Tag: Digestion problem

Digestion problem

  • Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    Drumstick tree: বসন্তে নিয়মিত সজনে ডাঁটা খাচ্ছেন! কোন রোগের মোকাবিলায় কার্যকর এই সবজি?

    মাধ্যম ডেস্কঃ তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিন বাড়ছে। শুষ্ক আবহাওয়ায় অস্বস্তিও চরমে। এই সময়ে নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত হালকা খাবার খাওয়া জরুরি। ঘরে তৈরি শুক্ত, হালকা সবজির তরকারি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকবে। এই সময়ে বাজারে সজনে ডাঁটা দেদার পাওয়া যাচ্ছে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাঙালিরা নানা রকমের তরকারিতে সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) দেয়। এই সবজির পুষ্টিগুণ প্রচুর। বিশেষত এই আবহাওয়ায় এই সবজি খেলে শরীরের বাড়তি উপকার হয়। এখন দেখা যাক, সজনে ডাঁটা খেলে কী উপকার হবে?

    পক্সের ঝুঁকি কমবে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্ত (spring) ঋতুতে নানান ভাইরাসের দাপট বাড়ে। এই সময়েই চিকেন পক্সের মতো রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ে। তাছাড়া সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি, জ্বর হয়। তাই নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে এই সব রোগের ঝুঁকি কমে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে, পক্সের ঝুঁকি কমে। আবার সজনে ডাঁটা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি খাবার। তাই এটি খেলে সাধারণ ভাইরাস ঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের ভোগান্তিও কমে।

    হজমে সাহায্য করে

    মার্চ-এপ্রিল মাসে হঠাৎ করেই আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয়। তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই বেড়ে যায়।‌ আবার পরিবেশ বেশ শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে, এই সময়ে অনেকেই হজমের সমস্যায় ভোগেন। পেটের অসুখে ভোগান্তিও বাড়ে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে সজনে ডাঁটা খেলে হজম শক্তি বাড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) আঁশ সমৃদ্ধ একটি সবজি। তাই এই খাবার খেলে পেটের সমস্যা কমে। হজম ভালো হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে (Drumstick tree) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তি নিয়মিত সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) খেলে তাঁর হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রেখে রক্তচাপের ওঠানামা ও কমায়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিশেষ উপকারী

    সজনে ডাঁটা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তেরা নিয়মিত সজনে ডাঁটা খেলে বাড়তি উপকার পাবেন।

    শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে

    সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর সবজি। তাছাড়া সজনে ডাঁটায় অ্যান্টি অ্যালার্জি উপাদানও রয়েছে। তাই পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা নিয়মিত খেলে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বক্ষঃনালীতে সংক্রমণের ঝুঁকিও কমে।

    শরীরের ক্লান্তি সহজেই দূর করে (spring) 

    ঋতু পরিবর্তনের সময়ে অনেকের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সারাদিন ক্লান্তি বোধ হয়। এর জেরে স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। তার ফলে নানান সমস্যাও বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সমস্যাও সমাধান করে সজনে ডাঁটা। তাঁরা জানাচ্ছেন, সজনে ডাঁটা পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের, ক্যালসিয়ামে ভরপুর একটি সবজি। তাই এই সবজি নিয়মিত খেলে শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। ফলে শরীরে ক্লান্তিবোধ হয় না।

    ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমায়

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন। লিভারে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাচ্ছে। এর ফলে হজম শক্তি কমছে। মাত্রাতিরিক্ত ওজন বাড়ছে। সজনে ডাঁটা (Drumstick tree) ফেলে লিভারের এই বাড়তি ফ্যাট কমবে। লিভার সুস্থ থাকবে। সজনে ডাঁটা স্থূলতা কমাতেও সাহায্য করবে।

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, এই আবহাওয়ায় নিয়মিত পাতে থাকুক সজনে ডাঁটা। শিশু থেকে প্রবীণ সকলের জন্য উপকারি এই সবজি।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Exam season: পরীক্ষার মরশুমে সন্তানের কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি?

    Exam season: পরীক্ষার মরশুমে সন্তানের কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শুরু হয়ে গিয়েছে পরীক্ষার মরশুম (Exam season)! একদিকে আবহাওয়ার রকমফের, আরেকদিকে পরীক্ষা। তাই এই মরশুমে সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে বাড়তি উদ্বিগ্ন অভিভাবকদের একাংশ। অনেকেই সর্দি-কাশিতে ভোগে, ভাইরাস ঘটিত অসুখে কাবু হয়ে পড়ে, আবার অনেকের ভোগান্তি বাড়ায় হজমের গোলমাল, পেটের সমস্যা। তাই চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে বাড়তি যত্ন ও নজরদারি জরুরি। সন্তানকে সুস্থ রাখার জন্য ঘরোয়া উপাদানেই ভরসা রাখছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন ঘরোয়া উপাদান সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করবে?

    সকাল শুরু হোক তুলসীপাতা, কাঠবাদামের সঙ্গে (Exam season)

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, বছরের এই সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়।‌ ঘনঘন বদলে যায় তাপমাত্রার পারদ। আর এর প্রভাবে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। গলাব্যথা, সর্দি-কাশি-জ্বরে নাজেহাল হতে হয়। তাই তাঁদের পরামর্শ, সকালে ঘুম থেকে উঠে কয়েকটা তুলসীপাতা ভেজানো এক গ্লাস জল খেয়ে নেওয়া জরুরি! তাঁরা জানাচ্ছেন, তুলসী পাতার একাধিক ঔষধিগুণ রয়েছে। তুলসী পাতা সর্দি-কাশি মোকাবিলায় বিশেষ সাহায্য করে। ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই এই তুলসী পাতা ভেজানো জল খেলে সর্দি-কাশির মোকাবিলা সহজ হবে। যে কোনও ভাইরাস ঘটিত অসুখের বিরুদ্ধে দেহ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে পারবে। আরেকদিকে‌ খালি পেটে জল খেলে হজম শক্তি বাড়ে, পেটের গোলমাল কমে‌। তবে তার সঙ্গে গোটা পাঁচেক কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই খাবারের পুষ্টিগুণ প্রচুর। কাঠবাদামে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খনিজ পদার্থ। তাই সকালে কাঠবাদাম খেলে সহজেই স্নায়ু সক্রিয় থাকে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

    নিয়মিত একটা লেবু

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই আবহাওয়ায় (Exam season) শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত একটা লেবু খাওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম। তাই নিয়মিত যে কোনও একটা লেবু খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা সহজ হয়। শরীর সুস্থ থাকে। বিশেষত সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমে।

    ভাতের সঙ্গে থাকুক টক দই (Exam season)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে অনেকেই পেটের সমস্যা এবং হজমের গোলমালে ভোগেন। তাই ভাতের সঙ্গে টক দই খাওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, টক দই শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকারী ব্যাকটেরিয়া। যার ফলে অন্ত্র ভালো থাকে। হজম হয়। তাই নিয়মিত টক দই খেলে একাধিক পেটের সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

    পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি

    পরীক্ষার দুশ্চিন্তায় (Exam season) বিশ্রামে ঘাটতি হলে চলবে না। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। সেদিকে অভিভাবকদের নজরদারি প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমোলে তবেই শরীর সুস্থ থাকবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, মস্তিষ্কের বিশ্রাম হলে তবেই স্মৃতিশক্তি বজায় থাকবে। আবার দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকবে। বিশ্রাম ঠিকমতো না হলে স্ট্রেস হরমোন অতিরিক্ত ক্ষরণ হবে, যা শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক।

    নিয়মিত যোগাভ্যাসের জন্য সময় বরাদ্দ (Exam season)

    পরীক্ষার চাপ কমাতে এবং সুস্থ থাকতে নিয়মিত যোগাভ্যাসের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুটা সময় যোগাভ্যাসের জন্য বরাদ্দ করতে হবে। এতে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হবে। শরীরের সমস্ত পেশি ঠিকমতো কাজ করবে। মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং কোষ সক্রিয় হবে। এর ফলে যে কোনও কাজে মনোযোগ বাড়বে। তাই সন্তান যাতে নিয়মিত যোগাভ্যাসের জন্য সময় বরাদ্দ করে, সেদিকে খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Summer Health Tips: বদহজমের সমস্যা? জেনে নিন ৫টি ঘরোয়া টোটকা

    Summer Health Tips: বদহজমের সমস্যা? জেনে নিন ৫টি ঘরোয়া টোটকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রীষ্মকালে সবারই কোনও না কোনও সমস্যা দেখা যায়। একদিকে যেমন শারীরিক ক্লান্তি থেকে শুরু করে শক্তির অভাব, মাথা ব্যথা, স্ফীতভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় তেমনি অ্যাসিডিটি বা বদহজম প্রায়ই অস্বস্তি তৈরি করে। গরমকালে খাবার হজম করা খুবই কঠিন, ফলে হজমের গোলমাল বেশিই দেখা যায়।

    ছোটবেলায় আপনার যখন হজমের সমস্যা দেখা যেত, মনে করে দেখুন তো, আপনার মা দ্রুত স্বস্তির জন্য কী কী করতেন। সাধারণত খাবারে দই-ভাত, খিচুড়ি খেতে দিতেন। আপেল, কলা কেন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল, তা নিয়ে বলতেন। সম্ভবত ঠাকুরমা কিছু আয়ুর্বেদিক ওষুধ দিতেন। সেইসঙ্গে বাবাও ফাস্টফুড না খাওয়ার পরামর্শ দিতেন।

    এবারে জেনে নেওয়া যাক আপনার খাদ্যতালিকায় কোন কোন খাবার থাকলে বদহজম থেকে আপনি মুক্তি পাবেন। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হচ্ছে যা আপনার গ্যাসের সমস্যা, স্ফীতভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, অ্য়াসিডিটি, বদহজম ইত্যাদি সবরকমের সমস্যা দূর করে সুস্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করবে।

    ১) যেসব ফলে কম পরিমাণ ফ্রুক্টোজ রয়েছে সেসব ফল খাওয়া উচিত। যেমন- আঙুর, আপেল, ব্ল্যাকবেরি, স্ট্রবেরি ইত্যাদি। কারণ কম ফ্রুক্টোজ যুক্ত ফল গ্যাস, স্ফীতভাবের সমস্যার প্রবণতাকে কম করে। বেশি ফ্রুক্টোজ যুক্ত ফলগুলি হল- আম, তরমুজ, চেরি, কলা ইত্যাদি।

    ২) উপযুক্ত পরিমাণে শস্য জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে- দিনে তিনবার শস্যজাতীয় খাবার খেলে অল্প বয়সে মৃত্যুর সম্ভাবনা ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। 

    ৩) বেশি করে সবুজ শাকসবজি যেমন- পালং শাক,বাঁধাকপি খাওয়া উচিত। এই ধরণের শাকে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে আছে যা খাবার হজমে সহায়তা করে ও অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম ভালো রাখতে উপকারি ব্যাকটেরিয়াকে সাহায্য করে। সুতরাং ব্যাকটেরিয়াগুলি কীভাবে কাজ করবে তা আমাদের খাবারের উপর নির্ভর করে।

    ৪) খাদ্যে প্রোবায়োটিক যা কার্যকরী খাদ্য নামে পরিচিত সেগুলি বৃহদান্ত্রের জন্য উপকারী। প্রোবায়োটিক খাবার যেমন- দই, চিজ ইত্যাদি। 

    দই- বাড়িতে তৈরি দই, বাটারমিল্ক খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।

    কেফির – কেফিরে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি,অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল আছে যা স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারী।
     
    চিজ-খাদ্যতালিকায় চিজ রাখা উচিত কারণ এর প্রোবায়োটিক শুধুমাত্র অন্ত্রের জন্য নয়, স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

    ৫) শেষে যার কথা না বললেই নয়, তা হল জল। জল ছাড়া সুস্বাস্থ্য গড়ে তোলা কখনই সম্ভব নয়। জল শরীর থেকে সমস্ত টক্সিন বের করে দিতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রবণতাকে কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।  তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন প্রায় ৬-৮ গ্লাস জল খাওয়া উচিত।

    এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমনো উচিত। পুষ্টিকর খাদ্য় খাওয়া উচিত। সঙ্গে ব্যায়ামও করা উচিত। আবার সময়মত ডাক্তারের পরামর্শও নেওয়া উচিত।

     

LinkedIn
Share