Tag: Election Commission of India

Election Commission of India

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল নির্বাচন কমিশন। শনিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করতে বেশ কিছু বাধা তাঁদের পেরোতে হবে বলেও জানান রাজীব কুমার। তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে, যারা ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করবে। হিংসা বা রক্তক্ষয় কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন রাজীব কুমার। তিনি আরও জানিয়েছেন, কারও কোনও অভিযোগ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে জানানো যাবে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করবে কমিশন। ১৯৫০ নম্বরে ফোন করলেই ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। কমিশন এদিন বার্তা দিয়েছে , 4M-এর। এগুলি হল- muscle, money, misinformation ও model Code violations. অর্থাৎ পেশিশক্তি, বেআইনি অর্থ, ভুল তথ্য ও আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গকারী সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ কমিশনের। জেলাশাসকদের সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগও করা হয়েছে। কোনওরকম অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোটের দায়িত্বে না রাখার সিদ্ধান্তও নিয়েছে কমিশন।

    ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে 

    রাজীব কুমার এদিন আরও জানান, কয়েকটি রাজ্যে ভোটে টাকার ব্যবহার বেশি হয়। সেগুলির দিকেও কমিশন সর্বদা নজর রাখবে। টাকার অপব্যবহার কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। এর জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যে কথাও বলেছে কমিশন। ভোটের আগে কোনওরকম উপঢৌকন যাতে না দেওয়া হয়, সেবিষয়েও কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে নজর দিতে বলা হয়েছে। সমস্ত বিমানবন্দরগুলির দিকেও কড়া নজর রাখা হচ্ছে। একইসঙ্গে সকলকে ভোট দিতে আসার আবেদনও জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তিনি আরও জানান, ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে (Lok Sabha Election 2024) নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে, যেখানে প্রার্থীদের বিষয়ে বিশদে জানা যাবে।

    কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে?

    ১. মনিটরিংয়ের জন্য প্রতিটি জেলায় কন্ট্রোল রুম তৈরি হবে।
    ২. ড্রোনের মাধ্যমে কড়া নজরদারি চালানো হবে।
    ৩. চুক্তিভিত্তিক এবং অস্থায়ী কর্মীরা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের কাজে ব্যবহার করা হবে না
    ৪. ভোটের আগে এবং ভোটের পরের কোনও সন্ত্রাস বরদাস্ত করা হবে না।
    ৫. যে কোনও অভিযোগ পেলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে
    ৬. সন্ত্রাস-মুক্ত ভোট করাতে ডিএম এবং এসপি-দের দায়িত্ব নিতে হবে
    ৭. মোট ৩৪ হাজার কোটি টাকা ইতিমধ্যে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
    ৮. বিএসএফ, আইটি, নারকোটিক্স, জিএসটি সহ একাধিক এজেন্সিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অবৈধ সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হবে।
    ৯. ব্যাঙ্কের তরফে সমস্ত তথ্য নিয়মিত পাঠানো হচ্ছে।
    ১০. দেশের সব বিমানবন্দরে নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে।
    ১১. হেলিকপ্টার এবং ব্যক্তিগত বিমান নামলে ভিতরে থাকা সমস্ত সামগ্রী তল্লাশি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসার কথা রয়েছে ৩ মার্চ। তার আগেই আবারও বৈঠকে বসতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আগামিকাল অর্থাৎ বুধবার চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। এমনটাই জানা গিয়েছে কমিশন সূত্রে। সব জেলা নিয়ে বৈঠক ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে (Loksabha vote)। তবুও আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাকে নিয়ে বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। সন্দেশখালির পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন চারটি জেলার জেলা নির্বাচনী আধিকারিক-সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

    চিন্তার কারণ সন্দেশখালি

    সূত্রের খবর, দুই  ২৪ পরগনা বিশেষ করে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বেশ চিন্তায় রয়েছে (Loksabha vote) জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তাই আলাদা করে এই চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক। ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা রয়েছে বাংলায়। এরপর ৭ মার্চ আরও ৫০ কোম্পানিও বাহিনী চলে আসবে। সন্দেশখালির উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গুঞ্জন ছড়িয়েছে, বিশাল এই বাহিনীকে উত্তর ২৪ পরগনায় মোতায়েন করা হতে পারে। মূলত ভোটের আগে এরিয়া ডোমিনেশন এবং ভোটারদের মধ্যে মনোবল বাড়াতেই নির্বাচন ঘোষণার আগে বাহিনী পাঠাচ্ছে কমিশন।

    ৩ মার্চ রাজ্যে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার

    জানা গিয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারির বৈঠকে সমস্ত এজেন্সির নোডাল অফিসাররাও উপস্থিত থাকবেন। আয়কর থেকে শুরু করে সমস্ত এজেন্সিকে নিয়ে বৈঠক হবে। কারণ ফুল বেঞ্চ আসার আগে যাতে কমিশন প্রস্তুতিতে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না। জেলাভিত্তিক আইন শৃঙ্খলা নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট ইতিমধ্যে চাওয়া হয়েছে। প্রতিদিনেরই রিপোর্ট হাতে আসছে কমিশনের। আগামী ৩ মার্চ বাংলায় আসছে নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের নেতৃত্বে ফুল বেঞ্চ। সেদিন সন্দেশখালি সহ একাধিক বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হবে (Loksabha vote)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election: ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী রাজ্যে, নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত কমিশনের

    Loksabha Election: ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী রাজ্যে, নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বিগ্ন কমিশন। ভোট করাতে কমিশন আগেই চেয়েছে ৯২০ কোম্পানি বাহিনী। সূত্রের খবর, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট (Loksabha Election) প্রকাশের আগেই আসছে ১০০ কোম্পানি বাহিনী। ১ মার্চ আসছে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এর ঠিক ৭ দিনের মাথায়, ৭ মার্চ আসছে আরও ৫০ কোম্পানি বাহিনী। কোনও কোনও মহলের মতে, রাজ্যে এসেই এরিয়া ডমিনেশন শুরু করবে বাহিনী। সাধারণ ভাবে ভোট ঘোষণা হওয়ার পরেই যে কোনও রাজ্যে বাহিনী যায়। তবে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে আগে ভাগেই আসছে বাহিনী। এক্ষেত্রে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা হল, বিগত বছরগুলিতে ভোটে শাসক দলের বিরুদ্ধে যে ধরনের সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে, তা সারা দেশ দেখেছে। সম্প্রতি, পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে ঝরেছে প্রচুর রক্ত। লোকসভা ভোটে যাতে বাংলার মানুষ শান্তিতে ভোট দিতে পারেন, তাই কমিশনের তরফে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বাংলাকে।

    আরও পড়ুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসছে ৩ মার্চ 

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসছে ৩ মার্চ। সেদিনই সর্বদলীয় বৈঠক করার কথা তাদের। ভোটপ্রস্তুতি নিয়ে কমিশনের বৈঠক হবে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে। একইসঙ্গে এ রাজ্যের নির্বাচনী ব্যবস্থাও খুঁটিয়ে (Loksabha Election) দেখবে তারা। সেইমতোই  যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে সেদিন।

    ৮০ হাজারেরও বেশি বুথ রয়েছে রাজ্যে

    লোকসভা ভোটে কমিশনের এমন সিদ্ধান্তে বুক বাঁধছেন বিরোধীরাও। বুথ থেকে গণনাকেন্দ্র সব কিছুই দখলে নেয় তৃণমূলের গুণ্ডারা। এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে শাসক সন্ত্রাসকে ঠিকই মোকাবিলা করবে বলে মনে হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মার্চের শুরুতেই ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই তা ঘোষণা হতে পারে। জানা গিয়েছে, এ রাজ্যে ৮০ হাজারের বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে ভোট হবে এবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরদ পাওয়ারের নিজের হাতে গড়া দল গেল ভাইপোর অজিত পাওয়ারের হাতে। অজিত পাওয়ারের গোষ্ঠীকেই ‘এনসিপি’ (ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি) নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক ‘ঘড়ি’ ব্যবহারের অধিকার দিল দেশের নির্বাচন কমিশন। তবে কাকা শরদ পাওয়ারের কী হবে? বুধবারই নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, শরদ গোষ্ঠীর নতুন নাম দেওয়া হবে ‘ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি-শরদচন্দ্র পওয়ার’। তবে দলের নির্বাচনী প্রতীক কী হবে, তা জানা যায়নি। প্রতীক পরে বরাদ্দ (Lok Sabha Election 2024) করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।

    বুধবার প্রস্তাব পাঠায় শরদ গোষ্ঠী

    শরদ পাওয়ার গোষ্ঠীর তরফে বুধবারই দেশের নির্বাচন কমিশনের কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তাতে নাম এবং প্রতীক হিসাবে তিনটি ‘পছন্দ’ জানানো হয় কমিশনকে। সূত্রের খবর, নতুন দলের নাম হিসাবে ‘এনসিপি শরদ পওয়ার’, ‘মি রাষ্ট্রবাদী’ এবং ‘শরদ স্বাভিমানী’-র মধ্যে যে কোনও একটি চেয়েছিল শরদ গোষ্ঠী। তবে নির্বাচন কমিশন নতুন দলে, শরদের প্রতিষ্ঠিত দলের সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে দিল। জানা গিয়েছে, নির্বাচনী প্রতীক হিসাবে শরদ পাওয়ারের গোষ্ঠী তিনটি পছন্দ জানিয়েছে (Lok Sabha Election 2024) কমিশনকে— ‘কাপ-প্লেট’, ‘সূর্যমুখী ফুল’ এবং ‘উদীয়মান সূর্য’। এব্যাপারে কমিশন কিছু জানায়নি এখনও। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই ভারতের নির্বাচন কমিশন ভাইপো অজিত গোষ্ঠীকে ‘আসল এনসিপি’ বলে স্বীকৃতি দেয়। 

    কবে গঠিত হয় এনসিপি?

    ১৯৯৯ সালের জুন মাসে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বিরোধিতা করে কংগ্রেস ছেড়েছিলেন শরদ পাওয়ার। তখনই গড়েন নতুন দল এনসিপি। ২৫ বছর পরে সেই দলও হাতছাড়া হল তাঁর। দলের সমস্ত কিছু গেল ভাইপোর হাতে। ঘটনাচক্রে, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত বালাসাহেব ঠাকরের পুত্র উদ্ধবের আবেদন খারিজ (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের গোষ্ঠীকে দলের নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক তিরধনুক ব্যবহারের অধিকার দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। শিন্ডের মতোই মহারাষ্ট্রের অন্যতম উপমুখ্যমন্ত্রী অজিতও এবার পেলেন এনসিপির পুরো অধিকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২ জুলাই এনসিপিতে বিরাট পটপরিবর্তন হয়। অজিত-সহ ন’জন বিদ্রোহী এনসিপি বিধায়কের মন্ত্রিত্ব বিজেপি-শিবসেনা জোটে ভিড়ে যান। এই পরিস্থিতিতে দলের বিধায়ক-সাংসদরাও তাঁর দিকে যান। দলের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় অজিতের হাতে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Artificial Intelligence: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    Artificial Intelligence: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা রুখতে লোকসভা ভোটে নির্বাচন কমিশনের হাতিয়ার এআই প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোট নিয়ে নির্বাচনে কম অভিযোগ ওঠে না। এসব রুখতে লোকসভা নির্বাচনে আসছে এআই (AI) প্রযুক্তি। যে সব বুথে ওয়েব কাস্ট হবে, সেখানে ব্যবহার করা হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence)। ইতিমধ্যেই ওয়েব কাস্টিং নিয়ে ই টেন্ডার ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। এর আগে বিষয়টি নিয়ে একাধিক অভিযোগ ওঠে। এবার তাই সরাসরি AI প্রযুক্তিতে ভরসা রাখতে চলেছে কমিশন।

    ওয়েব কাস্টিং-এর ক্ষেত্রে কার্যকর (Artificial Intelligence)

    প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সব রকম কারচুপিকে আর্টিফিশিয়ালি নিয়ন্ত্রণ করতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। বিশেষ করে ওয়েব কাস্টিং-এর ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কাজে লাগিয়েই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের বৈতরণী পার হতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। চলতি সপ্তাহেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে এই বিষয়ে দফায় দফায় বৈঠক হয়ে গিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই ই-টেন্ডার হয়ে গিয়েছে ওয়েব কাস্টিং নিয়ে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে (Artificial Intelligence) কাজে লাগিয়েই বিরোধীদের তোলা সব অভিযোগকে নস্যাৎ করতে চাইছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

    খুঁটিনাটি ধরা পড়বে কমিশনের সকলের চোখে (Artificial Intelligence)

    প্রযুক্তির মাধ্যমেই এবার এক নিমেষ ওয়েব কাস্টিং-এর খুঁটিনাটি ধরা পড়বে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সকলের চোখে। উল্লেখ্য, এর আগে শাসক থেকে বিরোধী, সকলেই অভিযোগ তুলেছিল নির্বাচন কমিশনের দিকে এই ওয়েবকাস্টিংকে নিয়ে। এতে বেশ কিছু জায়গায় খামতির অভিযোগ ছিল। কিন্তু এবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) যেভাবে কাজ করবে, তাতে আর কোনও অভিযোগ উঠবে না বলেই নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। এখন দেখার বিষয় একটাই, নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হবার আগে থাকতেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন এই প্রথমবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সহ যেসব পদক্ষেগুলি করছে, তাতে করে এই রাজ্যে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করতে কতটা সক্ষম হয় তারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ECI: লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে সিআরপিএফের নিয়ন্ত্রণে, সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    ECI: লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে সিআরপিএফের নিয়ন্ত্রণে, সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে গোনা আর মাত্র ক’টা দিন। তারপরেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের বাজনা বেজে যাবে। ইতিমধ্যেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) বেশ কিছু নজরকাড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার আগেই নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, প্রত্যেক বুথেই থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। যদিও ২০১৯ এবং ২০২১ সালে এই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হলেও তাকে সম্পূর্ণভাবে মনিটর করেছে বিএসএফ। কিন্তু এবার আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সব কিছুই মনিটর করবে সিআরপিএফ। শাসক থেকে বিরোধী, সকলেই বিএসএফের দিকে বিভিন্ন সময়ে আঙুল তুলেছে। আর সব কিছু পর্যালোচনা করেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর, জেলা নির্বাচনী আধিকারিক বা রিটার্নিং অফিসার থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় বাহিনী যেখানে যেখানে মোতায়েন হবে, তার সব কিছুই মনিটার করবে একমাত্র সিআরপিএফ।

    যোগাযোগ রক্ষার কাজও করবে সিআরপিএফ (ECI)

    পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী সংক্রান্ত সব বিষয়ে কমিশন এবং মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার কাজ করবে সিআরপিএফ। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার আগে থেকেই সব দিকের সব কাজ আগে থাকতেই শেষ করে রাখতে চাইছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধি এবং অতি সক্রিয়তা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করেছিল রাজ্যের শাসক দল। অন্যদিকে রাজ্যের শাসক তথা বিরোধী তর্জার মাঝেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) জানিয়ে দিয়েছে, আসন্ন ২০২৪’ এর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মোতায়েন করা থেকে শুরু করে সব কিছুই এবার মনিটর করবে সিআরপিএফ।

    আশায় বুক বাঁধছে মানুষ (ECI)

    এখন দেখার বিষয় একটাই, সম্প্রতি রাজ্যের শেষ হওয়া পঞ্চায়েত ভোটে মানুষের মধ্যে যে ছবি এখনও ঢুকে রয়েছে, সেই আতঙ্ককে দূর করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিজস্ব যে ভূমিকা তা যথাযথ ভাবে পালন করে আদপে সিআরপিএফ কতটা সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে এবং আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (ECI) গরিমাকে ধরে রাখতে কতটা তৎপর হতে পারে। তবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের যে ভূমিকা এখন থেকেই সাধারণ মানুষ দেখছে, তাতে আশায় বুক বাঁধছে মানুষ, হয়তো বা এবার রাজ্যে অবাধ, শান্তিপূর্ণ এবং রক্তপাতহীন লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Priyanka Gandhi Vadra: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ! নির্বাচন কমিশনের নোটিশ প্রিয়াঙ্কাকে

    Priyanka Gandhi Vadra: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ! নির্বাচন কমিশনের নোটিশ প্রিয়াঙ্কাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মিথ্যা বক্তব্য পেশের অভিযোগে নির্বাচন কমিশন নোটিশ জারি করল কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে (Priyanka Gandhi Vadra)। নির্বাচনের স্বচ্ছতাকে বজায় রাখতে এবং আদর্শ আচরণবিধি জারি রাখতেই এই শোকজ নোটিশ প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ধরানো হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে। 

    ঠিক কী অভিযোগ প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর (Priyanka Gandhi Vadra) বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে বিজেপি, যে তিনি মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মধ্যপ্রদেশের জনসভায়। বিজেপির প্রতিনিধিরা এরপরেই দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের কাছে। কমিশনকে গেরুয়া শিবির জানায়, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী অভিযোগ এনেছেন যে মোদি সরকার দেশের সরকারি সেক্টরগুলিকে বেসরকারিকরণ করছেন। মধ্যপ্রদেশের সনোয়ার বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভায় হাজির ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। সেখানেই তাঁকে একথা বলতে শোনা যায়। বিজেপির মতে, এমন অভিযোগের মাধ্যমে তিনি জনগণকে বিপথে চালিত করতে চেয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাবমূর্তির ক্ষতি করতে চেয়েছেন। ভারতের জাতীয় নির্বাচন কমিশন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে (Priyanka Gandhi Vadra) তাঁর এই মন্তব্যের ব্যাখ্যা বৃহস্পতিবার রাত্রি ৮টার মধ্যে জমা দিতে বলেছে। ওই নোটিসে আরও বলা হয়েছে যে নির্বাচন কমিশন দায়বদ্ধ দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বচ্ছ ভাবে পরিচালনা করতে এবং যেকোনও রকমের মিথ্যা তথ্য থেকে নির্বাচনী প্রচারকে দূরে রাখতে।

    আরও পড়ুন: আজ জনজাতি গৌরব দিবস, জানুন বিরসা মুন্ডার ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাস

    অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও নোটিশ নির্বাচন কমিশনের 

    প্রসঙ্গত, এর আগেই দিল্লির আম আদমি পার্টির সরকারের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ ওঠে। আম আদমি পার্টির সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে গেরুয়া শিবির। বিজেপির অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছে করা হয়েছে আম আদমি পার্টির তরফ থেকে। গত ১০ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন এর ব্যাখ্যা তলব করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটার তালিকায় কারচুপি করছে শাসক দল, অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    BJP: ভোটার তালিকায় কারচুপি করছে শাসক দল, অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার তালিকায় কারচুপি করছে শাসক দল, এই অভিযোগে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল বঙ্গ বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার বিজেপির ৩ জনের প্রতিনিধি দল এবিষয়ে অভিযোগ জানাতে যায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, বিজেপির আইনজীবী লোকনাথ চট্টোপাধ্যায় ও দলের নেতা শিশির বাজোরিয়া। শাসক দলের ঘনিষ্ঠ ডেটা এন্ট্রি অপারেটরদের নির্বাচনের কাজে না লাগানোর দাবিও জানিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী দাবি জানাল বিজেপি (BJP)?

    বিজেপির (BJP) দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে শাসক দলের মদতে জেলা প্রশাসন মৃত ব্যক্তিদের নাম রেখে দিচ্ছে ভোটার তালিকায়। যাতে নির্বাচনে শাসক দল কারচুপি করতে পারে। প্রসঙ্গত বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা ভোট। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে শাসক দলের বিরুদ্ধে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ ওঠে। কোথাও কোথাও তো মোট ভোটারের থেকে বেশি ভোটও পড়তে দেখা যায়, যা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় রাজ্য জুড়ে। কারচুপি সংক্রান্ত একাধিক মামলায় হাইকোর্টে চূড়ান্ত ভর্ৎসনার মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। এবার লোকসভার সংশোধিত ভোটার তালিকা প্রকাশের আগেই কারচুপির অভিযোগে সরব রাজ্য বিজেপি। 

    বিজেপির (BJP) আরও অভিযোগ

    বিজেপির (BJP) আরও অভিযোগ, ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ এবং ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ নামের দুটি প্রকল্প রাজ্য সরকার চালাচ্ছে, যা বাইরের সংস্থাকে টেন্ডার দিয়ে চালানো হচ্ছে। এই সংস্থার কর্মীরাও শাসক দলের হয়ে কাজ করছে। দলের দাবি, ওই দুই প্রকল্পের কর্মীদের যেন কোনওভাবেই ভোটার তালিকার কাজে না রাখা হয়। এদিন বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া বলেন, ‘‘শাসক দলের মদতে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল করা হচ্ছে ভোটার তালিকায়। আমি এটাকে ভুল বলব না, এটা হল এক ধরনের চুরি। এনিয়ে আমরা অভিয়োগ জানিয়েছি।’’ বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় জানান, নির্বাচনে যাতে কারচুপি না হয়, তাই স্বচ্ছ ভোটার তালিকার দাবিতে তাঁরা কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন।  প্রসঙ্গত, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী প্রকল্পে যে ফোন নং ব্যবহার করা হচ্ছে তা দিদিকে বলো কর্মসূচির ফোন নং। এনিয়ে দলের অভিযোগ, পার্টির কর্মসূচির ফোন নং সরকারি কাজে ব্যবহার করছে শাসক দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India’s First Voter Died: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার ১০৬ বছর বয়সে মারা গেলেন

    India’s First Voter Died: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার ১০৬ বছর বয়সে মারা গেলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার শ্যাম শরণ নেগি (Shyam Saran Negi) শনিবার হিমাচলপ্রদেশের কালপাতে নিজস্ব বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।১০৫ বছরের দীর্ঘ যাত্রার যবনিকা পতন হল। ২ নভেম্বর হিমাচলের বিধানসভা নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিয়েছিলেন শ্যাম শরণ। যা তাঁর জীবনের শেষ ভোট হয়ে থাকল। আগামী ১২ নভেম্বর হিমাচলে ভোট, ৮ ডিসেম্বর ফলপ্রকাশ।১৯১৭ সালের ১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন নেগি। কল্পায় একটি স্কুলে শিক্ষকতা করতেন তিনি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫২ সালে জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু, হিমাচল প্রদেশের আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে ১৯৫১ সালে অক্টোবর মাসে সেখানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচনের প্রথম ভোটদানকারী ব্যক্তি ছিলেন তিনি।

    তাঁর মৃত্যুতে নির্বাচন কমিশনের তরফেও শোক জ্ঞাপন করা হয়েছে। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, তিনি গণতন্ত্রে ভরসা রাখতেন।নির্বাচন কমিশনের তরফে ট্যুইটে জানানো হয়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষকে তিনি ভোট দেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেছেন তিনি।

     

    দেশের গণতন্ত্রের প্রতি তাঁর একনিষ্ঠ আস্থা থাকায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন,এটি প্রশংসনীয়। এই পদক্ষেপ তরুণ ভোটারদের নির্বাচনে অংশ নিতে ও আমাদের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য অনুপ্রেরণা জোগাবে।

     

    তিনি আজীবন সকলকে ভোটদানে উৎসাহিত করে এসেছেন। বলিউড ছবি ‘সনম রে’(Sanam Re) –তে অতিথি শিল্পী হিসেবে তাঁর উপস্থিতি চমকে দিয়েছিল দর্শকদের।হিমাচলপ্রদেশে তিনি মাস্টার শ্যাম নামে জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর (Jairam Thakur)। এছাড়াও শ্যাম শরণের মৃত্যুতে বিজেপি, কংগ্রেস সহ একাধিক রাজনৈতিক দল শোক জ্ঞাপন করেছেন।

    মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর বলেছেন, ‘স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার শ্যাম সরণ নেগি জির মৃত্যুর খবরে শোকাহত। তিনি নিজের দায়িত্বে অটল থেকে ২ নভেম্বর জীবনের ৩৪ তম ভোট দিয়ে গিয়েছেন। এই স্মৃতি সবসময়ই আবেগপ্রবণ।

     

    এদিকে তাঁর জেলার নির্বাচনী আধিকারিক আবিদ হাসান সাদিকও ভারতের প্রথম ভোটারের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন। পূর্ণ মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে বলে জানা গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

     
  • Election Commission: বিবেক-বিকাশ, দেশে প্রথমবার বাংলা ও গুজরাটের ডিজিপি দুই ভাই

    Election Commission: বিবেক-বিকাশ, দেশে প্রথমবার বাংলা ও গুজরাটের ডিজিপি দুই ভাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই রাজ্য পুলিশের ডিজিপি-র দায়িত্বে এবার দুই ভাই। পূর্ব ভারত ও পশ্চিম ভারতকে এভাবেই জুড়ে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। পশ্চিমবঙ্গ ও গুজরাট দুই রাজ্য। নির্বাচন কমিশন দুই রাজ্যে ডিজির পদে বসাল দুই ভাইকে। গুজরাট পুলিশের ডিজিপি-র দায়িত্বে আগেই ছিলেন বিকাশ সহায়। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ডিজিপি পদে এলেন বিকাশ সহায়ের নিজের ভাই বিবেক সহায়। জানা গিয়েছে, বিবেক বড় এবং বিকাশ ছোট। বিবেক সহায় হলেন ১৯৮৮ ব্যাচের পশ্চিমবঙ্গ ক্যাডারের আইপিএস অফিসার। অন্যদিকে বিকাশ ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস অফিসার। দুই ভাইয়ের জন্ম ও পড়াশোনা বিহারে বলেই জানা যায়।

    গুজরাট পুলিশের ডিজিপি বিকাশ সহায়

    সোমবার নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) এমন নির্দেশের পরে দেশের ইতিহাসে প্রথমবার রক্তের সম্পর্কের দুই ভাই দুই রাজ্য পুলিশের ডিজিপির দায়িত্বে এলেন। সোমবারই জাতীয় নির্বাচন কমিশন রাজীব কুমারকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। ডিজিপি পদে আনা হয় বিবেক সহায়কে। সূত্রের খবর, বিবেক ও বিকাশ দুই জনই, দুই রাজ্যের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন। বিকাশ সহায় গুজরাট পুলিশের সিআইডি, ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। রাষ্ট্রপতির হাত থেকে নিয়েছেন পুলিশ পদকও।

    পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ডিজিপি বিবেক সহায়

    তেমনই, বিবেক সহায়ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেছেন বলে জানা যায়। সিবিআইতেও সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেছেন বিবেক। সিবিআইয়ে ইকোনমিক অফেন্স উইং, স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চে এসপি পদে থেকেছেন বিবেক। দায়িত্ব সামলেছেন দুর্নীতি দমন শাখারও। পরে আবার রাজ্য পুলিশে ফেরানো হয় তাঁকে। ডাইরেক্টরেট অব সিকিউরিটি বিভাগে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাতেন তিনি। বিকাশ সহায় ২০২৩ সালের ২ মার্চ গুজরাট পুলিশের ডিজিপি পদের দায়িত্বে আসনে। বিবেক বাংলার দায়িত্ব নিলেন ২০২৪ সালের মার্চে। বলতে গেলে এক বছর পরেই। মে মাসের ৩১ তারিখ বিবেকের অবসর নেওয়ার কথা রয়েছে, তার আগে তাঁকে বসানো হল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের সর্বোচ্চ পদে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share