Tag: death threat

death threat

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Journalist Archana Tiwari: “কাশ্মীরে মন্দির হলে মেনে নেব না”! কাশ্মীরিদের সাক্ষাৎকার নেওয়ায় সাংবাদিককে হত্যা-হুমকি

    Journalist Archana Tiwari: “কাশ্মীরে মন্দির হলে মেনে নেব না”! কাশ্মীরিদের সাক্ষাৎকার নেওয়ায় সাংবাদিককে হত্যা-হুমকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মন্দির হলে মেনে নেব না। কারণ এটা কাশ্মীর।” ভোট চলাকালীন কাশ্মীরে স্থানীয়দের সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে এমন মন্তব্যই শুনতে হল সাংবাদিক অর্চনা তিওয়ারিকে (Journalist Archana Tiwari)। ২০১৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। গোটা দেশের আর পাঁচটা রাজ্যের সঙ্গে এখন এক পঙক্তিতেই বসতে পারে কাশ্মীর। কারণ লোপ পেয়েছে তার বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা। তার পর এই প্রথম কোনও নির্বাচন হচ্ছে কাশ্মীরে। সেই নির্বাচনই কভার করতে গিয়েছিলেন অর্চনা। অভিযোগ, সেখানে গিয়ে ডেথ থ্রেট বা মৃত্যুুর হুমকিও (Death Threat) পেতে হয়েছে তাঁকে।

    ভূস্বর্গে উন্নয়নের জোয়ার (Journalist Archana Tiwari)

    ৩৭০ ধারা রদ হওয়ার পর (Journalist Archana Tiwari) বস্তুত উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গিয়েছে ভূস্বর্গে। রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। চাঙা হয়েছে রাজ্যের ভেঙে পড়া পর্যটন শিল্প। বদলেছে কাশ্মীরবাসীর অর্থনীতির চালচিত্র। অভিযোগ, তার পরেও কাশ্মীরের একটা অংশ রয়ে গিয়েছে কাশ্মীরে। অর্চনাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “আমাদের গ্রামে মন্দির বানানোর বিষয়টি আমি মেনে নিতে পারছি না। আমরা এটা ভেঙে ফেলবই। আমি এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি একজন মুসলমান। কাফেরদের (বিধর্মী) মধ্যে বাস করা আমার পক্ষে কঠিন।” তিনি বলেন, “বিজেপি এখানে জিতবে না। যেহেতু তারা এখানে মসজিদের সামনে মন্দির তৈরি করা শুরু করেছে। তারা মদের দোকানের লাইসেন্সও দিচ্ছে। এটা আমাদের ধর্মীয় রীতির পরিপন্থী।” স্থানীয় আরও কয়েকজনের বক্তব্যেও ঘুরে ফিরে এসেছে এমন মন্তব্য।

    সমর্থন থেকে সমালোচনার ঝড়

    অর্চনার এই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ভাইরাল হতেই শুরু হয়েছে সমালোচনা। অনেকের মতে, অর্চনা বেছে বেছে সংকীর্ণমনা কাশ্মীরবাসীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। কাশ্মীরকে কলঙ্কিত করতেই তিনি এটা করেছেন। কেউ কেউ আবার কাশ্মীরকে ভারতের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর জন্য অর্চনার বিকৃত মানসিকতাকে দায়ী করেছেন। অর্চনার এই সাক্ষাৎকারকে একটি কূট ষড়যন্ত্র বলেও অভিহিত করেছেন তাঁরা। 

    তবে, অনেকে তাঁকে সমর্থনও করেছেন। তাঁদের প্রশ্ন, অর্চনার দোষ কোথায় এখানে? তিনি তো স্রেফ ক্যামেরা-বুম নিয়ে মানুষের মতামত জানতে চেয়েছেন মাত্র। তাঁদের মতে, এই প্রতিক্রিয়ার মাধ্য়েমে আসল ছবি প্রতিফলিত হয়েছে। তাঁরা আরও জানান, আসলে সমস্যা অর্চনাকে নিয়ে নয়। তাঁর করা প্রশ্নের ফলে যে তাঁদের আসল মিথ্যাচার প্রকট হয়ে গিয়েছে তা নিয়েই চিন্তিত ইসলামি ও বাম-উদারপন্থারা।অর্চনার অভিযোগ, কয়েকজন আবার তাঁকে ডেথ থ্রেটও দিয়েছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স সাংসদ রুহুল্লাহ মেহেদি বলেন, “স্থানীয়দের যে প্রতিক্রিয়া ভাইরাল হয়েছে, তা বাবরি (Death Threat) ধ্বংসের দ্বারা অনুপ্রাণিত প্রতিক্রিয়া (Journalist Archana Tiwari)।” 

     

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Salman Khan: ‘আমার দিকে অনেক বন্দুক তাক করা আছে’, প্রাণনাশের হুমকি প্রসঙ্গে সলমন

    Salman Khan: ‘আমার দিকে অনেক বন্দুক তাক করা আছে’, প্রাণনাশের হুমকি প্রসঙ্গে সলমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড তারকা সলমন খানকে (Salman Khan) ফের প্রাণনাশের (Death Threat) হুমকি। গ্যাংস্টারদের হিটলিস্টে রয়েছেন তিনি। সম্প্রতি প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সলমানকে মেইল পাঠিয়েছে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং। তার পরে পরেই ওয়াই প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে এই বলিউড নায়ককে। মুম্বই (Mumbai) পুলিশই (Police) এই নিরাপত্তা দিয়েছে তাঁকে। বান্দ্রা থানায় এ ব্যাপারে এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে। মেইলে পাঠানো বার্তায় ওই গ্যাং জানিয়েছে, তাঁরও (সলমনের) পরিণতি হবে সিধু মুশেওয়ালার মতো। সলমন বলেন, আমি জানি যা হওয়ার, তা হবেই। হাজার চেষ্টা করেও লাভ নেই। অনেক বন্দুক তাক করা আছে। তাই এই নিরাপত্তা। তবে নিরাপত্তা না নিয়ে আমি কোথাও যাই না।

    সলমন খান (Salman Khan) বলেন…

    সম্প্রতি একটি বৈদ্যুতিন সাংবাদ মাধ্যমের ‘আপ কী আদালত’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন সলমন (Salman Khan)। তিনি বলেন, নিরাপত্তাহীনতার চেয়ে নিরাপত্তা ভাল। হ্যাঁ, আমার নিরাপত্তা রয়েছে। তাই এখন আর একা একা রাস্তায় সাইকেল নিয়ে বের হতে পারি না। নিরাপত্তা না নিয়ে কোথাও যেতে পারি না। রুপোলি পর্দার অন্যতম জনপ্রিয় এই নায়ক বলেন, কখনও যদি ট্রাফিক সিগন্যালে আমার গাড়ি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে নিরাপত্তারক্ষী থাকায় অন্য যাত্রীদের সমস্যায় পড়তে হয়। তাঁরা এবং আমার ফ্যানেরা আমায় দেখেন। প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে আমাকে। তিনি বলেন, পুলিশের তরফে আমাকে যা বলা হয়েছে, আমি তাই করছি। ‘কিসি কা ভাই কিসি কা জান’ ছবিতে একটা ডায়লগ রয়েছে। সেটি হল, তারা ১০০ বার ভাগ্যবান হতে পারে। আমাকে একবার ভাগ্যবান হতেই হবে।

    আরও পড়ুুন: শিল্পাঞ্চলে ফের শুটআউট! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু বিজেপি নেতার

    তাই আমি খুবই সতর্ক হয়ে গিয়েছি। সলমন বলেন, পুরো নিরাপত্তা নিয়েই আমাকে সর্বত্র যেতে হচ্ছে। তার পরেই তিনি বলেন, যা ঘটার তা ঘটবেই। আকাশের দিকে আঙুল উঁচিয়ে তিনি (Salman Khan) বলেন, আমি বিশ্বাস করি সর্বশক্তিমান রয়েছেন। তার মানে এই নয় যে, আমি মুক্তভাবে সর্বত্র যেতে পারি। সলমন বলেন, এখন আমার চারপাশে অনেক শের রয়েছে, আমার চারপাশে অনেক বন্দুক রয়েছে। আজ আমি খুবই ভীত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Death Threat: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    Death Threat: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর পনের আগে প্রাক্তন পাক (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোকে খুন করেছিল তারা। এবার তাঁর ছেলে তথা পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাবল ভুট্টোকেও খুনের হুমকি (Death Threat) দিল কাবুল ঘনিষ্ঠ বিদ্রোহী সংগঠন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (TTP)। বিলাবলের পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও খুনের হুমকি দিয়েছে ওই সংগঠন।

    জোট সরকার…

    ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের নেতা ইমরান খানের সরকারের পতন ঘটিয়ে জোট সরকার গড়ে শাহবাজের পাকিস্তান মুসলিম লিগ ও বিলাবলের পাকিস্তান পিপলস পার্টি। তার পর থেকেই পাক-আফগান সীমান্তে তালিবান বিরোধী তৎপরতা শুরু করে পাক সেনা। সম্প্রতি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান সম্পর্কে বিরুপ মন্তব্য করেন বিলাবল। তারপরেই পাক সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি দিয়েছে তেহরিক-ই-তালিবান। কাবুল ঘনিষ্ঠ এই সংগঠনের বক্তব্য, আমেরিকাকে খুশি করতেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানের বর্তমান সরকার আমেরিকার এজেন্ডা অনুযায়ী কাজ করছে বলেও জানায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। এই সংগঠনের অভিযোগ, বিলাবল ভুট্টো আমেরিকার পক্ষ নিয়েছে। কিন্তু তিনি কেন সন্ত্রাসবাদ নিয়ে আমেরিকার লাইন নিলেন, তা বোঝা যাচ্ছে না।

    আরও পড়ুুন: ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ফয়দা তোলার অভিযোগ ঠিক নয়, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    সম্প্রতি ২০২২ সালের বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত বছর তারা ৪৪৬ জন পাকিস্তানি সেনা জওয়ানকে খুন করেছে। এজন্য তারা হামলা চালিয়েছিল ৩৬৭ বার। আর খাইবার পাখতুন এলাকায় তারা অভিযান চালিয়েছিল ৩৪৮ বার। রিপোর্টে আরও জানা গিয়েছে, কেবল ডিসেম্বরেই ৬৯ বার হামলা হয়েছে। পাকিস্তান সরকার ও তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের অস্ত্রবিরতির চুক্তি শেষ হওয়ার পরেই ওই হামলা হয়। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এবং বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মির কাছ থেকেই নানা ঝড়ঝাপ্টা সামলাতে হয়েছে পাকিস্তানকে।

    মঙ্গলবার দুপুরে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লার উপস্থিতিতে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে আফগানিস্তান সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বড় মাপের সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তার কয়েক ঘণ্টা পরেই পাঞ্জাব প্রদেশে জঙ্গি বিরোধী অভিযানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কাউন্টার টেররিজম ডিপার্টমেন্টের দুই পদস্থ কর্তাকে গুলি করে খুন করে কাবুল ঘনিষ্ঠ ওই সংগঠন। স্বভাবতই এর পর আর তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের হুমকিকে (Death Threat) নিছক ফাঁকা বুলি বলে মনে করছে না সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Umar Ahmed Ilyasi: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলায় ইমাম প্রধানকে খুনের হুমকি! চাঞ্চল্য

    Umar Ahmed Ilyasi: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলায় ইমাম প্রধানকে খুনের হুমকি! চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ তথা আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলে সম্বোধন করেছিলেন অখিল ভারত ইমাম সংগঠন প্রধান উমর আহমেদ ইলিয়াসী (Umar Ahmed Ilyasi)। আর এরপর থেকেন খুনের হুমকি আসছে তাঁর কাছে। এমনটাই অভিযোগ করেছেন খোদ ইমাম প্রধান। ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দেশজুড়ে। 

    কিছুদিন আগেই দিল্লির কস্তুরবা গান্ধী মার্গে একটি মসজিদে উমর আহমেদ ইলিয়াসীর সঙ্গে দেখা করতে আসেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। এরপর একটি মাদ্রাসাতেও যান তিনি। এই সাক্ষাতের পরেই মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলে সম্মোধন করেন  ইলিয়াসী। 

    আরও পড়ুন: মোহন ভাগবতের সঙ্গে মুসলিম সম্প্রদায়ের আলোচনা কতটা তাৎপর্যের? 

    ইলিয়াসী বলেন, “মোহন ভাগবত যে সকল কাজ করে চলেছেন, তা প্রশংসনীয়। আমাদের সমাজে তাঁর কাজ ভালো বার্তা দেবে। প্রত্যেকের ভগবানের প্রতি উপাসনা আলাদা। তবে আমার মনে হয়, সবচেয়ে বড় ধর্ম হলো মানবতার। দেশ সবার আগে।”   

    আরও পড়ুন: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই? 

    অভিযোগ গত ২৩ শে সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ড থেকে একটি হুমকি ফোন আসে ইলিয়াসীর কাছে। সেই ফোনে তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্র পিতা’ বলার কারণেই এই হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন ইলিয়াসী।

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে বিজেপি-আরএসএস কর্মীদের ওপর পেট্রল বোমা হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ১১

    তিনি বলেন, “ইংল্যান্ড থেকে একটি হুমকি ফোন আসে, যেখানে প্রথমে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ এবং পরবর্তীতে প্রাণের হুমকি দেওয়া হয়। আসলে কিছু মানুষ দেশের শান্তি পছন্দ করে না। সেই জন্য এই সব করা হচ্ছে। তবে এহেন হুমকির কাছে আমি কখনোই মাথা নত করব না। আমি আমার বক্তব্যে অনড়।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cossipore BJPY Worker Death: নজরে রহস্যময় গাড়ি, কাশীপুরে বিজেপি কর্মীর মৃত্যু-তদন্তে গঠিত ৪ সদস্যের সিট

    Cossipore BJPY Worker Death: নজরে রহস্যময় গাড়ি, কাশীপুরে বিজেপি কর্মীর মৃত্যু-তদন্তে গঠিত ৪ সদস্যের সিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : কাশীপুরের (Cossipore) বিজেপি (BJP) কর্মী অর্জুন চৌরাশিয়ার (Arjun Chaurasia) মৃত্যুর ঘটনায় চার সদস্যের ‘সিট’  (SIT probe) তৈরি করল রাজ্য সরকার (Bengal government)। চিৎপুর থানা ও হোমিসাইড বিভাগের চার সদস্যকে নিয়ে গঠন করা হল বিশেষ তদন্তকারী দল। রবিবারই অর্জুনের ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছেন তদন্তকারীরা। সংগ্রহ করা হয় অর্জুনের ইমেল পাসওয়ার্ড ও মোবাইল নম্বরও। গত শুক্রবার কাশীপুরের এক পরিত্যক্ত আবাসন থেকে মেলে অর্জুনের ঝুলন্ত মৃতদেহ। পরিবারের সদস্যদের দাবি, বিজেপি যুব মোর্চার (BJPY) সংগঠক অর্জুনকে গত পুরসভা নির্বাচনের সময় থেকেই টার্গেট করেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের গুণ্ডারা। আজ সোমবারই শেষকৃত্য হওয়ার কথা অর্জুনের।
    অর্জুনের মা লছমিনা চৌরাশিয়ার ও তাঁর ভাইয়ের দাবি, অর্জুনের মৃত্যুর আগের দিন, বৃহষ্পতিবার অনেক রাত পর্যন্ত কাশীপুর রেলওয়ে কলোনীতে তাঁদের বাড়ির কাছে, একটা গাড়ি দাঁড়িয়ে ছিল। তখনই ঘরে ফিরেই আবার বেরিয়ে যায় অর্জুন। যদিও তখন বাইরে কাউকেই দেখেননি তিনি। অর্জুনের মায়ের দাবি, পরে একটা কথা কাটাকাটি কানে আসে। কেউ যেন বলছে, “মেরে গুম করে দেব। কেউ খুঁজে পাবে না।” লছমিনার অভিযোগ তাঁর ছেলেকেই কেউ হুমকি দিয়েছিল।
    তদন্তকারী সিটের সামনে এখন চ্যালেঞ্জ, কোন সে রহস্যময় গাড়ি, যা গভীর রাত পর্যন্ত দাঁড়িয়ে ছিল বিজেপি যুব মোর্চার কর্মী অর্জুন চৌরাশিয়ার বাড়ির সামনে? কে বা কারা ছিল সেই গাড়ির আরোহী? তারাই কি হুমকি দিয়েছিল অর্জুনকে? তদন্তকারীরা এখন কিছুই বলতে রাজি নন। পোস্টমর্টেমের চূড়ান্ত রিপোর্ট মিলবে  এসপ্তাহেই। তখনই অনেক রহস্যের জট খোলার সম্ভাবনা।  

     

     

LinkedIn
Share