Tag: economics

economics

  • Indian Economy: ঊর্ধ্বমুখী ভারতীয় অর্থনীতির লেখচিত্র, কী বলছে ডেলয়েট?

    Indian Economy: ঊর্ধ্বমুখী ভারতীয় অর্থনীতির লেখচিত্র, কী বলছে ডেলয়েট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ঊর্ধ্বমুখী ভারতীয় অর্থনীতির (Indian Economy) লেখচিত্র। ভারতীয় অর্থনীতি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ৬.৫-৬.৮ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে এটি সামান্য বেশি অর্থাৎ ৬.৭-৭.৩ শতাংশ হতে পারে। রবিবার এমনই জানিয়েছে ডেলয়েট (Deloitte)।

    কী বলছেন অর্থনীতিবিদ? (Indian Economy)

    ডেলয়েট ইন্ডিয়ার অর্থনীতিবিদ রুমকি মজুমদার বলেন, “২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথমার্ধে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম ছিল। কারণ নির্বাচনের অনিশ্চয়তা, ভারী বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট ব্যাঘাত এবং ভূরাজনৈতিক ঘটনাগুলি দেশীয় চাহিদা এবং রফতানিতে প্রভাব ফেলেছে। এই চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, ভারত নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করেছে, যার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী ভোক্তা প্রবণতা, পরিষেবা খাতে প্রবৃদ্ধি, উচ্চ-মূল্যের উৎপাদন রফতানির ক্রমবর্ধমান অংশ এবং মূলধন বাজারের উন্নতি।”

    পরিকাঠামো উন্নয়ন

    সরকারের লাগাতার মনোযোগ পরিকাঠামো উন্নয়ন, ডিজিটালাইজেশন, এবং প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ওপর কেন্দ্রীভূত, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক দক্ষতা বাড়াতে অতিরিক্ত প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করবে। রুমকি বলেন, “আমরা সতর্কভাবে আশাবাদী রয়েছি এবং আশা করছি এই আর্থিক বছরে প্রবৃদ্ধির হার ৬.৫ থেকে ৬.৮ শতাংশের মধ্যে থাকবে এবং ২০২৫-২৬ আর্থিক বছরে এটি সামান্য বেশি, অর্থাৎ ৬.৭ থেকে ৭.৩ শতাংশ হতে পারে।” সম্প্রতি রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বর্তমান অর্থবর্ষের (Indian Economy) জন্য তাদের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস সংশোধন করে ৬.৬ শতাংশ করেছে। এটি জুন মাসে প্রদত্ত ৭.২ শতাংশ পূর্বাভাসের চেয়ে কম।

    আরও পড়ুন: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    ডেলয়েটের মতে, ভারতের বৈশ্বিক মূল্য শৃঙ্খলে অবস্থান শক্তিশালী হচ্ছে, যার প্রমাণ উচ্চ-মূল্যের খাতে যেমন ইলেকট্রনিক্স, সেমিকন্ডাক্টর এবং রাসায়নিক দ্রব্যের উৎপাদন রফতানি প্রবৃদ্ধি। এদিকে, গত দেড়-দু’মাসে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিদেশি বিনিয়োগকারীর অর্থপ্রবাহ হ্রাস সত্ত্বেও পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা দেখিয়েছে, যা খুচরো ও দেশীয় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধির কারণে সম্ভব হয়েছে। রুমকির পূর্বাভাস, “এই প্রবণতাগুলির অনেকটাই ২০২৫ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে, যেখানে গ্রামীণ ও শহর উভয় চাহিদা দ্বারা চালিত অভ্যন্তরীণ ভোগ ভারতের অর্থনৈতিক (Deloitte) প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে (Indian Economy)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি (GST) সংগ্রহ। চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) এই প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। গত বছর অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১.৭২ লাখ কোটি টাকা। শতাংশের বিচারে এবার জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৮.৯।

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    শুক্রবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর ঠিক এক মাস আগে, সেপ্টেম্বরে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ১.৭৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ ৯.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালে এই সময় এর পরিমাণ ছিল ১১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে কেন্দ্রীয় জিএসটি, রাজ্য জিএসটি, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি এবং সেস সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে।

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে কী কী রয়েছে

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় জিএসটি (GST) ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১  কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অক্টোবর দ্বিতীয় সেরা জিএসটি সংগ্রহের মাস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। কারণ সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল এপ্রিল মাসে, আদায় হয়েছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    রিভিউয়ের মাসে, দেশীয় লেনদেন থেকে জিএসটি ১০.৬ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ১.৪২ লাখ কোটি টাকায়। আমদানি কর থেকে রাজস্ব প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ৪৫,০৯৬ কোটি টাকায়। গোটা মাসে ফেরত দেওয়া হয়েছে ১৯,৩০৬ কোটি টাকা। গত বছরের এই সময়ের তুলনায় ১৮.২ শতাংশ বেশি।

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় জিএসটি ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১ কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা হয়েছে। অক্টোবর ২০২৪-এ জিএসটি সংগ্রহ ছিল (India) দ্বিতীয় সর্বোত্তম মানের। সর্বোচ্চ সংগ্রহ এপ্রিল ২০২৪-এ ছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকার বেশি (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nobel Prize: অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন তিন মার্কিন

    Nobel Prize: অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন তিন মার্কিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার অর্থনীতিতে (Economics) নোবেল প্রাইজ (Nobel Prize) পাচ্ছেন তিনজন। সোমবার তাঁদের নাম ঘোষণা করল সুইডিশ অ্যাকাডেমি। এবার অর্থনীতিতে যাঁদের নোবেল পুরস্কার দেওয়া হবে তাঁরা হলেন, তুরস্ক বংশোদ্ভূত ড্যারন অ্যাসেমোগলু, ইংল্যান্ডের সাইমন জনসন এবং আমেরিকার জেমস এ রবিনসন। এঁরা প্রত্যেকেই আমেরিকার নাগরিক। ড্যারন ও সাইমন ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে গবেষণারত। আর জেমস শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক।

    নোবেল কমিটির বক্তব্য (Nobel Prize)

    নোবেল কমিটির (অর্থনীতি) চেয়ারম্যান জ্যাকব সভেনসন বলেন, “দুই দেশের মধ্যে আয়ের পার্থক্য কমানো এই সময়ের একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এই তিন অর্থনীতিবিদ দেখিয়েছেন, সেই অসাম্য দূর করতে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলির বড় ভূমিকা রয়েছে। যে সব দেশের সামাজিক রীতিনীতিগুলি শোষণমূলক, সেই সব সমাজ বিশেষ সমৃদ্ধিশালী হয়ে উঠতে পারে না। গবেষণার মাধ্যমে তা-ই দেখিয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। অর্থনীতিতে ২০২৪ সালের নোবেল প্রাপক তিনজনের গবেষণার বিষয় – দেশীয় সমৃদ্ধিতে সামাজিক প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা। সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি কীভাবে তৈরি হয়, সামগ্রিক সমৃদ্ধিকে কীভাবে প্রভাবিত করে, তা নিয়েই গবেষণা করেছেন এই তিন অর্থশাস্ত্রবিদ (Nobel Prize)।

    আরও পড়ুন: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    কমিটির ব্যাখ্যা

    নোবেল পুরস্কার কমিটির ব্যাখ্যা, যখন ইউরোপিয়রা বিশ্বের নানা দেশে উপনিবেশ বিস্তার করা শুরু করেছিল, তখন সেই সব সমাজের প্রতিষ্ঠানগুলিতে বদল আসে। সুবিধার জন্য সে সব দেশে নয়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলে ইউরোপিয়রাই। কিন্তু দেখা গেল, যে উপনিবেশগুলি সেই সময় সমৃদ্ধ ছিল, সেগুলি এখন দরিদ্র, আর যে উপনিবেশগুলিতে সেই সময় দারিদ্র ছিল, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। নোবেল কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, সংঘবদ্ধ সমাজের ক্ষমতা কখনও একচেটিয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতার চেয়েও বেশি শক্তিশালী। এই পরিস্থিতি এড়াতে শাসক নানা স্বল্প মেয়াদি অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেয়। তাই দীর্ঘ মেয়াদি পরিবর্তন হয় না। তখন অসাম্য ঘোচানোর একটাই বিকল্প, সেটা হল, শাসক যদি নিজেই জনগণের হাতে ক্ষমতা তুলে দেয় (Economics) অর্থাৎ ক্ষমতার হস্তান্তর ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা (Nobel Prize)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালে ভারত যখন স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবে, তখন দেশে মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা (Indian Economy)। বর্তমানে যা মাথাপিছু আয় রয়েছে, তার সাতগুণ বেড়ে যাবে আগামী ২৪ বছরে। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনই আশার কথা শোনালেন ভারতের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরণ (Chief Economic Advisor Nageswaran)।

    কী বললেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা?

    তিনি জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেও ভারত থাকবে দ্রুততম বর্ধনশীল মেজর অর্থনীতির দেশ (Indian Economy)। ২৩ জুলাই, মঙ্গলবার সংসদে চলছে বাজেট-পেশ পর্ব। তার আগে সোমবার সংসদে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা। সংসদ থেকে বেরিয়ে করেন সাংবাদিক বৈঠক। সেখানেই আশার বাণী শোনান নাগেশ্বরণ। এদিন সংসদে যে ইকনোমিক সার্ভে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হবে ৬.৫ থেকে ৭ শতাংশ।

    ভারতের মাথাপিছু আয়

    তিনি যে ভুল কিছু বলেননি, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার, ওইসিডি, ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক, এস অ্যান্ড পি, এডিবি এবং ফিচের রিপোর্টেও। এই সংস্থাগুলোও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে শতাংশের হিসেবে ভারতে বৃদ্ধির হার থাকবে ৬.৬ থেকে ৭.২ এর মধ্যে। যার অর্থ হল, নরেন্দ্র মোদির জমানায় চড়চড়িয়ে উঠছে ভারতীর অর্থনীতির উন্নতির গ্রাফ (Indian Economy)। এদিন ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট পেশের পর মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২.১২ লাখ টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে অঙ্কটা দাঁড়ায় ২৫০০-এ। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে এটাই বেড়ে গিয়ে দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকায়। তিনি জানান, গত এক দশকে ভারতে মাথাপিছু আয় বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ (Indian Economy)। প্রসঙ্গত, এই সময়টাই কেন্দ্রের কুর্সিতে রয়েছেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর কেন্দ্রের, বাজেটে জানালেন নির্মলা

    সরকারি পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে (Chief Economic Advisor Nageswaran), ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতে জিডিপির হার বেড়েছিল ৮.২ শতাংশ। তার আগের অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ছিল ৭.২ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ৮.৭ শতাংশ। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে মোদি সরকার শপথ নেওয়ার সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে ওই তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। অচিরেই জাপানকে টপকে গিয়ে ভারত চতুর্থ স্থান দখল (Indian Economy) করে নেবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী আন্তর্জাতিক একাধিক সংস্থার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Economic Survey: বাজেটের আগেই সংসদে পেশ হবে অর্থনৈতিক সমীক্ষার রিপোর্ট

    Economic Survey: বাজেটের আগেই সংসদে পেশ হবে অর্থনৈতিক সমীক্ষার রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে পেশ হবে তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Budget 2024)। তার আগের দিন সোমবার সংসদে অর্থনৈতিক সার্ভে (Economic Survey) রিপোর্ট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। ভারতীয় অর্থনীতির রিপোর্ট কার্ডও বলা যেতে পারে একে। গত অর্থবর্ষে দেশের বৃদ্ধির হার কেমন ছিল, তাও জানা যাবে এই ইকনোমিক সার্ভে থেকে।

    ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট (Economic Survey)

    প্রতি বছর কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের আগেই পেশ হয় ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট। তা থেকেই জানা যায় দেশের অর্থনীতির হাল কেমন, সমৃদ্ধিই বা কেমন, আর্থিক নীতিতে কোনও বদল হল কিনা, এই সব। সার্ভে রিপোর্টটি বানিয়েছে মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরণের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞদের একটি দল। ইকনোমিক এই সমীক্ষার রিপোর্ট থেকেই জানা যায় দেশে কর্মসংস্থানের হার কত, জিডিপি গ্রোথই বা কেমন, মুদ্রাস্ফীতি এবং বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ সম্পর্কে।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার

    ভারতের গায়ে সেঁটে গিয়েছে দ্রুততম অর্থনৈতিক উন্নয়নশীল দেশের তকমা। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের জায়গা হয়েছে পাঁচে। দীর্ঘকাল যে জায়গাটা দখলে রেখেছিল ইংল্যান্ড। বিভিন্ন সমীক্ষার সার্ভে রিপোর্ট বলছে, অচিরেই জাপানকে সরিয়ে ভারত চলে আসবে ওই তালিকার চার নম্বরে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৫ অর্থবর্ষে ভারতের (Economic Survey) অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ৭ শতাংশ। চলতি বছরের জুন মাসে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াও জানিয়েছিল, অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ৭.২ শতাংশ। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক দেখেছে, ভারতে জিডিপি বৃদ্ধির হার হতে চলেছে ৮ শতাংশ। আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, “২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে বৈশ্বিক বৃদ্ধিতে ভারতের অবদান ছিল ১৮.৫ শতাংশ।”

    আরও পড়ুন: “পৃথিবী ছিল না, নিবিড় আঁধার, তখন কেবল মা নিরাকার মহাকালী—মহাকালের সঙ্গে বিরাজ করছিল”

    বাজেট অধিবেশনে ৬টি বিল

    এদিকে, ২২ জুলাই, সোমবার শুরু হওয়া বাজেট অধিবেশনে ৬টি বিল পাশ করানোর পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রের এনডিএ সরকার। সংসদের এই অধিবেশন চলবে ১২ অগাস্ট পর্যন্ত। সংসদের উভয় কক্ষেই পেশ হবে নয়া বিলগুলি। এই বিলগুলি হল, অর্থনৈতিক বিল, বিপর্যয় মোকাবিলা (সংশোধনী) বিল, বয়লার্স বিল, বায়ুযান বিধেয়ক বিল (Budget 2024), কফি (প্রচার ও উন্নয়ন) বিল এবং রাবার (প্রচার ও উন্নয়ন) বিল (Economic Survey)।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Poverty Declines: মোদি জমানায় ভারতে দারিদ্রের হারে ব্যাপক হ্রাস, বলছে নয়া সমীক্ষা

    Poverty Declines: মোদি জমানায় ভারতে দারিদ্রের হারে ব্যাপক হ্রাস, বলছে নয়া সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়শি দেশ পাকিস্তান যখন দারিদ্রের জ্বালায় জ্বলছে, তখন ভারত থেকে ক্রমেই হঠছে গরিবি। অতিমারি-পর্বের গেরো কাটিয়েও ভারতে নিত্য কমছে দারিদ্রের হার (Poverty Declines)। ২০১১-১২ সালে ভারতে দারিদ্রের হার ছিল ২১.২ শতাংশ। সেটাই ২০২২-২৪ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৫ শতাংশে। অর্থনৈতিক থিঙ্কট্যাঙ্ক এনসিএইআরের সদ্য প্রকাশিত রিপোর্টেই (Think Tank Report) বলা হয়েছে এই কথা।

    দারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে (Poverty Declines)

    এই গবেষণাপত্রের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রি-থিঙ্কিং সোশ্যাল সেফটি নেটস ইন আ চেঞ্জিং সোশ্যাইটি’। লেখক সোনালদে দেশাই। এনসিএইআরের এই কর্তা এই গবেষণাপত্রে যে ডেটা ব্যবহার করেছেন, তা প্রকাশিত হয়েছিল ‘ওয়েভ থ্রি অফ ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে’তে। ‘ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভে ওয়ান’ এবং ‘টু’য়ের ডেটাও ব্যবহার করা হয়েছে। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২০০৪-২০০৫ সালে এবং ২০১১-১২ সালে দেশে দারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। হ্রাসের হার ৩৮.৬ থেকে কমে হয়েছে ২১.২ শতাংশ। ২০১১-১২ থেকে ২০২২-২৪ এর মধ্যে এই হার ২১.২ থেকে কমে হয়েছে ৮.৫ শতাংশ। করোনা অতিমারির চ্যালেঞ্জ সামলেও গরিবি হ্রাসে সফল হয়েছে ভারত’। প্রসঙ্গত, এই সময়সীমার একটা বড় অংশই নরেন্দ্র মোদির জমানা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন তিনি।

    ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ

    এই গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং দারিদ্র হ্রাস একটি গতিশীল আবহ তৈরি করে। যার জন্য প্রয়োজন সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রামগুলি দ্রুত কার্যকর করা। সমীক্ষাপত্রটিতে (Poverty Declines) আরও বলা হয়েছে, নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থাগুলিকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়াটা ভারতের কাছে অন্যতম প্রধান একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই পর্ব কাটিয়ে (Think Tank Report) ভারত এগিয়েছে তরতর করে।

    আর পড়ুন: হাজির বর্ষা, সঙ্গে এসেছে হরেক ব্যাধিও, কী কী রোগ হতে পারে জানেন?

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির যুগে যখন সুযোগ বেড়েছে, তখন দীর্ঘ মেয়াদি দারিদ্রের নির্ধারকগুলি কমতে পারে। বিশেষত যখন অ্যক্সিডেন্ট অফ লাইফ সম্পৃক্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয়, অসু্স্থতা এবং মৃত্যুর সঙ্গে। প্রসঙ্গত, তেন্ডুলকর কমিটির রিপোর্টে যে দারিদ্র রেখার কথা বলা হয়েছে, সেটা হল, গ্রামীণ এলাকায় ৪৪৭ টাকা, আর শহরাঞ্চলে ৫৭৯ টাকা (Poverty Declines)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Kaushik Basu: ‘‘অর্ধসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করা বন্ধ করুন’’, কৌশিক বসুকে পাঠ পড়ালেন বিশেষজ্ঞরা

    Kaushik Basu: ‘‘অর্ধসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করা বন্ধ করুন’’, কৌশিক বসুকে পাঠ পড়ালেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন হয়েছে গত দশ বছরে। মোদি জমানায় ভারতের অর্থনীতির লেখচিত্র যে ঊর্ধ্বগামী, তাও মেনে নিয়েছেন বিশ্বের অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগই। দেশ এগোচ্ছে উন্নত ভারতের স্বপ্ন বুকে নিয়ে। এহেন আবহে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বেকারত্বকেই হাতিয়ার করছেন বিরোধীরা। এবার তাতে ইন্ধন জোগালেন প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুও (Kaushik Basu)।

    নেটিজেনদের নিশানায় অর্থনীতিবিদ (Kaushik Basu)

    তার পরেই তাঁকে নিশানা করেছেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা। তাঁরা বলছেন, “ভুল তথ্য দেবেন না, বিপথে চালিত করবেন না। দেশে বেকারত্বের হার মাত্রই দু’শতাংশ।” বুধবার কৌশিক সরকারকে অনুরোধ করেছেন ভারতে ক্রমবর্ধমান বেকারত্বে রাশ টানতে। তিনি বলেন, “সিএমআইই-র সাম্প্রতিক ডেটা থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতের যুব বেকারত্বের হার পৌঁছে গিয়েছে অ্যালার্মিং লেভেলে। বর্তমানে এর হার ৪৫.৪ শতাংশ, বিশ্বের মধ্যে সব চেয়ে বেশি।”

    কী বলেছেন কৌশিক বসু?

    কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন অর্থনীতির পাঠ দেন কৌশিক (Kaushik Basu)। তিনি বলেন, “দেশের স্বার্থে আমরা অবশ্যই স্লোগানের আড়ালে লুকিয়ে যাব না। রাজনীতিকে সরিয়ে রাখব এক পাশে। এবং উপযুক্ত পদক্ষেপ করব।” কৌশিকের মন্তব্যে সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে সমালোচনার ঝড়। সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার সাথী বেল্লাম লিখেছেন, “যে ৪৫ শতাংশ বেকারত্বের কথা আপনি বলছেন, এরা ২০-২৪ বছর বয়সী। এদের অধিকাংশই এখনও পড়াশোনা করছেন। ৩০ এর ওপরে যাঁদের বয়স, তাঁদের ক্ষেত্রে বেকারত্বের হার মাত্র ২ শতাংশ। এর অর্থ হল, পড়াশোনা শেষ করে অধিকাংশই কাজ পেয়ে যাচ্ছেন।”

    কৌশিকের ৪৫ শতাংশ বেকারত্ব তত্ত্বের দাবি ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন এক প্রবীণ টেকনোক্র্যাট অ্যান্ড সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারও। সাথীর মতো তিনিও জানিয়ে দিয়েছেন যে ৪৫ শতাংশ বেকারত্বের কথা বলা হচ্ছে, তারা সবাই ২০-২৪ বছর বয়সী। যাঁদের সিংহভাগই পড়াশোনা করছেন। তিনি লিখেছেন, “৩০ বছর এবং তার ওপরে যাঁদের বয়স, তাঁদের ক্ষেত্রে বেকারত্বের হার মাত্র ২ শতাংশ। এই একই রিপোর্ট অনুযায়ী, আপনি উদ্ধৃতি দিচ্ছেন। অপপ্রচারের চূড়ান্ত (Kaushik Basu)।”

    আর পড়ুন: ভারতীয় অর্থনীতি পজিটিভ, জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Budget 2024: ষষ্ঠতম বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কোথায় শুনবেন তাঁর ভাষণ

    Budget 2024: ষষ্ঠতম বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কোথায় শুনবেন তাঁর ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ জানুয়ারি, বুধবার শুরু হচ্ছে বাজেট অধিবেশন। চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Budget 2024) পেশ হবে। লোকসভা নির্বাচন থাকায় পূর্ণাঙ্গ বাজেট নয়, পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের পর নয়া সরকার গঠিত হলে পেশ হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট।

    বাজেট অধিবেশন

    বুধবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণ দিয়ে শুরু হবে অধিবেশন। পরের দিন বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এটি তাঁর ষষ্ঠতম বাজেট। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সচরাচর বড় কোনও ঘোষণা করে না কোনও সরকারই। তবে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা হতে পারে। তাই বাজেট বক্তৃতায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী কী বলেন, সেদিকেই তাকিয়ে তামাম ভারত। বৃহস্পতিবার লোকসভায় বাজেট (Budget 2024) পেশ করবেন নির্মলা। তাঁর বক্তৃতা শুরু হবে বেলা ১১টায়।

    কোথায় দেখবেন?

    সম্প্রচারিত হবে সংসদ টিভি এবং দূরদর্শন নিউজে। অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইটে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা শেয়ার করবে পিআইবি। এনডিটিভি এবং এর সমস্ত নেটওয়ার্ক চ্যানেলেও সম্প্রচারিত হবে নির্মলার বাজেট ভাষণ। এনডিটিভির অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলেও সম্প্রচারিত হবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ভাষণ। বাজেট বক্তৃতা শেষে কেন্দ্রীয় বাজেটের সব নথি মিলবে অফিসিয়াল ওয়েবসইট এবং মোবাইল অ্যাপে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা গুগল প্লে থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন। যাঁরা আইওএস ব্যবহার করেন, তাঁরা এটি দেখতে পাবেন অ্যাপ স্টোরে।

    আরও পড়ুুন: সিল খোলা হোক জ্ঞানবাপীর ওজুখানার, উঠল এএসআই সমীক্ষার দাবিও

    চাকরিজীবীদের পাশাপাশি আসন্ন অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সুখবর পেতে পারেন কৃষকরা। দ্বিগুণ করা হতে পারে পিএম কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পে কেন্দ্রীয় অর্থ সাহায্য। মহিলাদের নিয়ে একাধিক বড় ঘোষণাও করা হতে পারে আসন্ন ভোট অন অ্যাকাউন্টে। কমানো হতে পারে পেট্রোল-ডিজেলের দাম।

    ইতিমধ্যেই কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ নিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ, পেট্রোলিয়াম, বিদ্যুৎ ও আবাসন খাতকে জিএসটির পরিকাঠামোর অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব সহ বেশ কয়েকটি বিষয় সুপারিশ করেছে। ক্যাপেক্স ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ১২ লক্ষ কোটি টাকা করার পাশাপাশি একটি পূর্ণাঙ্গ মিনিস্ট্রি অফ ইনভেস্টমেন্ট তৈরি করার বিষয়েও সুপারিশ করা হয়েছে (Budget 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Foreign Exchange: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    India Foreign Exchange: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার (India Foreign Exchange)। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ৯.১১ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৬১৫.৯৭ বিলিয়ন ডলার।

    বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    এর আগের সপ্তাহেই (যেটি শেষ হয়েছে ৮ ডিসেম্বর) বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ৬০৬.৮৬ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছিল ৬১৫.৯৭ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, গত বছর থেকে বিশ্বব্যাপী নানা ঘটনার প্রভাবের আবহেও অটুট ছিল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার। প্রসঙ্গত, ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের মধ্যে রয়েছে কারেন্সি অ্যাসেটস, সোনার মজুত, স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার দেশের জমা রাশির পরিমাণ।

    ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটস

    দেশে বৈদেশিক মুদ্রা ভান্ডারের (India Foreign Exchange) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটস। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে এই অ্যাসেট ৮.৩৪ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫৪৫.০৪ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, ডলারের নিরিখে ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটের মধ্যে ইউরো, পাউন্ড এবং ইয়েনের মতো অ-মার্কিন বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যমাণও হিসেবে ধরা হয়েছে। শুক্রবার প্রকাশিত হয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তথ্য। সেই তথ্য থেকেই জানা গিয়েছে, মজুত সোনার মূল্য ৪৪৬ মিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৪৭.৫৭৭ বিলিয়ন ডলার। বেড়েছে স্পেশাল ড্রয়িং রাইটসও। ১৩৫ মিলিয়ন ডলার বেড়ে স্পেশাল ড্রয়িং রাইটসের পরিমাণ হয়েছে ১৮.৩২৩ বিলিয়ন ডলার। সঞ্চয়ের পরিমাণ বেড়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারেও। এখানে মজুতের পরিমাণ ১৮১ মিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫.০২ বিলিয়ন ডলার।

    আরও পড়ুুন: শিশির অধিকারীকে ‘গুরুদেব’ সম্বোধন, শো-কজ খেলেন তৃণমূল চেয়ারম্যান

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে যে দেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ক্রমেই স্ফীত হচ্ছে, তা প্রমাণ হয়েছে বারংবার। ২০১৪ সালে তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন বৃহত্তর অর্থনৈতিক শক্তির দেশের তালিকায় ভারতের স্থান ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে ওই তালিকায় ভারতের স্থান পাঁচ নম্বরে। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা ব্রিটেনের দখলে ছিল। সম্প্রতি ব্রিটেনকে সরিয়ে জায়গাটি দখল করে মোদির ভারত। দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে অচিরেই, দিন কয়েক আগে সেই ইঙ্গিত মিলেছে প্রধানমন্ত্রীর কথায়ও। তিনি বলেছিলেন, অচিরেই ভারত পরিণত হবে বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তির দেশে (Indias Foreign Exchange)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share