Tag: elections

elections

  • Netherlands Elections: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    Netherlands Elections: নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, সেই গির্ট ওয়াইল্ডার্স হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ডেড বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্বে তাঁর পরিচিতি উগ্র দক্ষিণপন্থী ও ইসলাম বিরোধী রাজনীতিবিদ হিসেবে। ইসলামের কড়া সমালোচনা ও কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে প্রায়ই খবরের শিরোনামে থাকেন এই ডাচ রাজনীতিবিদ। এহেন গির্ট ওয়াইল্ডার্সই হতে চলেছেন নেদারল্যান্ডসের (Netherlands Elections) পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী।

    কী বলছে এক্সিট পোল?

    সে দেশের সবকটি এক্সিট পোল বলছে, ওয়াইল্ডার্সের ‘পার্টি ফর ফ্রিডম’ই ডাচ পার্লামেন্ট নির্বাচনে সব চেয়ে বেশি আসন পেতে পারে। নেদারল্যান্ডস পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে আসন রয়েছে ১৫০। এর মধ্যে ওয়াইল্ডার্সের দল এবার ৩৫টি আসন পেতে পারে। যেহেতু তাঁর দলই হতে চলেছে একক বৃহত্তম দল, তাই ওয়াইল্ডার্সের নেতৃত্বেই হতে পারে জোট সরকার। ওয়াইল্ডার্স বলেন, “ফ্রিডম পার্টিকে এখন আর অবহেলা করা যাবে না। এখন আমরা দেশ চালাব। আমরা দেশ শাসন করতে চাই। ৩৫টি আসন দিয়েই আমরা দেশ শাসন করব। ৩৫টি আসন অনেক বড় বিষয় এবং অনেক বড় দায়িত্বও।” তিনি বলেন, ডাচ (Netherlands Elections) ভোটাররা তাঁদের আশার পূরণের পক্ষে কথা বলেছেন।”

    দ্বিতীয় স্থানে বামপন্থী জোট

    ওয়াইল্ডার্সের দলের পরেই থাকতে পারে বামপন্থী জোট। তারা পেতে পারে ২৫টি আসন। তৃতীয় স্থানে থাকতে পারে দিলান ইয়েলিসগোজের নেতৃত্বাধীন মধ্য-ডানপন্থী দল। আর চতুর্থ স্থানটি পেতে চলেছে পিটার ওমটজিগটের নয়া রাজনৈতিক দল। এই তৃতীয় ও চতুর্থ দলের সমর্থন নিয়েই সরকার গড়তে পারেন ওয়াইল্ডার্স। কারণ বামপন্থী জোটের নেতা ফ্রাঁ টিমারম্যানস সাফ জানিয়েছেন, ফ্রিডম পার্টির সঙ্গে কোনও সমঝোতায় যাব না।

    ওয়াইল্ডার্স ঘোরতর ইসলাম বিরোধী হিসেবে পরিচিত। নেদারল্যান্ডসে বসবাসকারী মরক্কোর নাগরিকদের নিয়ে বৈষম্যমূলক মন্তব্য করায় ২০১৬ সালে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন তিনি। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরানকে তিনি হিটলারের ‘মাইন কাম্ফ’ গ্রন্থের সঙ্গে তুলনা করে সমালোচিত হন। ২০১৮ সালে হজরত মহম্মদকে নিয়ে কার্টুন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে চেয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য সেই পরিকল্পনা বাতিল করেন। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের প্রচারে গিয়েও মসজিদ এবং মাথার স্কার্ফ নিষিদ্ধ করার কথা ঘোষণা করেছিলেন ওয়াইল্ডার্স।

    আরও পড়ুুন: “স্বার্থসিদ্ধি করতেই আদানিদের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছিল রাজ্যের”, ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    তিনি অবশ্য এও বলেছিলেন, “নেদারল্যান্ডসে ইসলাম নিষিদ্ধ করার চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে রয়েছে। জীবনযাপনের উচ্চ ব্যয় মোকাবিলার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন।” প্রসঙ্গত, ইসলাম বিরোধী মন্তব্য করার পর যখন ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন নূপুর, তখন তাঁকে সমর্থন করেছিলেন এই ডাচ রাজনীতিবিদ (Netherlands Elections)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে ফিরে ফের একবার রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। মঙ্গলবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন তিনি। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে  তিনি বলেন, ‘বাড়তে থাকা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। যারা সন্ত্রাসের পিছনে দায়ী তারা রেহাই পাবেন না। আইন যারা ভাঙছেন, তাদের বিরুদ্ধে সব সংস্থাকে মাঠে নামতে হবে।’ আজ, সারা রাজ্যে চলছে পঞ্চায়েত ভোট (Elections) গণনা। দিল্লি থেকে ফিরেই সোজা ভাঙড়ে পৌঁছলেন রাজ্য়পাল। 

    কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের বার্তা

    ইতিমধ্যেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচেন রাজনৈতিক হিংসার কথা রিপোর্ট আকারে নর্থব্লকে পৌঁছে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সূত্রের দাবি, বাংলার ভোট হিংসা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন রাজ্যপাল। দীর্ঘ বৈঠক করেছেন CRPF-সিআরপিএফ এর ডিজি র সঙ্গে। এদিন রাজ্যপাল বলেন, “আজকে দস্যুরাই একদিন ত্রাতা হয়ে উঠতে পারে। যেভাবে রত্নাকর একদিন বাল্মিকী হয়ে উঠেছিলেন।”

    আরও পড়ুন: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    মঙ্গলবার গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন অঞ্চলে যাচ্ছেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। ক্যানিং, ভাঙড় সহ একাধিক জায়গায় গিয়ে পঞ্চায়েতের ভোট গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন তিনি। দিল্লি থেকে ফিরেই বেড়িয়ে পড়েছেন তিনি। সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে একাধিক এলাকায় ঘুরছেন তিনি। সকালেই বিমান বন্দর থেকে সোজা চলে যান ঘটকপুর বাজারে। সেখান থেকে ভাঙড়ের বিজয়গঞ্জ বাজারে। এদিন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, ‘কন্ট্রোলরুমে বসে যাঁরা মাঠে ময়দানে গুণ্ডাদের নিয়ন্ত্রণ করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা কড়া ব্যবস্থা নেব। কড়া পদক্ষেপ করা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই, কারণ এই সন্ত্রাস ভবিষ্যত প্রজন্মকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। আগামী প্রজন্মের জন্য রাজ্যকে সুরক্ষিত করতে আমরা বন্ধ পরিকর এবং আমরা তা করব।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share