Tag: Darjeeling

Darjeeling

  • BJP Attacks Mamata: বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, কলকাতায় পুজো কার্নিভালে মজে মমতা! তুলোধনা বিজেপির

    BJP Attacks Mamata: বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, কলকাতায় পুজো কার্নিভালে মজে মমতা! তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড় কাঁদছে, উত্তরবঙ্গ ভাসছে, তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (BJP Attacks Mamata) পুজোর আনন্দে গা ভাসাচ্ছেন। পাহাড়-সহ উত্তরবঙ্গে যখন বন্যা (North Bengal Flood), ধসে মৃত্যু মিছিল, তখন কলকাতায় বর্ণাঢ্য কার্নিভাল হচ্ছে! মুখ্যমন্ত্রী ঢাকের তালে নাচছেন! এমন ছবি দেখা গেল রবিবার। এই সরকারের কাছে কোনও মানবিক মুখ আশা করা যায় না, মত বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও সাংসদ শমিক ভট্টাচার্যের। মিরিকে মৃত্য়ুমিছিল। আর সরকারি টাকায় কার্নিভাল (Puja Carnival) হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari))।

    শুভেন্দুর নিশানায় মমতা

    উত্তরবঙ্গে ভয়ঙ্কর দুর্যোগ! এখনও পর্যন্ত অন্ততপক্ষে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই অবস্থায় রবিবার কলকাতায় হয়ে গেল দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। উত্তরবঙ্গে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে কলকাতায় কার্নিভাল আয়োজন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (BJP Attacks Mamata) ও তাঁর সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করল বিজেপি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu On Mamata) বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কার্নিভাল আগে, বিপর্যয় পরে। এত প্রাণহানির পরও তিনি কলকাতায় উৎসব করছেন, এটা দুঃখজনক। মুখ্যমন্ত্রীর সবসময়ই অগ্রাধিকার বাছাইয়ের সমস্যা রয়েছে। তিনি দার্জিলিং সফর স্থগিত করেছেন, কারণ এবার দোষ চাপানোর জন্য় ডিভিসির মতো কোনও সংস্থা নেই। এবার কি বলবেন, ভুটান বা নেপালের জলেই বন্যা হয়েছে?’’ সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু প্রশ্ন তোলেন, ‘প্রশাসনিক চাপে পুজো কমিটিগুলির দেরি হওয়া বিসর্জন কীভাবে ঐতিহ্যে পরিণত হল?’

    মমতাকে কটাক্ষ শমীকের

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও সাংসদ শমীক ভট্টাচার্যের (Samik Bhattacharya) কথায়, ‘‘এই বিপর্যয়ের আবহে, এই শোকের আবহে আজকে কার্নিভালের প্রয়োজন ছিল না। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের যে নাড়ির যোগ রয়েছে, সেই বার্তাটুকু অন্তত উত্তরবঙ্গের মানুষকে দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রী এই কার্নিভালকে কিছুটা হলেও স্থগিত রেখে আজই উত্তরবঙ্গে চলে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি গেলেন না। তিনি সোমবার যাচ্ছেন। এই সরকারের কাছে কোনও মানবিক মুখ আশা করা যায় না। আজ আনন্দের দিন নয়।’’ শমীকের দাবি, রাজ্যের দুর্নীতি ও অব্যবস্থার কারণেই পুরসভাগুলো জল জমা রুখতে ব্যর্থ হয়েছে। বেআইনি বোল্ডার তোলা, অবৈধ বালি খাদান ও বনভূমি ধ্বংসের ফলে নদীর গতিপথ বদলে বিপর্যয় তৈরি হয়েছে। বিজেপি-সহ বিরোধীদের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গে চরম দুর্যোগের সময় শহরে পুজো কার্নিভালে যোগ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চরম অসংবেদনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন।

  • North Bengal Flood: শোকপ্রকাশ মোদি-শাহের, রাজভবনে চালু কন্ট্রোল রুম! উত্তরবঙ্গে দুর্যোগে মৃত্যু বেড়ে ২৮

    North Bengal Flood: শোকপ্রকাশ মোদি-শাহের, রাজভবনে চালু কন্ট্রোল রুম! উত্তরবঙ্গে দুর্যোগে মৃত্যু বেড়ে ২৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ১২ ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গের পাহাড় থেকে সমতল। কোথাও ধসে ঘরবাড়ি, সেতু ভেঙে পড়েছে। কোথাও ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট। পুজো মিটতে না-মিটতেই এই বিপর্যয়ে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত মিরিক। ফুঁসছে তিস্তা। ক্ষতিগ্রস্ত কালিম্পং থেকে জলপাইগুড়ি-সহ সমগ্র ডুয়ার্স। পুজোর সময় পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া বহু পর্যটকই সেখানে আটকে পড়েছেন। তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। উত্তরবঙ্গের দুর্গতদের (North Bengal Flood) জন্য ব়্যাপিড অ্যাকশন সেল খোলা হল। ২৪ ঘণ্টা এখানে যোগাযোগ করা যাবে। এর জন্য রাজভবনের তরফে একটি নম্বর ও ই-মেল আইডি দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গে দুর্যোগে মৃতদের পরিজনদের সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)।

    রাজভবনের ব়্যাপিড অ্য়াকশন সেল

    রবিবার রাজভবনের তরফে এক বার্তায় জানানো হয়েছে, উত্তরবঙ্গে বন্যা (North Bengal Flood) দুর্গতদের জন্য ব়্যাপিড অ্য়াকশন সেল খোলা হচ্ছে। এর সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকছেন অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি সন্দীপ সিং রাজপুত। উত্তরবঙ্গের দুর্গত মানুষ যেকোনও সমস্যার কথা জানাতে এখানে ফোন করতে পারেন। ফোন নম্বর হল ০৩৩-২২০০১৬৪১। এছাড়া মেইল করেও নিজেদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন সবাই। ব়্যাপিড অ্যাকশন সেলের মেইল আইডি হল peaceroomrajbhavan@gmail.com। ওই বার্তায় আরও জানানো হয়েছে, রাজভবনে যে পিসরুম খোলা হয়েছিল, তা আবার সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল। দুর্গতদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

    দার্জিলিং-এর দিকে নজর কেন্দ্রের

    উত্তরবঙ্গে বিপর্যয়ে (North Bengal Flood) মৃত্য়ুমিছিল নিয়ে শোকজ্ঞাপন করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, ‘দার্জিলিঙের সাংসদ রাজু বিস্তের সঙ্গে গোটা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। ইতিমধ্য়েই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এনডিআরএফ সেখানে কাজ করছে, তৈরি আছে আরও টিম, প্রয়োজনে তারাও উদ্ধারকাজে সামিল হবে। পাশাপাশি বৃষ্টি ও ধসে মৃতদের পরিজনদের প্রতি সমবেদনা ও আহতদের আরোগ্য়কামনা করেছেন অমিত শাহ। অপরদিকে, প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত দার্জিলিঙের এবং আশপাশের এলাকার পরিস্থিতির প্রশাসন গভীরভাবে নজরদারি চালাচ্ছে। শোকগ্রস্থ পরিবারগুলির প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছেন তিনি। পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিঙে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে প্রাণহানির ঘটনা অত্যন্ত মর্মান্তিক। আমি শোকাহত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাই। আহতদের জন্য আরোগ্য কামনা করেছেন তিনিও।

    সবাইকে ধীরস্থির থাকার আবেদন

    লাগাতার বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় ধস নেমেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। ২৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। মৃতদের পরিজনদের সমবেদনা জানিয়েছেন রাজ্যপাল। সবাইকে ধীরস্থির থাকার আবেদন জানিয়ে উদ্ধারকাজে প্রশাসনকে সাহায্য করার বার্তা দিয়েছেন সিভি আনন্দ বোস। আজ, সোমবার উত্তরবঙ্গ যাচ্ছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। দলের নেতা-কর্মীদের উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়তে তিনিও নির্দেশ দিয়েছেন।

    বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ

    টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গের (North Bengal Flood) বিস্তীর্ণ অঞ্চল। শুধু পার্বত্য এলাকাই নয়, বিপর্যস্ত ডুয়ার্সে বিস্তীর্ণ এলাকাও। তিস্তা, তোর্সা, মহানন্দা, জলঢাকা-সহ উত্তরের বিভিন্ন নদীগুলি ফুঁসছে। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে বহু এলাকা। সেখান থেকে এলাকাবাসীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বন্যপ্রাণীরা প্রাণ বাঁচাতে ঢুকে পড়েছে লোকালয়ে। কামারঘাট এলাকায় জলের মধ্যে আটকে পড়েছে একপাল হাতি। পাশাপাশি স্থানীয় কালীবাড়ি এলাকাতেও একটি গন্ডার লোকালয়ে চলে আসে। তবে শুধু হাতি-গন্ডার নয়, কাশিয়ার বাড়ি এলাকায় একটি বাইসনের শাবক উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। কার্শিয়াংয়ে গ্রামে ঢুকে পরে একাধিক হরিণ। বহু বন্যপ্রাণী জঙ্গল থেকে নদীতে ভেসে গিয়েছে বলেও দাবি তাঁদের। ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন বনকর্মীরা। বেশকিছু ট্রেন বাতিল করেছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের আলিপুরদুয়ার ডিভিশন। বাংলা থেকে অসম যাওয়ার একাধিক ট্রেন বাতিল হয়ে গিয়েছে। বেশ কিছু ট্রেনকে ঘুর পথে চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে এনজেপি আলিপুরদুয়ার জংশন ট্যুরিস্ট স্পেশাল ট্রেন। ধুবরি শিলিগুড়ি ডেমু স্পেশাল। বাতিল শিলিগুড়ি বক্সিরহাট এক্সপ্রেস।

    উত্তরবঙ্গে চলবে বৃষ্টি

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর বলছে, আজও ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের আট জেলায়। ওই জেলাগুলিতে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পাশাপাশি ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিতে ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। তবে জেলার সব জায়গায় ঝড়বৃষ্টি হবে না। উত্তরের আট জেলার মধ্যে সোমবার আলিপুরদুয়ারে হতে পারে ভারী বৃষ্টি। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টি কমবে উত্তরবঙ্গে। ওই দিন একমাত্র দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পাশাপাশি ঝোড়ো হাওয়ার জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

  • Weather Update: দার্জিলিংয়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা, বৃষ্টির আশঙ্কা কোন কোন জেলায়?

    Weather Update: দার্জিলিংয়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা, বৃষ্টির আশঙ্কা কোন কোন জেলায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গে পাহাড়ের সর্বত্র পর্যটকের ঢল। তারই মধ্যে পাহাড়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। পশ্চিমি ঝঞ্ঝার কারণে শনি এবং রবিবার কালিম্পংয়ে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। তার জেরেই দার্জিলিংয়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এমনকী, দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) উঁচু পাহাড়ি এলাকা সান্দাকফু, ফালুটেও তুষারপাতের সম্ভাবনা জোরালো। শুক্রবার দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ০.৮ ডিগ্রিতে নেমে যাওয়ায় সেই সম্ভাবনা আরও জোরদার হয়েছে। এর আগে ২০ নভেম্বর বরফে ঢেকেছিল সান্দাকফু। এ বার কি তাহলে দার্জিলিং শহরে স্নো-ফল হবে? তবে, পাহাড়ে শীত ফিরলেও শিলিগুড়ি-সহ সমতলে কিন্তু তেমন শীতই নেই।

    স্নো-ফল দেখতে পর্যটকরা ভিড় করছেন?(Weather Update)

    ২০২২ সালে রেকর্ড তুষারপাত হয়েছিল দার্জিলিং-কার্শিয়াংয়ের বিভিন্ন জায়গায়। সে বার দু’দশক পরে ঘুম এবং টাইগার হিল ঢেকেছিল বরফে। সেই ছবি এ বারও দেখা যাবে বলে আশায় বুক বাঁধছেন পর্যটকের দল। বিশেষজ্ঞেরা (Weather Update) বলছেন, শনিবার দার্জিলিংয়ের টাইগার হিল, ঘুম, সিকিমের লাচুং, লাচেন, ছাঙ্গু, নাথুলা এবং জুলুকে তুষারপাত শনিবার শুরু হয়ে যেতে পারে। রবিবার পর্যন্ত এই পরিস্থিতি চলতে পারে। ‘হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্ক’-এর সাধারণ সম্পাদক সম্রাট সান্যাল বলেন, “ইংরেজি নতুন বছরের আগে দার্জিলিংয়ে স্নো-ফল হোক, এটাই মনে প্রাণে চাইছি। অনেক পর্যটক ভিড় করেছেন স্নো-ফল দেখার জন্য।”

    আরও পড়ুন: ‘‘বাবার প্রয়াণে শোক জ্ঞাপনের জন্য বসেনি ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক’’, কংগ্রেসকে তোপ প্রণব কন্যার

    আবহাওয়া দফতরের গ্যাংটক শাখার অধিকর্তা কী বললেন?

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতরের গ্যাংটক শাখার অধিকর্তা গোপীনাথ রাহা বলেন, “দার্জিলিংয়ে স্নো-ফল হবে কি না, এখনই বলা যাচ্ছে না। কালিম্পংয়ে শিলাবৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। সেই কারণে স্নো-ফলের সম্ভাবনা উড়িয়েও দিতে পারছি না। কালিম্পংয়ে শিলাবৃষ্টি হলে দার্জিলিংয়ে স্নো-ফল হতেই পারে। কারণ, এ বার পশ্চিমি ঝঞ্ঝা বেশ শক্তিশালী।”

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি?

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, শনিবার ও রবিবার পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদের কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। কলকাতায় বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও আকাশ মোটের ওপর মেঘলা থাকবে। তবে দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় আগামী ৫ দিন তাপমাত্রা মোটের ওপর শুষ্কই থাকবে। আগামী দু’দিন দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলাতেও হালকা বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে কলকাতা এবং লাগোয়া এলাকায় বছর শেষে তাপমাত্রা আর কমার সম্ভাবনা নেই। নতুন বছরের শুরুতে কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি নামতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shivkhola: চা বাগানের বুক চিরে রাস্তা, সবুজের গালিচা, পাহাড়ি নদী! ছবির মতো সুন্দর শিবখোলা

    Shivkhola: চা বাগানের বুক চিরে রাস্তা, সবুজের গালিচা, পাহাড়ি নদী! ছবির মতো সুন্দর শিবখোলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক; একটা ছোট্ট পাহাড়ি নদী আর তরাই উপত্যকার ইতস্তত বিক্ষিপ্ত জঙ্গল। এই নিয়েই সংসার দার্জিলিং জেলার এই অনাঘ্রাত, প্রায় অচেনা পার্বত্য পর্যটন কেন্দ্র ‘শিবখোলা’র। ছবির মতো সুন্দর নরবুঙ টি এস্টেটের (Tea garden) বুক চিরে রাস্তা চলে গিয়েছে সোজা। সেই রাস্তা ছেড়ে দিলে সবুজের গালিচায় মোড়া এক টুকরো ভূমি আর তার নীচে নদীর চর। নদীর ওপারে মহানন্দার অরণ্য আর বিশঘরের গ্রাম। গ্রাম থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে নদীর তীরে এক সুপ্রাচীন শিব মন্দির (Shivkhola)। মূল মন্দির আর নাটমন্দিরের নীচ দিয়ে শিবখোলা নদী একটা মনোরম বাঁক নিয়েছে। পাহাড়ি কিশোরীর উচ্ছলতায় পায়ের নুপূরের ঝুমঝুমি বাজিয়ে অনর্গল বয়ে চলেছে সেই নদী।

    অপূর্ব মায়ার আঁচল (Shivkhola)

    এখান থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে মালদিরাম সানরাইজ পয়েন্ট। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার অসাধারণ ভিউ পাওয়া যায়। ম্যাগপাই, মিনলা, মিনিভেটের রাজত্ব এই অঞ্চলে। এছাড়াও এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির, বিভিন্ন রঙের প্রজাপতির। এখানে কোথাও নেই শহরের কোলাহল। নেই কোনও দূষণ। পাহাড়ের কোলে প্রকৃতি যেন এক অপূর্ব মায়ার আঁচল বিছিয়ে রেখেছে। ট্রেকিং, বার্ড ওয়াচিং অথবা নিঃশব্দে প্রকৃতির কোলে দুটো দিন কাটানোর জন্য এক আদর্শ জায়গা এই শিবখোলা (Shivkhola)। ইচ্ছে হলে আর হাতে সময় থাকলে একই সঙ্গে ঘুরে আসা যায় ২৫ কিমি দূরের লাটপাঞ্চার, ৪ কিমি দূরে হেলিপ্যাড আর ভিউ পয়েন্ট অথবা দু-আড়াই ঘন্টার সফরে দার্জিলিং থেকেও।

    যাবেন কীভাবে, থাকবেন কোথায়?

    যাতায়াত ও থাকা খাওয়া-কলকাতা থেকে এলে প্রথমে আসতে হবে এন জে পি বা নিউ জলপাইগুড়ি। আসছে তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস, দার্জিলিং মেল, কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। সেখান থেকে আসতে হবে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি নিয়ে আসতে হবে শিবখোলা (Shivkhola)। দূরত্ব প্রায় ২৭ কিমি। কলকাতা থেকে সরাসরি শিলিগুড়ি আসছে বেশ কিছু সরকারি এবং বেসরকারি বাসও। শিবখোলায় আছে শিবখোলা অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প। ফোন ৭০৭৬০১২৩১৪ , ৮৩৮৮৮৪২৩৪১।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: বাংলাদেশিদের জন্য দরজা বন্ধ, সাফ জানিয়ে দিলেন দার্জিলিংয়ের হোটেল ব্যবসায়ীরা

    Darjeeling: বাংলাদেশিদের জন্য দরজা বন্ধ, সাফ জানিয়ে দিলেন দার্জিলিংয়ের হোটেল ব্যবসায়ীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জাতীয় পতাকাকে প্রকাশ্যে অপমান। এমনকী ভারতকে নিয়ে নানা কটূ মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না এপারের বাসিন্দারা। আগেই এপার বাংলার বহু চিকিৎসক বাংলাদেশিদের চিকিৎসা করা বন্ধ করে দিয়েছেন। এই আবহের মধ্যে বড় সিদ্ধান্ত নিলেন দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) হোটেল ব্যবসায়ীরা। দার্জিলিংয়ের কোনও হোটেলে আর বাংলাদেশি (Bangladeshis) পর্যটকদের জায়গা হবে না। সোমবার এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানাল পাহাড়ের হোটেল ব্যবসায়ীদের সংগঠন।

    বাংলাদেশি পর্যটকদের বয়কট (Darjeeling)

    পাহাড়ের হোটেলে (Darjeeling) বাংলাদেশি পর্যটকদের বয়কট করার জল্পনা চলছিল কয়েক দিন ধরে। বিভিন্ন সংগঠন এবং হোটেল ব্যবসায়ী সম্মিলিত ভাবে এই বয়কটের কথা ঘোষণা করলেন। ‘গ্রেটার শিলিগুড়ি হোটেলিয়ার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন’-এর তরফে সোমবার বলা হয়, দার্জিলিং পুলিশ জেলার অন্তর্গত বিভিন্ন হোটেল এবং তার বাইরেও যে সমস্ত হোটেল রয়েছে তাদের মধ্যে অনেক আলোচনা হয়েছে। সিদ্ধান্ত নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছে। সেখানে অধিকাংশ ভোট গিয়ে পড়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের বিরুদ্ধে। তাই এই সিদ্ধান্তই বহাল থাকবে। শীতের মরসুমে পাহাড়ে পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতি বছরই এই সময় গড়ে ২৫ থেকে ৩০ হাজার বাংলাদেশি পর্যটক শৈলশহরে বেড়াতে আসেন। তাঁদের ‘বয়কট’ করার সিদ্ধান্ত কঠিন বলে মেনে নিয়েও ব্যবসায়ী সংগঠন বলছে, “দেশের থেকে বড় কিছুই নয়।”

    আরও পড়ুন: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    আগে দেশ, ব্যবসার ক্ষতি হবে, হোক!

    সাংবাদিক বৈঠকে ‘গ্রেটার শিলিগুড়ি (Darjeeling) হোটেলিয়ার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন’-এর সম্পাদক উজ্জ্বল ঘোষ বলেন, “বিভিন্ন সংগঠন স্মারকলিপি জমা দিয়েছে। কিন্তু সেটা বড় কথা নয়। যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে গেলে কিছু নিয়ম মানতে হয়। সেই নিয়ম অনুযায়ী ভোটপ্রক্রিয়া হয়েছিল। তাতে প্রায় ৯৭ শতাংশ ভোট বাংলাদেশিদের বিপক্ষে পড়েছে।” তিনি আরও বলেন, “সেই কারণে বাংলাদেশের পর্যটকদের আপাতত হোটেলে জায়গা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, এই সিদ্ধান্ত যেন সবাই মেনে চলেন। মেনে চলা হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণও করা হবে। এমনকী, ‘স্টুডেন্ট’ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত ভিসা দেখিয়েও দার্জিলিংয়ের কোনও হোটেলে বাংলাদেশের কোনও নাগরিক জায়গা পাবেন না। ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা এবং ভারতের প্রতি কটূক্তির জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যত দিন না ওই ঘটনা নিয়ে বাংলাদেশ দুঃখপ্রকাশ এবং ক্ষমাপ্রার্থনা করে বিবৃতি দেবে, তত দিন ওই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।” পাশাপাশি ‘ইস্টার্ন হিমালয়ান ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুর অপারেটর’-এর সদস্য দেবাশিস মৈত্র বলেন, “আমাদের কাছে আগে দেশ। ব্যবসার ক্ষতি হবে, হোক। হোটেল সংগঠন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা সঠিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুপুর থেকে বরফে সাদা হয়ে গিয়েছে সান্দাকফু। শীতের সাজে সেজে উঠেছে পাহাড়ের প্রকৃতি। মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে (Darjeeling)। সাধারণত ডিসেম্বরের আগে দার্জিলিঙের কোথাও বরফের দেখা মেলে না। এই সময়ে যাঁরা পাহাড়ে ঘুরতে যান, তাঁরা বরফের (Snow Fall) আশা খুব একটা করেনও না। ফলে, বৃহস্পতিবারের সান্দাকফু পর্যটকদের কাছে অপ্রত্যাশিত আনন্দ বয়ে এনেছে।

    আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা! (Darjeeling)

    গত বছর দার্জিলিঙে (Darjeeling) মরসুমের প্রথম তুষারপাত হয়েছিল ৭ ডিসেম্বর। এবার ২১ নভেম্বরেই তুষারে মুখ ঢাকল সান্দাকফু। বৃহস্পতিবার রাস্তায় বেরিয়ে বরফের ওপরেই হাঁটাচলা করতে দেখা গিয়েছে পর্যটকদের। এই দিনগুলির জন্য আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। শীত আরও জাঁকিয়ে বসলে আরও বেশি তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হবে সান্দাকফুতে, মনে করছেন অনেকে। ফলে তাঁরা ডিসেম্বরের শীতের দিকে তাকিয়ে আছেন। নভেম্বর থেকেই সান্দাকফুতে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে পারে। দার্জিলিঙে তুষারপাতের কথা শুনে আরও বেশি করে পর্যটকেরা সেখানে যাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    কী বললেন পর্যটকরা?

    দার্জিলিঙে (Darjeeling) গত সপ্তাহ থেকেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল। এবার সান্দাকফুতে তুষারপাত হল। তবে, দার্জিলিঙে তুষারপাত হলেও সমতলে এখনও সেভাবে শীতের দেখা মেলেনি। হালকা ঠান্ডার আমেজ অনুভূত হচ্ছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায়। তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমে গিয়েছে। তবে আগামী কয়েক দিন নতুন করে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। পর্যটকরা বলেন, “সান্দাকফুতে এই সময় ঘুরতে এসে এভাবে বরফ দেখতে পাব তা আশা করিনি। মন ভরে গেল”।

    সান্দাকফুতে মৃত্যু হল কলকাতার এক পর্যটকের

    অন্যদিকে, এই আনন্দের মাঝে বিষাদের খবরও পাওয়া গিয়েছে। সান্দাকফু (Darjeeling) ঘুরতে গিয়ে এবার মারা গেলেন কলকাতার এক পর্যটক। মৃতের নাম আশিস ভট্টাচার্য (৫৮)। পুলিশ সূত্রে খবর, তিনি কলকাতার ভবানীপুরের বাসিন্দা। মঙ্গলবার রাতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সপরিবার গত ১৯ নভেম্বর সান্দাকফুর উদ্দেশে দার্জিলিং থেকে রওনা দিয়েছিলেন আশিস। পথে তাঁরা ধোতরেতে রাত কাটান। সেই রাতেই আশিসের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। সেখান থেকে তাঁকে দ্রুত সুখিয়াপোখরি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি! প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক আশিসকে মৃত ঘোষণা করেন। চলতি বছরে এই নিয়ে দু’জন পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bara Mangwa: কমলালেবুর বাগান, তিস্তার সর্পিল জলধারা! নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বড়া মাঙ্গোয়া!

    Bara Mangwa: কমলালেবুর বাগান, তিস্তার সর্পিল জলধারা! নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বড়া মাঙ্গোয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র তিনচুলে বর্তমানে প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই তিনচুলে থেকে প্রায় ৪ কিমি দূরে এক অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa)। প্রায় ৪৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত নির্জন, অনাবিল পাহাড়ি গ্রাম বড়া মাঙ্গোয়া। একদিকে পাহাড়ের গায়ে ঝুম চাষ, কমলা লেবুর বাগান, অপর দিকে তিস্তা নদীর সর্পিল জলধারার পাহাড়ি সুরমূর্ছনা। তার সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত করে তুলেছে আকাশ ছুঁতে চাওয়ার দুঃসহ স্পর্ধা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়ের সারি। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য যা যা থাকা দরকার, তার সব কিছুই উপস্থিত এখানে। এখান থেকে বিভিন্ন ছোট ছোট ট্রেকিং রুট চলে গিয়েছে বিভিন্ন দিকে। নেচার ট্রেইলে হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে দেখে আসা যায় প্রায় জনমানবহীন সুন্দর পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত ভিউ পয়েন্ট এবং চোরতেন। বড়া মাঙ্গোয়া থেকে ঘুরে নেওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার ছায়ায় ঢাকা পেশক চা বাগান।

    ইকো ট্যুরিজমের নয়া পীঠস্থান (Bara Mangwa)

    বড়া মাঙ্গোয়া থেকে আরও প্রায় ৩-৪ কিমি ট্রেকিং করে যাওয়া যায় আরও একটি সুন্দর পাহাড়ি গ্রাম ছোটা মাঙ্গোয়ায়। বর্তমানে ইকো ট্যুরিজমের নয়া পীঠস্থান হয়ে উঠেছে এই বড়া মাঙ্গোয়া এবং ছোটা মাঙ্গোয়া। কমলা বাগানে ঘেরা এই ছোটা মাঙ্গোয়া থেকে একদিকে বয়ে চলা তিস্তা, আর অপর দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার রুপ দেখে মুগ্ধ হতে হবেই। এই ছোটা মাঙ্গোয়া থেকে ভোরের সূর্যোদয় দর্শন করা এক অভাবনীয় অনুভূতি। এছাড়াও বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa) এবং ছোটা মাঙ্গোয়ায় শুধু যে কমলালেবুর বাগান আছে তাই নয়, এখানে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন অরগ্যানিক সারের ব্যবহারে তৈরি করা বিভিন্ন মূল্যবান ভেষজ উদ্ভিদ। শুধু আপেল নয়, এখানকার মুসম্বি লেবুর সুখ্যাতি আছে সর্বত্র। এখান থেকে তিস্তা ও রঙ্গিত নদীর বুকে র‍্যাফটিংও করে নেওয়া যায়। ঘুরে নেওয়া যায় কাছেই পাশের তাকলিঙ গ্রামের মনাস্ট্রিটিও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    কলকাতা থেকে ট্রেনে এনজেপি অথবা ধর্মতলা থেকে বাসে শিলিগুড়ি এসে সেখান থেকে সেবক ও তিস্তাবাজার হয়ে প্রায় ৬০ কিমি পথ এই বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa)। যেতে হবে গাড়িতে। আর বড়া মাঙ্গোয়া থেকে একটু কষ্ট করে পাহাড়ি পথে কমলালেবুর বাগানের মধ্য দিয়ে প্রায় ২ কিমি দূরে ছোটা মাঙ্গোয়া। বড়া মাঙ্গোয়া আর ছোটা মাঙ্গোয়ায় রয়েছে অসংখ্য হোমস্টে। এগুলিতে একদম ঘরের আতিথেয়তায় স্থানীয় মানুষজনের সহজ-সরল জীবনের সঙ্গেও পরিচিত হওয়া যায় (Natural beauty)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Astronaut: ‘গগনযান’-এর মহাকাশচারী দার্জিলিংয়ে, ৫৬ দিনের পর্বতারোহণ কোর্স শেষ করলেন ২৮ দিনে

    Astronaut: ‘গগনযান’-এর মহাকাশচারী দার্জিলিংয়ে, ৫৬ দিনের পর্বতারোহণ কোর্স শেষ করলেন ২৮ দিনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপ ক্যাপ্টেন অঙ্গদ প্রতাপ দার্জিলিং-এর (Darjeeling) হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট থেকে একটি বিশেষ পর্বতারোহণ কোর্স সম্পন্ন করলেন। তিনি গগনযান মিশনের জন্য নির্বাচিত চার মহাকাশচারীর (Astronaut) মধ্যে একজন। মাত্র ২৮ দিনের মধ্যে ৫৬  দিনের কোর্সটি সম্পূর্ণ করেছেন তিনি।

    প্রতাপ একজন ম্যারাথন দৌড়বিদও!(Astronaut)

    ৪২ বছর বয়সি অঙ্গদ প্রতাপ (Astronaut) বলেন, এই কোর্সটি আমার জন্য অন্য ধরনের অভিজ্ঞতা ছিল। পর্বতারোহণ সব চেয়ে কঠিন এবং দুঃসাহসিক কাজ। সেটা এই কোর্স করতে এসে আমি উপলব্ধি করলাম। এনডিএ-র এই প্রাক্তন ছাত্রকে ১৮ ডিসেম্বর, ২০০৪-এ আইএএফ-এর ফাইটার স্ট্রিমে কমিশন দেওয়া হয়েছিল। তিনি একজন উড়ন্ত প্রশিক্ষক। প্রায় ২৫০০ ঘণ্টা ওড়ার অভিজ্ঞতা সহ পাইলটও। একই সঙ্গে তিনি Su-30 MKI, MiG-21, MiG-29, Jaguar, Hawk, Dornier এবং An-32 সহ বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন। প্রতাপ ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশ ফ্লাইট মিশনের অংশ হওয়া ছাড়াও, ২০২৩ সালে আয়রনম্যান ট্রায়াথলনও সম্পন্ন করেছেন। প্রতাপ একজন ম্যারাথন দৌড়বিদ, একজন প্রত্যয়িত স্কাই ডাইভার এবং একজন স্কুবা ডাইভারও।

    মহাকাশচারী কী বললেন?

    প্রতাপ (Astronaut) বলেন, “এই কোর্সটি এইচএমআই-এর অধ্যক্ষ গ্রুপ ক্যাপ্টেন জয় কিষাণের উদ্যোগে করা হয়েছিল। বিশেষ করে আমার জন্য প্রাথমিক এবং উন্নত-উভয় কোর্সের পাঠ্যক্রম মিলিয়ে একটি একক কোর্স করা হয়েছিল। পর্বতারোহণ আমার স্বপ্ন ছিল।” অন্যান্য ছাত্রদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করার সময় প্রতাপ একজন পরীক্ষামূলক পাইলট হওয়ার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন। ISRO-এর গগনযান মিশনের জন্য রাশিয়ায় তাঁর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি নিয়ে তিনি আলোচনা করেন। মহাকাশযানে প্রশিক্ষণের সময় তিনি তাদের শূন্য মাধ্যাকর্ষণে তাঁর স্পেস স্যুট পরার একটি ভিডিও দেখান। প্রতাপ মহাকাশচারীরা অনুসরণ করেন, এমন একটি  প্রোটোকলের কথাও বলেন। তিনি বলেন, “আমাদের চারটি আক্কেল দাঁত তুলে দেওয়া হয়। কারণ, দাঁতব্যথা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, এটি স্নায়ুতে আঘাত করে। এমনকী এটি একজনকে অজ্ঞান করে দিতে পারে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Toy Train: প্রতীক্ষার অবসান! এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ফের চলাচল শুরু টয় ট্রেনের

    Toy Train: প্রতীক্ষার অবসান! এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ফের চলাচল শুরু টয় ট্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্যটকদের জন্য সুখবর। আবার এনজেপি স্টেশনে নেমে টয় ট্রেনে চেপে সোজা দার্জিলিং (Darjeeling) যাওয়া যাবে। চার মাস বন্ধ থাকার পর আবার রবিবার এনজেপি থেকে দার্জিলিং রুটে হেরিটেজ টয় ট্রেন (Toy Train) চালু হল।  রবিবার এনজেপি স্টেশন থেকে সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ এই ট্রেনের যাত্রা শুভারম্ভ করান উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাঠিয়ারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার।

    কেন বন্ধ ছিল টয় ট্রেন? (Toy Train)

    জানা গিয়েছে, গত ৫ জুলাই থেকেই এই রুটে টয় ট্রেন (Toy Train) পরিষেবা বাতিল করা হয়। পাহাড়ে জায়গায় জায়গায় ধস নামায় টয় ট্রেনের লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেকারণে এনজেপি-দার্জিলিং রুটে টয় ট্রেন বাতিল করতে বাধ্য হয় দার্জিলিং হিমালয়ান রেল কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিগ্রস্ত লাইন মেরামত করে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করতে চার মাস সময় লাগে। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলের ডিরেক্টর প্রিয়াংশু বলেন, ‘‘ধসে জায়গায় জায়গায় মাটি আলগা হয়ে যাওয়ায় নতুন করে লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। একারণে লাইন মেরামত করতে এতদিন সময় লাগল। তবে, এখন বর্ষা নেই। শীতের মরশুম। টয় ট্রেন এনজেপি থেকে দার্জিলিংয়ে চলাচলের ক্ষেত্রে আর কোনও প্রাকৃতিক সমস্যা হবে না বলে আশা করছি।’’

    আরও পড়ুন: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়ায় ১২, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    পর্যটকরা কী বললেন?

    দার্জিলিংয়ের পথে ফের টয় ট্রেন (Toy Train) চালু হওয়ার মুহূর্তকে ঘিরে এনজেপি স্টেশনে ছিল উৎসবের জোয়ার। দেশ-বিদেশের পর্যটকদের ট্রয় ট্রেনে চাপার আগ্রহ ছিল দেখার মতো। অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছেন এনা এবং বেনা। গোয়া থেকে এদিন টয় ট্রেন দার্জিলিং গেলেন, সময় শেট্টি ও তাঁর বন্ধুরা। অস্ট্রেলিয়ার বেনা বলেন, ‘‘এর আগে পাঁচবার আমি ভারত ভ্রমণে এসেছি। কিন্তু এবারই প্রথম টয় ট্রেনে চড়ছি। দারুন একটা উত্তেজনা অনুভব করছি। দার্জিলিংয়ের  টাইগার হিল সম্পর্কে জানি। কিন্তু টয় ট্রেন চড়ার একটা স্বপ্ন ছিল। তা বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে ভেবে আমি রোমাঞ্চিত।’’ গোয়ার সময় শেট্টি বলেন, ‘‘গতবার দার্জিলিং এসেছিলাম। ট্রয় ট্রেন চড়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু, এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত ট্রেন বন্ধ থাকায় তা হয়ে ওঠেনি। এবার তা হচ্ছে জেনে ভালো লাগছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: আস্থা নেই তৃণমূল সরকারে! মমতার সফরের মাঝেই চা শ্রমিকদের পাহাড়-বন‍্‍ধ, দুর্ভোগে পর্যটকরা

    Darjeeling: আস্থা নেই তৃণমূল সরকারে! মমতার সফরের মাঝেই চা শ্রমিকদের পাহাড়-বন‍্‍ধ, দুর্ভোগে পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ সফরের মাঝেই রবিবার পাহাড়ে বন‍্ধের ডাক দিয়েছিলেন চা শ্রমিকরা। ৮ বছর পর ফের ১২ ঘণ্টার জন্য পাহাড় বনধের ডাক দেওয়া হয়েছিল। চা বাগান শ্রমিক সংগঠনের যৌথ মঞ্চ এই বন‍্ধের ডাক দিয়েছিলেন। পাহাড়ের সকল রাজনৈতিক দলই এই বন‍্‍ধকে সমর্থন করেছিল। এমনকী, তৃণমূল কংগ্রেসের শরিক অনীত থাপাও শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেন। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরকালে দার্জিলিংয়ে (Darjeeling) এহেন বন‍্ধ রাজ্য সরকারের অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে অভিমত রাজনৈতিক মহলের। ভবিষ্যতে অনীতের অবস্থান কী হবে, সেই নিয়েও জোর চর্চা রাজনৈতিক মহলে।

    কেন বন‍্ধ? (Darjeeling)

    চা শ্রমিকদের (Darjeeling) কল্যাণে মমতা-সরকার কোনও উদ্যোগই নেয়নি বলে অভিযোগ। বরং, যতদিন দিন গিয়েছে, জুটমিল শ্রমিকদের মতো চা শ্রমিকদের দুর্দশা বেড়েই চলেছে। তৃণমূল সরকার হস্তক্ষেপ করে চা শ্রমিকদের স্বার্থে কোনও উদ্যোগই গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ। ফলে, যতদিন গিয়েছে তৃণমূল সরকারের ভূমিকায় চা শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ তত বেড়েছে। পুজোর আগে ২০ শতাংশ বোনাসের দাবি জানিয়েছিলেন চা শ্রমিকরা। কিন্তু, মালিকপক্ষ জানিয়ে দেয়, ১৩ শতাংশের বেশি বোনাস দেওয়া সম্ভব নয়। এই আবহে রবিবার চা বাগান শ্রমিকদের বোনাসের দাবিতে চতুর্থ বার ত্রিপাক্ষিক বৈঠক হয় দাগাপুরের শ্রমিক ভবনে। তবে, সেই বৈঠক ভেস্তে গিয়েছিল। এই আবহে রবিবারই বন‍্ধের ডাক দেওয়া হয়েছিল।  দার্জিলিং, কার্শিয়াং, কালিম্পং এবং মিরিকে পালিত হয় বন‍্‍ধ।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম-শুনানির আগের রাতে কলকাতায় মশাল হাতে মহামিছিল জুনিয়র ডাক্তারদের

    আন্দোলনকারীদের কী বক্তব্য?

    আন্দোলনকারী (Darjeeling) নেতা বলছেন, “তরাই-ডুয়ার্সে ২০ শতাংশ হয়ে গিয়েছে। পাহাড়ে এখনও হয়নি। আমরা রবিবারও মিটিংয়ে বসেছিলাম। কোনও সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই আটটা শ্রমিক সংগঠন মিলে বন‍্ধ ডাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বুঝতে পারছি পর্যটকদের সমস্যা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের কিছু করার নেই।”

    দুর্ভোগে পর্যটকরা

    পুজোর মুখে পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে মহা ভোগান্তিতে পর্যটকরা। পাহাড়ে ওঠা নামার সমস্ত রাস্তাই বন্ধ করে দিয়েছেন বন‍্ধ সমর্থকরা। আটকে গিয়েছে সমস্ত গাড়ি। রোহিনীতে গেট আটকে পিকেটিং করছেন বন‍্ধ সমর্থকরা। আটকে পর্যটকরা। ইতিমধ্যেই কার্শিয়াঙে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ঘটনা ঘটে। বন‍্ধ হঠাতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিশ। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বন‍্ধ সমর্থকদের। পাহাড়ে (Darjeeling) ওঠার রাস্তা রোহিনী থেকে শুরু হয়, সেই রাস্তা বন্ধ। আটটি শ্রমিক সংগঠনের সদস্যরা রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। আটকে পড়ে এক পর্যটক বলেন, “আমাদের কাছে আর কোনও অপশন নেই, পাহাড় থেকে নামার। শিলিগুড়িতে পৌঁছানোর আর কোনও উপায় নেই।” প্রসঙ্গত, বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে উত্তরবঙ্গে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রবিবারই উত্তরকন্যায় বৈঠক করেছেন। তার মধ্যেই এই ধরনের বন‍্ধ রাজনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

    শ্রমিকদের কী বার্তা দিল অনীতের দল?

    বন‍্ধ প্রসঙ্গে অনীতের দল ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার মুখপাত্র শক্তিপ্রসাদ শর্মা বলেন, “আমরা বন‍্ধের (Strike) বিরোধিতাও করছি না, আবার সমর্থনও করছি না। সোমবার ফের একটা আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে। শ্রমিকরা নিজেরাই এই বন‍্‍ধ পালন করতে চাইছে না। এতে আখেরে মালিকদেরই লাভ হবে। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সমস্ত ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল। তবে আমরা শ্রমিকদের পাশে রয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share