Tag: dev

dev

  • Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    Dev: বালুরঘাটে জনসভায় তৃণমূল প্রার্থীর সামনেই সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্রে মোদি, অমিত শাহ জনসভা করে ঝড় তুলে দিয়েছেন। মিঠুনের রোডশোয়ে জনজোয়ার প্রমাণ করে দিয়েছে সুকান্ত মজুমদারের ওপর বালুরঘাটবাসীর কতা আস্থা রয়েছে। এই আবহের মধ্যে এবার তৃণমূল প্রার্থীর বিপ্লব মিত্রের হয়ে জনসভা করতে এসে সুকান্তর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন দেব (Dev)। ভোটের মুখে দেবের এই প্রশংসায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    সুকান্তর প্রশংসায় দেব (Dev)

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডিতে নির্বাচনী জনসভায় এসে বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের প্রশংসা করলেন অভিনেতা তথা বিদায়ী তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব (Dev)। মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথা শোনা গেল দেবের মুখে। তিনি বলেন, “আমার অনেক বন্ধু-বান্ধব আছে বিজেপিতে। তাদের মধ্যে অন্যতম সুকান্তদা। আমার প্রিয় মানুষ সুকান্তদাকে শুভেচ্ছা। ভোটে হারা-জেতা রয়েছে।” দেবের মুখে সুকান্তর এই প্রশংসার ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুন: স্ত্রীর কান্না দেখে চোখে জল “সন্দেশখালিরের বাঘের”, আদালতে অন্য শাহজাহানকে দেখলেন সকলে

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন

    এবারও বালুরঘাট থেকে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন সুকান্ত। তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন বিপ্লব মিত্র। সেই বিপ্লবের সমর্থনেই এদিন বালুরঘাটে প্রচারে এসেছিলেন দেব। তাঁর মুখে সুকান্তর প্রশংসা শোনা যেতেই দলের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র বলছেন, এটা আমাদের কালচার। অপরপক্ষ যতই অভদ্রতা করুক তৃণমূলের এটি কালচার। এটাই তৃণমূল। এই শিক্ষাই আমরা পেয়েছি।

    কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “দেবের (Dev) মতো সুপারস্টারও বলে সুকান্তদা আমার ভাল বন্ধু। এটাই সুকান্ত মজুমদার। দেব বলে আগে সুকান্তদাকে নিয়ে বলব তারপর বিপ্লবদাকে নিয়ে বলব।” প্রসঙ্গত, দেব এবারও তৃণমূলের টিকিটে লড়ছেন ঘাটাল থেকে। সেখানেও তুলছেন প্রচারে ঝড়। তবে তৃণমূলের তারকা প্রচারকদের তালিকায় বরাবরই সামনের সারিতে রয়েছেন তিনি। অন্যান্য প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে ঘুরছেন রাজ্যের নানা প্রান্তে। বুধবার গঙ্গারামপুরে রোড শো করবেন দেব। সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত এদিন বলেন, ওই রোড শোয়ে আখেরে দেব আমার জন্যই করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dev-Hiran: “ভোটের পর তিহাড়েই যাবেন দেব!”, নির্বাচনী প্রচারে আক্রমণ হিরণের

    Dev-Hiran: “ভোটের পর তিহাড়েই যাবেন দেব!”, নির্বাচনী প্রচারে আক্রমণ হিরণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েকদিন বাকি লোকসভা ভোটের (lok sabha vote), আর এরই মধ্যে আবারও হিরণের নিশানায় তৃণমূল প্রার্থী দেব (Dev-Hiran)। ভোটের প্রচারে বেড়িয়ে এর আগে একাধিকবার দেবকে নিশানা করেছেন ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি তারকা প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। সম্প্রতি ফের প্রচারে নেমে ঘাটালের তৃণমূল তারকা প্রার্থী দেবকে নিয়ে মন্তব্য করলেন তিনি। “গরু পাচারের টাকা খেয়েছেন দেবও। ভোটের পর তিহাড়েই যাবেন দেব!” ভোটপ্রচারে (election campaign) বেরিয়ে কার্যত এমনই আক্রমণ করলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী। আর তার কিছুক্ষণের মধ্যেই পাল্টা জবাব দিলেন তৃণমূল প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ।

    কী বলেছিলেন হিরণ (Dev-Hiran)?

    বৃহস্পতিবার, লোকসভা ভোটের প্রচারে সবং ব্লকের ৭ নম্বর নারায়ণবাড় অঞ্চলে নির্বাচনী প্রচারে যান বিজেপি প্রার্থী হিরণ (Dev-Hiran)। সেখানে ভোটপ্রচারের সময় তিনি বলেন, ‘‘দেব, ভোট শেষ হলেই কলকাতায় পালিয়ে যান। এবারে ভোটের পরে কেউ পালাতে দেবে না। ভোটের পরে আপনাকে সবাই জবাব দেবে। ভোটের আগে আপনাকে সিবিআই-ইডি গ্রেফতার করছে না। কারণ আমরা চাই, নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ ভাবে হোক। ভোটের আগে কেউ কাউকে অ্যারেস্ট করবে না। কিন্তু ভোটের পরে আপনাকে তিহাড়ে জেলে (tihar jail) যেতে হবে। কারণ, গরু চুরির টাকা নিয়েছেন আপনিও।’’

    আরও পড়ুন: ইডির বিরুদ্ধে চিঠি দিয়ে নয়া ফন্দি! কুন্তলের পথেই কি শাহজাহান?

    দেবের পাল্টা জবাব

    হিরণের (Dev-Hiran) আক্রমণে ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী (TMC candidate) যে চাপে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। শনিবার বিকেলে তিনি সবং ব্লকের তেমাথানি বাজার, চাঁদকুড়ি বাজার, বড়সাহারা কালীমন্দির, খড়িকা বাসস্ট্যান্ড, দশগ্রাম বাসস্ট্যান্ড, দেহাটি বাসস্ট্যান্ড-সহ বেশ কিছু এলাকায় নির্বাচনী প্রচারে যান। সেখানে দেব বলেন, ‘‘হিরণ কে? তিনি বিজেপি প্রার্থী। ভগবান তো নন। আমার কাছে মানুষই ভগবান। মানুষ ভোটটা দিয়ে তাঁকেই বুঝিয়ে দেবেন, তিনি কত ভোটে হারবেন। ভগবান হচ্ছে মানুষ, হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায় (hiran chatterjee) নন।’’ যদিও দেবকে (Dev) হারিয়ে ঘাটাল জয় করতে আত্মবিশ্বাসী বিজেপির তারকা প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এখন পালা শুধু অপেক্ষার। সমস্ত জল্পনার অবসান হবে ৪ জুনেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chatterjee: ডেবরায় মহিলাদের সঙ্গে খুন্তি নেড়ে রান্না করে ভোটের প্রচারে হিরণ চট্টোপাধ্যায়

    Hiran Chatterjee: ডেবরায় মহিলাদের সঙ্গে খুন্তি নেড়ে রান্না করে ভোটের প্রচারে হিরণ চট্টোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (lok sabha vote 2024) হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন বাকি। আর এরই মধ্যে ভোটের ময়দানে প্রচারে (election campaign) ঝড় তুলছেন সব দলের প্রার্থীরাই। আর এই প্রচারে বেরিয়েই বিভিন্ন ধরনের অভিনব প্রচার করতে দেখা গিয়েছে প্রার্থীদের। এবারের নির্বাচনেও তার ব্যতিক্রম নেই। কেউ প্রচারে বেরিয়ে রান্না করছেন তো কেউ আবার পরিবেশন করছেন। কেউ বিক্রি করছে সবজি, কেউ তো আবার সেলুনে ঢুকে চুলও কেটে দিচ্ছেন। আর এবার সরাসরি ভোটারের রান্নাঘরে ঢুকে গেলেন বিজেপি প্রার্থী। প্রচারে বেরিয়ে এবার এমনই জনসংযোগ করলেন ঘাটালের (ghatal) বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। বিজেপির এই তারকা প্রার্থীকে (Hiran Chatterjee) হঠাৎই বাড়িতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত পরিবারের সদস্যরা। ভোট প্রচারে রান্না ঘরও একটি প্রচারের বড় জায়গা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

    মহিলাদের সঙ্গে জমিয়ে রান্না হিরণের (Hiran Chatterjee)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ১০ এপ্রিল ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ডেবরা নামক একটি জায়গায় প্রচার করছিলেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। আর এদিন প্রচারের ফাঁকেই তিনি এখানকার এক ব্যক্তির রান্নাঘরে ঢুকে পড়েন। এরপর সেখানে গিয়ে বাড়ির মহিলাদের সঙ্গে জমিয়ে রান্না করেন। কেবল রান্নাই নয়, এদিন তিনি সেই বাড়িতেই দুপুরের খাবার খান। মেনুতে ছিল খোসলা শাক, ইঁচড়ের তরকারি, বড়া ভাজা ও মাছ ভাজা।

    দেব বনাম হিরণ

    প্রসঙ্গত বলা যায়, এবারের ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী তারকা প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের (Hiran Chatterjee) প্রতিপক্ষ হয়ে ময়দানে নেমেছে আরেক তারকা তৃণমূল (TMC) প্রার্থী দেব (dev) ওরফে দীপক অধিকারী। তাই ঘাটালের রাজনৈতিক ময়দানে ভোটের খেলা যে বেশ জোরদার হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। তাই ভোটের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে নানান কায়দায় ঝড় তুলছেন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী।

    আরও পড়ুনঃ ইরানের চাবাহারের পর এবার মায়ানমারের সিটওয়ে বন্দরের রাশ নিল ভারত, টেক্কা চিনকে?

    সামজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া

    আর বিজেপি প্রার্থী হিরণের এদিনের এই ছবি প্রকাশ্যে আসার পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় (social media) নানান প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে অনুরাগীরা তাঁর এই প্রচারকে অভিনব প্রচার বলেছেন। আবার কেউ কেউ লিখেছেন আজকাল ভোট প্রার্থীরা নাকি ফুড ব্লগারে পরিণত হয়েছেন। সামজিক মাধ্যমে এখন হিরণ রাজনৈতিক হিরো। তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় জনসংযোগ বাড়াতে প্রচারে বেরিয়ে তিনি এক ব্যক্তির গায়ে সাবান মাখিয়ে দিয়েছিলেন। সেবারও সেই ছবি তুমুল ভাইরাল হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Keshpur: “দলীয় কর্মীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারল তৃণমূল,” বললেন বিজেপি জেলা সভাপতি

    Keshpur: “দলীয় কর্মীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারল তৃণমূল,” বললেন বিজেপি জেলা সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল কেশপুর (Keshpur)। এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করে দলীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এমনটাই অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। ভোটের মুখে এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলল বিজেপি। এই ঘটনায় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Keshpur)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেশপুর (Keshpur) ব্লকের ২ নম্বর অ়ঞ্চলের গোপীনাথপুর এলাকায় বিজেপির স্থানীয় এক বুথ সভাপতি অঙ্কন নিয়োগীকে ব্যাপক মারধর করা হয়। দলীয় পতাকা লাগানোর সময় এই হামলা চালানো হয়। পাশাপাশি দলীয় পতাকা ছিঁড়়ে দেওয়া হয়েছে। দুটি ঘটনাতেই অভিযুক্ত তৃণমূল। খবর পেয়ে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি তন্ময় দাস আহত বিজেপি কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে আনন্দপুর থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। যদিও এই ঘটনায় পুলিশ এখনও কাউকে গ্রেফতার করেনি। পুলিশ জানিয়েছে, গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের গড়ে বিজেপি নেতার ছেলেকে ‘অপহরণ’ তৃণমূলের! মামলা হাইকোর্টে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এ-প্রসঙ্গে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি তন্ময় দাস বলেন, কিছুদিন আগে কেশপুরে (Keshpur) এসে দেব বলে গিয়েছিলেন, আমি চাইনা এই সন্ত্রাস হোক, রক্ত ঝড়ুক। তিনি চলে যেতেই আমাদের কর্মীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে তৃণমূল। এলাকায় দলীয় পতাকা লাগানোর সময় আমাদের এক সক্রিয় বিজেপি কর্মী অঙ্কন নিয়োগীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয়। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে দলীয় কর্মীরা পতাকা লাগাচ্ছিলেন। ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলা চালাতে আসে তৃণমূলের লোকজন। আমাদের কর্মীরা প্রতিরোধ করলে পালিয়ে যায়। আমি সাংসদ ও এখানকার স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বকে সন্ত্রাস না করার অনুরোধ করবো। এলাকার গরিব মানুষের প্রাপ্য অধিকার তৃণমূল চুরি করেছে। মানুষ পাশে নেই তৃণমূলের। নির্বাচনের ফলে তা প্রমাণ হয়ে যাবে। যদিও স্থানীয় তৃণমূলে নেতৃত্বের বক্তব্য,  হামলার কোনও ঘটনা ঘটেনি। বিজেপি এটা নিয়ে রাজনীতি করছে। আমাদের দলের নামে বদনাম দিচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dev at Alipurduar: স্কুল বন্ধ করে দেবের ভোটপ্রচার! কমিশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি বিজেপির

    Dev at Alipurduar: স্কুল বন্ধ করে দেবের ভোটপ্রচার! কমিশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কদিন বাদেই লোকসভা ভোট (lok sabha vote 2024), শেষ মুহূর্তে কোমর বেঁধে প্রচার চালাচ্ছেন সব দলের প্রার্থীরাই। তবে এই শাসক-বিরোধী দলের ভোটের লড়াইয়ে প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের উপর। তৃণমূল প্রার্থী দেব প্রচারে আসবেন তাই সরকারি স্কুল ছুটি! এই রাজ্যের সরকারি স্কুল এখন রাজনীতির প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। কয়েকদিন আগে বীরভূমের এক স্কুলেই হয়েছে তৃণমূল মন্ত্রীর রাজনৈতিক সভা। এদিন ফের স্কুলে রাজনৈতিক কর্মসূচির বিষয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ কমিশনে নালিশের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। ঘটনা ঘটেছে উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ারে (Dev at Alipurduar)।

    নিরাপত্তা অজুহাতে স্কুল ছুটি (Dev at Alipurduar)!

    সোমবার আলিপুরদুয়ারে (Aliporeduar) ভোট প্রচারে আসেন এবারের লোকসভা ভোটের ঘাটাল কেন্দ্রের তৃণমূলের তারকা প্রার্থী সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব। আর দেব আসবে বলেই নিরাপত্তা অজুহাতে ছুটি দেওয়া হল স্কুল। অন্তত নোটিশে তাই উল্লেখ করেছে আলিপুরদুয়ারের জটেশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুলের নোটিশে (school notice) স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, “বিদ্যালয়ের পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর সব ক্লাস চতুর্থ পিরিয়ডের পরে ছুটি হয়ে যাবে, কারণ সাংসদ শ্রী দীপক অধিকারী (Dev at Alipurduar) সোমবার দুপুর ২টো নাগাদ আকাশ পথে হেলিকপ্টারে বিদ্যালয়ের মাঠে অবতরণ করবেন। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে স্কুল ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।”

    স্কুল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    বিদ্যালয়ে ছুটি দিয়ে রাজনৈতিক প্রচার কতটা যুক্তিযুক্ত সেই প্রসঙ্গে জটেশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়ের টিচার ইন চার্চ অমিত কুমার দত্ত বলেছেন, “স্কুলের মাঠে হেলিপ্যাড হয়েছে, মাইক বাজছে। ক্লাস করাতে সমস্যা হচ্ছে। তাই ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে আমি কোনও মন্তব্য করব না। যেহেতু আমাদের এখানে ব্যবস্থা হয়েছে, পরিস্থিতির সাপেক্ষে আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।” এবার আলিপুরদুয়ারের এই ঘটনায় আবারও বন্ধ হল পঠন-পাঠন। তবে দেব (Dev at Alipurduar) আসবে বলে নিরাপত্তা রক্ষার্থে স্কুল ছুটি দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। ভোটের (election) জন্য বা ভোট সংক্রান্ত কোনও কাজে কেন বারবার পঠনপাঠনে বাধা হচ্ছে সেই প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    তবে স্কুলের শিক্ষক মুখে কিছু না বললেও তাঁর উপর যে চাপ রয়েছে সে ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে বিজেপি। বিজেপির আলিপুরদুয়ারের (Dev at Alipurduar) প্রার্থী মনোজ টিগ্গা এই এবিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “তৃণমূলের নেতারা শিক্ষার গুরুত্ব বোঝেন না। তাই শিশুদের পড়াশুনা নিয়ে তাঁরা চিন্তিত নন। তাঁরা ভোটের জন্য যা খুশি করতে পারেন। তবে আমরা এই নিয়ে নির্বাচন কমিশনে যাবো।”

    আরও পড়ুনঃ শুরু হয়ে গেল নবরাত্রি উৎসব, জানুন এই মহাব্রতের তাৎপর্য

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এদিকে জেলার (Dev at Alipurduar) তৃণমূলের প্রার্থী প্রকাশ চিক বরাইক বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। স্কুলে কে হেলিপ্যাড তৈরি করেছে, তা খোঁজ নিয়ে দেখবো।” আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল প্রার্থী তথা রাজ্যসভার সদস্য আরও বলেন, “এই কেন্দ্রে বিজপির হার যে নিশ্চিত তা বুঝে গিয়েছেন তাঁরা। সে জন্যই বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করছেন তাঁরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dev: “আবাসের বাড়ি পাইনি, মেলেনি সরকারি সুবিধা”, দেব-এর প্রচারে মন্ত্রীর সামনে বিক্ষোভ

    Dev: “আবাসের বাড়ি পাইনি, মেলেনি সরকারি সুবিধা”, দেব-এর প্রচারে মন্ত্রীর সামনে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় তারকা প্রার্থী দেব-কে (Dev) নিয়ে ভোটের প্রচারে বেরিয়ে সাধারণ মানুষের ক্ষোভের মুখে পড়লেন স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী শিউলি সাহা। প্রকাশ্যে সাধারণ মানুষ ক্ষোভ জানানোয় চরম বিড়ম্বনায় পড়েন তৃণমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ শুনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন মন্ত্রী। তবে, ভোটের মুখে এই ক্ষোভ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    মন্ত্রীকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ (Dev)

    সোমবার বিকেলে কেশপুরে প্রচারে আসেন দেব (Dev)। তাঁর গাড়ির আগেই ছিল মন্ত্রী তথা কেশপুরের বিধায়ক শিউলি সাহার গাড়ি। ছুতারগেড়্যার কাছে দলের নেতা-কর্মীদের জটলা দেখে গাড়ি দাঁড় করান শিউলি। রাস্তার পাশে তৃণমূলের স্থানীয় কার্যালয়। বাম আমলে এটিই সিপিএম কার্যালয় ছিল। পালাবদলের পরে ‘দখল’ হয়েছে বলে অভিযোগ। মন্ত্রী যখন নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন, তখন তাঁর গাড়ির সামনে আসেন কাবরুল বেগম নামে স্থানীয় এক মহিলা। অভিযোগ করে বলেন, আবাসের বাড়ি দেয়নি। আমার বড় ছেলে শেখ বরজাহান আলি একশো শতাংশ প্রতিবন্ধী হয়েও সরকারি ওই প্রকল্পের সুবিধা পাননি। অথচ গ্রামের এমন অনেকে বাড়ি পেয়েছেন, যাঁদের পাওয়ার কথাই নয়। গাড়ির কাছে গিয়ে কাবরুল মন্ত্রীকে শোনান, “আমি মমতাকে দেখে পার্টি করেছি। এই পার্টি অফিসের জায়গাটা আমার শ্বশুরের। দেব আমার দেশের ছেলে। আমি কাউকে ভয় করিনি। অন্য অনেকে দু’তলা, তিনতলা বাড়ি করছে। আমার প্রতিবন্ধী ছেলেটা কেন বাড়ি পাবেনি? এটা শুধু আমার ব্যাপার নয় আরও অনেকের ব্যাপার।”

    আরও পড়ুন: “ভোটারদের তেজপাতা মনে করেন মমতা”, শীতলকুচির সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    অভিযোগকারীকে বলতে বাধা!

    অদূরে তখন দেবের গাড়ি। প্রশ্নের মুখে অস্বস্তিতে পড়েন শিউলি। নেতা-কর্মীরা ওই মহিলাকে সরানোর চেষ্টা করেন। কাবরুল তখন বলে ওঠেন, “সরাচ্ছো কেন? দল করার জন্য দুর্দিনে মার খেয়েছি। সুদিনে আমাদের দল দেখেনি।” শিউলি বোঝানোর চেষ্টা করেন, “আরে, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দিচ্ছে না তো।” কয়েকজন নেতার আশ্বাসে শেষে কাবরুল শান্ত হন। মন্ত্রীকে ঘিরে ধরে এই ক্ষোভের কথা কানে উঠতেই কেশপুরের ভূমিপুত্র দেব (Dev) বললেন, “শুধু মানুষের ভালো কথা শোনার জন্য তো আর জনপ্রতিনিধি হয় না। মানুষের রাগ, অভিমান-এ সবও শুনতে হয়। মানুষ তাঁর কাছেই আক্ষেপ করেন, যাঁকে বিশ্বাস করেন।”

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    এতদিন ধরে তৃণমূল করার পরও ওই মহিলা আবাস যোজনায় বাড়ি পাননি কেন? স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য মহম্মদ রফিকের দাবি, “ওঁর এক ছেলে বাড়ি পেয়েছে। উনি সেটা জানেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dev: ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা রাখেননি দেব, ঘাটালে পড়ল পোস্টার, শোরগোল

    Dev: ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা রাখেননি দেব, ঘাটালে পড়ল পোস্টার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিকাঠামো উন্নয়নে স্কুলকে ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেব (Dev) ওরফে দীপক অধিকারী। কথা রাখেননি বিদায়ী সাংসদ। লোকসভা ভোটের মুখে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে পড়ল পোস্টার। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    ৫০ লক্ষ টাকা স্কুলকে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন দেব (Dev)

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটালের খড়ার পুরসভা এলাকায় রয়েছে ‘খড়ার সূর্যকুমার হেমাঙ্গিনী হাইত বালিকা বিদ্যালয়’। সেই স্কুল বিল্ডিং-এর বেহাল দশা। পরিস্থিতি নিয়ে ছাত্র ও অভিভাবকদের মধ্যে ছড়িয়েছিল আতঙ্ক। এ কথা জানতে পেরে গত বছরের ৮ অক্টোবর খড়ারে স্কুল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন দেব (Dev)। সেখানেই তিনি ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কয়েক মাস কেটে গেলেও দেবের কথা দেওয়া টাকা এখনও স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছয়নি বলে অভিযোগ। বেশ কয়েকমাস কেটে গেলেও কেন টাকা দেওয়া হল না, সেই অভিযোগ তুলেই পোস্টার দেওয়া হয়েছে এলাকায়। পোস্টারে লেখা হয়েছে, ‘হিরণ জিতে দেবে টাকা।’

    আরও পড়ুন: ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের

    স্কুল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    এই প্রসঙ্গে কয়েকদিন আগেই দেব (Dev) দাবি করেছেন যে টাকা দিয়ে দেওয়া হবে নির্দিষ্ট সময়ে। তবে, এখনও সেই টাকা স্কুল কর্তৃপক্ষ পায়নি। টাকা যে এখনও পর্যন্ত দেব স্কুল কর্তৃপক্ষকে দেননি, তা স্বীকার করেছেন স্কুল পরিচালন কমিটি ও স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। সেই কারণেই বিজেপি দাবি করেছে যে, দেব কথা রাখেননি। কয়েকদিন আগে প্রচারে এই নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হলে দেব বলেন, বিষয়টি মাথায় আছে। টাকা দেওয়ার আশ্বাসও দেন তিনি। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা বলেন, আমরা  রাজনীতি বুঝি না, শুধু দ্রুত উন্নয়ন চাই স্কুলের।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট বলেন, আমি নিজে টাকা জোগাড় করেছিলাম, কিন্তু তৃণমূল ধমকে-চমকে সেই টাকা নিতে নিষেধ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। ভোটের জন্য এসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে কোনও লাভ হবে না। পরবর্তীতে এসব নিয়ে আন্দোলন আরও বড় হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chatterjee: ঘাটালে টলিউড অভিনেতা হিরণ প্রার্থী হতেই উচ্ছ্বসিত কর্মীরা, দেওয়াল লিখলেন বিধায়ক

    Hiran Chatterjee: ঘাটালে টলিউড অভিনেতা হিরণ প্রার্থী হতেই উচ্ছ্বসিত কর্মীরা, দেওয়াল লিখলেন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের পক্ষ থেকে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে অভিনেতা দেব (দীপক অধিকারী)কে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এমনিতেই ঘাটালে গেরুয়া শিবিরে সংগঠন মজবুত। বিধানসভায় ঘাটাল কেন্দ্রটি তৃণমূলের থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। ফলে, এবার লোকসভায় ঘাটালে বিজেপি-র পক্ষ থেকে কাকে প্রার্থী করা হবে তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। এবার ঘাটালের প্রার্থী করা হয়েছে অভিনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে (Hiran Chatterjee)। তাঁর নাম সামনে আসতেই হিরণকে নিয়ে তুমুল উচ্ছ্বাস এলাকার কর্মী সমর্থকদের। শুরু হয়ে গিয়েছে দেওয়াল লিখনের কাজও। টলিউডের দুই হিরোর লড়াইয়ে যে ঘাটাল নজরকাড়া কেন্দ্রে পরিণত হতে চলেছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    শুরু হয়েছে দেওয়াল লিখন (Hiran Chatterjee)

    ঘাটাল পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় চলল দেওয়াল লিখন। দেওয়াল লিখতে দেখা গেল ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাটকে। সঙ্গে জোরকদমে শুরু হয়েছে ফ্লেক্স তৈরির কাজ। প্রসঙ্গত, এই ঘাটালেই বর্তমান সাংসদ রয়েছে তৃণমূলের দীপক অধিকারী ওরফে দেব। এবার হিরণ প্রার্থী হওয়ায় জোর কদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। দাসপুরের বিজেপি নেতা প্রশান্ত বেরা বলেন, হিরণকে প্রার্থী করে আমরা খুবই খুশি, উচ্ছ্বসিত, আনন্দিত। প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের রাজ্যের সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে ধন্যবাদ জানাই। ঘাটালের লোকজনও খুব খুশি। আমার বিশ্বাস তাঁরা দুহাত ভরে হিরণকে ভোট দেবেন। হিরণই জিতবেন এখানে। ওনার হাত ধরেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের সাফল্য আসবে।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট বলেন, “আমরা খুবই খুশি। ভোট কবে ঘোষণা হবে জানি না, আমাদের প্রার্থী (Hiran Chatterjee) ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। আমরা দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছি। তিনি খড়গপুরের সাংসদ, একজন হিরো, একজন নায়ক। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। আমাদের বিধানসভার, লোকসভার নানা প্রান্তে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রচারও শুরু। এই প্রার্থীকে জয়লাভ করানোই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানে বাজেট-বরাদ্দ ১০ কোটি, মমতা দেবকে দেবেন ১২৫০ কোটি!

    Mamata Banerjee: ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানে বাজেট-বরাদ্দ ১০ কোটি, মমতা দেবকে দেবেন ১২৫০ কোটি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) গত ১২ ফেব্রুয়ারি আরামবাগ সফরে গিয়ে ঘোষণা করলেন, ১২৫০ কোটি টাকা দেবেন ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানে। তাঁর এই ঘোষণার পরই অভিমানী দেব গলে জল হয়ে গেলেন, যিনি মাত্র ৪ দিন আগেও বেঁকে বসেছিলেন। জানা গেল, ফের ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হচ্ছেন দীপক অধিকারী ওরফে অভিনেতা দেব! কিন্তু মমতার এই ঘোষণার পরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, ১০ বছরের সাংসদ দেব কি জানতেন না, ২০২৪-২৫-এর রাজ্য বাজেটে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য বরাদ্দ হয়েছে মাত্র ১০ কোটি! তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১২৫০ কোটি পাবেন কোথা থেকে? নাকি ছেলে ভোলানোর মতো ১২৫০ কোটির টোপ দিয়ে দেবের মান ভাঙালেন! 

    ভোট বৈতরণী পারের বরাবরের হাতিয়ার (Mamata Banerjee) 

    ২০১১ সালে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোটে জিততে এই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানকেই হাতিয়ার করেছিলেন। তিনি এই প্রকল্প নিয়ে দু’হাতে প্রতিশ্রুতি বিলিয়েছিলেন। অথচ বাস্তব সত্য হল, গত ১২ বছরে যে বাজেট হয়েছে, তার মধ্যে ৮ বার ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য কোনও বরাদ্দই ছিল না। রাজ্য বাজেটে ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৩-১৪, ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ সালে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানে বরাদ্দ (Mamata Banerjee) ছিল শূন্য। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে ঘাটাল কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হলেন অভিনেতা দেব। এরপর শুরু হল আবার প্রতিশ্রুতি বিলানো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মানস ভুঁইয়া, দেব কেউ বাদ যান না। একের পর সভায় ঘোষণা করলেন, সংসদে তৃণমূলের প্রার্থী জিতলে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান হবেই। ঘাটালের মানুষকে আর ফি বছর বন্যায় ভাসতে হবে না। দেব জিতলেন, অথচ ২০১৪-১৫ বাজেট বরাদ্দেও ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান শূন্য!

    বাজেট ঘোষণার অর্ধেকও বরাদ্দ হয় না

    ২০১৯-এ ফের লোকসভা নির্বাচন। ঘাটালের ভোটাররা যে ব্যাপক ক্ষুব্ধ, তা বুঝতে অসুবিধা হয়নি মমতার। ২০১৮-১৯ সালে প্রথমবার ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কপালে শিকে ছিঁড়ল বাজেটে। ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৪ ২৫ সালের মধ্যে বাজেটে এই প্ল্যানের জন্য মোট অর্থ বরাদ্দ ঘোষিত হল ৪৭০ কোটি টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেওয়া হল অর্ধেকও নয়, মাত্র ২০৭ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা। এর মধ্যে কত টাকা কোথায় খরচ হয়েছে, তার কোনও হিসেবও নাকি জমা পড়েনি অর্থ দফতরে (Mamata Banerjee)।

    সরকারি মিথ্যাচার? (Mamata Banerjee) 

    ২০২১ এবং ২০২২ পরপর দু’বছর ব্যাপক বন্যা হয়েছিল ঘাটাল এলাকায়। ক্ষতির পরিমাণও কম ছিল না। ফলে সেচ দফতর বাজেট বরাদ্দ হিসেবে আগের থেকে কিছুটা বেশি টাকাই পেয়েছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিনেতা দেবের বাড়ির কাছে পায়ের পাতা ভেজানো জলে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করেছিলেন ওই বরাদ্দ এবং জানিয়েছিলেন, তিনি ঘাটালের পাশে আছেন। ঠিক তার পরের বছর থেকে শুরু হয়ে যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকারি তামাশা! বাজেট বরাদ্দই নেমে আসে এক লাফে ১০ কোটিতে।

    ফলে সরকারি মিথ্যাচারের প্রকৃষ্ট উদাহরণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান! এমনটাই মনে করছেন রাজ্যবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘শুধু সময়ের অপেক্ষা’, দেব-কে নিয়ে কীসের ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘শুধু সময়ের অপেক্ষা’, দেব-কে নিয়ে কীসের ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘাটালের সাংসদ দেব-কে নিয়ে তৃণমূল নেতার অডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। অডিওতে তৃণমূল নেতা বলেছেন, কাজের জন্য ৩০ শতাংশ কমিশন চাওয়া হয়েছে। দেবকে নিয়ে এই জল্পনার মাঝেই মুখ খুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অডিও প্রসঙ্গে টেনে দেবকে তিনি আক্রমণও করলেন।

    দেব-কে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “দেব যে এজেন্ট দিয়ে কমিশন তোলে তা ঘাটালের সকলেই জানেন। তবে, ৩০ শতাংশ কি না সেটা জানি না। তবে, এমপি ল্যাডের কাজের জন্য কাটমানি দিতে হয়। তবে, এটা শুধু দেবের নয়, সব তৃণমূল সাংসদকে কাজের জন্য কাটমানি দিতে হয়। দেব প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এনামুলের টাকায় দেব সিনেমা করেছেন, এটা প্রমাণিত সত্য। পাঁচ কোটি টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়েছেন। সেই টাকায় সিনেমা করেছেন। তিনি একবার ইডি অফিসে একবার লুকিয়ে লুকিয়ে গিয়েছেন। ইডি চাইলেই ব্যবস্থা নিতেই পারে। অডিও ক্লিপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই বিষয়ে তিনি (দেব) কী পদক্ষেপ তা তিনি জানেন। তবে, আমার কাছে খবর আছে, তাঁর সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা।”

    দিঘায় গণধর্ষণ নিয়ে সরব বিরোধী দলনেতা

    দিঘায় যুবতীকে ঘর দেওয়ার কথা বলে জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করার ঘটনায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলনে নামল বিজেপি। বুধবার বিকেলে ওল্ড দিঘার বিধানচন্দ্র মূর্তির পাদদেশ থেকে নিউ সায়েন্স সিটি পর্যন্ত পদযাত্রা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নির্যাতিতার পরিবারকে আইনি সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। এদিন পদযাত্রায় একাধিক বিধায়ক ছাড়াও কয়েক হাজার কর্মী সমর্থক পা মেলান। মিছিলে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তাঁরা কালো ব্যাজ পরে ও ঝাঁটা হাতে মিছিল করেন। পরে, সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে – শুভেন্দু বলেন, ‘গোটা রাজ্যে মহিলা নির্যাতনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। মালদা জেলার কালিয়াচকের সংখ্যালঘু পরিবারের ছাত্রীকে খুন করা হয়েছে। দেহ অন্য জায়গায়,মুন্ডু অন্য জায়গায় পাওয়া গিয়েছে। পর্যটকের ওপরে এমন শারীরিক ও পাশবিক অত্যাচার আমরা আগে দেখিনি। দিঘায় পুলিশের কোনও উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায় না। যে দু’জন ধর্ষণকারী গ্রেফতার হয়েছে, তাদের নামে চার্জশিট দিয়ে ৯০ দিনের মধ্যে কঠিনতম সাজা দিতে হবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share