Tag: december

december

  • Parliaments Winter Session: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু ১ ডিসেম্বর থেকে, জানালেন রিজিজু

    Parliaments Winter Session: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু ১ ডিসেম্বর থেকে, জানালেন রিজিজু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Parliaments Winter Session) শুরু হবে ১ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ওই মাসেরই ১৯ তারিখ পর্যন্ত। শনিবার এই ঘোষণা করেন সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)। তিনি জানান, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ওই দিনগুলিতে শীতকালীন অধিবেশনের ডাক দেওয়ার সরকারের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছেন।

    রিজিজুর বক্তব্য (Parliaments Winter Session)

    এক্স হ্যান্ডেলে রিজিজু লিখেছেন, “ভারতের মাননীয়া রাষ্ট্রপতি শ্রীমতি দ্রৌপদী মুর্মু সংসদের #শীতকালীন_অধিবেশন ১ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত আহ্বান করার সরকারি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন (সংসদীয় কার্যসূচির প্রয়োজনীয়তার ওপর নির্ভরশীল)।” তিনি এও বলেন, “আমাদের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করবে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়ক হবে, এমন একটি গঠনমূলক ও অর্থবহ অধিবেশন প্রত্যাশা করছি।”

    শীতকালীন অধিবেশনের গুরুত্ব

    বিহার বিধানসভা নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এবারের শীতকালীন অধিবেশন রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। বিতর্কিত বেশ কয়েকটি বিষয় আবারও সংসদের দুই কক্ষে আলোচনার কেন্দ্রে আসতে পারে। অনুমান, হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রে এসআইআর (বিশেষ নিবিড় সংশোধন) এবং তথাকথিত ভোট জালিয়াতি ইস্যুতে বিরোধী দল সরকারকে চাপে ফেলতে পারে। এদিকে, শীতকালীন অধিবেশনের স্বল্প সময়সীমা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ লিখেছেন, “ঘোষণা করা হয়েছে যে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন ১ ডিসেম্বর থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। এটি অস্বাভাবিকভাবে দেরিতে এবং সংক্ষিপ্ত রাখা হয়েছে। কার্যদিবস হবে মাত্র ১৫ দিন। এতে কী বার্তা দেওয়া হচ্ছে (Parliaments Winter Session)?”

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর সংসদের বাদল অধিবেশন চলেছিল ২১ জুলাই থেকে ২১ অগাস্ট পর্যন্ত। সেবার কার্যদিবস ছিল ২১টি। ওই অধিবেশনে অপারেশন সিঁদুর নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। লোকসভায় পেশ হয়েছিল ১৪টি বিল। এর মধ্যে পাশ হয়েছিল ১২টি বিল। এই অধিবেশনে রাজ্যসভায় অনুমোদন হয়েছিল ১৫টি বিল। এই তালিকায় ছিল আয়কর বিল ২০২৫ও (Kiren Rijiju)। পরে অবশ্য এই বিলটি প্রত্যাহার করে নেয় কেন্দ্র। যদিও বিরোধীদের ঘোরতর প্রতিবাদ সত্ত্বেও পাশ হয়েছে লোকসভা অনলাইন গেমিং বিল ২০২৫-এর প্রচার ও নিয়ন্ত্রণ (Parliaments Winter Session)।

  • Calendar: ক্যালেন্ডারের উৎপত্তি কীভাবে? ইংরেজি বছরের মাসের নামকরণের কারণ জানেন?

    Calendar: ক্যালেন্ডারের উৎপত্তি কীভাবে? ইংরেজি বছরের মাসের নামকরণের কারণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়ের হিসেব যেমন রাখা জরুরি, ঠিক তেমনই সারা বছরে দিন ও মাসের হিসেব রাখতে হয়। আর এই হিসেব জানতে আমাদের চোখ রাখতে হয় ক্যালেন্ডারের দিকে। সেই ক্যালেন্ডারে (Calendar) চোখ রাখলেই আমাদের নজরে আসে বারোটি মাসের নাম। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, এই বারোটি মাসের নামের উৎপত্তি কীভাবে হয়েছে? প্রত্যেক বাড়িতে বা অফিসে যে ক্যালেন্ডার আমাদের চোখে পড়ে, তা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার নামে পরিচিত। এখানে বছরের শুরু হয় জানুয়ারি মাস থেকে। বছরের হিসেব এই জানুয়ারির ১ তারিখ থেকেই ধরা হয়। এছাড়াও গোটা বিশ্বে আরও অনেক ধরনের ক্যালেন্ডার আছে। কিন্তু সমস্ত ক্ষেত্রে গোটা বিশ্বে এই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়।

    কী এর ইতিহাস? (Calendar)

    এই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের উৎপত্তি হয় ১৫৮২ সালে। রাশিয়ার জুলিয়ান নামক ক্যালেন্ডার (Calendar) সারা বিশ্বে প্রচলিত ছিল, যেখানে দশ মাসে এক বছর ধরা হত, যেখানে বড়দিনের জন্য নির্দিষ্ট কোনও দিন নির্ধারিত ছিল না। পরবর্তী ক্ষেত্রে আমেরিকার আলোসিয়াস লিলিয়াস ১৫৮২ সালের ১৫ অক্টোবরকে বড়দিনের জন্য বেছে নেন। এর পরে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার আসার পর থেকে ডিসেম্বরের ২৫ তারিখে বড়দিন হিসেবে উদযাপিত করা শুরু হয়। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে, বাকি মাসের নামগুলির উৎপত্তি কীভাবেে হল? আসুন সেগুলি দেখে নেওয়া যাক।

    কীভাবে নামকরণ হয় প্রত্যেক মাসের? (Calendar)

    বছরের প্রত্যেকটি মাসের নামকরণের পিছনে আছে আলাদা আলাদা কারণ। আসুন দেখে নিই সেই কারণগুলি।

    জানুয়ারি: এই মাসের নামকরণ করা হয়েছিল রোমান দেবতা জানুসের নাম অনুসারে। যাকে ল্যাটিন ভাষায় জেনারিস বলে সম্বোধন করা হত। আর এই জেনারিস থেকেই জানুয়ারি নামের উৎপত্তি বলে মনে করা হয়।

    ফেব্রুয়ারি: বছরের দ্বিতীয় মাস হল ফেব্রুয়ারি যা ল্যাটিন শব্দ ফ্যাবরা থেকে এসেছে। আবার অনেকের মতে, ফেব্রুয়ারি মাসের নামকরণ হয়েছে রোমান দেবী ফেব্রুয়ারিয়ার নাম অনুসারে।

    মার্চ: বছরের তৃতীয় মাস হল মার্চ। মনে করা হয়, রোমান দেবতা মাস্র-এর নাম অনুসারে এই মাসের নামকরণ করা হয়। আর রোমানে বছরের শুরু হয় এই মার্চ মাস থেকেই। 

    এপ্রিল: বছরের চতুর্থ মাস হল এপ্রিল, ল্যাটিন শব্দ অ্যাপিরিয়ার থেকে এপ্রিল মাসের উৎপত্তি। এই অ্যাপিরিয়ার শব্দের অর্থ হল ফুলের কুঁড়ি। রোমে বসন্ত ঋতু সূচনা হয় এই মাসেই, যেখানে ফুল ও ফুলের কুঁড়ি ফুটতে দেখা যায়।

    মে: রোমান দেবতা মার্কারির নাম অনুসারে বছরের পঞ্চম মাস মে মাসের উৎপত্তি হয়েছে।

    জুন: রুমের শ্রেষ্ঠ দেবতা জিউস-এর স্ত্রীর নাম ছিল জুনো। তা এই জুন মাসের উৎপত্তি হয়েছে (Calendar)।

    জুলাই: রোমান সাম্রাজ্যের এক শ্রেষ্ঠ শাসক জনপ্রিয় জুলিয়াস সিজারের নাম থেকেই জুলাই মাসের নামকরণ করা হয়। এই মাসেই জুলিয়াস সিজারের জন্ম ও মৃত্যু হয় বলে কথিত আছে।

    অগাস্ট: সেন্ট অগাস্টাস সিজারের নাম থেকে অগাস্ট মাসের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়।

    সেপ্টেম্বর: ল্যাটিন শব্দ সেপ্টম থেকে সেপ্টেম্বর মাসের উৎপত্তি।

    অক্টোবর: ল্যাটিন শব্দ অক্টো থেকে অক্টোবর মাসের নামকরণ করা হয়।

    নভেম্বর: ল্যাটিন শব্দ নবম থেকে নভেম্বর শব্দটি আসে। 

    ডিসেম্বর: শব্দ ডিসেম থেকে উৎপত্তি হয় ডিসেম্বর নামের (Calendar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata East West Metro: হাওড়া ময়দান ও এসপ্লানেডের মধ্যে মেট্রো পরিষেবা চালু ডিসেম্বরেই?

    Kolkata East West Metro: হাওড়া ময়দান ও এসপ্লানেডের মধ্যে মেট্রো পরিষেবা চালু ডিসেম্বরেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রো পরিষেবা এই বছর ডিসেম্বরেই চালু হতে পারে। মেট্রো সূত্রের খবর, আগামী ডিসেম্বর মাসেই যাতে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্লানেডের রুট চালু করা যায়, সে জন্য কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই নতুন মেট্রোর হাওড়া ময়দান, হাওড়া, বিবাদী বাগ এবং এসপ্লানেড স্টেশনে বিশেষ স্বয়ংক্রিয় গেট বসানো হয়েছে। ওই মেট্রোপথে ভাড়া আদায়-সহ পরিষেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন ব্যবস্থা সেক্টর ফাইভ এবং শিয়ালদার মধ্যে চালু ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা হবে বলে জানা গিয়েছে। যাতে যাত্রীদের ক্ষেত্রে ভাড়ার কাঠামো, যাতায়াত সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার বিষয়গুলি এক জায়গা থেকেই নিয়ন্ত্রিত হয়। মেট্রো সূত্রের খবর, এই কাজের অঙ্গ হিসাবে বিশেষ রেভিনিউ কিট সফ্‌টওয়্যার নতুন করে বসানো ছাড়াও তার বিস্তারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। 

    প্রযুক্তিগত সংযুক্তি এ সপ্তাহেই

    চলতি বছরের শেষে হাওড়া ময়দান এবং এসপ্লানেডের মধ্যে বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরুর লক্ষ্যে আপাতত হার্ডওয়্যার এবং সফ্‌টওয়্যারের মেলবন্ধনে জুড়ে যাচ্ছে এই দুই প্রান্তিক স্টেশন— সেক্টর ফাইভ ও হাওড়া ময়দান। ওই মেট্রোপথকেই সেক্টর ফাইভ এবং শিয়ালদার মধ্যে চলা রুটের সঙ্গে যুক্ত করা হবে বলে জানা গিয়েছে। সে দিক থেকে প্রযুক্তির হাত ধরে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো এই প্রথম নিজের সম্পূর্ণ হয়ে ওঠার বার্তা দেবে বলে জানাচ্ছেন কর্তারা। এই কাজের জন্য আগামী কাল, শনিবার এবং পরের শনিবার, আগামী ২৬ অগস্ট– এই দু’দিন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। মেট্রোর আধিকারিকেরা জানাচ্ছেন, মেট্রোর নতুন অংশে পরিষেবা শুরুর আগে প্রযুক্তিগত সংযুক্তি বিশেষ আবশ্যক। সেই জন্যই দু’দিন পরিষেবা বন্ধ রাখতে হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুকে কালো পতাকা, এবিভিপি-আরএসএফ সংঘর্ষে ধুন্ধুমার, রক্তাক্ত যাদবপুর

    বউবাজার এলাকায় মেট্রোর কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার বাড়িতে ফাটল থেকে শুরু করে সুরঙ্গে পথ তৈরি করতে গিয়ে মাটি ধসে যাওয়া–সহ নানা সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তাই শিয়ালদা থেকে এসপ্লানেড পর্যন্ত মেট্রো এখনই ছোটানো যাচ্ছে না। এই ব্যবধানটুকু সরিয়ে রেখে বাণিজ্যিক পরিষেবা দিতে ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রোয় চালু থাকা নেটওয়ার্কের আওতায় চলে আসতে চলেছে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্লানেড পর্যন্ত অংশ। এই কাজটা সম্ভব হলে জুড়ে যাবে মেট্রোর পূর্ব ও পশ্চিম। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GST Collection: ডিসেম্বরের জিএসটি আদায় ১.৫ লক্ষ কোটি, আগের মাসের তুলনায় ২.৫% বেশি

    GST Collection: ডিসেম্বরের জিএসটি আদায় ১.৫ লক্ষ কোটি, আগের মাসের তুলনায় ২.৫% বেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ডিসেম্বরে বাড়ল দেশের জিএসটি আদায় (GST Collection)। নভেম্বরের থেকে প্রায় ২.৫ শতাংশ বেশি। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আগের বছরের তুলনায় জিএসটি আদায় বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৫%। ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি জিএসটি আদায় হয়েছে ডিসেম্বরে। 

    কী জানিয়েছে কেন্দ্র?  

    কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক জানিয়েছে, ডিসেম্বরে মোট জিএসটি আদায়ের (GST Collection) পরিমাণ ১,৪৯,৫০৭ লক্ষ কোটি টাকা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় জিএসটি হল ২৬,৭১১ কোটি টাকা, রাজ্যের জিএসটি হল ৩৩,৩৫৭ কোটি টাকা, আইজিএসটি হল ৭৮,৪৩৪ কোটি টাকা (পণ্য আমদানির জন্য সংগৃহীত ৪০,২৬৩ কোটি টাকা-সহ) এবং সেস ১১,০০৫ কোটি টাকা (পণ্য আমদানির জন্য ৮৫০ কোটি টাকা-সহ)। এই নিয়ে পর পর দশ মাস জিএসটি আদায় ১.৪ লক্ষ কোটি টাকার ওপরে। 

    এই আদায়কৃত জিএসটি-র মধ্যে (GST Collection) সিজিএসটির জন্যে ৩৬,৬৬৯ কোটি টাকা এবং এসজিএসটির জন্য ৩১,০৯৪ কোটি টাকা রেগুলার সেটেলমেন্ট হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। এই রেগুলার সেটেলমেন্টের পরে ডিসেম্বর মাসে কেন্দ্র ও রাজ্যের সম্মিলিত জিএসটির পরিমাণ দাড়িয়েছে যথাক্রমে ৬৩,৩৮০ কোটি টাকা এবং ৬৪,৪৫১ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    ২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পণ্য আমদানির জন্য জিএসটি বাবদ আদায় ৮% এবং অভ্যন্তরীণ লেনদেনের জন্য জিএসটি আদায় (GST Collection) প্রায় ১৮% বেড়েছে। 

    এছাড়া ই-ওয়ে বিলের পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে দেশে ৭.৬ কোটি ই-ওয়ে বিল জেনারেট হয়েছিল। নভেম্বর মাসে তা বেড়ে ৭.৯ কোটি হয়েছে। ২০২২ সালে সবথেকে বেশি জিএসটি আদায় (GST Collection) হয়েছে এপ্রিল মাসে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অক্টোবর। অক্টোবর মাসে জিএসটি বাবদ আদায় হয়েছে ১,৫১,৭১৮ কোটি টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share