Tag: ED raids

ED raids

  • ED raids: সাতসকালে পশ্চিমবঙ্গ-ঝাড়খণ্ড জুড়ে ইডির হানা, কয়লা ব্যবসায়ীদের ৪০টি ঠিকানায় তল্লাশি

    ED raids: সাতসকালে পশ্চিমবঙ্গ-ঝাড়খণ্ড জুড়ে ইডির হানা, কয়লা ব্যবসায়ীদের ৪০টি ঠিকানায় তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ড জুড়ে বড়সড় তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি বা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED raid)। শুক্রবার সকাল থেকেই কয়লা কেলেঙ্কারিতে (coal scam) দুই রাজ্য মিলিয়ে প্রায় ৪০টির বেশি ঠিকানায় হানা দিয়েছে এই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (West Bengal and Jharkhand)। আসানসোল, পুরুলিয়া, কলকাতার কয়েকটি এলাকা থেকে শুরু করে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ – সব জায়গাতেই অভিযানে নেমেছেন ইডির আধিকারিকরা। তাঁদের সহায়তায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। লক্ষ্য মূলত কয়লা ব্যবসায়ী লালবাবু সিং ও তাঁর ভাই কুম্ভনাথ সিং-এর একাধিক ঠিকানা।

    রাজ্যের কোথায় কোথায় তল্লাশি

    শুক্রবার সকাল থেকে একসঙ্গে রাজ্যের ২৫টি জায়গায় তল্লাশি শুরু করেছেন ইডি আধিকারিকরা। কলকাতা-সহ পুরুলিয়া, আসানসোল, দুর্গাপুরে তল্লাশি চলছে। সূত্রের খবর, কয়লা পাচার সংক্রান্ত (coal smuggling) মামলায় এই তল্লাশি চালাচ্ছেন ইডি আধিকারিকরা। বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে কয়লা মাফিয়ার (ED raid) বাড়িতেও চলছে তল্লাশি। এদিন সকালে সল্টলেকের দুটি জায়গায় পৌঁছে যান ইডি আধিকারিকরা। সল্টলেকে সেক্টর-২তে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ইডি আধিকারিকরা বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি চালাতে শুরু করেন। সল্টলেকের একে ব্লকেও এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। সল্টলেকের একে ব্লকে ২২৫ নম্বর বাড়িতে সকাল সকাল পৌঁছে যান ইডির আধিকারিরকরা, সিজে ব্লকের এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে চলে তল্লাশি। বাড়ির মালিকের নাম নরেন্দ্র খারকা। বাইপাস সংলগ্ন একটি আবাসনেও চলছে অভিযান। হাওড়ার সলপ মোড়েও এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে চলছে তল্লাশি। দেখা যায়, অফিসাররা পৌঁছে গেলেও অধিকাংশ অফিস ও বাড়ির মূল গেটে তালা।

    এক যোগে দুই রাজ্যে অভিযান

    কয়লা পাচার মামলায় (coal smuggling) তদন্ত চালাচ্ছে ইডি (ED raid)। সম্প্রতি সিবিআই আদালতে ইডি জানিয়েছিল, কয়লা পাচার মামলায় খুব শীঘ্রই সামনে আসবে প্রভাবশালীদের নাম। তারপরই এদিন রাজ্যের ২৫ জায়গায় একসঙ্গে হানা দিল ইডি। ঝাড়খণ্ডের ধনবাদ এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় মোট ১২ জায়গায়ও অভিযান শুরু করেছে ইডি। এর মধ্যে সকাল ৬টা থেকে বিসিসিএল (BCCL)-এর ঠিকাদার ও বড় কয়লা ব্যবসায়ী এলবি সিংয়ের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিও রয়েছে। ​জানা গিয়েছে, ইডির এই অভিযান বিসিসিএলর বিভিন্ন টেন্ডারে অনিয়ম ও দুর্নীতির মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত। ​এছাড়াও, ইডি-র কলকাতা টিম পশ্চিমবঙ্গেও কয়লা ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ঠিকাদার, পরিবহনকারী এবং ইসিএল (ECL)-এর আধিকারিকদের ঝাড়খণ্ডের আস্তানাগুলিতে সমান্তরালভাবে তল্লাশি চালাচ্ছে।

    লালবাবুদের ডেরায় হানা

    ইডি (ED raid) সূত্রের দাবি, কয়লা রফতানিতে (coal scam) দুর্নীতি ও আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত অসঙ্গতির অভিযোগের ভিত্তিতেই এই তল্লাশি অভিযান। লালবাবুদের সংস্থার অধীনে রাষ্ট্রায়ত্ত বিসিসিএল-এর খনি থেকে কয়লা উত্তোলনের ঠিকা রয়েছে। তা নিয়েই দুর্নীতির সূত্রপাত। উল্লেখ্য, প্রায় দশ বছর আগে বিসিসিএল-এর টেন্ডার সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগে সিবিআই লালবাবুর বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়েছিল। তখন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের দিকে গুলি চালানোর অভিযোগও উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এবার সেই লালবাবু সিং-এর ঠিকানাতেই হানা দিল আর এক কেন্দ্রীয় সংস্থা, ইডি। প্রসঙ্গত, ঠিকাদার এলবি সিংয়ের সংস্থায় এর আগে আয়কর বিভাগও অভিযান চালিয়েছিল। সেই সময় ১০০ কোটি টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল।

  • ED Raids: নজরে এসএসসির ‘মিডলম্যান’ সেই প্রসন্ন, ইডির হানা পুরুলিয়াতেও, ১০০ কোটির লেনদেনের অভিযোগ

    ED Raids: নজরে এসএসসির ‘মিডলম্যান’ সেই প্রসন্ন, ইডির হানা পুরুলিয়াতেও, ১০০ কোটির লেনদেনের অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের (Prasanna Roy) শ্বশুরবাড়িতেও হানা দিয়েছে ইডি। সোমবার সকালে পুরুলিয়ার নিমটাঁড় এলাকায় ইডির (ED Raids) একটি দল তল্লাশি অভিযান চালাতে যায়। অভিযোগ, কয়েক বছর আগে প্রসন্ন রায়ের শ্বশুরবাড়ির তিন বোন একসঙ্গে প্রাথমিকে চাকরি পেয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে দু’জন সম্পর্কে প্রসন্নের শ্যালিকা হন। স্থানীয়দের মতে, ওই নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যই প্রসন্নের শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলছে ইডি। প্রসন্ন রায় বর্তমানে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন। একসময় রংমিস্ত্রি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন তিনি। কিন্তু বর্তমানে তাঁর বিপুল সম্পত্তির পরিমাণ দেখে রীতিমতো চমকে গেছেন তদন্তকারীরা।

    ১০০ কোটি টাকার চাকরি বিক্রি (ED Raids)

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রসন্ন রায়ের হাত ধরে প্রায় ১০০ কোটি টাকার চাকরি বিক্রির অভিযোগ রয়েছে (ED Raids)। পুরুলিয়া শহরের নিমটাঁড় এলাকায় অবস্থিত প্রসন্ন রায়ের (Prasanna Roy) শ্বশুরবাড়িতে থাকেন তাঁর শ্যালক শুভম মঙ্গল। সোমবার সকাল ৭টা নাগাদ সেখানে পৌঁছে যায় ইডির ছয় সদস্যের একটি দল। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। সকাল থেকে সেখানেই টানা তল্লাশি চলে।

    শান্তিপ্রসাদ সিংহ ও পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ

    প্রসন্ন রায়ের নাম এসেছিল এসএসসি মামলায় উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন প্রধান শান্তিপ্রসাদ সিনহার ঘনিষ্ঠ ‘মিডলম্যান’ হিসেবে। অভিযোগ, রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ ছিল। এই মামলায় সিবিআই তাঁকে প্রথম গ্রেফতার করে। পরে তিনি সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পান। তবে পরে ইডি আবার তাঁকে গ্রেফতার করে। ইডির দায়ের করা চার্জশিটে প্রসন্ন রায়ের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে (ED Raids)। জিজ্ঞাসাবাদে ইডিকে তিনি জানান, চাষাবাদের মাধ্যমে তিনি ২৬ কোটি টাকার বেশি আয় করেছেন।

    ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    কেন্দ্রীয় সংস্থা তাঁর নামে একাধিক কোম্পানির খোঁজ পেয়েছে। প্রসন্ন, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের নামে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে, যেগুলিতে বিপুল পরিমাণ টাকা লেনদেন হয়েছে। ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ইডি প্রসন্ন রায়ের প্রায় ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। বাজেয়াপ্ত সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে হোটেল, রিসর্ট এবং একাধিক সংস্থা। এই মামলার তদন্তে আরও তথ্য সংগ্রহ করতে এ বার প্রসন্ন রায়ের শ্বশুরবাড়িতেও অভিযান চালাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

  • ED Raids: এসএসসি মামলায় জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়িতে হানা ইডির, এবার ঝোপে ফোন ছুড়লেন তৃণমূল বিধায়ক

    ED Raids: এসএসসি মামলায় জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়িতে হানা ইডির, এবার ঝোপে ফোন ছুড়লেন তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের তেড়েফুঁড়ে নামল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED Raids)। সোমবার সকাল থেকেই রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান। কলকাতা সহ একাধিক জেলায় ইডির অভিযান চলেছে। সূত্র অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম জেলাতেও ইডির তল্লাশি অভিযান চলছে। মুর্শিদাবাদের বড়ঞা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে ইডি (SSC Recruitment Case)। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গিয়েছে, জীবনকৃষ্ণ সাহা নিজেও বাড়িতেই উপস্থিত রয়েছেন। ইডির অন্তত পাঁচ আধিকারিক তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।

    সাঁইথিয়াতে জীবনকৃষ্ণের পিসির বাড়িতে চলছে ইডি হানা (ED Raids)

    শুধু তার নিজের বাড়ি নয়, জীবনকৃষ্ণ সাহার শ্বশুরবাড়িতেও হানা দিয়েছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা (ED Raids)। একইসঙ্গে অভিযান চলছে বীরভূম জেলার সাঁইথিয়া পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর মায়া সাহার বাড়িতেও। জানা যাচ্ছে, মায়া সাহা সম্পর্কে জীবনকৃষ্ণ সাহার পিসি হন। এর আগেও এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জীবনকৃষ্ণ সাহার নাম উঠে এসেছিল। সেই সময় সিবিআই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। সিবিআই হানার সময় জীবনকৃষ্ণ মোবাইল ফেলে দেন পুকুরে। মোবাইল ফোন উদ্ধার হয় দু’দিন পর। তারপর তাঁকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল। পরে ২০২৪ সালে তিনি জামিনে মুক্ত হন। বর্তমানে তিনি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী জামিনে রয়েছেন। এবার তাঁর আত্মীয়র বাড়িতেও হানা দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ঝোপে ফোন ছুড়ে ফেললেন জীবনকৃষ্ণ, এবারেও হল না রক্ষা

    সূত্রের মারফত আরও জানা গিয়েছে, শুধুমাত্র জেলাগুলিতেই নয়, কলকাতার একাধিক এলাকাতেও ইডির অভিযান (ED Raids) চলছে। প্রতিটি অভিযানে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রয়েছে (SSC Recruitment Case)। সোমবার সকালেই মুর্শিদাবাদের জীবনকৃষ্ণ সাহার গ্রামের বাড়ির সামনে দুটি গাড়ি এসে দাঁড়ায়—একটিতে ছিলেন ইডির আধিকারিকরা (ED Raids), অন্যটিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। প্রথমে গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলা হয়। সূত্রের দাবি, এ বার ইডিকে দেখে পালানোর চেষ্টা করেন জীবনকৃষ্ণ। কেন্দ্রীয় সংস্থার তিন জওয়ান তাঁকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন। অভিযোগ, পালানোর সময় বাড়ির পিছনের ঝোপে একটি মোবাইল ফেলে দিয়েছেন তিনি। পরে তা উদ্ধার করা হয়েছে। এরপর ইডির পাঁচ সদস্যের তদন্তকারী দল বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে এবং জীবনকৃষ্ণ সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। সম্প্রতি এই মামলাতেই নিউটাউনে ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের বাড়িতেও হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। ইডির আরও একটি দল পৌঁছে যায় পুরুলিয়ায় দুর্নীতি মামলায় জড়িত প্রসন্ন রায়ের শ্বশুরবাড়িতে। পাশাপাশি,  তল্লাশি চলেছে বড়ঞার এক ব্যাঙ্ক কর্মীর বাড়িতেও।

  • ED Raids: চিটফান্ডকাণ্ডে ফের সক্রিয় ইডি, কলকাতার নিউ আলিপুর, জোকায় চলছে অভিযান

    ED Raids: চিটফান্ডকাণ্ডে ফের সক্রিয় ইডি, কলকাতার নিউ আলিপুর, জোকায় চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিটফান্ড দুর্নীতি মামলায় সকাল থেকে কলকাতা ও শহরতলির একাধিক জায়গায় ইডি হানা (ED Raids)। মঙ্গলবার সাতসকালে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা পৌঁছে যায় নিউ আলিপুরের প্রয়াগ গোষ্ঠীর ফ্ল্যাটে। তল্লাশি অভিযান শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রসঙ্গত এর আগেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন প্রয়াগ গোষ্ঠীর (Chit Fund Case) কর্ণধার বাসুদেব বাগচী এবং তাঁর ছেলে। এই সংস্থার বিরুদ্ধে আমানতকারীদের টাকা নয় ছয় সমেত অন্যান্য আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার একইসঙ্গে তল্লাশি চলছে (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) জোকার একটি ঠিকানাতেও।

    ২০১৭ সালে সিবিআই গ্রেফতার করেছিল বাসুদেবকে

    জানা গিয়েছে, আর্থিক দুর্নীতির (ED Raids) অভিযোগে ২০১৭ সালের ১৫ মার্চ প্রয়াগ গোষ্ঠীর কর্ণধার বাসুদেব বাগচী ও তাঁর ছেলে অভীককে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালে দিল্লিতে ব্যবসা শুরু করে প্রয়াগ গোষ্ঠী। ২০১৭ সালের পর ফের একবার এই সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্তে নামতে দেখা গেল ইডিকে। জানা গিয়েছে, নিউ আলিপুরের সাহাপুর কলোনিতে একটি আবাসনে তল্লাশি অভিযানে পৌঁছন ইডির অফিসাররা। এই আবাসনেরই ফিফথ ফ্লোরে অর্থলগ্নি ওই সংস্থার ডিরেক্টর থাকেন। তাঁরই বাড়িতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

    তৃণমূল আমলে রমরমা

    প্রসঙ্গত,  প্রয়াগ নামক এই সংস্থা (ED Raids) রেজিস্টার হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। এরপর এটি অর্থলগ্নি সংস্থা হয়ে ওঠে ২০০২ সালে। এর আগে এই ঘটনার তদন্ত করে সিবিআই। সিবিআই তদন্তে উঠে আসে এই সংস্থার সব থেকে বেশি বাড়বাড়ন্ত হয়েছিল রাজ্যে সরকার পালাবদলের পর। ২০১৩ সালে সারদাকাণ্ড প্রকাশ্যে আসে। এর পরে প্রয়াগ নামক এই ভুয়ো অর্থ লগ্নি সংস্থাও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার স্ক্যানারে আসে। প্রায় দু হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয় বলে অভিযোগ। ২০১২ সালে একাধিক হোটেল-রিসর্ট চালু হয় সেই আমানতকারীদের গচ্ছিত টাকায়। সেই বছরেই জোকায় ম্যানেজমেন্ট কলেজের কাছে ৭০ বিঘা জমির ওপর এই সংস্থা (ED Raids) তৈরি করে অ্যারিস্ট্রো ক্লাব নামে একটি সুবিশাল বিলাসবহুল রিসর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED at Sudipta Roy House: দুর্নীতি তদন্তে তৃণমূলের চিকিৎসক-নেতা সুদীপ্ত রায়ের বাড়ি, নার্সিংহোমে অভিযান ইডির

    ED at Sudipta Roy House: দুর্নীতি তদন্তে তৃণমূলের চিকিৎসক-নেতা সুদীপ্ত রায়ের বাড়ি, নার্সিংহোমে অভিযান ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar Incident) আর্থিক দুর্নীতি মামলার তদন্তে আরও তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজ্যের ৬ জায়গায় হানা দিয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। তৃণমূলের চিকিৎসক নেতা সুদীপ্ত রায়ের (ED at Sudipta Roy House) উত্তর কলকাতার ঠিকানায় অভিযান চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। তল্লাশি চলছে সুদীপ্তের নার্সিংহোম ও বাংলোতেও। বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে এক ওষুধ ব্যবসায়ীর বাড়িতেও হানা দিয়েছে ইডি। এর আগে, গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার এই মামলাতেই সুদীপ্ত রায়ের দুয়ারে পৌঁছেছিল অপর কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই। দীর্ঘ তল্লাশি চলে। এবার অ্যাকশনে ইডি।

    সকাল সকাল সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে ইডি-অভিযান (ED at Sudipta Roy House)

    সুদীপ্ত রায় শ্রীরামপুরের তৃণমূল বিধায়ক। পাশাপাশি আরজি করের (RG Kar Incident) রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। তিনি রাজ্যের হেল্‌থ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের সদস্য এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রাক্তন সভাপতিও বটে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সিঁথির মোড়ের কাছে বিটি রোডের ধারে সুদীপ্তর বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআইয়ের একটি তদন্তকারী দল। আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন, সেই তালিকায় ছিলেন তৃণমূলের এই চিকিৎসক নেতাও। এদিন সকাল ৬টা ৪৫ নাগাদ ইডির একটি টিম সুদীপ্ত রায়ের সিঁথির মোড়ের বাড়ি ও নার্সিংহোমে এসে পৌঁছয়। ভিতরে রয়েছেন সুদীপ্ত রায়ও। হুগলির দাদপুরের দাঁড়পুর গ্রামে সুদীপ্ত রায়ের বাংলোতেও চলছে ইডি অভিযান (ED at Sudipta Roy House)।

    আরও পড়ুন: চাপের কাছে নতিস্বীকার সরকারের, জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি এখনই উঠছে না

    সাতসকালে সন্দীপ জৈনের বাড়িতে ইডি, কে তিনি?

    অন্যদিকে, এদিন সকালে বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে সন্দীপ জৈনের বাড়িতে পৌঁছয় ইডি। আরজি করে (RG Kar Incident) মেডিক্যালের ইক্যুয়েপমেন্ট সাপ্লাই করতেন সন্দীপ জৈন। সেখান থেকে কমিশন পেতেন সন্দীপ ঘোষ বলেও অভিযোগ। সেই তদন্তেই বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে সন্দীপ জৈনের বাড়ি ও অফিসে ইডি তল্লাশি চালাচ্ছে। সন্দীপ জৈনের কোম্পানির নাম শ্রী ইয়স ট্রেডিং কোম্পানি। মঙ্গলবারই সুপ্রিম কোর্টে আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের মামলার শুনানি রয়েছে। শীর্ষ আদালতে সেই শুনানির কয়েক ঘণ্টা আগেই আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে অভিযানে নামল ইডি (ED at Sudipta Roy House)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি! সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন জায়গায় হানা ইডির

    RG Kar: আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি! সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন জায়গায় হানা ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের আর্থিক দুর্নীতির মামলায় ফের তেড়েফুঁড়ে নেমেছে ইডি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কলকাতার তিন জায়গায় চলছে তল্লাশি অভিযান। সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। এদিনে সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ টালা এলাকার একটি বহুতল আবাসনে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা (ED Raids)। সূত্রের খবর, ওই আবাসনেরই পাঁচ তলায় থাকেন সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী চন্দন লৌহ। সেখানেই চলছে তল্লাশি অভিযান। এছাড়া, কালিন্দীর একটি ঠিকানাতেও পৌঁছে গিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। সেখানে দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায়ের নামে এক ব্যক্তির অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি।

    কে এই চন্দন লৌহ?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ চন্দনের ফ্ল্যাটে পৌঁছান ইডি আধিকারিকরা (RG Kar)। সে সময় ফ্ল্যাটেই ছিলেন চন্দন। তিনি দরজা খুলে দেন। তবে আজ বুধবারই প্রথম নয় এর আগে ২৫ অগাস্ট ওই একই ফ্ল্যাটে তল্লাশি অভিযানে গিয়েছিল সিবিআই। আজ, বৃহস্পতিবার গেল ইডি। জানা যায়, আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালের প্রাক্তন সুপার আখতার আলির অভিযোগপত্রে নাম ছিল চন্দনের স্ত্রী ক্ষমা লৌহের। অভিযোগ ওঠে আরজি কর হাসপাতাল চত্বরে ক্যাফেটেরিয়া খোলার জন্য নিয়ম বহির্ভূতভাবে টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া হয়েছিল চন্দনের স্ত্রীকে। চন্দন লৌহ আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। আরজি কর হাসপাতালের একাধিক আর্থিক দুর্নীতিতেও জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে চন্দন লৌহর বিরুদ্ধে।

    কালিন্দীতে রয়েছে অকটেন মেডিক্যালের অফিস (RG Kar)

    অন্যদিকে, কালিন্দী হাউসিং এস্টেটে ইডি পৌঁছেছে অকটেন মেডিক্যালের অফিসে (ED Raids)। জানা গিয়েছে, দুই বছর আগেই অফিস শুরু হয়। দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায় নামের এক ব্যক্তি এই অফিসের মালিক। সার্জিক্যাল মেশিন সাপ্লাইয়ের কাজ করে দেবদত্ত চট্টোপাধ্যায়ের অফিস। আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে এই কোম্পানি থেকে কিছু মেশিন কেনা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, মেশিনের যা বাজার দর তার থেকে বেশি দামে কেনা হয়েছিল। নথি খতিয়ে দেখতে সেখানে তল্লাশি চলছে। এছাড়াও চিনার পার্কে সন্দীপ ঘোষের পৈতৃক বাড়িতেও ইডির দল পৌঁছেছে বলে খবর। এই বাড়িতেই সন্দীপ ঘোষের বাবা থাকতেন বলে জানা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সাতসকালে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে হানা ইডির, তালা খুলে ঢুকলেন অফিসাররা

    RG Kar Incident: সাতসকালে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে হানা ইডির, তালা খুলে ঢুকলেন অফিসাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআইয়ের পর এবার সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) দুয়ারে পৌঁছে গেল ইডিও (ED)। আরজি করের (RG Kar Incident) আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সন্দীপের বাড়িতে তল্লাশির জন্য যায় ইডি। তবে দরজা বাইরে থেকে তালাবন্ধ থাকায় কিছু সময় অপেক্ষা করার পর শুক্রবার সিজিও কমপ্লেক্সে ফিরে যান ইডির আধিকারিকরা। পরে ফিরে এসে তালা খুলে ঢোকেন ইডি আধিকারিকরা। বাইরে পাহারায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। শুধু সন্দীপের বাড়ি নয়, এদিন আরও তিন জায়গায় হানা দেন ইডি অফিসাররা।

    সন্দীপ-দুয়ারে ইডি

    শুক্রবার সকাল ৭টা নাগাদ সন্দীপের বেলেঘাটার বাড়ির সামনে পৌঁছন ইডির আধিকারিকরা। আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতালে যে আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে, তার তদন্তেই সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে হাজির ইডি। তবে তালা বন্ধ থাকায় ইডি আধিকারিকরা ঢুকতে পারেননি।  ইডি আধিকারিকরা প্রায় ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর ফিরে যান সিজিও কমপ্লেক্সে। ফের ফিরে আসেন। খোলা হয় তালা। ৯টা ১৫ মিনিটে সন্দীপের বাড়ির ভিতরে ঢোকেন তদন্তকারীরা। ইডি সূত্রের খবর, দুর্নীতি সংক্রান্ত কিছু নথিপত্রের সন্ধান পেতেই এই তল্লাশি। 

    উল্লেখ্য, টানা ১৫ দিন সিবিআইয়ের জেরার মুখোমুখি হওয়ার পর গত সোমবার সন্ধ্যায় আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন সন্দীপ। এছাড়া, সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ ২ ব্যবসায়ী বিপ্লব সিং এবং সুমন হাজরাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার করা হয় সন্দীপের নিরাপত্তারক্ষী আফসার আলিকেও। আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সিবিআই এফআইআর করার পরেই ইডির তরফে সন্দীপের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত ইসিআইআর করা হয়। 

    আরও পড়ুনঃ ‘কেড়ে নেওয়া হোক বিনীতের পুলিশ মেডেল’, রাষ্ট্রপতি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি শুভেন্দুর

    ইডির তল্লাশি সন্দীপ ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে

    সন্দীপ ঘোষের পাশাপাশি, এদিন তাঁর শাগরেদ বিপ্লব সিং ও কৌশিক কোলের বাড়িতেও ইডি তল্লাশি চলছে বলে জানা গিয়েছে। আরজি কর হাসপাতালের মেডিক্যাল সাপ্লায়ার ছিলেন বিপ্লব সিং। আর্থিক দুর্নীতিতে তিনিও জড়িত বলে সন্দেহ। বিপ্লবের সহকারী কৌশিক কোলে। তাঁর বাড়িতেও তল্লাশি চলছে। তল্লাশি চলছে সুভাষগ্রামে প্রসূন চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতেও। ইডির তদন্তকারীদের সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরাও। প্রসূন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসাবে কাজ করতেন। ‘সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ’ হিসাবেই পরিচিত ছিলেন তিনিও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “মানুষের চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করছি”, ঝাড়খণ্ডে বললেন মোদি

    PM Modi: “মানুষের চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করছি”, ঝাড়খণ্ডে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানুষের কাছ থেকে চুরি করা টাকা উদ্ধার করছি আমি ও আমার সরকার।” সোমবার ঝাড়খণ্ডে ইডি বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করার পর এমনই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ওড়িশার নবরঙ্গপুরে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে অবধারিতভাবেই উঠে আসে ঝাড়খণ্ডে নগদ টাকা উদ্ধারের প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ (সোমবার) ঝাড়খণ্ডে টাকার পাহাড়ের খোঁজ মিলেছে। মোদি জনগণের চুরি যাওয়া এই টাকা উদ্ধার করছে। যখনই আমি এই লুট বন্ধের চেষ্টা করি, কিছু লোক আমায় গালাগালি দেয়। কিন্তু আপনারা আমায় বলুন, মোদির কি এভাবে আপনাদের টাকা উদ্ধার করা উচিত নয়?”

    রাঁচিতে হানা ইডির (PM Modi)

    এদিনই রাঁচির একাধিক জায়গায় হানা দেয় ইডি। বাজেয়াপ্ত করে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। সব (PM Modi) মিলিয়ে টাকার পরিমাণ প্রায় ২০ কোটি টাকা। ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রী আলমগির আলমের পিএ সঞ্জীব লালের সহায়তায় ওই টাকা উদ্ধার করে ইডি। বছর সত্তরের আলমগির কংগ্রেস নেতা। তিনি ঝাড়খণ্ডের রুরাল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রী। পাকুড় কেন্দ্রের বিধায়ক।

    আরও পড়ুুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    কংগ্রেসকে নিশানা

    তাঁর সরকার যে দুর্নীতির সঙ্গে আপোস করবে না, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “এই সরকার (মোদি সরকার) দুর্নীতিগ্রস্তদের গারদে পুরবে।” প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, “কংগ্রেস দুর্নীতিকে জলভাত করে ফেলেছে। চল্লিশ বছর আগে একজন প্রধানমন্ত্রী ওড়িশায় এসেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি যদি দিল্লি থেকে এক টাকা পাঠান, গরিবদের কাছে পৌঁছায় তার মাত্র ১৫ পয়সা। এর অর্থ হল, একশো পয়সার মধ্যে ৮৫ পয়সা লুট হয়েছিল কংগ্রেসের হাতে।” খানিক আবেগ-তাড়িত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা এই দরিদ্র মায়ের সন্তানকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন। আমি বলেছিলাম, আমি যদি একটা টাকাও পাঠাই (কেন্দ্র থেকে), আমি কাউকে সেই টাকার এক কানাকড়িও খেতে দেব না। আর যে খাবে, তাকে জেলের ভিতরে গিয়ে রুটিও চিবোতে হবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Arvind Kejriwal: ডায়াবেটিক কেজরিওয়াল জেলে আম খাচ্ছেন! মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন পেতে, দাবি ইডির

    Arvind Kejriwal: ডায়াবেটিক কেজরিওয়াল জেলে আম খাচ্ছেন! মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন পেতে, দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো (Arvind Kejriwal) জড়ালেন আম-বিতর্কে। ইডির দাবি, ডায়াবেটিক হওয়া সত্ত্বেও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জেলে বসে আম খাচ্ছেন। ইচ্ছাকৃত রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে চাইছেন, যাতে মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন পেতে পারেন। বৃহস্পতিবার সকালেই কেজরিওয়াল তাঁর চিকিৎসকের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলতে চেয়েছিলেন বলে জানা যায়। রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে তাঁর রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করানোর আবেদনও করেন গত ২১ মার্চ ইডির হাতে ধৃত কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)।

    ইচ্ছাকৃতভাবে জেলে আম মিষ্টি খাচ্ছেন কেজরিওয়াল

    আদালতে ইডি জানায়, কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) রোজ বাড়ি থেকে আনা আলু পুরি, আম, মিষ্টি খান। আর তাতে তাঁর রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি হবেই। ইডি দাবি করে, মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে জামিন পেতে এই কৌশল নিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এদিন আদালত তিহাড় সংশোধনাগারের কাছে কেজরীর ডায়েট চার্ট চায়। ১৯ এপ্রিল ফের এই মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: নৌসেনার পরবর্তী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি, নাম ঘোষণা কেন্দ্রের

    আপ নেত্রীর দাবি ও দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের মন্তব্য

    আপ নেত্রী আতিশী দাবি করেন, “সকলেই জানেন অরবিন্দ কেজরীবাল ৩০ বছর ধরে ডায়াবেটিক। প্রতিদিন ৫৪ ইউনিট ইনসুলিন নিতে হয় তাঁকে। যে কোনও ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করুন। আর সে কারণেই আদালত তাঁর বাড়ির খাবারের অনুমতি দিয়েছে। বাড়িতে রান্না করা খাবার খান তিনি। সব খাবারই ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা।” একইসঙ্গে ইডি কেজরীর আম খাওয়ার যে দাবি করেছেন, আতিশী তা উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর দাবি, চায়ে যে মিষ্টি খান সেটাও ডাক্তারের মেপে দেওয়া। আপের এমন দাবির পরেই দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভিকে সাক্সেনা সমাজ মাধ্যমের পাতায় জানান, আপের এমন দাবির তদন্ত হওয়া উচিত। এর পাশাপাশি ২৪ ঘণ্টার মধ্য়ে জেল কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্টও চেয়ে পাঠিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সিবিআইয়ের পর শাহজাহানকে জেরা করতে চায় ইডি-ও, কোর্টে আবেদন আজই?

    Sandeshkhali: সিবিআইয়ের পর শাহজাহানকে জেরা করতে চায় ইডি-ও, কোর্টে আবেদন আজই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডি আধিকারিকরা। তারপর থেকে অনেক ঘটনাক্রম। একাধিক সমন। কিন্তু ইডির মুখোমুখি হননি শাহজাহান। তবে এবার বসিরহাট জেলে থাকা সন্দেশখালির (Sandeshkhali) শাহজাহান শেখকে জেরা করতে চাইছে ইডি। জানা গিয়েছে, আজ অর্থাৎ শনিবার এ ব্যাপারে বসিরহাট মহকুমা আদালতে আবেদন করতে পারে ইডি। এমনটাই খবর সূত্রের।

    শাহজাহানকে নিজেদের হেফাজতেও নেওয়ার কথা ভাবছে ইডি

    সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানকে গ্রেফতার করে প্রথমে রাজ্য পুলিশ। এরপর হাইকোর্টের নির্দেশে তাঁকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয় পুলিশ। তার পর থেকে সিবিআইয়ের হেফাজতে ছিলেন একদা সন্দেশখালির এই স্বঘোষিত বাঘ। চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারই তাঁর ১২ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বসিরহাট মহকুমা আদালত। প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের পাশাপাশি শাহজাহানের বিরুদ্ধে (Sandeshkhali) আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত মামলার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। সূত্রের খবর, সেই মামলাতেই শাহজাহানকে জেরা করতে চায় ইডি। জানা গিয়েছে, ইডির নজরে রয়েছে শাহজাহানের নামাঙ্কিত ওই মার্কেট এবং ধামাখালির একটি মাছের বাজারও। সামান্য মাছের ব্যবসা (Sandeshkhali) থেকে শাহজাহান কীভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছেন, সেটাও খতিয়ে দেখছেন ইডির আধিকারিকরা। তবে শুধু জেরাই নয়, সূত্রের খবর, শাহজাহানকে নিজেদের হেফাজতেও নেওয়ার কথা ভাবছে ইডি। সেই মতো কলকাতার বিশেষ ইডি আদালতে আবেদনও করতে পারে তারা বলে জানা গিয়েছে।

    শাহজাহানের প্রায় ১৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে

    ইডি সূত্রে আরও খবর মিলেছে, সম্প্রতি শাহজাহানের প্রায় ১৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে জমি, ফ্ল্যাট, মাছের ভেড়ি। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালি (Sandeshkhali), সরবেড়িয়া এবং কলকাতায় সেই সব সম্পত্তি রয়েছে। আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত মামলায় সন্দেশখালির বেশ কয়েকটি জায়গায় ইতিমধ্যেই তল্লাশিও চালিয়েছে ইডি। ইডি সূত্রে আরও খবর, শাহজাহান মার্কেটের কাছে একটি মুদি দোকানের গুদাম থেকে দু’টি গাড়িও উদ্ধার হয়েছে। ইডির দাবি, একটি শাহজাহান আর অন্যটি তাঁর ভাই আলমগির শেখের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share