Tag: Corona

Corona

  • Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোভিড (Coronavirus) আসলে চিনের (China) তৈরি জৈব অস্ত্র। ইচ্ছে করেই সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছিল চিন।” এমনই দাবি করলেন ইউহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির গবেষক চাও শাও। তাঁর মতে, কোভিড ১৯ জৈবিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। যাতে মানুষ সংক্রমিত হয়, বিপদে পড়ে। এভাবেই সারা বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করেছিল চিন। ওই গবেষক জানান, করোনা ভাইরাসের চারটি স্ট্রেন দেওয়া হয়েছিল তাঁর সহকর্মীদের। কোন স্ট্রেনটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে, তা খুঁজে বের করতেও বলা হয়েছিল।

    চাওয়ের দাবি

    আন্তর্জাতিক প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য জেনিফার ঝেংকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই দাবি করেন চাও। তাঁর দাবি, তাঁকে ও তাঁর সহযোগীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সব চেয়ে কার্যকরী স্ট্রেন খুঁজে বের করতে। সেটি বিভিন্ন প্রাণী ও মানুষের ওপর প্রয়োগ করে বের করতে বলা হয়। ২০২১ সালে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ওই চিনা গবেষক জানান, ২০১৯ সাল থেকে তাঁর অনেক সঙ্গী নিখোঁজ রয়েছেন। পরে তাঁর এক সতীর্থ জানান, তাঁকে যে হোটেলে পাঠানো হয়েছিল সেখানে তখন ছিলেন উহানে আয়োজিত মিলিটারি ওয়ার্ল্ড গেমসে যোগ দিতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ক্রীড়াবিদরাও। যাতে তাঁদের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার প্রতি খেয়াল রাখা হয়। ভাইরোলজিস্টরা স্বাস্থ্যবিধি পরীক্ষা করেন না। এটা তাঁদের কাজ নয়।

    ভাইরাস ছড়াতেই হোটেলে?

    ওই গবেষকের সন্দেহ, ভাইরাস (Coronavirus) ছড়াতেই ওই হোটেলে পাঠানো হয়েছিল তাঁর সতীর্থদের। করোনা কালেই একবার চাওকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য। ওই গবেষকের প্রশ্ন, ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের কাজ। স্বাস্থ্য পরীক্ষাও কী? তিনি মনে করেন, ভাইরাস ছড়াচ্ছে কিনা, তা দেখার জন্যই তাঁকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে। চাওয়ের দাবি, চিন বাস্তবে কী করছে আর কী বলছে, তা বড় ধাঁধার একটি ছোট অংশ মাত্র। এই অতিমারি তামাম বিশ্বে ৭ মিলিয়নেরও বেশি লোককে হত্যা করেছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গকে এই রাহু থেকে উদ্ধার করুন’’! প্রভু জগন্নাথের কাছে প্রার্থনা সুকান্তর

    আশ্চর্যের বিষয় হল, এই বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে। সংক্রমণ প্রতিরোধে ওষুধ ও প্রতিষেধক খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও ইউএস ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস (Coronavirus) কোনও জৈব অস্ত্র নয়। এটি যে জৈব অস্ত্র, এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি বলেও দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Covid-19: রাজ্যে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ!  উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষায় অনীহা অনেকের

    Covid-19: রাজ্যে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষায় অনীহা অনেকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনে দিনে রাজ্যে বাড়ছে কোভিড (Covid-19) আক্রান্তের সংখ্যা। এক সপ্তাহ আগে দৈনিক সংক্রমণ ছিল ১০০-এর নীচে। এখন সেটিই পৌঁছে গিয়েছে দেড়শোর উপরে। কয়েক দিনের মধ্যে রাজ্যে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যাও হাজারের কাছাকাছি পৌঁছেছে। দেশের সামগ্রিক পজিটিভিটি রেট যেখানে ৫.৪৬%, সেখানে রাজ্যের হার তার দ্বিগুণেরও বেশি।

    রাজ্যে সংক্রমণ

    চিকিৎসকদের দাবি, রাজ্যে এখনও পরীক্ষার হার অনেক কম। করোনার (Covid-19) উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও অনেকে পরীক্ষা করাতে চাইছেন না। এখন দিনে গড়ে ১০০০ থেকে ১২০০ পরীক্ষা হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। এটিকে অন্তত ৩-৪ হাজার করতে হবে। দেশেও সংক্রমণ হঠাৎ করেই বেড়ে গিয়েছে। দৈনিক সংক্রমণ ১২ হাজারের গণ্ডি পার করায় দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪ কোটি ৪৮ লক্ষ ৫৭ হাজার ৯৯২। একদিনে এই মারণ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯ জন। মহারাষ্ট্রে ৬, ছত্তিশগড়ে ৪, দিল্লিতে ৫, হিমাচল প্রদেশ, কেরালা ও রাজস্থানে ২ জন করে করোনায় বলি হয়েছেন। এছাড়া কর্নাটকে ৩, পুদুচেরি, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড ও পাঞ্জাবে ১ জন করে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মৃত্যু হার ১.১৮ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: ভিজল ডুয়ার্স! দক্ষিণবঙ্গে আজও চলবে তাপপ্রবাহ, সব জেলায় বৃষ্টি কবে?

    চিকিৎসকদের মত

    ওমিক্রনের নয়া সাব-ভ্যারিয়েন্টের (XBB.1.16) প্রভাবে এই সংক্রমণ বৃদ্ধি বলে মনে করছেন কোভিড (Covid-19) বিশেষজ্ঞরা। দেশে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে কেরালা, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কর্নাটক ও রাজস্থানের মতো রাজ্যগুলিতে। এদিকে, সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য উপদেষ্টা পি কে মিশ্র। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এখন যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের বড় অংশেরই গুরুতর সমস্যা হচ্ছে না। শ্বাসকষ্টের রোগীও সংখ্যায় কম। কিন্তু বয়স্ক ও কোমর্বিডিটিতে আক্রান্তরা করোনায় সংক্রমিত হলে, তা বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। সংক্রমণ রুখতে মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারের উপর জোর দিতে বলা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid-19: হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! কোভিড-বিধি মেনে চলার নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    Covid-19: হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! কোভিড-বিধি মেনে চলার নির্দেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনে ফের বাড়ল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৫৪২ জন। সেই সঙ্গে পজিটিভিটি রেট বেড়ে হয়েছে ৪.৪%। দেশে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬৩,৫৬২। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, একদিনে দেশে মারণ ভাইরাসের বলি হয়েছেন ৩৮ জন। 

    বাড়ছে সংক্রমণ

    তামিলনাড়ুতে সংক্রমণের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। দক্ষিণী রাজ্যে নতুন করে ৫২১ টি কেস দেখা গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দেশে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কোভিড ওমিক্রনের এক্সবিবি ১.১৬ ভ্যারিয়েন্ট। যে ভ্যারিয়েন্টের নতুন নাম ‘আর্কটুরাস’। কোভিডের আগের ভ্যারিয়েন্টগুলির থেকে ওমিক্রনের এক্সবিবি ১.১৬ ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের উপসর্গে সেভাবে কোনও বড় পার্থক্য চোখে পড়ে না বলে মত বিশেষজ্ঞদের। চিকিৎসকরা বলছেন, যে সমস্ত রোগীর গুরুতর শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁদের শ্বাসকষ্ট, অক্সিজেনের ঘাটতি এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। জ্বর, সর্দির সঙ্গে গলাব্যথা, গায়ে-হাতে-পায়ে ব্যথা, ডাইরিয়া, ক্লান্তি থেকে যাচ্ছে শরীরে। 

    আতঙ্ক বাংলাতেও

    কোভিড আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বাংলাতেও। এরাজ্যেও ইতিমধ্যে মৃত্যু ঘটেছে। এই আবহেই নতুন করে নির্দেশিকা প্রকাশ করল রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতর। নয়া স্ট্রেনের দাপটেই বাড়বাড়ন্ত করোনা ভাইরাসের। উপসর্গ (Symptoms) মৃদু হলেও প্রাণ হারাচ্ছেন প্রবীণ ব্যক্তিরা। সেই সঙ্গে যাঁদের কো-মর্বিডিটি (Co-Morbidity) আছে, এমন মানুষ অর্থাৎ যাঁদের হৃদপিণ্ড, কিডনি, ফুসফুস, যকৃতের রোগ আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আরও সাবধানতা মেনে চলার নির্দেশ জারি করেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক।  

    আরও পড়ুন: আজ বিশ্ব লিভার দিবস, জেনে নিন শরীর সুস্থ রাখতে কী করবেন

    শুধু ভারত নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়া জুড়েই বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। এদিকে বাড়তে থাকা করোনা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, করোনার এই বাড়বাড়ন্তের পিছনে রয়েছে XBB.1.16 ভ্যারিয়েন্ট। ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ) সোমবার দেশের জনগণকে ক্রমবর্ধমান কোভিড সংক্রমণের মধ্যে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেছে যে তাদের যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nabanna: গোটা রাজ্যে ফের বাধ্যতামূলক হচ্ছে মাস্ক ও স্যানিটাইজার, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত

    Nabanna: গোটা রাজ্যে ফের বাধ্যতামূলক হচ্ছে মাস্ক ও স্যানিটাইজার, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা রাজ্যে ফের মাস্ক আর স্যানিটাইজার বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমনটাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন, আর গাফিলতি করা যাবে না। তাই শীঘ্রই মুখ্যসচিব এক নির্দেশিকা প্রকাশ করতে চলেছেন বলে নবান্ন (Nabanna) সূত্রে খবর।

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে সতর্ক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়

    একদিকে যেভাবে গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহ সকলকে রীতিমতো বিপাকে ফেলেছে, অন্যদিকে করোনা ফের ব্যাট হাতে নেমে পড়েছে। আর শুধু নামাই নয়, ভালো পারফরম্যান্সের সঙ্গে ব্যাটিংটাও করতে শুরু করেছে। যার ফলে প্রতিদিন রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। নবান্ন (Nabanna) সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই রাজ্যের সব সরকারি হাসপাতালে একরকম প্রস্তুতি নিয়ে ফেলা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও যেভাবে করোনা ফের ভাবাচ্ছে, তাতে সকলের কপালেই ভাঁজ পড়তে শুরু করেছে। একে গরম অসহনীয় হয়ে পড়েছে, তার সঙ্গে আবার নতুন করে মাস্ক আর স্যানিটাইজার বাধ্যতামূলক হতে চলেছে।

    করোনা নিয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে তাই সতর্ক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। সোমবার ওই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফের সবাইকে মাস্ক পরতে হবে এবং ভালো করে হাত ধুতে হবে। সরকারি অফিসে ও অন্যত্র নিয়মিত স্যানিটাইজ করতে হবে। নবান্ন (Nabanna) সূত্রে খবর, তিনি মুখ্যসচিব এইচ কে দ্বিবেদীকে একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করতে বলেছেন। বৈঠকে উপস্থিত মন্ত্রিসভার সদস্যদেরও তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, সবাই মাস্ক পরুন। হাত নিয়মিত স্যানিটাইজ করুন। পুরসভাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, তারা যেন নিয়মিত বাজার ও অন্যান্য জনবহুল এলাকায় স্যানিটাইজ করে। 

    হাসপাতালকে বলা হয়েছে প্রস্তুত থাকতে

    সারা দেশেই করোনা সংক্রমণ ফের বাড়ছে। তাই এই সতর্কতা। করোনা ঠেকাতে হাসপাতালগুলি প্রস্তুত কিনা, তা নিয়ে সম্প্রতি দেশ জুড়ে মক ড্রিল করা হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর থেকেও সব হাসপাতালকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছে, পরিকাঠামোর দিক থেকে কোনও খামতি যেন না থাকে। বিশেষত, অক্সিজেন যেন থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid-19: ফের বাড়ছে করোনা! উপসর্গ থাকলেই পরীক্ষা করান, পরামর্শ চিকিৎসকদের

    Covid-19: ফের বাড়ছে করোনা! উপসর্গ থাকলেই পরীক্ষা করান, পরামর্শ চিকিৎসকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। কোভিডের (Covid-19) উপসর্গ থাকলেও, সাধারণ জ্বর, সর্দি-কাশি ভেবে এড়িয়ে যাচ্ছেন অনেকে। তাই আক্রান্তের সংখ্যার এই ঊর্ধ্বমুখী রেখচিত্র রুখতে জ্বর, সর্দি-কাশিজনিত অসুস্থতা হলেই পরীক্ষার উপরে জোর দিচ্ছে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (IMA)।

    কেন ফের এই সংক্রমণ?

    বিশেষজ্ঞদের মতে, গত তিন বছরের অভিজ্ঞতায় মানুষের করোনাজনিত মৃত্যু-ভয় প্রায় চলে গিয়েছে। ফলে সর্দি-কাশি-জ্বরের মতো উপসর্গ দেখা গেলেও, তাঁরা তাতে তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। চিকিৎসকদের মতে, পরীক্ষা করলে দেখা যাবে এঁদের একটি বড় অংশই করোনা-আক্রান্ত। কিন্তু পরীক্ষা না করার ফলে নিজের অজান্তেই ওই আক্রান্তেরা বাইরে বার হচ্ছেন এবং অন্যদের সংক্রমিত করছেন। ওই শৃঙ্খল ভাঙার জন্য যাঁদের উপসর্গ রয়েছে, তাঁদের হয় পরীক্ষা করা বা বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। 

    টিকা নিলেও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত নন

    চিকিৎসকদের মতে, বিশেষ করে প্রতিষেধক যাঁরা নিয়েছেন, তাঁরা নিজেদের করোনা থেকে সুরক্ষিত বলে মনে করছেন। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনার টিকার কার্যকারিতা ছ’মাসের পর থেকে কমতে শুরু করে। করোনা মোকাবিলায় দেশের হাসপাতালগুলির পরিকাঠামো কতটা প্রস্তুত তা খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। অতীতে করোনা মোকাবিলায় যে নিয়মগুলি মেনে চলা হয়েছিল, তা পুনরায় পালন করতে বলা হচ্ছে। ভিড়ে গেলে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা।

    আরও পড়ুুন: দু’দিনের সফরে শুক্রবার রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ, কী কী কর্মসূচি থাকছে?

    বুস্টার হিসেবে কোভোভ্যাক্স

    দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বৃদ্ধির আবহে শীঘ্রই কেন্দ্রের কোউইন অ্যাপে মিলতে পারে কোভোভ্যাক্স। ফলে কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিনের পাশাপাশি আরও একটি টিকা বুস্টার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিনা জিএসটিতে টিকা প্রতি এর দাম হতে পারে ২২৫ টাকা। সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার তৈরি এই টিকায় ছাড়পত্র দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। কোভিশিল্ড অথবা কোভ্যাক্সিনের ২টি টিকা নেওয়ার পর বুস্টার হিসাবে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে বলে অভিমত টিকা প্রস্তুতকারকদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Corona: লাফিয়ে বাড়ছে করোনা! নতুন করে আক্রান্ত প্রায় ৩ হাজার, মৃত ৯ 

    Corona: লাফিয়ে বাড়ছে করোনা! নতুন করে আক্রান্ত প্রায় ৩ হাজার, মৃত ৯ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা (Corona) সংক্রমণ। শনিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২,৯৯৪ জন।  করোনার প্রথম ঢেউ থেকে এখনও অবধি মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৪৭ লক্ষ। এদিন ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। করোনা হানায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা এনিয়ে দেশে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৭৬ জন। দিল্লি, কর্নাটক, কেরল এবং পাঞ্জাবে ২ জন করে মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এবং গুজরাটে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনার (Corona) প্রকোপে।

    আরও পড়ুন: আজ থেকে অনেকটাই দাম কমল রান্নার গ্যাসের! কলকাতায় কত হল জানেন?

    রাজধানী দিল্লির করোনা পরিস্থিতি

    অন্যদিকে রাজধানী দিল্লিতে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪১৬, যা গত সাতমাসে সর্বাধিক বলেই জানা যাচ্ছে। দিল্লিতে গত ৩ বছরে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ হাজার ৫২৯, গত বৃহস্পতিবারের বুলেটিনে তা প্রকাশিত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর আমরা নজর রাখছি। এখনই কোনও উদ্বেগের কারণ নেই। মূলত কোভিডের পুরনো রূপ এক্সবিবি এবং সেটার উপরূপ ১.১৬-এর জন্য সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী।

    আরও পড়ুন: ‘ হিন্দুফোবিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশ মার্কিন মুলুকে, কেন জানেন?

    কোভিডের সঙ্গে দেশে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জাও

    কোভিডের সঙ্গে দেশে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জাও। সর্দি, কাশি, জ্বর ঘরে ঘরে। শিশু থেকে বয়স্ক সকলেই কাবু। সবথেকে বড় বিষয় হল, কোভিডের সঙ্গে এই ইনফ্লুয়েজ্ঞার উপসর্গের যেহেতু খুবই মিল, ফলে বাড়ছে বিড়ম্বনা। বিশেষজ্ঞদের মত, একটা বড় অংশের মানুষ ভুগছেন করোনার (Corona) উপসর্গে। কারও কারও রিপোর্ট পজিটিভও আসছে। তবে এতে ভয় পাওয়ার মতো কিছু নেই বলেই আশ্বস্ত করেছেন তাঁরা। বরং সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভিড়ে গেলে মাস্ক ব্যবহার করতে।

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Corona Update in India: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, টিকাকরণে জোর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    Corona Update in India: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, টিকাকরণে জোর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Corona Update in India)। কিছুদিন আগেও নিম্নমুখী হতে শুরু করেছিল করোনা (Corona) সংক্রমিতের লেখচিত্র। তবে গরম পড়তেই ফের মাথাচাড়া দিয়েছে মারণ ভাইরাস। সপ্তাহখানেক আগে দেশে করোনায় দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা পেরিয়েছিল হাজারের গন্ডি। সপ্তাহ ঘুরতেই হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার দেশে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা পেরিয়েছে দু হাজারের চৌকাঠ।

    করোনা (Corona Update in India) সংক্রমিতের সংখ্যা…

    জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমিতের সংখ্যা ২ হাজার ১৫১ জন। সব মিলিয়ে ভারতে বর্তমানে করোনা সংক্রমিত সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ৯০৩ জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত পাঁচ মাসে এই সংখ্যা সর্বোচ্চ (Corona Update in India)। করোনায় মৃত্যুর পরিসংখ্যানও মিলেছে। জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গিয়েছেন সাত জন। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মহারাষ্ট্রের ৩ জন, কেরলের ৩ জন এবং কর্নাটকের একজন। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত দেশে করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গিয়েছেন ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৪৮ জন।

    এদিকে, যেহেতু গোটা বিশ্বেই ফের বাড়ছে করোনার দাপট, তাই টিকাকরণে জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যাঁদের দুটি টিকা নেওয়া হয়ে গিয়েছে, তাঁদের ফের বুস্টার ডোজ নিতে হবে। যাঁদের বুস্টার নেওয়া আছে, তাঁদের ফের নতুন করে বুস্টার ডোজ নিতে হবে। আগের টিকা নেওয়ার ৬ মাস থেকে ১ বছরের মধ্যে নতুন বুস্টার ডোজ নিতে হবে। প্রবীণ ব্যক্তি বা যাঁদের নানারকম অসুখ, কোমর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদের অতি অবশ্যই বুস্টার ডোজ (Corona Update in India) নিতে হবে। কতদিন পরে নতুন করে বুস্টার ডোজ নিতে হবে, তা শরীরের অবস্থা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখে চিকিৎসকরা প্রেসক্রাইব করবেন।

    আরও পড়ুুন: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    জানা গিয়েছে, অন্তত চার রকমের ভাইরাসের প্রজাতি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে চিনে। বিশ্বের অন্যান্য দেশেও সেই সব প্রজাতি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ, টিকাকরণের ওপর ফের জোর দিতে হবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিতে হবে বুস্টার ডোজ। সংস্থার দাবি, করোনা অতিমারি শেষ হতে এখনও বহু দেরি। এখনই করোনা থেকে মুক্তির কোনও সম্ভাবনাই নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকুন! করোনা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকের পরে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকুন! করোনা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকের পরে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন। বুধবার করোনা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় বৈঠকের পরে এমনই বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশে ক্রমবর্ধমান করোনা (COVID-19) ও ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza) সংক্রমণ নিয়ে এদিন স্বাস্থ্য কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। সংক্রমণ ঠেকাতে নতুন করে মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি বজায় রাখার মতো সতর্কতামূলক পদক্ষেপের উপর জোর দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী যা বললেন

    সংক্রমণ মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকার ও স্বাস্থ্য় দফতর কতটা প্রস্তুত রয়েছে, তা খতিয়ে দেখার জন্যই উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠকের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। বৈঠকে তিনি বলেন, “সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে সতর্কতায় কোনও খামতি রাখা যাবে না”। দেশের সার্বিক স্বাস্থ্য পরিকাঠামো থেকে শুরু করে করোনা টিকাকরণ, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট, ইনফ্লুয়েঞ্জার বিভিন্ন ধরন ও সাধারণ মানুষের উপরে তার প্রভাব, এই সমস্ত তথ্য খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi)। তিনি বলেন, “করোনা পরিস্থিতি শেষ হওয়া থেকে এখনও অনেক দূরে আমরা। তাই করোনার দৈনিক সংক্রমণের হারের উপরে নজরদারি করতে হবে। সাধারণ মানুষের কাছে, বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিক ও যাদের কো-মর্ডিবিটি রয়েছে, তাঁদের কাছে আবেদন, তাঁরা অবশ্যই যেন শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্যবিধি ও করোনা প্রতিরোধে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি, যেমন মাস্ক ব্যবহার, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো নিয়মগুলি মেনে চলুন।”

    আরও পড়ুন: ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধারের লিঙ্ক করানোর সময়সীমা বাড়ল! জানুন বিস্তারিত

    স্বাস্থ্যসচিব যা বললেন

    প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, ‘গত দু’সপ্তাহে করোনা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রমণ বাড়ার কারণেই এই বৈঠক।’ ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য)-সহ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। দেশের করোনা ও ইনফ্লুয়েঞ্জা পরিস্থিতি পর্যালোচনার পাশাপাশি এই বৈঠকে সংক্রমণের সম্ভাব্য স্ফীতির মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে সামগ্রিক ভাবে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের কথা বলেন মোদি। বৈঠকের পরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব বলেন, ‘‘বুধবার দেশে ১,১৩৪টি নতুন সংক্রমণের ঘটনা চিহ্নিত হয়েছে। ৫ জন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে (ছত্তীসগঢ়, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, গুজরাত এবং কেরলে ১ জন করে)। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ৭,০২৬।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    China Economy: মজুরি বন্ধ, কর্মী ছাঁটাই, করোনা পরিস্থিতিতে চাপে চিনা অর্থনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নভেম্বর থেকে মজুরি দেওয়া হয়নি। ছাঁটাই করা হয়েছে বহু কর্মীকে। এসবই করা হয়েছে করোনা (Covid 19) অতিমারি পরিস্থিতিতে। যার জেরে সমস্যার মুখে পড়তে পারে চিনা অর্থনীতি (China Economy)। ঋণের জালে জড়িয়ে একের পর এক দেশের অর্থনীতিকে সমস্যার মুখে ঠেলে দিয়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ। এশিয়া মহাদেশের এই তালিকায় রয়েছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। চিনা অর্থনীতির ফাঁসে আটকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে এই দ্বীপরাষ্ট্র। চিনা ঋণের জালে জড়িয়ে গিয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও। এহেন চিনের অর্থনীতিই ভয়ঙ্কর কোভিড পরিস্থিতিতে পড়তে চলেছে সমস্যার মুখে।

    মারণ ভাইরাস…

    চিনের উহান প্রদেশেই প্রথম খোঁজ মেলে মারণ ভাইরাস  করোনার। পরে সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। করোনার থাবায় মৃত্যু হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের। তার পরে জরুরি ভিত্তিতে টিকা আবিষ্কার করে রোগ প্রতিরোধে টিকাকরণে জোর দেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তার জেরে রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে পৃথিবীর অনেক দেশেই। যদিও চিনে রোগের প্রকোপ কমেনি। সম্প্রতি চিনে ফের দাপট বাড়তে থেকে করোনার। প্রতিদিনই দীর্ঘ হতে থাকে মৃতের তালিকা। হাসপাতালে হাসপাতালে করোনা রোগীর দীর্ঘ লাইন। শেষকৃত্যস্থলে লাশের পাহাড়। যদিও সরকারিভাবে করোনায় মৃত্যুর খবর স্বীকার করা হয়নি বললেই চলে।

    আরও পড়ুুন: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    করোনা রুখতে জিরো কোভিড টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছিল সে দেশের সরকার। তার কার্যত গৃহবন্দি দশা কাটাতে বাধ্য হন চিনা নাগরিকরা। গত নভেম্বর মাস থেকে বন্ধ হয়ে যায় মজুরি (China Economy)। বেসরকারি কোম্পানিগুলি নির্বিচারে ছাঁটাই করে। সম্প্রতি জনতার চাপে পড়ে লকডাউন শিথিল করে চিনা সরকার। এর পরেই বকেয়া মাইনে এবং চাকরি ফেরত পাওয়ার দাবিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। যাঁদের ছাঁটাই করা হয়েছে, তাঁদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়নি। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে জনরোষ। যা বিস্ফোরণ ঘটলে চাপ পড়তে পারে অর্থনীতিতে।

    চিনের চংকুইংয়ের সাউথ ওয়েস্টার্ন শহরে চাকরি খোয়ানো শতাধিক মানুষ বকেয়া মজুরি ও কাজের দাবিতে (China Economy) বিক্ষোভ দেখান। ভাঙচুর করেন মেশিনপত্র। তা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষও হয়। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সংবাদপত্রে। দিন দিন এমন ঘটনা বেড়েই চলেছে। জানা গিয়েছে দীর্ঘ লকডাউনের জেরে ২০২২ সালে চিনা অর্থনীতির বৃদ্ধির হার মাত্র ৩ শতাংশ। অর্ধ শতাব্দীতে যা এদেশে প্রথম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid 19) সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগে সরব হয়েছেন চিনের (China) বাসিন্দাদের একাংশ। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারণ ভাইরাসের কবলে পড়ে প্রাণ হারালেও, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না বলেই তাঁদের অভিযোগ। এবার প্রায় একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (WHO)। তাদের অভিযোগ, গোটা অতিমারি পরিস্থিতিতে তথ্য গোপন করেছে চিন (China Covid)। সম্প্রতি করোনায় যেসব সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে, তারও সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না বেজিং।

    যথা পূর্বং…

    বিশ্বের মধ্যে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছোবল মারে করোনা। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে তামাম বিশ্বে। মারণ এই ভাইরাসের ছোবলে গত তিন বছরে বিশ্বে প্রাণ হারিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। এর পর গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও, চিন রয়ে গিয়েছে যথা পূর্বং, তথা পরং। সম্প্রতি বিশ্বের নানা দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। তবে সব চেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে চিনে। করোনা সংক্রমণে সে দেশে ফি দিন মৃত্যুও হচ্ছে বহু মানুষের। চিনের হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের লম্বা লাইন। অন্তেষ্টিক্রিয়াস্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালের চিকিৎসকরাও জানাচ্ছেন, প্রতিদিনই সংক্রমিত ও মৃতের হার বাড়ছে। তার পরেও চিন সরকার জানাচ্ছে, করোনায় (China Covid) মৃত্যুর হার খুবই কম। এর জেরেই চিনের বাসিন্দাদের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    এবার একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তাদের অভিযোগ, চিন করোনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা জানাচ্ছে না। করোনার মৃত্যুর যে সংজ্ঞা তারা নিরূপণ করেছে, তাও ঠিক নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ছেব্রেসাস বলেন, আমরা চিনকে নিরন্তর বলেই চলেছি করোনা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে। প্রতিদিন হাসপাতালে কত করোনা (China Covid) সংক্রমিত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, মারাই বা যাচ্ছেন কতজন, সে সংক্রান্ত তথ্য দিতে। সংক্রমণ কত দ্রুত ছড়াচ্ছে, সে তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চিনের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য নিয়ে হু চিন্তিত। বেজিংকে বারংবার বোঝানো হচ্ছে টিকাকরণের গুরুত্ব কতখানি। এর মধ্যে রয়েছে বুস্টার ডোজও। হু-র কর্তাদের মতে, চিন প্রকৃত তথ্য দিলে বিশ্বের অন্যান্য দেশ আগাম প্রস্তুত হওয়ার সময় পাবে। কিন্তু চিন প্রকৃত দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share