Tag: devotees

devotees

  • Kannada Devotees Stilt Walk: উগাদি উৎসব উপলক্ষে কৃচ্ছ সাধন ভক্তদের, রণ পায়ে চলেছেন দেব দর্শনে

    Kannada Devotees Stilt Walk: উগাদি উৎসব উপলক্ষে কৃচ্ছ সাধন ভক্তদের, রণ পায়ে চলেছেন দেব দর্শনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগিয়ে আসছে উগাদি উৎসব। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীশৈলম মন্দিরে দেবদর্শন করতে এবং দেবতা মল্লান্নার কাছে প্রার্থনা করতে রণ পায়ে (Kannada Devotees Stilt Walk) হাঁটছেন কন্নড় ভক্তদের একাংশ। কর্নাটকের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা শ্রী ভ্রমরাম্বা মল্লিকার্জুন স্বামী মন্দিরে পৌঁছানোর জন্য শত শত কিলোমিটার হেঁটে যান।

    দেবদর্শনে ভক্তের সারি (Kannada Devotees Stilt Walk)

    মল্লান্না দেবতার মন্দিরের দিকে চলে যাওয়া রাস্তাগুলির বিভিন্ন জায়গায় শ্রীশৈলম মন্দিরের দিকে যাওয়া এমন ভক্তদের সারি দেখা যাচ্ছে। এই ভক্তদের মধ্যে কয়েকজনকে কুর্নুল শহর এবং এর আশপাশে এলাকায় স্টিল্টে হেঁটে যেতে দেখা গিয়েছে। তাঁরা প্রতিটি পদক্ষেপে ভগবান শিবের নাম জপ করছেন। ভক্তদের একাংশকে শ্রীলিঙ্গম পাহাড়ের দেবতাকে শ্রদ্ধা জানাতে পালকিতে করে শিবলিঙ্গ বহন করতেও দেখা গিয়েছে।

    উগাদি উৎসব

    উগাদি উৎসব (Kannada Devotees Stilt Walk) ইউগাদি নামেও পরিচিত। এটি একটি প্রাণবন্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু উৎসব যা প্রধানত অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গনা এবং কর্ণাটকে উদযাপিত হয়। চান্দ্র-সৌর ক্যালেন্ডার অনুসারে নতুন বছরের সূচনা হিসাবে চৈত্র মাসের প্রথম দিনে এই উৎসবটি পালিত হয়, যা বসন্তের আগমন এবং নতুন বছরের শুরুকে নির্দেশ করে। চলতি বছর এই উৎসব হবে ৩০ মার্চ। এই দিনে এই অঞ্চলগুলির লোকজন ঐতিহ্যপূর্ণ, সুস্বাদু খাবার রান্নাবান্না করেন। মন্দির দর্শন এবং পঞ্চাঙ্গ শ্রবণ এই দিনের মূল অনুষ্ঠান। উগাদি পাচাদি হল রান্নার হাইলাইট। এটি একটি অনন্য খাবার যা জীবনের ছটি স্বাদ—মিষ্টি, টক, নোনতা, তিক্ত, মশলাদার এবং কষা—জীবনের সমস্ত অভিজ্ঞতা গ্রহণের প্রতীক। এর পাশাপাশি, পুলিহোরা, বোব্বাটলু, পায়সম এবং বড়ার মতো অন্যান্য উৎসবের খাবারও প্রস্তুত করা হয়। উৎসব উপলক্ষে হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।

    উগাদি উৎসব পালন করার (Kannada Devotees Stilt Walk) আগে পুণ্যার্থীরা কৃচ্ছসাধন করেন। এঁদের অনেকেই মাইলের পর মাইল হেঁটে গিয়ে দর্শন করেন শ্রীশৈলম মন্দির। এই মন্দিরে রয়েছেন ভগবান শিব। আরও কিছু দেবদেবীও রয়েছেন। মূলত ভগবান শিবকে দর্শন করতেই নানা কসরত করেন ভক্তরা। দেবদর্শন শেষে বাড়ি ফিরে পালন করেন উগাদি পাচাডি (Kannada Devotees Stilt Walk)।

  • Sabarimala Temple: ৯ দিনে শবরীমালা দর্শন ছয় লাখের বেশি ভক্তের, মন্দিরের রাজস্ব ছুঁয়েছে ৪১ কোটি টাকা!

    Sabarimala Temple: ৯ দিনে শবরীমালা দর্শন ছয় লাখের বেশি ভক্তের, মন্দিরের রাজস্ব ছুঁয়েছে ৪১ কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয় দিনে ছয় লাখের বেশি ভক্ত শবরীমালা (Sabarimala Temple) দর্শন করেছেন। মন্দিরের রাজস্ব ছুঁয়েছে ৪১ কোটি টাকা। দেশব্যাপী দর্শনার্থীদের (Devotees) জন্য ভান্দিপেরিয়ার সাথরাম, ইরুমেলি এবং পাম্বাতে তিনটি স্পট অনলাইন বুকিং কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুণ্যার্থীদের মধ্যে আয়াপ্পান দর্শনকে ঘিরে ব্যাপক উন্মাদনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। উল্লেখ্য কেরলের এই মন্দিরের দেবতা হলেন কুমার কার্তিক ঠাকুর। তাঁকে ঘিরে ২ মাস ধরে চলে মণ্ডলম-মাকারাভিলাক্কু তীর্থযাত্রা। এই সময়ে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয় মন্দির-চত্বরে।

    বোর্ড সভাপতির বক্তব্য(Sabarimala Temple)

    ত্রাভাঙ্কোর দেবস্বম বোর্ড (টিডিবি) সভাপতি (Sabarimala Temple) পিএস প্রশান্ত বলেন, “মন্দিরের দরজা ১৬ নভেম্বর (বৃশ্চিকম ১) খোলা হয়েছিল, বর্তমান সময়ের মধ্যে ৬,১২,২৯০ জন তীর্থযাত্রী মন্দির দর্শন করেছেন। গত বছরের একই সময়সীমায় আগত ভক্তের (Devotees) সংখ্যা ছিল ৩০৩৫০১ জন। ফলে এই বছর ভক্তদের সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সংগৃহীত রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১.৬৪ কোটি টাকায়, যা গতবারের তুলনায় ১৩.৩৩ কোটি বেশি। তবে সবটাই হয়েছে আগত দর্শনার্থীদের নানা সুযোগ-সুবিধা এবং পরিষেবার ব্যবস্থা করার ফলে। ভক্তদের ক্রমবর্ধমান চাপ সামলানোর জন্য পাম্বার মনাপুরাম অনলাইন বুকিং কেন্দ্রে নানা ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘দায়ী প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়’! মহারাষ্ট্রে উদ্ধবদের বিপর্যয় নিয়ে মন্তব্য সঞ্জয় রাউতের

    আগত ভক্তদের সকলেই দর্শন করতে পারবেন

    মন্দির (Sabarimala Temple) কর্তৃপক্ষের তরফে দাবি করা হয়েছে, এমন আর এমন কোনও পরিস্থিতি নেই যাতে আগত দর্শনার্থীদের মন্দির দর্শন না করেই ফিরে যেতে হবে। অনলাইন বুকিং বিশেষ ভাবে কার্যকর হয়েছে। তবে যাঁরা অনলাইনে বুকিং করে আসবেন, তাঁদের স্পট বুকিংয়ের জন্য আধার কার্ডের নকল কপি রাখতে হবে। সকল দর্শনার্থীদের প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্য বর্জনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পিএস প্রশান্ত আরও বলেন, “মন্দিরের পাশে অবস্থিত পাম্বা নদীতে কাপড় ফেলে যাওয়ার সঙ্গে পুজোর রীতির কোনও সম্পর্ক নেই। তা নদীকে অনেকটাই দূষিত করে। তাই ভক্তদের (Devotees) অপ্রয়োজনীয় বিষয় ত্যাগ করতে হবে।” মন্দিরের ট্রাস্টের সঙ্গে আরও ২০টি সরকারি বিভাগের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মন্দির দর্শনে বিশেষ পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh 2025: মহাকুম্ভে ৪০ কোটি ভক্ত-সমাগমের সম্ভাবনা, কর্মসংস্থান হতে পারে ১.২৫ লক্ষ মহিলার

    Maha Kumbh 2025: মহাকুম্ভে ৪০ কোটি ভক্ত-সমাগমের সম্ভাবনা, কর্মসংস্থান হতে পারে ১.২৫ লক্ষ মহিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সর্ববৃহৎ হিন্দু ধর্মের মহামিলন দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় (Maha Kumbh 2025)। এই মেলাকে ঘিরে উত্তরপ্রদেশের রাজ্য প্রশাসন এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ভীষণভাবে তৎপর। গত ২ বছর ধরে এই মেলার প্রস্তুতি চলছে। ত্রিবেণী সঙ্গমে সুবিশাল নগর বসানো হবে। দেশ-বিদেশ থেকে আনুমানিক ৪০ কোটি ভক্তদের সমাগম হবে মেলায়। একই ভাবে মেলার আয়োজন এবং প্রাচুর্যকে ঘিরে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের বিরাট সুযোগ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মোট ৭ রাজ্য থেকে ১ লক্ষ ২৫ হাজার মহিলা কাজের (Employment) সুযোগ পাবেন।

    ১৪ হাজার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাজ (Maha Kumbh 2025)

    ১২ বছর অন্তর বসে পূর্ণ কুম্ভমেলা। ১২টি পূর্ণকুম্ভ হলে একটি মহাকুম্ভ হয়। অর্থাৎ, প্রতি ১৪৪ বছরে একবার মহাকুম্ভের আয়োজন হয়। এই মহাযোগে ত্রিবেণীর ঘাটে স্নান করলে মেলে পুণ্য। আবার শাস্ত্র মতে, মানব জীবনের মুক্তির বাসনাও পূর্ণ হয় এই মহাকুম্ভে। জানা গিয়েছে, মেলার আয়োজনে পাতার প্লেট, কুলহার, পাটের ব্যাগ, কাপড়ের ব্যাগ, মাটির কাপ তৈরির বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিহার, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশ সহ মোট ২৮টি জেলার মহিলাদের। উৎপাদিত পণ্য এই রাজ্যগুলির মোট ৮৬টি জেলার গ্রুপ দ্বারা প্রস্তুত করার কাজ করানো হয়েছে। মোট ১৪ হাজার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাজে ১ লক্ষ ২৫ হাজার মহিলা প্রস্তুতির কাজে (Employment) নিযুক্ত হয়েছেন। এই বিরাট পরিমাণ কাজের ব্যবস্থা সত্যিই অভাবনীয় বলে অনেকে মনে করছেন।

    ৬০ কোটির বেশি প্লেট ও বাটি প্রস্তুত হবে

    জানা গিয়েছে, এই মহাকুম্ভ মেলায় (Maha Kumbh 2025) ৪০ কোটি সনাতনী দেশি-বিদেশি ভক্তদের সমাগম হবে। তাই ৬০ কোটির বেশি প্লেট এবং বাটি প্রস্তুত করার কাজ চলছে। জোর কদমে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মেলা কমিটিও। কাজ তদারকি করার জন্য দুই আইএএস অফিসার এবং ছয় পিসিএস অফিসারকে মোতায়েন করা হয়েছে। এই মহাকুম্ভের স্পেশাল এক্সিকিউটিভ অফিসার আকাঙ্ক্ষা রানা এবং সিডিও গৌরব কুমারকে নোডাল অফিসার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ‘মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড’ বেসরকারি সংস্থা, সরানো হোক ‘বোর্ড’ শব্দ, দাবি বিজেপি নেতার

    ২৫০টি দোকান খোলা হবে মেলায়

    তবে এবার মহাকুম্ভ মেলার (Maha Kumbh 2025) আখড়া, ভান্ডার এবং খাবারের এলাকায় কোনও রকম প্লাস্টিক জাতীয় জিনিসের ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। এই সমস্ত জায়গায় ন্যায্য মূল্যে পাতার প্লেট এবং কুলহার (মাটির ভাঁড়) সরবরাহ করা হবে। এ জন্য প্রত্যকে ক্ষেত্রে ১০টি করে দোকান খোলা হবে। মোট ২৫টি এলাকায় ২৫০টি দোকান খোলা হবে। সেই সঙ্গে স্পেশাল দোকানের সংখ্যা হবে ৫০টি। মেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক জায়গায় গাড়িতে করে এই উপকরণগুলি পাঠানো হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kamakhya Temple: অম্বুবাচীতে কামাখ্যা মন্দিরে কী হয় জানেন?

    Kamakhya Temple: অম্বুবাচীতে কামাখ্যা মন্দিরে কী হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে অম্বুবাচী। এই সময় তিনদিনের জন্য বন্ধ থাকে গুয়াহাটির কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার। প্রচলিত বিশ্বাস, এই সময় মা কামাখ্যা (Kamakhya Temple) ঋতুমতী হন। অম্বুবাচী উপলক্ষে তিন ধরে চলে বিশেষ পুজো-পাঠ-মেলা।

    রজঃস্বলা হন দেবী (Kamakhya Temple)

    পুরাণ অনুযায়ী, শিবনিন্দা সহ্য করতে না পেরে দেহত্যাগ করেন সতী। তাঁকে নিয়ে তাণ্ডব নৃত্য করতে শুরু করেন সতী-পতি মহাদেব। শুরু হয় প্রলয়। শিবকে শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দিয়ে সতীর দেহ ছিন্নভিন্ন করে দেন বিষ্ণু। সতীর যোনিদেশ গিয়ে পড়ে কামাখ্যায়। এই কামাখ্যা প্রসিদ্ধ সিদ্ধপীঠ। প্রতিবছর ৭ আষাঢ় রজঃস্বলা হন দেবী কামাখ্যা। নীল পর্বতে অবস্থিত দেবী কামাখ্যার মন্দির (Kamakhya Temple) চত্বর তন্ত্র সাধনার পবিত্র ক্ষেত্র। তাই অম্বুবাচীর সময় দেশ-বিদেশের নানা স্থান থেকে তান্ত্রিক ও অঘোরিরা এসে উপস্থিত হন এখানে। মগ্ন থাকেন জপ-তপে। লোকবিশ্বাস, এই সময় দেবী জাগ্রত হন। তাই যা কিছু কামনা, দেবীর কাছে তা করতে হয় এই সময়।

    মন্দিরের দ্বার বন্ধ

    প্রতি বছর ২২ জুন থেকে বন্ধ থাকে মন্দিরের দ্বার। খোলা হয় ২৫ জুন। এই সময় মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন না ভক্ত কিংবা পুরোহিতরা। মন্দির বন্ধের দিন সতীর প্রস্তরীভূত যোনিমণ্ডলের ওপর রেখে দেওয়া হয় একটি সাদা কাপড়। মন্দির খোলা হলে দেখা যায়, সেটি রক্তে রাঙা। সেই কাপড়ের টুকরোই প্রসাদ হিসেবে বিলি করা হয় ভক্তদের।

    মন্দিরের দ্বার বন্ধ হলেও, পুজো-পাঠ বন্ধ থাকে না। এই সময় দেবীর ভোগরাগ হয় বাইরে দেবী মূর্তির সামনে। অবশ্য প্রতিদিনই তাই হয়। পার্থক্য কেবল, বছরের ৩৬২ দিন ভক্তরা যোনিপীঠ দর্শন করতে পারলেও, অম্বুবাচী চলাকালীন তা করা যায় না। রজঃনিবৃত্তির পর ঋতুস্নান করিয়ে খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দ্বার। তারপর ফের ভক্তরা দর্শন করতে পারেন সতীর প্রস্তরীভূত যোনি।

    আর পড়ুন: বাংলায় জাল নথি বানিয়ে হিন্দু ‘সেজে’ বাস অনুপ্রবেশকারীর, গ্রেফতার বাংলাদেশি

    অম্বুবাচী চলাকালীন স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকেই গরম খাবার খান না। পুরোহিতরাও এই তিনদিন গরম কোনও খাবার খান না। অনেকে আবার ফলমূল খেয়েই কাটান অম্বুবাচীর দিনগুলি। যেহেতু অম্বুবাচীতে দেবীর মহিমা প্রকটিত হয়, তাই এই সময় তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না কামাখ্যায়। মেলা উপলক্ষেও প্রচুর মানুষের আগমন হয় (Kamakhya Temple)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Belur Math: বেলুড়-কামারপুকুরে ব্যাপক ভক্ত সমাগম, শ্রীরামকৃষ্ণদেবের ১৮৯ তম জন্মতিথি পালন

    Belur Math: বেলুড়-কামারপুকুরে ব্যাপক ভক্ত সমাগম, শ্রীরামকৃষ্ণদেবের ১৮৯ তম জন্মতিথি পালন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাসমারোহে আজ বেলুড় মঠে (Belur Math) পালিত হচ্ছে শ্রীরামকৃষ্ণদেবের ১৮৯ তম জন্মতিথি উৎসব। আজ ভোরে মূল মন্দিরে মঙ্গলারতির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। তারপর সন্ন্যাসী ও ভক্তরা খোল-করতাল বাজিয়ে মঠ চত্বরে ঊষা-কীর্তন করেন। আজ দিনভর বেলুড় মঠে রামকৃষ্ণ বন্দনা, কথামৃত পাঠ, ভক্তিগীতি, ধর্মসভা চলবে। দর্শনার্থীদের জন্য ভোগের ব্যবস্থাও থাকছে। একই ভাবে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্ম দিনে ঠাকুরের জন্মস্থান কামারপুকুরে ব্যাপক ভক্তের ঢল দেখা গেল। ঠাকুরের এই আবির্ভাব তিথিকে ঘিরে তিন দিন ব্যাপি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

    ভোর ৪ টে থেকে মঙ্গলারতি দিয়ে শুরু পূজাচার (Belur Math)

    আজ ২৮ ফাল্গুন, মঙ্গলবার ঠাকুর রামকৃষ্ণের পরমহংসের আবির্ভাব তিথি। আজ ভোর ৪ টে থেকেই মঙ্গলারতি, বেদপাঠের মধ্যে দিয়ে পুজোর সূচনা হয়। এরপর শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃত পাঠ শুরু হয়। সেই সঙ্গে বিশেষ চণ্ডী পুজো করা হয়। সকাল সাড়ে ৭ টার সময় কামারপুকুর এলাকায় এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। এদিন হাজার হাজার ভক্তরা ঠাকুরের মন্দিরে উপস্থিত হন। নিজের নিজের মনোবাঞ্ছার কথা জানিয়ে ঠাকুরের স্মরণে আসেন প্রচুর ভক্ত। প্রশাসনের পক্ষ থেকে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থ্যা করা হয়। একই ভাবে বেলুর মঠেও বিরাট আয়োজন করা হয়। রামকৃষ্ণ সম্পর্কিত বিভিন্ন পুজোপাঠ ভজন কীর্তন করা হয়। রামকৃষ্ণ মঠের পক্ষ থকে আগত ভক্তদের জন্য করা হয় প্রসাদের ব্যবস্থা।

    মঠ অধ্যক্ষের বক্তব্য  

    কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মঠের অধ্যক্ষ লোকোত্তরানন্দ বলেন, “আমরা কামার পুকুরের মঠে শ্রী রামকৃষ্ণের (Sri Rama Krishna) ১৮৯ তম জন্মতিথি উৎযাপন করছি। গ্রামবাসী, পড়ুয়া, ভক্তবৃন্দ মিলে শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করেছে। ধর্মীয় আলোচনা সভা থেকে যাত্রাভিনয়ের আয়োজন করা হয়েছে। তিনদিনের এই মহোৎসবে আশে পাশের স্কুলগুলিকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছি। স্থানীয় দুস্থদের বস্ত্র বিতরণ করা হবে।” আবার এক ভক্ত শিখা মিত্র বলেছেন, “কামারপুকুরে এলে ঠাকুরের কাছে মনের কথা বলতে পারি। এখানে আসলে মনের পরিবর্তন হয়। মানসিক শান্তি পাই। ”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    Ram Mandir: রাম মন্দিরে দানের নামে অর্থ সংগ্রহ করছে লুটেরারা, সতর্ক করল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক একুশ দিন পরে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। তার সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাবে অক্ষত সংগ্রহ অনুষ্ঠান। এমতাবস্থায় রাম মন্দির ট্রাস্টের নামে ভক্তদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা লুট করছে লুটেরারা। সম্প্রতি বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। তার পরেই বিশ্বহিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে পুণ্যার্থীদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে চলছে লুটের কারবার

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বিনোদ বনশল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ছেত্র অযোধ্যা, উত্তরপ্রদেশ নামের একটি জাল সোশ্যাল মিডিয়া পেজ তৈরি করা হয়েছে। পেজটিতে কিউআর কোড রয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণের নামে সেখানে ইউজারদের ডোনেশন দিতে বলা হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাশাপাশি দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’ বিশ্বহিন্দু পরিষদের অযোধ্যার এক (Ram Mandir) সদস্য বলেন, “লুটেরারা বলছে, যত পারেন দান করুন। ডায়েরিতে আপনার নাম এবং নম্বর লিখে রাখা হবে। যখন মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে, আপানাদের সকলকে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমি অযোধ্যা থেকেই বলছি। লুটেরারা বলছে, আপনারা জানেন হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে লড়াই চলছে। মুসলমান সম্প্রদায় তাদের মন্দির তৈরি করার অনুমতি দিচ্ছে না। তাই তারা তাদের মন্দির নির্মাণে অর্থ সংগ্রহ করছে।”

    কী বললেন ভিএইচপি মুখপাত্র

    বনশল বলেন, “শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ন্যায় কাউকে অর্থ সংগ্রহের অধিকার দেয়নি। আমি এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখেছি। উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি ও দিল্লির পুলিশ কমিশনারকেও চিঠি পাঠিয়েছি। মানুষ যেন এই সব প্রতারকদের খপ্পরে না পড়েন সেজন্য কড়া ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে। মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন হবে হবে। এটা আনন্দের উৎসব। আমরা আমন্ত্রণপত্র পাঠাচ্ছি। আমরা কোনও ডোনেশন নিই না (Ram Mandir)।

    আরও পড়ুুন: ভারত-বিরোধী প্রচার, নিষিদ্ধ করা হল ভূস্বর্গে সক্রিয় তেহরিক-ই-হুরিয়তকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share