Tag: Cyclone

Cyclone

  • Weather Update: আজ, জেলায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে কী বলছে আলিপুর? 

    Weather Update: আজ, জেলায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে কী বলছে আলিপুর? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই শহরের আকাশে মেঘের আনাগোনা। সঙ্গে মাঝে মধ্যেই রোদের তেজ। মঙ্গলবারও এমনই চলেছে সারাদিন। তবে বৃষ্টির দেখা মেলেনি শহর কলকাতায় (Rain in Kolkata)। আকাশ মেঘলা থাকার দরুণ ভ্যাপসা গরমে বেড়েছে অস্বস্তি। জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়েছে। তবে, বুধবার বিকেল থেকে শহরে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানাল হাওয়া অফিস (Weather Update)। 

    কী বলছে হাওয়া অফিস

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হয়েছে বঙ্গে। তবে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে। তিনি বলেন, “২২ মে দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় বজ্রবিদ্যুত-সহ বৃষ্টিপাত, সঙ্গে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা রয়েছে। উত্তরবঙ্গেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ২৩ মে, বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ২৪ মে, শুক্রবারও একই পরিস্থিতি থাকবে । দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বজ্রবিদ্যুত-সহ বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তা থাকলেও উত্তরবঙ্গে কোনও সতর্কবার্তা নেই। ২৫ মে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর এবং দুই ২৪ পরগনায়।”

    আরও পড়ুন: ভোটের দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থাবন

    রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) থাকলেও এখনও পর্যন্ত স্বস্তি পায়নি বঙ্গবাসী। আবহাওয়া দফতর এখনও আশা দিচ্ছে, বুধবার ও আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গর বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হবে। বুধবার দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে থাকা ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হবে। প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণাবর্তটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে। শুক্রবারের মধ্যে এই নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তবে এর থেকে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবে কি না তা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না আবহবিদরা। এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, তার প্রভাবে ২৪ মে রাত থেকে, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূল এলাকায় বৃষ্টি (Rain in Kolkata) শুরু হতে পারে। বৃষ্টি চলতে পারে ২৬, ২৭ তারিখ পর্যন্ত। ২৩ শে মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যের মধ্যে মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।  ২৪ মে শুক্রবার থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র গরম ভাব অনেকটা কেটেছে। চলছে মেঘ-বৃষ্টির লুকোচুরি। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, আজও বৃষ্টি হবে দক্ষিণবঙ্গে। চলবে বুধবার পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি কমতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। এর পর শুক্রবার থেকে আবারও বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ (Cyclone) বলয়ের জেরে ভারী বৃষ্টিতে ভিজতে পারে রাজ্য। 

    ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা

    বুধবার ২২ মে বুধবার দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে তৈরি ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপের রূপ নেবে। আগামী শুক্রবার ২৪ মে এটি অতি গভীর নিম্নচাপের চেহারা নেবে। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৬ মে নাগাদ এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয় কিনা সে সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত দিল্লির মৌসম ভবন (Weather Update) থেকে সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে মে মাসে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। বর্ষা আসার ঠিক আগে এবং বিদায়ের ঠিক পরে ঘূর্ণিঝড়ের অনুকূল পরিস্থিতি থাকে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুসারে, এই মুহূর্তে একটি ঘূর্ণাবর্ত উত্তর-পশ্চিম উত্তর প্রদেশ থেকে পূর্ব বাংলাদেশের ওপর অবস্থান করছে। ঘূর্ণাবর্তটি পূর্ব উত্তর প্রদেশ, দক্ষিণ বিহার, ঝাড়খণ্ড, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের ওপর বিস্তৃত। এই ঘূর্ণিঝড় (Cyclone) সঞ্চালনটি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গের উপকূল সংলগ্ন অঞ্চলে অবস্থান করছে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, শুক্রবার দুপুরের পর থেকে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হতে শুরু করবে। বাড়বে ঢেউয়ের উচ্চতাও। বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যে মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টি

    কলকাতা সহ একাধিক জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা আগেই জানিয়েছিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। মঙ্গলবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। কলকাতা ও আশপাশের জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হয়েছে সোমবার। তার জেরে তাপমাত্রাও নেমেছে খানিকটা। এবার নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টি আরও বাড়বে, বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আগামী শুক্রবার থেকে উপকূলের দুই জেলায় অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হলেই বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। নিম্নচাপের চূড়ান্ত অভিমুখ এখনও স্পষ্ট করেনি আলিপুর। তবে অনুকূল বায়ুপ্রবাহে (Cyclone) বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডের অন্যতম শক্তিপীঠ উগ্রতারা ছিন্নমস্তা মন্দির, দুর্গাপুজো হয় টানা ১৬ দিন ধরে!

    কলকাতার তাপমাত্রা

    সোমবার, কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের চেয়ে সামান্য নীচে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের ২.৮ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৫৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৫.১ মিলিমিটার। আজ, মঙ্গলবার দিনের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি এবং ২৫ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গে আজ, মঙ্গলবার একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) দেওয়া হয়েছে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরে সপ্তাহভর হালকা বৃষ্টি হলেও ঘূর্ণাবর্তের  (Cyclone) কোনও প্রভাব পড়বে না, বলেই অনুমান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর (Cyclone Michaung) প্রভাবে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে অন্ধ্র এবং তামিলনাড়ুর উপকূলবর্তী এলাকাগুলি। ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টির তাণ্ডবে গাছগাছালি উপড়ে সমগ্র উপকূলীয় এলাকাগুলি এখন প্রায় বিদ্যুৎবিহীন। ইতিমধ্যেই ভারী বৃষ্টির জেরে বানভাসি চেন্নাইয়ে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। চেন্নাইয়ের নিচু এলাকাগুলোতে জল ঢুকছে। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চেন্নাইয়ে প্রকাশ্য রাস্তায় বহাল তবিয়তে হেঁটে-চলে যেতে দেখা গেল একটি কুমিরকে। রাস্তা না নদী বোঝা দায়।

    অন্ধকার রাস্তায় কুমির 

    ভাইরাল ভিডিও-য় দেখা গিয়েছে, চেন্নাইয়ের পেরুনগালাতুর এলাকায় রাস্তার উপরেই একটি কুমির ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাতের অন্ধকারে রাস্তার ওপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছে কুমির। গাড়ির আলোয় সেটি চোখে পড়তেই গাড়ি থামিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করতে শুরু করেন চালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় শহরের ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন চেন্নাই শহরের বাসিন্দারা। অনেকে ভিডিওর নীচে কমেন্ট করেছেন, “আগে ছিল সাপ, মাছ। এখন এসে গেছে কুমিরও। চেন্নাই শহর এখন পুরোপুরি একটা অ্যাকোয়ারিয়াম।” তবে, ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তামিলনাড়ুর পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব সুপ্রিয়া সাহু মানুষজনকে অনুরোধ করেছেন যে, সরীসৃপটিকে দেখতে পেলে কেউ যেন তার কাছে না যান। 

    বিপর্যস্ত চেন্নাই

    ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টিপাতের জেরে সোমবার থেকেই চেন্নাই (Chennai) এবং সংলগ্ন জেলাগুলোতে সরকারি স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও পুদুচেরিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী দুদিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। বেসরকারি অফিসগুলোও কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। বিধ্বস্ত চেন্নাই বিমানবন্দরও। জলের তলায় চলে গিয়েছে রানওয়ে। রাত ১১টা পর্যন্ত বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ১২টি অভ্যন্তরীণ বিমান এবং ৪টি আন্তর্জাতিক বিমান বাতিল করা হয়েছে। কয়েকটি বিমান বেঙ্গালুরুতে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাতিল হয়েছে বহু ট্রেনও।

    রাতভর ভারী বৃষ্টির দাপটে ব্যাহত হয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। চেন্নাইয়ের বেশ কয়েকটা এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। বিঘ্নিত হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। ঝুঁকি এড়াতে শহরের অন্যতম বাসিন ব্রিজে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়েছে। চেন্নাইয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে ভারতীয় সেনার মাদ্রাজ ইউনিট। মোতায়েন করা হয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও (এনডিআরএফ)। নদীতে পরিণত হয়েছে শহরের বিভিন্ন রাস্তা। কোথাও জল দাঁড়িয়ে আছে। কোথাও আবার জলের স্রোত বয়ে যাচ্ছে। না বলে দিলে মনে হবে যেন বয়ে যাচ্ছে কোনও নদী। ঝোড়ো হাওয়ার কারণে উপড়ে গিয়েছে গাছ। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: শক্তিশালী সাইক্লোনের রূপ নেবে ‘মিগজাউম’! শনি-রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা

    Cyclone Michaung: শক্তিশালী সাইক্লোনের রূপ নেবে ‘মিগজাউম’! শনি-রবিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম (Cyclone Michaung)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই আমূল বদলে যাবে আবহাওয়া, পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, গভীর নিম্নচাপটি আগামী শুক্রবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের জেরে বৃহস্পতিবার থেকেই আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অধিকাংশ অঞ্চলে ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ শুরু হবে। যদিও ঘূর্ণিঝড়ের পরিস্থিতি তৈরি হলে এ রাজ্যে তার প্রভাব কতটা পড়বে বা কতটা ঝড়বৃষ্টি হবে, সে ব্যাপারে এখনই নিশ্চিত নন আবহবিদেরা। তবে নিম্নচাপের প্রভাবে আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের আকাশ মেঘলা থাকবে।

    ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Michaung) রুট এবং সর্বোচ্চ গতি নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যেই মতপার্থক্য রয়েছে। একদল বিজ্ঞানীদের অনুমান, তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে এই ঘূর্ণিঝড়টি।  ৫ ডিসেম্বর সম্ভাব্য ল্যান্ডফল হবে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ এবং দক্ষিণ ওডিশার মধ্যবর্তী উপকূলে। অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আছড়ে পড়তে পারে মিগজাউম। এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। আবার, অপর একটি আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের মডেল অনুযায়ী, এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল হতে পারে আগামী ৬ ডিসেম্বর। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের ল্যান্ডফলের সময় হাওয়ার গতিবেগ থাকতে পারে সর্বোচ্চ ৬৫ থেকে ৭০ কিলোমিটার। 

    ওড়িশায় সতর্কতা

    ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Michaung) জেরে সম্ভাব্য দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে সাত জেলাকে সতর্ক করেছে ওড়িশা প্রশাসন। এই জেলাগুলি হল বালেশ্বর, ভদ্রক, কেন্দ্রাপাড়া, জগতসিংহপুর, পুরী, খুরদা এবং গঞ্জাম। রাজ্যের ত্রাণ এবং উদ্ধার সংক্রান্ত দফতরের বিশেষ কমিশনার সত্যব্রত সাহু ওই সাত জেলার জেলাশাসকদের সতর্ক করে জানিয়েছেন, আগামী কয়েক দিন সমুদ্র ভয়াল রূপ ধারণ করতে পারে। রাজ্যের বিস্তীর্ণ অংশে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই সময় মৎসজীবীদেরও গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দু’বছরেই বুলেট ট্রেন চলবে দেশে! সময় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, কবে চালু?

    বাংলায় প্রভাব

    নিম্নচাপের জেরে আজ, ফের কলকাতায় কুড়ি ডিগ্রির ওপরে উঠল পারদ। আপাতত রাতের তাপমাত্রা বাড়বে, কমবে দিনের তাপমাত্রা। সপ্তাহান্তে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উপকূলবর্তী জেলাতে। রাজ্যে পশ্চিমের জেলায় শীতের আমেজ একটু বেশি থাকবে। সাইক্লোনের (Cyclone Michaung) প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গেও বৃষ্টিপাত হবে। ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Botanical Garden: আমফান ঝড়ে তছনছ হয়ে যাওয়া বোটানিক্যাল গার্ডেন ফিরছে আগের চেহারায়

    Botanical Garden: আমফান ঝড়ে তছনছ হয়ে যাওয়া বোটানিক্যাল গার্ডেন ফিরছে আগের চেহারায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমফান ঝড়ে তছনছ হয়ে গিয়েছিল এশিয়ার প্রাচীনতম হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেন (Botanical Garden)। তারপর দীর্ঘ দিন গার্ডেন বন্ধ রাখার পর ঝড়ে উপড়ে যাওয়া গাছ সরিয়ে আস্তে আস্তে সাধারণ মানুষের দর্শনের উপযোগী করে তোলা হয় হাওড়া শিবপুরের এ জে সি বোস ইন্ডিয়ান বোটানিক গার্ডেনকে।  আমফান ঝড়ে কয়েক হাজার বহুমূল্য গাছ সমূলে উপড়ে পড়ে। তার মধ্যে কিছু গাছকে বাঁচানো গেলেও বেশির ভাগ গাছকে বাঁচানো যায়নি। সেই সব পড়ে যাওয়া গাছ এখনও কিছু কিছু রয়ে গেছে বোটানিক্যাল গার্ডেনে। তবে আম্ফানের পর দীর্ঘ এক বছর ধরে বোটানিক্যাল গার্ডেনকে আস্তে আস্তে স্বমহিমায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গার্ডেন অথরিটি।

    কী জানালেন বোটানিক্যাল গার্ডেনের (Botanical Garden) জয়েন্ট ডিরেক্টর?

    বোটানিক্যাল গার্ডেনের জয়েন্ট ডিরেক্টর দেবেন্দর সিং জানিয়েছেন,  আমফান ঝড়ে সম্পূর্ণভাবে এলোমেলো হয়ে গিয়েছিল বাগান। তারপর সেই পড়ে যাওয়া গাছ সরিয়ে আস্তে আস্তে বাগান পরিষ্কার করা হয়। যেসব গাছ উপড়ে গিয়েছিল, তার পরিবর্তে নতুন গাছ লাগানোর কাজ শুরু হয়। এখনও পর্যন্ত  আমফানের পর বোটানিক্যাল গার্ডেন জুড়ে প্রায় চার হাজার নতুন গাছ লাগানো হয়েছে। এর পাশাপাশি কোভিডের সময় থেকে বন্ধ ছিল গার্ডেনের (Botanical Garden) ক্যাফেটেরিয়া, বোটিং এবং ব্যাটারি ভেহিকেল। সেগুলিও খুব শীঘ্রই চালু করা হচ্ছে। আগে যেভাবে ক্যাফেটেরিয়া চলত, এখন থেকে সেভাবেই চলবে। এর পাশাপাশি বয়স্ক মানুষদের জন্য গার্ডেনের গেট থেকেই পাওয়া যাবে ব্যাটারি চালিত পরিবেশবান্ধব গাড়ি। অন্যদিকে বোটানিক্যাল গার্ডেনের যে লেকগুলি আছে, সেগুলির সঙ্গে গঙ্গার সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। গঙ্গায় জোয়ারের সঙ্গে সঙ্গে বোটানিক্যাল গার্ডেনের লেকগুলিও জলে ভরে ওঠে। আবার গঙ্গায় ভাঁটার সময় লেকগুলিতে জল কমতে থাকে। এই লেকের জীববৈচিত্র্য মানুষ যাতে দেখতে পারেন এবং বিনোদনের জন্য এখানে বোটিং-এর ব্যবস্থাও চালু ছিল। কিন্তু কোভিডের কারণে বাগান বন্ধ থাকায় সেই বোটিং বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে তাঁরা চেষ্টা করছেন খুব দ্রুত আবার বোটিং চালু করার। এর পাশাপাশি দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য এবং তাদের দাবি মতো আরও বেশি করে পানীয় জলের কলের ব্যবস্থা এবং বসার চেয়ার বাড়ানো হচ্ছে।

    কী বললেন বোটানিক্যাল গার্ডেন (Botanical Garden) ডেলি ওয়াকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক?

    বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রতিদিন বেড়াতে আসা ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ দর্শকরাও কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। পাশাপাশি বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রতিদিন যাঁরা প্রাতঃভ্রমণে আসেন, তাঁরাও দ্রুত এই সমস্ত প্রকল্প রূপায়ণের দাবি জানিয়েছেন। তবে বোটানিক্যাল গার্ডেন (Botanical Garden) ডেলি ওয়াকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক তাপস দাস বলেন, বাগানে বিনোদনের জন্য নানা প্রকল্প তৈরি হচ্ছে। কিন্তু বোটানিক্যাল গার্ডেনের যে উদ্দেশ্যে, সেই উদ্ভিদের উপর গবেষণার কাজ অনেকটাই কমে গেছে বলে তিনি মনে করেন। সেদিকেও জোর দেওয়া দরকার।  তিনি বলেন,  আমফান ঝড়ে গার্ডেনের যে সব গাছ উপড়ে গিয়েছিল, তার অনেকগুলিকেই চেষ্টা করলে বাঁচানো যেত। কিন্তু সেই কাজ ঠিকমতো করা হয়নি। এর পাশাপাশি ডবল কোকোনাট সহ অনেক দুষ্প্রাপ্য গাছ বর্তমানে মৃতপ্রায়। সেই গাছগুলি বাঁচাতেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। দেবেন্দর সিং জানান, এই বিষয়গুলিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: গভীর নিম্নচাপে পরিণত ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! ৫ রাজ্যে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

    Cyclone Michaung: গভীর নিম্নচাপে পরিণত ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! ৫ রাজ্যে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থলভাগে আছড়ে পড়ার পর শক্তি খুইয়েছে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম (Cyclone Michaung)। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) তরফ থেকে বুলেটিনে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি শক্তি হারিয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এই মুহূর্তে নিম্নচাপটি বাপটলা থেকে উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে ১০০ কিমি ও খাম্মার থেকে ৫০ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে। পরবর্তী ৬ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপটি শক্তি হারিয়ে আরও দুর্বল হবে।

    দুর্যোগের সম্ভাবনা

    শক্তি কমলেও ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের (Cyclone Michaung) প্রভাবে বুধবারেও দেশের কিছু অংশে দুর্যোগের সম্ভাবনা থাকছে। ঘূর্ণিঝড় হিসাবে দক্ষিণ ভারতের একটি বড় অংশকে ভাসিয়েছে মিগজাউম। গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর এটি উত্তরের দিকে এগোতে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। নিম্নচাপের জেরে বুধবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তর উপকূলবর্তী অন্ধ্রপ্রদেশে। বুধবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে ওড়িশা, দক্ষিণ ছত্তিসগড়, মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ এলাকায়। মঙ্গলবারই ওড়িশা প্রশাসনের তরফে দক্ষিণের জেলাগুলিকে ভারী বর্ষণের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে।

    মিগজাউমের প্রভাবে ক্ষতি

    মিগজাউমের (Cyclone Michaung) প্রভাব অন্ধ্রপ্রদেশের তুলনায় তামিলনাড়ুতেই বেশি পড়েছে। ইতিমধ্যে চেন্নাইয়ে মারা গিয়েছেন সতেরো জন। সোমবারের পর বৃষ্টি খানিক কমলেও জলমগ্ন শহরের বহু এলাকা। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে অস্বাভাবিক বেশি পরিমাণে বৃষ্টি হয়েছ চেন্নাই ও তামিলনাড়ুতে। মঙ্গলবার চেন্নাই পুলিশ একটি বিবৃতিতে ঘোষণা করেছে, শহরে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্যার ফলে এখনও পর্যন্ত ১৭ জন ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন। ঘূর্ণিঝড়ে বিপর্যস্ত অন্ধ্রপ্রদেশও। ৭৭০ কিলোমিটার রাস্তা সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়েছে, ১৯৪টি গ্রামের ৪০ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্লাবিত ২৫টি গ্রাম।

    আরও পড়ুন: ভয় পাচ্ছে চিন! ২০৩০ সালেই বিশ্ব অর্থনীতিতে তৃতীয় স্থান পেতে চলেছে ভারত?

    দুর্যোগের প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে

    ঘূর্ণিঝড়ের পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে দক্ষিণবঙ্গেও। মঙ্গলবারের মতোই বুধবারও শহরের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। বুধবার সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে জেলার সব জায়গায় বৃষ্টি হবে না। বৃহস্পতিবারও দক্ষিণের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। জারি করা হয়েছে সতর্কতাও। বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, নদিয়া এবং কলকাতায়। মৎসজীবীদের সমুদ্রে যেতেও নিষেধ করা হয়েছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে শুকনো আবহাওয়া থাকবে আরও ৪-৫ দিন। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আজ কলকাতার আকাশ মূলত মেঘলা থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রির মতো হবে। যা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় চার ডিগ্রি বেশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Cyclone Michaung: আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! তাণ্ডব অন্ধ্রপ্রদেশে, বাংলায় বুধবার থেকে বৃষ্টি

    Cyclone Michaung: আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম! তাণ্ডব অন্ধ্রপ্রদেশে, বাংলায় বুধবার থেকে বৃষ্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থলভাগে আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম। অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর এবং মছলিপত্তনমের মাঝে বাপাটলা উপকূলে দুপুরে স্থলভাগে প্রবেশ করে মিগজাউম। অন্ধ্রের নেল্লোর এবং মছিলিপত্তনমের মাঝামাঝি জায়গা দিয়ে ভূভাগে প্রবেশ করছে ঘূর্ণিঝড়টি। এই আবহে অন্ধ্র উপকূলে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। দমকা হাওয়ার বেগ ১১০ কিমিতে পৌঁছে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ অন্ধ্রের জন্য লাল সতর্কবার্তা জারি করেছে হাওয়া অফিস। উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা।

    সতর্কতা জারি

    মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডব চলল অন্ধ্র উপকূলে। দুপুর দেড়টা নাগাদ ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের ল্যান্ডফলের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ঘূর্ণিঝড়টি প্রবেশ করে নেল্লোর এবং মছিলিপত্তনমের মাঝামাঝি জায়গা দিয়ে। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি, নেল্লোর, প্রকাশম, বাপতালা, কৃষ্ণ, পশ্চিম গোদাবরী, কোনাসীমা ও কাকিনাড়া জেলায়। তেলঙ্গানার বহু জায়গাতেও আজ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে অন্ধ্রপ্রদেশে উপকূলে। জারি হয়েছে সতর্ককা। মঙ্গলবার উপকূলবর্তী সব এলাকাতেই ভারী বৃষ্টি হবে। ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে চলেছে। দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় বাতিল হয়েছে একাধিক ট্রেন। অন্যদিকে একাধিক বিমান বাতিল করেছে উড়ান সংস্থাগুলি। গতকাল চেন্নাইয়ে বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছিল। 

    কথা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মিগজাউম আছড়ে পড়ার আগেই টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, পুদুচেরির বিস্তীর্ণ এলাকা। তেলঙ্গানা ও ওড়িশাকেও সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছে আবহাওয়া দফতরের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সোমবার তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। কেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, পর্যাপ্ত জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।  জনজীবন কার্যত বিপর্যস্ত। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার আগেভাগেই আটটি জেলায় সতর্কতা জারি করেছে। তিরুপতি, নেলোর, প্রকাশম, বাপটলা, কৃষ্ণা, পশ্চিম গোদাবরি, কোনসিমা এবং কাকিনাদায় সকলকে সতর্ক থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে। পুদুচেরির উপকূলীয় অঞ্চলে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। বাড়ির বাইরে বেরতেই বারণ করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। 

    আরও পড়ুন: কলকাতায় শুরু বৃষ্টি! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম-এর পরোক্ষ প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে

    বাংলায় প্রভাব

    মিগজাউমের প্রভাব পড়েছে দক্ষিণবঙ্গেও। মঙ্গলবার সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা বঙ্গে। বুধবার ও বৃহস্পতিবারে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ার সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে। হলুদ সতর্কবার্তা জারি রয়েছে বাংলা এবং ওড়িশা উপকূলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে লন্ডভন্ড চেন্নাই, মৃত ৫

    Cyclone Michaung: নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে লন্ডভন্ড চেন্নাই, মৃত ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোরেই অন্ধকার। সকাল থেকে আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার দাপট। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাব শহর কলকাতাতেও। মঙ্গলবার অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল করার কথা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের।  ইতিমধ্যেই মিগজাউম পেরিয়ে গিয়েছে অন্ধ্র প্রদেশের উপকূল এলাকা। নেল্লোর এবং মছলিপট্টনমের মধ্যবর্তী এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ল্যান্ডফলের সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার।

    অন্ধ্র প্রদেশে জারি সতর্কতা

    মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সতর্ক করে একের পর এক পোস্ট করেছে আবহাওয়া দফতর (IMD)। পূর্বাভাস রয়েছে, দক্ষিণ অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলের সমান্তরাল ভাবে উত্তর দিকে এই ঘূর্ণিঝড় এগোবে। ইতিমধ্যেই সমুদ্র উথাল-পাতাল শুরু হয়েছে। বেড়ে গিয়েছে জলস্তর। ল্যান্ডফলের সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের জেরে অন্ধ্রের একাধিক এলাকায় ৮৫ থেকে ৯৫ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে হাওয়ার গতিবেগ বেড়ে দাঁড়াতে পারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত। উপকূলবর্তী এলাকায় দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

    তাণ্ডব চেন্নাইয়ে

    ল্যান্ডফলের আগে সোমবার এই ঝড় তাণ্ডব চলল চেন্নাই-সহ আশপাশের এলাকায়। বৃষ্টির কারণে চেন্নাইয়ে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে বিমানবন্দর। ভারী বৃষ্টির কারণে চেন্নাইয়ের বহু এলাকা জলমগ্ন। চেন্নাই পুলিশ জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টিতে শহরে পাঁচ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছে তারা। বৈদ্যনাথন উড়ালপুলের কাছে ৭০ বছরের এক প্রবীণের দেহ মিলেছে। তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। ফোরশোর এস্টেট বাস ডিপোর কাছে ৬০ বছরের এক মহিলার দেহ মিলেছে। তাঁরও পরিচয় জানা যায়নি। দিণ্ডিগুল জেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছেন ৫০ বছরের এক ব্যক্তি। তাঁর নাম পদ্মনাভন। পাণ্ডিয়ান নগরেও নিজের বাড়ির কাছে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক জনের। মৃতের নাম গণেশন (৭০)। বেসান্ত নগরে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৩৫ বছরের এক যুবকের। নাম মুরুগান।

    আরও পড়ুন: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    কলকাতার আবহাওয়া

    আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। নিম্নচাপের প্রভাবে চলছে ঝড়ো হাওয়া। পারদ আপাতত না নামলেও মেঘলা থাকায় স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়া। শীতের মিঠে-কড়া রোদ উধাও। অকাল বর্ষণের পূর্বাভাস শহরে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায়। শুক্রবারের পর আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে। সপ্তাহান্তে পারদ নামার ইঙ্গিত রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সপ্তাহে রাজ্যে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সোমবার থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু উপকূলবর্তী জেলা এবং ওড়িশা সংলগ্ন এলাকায় মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে শীত পড়ার ক্ষেত্রে বাধা হবে ঘূর্ণিঝড়।

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব বাংলায় (Bengal Weather)

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলার বেশ কিছু জেলায়। দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, এবং কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই আগামী সপ্তাহ থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। আবহাওয়া দফতর থেকে জানা গিয়েছে যে রাজ্যে শীতের পথে বাধা হবে এই ঘূর্ণিঝড়। কেবল মাত্র সকাল এবং সন্ধ্যায় শীতের আমেজ বজায় থাকবে। দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই বেশি থাকবে। কলকাতার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি হয়ে ২০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে। তবে কলকাতার তুলনায় দক্ষিণবঙ্গের জেলায় শীতের আমেজ বেশি থাকবে। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হবে গভীর নিম্নচাপ। রবিবার এই ঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে মিগজাউম।

    কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের আবহ?

    উত্তরবঙ্গে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকবে। ডিসেম্বরের শুরুতে পাহাড়ে কিছু বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাতে আবহাওয়া (Bengal Weather) শুষ্ক থাকবে। পার্বত্য এলাকায় কুয়াশা একই রকম থাকবে। আকাশ আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার থাকেব। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে দার্জিলিং, কালিম্পং এলাকায় বৃষ্টিপাত হবে।

    কোথায় ফুঁসছে মিগজাউম?

    দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ ফুঁসছে মিগজাউম (Bengal Weather)। গত ৬ ঘণ্টায় পশ্চিম এবং উত্তর দিকে অগ্রসর হয়েছে। শেষ খবর অনুসারে পন্ডিচেরী থেকে পূর্ব এবং দক্ষিণ পূর্বে ৬৩০ কিমি দূরে রয়েছে এই ঝড়। নেল্লোর থেকে দক্ষিণ পূর্বে ৭৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘুর্ণীঝড়। এটি ধীরে ধীরে নিম্নচাপের সৃষ্টি করেছে। ৩ ডিসেম্বরের মধ্যেও একটি ঝড়ের রূপ নেবে মিগজাউম। ৪ ডিসেম্বর থেকে অন্ধ্রপ্রদেশ তামিলনাড়ুর উপকূলে প্রভাব পড়বে বলে জানা গিয়েছে। ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮০ থেকে ৯০ কিমি এবং সর্বোচ্চ ১০০ কিমি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর থেকে দক্ষিণ, শহর থেকে জেলা সর্বত্র ঠান্ডার মেজাজ। সপ্তাহান্তে আরও নামবে পারদ। বিশেষ করে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ঠান্ডার দাপট থাকবে। এরই মধ্য়ে ডিসেম্বরের শুরুতে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করছেন আবহবিদরা। আন্দামান সাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। 

    ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

    আলিপুর হাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ২৬-২৭ নভেম্বর দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত অচিরেই পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে। এর পর যদি সেই নিম্নচাপ আরও শক্তি বৃদ্ধি করে, তা হলে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে অচিরেই পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়েও। ঘূর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে ডিসেম্বরের গোড়ার দিকে তা বঙ্গোপসাগর উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। এই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে তার নাম হবে মিগজাউম( ‘Michaung’ pronunciation – Migjaum)। মায়ানমারের দেওয়া এই নাম। ঘূর্ণিঝড় হলে চলতি বছরে বঙ্গোপসাগরে এটি চতুর্থ ঘূর্ণিঝড় হবে।

    দক্ষিণবঙ্গের জেলায় ঠান্ডার আমেজ

    উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই শীতের আমেজ বহাল রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও বেড়েছে। আগামী কয়েকদিনে পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও তীব্র হতে পারে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১৪ থেকে ১৬ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করতে পারে তাপমাত্রা। আগামী কয়েকদিন পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূমে শীতের দাপট থাকবে বেশি। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও আপাতত তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না।

    আরও পড়ুন: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    কলকাতায় ঠান্ডার ব্যাটিং 

    এক ধাক্কায় কলকাতায় ১৮-র ঘরে নেমেছে পারদ। ধীরে ধীরে কমছে রাতের তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার কলকাতার বেশ কিছু এলাকার তাপমাত্রা ছিল এই মরশুমে সবচেয়ে কম। বৃহস্পতিবার প্রথম কলকাতার তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। শুক্রবারও তা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচেই রয়েছে। শুক্রবার দমদম এবং আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৯ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের থেকে কম। এ ছাড়া বর্ধমান এবং বাঁকুড়াতে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রির নীচে। নদিয়া-মুর্শিদাবাদেও ২০ ডিগ্রির নীচে ছিল তাপমাত্রা।

    উত্তরে ঠান্ডার দাপট

    দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে থাকা শীত শীত ভাব নভেম্বরের বাকি দিনগুলিতেও থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছে হাওয়া অফিস।  আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আর দু’তিন দিনের মধ্যেই উত্তুরে হিমেল হাওয়া দক্ষিণবঙ্গে ঢুকতে শুরু করবে। ফলে আরও কমবে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গে আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী তিন চার দিনে উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকলেও শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে পার্বত্য এলাকায়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share