Tag: economy

economy

  • IMF Forecast: বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো, বলছে আইএমএফ

    IMF Forecast: বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে করোনার ধাক্কা লেগেছে অর্থনীতিতেও। পৃথিবীর নানা দেশ ভুগছে অর্থনৈতিক সংকটে। এর মধ্যেই আশার আলো দেখা গিয়েছে ভারতীয় অর্থনীতিতে। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে মোদির (PM Modi) ভারত। দীর্ঘ দিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ইংল্যান্ড। ভারতের (India) অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, বিভিন্ন সময় তা জানিয়েছে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। এবার প্রায় একই কথা জানাল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও (IMF Forecast)।

    আইএমএফ…

    শুক্রবার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের এক পদস্থ আধিকারিক জানান, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত একটা উজ্জ্বল চিহ্নের মতো। ভারত যে সংস্কার শুরু করেছে, তা সাহায্য করবে গ্রোথ পোটেনসিয়ালিটির ক্ষেত্রে। এদিন একটি বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্টোয়েনেট্টি শেহ বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত আজ উজ্জ্বল চিহ্নের মতো। তিনি বলেন, ভারতের প্রয়োজন রফতানি বাড়ানো। জব-রিচ ম্যানুফ্যাকচারিং এক্সপোর্ট করা প্রয়োজন। উৎপাদন বাড়াতে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো উন্নয়নেরও প্রয়োজন। তিনি বলেন, এটা করতে পারলেই ভারত প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধি এবং এক্সপোর্ট পারফরমেন্স আরও শক্তপোক্ত করতে পারবে।

    প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (IMF Forecast) আগাম জানিয়েছিল ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধি হবে ৬.৮ শতাংশ। আগামী অর্থবর্ষে যা কমে হবে ৬.১ শতাংশ। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ওই পদস্থ আধিকারিক জানান, ভারতের বিশ্বমানের ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো সে দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে নানাভাবে সুবিধা করে দিচ্ছে। তার সুবিধা নিচ্ছেন সে দেশের সাধারণ মানুষও। তিনি বলেন, স্ট্রাকচারাল রিফর্ম এজেন্ডার ক্ষেত্রে ভারত গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি করছে। এবং এর উন্নতিকরণ ভারতকে সাহায্য করবে তার গ্রোথ পোটেনশিয়ালিটি খুলতে। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, দেশটির (ভারত) আরও উচ্চাকাঙ্খী হওয়া প্রয়োজন। অন্তত রাজস্ব ক্ষেত্রে। নজর দিতে হবে জিএসটি এবং আয়কর ক্ষেত্রে।

    তিনি জানান, গত দু দশকে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল এবং শ্রীলঙ্কায় দ্রারিদ্র কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এই সময়সীমার মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন থেকে তা কমে হয়েছে ২৫০ মিলিয়ন। এবং এখন আর দ্রারিদ্র দূরীকরণকে মেনে নেওয়া হয় না ওই দেশগুলিতে। সেই কারণেই নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন নীতি।

     

  • Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে ভারত। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। সম্প্রতি ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠেছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় মুক্ত ৬ বন্দির জীবন এবার কোন পথে?

    কী বলেছেন অর্থমন্ত্রী?

    শুক্রবার দিল্লিতে একটি মার্কিন-ভারত ব্যবসা ও বিনিয়োগ সুযোগ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বে যে দেশগুলির অর্থনীতি দ্রুততার সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের মধ্যে অন্যতম। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে এবং আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরে বিশ্বের শীর্ষ তিন অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলির মধ্যে ভারত একটি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।” দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে তিনি এদিন সরকারের তরফে নেওয়া বেশ কিছু প্রকল্পের কথা বলেন। তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI), পিএম গতিশক্তি প্রোগ্রাম ও  সেমিকন্ডাক্টর মিশনের কথা উল্লেখ করেছেন।

    অর্থমন্ত্রী বলেন, “ভারত ১০০ কোটির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট , ১০০ কোটির বেশি মোবাইল ফোন ও ডিজিটাল পরিচয় (আধার)-র মাধ্যমে একটি সম্পূর্ণ নতুন ডিজিটাল অর্থনীতি তৈরি করেছে।” তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি যথেষ্ট অনিশ্চিত। কিন্তু সেই নেতিবাচক প্রভাব ভারতীয় অর্থনীতির উপরে পড়েনি। কারণ, কৃষি সহায়ক ভাল বৃষ্টিপাত, বেসরকারি বিনিয়োগ, কর্পোরেট ক্ষেত্রের ভাল অর্থনৈতিক ফল, ভোক্তা এবং ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর আত্মবিশ্বাস এবং সর্বোপরি কোভিড সংক্রমণের ছায়া ক্রমশ সরে যাওয়া, এই এতগুলো বিষয় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির নেপথ্যে কাজ করে চলেছে।

    প্রসঙ্গত, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনের ইন্ডেক্সের (IIP) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ভারতের শিল্পক্ষেত্রে ৩.১ শতাংশ অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হয়েছে। এদিকে ভারতের বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতি হওয়া নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করেছিল মর্গ্যান স্ট্যানলি। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতের বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ার পথে কোনও বাধা নেই। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে জাপান ও জার্মানিকে ছাপিয়ে যাবে ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত তৃতীয় বৃহত্তম স্টক মার্কেটও হয়ে উঠবে। এই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারত ইতিমধ্যেই দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতি। গত কয়েক দশক ধরেই ভারতের জিডিপি ৫.৫ শতাংশের উপরে রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

          

     

     

  • Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেও দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির (Fastest Growing Economy) দেশ হতে চলেছে ভারত (India)। মুদ্রাস্ফীতির হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও ভারত দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হবে। সরকারি একটি  সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ স্বয়ং জানিয়েছিলেন, ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের বাকি দেশগুলোর তুলনায় যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন এজেন্সি ভারতীয় অর্থনীতিকে যথেষ্ট উচ্চস্থানে রেখেছে। তিনিও জানিয়েছিলেন, এই মুহূর্তে ভারত সারা বিশ্বের মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধির অর্থনীতির দেশ।

    আরও পড়ুন : ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    ভারতীয় মুদ্রার দাম ক্রমশ পড়ছে। ক্রমেই নিম্নগামী টাকার দর। জানা গিয়েছে, এক মার্কিন ডলারের তুলনায় তা পৌঁছে গিয়েছে ৮০ টাকায়। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)। শতাংশের হিসেবে ৮। তার পরেও ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে দেশবাসীকে উদ্বেগে থাকতে নিষেধ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেছিলেন, টাকার দর পড়ছে ঠিকই, তবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বেশ ভাল অবস্থায় রয়েছে।

    আরও পড়ুন :বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    সরকারি ওই সূত্রের খবর, মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়লেও, ভারতীয় অর্থনীতি চলছে সংস্কারের পথে। মুদ্রাস্ফীতির হার কমাতে নিরন্তর পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংককেও। মুদ্রাস্ফীতি টানা ছ মাস ধরে টলারেন্স লেভেল ছয় শতাংশের ওপরে রয়েছে।  

    সরকারি ওই সূত্রই জানাচ্ছে, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির এই হার এখনই কমে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। অন্ততঃ এ বছর এবং তার পরের বছর। বাণিজ্য ঘাটতি স্ফীত হওয়া সত্ত্বেও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট (CAD) ক্রমেই এগিয়ে চলেছে। সরকারের নিজস্ব যে ধার রয়েছে, সেই বাবদ খরচের ওপর প্রতিনিয়ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। স্ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যাপারেও সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে দাবি ওই সূত্রের।

     

LinkedIn
Share