Tag: Covid new variant

Covid new variant

  • Covid New Variant: ফের করোনা আতঙ্ক! ইজরায়েলে সন্ধান মিলল নতুন ভ্যারিয়েন্টের

    Covid New Variant: ফের করোনা আতঙ্ক! ইজরায়েলে সন্ধান মিলল নতুন ভ্যারিয়েন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বিশ্বজুড়ে করোনা আতঙ্ক। এবার ইজরায়েল থেকে এল উদ্বেগ বার্তা। জানা গিয়েছে বিদেশ সফর সেরে ইজরায়েলে ফিরেছিলেন এক দম্পতি, তখনই দেখা যায়, দুজনের শরীরেই ধরা পড়েছে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট (covid new variant)। এই নতুন প্রজাতি নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। দেখা যাচ্ছে, এই নতুন প্রজাতিটি বিএ.১ বা ওমিক্রন এবং বিএ.২ (ওমিক্রনের সাব-ভেরিয়েন্ট)-এর মিশ্রণ। প্রসঙ্গত কয়েকমাস আগে ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ ৭ ব্যাপক সংক্রমণ ছড়িয়ে ছিল সমগ্র চিনে।

    আরও পড়ুন: আজ পাপমোচিনী একাদশী, জানেন এর তাৎপর্য? এক নজরে পুজো-বিধি

    কী জানাল ইজরায়েলের স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    ইজরায়েলের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে, আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, মাথার যন্ত্রণা, গায়ে ব্যথা রয়েছে। তবে সেগুলি কিছুই খুব সাংঘাতিক মাত্রায় নয়। তাঁদের গুরুতর চিকিৎসারও দরকার পড়ছে না। সন্দেহ করা হচ্ছে, ওই তরুণ দম্পতি নিজেদের সন্তানের দ্বারা সংক্রমিত হয়েছেন। ইজরায়েলের এক কোভিড বিশেষজ্ঞের কথায় , এক্ষেত্রে দুটি করোনা প্রজাতির মিশ্রণ দেখা যাচ্ছে। একে অন্যের সংস্পর্শে এলে ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্টগুলি (covid new variant) মিশে যাওয়ার চেষ্টাই করে।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে বাড়ছে চিনা ফৌজের দাপাদাপি! মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতও, বললেন সেনা প্রধান

    করোনার বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টগুলি (covid new variant) নিয়ে বিশ্ববাসীকে সচেতন করবে ‘হু’

    ইতিমধ্যেই ইজরায়েলের স্বাস্থ্য মন্ত্রক হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে মাস্ক পরার নিয়ম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তার পরেই দেশ জুড়ে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, ওমিক্রনের ক্রমাগত জেনেটিক বিবর্তন সম্পর্কে তারা অবগত। বিষয়টিকে নজরে রাখা হচ্ছে। তাদের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, তারা অতিমারির বর্তমান পরিস্থিতি ও সক্রিয় ভ্যারিয়েন্টগুলি সম্পর্কে জানাতে থাকবে। হু-র বক্তব্য, ‘‘এতে গোটা বিশ্বের ভ্যারিয়েন্ট-চিত্র সম্পর্কে ভালোভাবে বোঝা সম্ভব হবে।’’

     

    আরও পড়ুন: মার্কিন এয়ার ফোর্সের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পদে ভারতীয় বংশোদ্ভুত রবি চৌধুরী

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Covid in China: দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ, মৃতের সংখ্যা ৫ হাজারের কাছে! চিনে ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি

    Covid in China: দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ, মৃতের সংখ্যা ৫ হাজারের কাছে! চিনে ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে চিনের করোনা পরিস্থিতি। সম্প্রতি এক তথ্যে দাবি করা হয়েছে, চিনে এই মুহূর্তে দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ। দৈনিক মৃত্যুসংখ্যাও নাকি ঘোরাফেরা করছে ৫ হাজারের আশেপাশে।  জরুরি বিভাগে মৃতপ্রায় রোগীদের বাঁচাতে কঠোর পরিশ্রম করছেন সে দেশের চিকিৎসকরা। চিনের মর্গগুলিতে মৃতদেহ উপচে পড়ছে। রীতিমতো লাইন দিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে হচ্ছে।অতিমারি-বিশেষজ্ঞ এরিক ফাইল-ডিংয়ের মতে চিনে জ্বরের ওষুধ প্রায় অমিল। তিনি জানিয়েছেন, দোকানে জ্বরের ওষুধ বাড়ন্ত হওয়ায় সরাসরি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার গুদামে গিয়ে ওষুধ কিনে আনছেন সে দেশের অনেক নাগরিক। কোভিড পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিজেন টেস্ট কিটও অমিল চিনে। 

    শীতেই কোভিডের তিনটে ঢেউ 

    গণবিক্ষোভের মুখে শূন্য কোভিড নীতি থেকে সরে এসেছিল চিন। কিন্তু তারপরই সে দেশে করোনা সংক্রমণের রেখচিত্র ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকে। কোভিডের যে উপরূপটি চিনের এই নয়া বিপর্যয়ের কারণ হয়ে উঠেছে, সেটি হল বিএফ.৭। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এই উপরূপটির আগের উপরূপগুলির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। অতিমারি বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০১৯ সালে সূচনা ঘটলেও, এই মুহূর্তে কার্যত কোভিড বিস্ফোরণ ঘটেছে চিনে। পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হওয়ার দিকে এগোচ্ছে। অতিমারির চলতি ঢেউয়ের আঘাতে দৈনিক সংক্রমণ ৩৭ লক্ষে গিয়ে ঠেকতে পারে জানুয়ারি নাগাদই। লন্ডনের এয়ারফিনিটি লিমিটেড নামক গবেষণা সংস্থার দাবি, মার্চ নাগাদ চিনে দৈনিক সংক্রমণ ৪২ লক্ষে গিয়ে ঠেকতে পারে। 

    আরও পড়ুন: করোনা পরীক্ষা ছাড়া তাজমহলে প্রবেশ নয়, নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    তথ্য আড়াল না করার আবেদন

    ভাইরাস বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এই শীতে তিনটি কোভিড-ঢেউ আছড়ে পড়তে চলেছে চিনে। যদিও চিনা সরকারি তথ্য এই সব কিছুই স্বীকার করেনি। এই আবহে চিনের স্বচ্ছতার অভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমালোচনা হচ্ছে বেজিংয়ের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও চিনকে আবেদন করা হয়েছে যাতে তারা তথ্য গোপন না করে। হু-এর প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন চিনের কোভিড পরিস্থিতির কথা জানতে পেরে তিনি নিজেও উদ্বিগ্ন। সঠিক প্রতিষেধক ব্যবহার করার জন্য তিনি চিন প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি চিন প্রশাসনের কাছে কোভিড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ্যে আনার অনুরোধ জানিয়েছেন। 

    একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, চিনের মোট জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ যদি চতুর্থ বুস্টার টিকা নেন, তবেই সংক্রমণের গতিরোধ করা সম্ভব। তাতে ৩ থেকে ৫৯ বছর বয়সি ৯৫ শতাংশ জনসংখ্যা লাভবান হবেন। তাই ৩ থেকে ৫৯ এবং ১৮ থেকে ৫৯ বছর বয়সিদের মধ্যে বুস্টার টিকার হার যদি ৯৫ শতাংশ থাকে, তবেই প্রতি ১০ লক্ষে সামগ্রিক মৃত্যুহার ২৪৯ এবং ৩০৫-এ বেঁধে রাখা যাবে বলে দাবি করা হয়েছে সমীক্ষায়।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share