Tag: Dengue

Dengue

  • Sukanta Mazumdar: ‘ডেঙ্গি প্রতিরোধে ব্যর্থ রাজ্য সরকার’, মানিকতলায় ব্লিচিং ছিটিয়ে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Mazumdar: ‘ডেঙ্গি প্রতিরোধে ব্যর্থ রাজ্য সরকার’, মানিকতলায় ব্লিচিং ছিটিয়ে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানিকতলার রাস্তায় ঝাড়ু হাতে সুকান্ত। ডেঙ্গি মোকাবিলায় ছড়ালেন ব্লিং পাউডারও। নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে এনিয়ে তিনি লেখেন, ‘‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে ব্যর্থ রাজ্য সরকার! কলকাতার মানিকতলা রাস্তায় ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলাম এবং ব্লিচিং পাউডার ছড়ালাম।’’ তৃণমূলকে কটাক্ষ করে বালুরঘাটের সাংসদ (Sukanta Mazumdar) আরও বলেন, ‘‘এদের আমলে দুবাই থেকে বাংলায় নমিনেশন হয়, তেমনি ডেঙ্গিটাও বাংলাদেশ থেকে এসেছে, এমন কথা বলে দেবে।’’ রাজ্যের মানুষের কাছে সুকান্ত আর্জি জানিয়েছেন, তাঁরা যেন সরকারের আশায় বসে না থাকেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Mazumdar) বলেন,  ‘‘নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী এলাকার অপরিষ্কার স্থানগুলো, যেখানে বর্ষার জল জমে সেসব পাত্রগুলো পরিষ্কার রাখুন, আপনাদের সুরক্ষা আপনাদেরই নিতে হবে। ডেঙ্গিকে প্রতিহত করতে আমাদের সকলকে সংকল্প নিতে হবে।’’

    মহরম নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    রাজ্য অফিসে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে সুকান্ত মজুমদার বেশ কিছু ছবি তুলে ধরেন। ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে কোথাও মন্দিরের সামনে বাঁশের ব্যারিকেড তো কোথাও আবার ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে ধর্মস্থান। এনিয়ে সুকান্ত (Sukanta Mazumdar) বলেন, ‘‘এর কোনওটাই বাংলাদেশের ছবি নয়। সবটাই আমাদের পশ্চিমবঙ্গ।’’ বালুরঘাটের সাংসদ মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, ‘‘কোনও মুসলিম সংগঠন এগুলো কি আপনাকে করতে বলেছিল? আমাদের কাছে তো সেরকম কোনও খবর নেই। তাহলে আপনি মন্দির ঢাকতে গেলেন কেন?’’ 

    হরিরামপুরে বিডিও এর বিরুদ্ধে অভিযোগ সুকান্তর

    সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Mazumdar) দাবি, হরিরামপুরের প্রাক্তন বিডিও শ্রীমান বন্দ্যোপাধ্যায় হোয়াটস অ্যাপে মেসেজ পাঠান তাঁকে। অভিযোগ, সুকান্ত মজুমদারকে তিনি বলেন, ‘‘স্যর আপনারা না জিতলে কাপড় খুলে যাবে।’’ এনিয়ে  সুকান্ত মজুমদার বলেন, “বিডিও-রা তৃণমূলের দলদাস হিসাবে কাজ। একজন বিডিও আমায় হোয়াটস অ্যাপে মেসেজ করে হুমকি দিচ্ছেন। আমি জিজ্ঞাসা করেছি আপনি সরকারি আধিকারিক। এইভাবে কি কথা বলতে পারেন?” বিষয়টি নিয়ে আদালতে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বালুরঘাটের সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে ডেঙ্গি সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, পুরসভার বিরুদ্ধে সরব বিরোধীরা

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে ডেঙ্গি সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, পুরসভার বিরুদ্ধে সরব বিরোধীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গি আবহে, তা রোধে কতটা সচেতন? তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) পুরসভা। বিরোধীদের দাবি, সময় মতো নর্দমা ও জঞ্জাল পরিষ্কার না করায়, বৃদ্ধি পাচ্ছে মশা। অপর দিকে ডেঙ্গি প্রতিরোধে উদাসীন বালুরঘাট পুরসভা বলে অভিযোগ বিজেপির। বামেদের দাবি, সাফাইয়ে প্রয়োজনের তুলনায় কম কাজ হচ্ছে। যদিও শহর পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং ডেঙ্গি প্রতিরোধে কাজ হচ্ছে বলে জানিয়েছে বালুরঘাট পুরসভা কর্তৃপক্ষ। রাজনৈতিক চাপন-উতোরে শোরগোল জেলায়।

    ডেঙ্গির কেমন অবস্থা বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur)?

    রাজ্য জুড়েই বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সে ভাবে সংক্রমণ না বাড়লেও, সতর্কতা জারি রয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলায় গত জানুয়ারি মাস থেকে চলতি সপ্তাহ পর্যন্ত মোট ৫০ জনের সংক্রমণের খবর রয়েছে। এর মধ্যে বালুরঘাট শহরের তিনজন সংক্রমিত হয়েছিল। বর্তমানে জেলায় মাত্র দু’ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। একজন বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে এবং একজন গঙ্গারামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    বালুরঘাট পুরসভা ডেঙ্গি সংক্রমণ রোধে উদাসীন বলে অভিযোগ বিজেপির। বিজেপির বালুরঘাট শহর মণ্ডল সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত জানান, শহরের যত্রতত্র আবর্জনায় ভরে উঠেছে। নিয়মিত নর্দমা পরিষ্কার, মশা মারার তেল স্প্রে করছে না বালুরঘাট পুরসভা (Dakshin Dinajpur)। রাজ্যে যেভাবে ডেঙ্গি বেড়ে চলেছে, তাতে পুরসভা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে শহরে ছড়িয়ে পড়তে পারে সংক্রমণ।

    সিপিএমের বক্তব্য

    বালুরঘাট পৌরসভার (Dakshin Dinajpur) ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাম কাউন্সিলার প্রবীর দত্ত বলেন, আমার ওয়ার্ডে ডেঙ্গি সার্ভে সহ স্প্রে, নর্দমা পরিষ্কারের কাজ চলছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় ব্লিচিং পাওয়া যাচ্ছে না। ডেঙ্গি রোধে আরও বেশি করে কাজ করা প্রয়োজন। পরিচ্ছন্নতা ও মশা নিধনে প্রয়োজনের তুলনায় কম কাজ হচ্ছে বলে তৃণমূল পরিচালিত বালুরঘাট পুরসভার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন প্রবীর দত্ত।

    বালুরঘাট পুরসাভার বক্তব্য

    বালুরঘাট পুরসভার (Dakshin Dinajpur) চেয়ারম্যান অশোক মিত্র জানান, বালুরঘাট পুরসভা শহরের পরিচ্ছন্নতার কাজ নিয়মিতভাবে করছে। ডেঙ্গি রোধে সচেতনতা, বাড়ি বাড়ি সার্ভে সহ অন্যান্য কাজ চলছে। স্বাস্থ্য দফতরের সাথে যোগাযোগ রেখে, স্বাস্থ্য দফতরের গাইড লাইন মেনে, ডেঙ্গি রোধে সমস্ত কাজ করছে বালুরঘাট পুরসভা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: রানাঘাটে ডেঙ্গির সংক্রমণ ভয়াবহ, পুরসভাকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি

    Nadia: রানাঘাটে ডেঙ্গির সংক্রমণ ভয়াবহ, পুরসভাকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানাঘাট (Nadia) সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ভয়াবহ আকার নিয়েছে ডেঙ্গি। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে নদিয়ার রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে রোগী ভর্তির জায়গা পর্যন্ত নেই। যে সমস্ত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসছেন, তাঁদের নব্বই শতাংশই জ্বরের রোগী অথবা ডেঙ্গি আক্রান্ত। একই বেডে থাকতে হচ্ছে দু থেকে তিনজনকে, থাকতে হচ্ছে হাসপাতালের করিডরে অথবা মেঝেতেও। অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের ফিরিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটছে রানাঘাট মহাকুমা হাসপাতালে। এমনটাই দাবি রোগী পরিবারগুলির। অপর দিকে বিজেপির অভিযোগ পুরসভার দিকে। সবটা মিলিয়ে পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগের।

    পুরসভার দিকে অভিযোগের আঙুল বিজেপির (Nadia)

    বর্তমানে রানাঘাটে (Nadia) ডেঙ্গির ভয়াবহতা নিয়ে রানাঘাট পুরসভার দিকে আঙুল তুলছেন রানাঘাট পৌরসভার বিরোধী বিজেপি কাউন্সিলার কামনাশিষ চ্যাটার্জি। তাঁর বক্তব্য, প্রথম থেকেই ডেঙ্গি প্রতিরোধে একাধিকবার রানাঘাট পৌরসভায় চিঠি করেছিলাম, কিন্তু পুরসভা কোনও গুরুত্ব দেয়নি। আগে থেকে কোনও রকম সচেতনতার প্রচার পুরসভা করেনি। পুরসভার প্রধানকে বারবার কীটনাশক তেলের ব্যবস্থা করে এলাকায় দেওয়ার কথা বলেছিলাম, কিন্তু কোনও উদ্যোগের চিত্র নজরে আসেনি। চোর পালালে বুদ্ধি আসে! আর তাই ডেঙ্গি যখন মারাত্মক তখন পুরসভার জ্ঞান ফিরেছে। তিনি আরও বলেন, আগে থেকে যদি ডেঙ্গি প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিত পুরসভা, তাহলে আজকে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যাটা এতো বাড়তো না।

    পুরসভার বক্তব্য

    বিরোধী বিজেপি কাউন্সিলারের তোলা অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে রানাঘাট (Nadia) পুরসভার পুরপ্রধান কৌশলদেব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এটা ঠিক ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু বিজেপি কাউন্সিলারের অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, প্রথম থেকেই ডেঙ্গি প্রতিরোধের সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছে পুরসভা। প্রত্যেকের বাড়িতে বাড়িতে করা হচ্ছে সার্ভে, এছাড়াও ড্রেন থেকে শুরু করে জলাশয়ের জায়গাগুলিতে দেওয়া হয়েছে কীটনাশক তেল। কলকাতা থেকে স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধিরা এসে করছেন পর্যবেক্ষণ।

    তবে ডেঙ্গি সংক্রান্ত বিষয়ে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের সাথে যোগাযোগ করলে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malaria: ডেঙ্গির সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ম্যালেরিয়া! জোড়া আক্রমণে নাজেহাল বঙ্গবাসী!

    Malaria: ডেঙ্গির সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ম্যালেরিয়া! জোড়া আক্রমণে নাজেহাল বঙ্গবাসী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যেক বছর ডেঙ্গির দাপটে নাজেহাল হয় বঙ্গবাসী। এবার তার সঙ্গে শক্তি বাড়িয়েছে ম্যালেরিয়া (Malaria)। যার জেরে ভোগান্তি আরও বাড়ছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, মশার এই জোড়া আক্রমণ সামলাতে পারবে কি রাজ্য প্রশাসন? নাকি ডেঙ্গির মতো ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে? উদ্বিগ্ন রাজ্যবাসী!

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট (Malaria)? 

    স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহেই ম্যালেরিয়া (Malaria) সংক্রমণ ছড়িয়েছে দ্বিগুণ। তাই উদ্বেগ বাড়ছে। ২০২২ সালে ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬২৬ জন। কিন্তু ২০২৩ সালের জুলাই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ১২৯০ জন। এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট মহল। 
    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতাতেই আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিশেষত, গিরিশ পার্ক, শোভাবাজার, শিয়ালদহ, কসবা, খিদিরপুরে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ মারাত্মক। তবে, কলকাতার পাশপাশি চিন্তা বাড়াচ্ছে উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা এবং হাওড়া। এই তিন জেলাতেও ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। সংক্রমণ আরও ছড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য কর্তাদের একাংশ।

    কেন বাড়ছে ম্যালেরিয়ার (Malaria) প্রকোপ? 

    পতঙ্গবিদরা জানাচ্ছেন, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশের জন্য বাড়ছে ম্যালেরিয়া। তাঁরা জানাচ্ছেন, ম্যালেরিয়ার (Malaria) সংক্রমণ বহন করে স্ত্রী অ্যানোফিলিস স্টিফেনসাই। এই মশার প্রজাতি জমা জলে বংশ বিস্তার করে। বিশেষত, বড় জায়গার জমা জল, যেখানে সূর্যের আলো পড়ে, সেখানেই ম্যালেরিয়ার রোগ বহনকারী মশার আঁতুড় ঘর। আর শহরের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টি হলেই জল জমে। বৃষ্টি কমলেও, শহরের বিভিন্ন জায়গায় জল সরতে কয়েক দিন সময় লাগে। আর জমা জল থেকেই বাড়ছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ। শহরের রাস্তায় জল জমা বন্ধ করতে না পারলে কিংবা নর্দমা অপরিচ্ছন্ন থাকলে ম্যালেরিয়া থেকে রেহাই পাওয়া কঠিন বলেই মনে করছেন পতঙ্গবিদরা।

    ম্যালেরিয়া (Malaria) রুখতে কী করবেন সাধারণ মানুষ? 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, ম্যালেরিয়া (Malaria) রুখতে নিজের বাড়ি ও আশপাশ পরিচ্ছন্নতায় বিশেষ নজর দিক এলাকাবাসী। ছাদে কিংবা বাগানে যাতে কোনও ভাবেই জল না জমে, সে দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হোক। পাশপাশি, নিকাশির সমস্যা হলে পুরসভাকেও জানাতে হবে। কারণ, পরিষ্কার পরিবেশ না থাকলে এই রোগ নিয়ন্ত্রণ মুশকিল বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। 
    তবে, জ্বর হলে মোটেও অবহেলা করা চলবে না। চিকিৎসকদের পরামর্শ, জ্বর টানা তিন দিন থাকলে, অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। যাতে সময় মতো চিকিৎসা শুরু করা যায়।

    ম্যালেরিয়া রুখতে কী পদক্ষেপ করবে স্বাস্থ্য দফতর? 

    স্বাস্থ্য অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী অবশ্য জানিয়েছেন, ম্যালেরিয়া (Malaria) রুখতে পারেন সাধারণ মানুষ। তিনি জানান, মানুষের সচেতনতা না থাকলে এই সমস্যা আটকানো যাবে না। তবে, ডেঙ্গির মতো ম্যালেরিয়া ভয়াবহ হবে না। কারণ, তার চিকিৎসা রয়েছে। 
    কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, শুধুই সাধারণ মানুষের সচেতনতা গড়ার কাজ কি যথেষ্ট? ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ রুখতে প্রশাসনের আরও তৎপরতার কি প্রয়োজন নেই? সিদ্ধার্থ নিয়োগী বলেন, “প্রশাসন দায়িত্ব পালন করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতাল যেন ডেঙ্গির আঁতুড় ঘর! যত্রতত্র আবর্জনা ও জমা জল!

    Nadia: কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতাল যেন ডেঙ্গির আঁতুড় ঘর! যত্রতত্র আবর্জনা ও জমা জল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামেই জেলার হাসপাতাল। অপরিচ্ছন্নতার কারণে সেই হাসপাতালই যেন হয়ে উঠেছে ডেঙ্গির আঁতুড় ঘর। এমনটাই অভিযোগ রোগীর পরিবারের। নদিয়ার (Nadia) কল্যাণীর জওহরলাল নেহরু মেমরিয়াল (জেএনএম) হাসপাতালের ঘটনা। রোজ হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগী। অথচ হাসপাতালের মধ্যেই নোংরা, আবর্জনা এবং জমা জলের অপরিচ্ছন্নতায় সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। রোগীর আত্মীয়রা অভিযোগ জানিয়েও কোনও ফল পাননি। ফলে সাংবাদিকদের সামনে বেহাল পরিস্থিতির কথা বলে সরব রোগীর পরিবার। আজ কলকাতার এনআরএস হাসপাতালে নদিয়ার হাঁসখালি গ্রামের আরও এক ১১ বছরের বালকের ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারাগেছে বলে জানা গেছে।  

    কেমন অবস্থা হাসপাতালের (Nadia)?

    হাসপাতালের (Nadia) ভিতরে ঢুকতেই গেলে দেখা যাবে, যত্রতত্র পড়ে আছে আবর্জনা ও জমা জল। এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে বসে থাকতে হচ্ছে রোগীর পরিবারের সদস্যদের। একদিকে ডেঙ্গি প্রতিরোধের জন্য ঘুম উড়েছে স্বাস্থ্য দফতরের, অন্যদিকে ডেঙ্গি প্রতিরোধে উদাসীন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। একাধিক রোগীর পরিবারের অভিযোগ, গোটা হাসপাতাল চত্বর ভরে গেছে জলা জঙ্গলে। আর সেখান থেকেই বাড়ছে মশার উপদ্রব। হাসপাতালের শৌচালয়গুলির এতটাই ভগ্নদশা যে ব্যবহারের যোগ্য নয়। দুর্গন্ধে ভিতরে প্রবেশ যায় না। যদিও রোগীরা ভর্তি থাকার কারণে অব্যবস্থার মধ্যেই হাসপাতালে রাত্রিবাস করতে হয় পরিবারদের। এখন দেখার হাসপাতালের পরিকাঠামো নিয়ে কী ব্যবস্থা নেয় কর্তৃপক্ষে। নাকি এভাবেই অব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে পরিচালিত হবে হাসপাতাল।

    রোগীর পরিবারদের বক্তব্য

    হরিণঘাটা (Nadia) থেকে স্বামীকে নিয়ে আসা এক রোগীর স্ত্রী পূর্ণিমা দাস বলেন, গতকাল ৩ টের সময় আমি আমার স্বামীকে হাসপাতালে ভর্তি করি। আমার স্বামী ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। রাত ৯ টার সময় ডাক্তার স্বামীকে দেখে গেছেন। এদিকে হাসপাতালের টয়লেট খুব নোংরা, ভিতরে ঢোকা যায় না। তিনি আরও বলেন, রোগীর আত্মীদের যেখানে থাকতে দেওয়া হয়েছে, সেখানেই প্রচুর ময়লা আর জল জমে রয়েছে। সংক্রমণের আঁতুড় ঘরে পরিণত হয়েছে। রোগী সুস্থ হবে কম, রোগী অসুস্থ হবে বেশি এই হাসপাতালে।  

    উল্লেখ্য গতকাল একই দিনে ডেঙ্গি প্রাণ কেড়েছে নদিয়ার দুই বাসিন্দার। এর মধ্যে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে রানাঘাটের বাসিন্দা বছর ৪৫-এর এক মহিলার। প্রত্যেকেরই ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গির উল্লেখ রয়েছে। রাজ্যে এই বছরে ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে নদিয়া জেলার পরিস্থিতি সবচেয়ে উদ্বেগজনক। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বলে স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে দাবি করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: মরশুমের শুরুতেই একের পর এক মৃত্যু! ডেঙ্গি সংক্রমণ হতে পারে লক্ষাধিক! 

    Dengue: মরশুমের শুরুতেই একের পর এক মৃত্যু! ডেঙ্গি সংক্রমণ হতে পারে লক্ষাধিক! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগাম সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই মতো কাজ কতখানি হয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলছে মৃত্যু। বর্ষার মরশুম শুরু হতেই ফের একের পর এক মৃত্যু রাজ্যে! আক্রান্তের সংখ্যাও প্রত্যেক দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রশ্ন উঠছে, ডেঙ্গি (Dengue) রুখতে কতখানি সক্রিয় রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর!

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য (Dengue)? 

    ২০১৭ সাল থেকেই রাজ্যে ডেঙ্গি সংক্রমণ গোটা দেশের চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। সেই ধারা এ বছরেও অব্যাহত থাকবে বলেই আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট মহল। ন্যাশনাল সেন্টার ফর ভেক্টর বোর্ন ডিজিজেজ-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৭,২৭১। ৩০ জন ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছিল বলে সরকারি হিসাব। যদিও, বেসরকারি হিসাবে মৃত্যুর সংখ্যা শতাধিক। এ বছরের পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হতে চলেছে বলেই আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট মহল। 
    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে। গত তিন সপ্তাহে প্রায় এক হাজারের কাছাকাছি মানুষের ডেঙ্গি রিপোর্ট পজিটিভ। 
    চিন্তা বাড়াচ্ছে পর পর ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে চারজনের মৃত্যু। সূত্রের খবর, গত কয়েক দিনের মধ্যে কলকাতার তিনটি বেসরকারি হাসপাতালে চারজন ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে একজন দশ বছরের স্কুল ছাত্রী।

    কী আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, পরিস্থিতি যে উদ্বেগজনক তা স্পষ্ট।  জুন-জুলাইয়ে পরিস্থিতি এতখানি খারাপ থাকে না। বিগত বছরগুলোতে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পেরিয়ে যায়। কিন্তু এ বছরে জুলাই মাসের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা উর্ধ্বমুখী। ডেঙ্গিতে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। তাই এ বছরের ডেঙ্গি (Dengue) সংক্রমণের ‘পিক টাইম’ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক হতে চলেছে বলেই তারা আশঙ্কা করছে।

    কোন চার জেলা উদ্বেগ (Dengue) বাড়াচ্ছে? 

    স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা জানাচ্ছেন, চার জেলা নিয়ে বিশেষ উদ্বিগ্ন রাজ্য প্রশাসন। কলকাতা, হাওড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা এবং নদিয়া। এই চার জেলার ডেঙ্গু (Dengue) সংক্রমণ বিপদ বাড়াতে পারে বলেও তাঁরা আশঙ্কা করছেন। স্বাস্থ্য কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছে, সম্প্রতি কলকাতার পিকনিক গার্ডেন এবং নদিয়ার রানাঘাটের দুই বাসিন্দা ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। এরপরে এলাকা পরিদর্শন করে জানা গিয়েছে, অনেকে তিন দিনের বেশি জ্বরে আক্রান্ত। কিন্তু রক্ত পরীক্ষা করানো হয়নি। এটাই চিন্তা বাড়াচ্ছে বলে তাঁরা জানাচ্ছেন।

    কী বলছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা? 

    স্বাস্থ্য অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী অবশ্য জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি (Dengue) হাতের বাইরে যায়নি। তিনি জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে স্বাস্থ্য দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: দুর্গাপুর পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ, ১৪ জনের দেহে মিলল জীবাণু

    Durgapur: দুর্গাপুর পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ, ১৪ জনের দেহে মিলল জীবাণু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষার মরশুম সবে শুরু। আর তাতেই খারাপ খবর শহর দুর্গাপুরের জন্য। ইতিমধ্যেই শহরে ১৪ জনের শরীরে পাওয়া গিয়েছে ডেঙ্গির জীবাণু। দুর্গাপুর (Durgapur) পুরসভার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশডিহা এলাকার এই ঘটনা চিন্তা বাড়িয়েছে শহরের। চলছে এলাকায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা। সংখ্যা আরও কিছু বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকরা।

    কীভাবে ডেঙ্গির প্রকোপ (Durgapur)?

    বর্ষার জল জমে ডেঙ্গির থাবা। ইতিমধ্যেই দুর্গাপুর (Durgapur) পুরসভার তরফ থেকে বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে সার্ভে করার কাজ। কোথাও জল জমে রয়েছে কিনা, সেই বিষয়টি দেখা হচ্ছে। আগামী পাঁচ দিন ধরে এই কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। যে সমস্ত জায়গায় ডেঙ্গির মশার লার্ভা জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেই জায়গাগুলিকে নষ্ট করা হচ্ছে এই অভিযানে। পাশাপাশি যাঁদের এই সময় জ্বর হচ্ছে, তাঁদেরকে সাবধানে থাকতে বলা হচ্ছে। বিনামূল্যে রক্ত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে সঠিক সময় ডেঙ্গি চিহ্নিত করা যায়।

    সতর্কতা

    জানা গিয়েছে, যাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন অর্থাৎ সেই ১৪ জন আপাতত অনেকটাই সুস্থ। তবে তাঁদের সব সময় মশারির ভেতরে থাকতে বলা হয়েছে। যাতে করে ডেঙ্গির জীবাণু আর ছড়াতে না পারে। স্টেট আরবান ডেভেলপমেন্টের পতঙ্গবিদ বিশ্বরূপ মিত্র ছিলেন এই সার্ভেতে। তিনি জানান, বর্ষার সময় ডেঙ্গি নিয়ে সচেতন থাকতে বলা হচ্ছে শহরবাসীকে (Durgapur)। বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি কোথাও যাতে জল জমে না থাকে, সে বিষয়ে আবেদন করা হচ্ছে। অন্যদিকে শহরে একসঙ্গে ১৪ জনের ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা চিন্তা বাড়িয়েছে মানুষ এবং প্রশাসনের।

    পুরসভার বক্তব্য

    অন্যদিকে এই বিষয়ে দুর্গাপুর (Durgapur) পুরসভার চেয়ারপার্সন অনিন্দিতা মুখার্জি বলেছেন, ডেঙ্গির খবর পাওয়ার পর থেকেই দুর্গাপুরর পুরসভা অত্যন্ত তৎপর হয়েছে। SUDA (state urban development authority) অত্যন্ত বিচলিত। সুডার প্রতিনিধি এসেছেন। বিভিন্ন নর্দমা থেকে শুরু করে অন্যান্য অপরিষ্কার জায়গাগুলিকে পরিষ্কার করানো হচ্ছে। পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর থেকে আশা কর্মী, সাফাই কর্মীরা সকলে ডেঙ্গি মোকাবিলায় মাঠে নেমেছেন। যাঁরা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের একটি কার্ড দেওয়া হয়েছে। আগামী ৮ দিন তাঁদের শারীরিক অগ্রগতি, অবনতির রিপোর্ট সেখানে দেওয়া থাকবে। আপাতত ১৪ জনের রিপোর্টে ডেঙ্গি ধরা পড়লেও, শহরে আরও দু এক জায়গায় আশঙ্কা রয়েছে বলেও খবর। তবে সাধারণ মানুষকে সাবধান থাকা এবং ডেঙ্গি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার জন্য বিশেষ আর্জি জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: বিজ্ঞাপনেই কি দায়িত্ব শেষ? বর্ষার শুরুতেই ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুর দ্বিগুণ প্রকোপ!

    Dengue: বিজ্ঞাপনেই কি দায়িত্ব শেষ? বর্ষার শুরুতেই ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুর দ্বিগুণ প্রকোপ!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    অগাস্ট-সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয় আতঙ্ক। অক্টোবরে প্রকোপ বাড়ে মারাত্মক! প্রত্যেক বছর ম্যালেরিয়া আর ডেঙ্গুর (Dengue) প্রকোপ যেন রাজ্যবাসীর সঙ্গী হয়েছে। এ বছরে সেই ভোগান্তি আরও কয়েক গুণ বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল। কারণ, বর্ষার শুরুতেই দ্বিগুণ হয়েছে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা!

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট (Dengue)? 

    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বছরের প্রথম ছ’মাসের ডেঙ্গু (Dengue) ও ম্যালেরিয়া আক্রান্তের পরিসংখ্যান উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, গত ছ’মাসে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দু’হাজারের কাছাকাছি। ম্যালেরিয়া আক্রান্ত শুধু কলকাতাতেই গত ছ’মাসে দেড় হাজার ছাড়িয়েছে। যা ২০২২ সালের তুলনায় দ্বিগুণ। কলকাতার যাদবপুর, গিরিশ পার্ক সহ একাধিক এলাকায় নিয়মিত ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, গত বছর যে সব এলাকাকে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার জন্য রেড জোন অর্থাৎ, অধিক বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করা হয়েছিল, ২০২৩ সালের প্রথম ছ’মাসে সেই সব এলাকার স্বাস্থ্য পরিস্থিতির বিশেষ উন্নত হয়নি। বিশেষত উত্তর চব্বিশ পরগনার দমদম, হাবড়া, বসিরহাট, নিউটাউন এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক। আবার হুগলি, হাওড়া জেলায় ডেঙ্গুর পাশপাশি প্রকোপ বাড়াচ্ছে ম্যালেরিয়া। যে হারে ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তা রাজ্যবাসীর জন্য উদ্বেগজনক বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    বিজ্ঞাপনেই কি দায়িত্ব শেষ? 

    স্বাস্থ্য দফতর ও সংশ্লিষ্ট পুরসভার বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীদের একাংশের অভিযোগ, হোর্ডিং আর ফ্লেক্স টাঙিয়েই দায়িত্ব শেষ করতে চাইছে সংশ্লিষ্ট মহল। যেমন, উত্তরপাড়ার একাধিক রাস্তায় হোর্ডিং টাঙিয়েছে উত্তরপাড়া পুরসভা। আশপাশ পরিষ্কার রাখা, নোংরা না ফেলার জন্য সেখানে বলা হয়েছে। জমা জল মশার আঁতুড় ঘর, ডেঙ্গু (Dengue) নিয়েও রয়েছে সতর্কবার্তা। কিন্তু বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তা, পার্ক কে পরিষ্কার করবে? উত্তরপাড়ার একাধিক পার্কে অপ্রয়োজনীয় গাছ কাটা হয় না। নোংরা হয়ে থাকে। ফলে, শিশুরা খেলতে গেলেই মশার কামড়ের আশঙ্কা থাকে। নিকাশি ব্যবস্থা নিয়েও তাদের অভিযোগ। বৃষ্টি হলেই জল জমে। এই একই অভিযোগ হাওড়া ও কলকাতার বাসিন্দাদের একাংশের। গিরিশ পার্ক সহ উত্তর কলকাতার একাধিক জায়গায় ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার মোড়ে হোর্ডিং দেওয়া হচ্ছে, জল জমতে দেওয়া যাবে না। এদিকে সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তার জল বাড়িতে উঠে আসছে। শুধু বিজ্ঞাপন কি ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া রুখতে পারবে?

    কী বলছেন স্বাস্থ্য কর্তারা? 

    স্বাস্থ্য কর্তারা অবশ্য এই সব অভিযোগ মানতে নারাজ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সব রকম কাজ হচ্ছে। শুধুই হোর্ডিং টাঙিয়ে তাঁরা দায়িত্ব শেষ করছেন না। বিভিন্ন পুরসভার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। পঞ্চায়েত ও পুরসভার সাহায্য নিয়ে বাড়ি বাড়ি জ্বর হয়েছে কিনা, খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। তবে, এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, “ডেঙ্গু, (Dengue) ম্যালেরিয়া রুখতে সচেতনতা সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। মানুষ তার আশপাশ পরিষ্কার রাখলে অনেক সংক্রমণ কমবে। তাই সেদিকে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রয়োজনীয় অন্যান্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।”

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tropical Disease: ডেঙ্গির দোসর ম্যালেরিয়া! বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউনে ভোগান্তি অব্যাহত!

    Tropical Disease: ডেঙ্গির দোসর ম্যালেরিয়া! বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউনে ভোগান্তি অব্যাহত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর ভোগান্তি লেগেই থাকে! এবছর তা আরও বেড়েছে। বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউন এলাকার বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তা এবার আরও বেশি। কারণ, দুই রোগের (Tropical Disease) দাপটে কাবু হচ্ছেন এলাকাবাসী। কিন্তু অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অধিকাংশ সময়ই দায় এড়াচ্ছে! তাই ভোগান্তি বাড়ছে।

    কী সমস্যায় ভুগছেন বাসিন্দারা? 

    এলাকার বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, এই গরমেও তাঁরা ডেঙ্গি সংক্রমণে নাজেহাল। আর এবছর ডেঙ্গির দোসর হয়েছে ম্যালেরিয়া। এই দুই মশাবাহিত রোগের (Tropical Disease) দাপটে তাঁরা নাজেহাল। সূত্রের খবর, প্রতি বছর বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউন এলাকায় ব্যাপকহারে ডেঙ্গি হয়। গত বছরও ওই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। পাড়ায় পাড়ায় চলেছিল মৃত্যুমিছিল। এবছরের শুরু থেকেই ডেঙ্গি সংক্রমণ হচ্ছে। তার সঙ্গে উপদ্রব বেড়েছে ম্যালেরিয়ার। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা কয়েকশো হয়েছে। তারমধ্যে বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউন এলাকার বহু বাসিন্দা রয়েছেন। 

    এলাকাবাসীর অভিযোগ কী? 

    বিধাননগর, রাজারহাট, নিউটাউন এলাকার বাসিন্দাদের একাংশ জানাচ্ছে, প্রত্যেক বছর ডেঙ্গিতে (Tropical Disease) মৃত্যুমিছিল হলেও হুঁশ ফেরে না প্রশাসনের। তার উপর এবছর ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। তারপরেও এক পরিস্থিতি। সল্টলেক, নিউটাউন, রাজারহাটের বিস্তৃত এলাকা ঠিকমতো পরিষ্কার করা হয় না। বিশেষত রাজারহাট ও নিউটাউন এলাকায় একাধিক পার্ক, বাগান রয়েছে, সেগুলো ঠিকমতো পরিচর্যা করা হচ্ছে না। ফলে, অপরিচ্ছন্ন এলাকা মশার আঁতুরঘর হয়ে উঠছে। সল্টলেকের বাসিন্দাদের একাংশ জানাচ্ছে, ওই এলাকায় একাধিক নার্সারি রয়েছে। অর্থাৎ, যেখানে চারাগাছ বিক্রি করা হয়। ওইসব জায়গায় জল জমে। প্রচুর টব থাকায়, সেখানে সহজেই জল জমা হয় ও মশার জন্ম হয়। কিন্তু সেইসব জায়গা যে ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে না, সে ব্যাপারে কোনও নজরদারি নেই। ফলে, এলাকাবাসীর ভোগান্তি হয়। ফি-বছর অগাস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর মাসে পুরসভা এলাকাবাসীকে আশ্বাস দেয়, বছরভর কাজ হবে। ডেঙ্গি নির্মূল হবে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন হয় না। যেমন  এবছরেও পুরসভার সক্রিয়তার অভাব স্পষ্ট বলে অভিযোগ এলাকার বাসিন্দাদের। 

    সংশ্লিষ্ট পুর কর্তৃপক্ষ কী বলছে? 

    বিধাননগর পুরসভার তরফে বলা হয়েছে, অন্য বছরের তুলনায় এখনও পর্যন্ত বিধাননগর এলাকায় ডেঙ্গি (Tropical Disease) সংক্রমণ প্রায় অর্ধেক। তারা জানাচ্ছে, গত বছরও মে মাসে বিধাননগর পুর এলাকায় প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গি আক্রান্ত ছিলেন। কিন্তু এ বছর এপ্রিলের শেষ হিসাব অনুযায়ী ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১০ জন। তবে, ম্যালেরিয়া যে চিন্তার কারণ, সে কথা মেনে নিয়ে বিধাননগর পুরসভার এক কর্তা জানান, মশা নিধনের জন্য প্রয়োজনীয় সবরকম কাজ বিধাননগর পুরসভা করছে। রাজারহাট গোপালপুর পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে, তারা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। তবে, সব সমস্যা যে পুরসভা মেটাতে পারবে না, সে কথাও তারা জানিয়ে দিয়েছে! 

    ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার যৌথ দাপট কতখানি ভয়ানক? কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    ম্যালেরিয়া (Tropical Disease) এবছর বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করবে, এ কথা আগেই জানিয়েছিল বিশেষজ্ঞ মহল। তাই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে! তবে, ম্যালেরিয়ার মোকাবিলা করতে এলাকার বাসিন্দা ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। জল জমতে না দেওয়া, চারপাশ পরিষ্কার রাখা, বিশেষত পার্ক, বাগান এলাকার আগাছা কাটা, জঞ্জাল সাফ করা নিয়মিত জরুরি। তাছাড়া, নর্দমা পরিষ্কার রাখা, ব্লিচিং পাউডার দেওয়ার মতো কাজগুলো নিয়ম করে করতে হবে। তবে, ডেঙ্গি রুখতেও প্রশাসনের এইসব ভূমিকা পালনের পরামর্শ একাধিকবার দিয়েছে বিশেষজ্ঞ মহল। কিন্তু প্রত্যেক বছর সংক্রমণ বাড়লে, তবেই প্রশাসন কাজ শুরু করে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত এই কাজগুলো বছরভর করতে হবে, তবেই সংক্রমণ কমবে। তা না হলে রাজ্যবাসীর জন্য আরও ভোগান্তি অপেক্ষা করছে বলেই তাদের আশঙ্কা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Fever: বছরভর হয়নি তেমন কাজ, ডেঙ্গি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য দফতরের ভূমিকায় বিরক্ত কেন্দ্র! 

    Dengue Fever: বছরভর হয়নি তেমন কাজ, ডেঙ্গি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য দফতরের ভূমিকায় বিরক্ত কেন্দ্র! 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বর্ষা শুরু হলেই ডেঙ্গি (Dengue Fever) এরাজ্যে মহামারির আকার ধারণ করে। শুরু হয় মৃত্যুমিছিল। তাই ডেঙ্গি রুখতে কাজ দরকার বছরভর। কিন্তু অভিযোগ, উদ্যোগ নেই। পুরসভা, পঞ্চায়েত, এমনকী স্বাস্থ্য দফতরেরও তেমন হেলদোল নেই। এদিকে এবছরও রাজ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ ভয়ানক হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশেষজ্ঞ মহল। রাজ্যের ভূমিকা নিয়ে বিরক্ত কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    কী বলছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক? 

    সম্প্রতি ন্যাশনাল সেন্টার ফর ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ কন্ট্রোল ব্যুরোর তরফে জানানো হয়েছে, ডেঙ্গি (Dengue Fever) নিয়ে ঠিকমতো তথ্য দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। এরপরই স্বাস্থ্য ভবনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সূত্রের খবর, ডেঙ্গি এরাজ্যে বছরভর হচ্ছে। এমনকী শীতকালেও ডেঙ্গির থেকে রেহাই পায়নি রাজ্যবাসী। যদিও নভেম্বর থেকে প্রকোপ একটু কমেছিল। তা সত্ত্বেও ডেঙ্গি নিয়ে লাল সতর্কতা জারি রাখা জরুরি বলেই মত স্বাস্থ্য মন্ত্রকের। যদিও রাজ্যের তরফে বিশেষ তৎপরতা নেই বলেই জানিয়েছে মন্ত্রক। ডেঙ্গির মোকাবিলা করা কোনও একটি বিভাগের পক্ষে সম্ভব নয়। স্বাস্থ্য দফতর মূখ্য ভূমিকা নিলেও পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর, পঞ্চায়েত ও পূর্ত বিভাগের ভূমিকাও এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে পুরসভার ভূমিকা অত্যন্ত জরুরি। কারণ, ডেঙ্গি রুখতে যেমন আক্রান্তকে চিহ্নিত করে চিকিৎসা দ্রুত শুরু করতে হবে, তেমনি এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখা, জল জমতে না দেওয়া, রাস্তা ঠিক করার মতো বিষয়গুলি সংক্রমণ রুখতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, ঠিকমতো সেইসব কাজ হচ্ছে না। বিশেষত, সারা বছর পুরসভার যে সক্রিয় ভূমিকা থাকা দরকার, তা নেই। 

    অভিযোগ কী কী? 

    গত বছর কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা, হুগলিতেও ডেঙ্গির (Dengue Fever) প্রকোপ হয়েছিল মারাত্মক। হাওড়া, হুগলি ও উত্তর চব্বিশ পরগনার একাধিক পুর ও পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ জানিয়েছিলেন, এলাকা পরিষ্কার করা হয় না। সামান্য বৃষ্টিতেও জল জমছে। রাস্তার জল বাড়ির ভিতরে ঢুকে মশার আঁতুরঘর হচ্ছে। এমনকী বাসিন্দাদের একাংশ পুরসভা ঘেরাও, রাস্তা অবরোধ করেও প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন অনেক জায়গায়। কিন্তু তারপরে কয়েক মাস কেটে গেলেও হেলদোল নেই প্রশাসনের। অধিকাংশ জায়গায় নোংরা ঠিকমতো সরানো হয় না। রাস্তার পাশেই জঞ্জাল পড়ে থাকে। নর্দমাও নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। আর রাস্তার অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। অনেক জায়গায় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, ফের বর্ষাকালে তাদের জন্য ভোগান্তি অপেক্ষা করছে। প্রত্যেক বছর ডেঙ্গি নিয়ে রাজ্যের মানুষ নাজেহাল হন। প্রাণ হারাতে হয় বহু মানুষকে। তবে, এই বছরেও যে তার ব্যতিক্রম হবে, এমন প্রত্যাশা নেই বিশেষজ্ঞ মহলের। বছরভর ডেঙ্গি মোকাবিলা করলেও যে সমস্যাগুলো হচ্ছে, তার ঠিকমতো সমাধান করলে তবেই পরিস্থিতি উন্নতি হতে পারতো। কিন্তু প্রশাসনের নজরদারির অভাব হলে সেই ভোগান্তি আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল। 

    স্বাস্থ্য দফতর কী বলছে? 

    বছরের ডেঙ্গি (Dengue Fever) মোকাবিলা কেমন,  সে সম্পর্কে স্বাস্থ্য কর্তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায়, কাজ হচ্ছে। কিন্তু তারপরেও স্বাস্থ্য মন্ত্রক কেন তাদের কাজে সন্তুষ্ট নয়, সেই প্রশ্নের অবশ্য কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি রাজ্যের স্বাস্থ্য কর্তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share