Tag: Drug Trafficking

Drug Trafficking

  • Drug seizure chart: বিএসএফের রিপোর্টে মাদক পাচারে শীর্ষে পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ

    Drug seizure chart: বিএসএফের রিপোর্টে মাদক পাচারে শীর্ষে পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক পাচারে (Drug seizure chart) বিএসএফ (BSF) চার রাজ্যের নাম সবার শীর্ষে রেখেছে। এরা হল পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ। উল্লেখ্য, চার রাজ্যের মধ্যে একমাত্র বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরা। বাকি পঞ্জাবে আপ সরকার, রাজস্থানে কংগ্রেস সরকার এবং পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকার। সব মিলিয়ে এই চার রাজ্যে মাদক চোরাচালানের বিষয়ে সীমা সুরক্ষা বলের এই প্রতিবেদনে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রতিবেদন রাজ্যসভায় পেশ করেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। তিনি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গে উদ্ধার হওয়া গাঁজার পরিমাণ হল ২০২০ সালে ৬০৮২ কেজি ১৩১ গ্রাম, ২০২১ সালে ৫৭০৫ কেজি ৯৯৫ গ্রাম, ২০২২ সালে ৯০৯৬ কেজি এবং ২০২৩ সালে ৩৬৬৫ কেজি ৫৪৩ গ্রাম। 

    স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কী বললেন রাজ্যসভায় (Drug seizure chart)?

    রাজ্যসভায় গত ৯ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বিশেষ প্রশ্নের জবাবী ভাষণ মাদক (Drug seizure chart) উদ্ধার বিষয়ে বলেন, ২০২০ সালে পঞ্জাব থেকে ৫০২ কেজি ২৪১ গ্রাম হেরোইন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এর আগে ২০২১ সালে ৪৮৫ কেজি ৫৮১ গ্রাম, ২০২২ সালে ৩২০ কেজি ৮৮৪ গ্রাম এবং ২০২৩ সালে ২৪৮ কেজি ১০৩ গ্রাম করে মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেন, ভারতীয় সীমা সুরক্ষা বল পঞ্জাব, রাজস্থান, ত্রিপুরা এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে সবথেকে বেশি গাঁজা উদ্ধার করেছে এই বছর। এছাড়াও জম্মু-কাশ্মীরেও বিএসএফ হেরোইন উদ্ধার করেছে ২০২০ সালে ৬১ কেজি, ২০২১ সালে ৩৭ কেজি ৯৪৫ গ্রাম, ২০২০ সালে ৪৯ কেজি ৪০০ গ্রাম। গুজরাট থেকে ৬৯ কেজি চরস উদ্ধার করা হয়েছে এই বছর। ত্রিপুরা থেকে ২০২৩ সালে ১১৩৩২ কেজি ৮১০ গ্রাম গাঁজা, আসাম থেকে এই বছর ১৮১ কেজি ৩৯৫ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার হয়েছে।

    রাজস্থানে কত মদক উদ্ধার

    প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, রাজস্থান থেকে বিএসএফ ২০২০ সালে ৮ কেজি ৯৬০ গ্রাম, ২০২১ সালে ৬৪কেজি  ৬৪০ গ্রাম, ২০২২ সালে ২৩ কেজি ৯৭৮ গ্রাম, ২০২৩ সালে ৪৪ কেজি ৫৯৪ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করেছে। এর পাশাপাশি আফিম উদ্ধার (Drug seizure chart) হয়েছে ২০২০ সালে ৭০ কেজি, ২০২১ সালে ২৩ কেজি, ২০২২ সালে ১০৬ কেজি। এই উদ্ধার কৃত মাদক রাজ্য পুলিশ, মাদক দমন শাখা (নারকোটিক্স কন্ট্রোল বিউরো) দের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।

    কোন আইনে মাদক দমন কার্যকর

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান, বিএসএফ, এসএসবি, অসম রাইফেলস এবং ভারতীয় কোস্ট গার্ডকে স্থল ও সমুদ্র সীমান্তে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ করার জন্য নারকোটিক্স ড্রাগস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্সেস (এনডিপিএস) আইন ১৯৮৫ দ্বারা মাদক (Drug seizure chart)  নিয়ন্ত্রণে  বিশেষ অভিযান চালানো হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় মাছদের জালে তুলুন। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের অনুষ্ঠানে গোয়েন্দা কর্তাদের একথা বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। আজ, মঙ্গলবার ওই অনুষ্ঠান হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, বিরাট পরিমাণে কোকেন আসছে দেশে। তিনি বলেন, আমার প্রশ্ন, এর অর্থ কি ভারতের (India) মধ্যে দিয়ে এখন আর চোরাচালান হচ্ছে না? ভারতেই কেবল কোকেন সেবন বেড়েছে?

    নির্মলা উবাচ…

    এদিন মন্ত্রী রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের বলেন, আন্তর্জাতিক রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান যাতে করে  এই মাদক পাচারের (Drug Trafficking) নেপথ্যে কারা রয়েছে সেই বড় চাঁইদের নাগাল পাওয়া যায়। তিনি বলেন, মাদক পাচারকারী, যারা বিক্রি করছে, তাদের ধরছেন। কিন্তু পর্দার পিছনে থাকা বড় মাছদের ধরতে পারছেন কি?

    কেবল মাদকই পাচার হচ্ছে না, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে সোনাও পাচার হচ্ছে। মাদক, সোনা পাচার রুখতে রাজস্ব গোয়েন্দাদের সক্রিয় হতে বলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, প্রতি বছর ৮০০ কেজি করে সোনা ধরা পড়ছে। সাধারণত বলা হয়, আমদানি শুল্ক বাড়লে সোনা পাচার বাড়ে। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে আদৌ সম্পর্ক রয়েছে কিনা, নাকি সোনা পাচার নিজস্ব নিয়মে চলছে, তা দেখা দরকার।

    প্রসঙ্গত, রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৪০৫ কোটি টাকার সোনা আটক করা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়া থেকে এখন সোনা আসছে মায়ানমার থেকে, মণিপুর দিয়ে। জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৩ হাজার ৪৬৩ কেজি হেরোইনও বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সোনা বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ৮৩৩ কেজি। আর কোকেন উদ্ধার হয়েছিল ৩২১ কেজি।

    আরও পড়ুন: ‘দাতব্য স্বাগত, তবে দানের উদ্দেশ্য অবশ্যই ধর্মান্তকরণ নয়, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, অপরাধ চক্র দ্রুত বদলাচ্ছে। তারা সোনা, মাদক পাচারের নতুন নতুন পন্থা বের করছে। তিনি বলেন, আপনারা ছোট ছোট ব্যবসায়ী, পাচারকারীদের ধরছেন। তাঁর প্রশ্ন, এটাই কী যথেষ্ট? সীতারামণ বলেন, মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে এটা যথেষ্ট নয়। এজন্য প্রয়োজন পাচারের নেপথ্যে যেসব বড় বড় চাই রয়েছে, তাদের ধরা। তিনি বলেন, যতক্ষণ না আপনারা কয়েকটা বড় মাথাকে ধরতে পারছেন, ততক্ষণ মানুষের মনে প্রশ্নটা থেকেই যাবে, কারা করাচ্ছে এসব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share