Tag: debt

debt

  • Pakistan: দেনার বোঝা ৭৬ লক্ষ কোটি পাক রুপি! অতলে তলিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান, বলছে সমীক্ষা

    Pakistan: দেনার বোঝা ৭৬ লক্ষ কোটি পাক রুপি! অতলে তলিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাশাপাশি দুই দেশ। একটির চালকের আসনে বসে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্যটির রাশ রয়েছে শাহবাজ শরিফের (Pakistan) হাতে। মোদির দেশ যখন তরতরিয়ে উন্নতির শিখরে পৌঁছচ্ছে, ঠিক তখনই শাহবাজের নেতৃত্বে ডুবছে পাকিস্তান। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় (Economic Survey) জানা গিয়েছে, দেনার দায়ে মাথা বিকিয়ে যাওয়ার জোগাড় পাকিস্তানের।

    পাক অর্থনীতির হাঁড়ির হাল (Pakistan)

    পাকিস্তানের অর্থনীতির যে হাঁড়ির হাল হয়েছে, তা জানা গিয়েছিল আগেই। এবার ইসলামাবাদের বিড়ম্বনা বাড়াল আরও একটি রিপোর্ট। সোমবার প্রকাশিত পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত পাকিস্তানের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৬ ট্রিলিয়ন অর্থাৎ ৭৬ লক্ষ কোটি পাকিস্তানি রুপি (ভারতীয় মুদ্রায় ২৩ লাখ কোটি টাকা)। যা পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ইতিহাসে নয়া রেকর্ড।

    ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণ

    প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, গত চার বছরে পাকিস্তানের ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণ আকার নিয়েছে। ২০২০-২১ সালে পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ৩৯ হাজার ৮৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ ১০ বছর আগে পাকিস্তানের ঘাড়ে দেনার বোঝা ছিল ১৭ হাজার ৩৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসেবে দেখতে গেলে পাকিস্তানের ঋণের পরিমাণ গত দশ বছরে বেড়েছে ১০ গুণ। ১০ জুন সংসদে বাজেট পেশ করেছে শেহবাজ শরিফের সরকার। তার আগে সোমবার প্রকাশ করা হয় এই আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট। এখানে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ৭৬ ট্রিলিয়নের এই ঋণের মধ্যে ৫১ হাজার ৫১৮ মার্কিন বিলিয়ন ডলার দেশের অন্দরের ঋণ ও ২৪ হাজার ৪৮৯ মার্কিন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ।

    জিডিপির অভিমুখ

    চলতি অর্থবর্ষে কোন দিকে দেশের জিডিপির অভিমুখ, তা নিয়েও সোমবার মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “২০২৩ সালে পাকিস্তানের জিডিপি -০.২ হয়ে গিয়েছিল। যা ২০২৪ সালে বেড়ে হয় ২.৫। ২০২৫ সালে দেশের জিডিপি বেড়ে হয়েছে ২.৭। যা স্পষ্ট করছে পাকিস্তান নিজের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে। এর পাশাপাশি, মজবুত উন্নয়নেও মনযোগ দিয়েছে (Economic Survey)।”

    টালমাটাল পাকিস্তানের অর্থনীতি

    কীভাবে বাড়ছে ঋণের পরিমাণ? বিগত কয়েক বছর ধরে টালমাটাল হয়েছে পাকিস্তানের অর্থনীতি। পরিস্থিতি এতটাই বেসামাল যে ঋণ করে দেশ চালাতে হচ্ছে তাদের। সম্প্রতি ফের একবার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার থেকে ৭০০ কোটি টাকার ঋণ মকুব করিয়েছে পাকিস্তান। যার মধ্যে ১০০ কোটি টাকা আপাতত পেয়েছে তারা (Pakistan)।

    কী বলছেন পাক অর্থমন্ত্রী

    রিপোর্ট পেশ করে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মহম্মদ আওরঙ্গজেব বলেন, “২০২৫ সালে দেশের জিডিপি বেড়ে হয়েছে ২.৭। অথচ বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখন পৌঁছেছে ২.৮ শতাংশে।” তিনি বলেন, “পাকিস্তানের পরবর্তী অর্থবর্ষ হবে একটি মোড় ঘোরানোর গল্প।” তাঁর কথায় স্পষ্ট, “এবার বাজেটে আইএমএফের শর্ত পূরণ, রাজস্ব বৃদ্ধি এবং প্রবৃদ্ধি-কেন্দ্রিক সংস্কারের দিকে নজর দেবে।” ম্যাক্রো অর্থনৈতিক সূচক তুলে ধরে আওরঙ্গজেব বলেন, “জুলাই থেকে এপ্রিল অর্থবর্ষ ২০২৫ পর্যন্ত চলতি হিসাবে ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের উদ্বৃত্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা মূলত শক্তিশালী আইটি রফতানির কারণে হয়েছে, যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।” তিনি বলেন, “রেমিট্যান্স (প্রবাসীদের পাঠানো টাকা থেকে যে আয়) এই বছর শেষে ৩৭ থেকে ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস। দু’বছর আগেও এর (Economic Survey) পরিমাণ ছিল ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।” ম্যাক্রো অর্থনৈতিক সূচক নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, “সরকারি ঋণ এবং জিডিপির অনুপাতে ঋণের হার ৬৮ শতাংশ ছিল, যা এখন কমে হয়েছে ৬৫ শতাংশ (Pakistan)।”

    বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চয়ের পরিমাণ

    তিনি জানান, ৩০ জুন ২০২৪ পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চয়ের পরিমাণ ছিল ৯.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালের তুলনায় এটি একটি উল্লেখযোগ্য ঘুরে দাঁড়ানো। কারণ সেই সময় পাকিস্তানের হাতে মাত্র দু’সপ্তাহের আমদানি ব্যয় কভার করার মতো সঞ্চয় ছিল। পাক অর্থমন্ত্রী বলেন, “২০২৫ সালে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৬৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা উন্নত অর্থনৈতিক সূচক ও বিনিয়োগকারীদের পুনরায় আস্থার ফলে সম্ভব হয়েছে। মোট সঞ্চয়ের মধ্যে পাকিস্তান স্টেট ব্যাংকের হাতে ছিল ১১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে ছিল ৫.১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।”

    তিনি বলেন, “এই বৃদ্ধির নেপথ্য কারণ হল উন্নত ক্রেডিট রেটিং, যেখানে ফিচ (Fitch) পাকিস্তানের সার্বভৌম রেটিং সিসিসি প্লাস থেকে উন্নীত করে বি- করেছে এবং দৃষ্টিভঙ্গী স্থিতিশীল রেখেছে।” মন্ত্রী জানান, আগামী বছরে ২৪টি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেসরকারিকরণ করার পরিকল্পনা রয়েছে (Economic Survey)। এতে বছরে ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস পাবে ৮০০ বিলিয়ন রুপি (Pakistan)।

  • China: বুমেরাং হচ্ছে চিনা ঋণের ফাঁদ?

    China: বুমেরাং হচ্ছে চিনা ঋণের ফাঁদ?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্বল অর্থনীতির দেশগুলিকে ঋণের ফাঁদে ফেলতে চেয়েছিল ড্রাগনের দেশ। বর্তমানে সেটাই কাল হয়েছে চিনের। এক সময় যে দেশগুলোকে ঋণের ফাঁদে ফেলতে চেয়েছিল তারা, সে সব দেশেই আক্রান্ত হচ্ছে চিন।

    আরও পড়ুন : চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের কাজ বিশবাঁও জলে, কেন জানেন?

    সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো যেসব দেশ চিনা ঋণের ফাঁদে পা দিয়েছে, সেসব দেশে আক্রান্ত হচ্ছেন চিনা নাগরিকরা। গত মাসে পাকিস্তানে হামলায় অন্তত তিনজন চিনা নাগরিক খুন হন। ২৬ এপ্রিল বোরখা পরা বালুচ লিবারেশন আর্মির আত্মঘাতী বাহিনীর এক সদস্যের হামলায় নিহত হন তিন চিনা শিক্ষক। করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের একটি যাত্রিবাহী বাসে বিস্ফোরণ ঘটালে মারা যান তাঁরা। ওই ঘটনায় জখমও হন এক চিনা নাগরিক। এই বালুচ লিবারেশন আর্মি চিন পাকিস্তান ইকনমিক করিডর নির্মাণের ঘোরতর বিরোধী। তার প্রমাণ ২০২১ সালের একটি ঘটনা। ওই বছর পাকিস্তানের ডাসু জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি বাসে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহত হন ৯ জন চিনা প্রযুক্তিবিদ। ওই ঘটনায় মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছিল পাকিস্তানকে। ওই বছরেরই শেষের দিকে অপ্রয়োজনীয় চেক পয়েন্ট অপসারণের দাবি এবং চিনা মাছ ধরার ট্রলার দেওয়ার বিরোধিতায় গদর এলাকায় ব্যাপক আন্দোলন হয়। করিডরের বিরোধিতা করেও সংগঠিত হয়েছিল ব্যাপক আন্দোলন।

    অন্য একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মহেন্দ্র রাজাপক্ষে চিনপন্থী। কিছুদিন আগেই সরকার বিরোধী আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করেন তিনি। এর পরেই শ্রীলঙ্কায় কর্মরত চিনা নাগরিকদের সতর্ক করে দেয় ড্রাগন প্রশাসন।

    আরও পড়ুন : এখন শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চাইছে চিন!

    শ্রীলঙ্কাবাসীর সিংহভাগই মনে করে চিনা ঋণের ফাঁদে পা দিয়েই দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে দেশ। অর্থনৈতিক দুর্দশা থেকে দেশকে টেনে তুলতে বেজিংয়ের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। অভিযোগ, সেই আবেদন পত্রপাঠ খারিজ করে দেয় বেজিং। তাতেই আরও ক্ষোভ বেড়েছে কলম্বোর। যার জেরে চিনা নগরিকদের সতর্ক করে দিয়েছেন ড্রাগন প্রশাসন।

     

  • Sri Lanka: এখন শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চাইছে চিন!

    Sri Lanka: এখন শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চাইছে চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেউলিয়া শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। অর্থনৈতিক সংকটে জেরবার দেশ। এমতাবস্থায় দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ভারত (India) এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে চিন (China) প্রস্তুত। অন্তত এমনই ইচ্ছে প্রকাশ করল ড্রাগনের দেশ।

    বেজিংয়ে আয়োজিত একটি মিডিয়া ব্রিফিংয়ে চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান শ্রীলঙ্কাকে চিন সরকারের তরফে সম্প্রতি ৭ কোটি ৪০ লক্ষ মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি যে ভারত সরকার শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে সচেষ্ট। আমরা ভারত ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার উন্নতিতে কাজ করতে ইচ্ছুক। উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশের উন্নতিতেও কাজ করতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।

    আরও পড়ুন : আর্থিক সঙ্কটে পড়ে নিজেদের ঋণখেলাপি ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

    দ্বীপরাষ্ট্রের বিপদে সবচেয়ে বেশি অর্থ সাহায্য করেছে ভারত। চিনের হিসেবে চলতি বছরেই ভারত সব মিলিয়ে অন্তত ৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্য করেছে। তবে তা যে দেশটির সংকটে যথেষ্ট নয়, তা বলাই বাহুল্য। এমতাবস্থায় আরও সাহায্যের প্রয়োজন। তবে আপাতত সেই সাহায্য না আসায় দেশটি নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে।

    বস্তুত চিনা ঋণের ফাঁদে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। নানা প্রকল্পে বিনিয়োগের নামে চড়া সুদ আদায় করছে ড্রাগনের দেশ। বর্তমানে বৈদেশিক ঋণের সেই সুদ মেটাতে অপারগ দেশটি। যদিও আশা ছাড়তে রাজি নয় ড্রাগনের দেশ। এক চিনা আধিকারিক বলেন, আমরা বিশ্বাস করি শ্রীলঙ্কা বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করবে। ঝাও-ও আশা করেন, শ্রীলঙ্কা চিনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করবে।

    আরও পড়ুন : অশান্তির আগুনে পুড়ল শ্রীলঙ্কা প্রেসিডেন্টের পৈতৃক বাড়ি, বিক্ষোভ হঠাতে গুলি

    এদিকে, চিরশত্রু প্রতিবেশী দেশ চিনের মুখে ভারতের প্রশংসায় বিস্মিত কূটনৈতিক মহল। কিছুদিন আগেও ভারতকে চার দিক থেকে ঘিরে ফেলতে জলসীমাকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল চিন। তার মুখেই শোনা গেল ভারত-প্রশস্তি। অবশ্য এই প্রথম নয়, ভারত যখন বিশ্বে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, তখনও ভারতের প্রশংসা করেছিল ড্রাগনের দেশ।

    এদিনও ঝাও বলেন, আমরা দেখেছি, যে বিপদে শ্রীলঙ্কাকে ভারত যথেষ্ট সাহায্য করেছে। তিনি বলেন, ঐতিহ্যগত এবং প্রতিবেশী বন্ধু হিসেবে চিন সব সময় শ্রীলঙ্কার পাশে রয়েছে। শ্রীলঙ্কা বর্তমানে যে কী কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তা আমরা গভীরভাবে অনুভব করছি। আমরাও ভারত ও অন্যান্য দেশের মতো শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করতে চাই।

    তবে শ্রীলঙ্কার অভিযোগ, চিন মুখে এসব বললেও, কোনও সাহায্য করেনি। উল্টে পুরানো ঋণের সুদ বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে গিয়েছে। দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার এটা একটা বড় কারণ। শ্রীলঙ্কার অভিযোগ অস্বীকার করেছে চিন।  ভারত পাশে দাঁড়ানোয় বিপাকে পড়েছে চিন। শ্রীলঙ্কাকে নানা খাতে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে ড্রাগনের দেশ। ইতিমধ্যেই নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে রাজাপক্ষের দেশ। তাই শ্রীলঙ্কা ক্রমেই ভারত-নির্ভর হয়ে পড়লে ঋণ আদায় তো হবেই না, উল্টে শক্তি বৃদ্ধি হবে ভারতের। কূটনৈতিক মহলের মতে, তাই শ্রীলঙ্কাকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা চিনের।   

    চিনের ভারত-স্তুতিতে মজছে না নয়াদিল্লিও। কারণ বন্ধু বেশে চিন আবার নয়া কোনও ফাঁদ পাতছে না তো? প্রশ্ন সব মহলেই।

     

LinkedIn
Share