Tag: election news

election news

  • Rishi Sunak: সরে দাঁড়ালেন বরিস, ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী ঋষিই?

    Rishi Sunak: সরে দাঁড়ালেন বরিস, ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী ঋষিই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকই (Rishi Sunak) হতে পারেন ব্রিটেনের (UK) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (PM) বরিস জনসন। তবে সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে জয়ের ব্যাপারে পাল্লা ভারী হয়েছে ঋষিরই। আজ, সোমবারই ওই পদে বসতে পারেন তিনি। 

    বরিস সরে দাঁড়ানোর পর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে ঋষির (Rishi Sunak) জয় অনেকটাই অনায়াস হয়েছে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কারণ এখন ঋষির প্রতিদ্বন্দ্বী তাঁরই দল কনজারভেটিভ পার্টির পেনি মরডন্ট। পেনিকে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসতে হল অক্টোবরের ২৪ তারিখের মধ্যে তাঁকে জোগাড় করতে হবে পার্লামেন্টের ১০০ জন সদস্যের সমর্থন। যা তাঁর নেই। এদিকে, পার্লামেন্টের ১৪২ জন সদস্য ইতিমধ্যেই ঋষিকে প্রধানমন্ত্রী পদে সমর্থন করেছেন। অথচ পেনির পাশে রয়েছেন মাত্র ২৯ জন সাংসদ।

    কেন প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন বরিস? ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিসের দাবি, পার্লামেন্টে একটা ঐক্যবদ্ধ দল না থাকলে কার্যকরীভাবে সরকার চালানো সম্ভব নয়। অন্য একটি কারণও রয়েছে। সেটি হল, ঋষি এবং পেনির সঙ্গে বোঝাপড়া করতে ব্যর্থ হয়েছেন বরিস। সূত্রের খবর, বরিসকে সমর্থন করেছেন মাত্র ৫৭ জন সাংসদ। যদিও ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর দাবি, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন ১০২ জন সাংসদের সমর্থন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পরাজয় নিশ্চিত বুঝে মুখ পোড়াতে চাননি বরিস। তাই সরে দাঁড়িয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন, প্রথম রাউন্ডের শেষে এগিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক

    এদিকে, সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ একটি ট্যুইট করেন ঋষি (Rishi Sunak)। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, ব্রিটেন এক মহান দেশ। কিন্তু সম্প্রতি সে এক ভয়াবহ অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে দাঁড়িয়ে। তাই আমি কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ও আপনাদের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য লড়তে চাই। আমি এই আর্থিক সঙ্কট কাটিয়ে দলকে নেতৃত্ব দিতে চাই। দেশের সেবা করতে চাই।

    প্রসঙ্গত, পার্টিগেট কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিসের। তার পরেই ইস্তফা দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন লিজ ট্রাস। মাত্র পঁয়তাল্লিশ দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন তিনি। এবার ফের একবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ চলে এসেছে ঋষির (Rishi Sunak) কাছে। প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হলে দলের ইস্তাহারে প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণ করার চেষ্টা করবেন বলে জানান ঋষি। ব্রিটেনের মানুষকে দায়িত্বশীল, সৎ ও পেশাদার সরকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • By Elections: অশান্তির আঁচ উপনির্বাচনেও, মাথা ফাটল বিজেপি কর্মীর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    By Elections: অশান্তির আঁচ উপনির্বাচনেও, মাথা ফাটল বিজেপি কর্মীর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তির আঁচ উপনির্বাচনেও!  রবিবার উপনির্বাচন (By Elections) হয় আসানসোল পুরনিগম ও বনগাঁ (Bongaon) পুরসভার দুই ওয়ার্ডে। সকাল থেকে কিছুক্ষণের জন্য নির্বিঘ্নে ভোট হলেও, অশান্তি শুরু হয় তার পরেই। কোথাও বিজেপি (BJP) কর্মীদের মারধর, কোথাও আবার শাসক দলের বাধায় বুথেই বসতে পারলেন না বিজেপির এজেন্ট। আসানসোলে (Asansole) এক বিজেপি কর্মীর মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।

    এদিন উপনির্বাচন হয় আসানসোল পুরনিগমের ছ নম্বর ওয়ার্ডে। এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী পুর নিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, কোনও কারণ ছাড়াই বিজেপি কর্মীদের মারধর ও কয়েকজন এজেন্টকে বুথে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ তুলে জেকে নাগার মোড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে পদ্ম শিবির। উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুরের বিধায়ক বিজেপির লক্ষ্ণণ ঘোড়ই। বিজেপির অভিযোগ, বাবলু পাসওয়ান নামে তাদের এক কর্মীর মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। লক্ষ্ণণের অভিযোগ, উপনির্বাচনেও শাসক দল সন্ত্রাস চালাচ্ছে, বুথ লুঠ করছে। কিছুক্ষণ বিক্ষোভ প্রদর্শনের পরে লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের হঠিয়ে দেয় পুলিশ। এদিকে, মণ্ডলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮২ নম্বর বুথে বিজেপির এজেন্টকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

    অশান্তি হয়েছে বনগাঁ পুরসভার উপনির্বাচনেও। এদিন ভোট হয় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডের একটি বুথের বাইরে বনগাঁ দক্ষিণের বিধায়ক বিজেপির স্বপন মজুমদারকে নিগ্রহের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তাঁর নিরাপত্তারক্ষীকেও ধাক্কা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের অভিযোগ, নিরাপত্তা রক্ষী নিয়ে বিধায়ক এলাকায় ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করছেন। শনিবার বিভিন্ন বাড়িতে ফোন করে তিনি ভয় দেখিয়েছেন বলেও অভিযোগ। ঘটনার প্রতিবাদে এদিন বনগাঁ মহকুমা শাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয় তৃণমূল।

    আরও পড়ুন : ’২৪ সালে মানুষ নরেন্দ্র মোদির পক্ষেই ভোট দেবেন, দাবি সুশীল মোদির

    এদিকে, ওই ওয়ার্ডেরই কেশবলাল বিদ্যাপীঠে ভোট দেখতে যান বনগাঁ উত্তরের বিধায়ক বিজেপির অশোক কীর্তনীয়া। তাঁকে দেখা মাত্রই চিৎকার জুড়ে দেন তৃণমূল কর্মীরা। অশোকের দাবি, তিনি ওই বুথেরই ভোটার। উত্তেজনা চরমে পৌঁছলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এদিকে শাসক দলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগে সোচ্চার হয়েছে কংগ্রেসও (Congress)। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস প্রার্থী প্রভাস পালের নেতৃত্বে এদিন দুপুরে বাজার মোড় এলাকায় পথ অবরোধ করে সোনিয়া গান্ধির দল। সন্ত্রাসের অভিযোগে পাটার মোডে পথ অবরোধ করে বিজেপিও। ওই একই অভিযোগে রামনগর রোড সংলগ্ন এলাকায় যশোর রোড অবরোধ করে সিপিএম-ও (CPM)।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

  • Presidencial election: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে বিজেপির বাজি কে?

    Presidencial election: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে বিজেপির বাজি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাইসিনা হিলসে এবার আদিবাসী কোনও মহিলাকে বসিয়ে চমক দিতে পারে বিজেপি। সূত্রের খবর, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে এবার ফের কোনও মহিলা রাষ্ট্রপতি পেতে পারে দেশ।

    ২৫ জুলাই রাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হবে রামনাথ কোবিন্দের। তাই শাসক তো বটেই বিরোধী শিবিরেও শুরু হয়ে গিয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তৎপরতা। রাষ্ট্রপতি পদে বিজেপিকে সূচ্যগ্র মেদিনী ছাড়তে রাজি নয় বিরোধীরা। ইতিমধ্যেই বিরোধী শিবিরে শুরু হয়ে গিয়েছে সলতে পাকানোর কাজ। সম্প্রতি দিল্লি গিয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে উজিয়ে গিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন আম আদমি পার্টির নেতা তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আইআইটির প্রাক্তনী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধীরা সম্মিলতিভাবে যাতে প্রার্থী দেয়, সেই জন্যই ওই তৎপরতা।

    বিরোধীরা যে ঘুঁটি সাজাচ্ছে, তা টের পেয়েছে দেশের শাসক দলও। হাত গুটিয়ে বসে নেই তারাও। একটি সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে বেশ কয়েকদফা আলোচনা শেষে সম্ভাব্য দুই প্রার্থীর নামের একটি তালিকাও তৈরি করে ফেলেছে গেরুয়া শিবির। এই তালিকার সবার ওপরে রয়েছে দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। তিনি ওড়িষার বিজেপি নেত্রী। এক সময় ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে উঠে আসা দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী করে এক ঢিলে একাধিক পাখি মারার চেষ্টা করছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    দ্রৌপদীকে প্রার্থী করা হলে তাঁর বিরুদ্ধাচরণ করা বিরোধীদের পক্ষে সম্ভব হবে না। কারণ সেক্ষেত্রে বিরোধীদের আদিবাসী-বিরূপতা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দেবে বিজেপি। তাছাড়া, চলতি বছরেই রয়েছে গুজরাত সহ আরও কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দ্রৌপদীকে রাইসিনা হিলসে পাঠানো গেলে ওই রাজ্যগুলির আদিবাসী ভোট এসে পড়বে গেরুয়া ঝুলিতে। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে যার সুফলও ফলবে বলে দাবি শাসক শিবিরের।

    দ্রৌপদী ছাড়া আরও একজন রয়েছেন রাইসিনা হিলসের দৌড়ে। তিনি গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আনন্দী বেন প্যাটেল। বর্তমানে তিনি যোগীরাজ্যের রাজ্যপাল পদে রয়েছেন। তবে চব্বিশের মহারণের আগে দ্রৌপদীকেই রাইসিনা হিলসে পাঠিয়ে বিরোধীদের মাত দেওয়ার চেষ্টায় রয়েছে কেন্দ্রের শাসক দল।

     

  • Jammu & Kashmir: আসন বাড়ল জম্মু-কাশ্মীরে, ডিলিমিটেশন কমিশনের রিপোর্টে বিতর্ক

    Jammu & Kashmir: আসন বাড়ল জম্মু-কাশ্মীরে, ডিলিমিটেশন কমিশনের রিপোর্টে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল জম্মু-কাশ্মীরে সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। এক লপ্তে বাড়ল আসন সংখ্যাও। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে ডিলিমিটেশন কমিশন। রিপোর্ট নিয়ে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছে ভূস্বর্গের রাজনৈতিক দলগুলি।

    অশান্তির জেরে প্রায় দু’দশক জম্মু-কাশ্মীরে বন্ধ ছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। ক্ষমতায় এসে অশান্ত ভূস্বর্গে শান্তি ফেরাতে উদ্যোগী হয় মোদি সরকার। সংসদের উভয় কক্ষে বিল পাশ করে রদ করে দেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। ভূস্বর্গকে পরিণত করা হয় দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। তবে জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা দিতে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নেয় কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। যার জেরে শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। কাজ শেষে এদিন কেন্দ্রকে সেই রিপোর্টই জমা দল ডিলিমিটেশন কমিশন।

    ভূস্বর্গের কাশ্মীর এলাকাটি মুসলিম অধ্যুষিত। হিন্দু পণ্ডিতদের বিতাড়নের জেরে এই এলাকার প্রায় সব ভোটারই মুসলিম সম্প্রদায়ের। এর ঠিক উল্টো চিত্র জম্মুতে। এলাকাটি হিন্দু অধ্যুষিত। সীমানা পুনর্বিন্যাসের জেরে আসন সংখ্যা বেড়েছে জম্মুতে। সেখানে বেড়েছে ৬টি আসন। আর কাশ্মীরে বেড়েছে একটি আসন। সব মিলিয়ে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৭টি। আগে ছিল ৮৩টি। আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জেরে ভূস্বর্গের আসন বেড়ে হল ৯০টি। জম্মুর আসন সংখ্যা বাড়ায় খেপেছে কাশ্মীরের রাজনৈতিক দলগুলি।

    যদিও ডিলিমিটেশন কমিশন জানিয়েছে, ২০১১ সালের জনসংখ্যার ভিত্তিতেই আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নয়া ব্যবস্থায় জম্মু-কাশ্মীরের যে পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে, তার প্রতিটিতে এবার ১৮টি করে বিধানসভা কেন্দ্র থাকবে। স্থানীয় রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিদের দাবি মেনে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রের নাম বদল হয়েছে। যেমন, তানমার্গের নাম হয়েছে গুলমার্গ, জুনিমার হয়েছে জাদিবাল, শোনওয়ারের নাম হয়েছে লালচক, কাঠুয়া উত্তরের নাম হয়েছে জাসরোটা।

    ডিলিমিটেশন কমিশনের পেশ করা রিপোর্টে সন্তুষ্ট নয় কাশ্মীরের রাজনৈতিক দলগুলি। উপত্যকার বিভিন্ন দল নিয়ে গড়া গুপকর জোট জানিয়েছে, এর ফলে কাশ্মীরে যাঁরা সংখ্যাগুরু, তাঁরা রাজনৈতিক সংখ্যালঘুতে পরিণত হলেন। পুরোটাই করা হয়েছে বিজেপিকে সুবিধা করে দিতে। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের দাবি, যাবতীয় উদ্যোগ উপত্যকায় শান্তি ফেরাতেই করা হচ্ছে।   

LinkedIn
Share