জোড়হাটের এসপি শ্বেতাঙ্ক মিশ্র বলেন, “ডেভল্ট জোড়হাটের গ্রেস চার্চের অধীনে ধর্মান্তরিতকরণের কাজে জড়িত ছিলেন। ৪ ফেব্রুয়ারি, আমরা জানতে পারি যে কানাডার এক নাগরিক, ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট, যিনি ট্যুরিস্ট ভিসায় ভারতে এসেছিলেন, তিনি জোরহাটে ধর্মপ্রচার করছিলেন।” তিনি বলেন, “তদন্তে জানা যায় যে, তিনি ধর্মান্তরিতকরণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জোড়হাট শহরের বরভেটা এলাকার জেল রোডে অবস্থিত গ্রেস চার্চ থেকে তিনি ধর্মপ্রচার করছিলেন।” জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি তাঁর ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন। তখনই কর্তৃপক্ষ তাঁর ধর্মপ্রচারমূলক কর্মকাণ্ডের কথা জানতে পারেন।

    ইউটিউব চ্যানেল

    ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট ধর্মান্তরের জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেলও চালাচ্ছিলেন। এসপি জানান, ডেভল্ট স্থানীয়দের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করতে ওই ইউটিউব চ্যানেল (Christian Evangelist) চালাচ্ছিলেন। তিনি বলেন, “স্থানীয়দের তাঁর ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য তিনি একটি ইউটিউব চ্যানেল চালাচ্ছিলেন। ইউটিউব চ্যানেলটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে প্রমাণ পেয়েছি। সেই মতো ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।” প্রসঙ্গত, ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসা বিদেশিদের ধর্মান্তকরণ বা মিশনারি কাজে জড়িত থাকার অনুমতি দেয় না।

    ডেভল্টের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি এফআরআরও কলকাতাকে জানানো হয়। তারা তাঁকে ‘ভারত ছেড়ে যাওয়ার’ নোটিশ জারি করে। জোরহাট পুলিশ তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাঁকে তুলে দেওয়া হয় টরেন্টোর ফ্লাইটে। এসপি জানান, সম্পূর্ণ বহিষ্কার প্রক্রিয়াটি যথাযথ প্রোটোকল মেনে করা হয়েছে। এজন্য একাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা হয়েছিল।

    ২০২২ সালে অসম থেকে সাতজন জার্মান নাগরিক এবং তিনজন সুইডিশ নাগরিককে বহিষ্কার করা হয়েছিল (Assam)। তাঁরাও ট্যুরিস্ট ভিসায় ভারতে প্রবেশ করে ধর্মান্তরকরণে যুক্ত ছিলেন (Christian Evangelist)।

LinkedIn
Share