Tag: DY Chandrachud

DY Chandrachud

  • Kiren Rijiju: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    Kiren Rijiju: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারপতি নিয়োগ নিয়ে ফের কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু চিঠি লিখলেন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে। কিরেন রিজিজু ধারাবাহিক ভাবে সুপ্রিম কলেজিয়াম ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। ফলে তিনি ফের চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে। এই চিঠিতে বলা হয়েছে, কলেজিয়াম ব্যবস্থায় কেন্দ্রের প্রতিনিধিকেও যুক্ত করা উচিত। অর্থাৎ হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের অভিমত জানাতে চায়। এ জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিচারপতি নিয়োগের জন্য গঠিত কলেজিয়ামে তাদের প্রতিনিধি রাখতে আগ্রহী। জানা গিয়েছে, কলেজিয়াম ব্যবস্থাপনায় বেশ কিছু ফাঁক ফোঁকড় রয়েছে, তাই কেন্দ্রের এই পরামর্শ।

    বিচারপতি নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে চিঠি আইনমন্ত্রীর

    এদিন চিঠিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি রুমা পালের ২০১১ সালের এক বিবৃতি উল্লেখ করে সুপ্রিম কলেজিয়ামে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধি এবং হাইকোর্ট কলেজিয়ামে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করার ‘পরামর্শ’ দেন রিজিজু। আইনমন্ত্রীর চিঠিতে দাবি করেন, ২৫ বছরের পুরনো কলেজিয়াম ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা আনার জন্যই তাঁর এই সুপারিশ। গতমাসে আইনমন্ত্রী রাজ্যসভায় জানিয়েছিলেন, বর্তমান কলেজিয়াম ব্যবস্থায় বিচারপতি নিয়োগে সামাজিক ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। এমনকী কলেজিয়ামের বিচারপতি বাছাইয়ে দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কীভাবে কাজ করবে রিমোট ইভিএম? সর্বদলীয় প্রতিনিধিদের ডেমো দেখাল কমিশন

    এছাড়াও কিছু দিন আগেই কলেজিয়াম ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ও। বিচারপতি নিয়োগে সরকারের ভূমিকা বাড়ানোর জন্য জোরদার সওয়াল করেছিলেন তিনি। ফলে কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখার জন্য বারংবার চিঠি দেওয়া হয়েছে শীর্ষ আদালতে। ফলে এবারও একই দাবি নিয়ে ফের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ফলে প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় আইনমন্ত্রীর চিঠির জবাবে কী যুক্তি হাজির করেন সেটাই এখন দেখার। কেন্দ্রের দাবি, ভারত ছাড়া আর কোনও দেশে বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সরকারকে বাদ রাখা হয় না।

    প্রসঙ্গত, দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি এবং অন্যান্য উচ্চ আদালতের বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেয় কলেজিয়াম। দেশের প্রধান বিচারপতি এবং সুপ্রিম কোর্টের ৪ প্রবীণ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত হয় এই কলেজিয়াম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DY Chandrachud: ‘গণতন্ত্রে  কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়’, বললেন প্রধান বিচারপতি  

    DY Chandrachud: ‘গণতন্ত্রে  কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়’, বললেন প্রধান বিচারপতি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণতন্ত্রে (Democracy) কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়। এমন কী কলেজিয়াম সিস্টেম, যারা বিচারক নিয়োগ করে, তারাও এর বাইরে নয়। শুক্রবার একথা বলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। আজ, শনিবার সংবিধান দিবস (Constitution Day)। এই উপলক্ষে শুক্রবার বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সুপ্রিম কোর্টের বার অ্যাসোসিয়েশন। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন দেশের প্রধান বিচারপতি। সেখানেই তিনি বলেন, এই সমস্যার সমাধান হল, যে সিস্টেম রয়েছে, তার মধ্যে থেকে কাজ করাই একমাত্র পথ।

    চন্দ্রচূড় বলেন…

    সংবিধান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, আমি ভেবেছিলাম, আমি সেরাটাকে সংরক্ষণ করব। এর পরেই তিনি বলেন, গণতন্ত্রে কোনও প্রতিষ্ঠানই একশো শতাংশ ত্রুটিমুক্ত নয়। যে পরিকাঠামো রয়েছে, তার মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বস্ত সৈনিক, যারা সংবিধানকে কার্যকর করব। দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, আমরা যখন অপূর্ণতার কথা বলি, তখনও আমাদের সমাধান হল, যে সিস্টেম রয়েছে, তার মধ্যে থেকেই কাজ করা। চন্দ্রচূড় আরও বলেন, কেবল কলেজিয়াম সিস্টেম সংস্কার করলে কিংবা বিচারকদের বেতন বাড়িয়ে দিলেই ভাল এবং যোগ্য মানুষ বেঞ্চে যোগ দেবেন, তা নিশ্চিত হয় না।

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)  বলেন, সুপ্রিম কোর্টের বার কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ভাল মানুষের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। এর পরেই তিনি বলেন, ভাল মানুষদের বিচার ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্ত করা, ভাল আইনজীবী তৈরি করেই কলেজিয়াম ব্যবস্থার সংস্কার সম্ভব নয়। টাকা কিংবা বেতন দিয়ে বিচারকের মান নির্ণয় করাও সম্ভব নয়। প্রধান বিচারপতি বলেন, একজন বিচারককে আপনি যতই বেতন দেন না কেন, তা একজন সফল আইনজীবীর দিনের শেষের উপার্জনের একটা ছোট অংশ হবে। তিনি বলেন, বিচারক হওয়া আসলে বিবেকের ডাক, পাবলিক সার্ভিসের প্রতি দায়বদ্ধতা।

    আরও পড়ুন: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    প্রসঙ্গত, ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয়েছিল ভারতীয় সংবিধান। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পরের বছর থেকে ফি বছর এই দিনটিকে সংবিধান দিবস হিসেবে পালন করা হয়। আগে এই দিনটি পালিত হত আইন দিবস হিসেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice DY Chandrachud: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    Justice DY Chandrachud: “দেশের সমস্ত নাগরিকদের রক্ষা করব…”, প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার দেশের সুপ্রিম কোর্টের ৫০ তম প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিলেন বিচারপতি ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় (Justice DY Chandrachud)। আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁকে শপথবাক্য পাঠ করান। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন উদয় উমেশ ললিত৷ তাঁর মেয়াদকাল শেষ হওয়ার পরেই দায়িত্ব নিলেন চন্দ্রচূড়৷ আগামী ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে থাকবেন তিনি।

    বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের শপথগ্রহণ

    শপথ নেওয়ার পর বিচারপতি চন্দ্রচূড় (Justice DY Chandrachud) সুপ্রিম কোর্টে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বলেন যে দেশের সেবা করা তাঁর কর্তব্য। তিনি বলেন, “জাতির সেবা করা আমার কর্তব্য। আমরা ভারতের সমস্ত নাগরিককে রক্ষা করব।” নতুন প্রধান বিচারপতি ২০১৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে ২০১৩ সালে, এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০০ সালে, বম্বে হাইকোর্টের বিচারক ছিলেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন ও তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ছেলেকে অন্যায় ‘সুবিধা’ পাইয়ে দিতেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়! অভিযোগ খারিজ বার কাউন্সিলের

    প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতের প্রস্তাব

    প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার অবসরের পর গত ২৭ আগস্ট দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন বিচারপতি ললিত। নিয়ম অনুযায়ী, দেশের প্রধান বিচারপতি অবসরগ্রহণের আগে পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম সুপারিশ করে যাবেন। সেই প্রথা মেনে গত ১১ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতিকে নিয়ে বৈঠকে বসে কেন্দ্রের হাতে চিঠি তুলে দেন প্রধান বিচারপতি ললিত। ফলে দেশের প্রাাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতই (Justice U U Lalit) তাঁর উত্তরসূরী হিসেবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের ((Justice DY Chandrachud)) নাম প্রস্তাব করেছিলেন ও তাঁর প্রস্তাবে মান্যতা দেন ও তাঁকে প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    উল্লেখ্য, ৪৪ বছর আগে দেশের প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন ধনঞ্জয়ের বাবা যশবন্ত বিষ্ণু চন্দ্রচূড়। ১৯৭৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৮৫ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭ বছর প্রধান বিচারপতি পদে ছিলেন তিনি। আর আজ তাঁরই ছেলে (Justice DY Chandrachud) প্রধান বিচারপতির আসনে বসবেন।

  • CJI: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ আবেদন, ভারতের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই

    CJI: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ আবেদন, ভারতের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি (CJI) পদে বসছেন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud)। তাঁর মনোনয়নকে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। বিচার বিভাগীয় আদেশের ক্ষেত্রে বৈষম্যমূলক আচরণ ও স্বার্থের সংঘাতের কারণে প্রধান বিচারপতি পদে তাঁর মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। বুধবার সেই আবেদন খারিজ করে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, ভ্রান্ত ধারণার ভিত্তিতে ওই আবেদন করা হয়েছে। আদালত এও জানিয়েছে, এই আবেদনের শুনানি হওয়ার কোনও মানেই হয় না। প্রসঙ্গত, ৮ নভেম্বর দেশের প্রধান বিচারপতি পদে অবসর নেবেন বিচারপতি ইউইউ ললিত। তার পরের দিনই দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নেবেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। এই চন্দ্রচূড়ের বিরুদ্ধেই আদালতে আবেদন করেছিলেন এক আইনজীবী। মামলা ওঠে বিচারপতি রবীন্দ্র ভাট এবং বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চে। সেখানেই খারিজ করে দেওয়া হয় মামলা।

    এদিন আবেদন খারিজ করে দিয়ে দেশের শীর্ষ আদালত বলে, আবেদনকারীর আবেদনপত্র দেখে আমরা মনেই করি না যে এই আবেদনপত্র গ্রহণ করতে হবে। আদালত বলে, এটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণার ভিত্তিতে করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, ১১ অক্টোবর তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে কেন্দ্রের কাছে চন্দ্রচূড়ের নাম সুপারিশ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি (CJI) ইউইউ ললিত। মুরসালিন আসজিথ শেখ নামে এক আইনজীবী বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের মনোনয়নকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। এর আগে রাষ্ট্রপতির কাছে চন্দ্রচূড়কে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ না করার আবেদন করেছিলেন রশিদ খান পাঠান নামে এক ব্যক্তিও। তাঁর অভিযোগ ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যল মিডিয়ায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই করা হয়েছিল আবেদন।

    আরও পড়ুন: ইভিএম থেকে রাজনৈতিক দলের প্রতীক সরানোর আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু সম্প্রতি প্রধান বিচারপতি (CJI) পদে ঘোষণা করেছিলেন চন্দ্রচূড়ের নাম। আগামী দু বছরের জন্য ওই পদে বসতে চলেছেন তিনি। বিচারপতি চন্দ্রচূড় দেশের দীর্ঘ সময় ধরে থাকা বিচারপতি ওয়াইভি চন্দ্রচূড়ের ছেলে। ১৯৭৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৮৫ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত দেশের প্রধান বিচারপতি পদে আসীন ছিলেন তিনি। আর বিচারপতি চন্দ্রচূড় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে উন্নীত হন ২০১৬ সালের ১৩ মে। তিনি অবসর নেবেন ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DY Chandrachud: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    DY Chandrachud: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে চন্দ্রচূড়ের নাম প্রস্তাব ললিতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসরের সময় হয়ে গিয়েছে তাঁর। তাই উত্তরসূরির নাম প্রস্তাব করলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত (UU Lalit)। মঙ্গলবার দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি পদে তিনি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম প্রস্তাব করেন। রাষ্ট্রপতির সিলমোহর পড়লে প্রবীণ বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই হবেন দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি।

    কিছুদিন আগেই দেশের ৪৯তম প্রধান বিচারপতি পদে শপথ নিয়েছিলেন ইউইউ ললিত। তাঁর নাম প্রস্তাব করেছিলেন, তাঁরই পূর্বসূরি এনভি রামানা। ললিতের কার্যকালের মেয়াদ মাত্র ৭৪ দিনের। প্রথা অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই প্রস্তাব করতে হয় পরবর্তী প্রধান বিচারপতির নাম। সেই মতো দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ললিত প্রস্তাব করলেন চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম। রাষ্ট্রপতি তাঁর নামে শিলমোহর দিলে চন্দ্রচূড় শপথ নেবেন নভেম্বরের ৯ তারিখে। প্রধান বিচারপতি পদে তিনি থাকবেন ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, প্রধান বিচারপতি পদে অবসরের বয়স ৬৫ বছর।

    এই মুহূর্তে বিচারপতি চন্দ্রচূড়ই (DY Chandrachud)  সুপ্রিম কোর্টের দ্বিতীয় প্রবীণ বিচারপতি। তাঁর বাবাও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তিনি ছিলেন দেশের শীর্ষ আদালতের ১৬তম প্রধান বিচারপতি। ১৯৭৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৮৫ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত ওই পদে ছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন : বৈবাহিক ধর্ষণ ও গর্ভপাত নিয়ে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    ১৯৫৯ সালের ১১ নভেম্বর জন্ম বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud)। ২০১৬ সালের ১৩ মে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে নিযুক্ত হন তিনি। ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে সুপ্রিম কোর্টে আসার আগে পর্যন্ত তিনি ছিলেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি ছিলেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে আসীন। ২০০০ সালের ২৯ মার্চ থেকে ওই পদে ছিলেন তিনি। ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলের দায়িত্বও সামলেছেন চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। ১৯৯৮ সাল থেকে বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি হওয়ার আগে পর্যন্ত ওই পদে আসীন ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে তাঁকে সিনিয়র আইনজীবী হিসেবে মনোনীত করে বম্বে হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Justice DY Chandrachud: সহনশীল হও, তবে ‘হেট স্পিচ’কে স্বীকৃতি দিও না! জানুন কী বললেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়

    Justice DY Chandrachud: সহনশীল হও, তবে ‘হেট স্পিচ’কে স্বীকৃতি দিও না! জানুন কী বললেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্যের মতামত গ্রহণ এবং সহনশীল হওয়ার অর্থ এই নয় যে একজনকে ঘৃণামূলক বক্তব্যও (Hate Speech) মেনে নিতে হবে। সম্প্রতি এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (dy chandrachud)। গুজরাটের গান্ধীনগরে গুজরাট ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটির (GNLU) সমাবর্তন অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি। স্নাতক শিক্ষার্থীদের তাঁদের “নিজের বিবেক এবং ন্যায়সঙ্গত কারণ” দ্বারা পরিচালিত হওয়ার আহ্বান জানান চন্দ্রচূড়। স্নাতকস্তরের আইনি পড়ুয়াদের তিনি  বলেন, ”নিজের বিবেক এবং নিরপেক্ষ যুক্তির উপর ভিত্তি করে চলতে হবে।”

    সম্প্রতি সোশাল মিডিয়ার বিভিন্ন পোস্ট নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে ৷ “সামাজিক মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ সীমাবদ্ধ ৷ এটাও মনে করিয়ে দেয় যে, আমরা এমন অনেক কাজ করি, যার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব রয়েছে ৷ প্রতিদিনের ঝঞ্ঝাট নিয়ে দুশ্চিন্তা করা উচিত নয়”, বলেন দেশের ভাবী প্রধান বিচারপতি ৷ উল্লেখ্য, দেশের প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা অবসর নিলে বিচারপতি ইউইউ ললিত প্রধান বিচারপতি হবেন ৷ তারপর বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সেই আসনে বসার কথা ৷

    আরও পড়ুন: স্থায়ী রাজ্যপাল নেই, স্বাধীনতার ৭৫ বছরে রাজভবনের অ্যাট-হোম কি বাতিল?

    তিনি ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের (Voltaire) একটি উক্তি তুলে বলেন, “তুমি যা বলছো, আমি তা নাও মানতে পারি ৷ কিন্তু তোমার বলার অধিকারের জন্য আমি মৃত্যু পর্যন্ত লড়ব ৷” এই উদ্ধৃতিটি নিজেদের জীবনে কার্যকর করতে বলেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি ৷ ভুল করা, কোনও কারণ ছাড়া নিজেকে গ্রহণযোগ্য ও সহনীয় করে তোলার অর্থ অন্ধের মতো আচরণ ৷ এর মানে এটা নয় যে, হেট স্পিচের বিরুদ্ধে গলা তোলা যাবে না, জানান বিচারপতি ৷

    বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে “বাড়তে থাকা কোলাহল এবং সংখ্যাগরিষ্ঠের রাজনৈতিক ধন্দ, সামাজিক এবং নৈতিক সংঘাতে”র মধ্যে গিয়ে পড়বেন তাঁরা ৷ সেখানে তাঁদের নিজের বিবেক, বিচারবুদ্ধি দিয়ে চলতে হবে, ভবিষ্যৎ আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বার্তা বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের ৷

     

LinkedIn
Share