Tag: Encounter

Encounter

  • Encounter in Pulwama: ‘জৈশ-ই-মহম্মদ’-এর ৩ জঙ্গি খতম, জম্মু-কাশ্মীরে আরও ৮ সন্ত্রাসবাদীর খোঁজে অভিযান

    Encounter in Pulwama: ‘জৈশ-ই-মহম্মদ’-এর ৩ জঙ্গি খতম, জম্মু-কাশ্মীরে আরও ৮ সন্ত্রাসবাদীর খোঁজে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের বিষদাঁত গুঁড়িয়ে দিতে তৎপর ভারত সরকার। মঙ্গলবারের পরে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফের বড় সাফল্য উপত্যকায়। বৃহস্পতিবার সকালে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) পুলওয়ামা (Encounter in Pulwama) জেলার ত্রাল এলাকার নাদির গ্রামে জঙ্গি সংগঠন জৈশ-ই-মহম্মদের সঙ্গে যুক্ত তিনজনকে খতম করল সেনাবাহিনী। সূত্রের খবর, এই তিনজনের নাম আসিফ আহমেদ শেখ, আমির নাজির ওয়ানি এবং ইয়াওয়ার আহমদ ভাট। তারা প্রত্যেকেই জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামার বাসিন্দা ছিল বলে খবর।

    জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গিদের খোঁজে অভিযান

    সূত্রের খবর, আসিফ আহমেদ শেখের বয়স ২৮। জৈশ-ই-মহম্মদ সংগঠনের হয়ে ২০২২ সাল থেকে অবন্তীপুরায় সক্রিয় ছিল। আমির নাজির ওয়ানির বয়স ২০। ইয়াওয়ার আহমেদ ভাটের বয়স ২৪ বছর। এরা জঙ্গি সংগঠন জৈশ-ই-মহম্মদে ছিল ২০২৪ সাল থেকে। পুলওয়ামায় সক্রিয় ছিল। গত ৪৮ ঘণ্টায় এই নিয়ে দ্বিতীয় এনকাউন্টার হলো ভূস্বর্গে। মঙ্গলবার সকালেই কাশ্মীরের সোপিয়ান জেলার কেল্লারে তিন জঙ্গিকে খতম করেছিল বাহিনী। তারা লস্কর-ই-তৈবার সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। পহেলগাঁও হামলার পরে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) জঙ্গি নিকেশ করতে মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে অভিযান। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের একটি সূত্রের দাবি, পহেলগাঁওয়ের ঘটনার পরে লস্করের ১৪ জঙ্গি জম্মু-কাশ্মীরে (Encounter in Pulwama) সক্রিয় ছিল। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত ৬ জঙ্গি সেনাবাহিনীর গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার নিহত হয় শাহিদ কুট্টে, আদনান সফি দার এবং আসান আহমেদ শেখ। সূত্রের খবর, এখনও হাই প্রোফাইল ৮ সন্ত্রাসবাদী জম্মু-কাশ্মীরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পাক জঙ্গিদের লজিস্টিক-সহ যাবতীয় সাপোর্ট জোগাচ্ছে তারা। তাদের ধরতে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে সেনা। গোয়েন্দাদের অনুমান, উত্তর কাশ্মীরে এখনও ৪৪ জন পাকিস্তানি জঙ্গি লুকিয়ে আছে। স্থানীয় জঙ্গির সংখ্যা ৬৬। দক্ষিণ কাশ্মীরে স্থানীয় জঙ্গির সংখ্যা ১০৯। পাক জঙ্গির সংখ্যা মাত্র ৭। আর এদের মধ্যেই লুকিয়ে আছে পহেলগাঁওয়ের নারকীয় হত্যালীলা চালানো পিশাচরা। তাঁদের চিহ্নিত করে নিকেশ না করা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে চলবে সেনা অপারেশেন।

    মণিপুরে হত ১০ জঙ্গি

    মণিপুরেও (Manipur) সেনাবাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হল ১০ জঙ্গির। বুধবার সে রাজ্যের মায়ানমার সীমান্ত লাগোয়া চান্দেল জেলায় জঙ্গিদের উপস্থিতির কথা জানতে পারে সেনা। তার পরেই ওই জেলার নিউ সামতাল গ্রামে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। জঙ্গিদের তরফে গুলি ছোড়া শুরু হয়। পাল্টা গুলি চালিয়ে ১০ জঙ্গিকে নিকেশ করেন অসম রাইফেলসের সদস্যেরা। ওই জায়গা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের তরফে জানানো হয়েছে, সুনির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতে মণিপুরের আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া ওই এলাকায় হানা দেন অসম রাইফেলসের স্পিয়ার কর্পসের সদস্যেরা। তল্লাশি এবং জঙ্গিদমন এখনও চলছে বলে সেনার তরফে জানানো হয়েছে।

  • Maoists Death: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৩১ মাওবাদী, চলছে অভিযান

    Maoists Death: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৩১ মাওবাদী, চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমনে ফের বড়সড় সাফল্য পেল যৌথবাহিনী। রবিবার সকালে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজাপুর জেলায় যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হন ৩১ জন মাওবাদী (Maoists Death)। শহিদ হয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যও। জখমও হয়েছেন দুজন। সপ্তাহখানেক আগেই এই বিজাপুরেই নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে নিকেশ হয়েছিল অন্তত ১৮ জন মাওবাদী। এদিন দুপুর পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, মাওবাদীদের খোঁজে চলছে অভিযান।

    পুলিশের বক্তব্য (Maoists Death)

    ছত্তিশগড় পুলিশের এক কর্তা বলেন, “শুক্রবার বিজাপুরের জঙ্গল এলাকায় মাওবাদীদের পশ্চিম বস্তার ডিভিশনের সদস্যদের উপস্থিতি সম্পর্ক খবর মেলে সূত্র মারফত। তার পরেই ওই এলাকায় অভিযান শুরু করে সিআরপিএফ, ছত্তিশগড় সশস্ত্র পুলিশ এবং কোবরা ইউনিটের সদস্যরা। শনিবার রাত থেকে শুরু হয় গুলির লড়াই। রবিবার সকালে উদ্ধার হয় ৩১ জন মাওবাদীর দেহ।” চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে বস্তার ডিভিশনজুড়ে নতুন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। বিজাপুর ও সুকমার পাশাপাশি নারায়ণপুর, দান্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কাঁকের এবং কোন্ডাগাঁও জেলার পাহাড় জঙ্গলেও চলছে তল্লাশি অভিযান। তার জেরেই হচ্ছে এনকাউন্টার। নিকেশ হচ্ছেন একের পর এক মাওবাদী। যাঁদের অনেকেরই মাথার দাম কোটি টাকা।

    মাও গেরিলাদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরানোর চেষ্টা

    মাও-দমন অভিযান চালানোর পাশাপাশি চলছে মাও গেরিলাদের সমাজের মূল স্রোতে শামিল করানোর প্রয়াস (Maoists Death)। প্রশাসনের এই প্রচারে সাড়া দিয়ে ইতিমধ্যেই আত্মসমর্পণ করেছেন গান্ধী তাঁতি ওরফে কমলেশ এবং মাইনু ওরফে হেমলাল কোররাম, রঞ্জিত লেকামি ওরফে অর্জুন এবং তাঁর স্ত্রী কোসি ওরফে কাজলের মতো মাওবাদীরা।

    নতুন বছরের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে এনকাউন্টারে ছত্তিশগড়ে নিকেশ হয়েছে প্রায় ৬০ জন মাওবাদী। এর মধ্যে ৩৪ জনই বস্তারের। মাওবাদীদের আক্রমণে শহিদ হয়েছেন ১১জন জওয়ান এবং একজন সাধারণ নাগরিক। এদিকে, নকশাল-মুক্ত ঘোষণা করা হল কর্ণাটককে। তার আগে আত্মসমর্পণ করেছেন শেষ মাওবাদী। চিক্কমাগালুরু জেলায় আত্মসমর্পণ করেছেন ওই মাওবাদী। পুলিশ সুপার বিক্রম আমাথে বলেন, “এই আত্মসমর্পণের সঙ্গে সঙ্গে এখন সম্পূর্ণ নকশাল-মুক্ত হল কর্ণাটক।”

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ এ দেশে মাওবাদীদের শেষ দিন হতে চলেছে (Chhattisgarh)। তার আগেই দেশ থেকে নির্মূল করা হবে মাওবাদীদের। গত বছরই এনকাউন্টারে খতম হয়েছে ২০৭ জন মাওবাদী (Maoists Death)।

  • Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    Maoist Guerrilla Killed: মাও দমনে ফের সাফল্য, ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাও দমনে ফের মিলল সাফল্য। সোমবার, বসন্ত পঞ্চমীর দিন দুপুরে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার ডিভিশনের কাঁকের জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল মাওবাদীদের (Maoist Guerrilla Killed) সশস্ত্র শাখা পিএলজিএর এক সদস্যের। এ নিয়ে গত মাসের অভিযানে বস্তার ডিভিশনে সিপিআই মাওবাদীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রামচন্দ্র রেড্ডি ওরফে চলপতি-সহ মোট ৩৪ জন গেরিলা খতম হল। শনিবারই রাতে কাঁকেরের পাশের জেলা বিজাপুরে এনকাউন্টারে নিকেশ হয়েছিলেন আট মাওবাদী।

    মাও দমনে অভিযান (Maoist Guerrilla Killed)

    এদিন উত্তর বস্তার ও মাঢ় ডিভিশনের সীমানায় অবুঝমারের জঙ্গলের দুর্গম এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী বিএসএফ, ছত্তিশগড় সশস্ত্র পুলিশ ও ডিসট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড বাহিনীর যৌথ অভিযানে এই সাফল্য মিলেছে বলে দাবি পুলিশের। গত ৩ জানুয়ারি থেকে বস্তার ডিভিশনজুড়ে নতুন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। বিজাপুর ও সুকমার পাশাপাশি মাও অধ্যুষিত নারায়ণপুর, দন্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কাঁকের এবং কোন্ডাগাঁও জেলার পাহাড়-জঙ্গলেও চলছে নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশি অভিযান।

    পুলিশ কর্তার বক্তব্য

    অভিযানের পাশাপাশি মাওবাদীদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরার জন্য ধারাবাহিক প্রচারও চালানো হচ্ছে। প্রশাসনের সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইতিমধ্যেই আত্মসমর্পণ করেছেন গান্ধী তাঁতি ওরফে কমলেশ, মাইনু ওরফে হেমলাল কোররাম, রঞ্জিত লেকামি ওরফে অর্জুন এবং তাঁর স্ত্রী কোসি ওরফে (Maoist Guerrilla Killed) কাজল। ছত্তিশগড় পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “বেশ কয়েকজন মাওবাদী খতম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জখমও হয়েছেন অল্প কয়েকজন। মাওবাদীদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান।”

    প্রসঙ্গত, নতুন বছরের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে এনকাউন্টারে ছত্তিশগড়ে নিকেশ হয়েছে ৫০ জন মাওবাদী। এর মধ্যে ৩৪ জনই বস্তারের। মাওবাদীদের আক্রমণে শহিদ হয়েছেন ৯জন জওয়ান এবং একজন সাধারণ নাগরিক। এদিকে, নকশাল-মুক্ত ঘোষণা করা হল কর্ণাটককে। তার আগে আত্মসমর্পণ করেছেন শেষ মাওবাদী। চিক্কমাগালুরু জেলায় আত্মসমর্পণ করেছেন ওই মাওবাদী। পুলিশ সুপার বিক্রম আমাথে বলেন, “এই আত্মসমর্পণের সঙ্গে সঙ্গে এখন সম্পূর্ণ নকশাল-মুক্ত হল কর্ণাটক।”

    প্রসঙ্গত, শুক্রবারই নিঃশর্তে শৃঙ্গেরিতে এসপি আমাথের কাছে আত্মসমর্পণ করেন বছর চুয়াল্লিশের কোটেহোল্ডা রবীন্দ্র (Chhattisgarh)। তিনি ‘এ’ ক্যাটেগরির নকশাল (Maoist Guerrilla Killed)।

  • Jammu Kashmir: কাশ্মীরে জঙ্গি-বাহিনী গুলির লড়াই, ওড়ানো হল সন্ত্রাসীদের ডেরা, শহিদ জওয়ান

    Jammu Kashmir: কাশ্মীরে জঙ্গি-বাহিনী গুলির লড়াই, ওড়ানো হল সন্ত্রাসীদের ডেরা, শহিদ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে শহিদ হলেন এক জওয়ান (Jammu Kashmir)। সোমবার দুপুরে ওই জওয়ানের শহিদ হওয়ার (Army Personnel Killed) খবর জানিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ। রবিবার গভীর রাত থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই চলছে জম্মু ও কাশ্মীরের সোপোরের জালোরা গুজ্জরপতি এলাকায়।

    জঙ্গিদের ডেরায় হানা (Jammu Kashmir)

    জালোরা গুজ্জরপতি এলাকায় জঙ্গিদের একটি ডেরার সন্ধান পেয়ে রবিবার গভীর রাতে হানা দেয় সেনা ও পুলিশের যৌথবাহিনী। বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়েই এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। ছুড়তে শুরু করে গ্রেনেডও। গুলিবিদ্ধ হন ওই জওয়ান। পরে মৃত্যু হয় তাঁর। তবে জঙ্গিদের ওই আস্তানা বিস্ফোরণে উড়িয়ে দিয়েছে সেনা। সোমবার সকাল পর্যন্ত ওই এলাকায় গুলির লড়াই চলেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। জঙ্গিদের সন্ধানে এলাকা ঘিরে তল্লাশি শুরু করেছে সেনা, আধাসেনা ও পুলিশ।

    ৬ মাসে খতম ২৩ জঙ্গি

    ডিসেম্বরের ২১ তারিখ সন্ধ্যায় সোপোরের ডাঙ্গিওয়াচা এলাকায় জঙ্গিদের দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় একটি একে সিরিজের রাইফেল, একটি পিস্তল এবং ২৫০ রাউন্ড গুলি। জানা গিয়েছে, গত বছরের মে মাস থেকে পয়লা নভেম্বর পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরে ২৩ জন জঙ্গিকে নিকেশ করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। শহিদ হয়েছেন বাহিনীর ২৪ জন জওয়ান। এঁদের মধ্যে কাশ্মীরে শহিদ হয়েছেন ৬ জন। আর জম্মুতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৮ জন।

    আরও পড়ুন: ভারতের শক্তি অন্তর্নিহিত রয়েছে একতার মধ্যে, মনে করেন মোহন ভাগবত

    এদিকে, ফি বার (Jammu Kashmir) শীতে তুষারপাতের আগে রাজৌরি এবং পুঞ্চের জঙ্গল দিয়ে ভারতে ঢুকে পড়ে পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। সেই কারণেই প্রতিবারের মতো এবারও গত কয়েক মাস ধরে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে ওই সব অঞ্চলের জঙ্গলে। অনুপ্রবেশ রুখতে প্রাণপণ করেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। তার পরেও নিরাপত্তার ফাঁক গলে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে ঢুকে পড়ে জঙ্গিরা। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, কাশ্মীরে অশান্তি জিইয়ে রাখতেই পাকিস্তান মদত (Army Personnel Killed) দেয় এই অনুপ্রবেশে (Jammu Kashmir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    Uttar Dinajpur: যোগী-মডেলকেই অনুসরণ মমতার, ইউপি-স্টাইল এনকাউন্টারে খতম দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের তাঁবেদারি করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে রাজ্যে পুলিশের! এবার পায়ের তলায় মাটি শক্ত করে ঘুরে দাঁড়াতে কার্যত উত্তরপ্রদেশের যোগী পুলিশের এনকাউন্টার মডেলকে হাতিয়ার করেই কুখ্যাত দুষ্কৃতী সাজ্জাক আলমকে নিকেশ করল রাজ্য পুলিশ। শনিবার ভোরে উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) গোয়ালপোখর থানা এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে, কি বাহিনীর মনোবল ধরে রাখতে রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার বাইরে বেরিয়ে অবশেষে নিজের দক্ষতা প্রমাণে বাধ্য হল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ, এদিনের এনকাউন্টারে উঠছে প্রশ্ন। প্রশ্ন উঠছে, সাজ্জাকের মতো বেপরোয়া দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে এনকাউন্টারই দাওয়াই, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের তত্ত্বই কি মেনে নিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল সাজ্জাকের বিরুদ্ধে? (Uttar Dinajpur)

    বুধবার ইসলামপুর আদালত থেকে রায়গঞ্জ (Uttar Dinajpur) জেলে ফেরার সময় পাঞ্জিপাড়ায় ২ পুলিশকর্মীকে গুলি করে পালায় বিচারাধীন আসামি সাজ্জাক আলম। জানা যায়, জেল লক আপে তার হাতে বন্দুক পৌঁছে দিয়েছিল আবদুল নামে এক বাংলাদেশি দুষ্কৃতী। ঘটনার পর থেকে সাজ্জাকের খোঁজে ম্যান হান্ট শুরু করে পুলিশ। ডিজি রাজীব কুমার বলেন, এই ধরণের দুষ্কৃতীদের কী করে শিক্ষা দিতে হয় তা পুলিশ জানে। পুলিশকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা ১টা গুলি ছুড়লে পুলিশ ৪টে গুলি ছুড়বে। তখন থেকেই এনকাউন্টারের জল্পনা শুরু হয়েছিল। তবে, যোগী পুলিশের মতো এই রাজ্যের পুলিশ সেই ক্ষমতা দেখাতে পারবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু, নিজেদের স্বার্থে অবশেষে বাধ্য হয়ে যোগী রাজ্যের এনকাউন্টার মডেলের ওপর আস্থা রাখল মমতার পুলিশ।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, শনিবার ভোর-রাতে গোয়ালপোখর সীমান্ত (Uttar Dinajpur) পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার সময় পুলিশের মুখোমুখি হয় সাজ্জাক। তখন তাকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন পুলিশ আধিকারিকরা। কিন্তু তাতে কান দেয়নি সে। এরপরও কুয়াশার সুযোগ নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতে থাকে অভিযুক্ত। তখন পুলিশকর্মীরা গুলি চালালে সাজ্জাকের গায়ে গুলি লাগে। লুটিয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে উদ্ধার করে ইসলামপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রের খবর, সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে বিজেপি নেতৃত্বাধীন যোগী আদিত্যনাথের সরকার ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক এনকাউন্টারে দুষ্কৃতীদের খতম করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। ২০১৭ থেকে ১০ হাজারের বেশি এনকাউন্টার করেছে তারা। তাতে ৬৩টি দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়েছে। তা নিয়ে দেশ জোড়া বিতর্ক কম হয়নি। উত্তরপ্রদেশে এনকাউন্টারের নামে বিশেষ একটি সম্প্রদায়কে নিশানা করা হচ্ছে বলে সরব হয়েছিল তৃণমূল সহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এবার পশ্চিমবঙ্গেও দুষ্কৃতীকে সবক শেখাতে যোগী আদিত্যনাথের পথেই হাঁটতে হল মমতাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Attack: গুরদাসপুর গ্রেনেড হামলার নেপথ্যে খলিস্তানপন্থী নেতা জগজিৎ সিং! আইএস যোগ সন্দেহ

    Khalistani Attack: গুরদাসপুর গ্রেনেড হামলার নেপথ্যে খলিস্তানপন্থী নেতা জগজিৎ সিং! আইএস যোগ সন্দেহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্জাব পুলিশ এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে পিলিভিট জেলার তিন খালিস্তানপন্থী জঙ্গিকে (Khalistani Attack) খতম করেছে। নিহত তিন জঙ্গি গুরবিন্দর সিং, বিরেন্দর সিং এবং জাসনপ্রীত সিং, খালিস্তান জিন্দাবাদ ফোর্স (KZF)-এর সদস্য ছিল। তারা গুরদাসপুর জেলার একটি পুলিশ পোস্টে গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল। 

    কী বলছে পুলিশ?

    এই বিষয়ে একটি ভিডিও বিবৃতিতে পাঞ্জাবের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (DGP) গৌরব যাদব জানান, খালিস্তান জিন্দাবাদ ফোর্সের একটি মডিউল পরিচালনা করতে যে সন্দেহভাজন ব্যক্তি জড়িত, তিনি হচ্ছেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একজন শিখ সৈনিক, জগজিৎ সিং, যিনি ফতেহ সিং ‘বাগি’ নামেও পরিচিত। যাদব আরও জানান, এই মডিউলটি পাকিস্তানে অবস্থিত কেজেডএফ-এর প্রধান রঞ্জিত সিং নিটা এবং গ্রিসে অবস্থিত জসবিন্দর সিং মান্নুর-এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছিল। পাঞ্জাব পুলিশ সন্দেহ করছে যে, পাকিস্তানের আইএসআই জগজিৎ সিংকে সন্ত্রাসী মডিউলে যোগ দিতে প্ররোচিত করেছে। আইএসআই দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি সেনাবাহিনীতে শিখদের নিয়োগ করে খালিস্তান আন্দোলনের পক্ষে ব্যবহার করে আসছে। পুলিশ সূত্রে খবর, জগজিৎ সিংয়ের নেতৃত্বে মডিউলটি মূলত ছোট অপরাধীদের ব্যবহার করেই হামলা চালাত।

    আরও পড়ুন: দক্ষতার ভিত্তিতে কর্মচারীদের বেতন! পে কমিশন নিয়ে কী ভাবছে সরকার?

    জগজিৎ সিং কে? 

    পঞ্জাবের টার্ন তারান এলাকার বাসিন্দা জগজিৎ সিং। পুলিশের অনুমান, ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে জগজিতের সম্পর্ক রয়েছে। তাঁর পরিবার দীর্ঘ সময় ধরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে জড়িত ছিল।  রিপোর্ট অনুযায়ী, তাঁর দাদা ও বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। তাঁর বাবা সুবেদার পদে অবসর নেন। জগজিৎ সিংয়ের ভাইও শিখ রেজিমেন্টে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কাজ করেছিলেন। প্রায় দশ বছর আগে, জগজিৎ ছাত্র ভিসায় ব্রিটেনে গিয়েছিলেন। ইস্ট লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়াশোনা শুরু করেন। পরবর্তী কালে তিনি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ৪র্থ ব্যাটেলিয়ন দ্য রাইফেলসের সদস্য ছিলেন, যেটি ইরাক, আফগানিস্তান, কসোভো এবং সিয়েরা লিওনে মোতায়েন ছিল। প্রশিক্ষণ শেষে, তিনি আফগানিস্তানে একটি ট্যুরে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে জগজিৎ ব্রিটেনেই রয়েছেন বলেই খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu & Kashmir: শহিদ হওয়ার আগে পাক জঙ্গি নিকেশ করলেন কাশ্মীরের বসির

    Jammu & Kashmir: শহিদ হওয়ার আগে পাক জঙ্গি নিকেশ করলেন কাশ্মীরের বসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে মারাত্মকভাবে জখম হয়েছিলেন তিনি। তবে মৃত্যুর আগে সেই তিনিই (Jammu & Kashmir) খতম করে গেলেন হার্ডকোর এক পাকিস্তানি জঙ্গিকে। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের শহিদ হওয়া হেড কনস্টেবল বসির আহমেদের কীর্তিগাথা এখন লোকের মুখে মুখে ফিরছে (Kathua Encounter)।

    জঙ্গি মেরে শহিদ বসির (Jammu & Kashmir)

    শনিবার রাতেই কাঠুয়ার বিলাওয়ার এলাকায় জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয় নিরাপত্তা বাহিনীর। শহিদ হন বসির। জখম হয়েছেন কাশ্মীর পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক। জঙ্গি-নিরাপত্তাবাহিনী দুপক্ষে গুলির লড়াই চলেছে রবিবার সকাল অবধি। এদিন সকালে নতুন করে জখম হন আরও এক পুলিশ কর্মী। দুপক্ষের সংঘর্ষে খতম হয়েছে এক জঙ্গিও। বাকি জঙ্গিদের খোঁজে চলছে তল্লাশি অভিযান। জম্মু জোনের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ আনন্দ জৈন এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “কগ গ্রামে চলা অপারেশনে কাঠুয়া পুলিশের হেড কনস্টেবল বসির আহমেদ কর্তব্য করতে গিয়ে আত্ম বলিদান দিয়েছেন। তার আগে নায়কোচিতভাবে তিনি এক জঙ্গিকে নিকেশ করেছেন। ডেপুটি এসপি সুখবীর এবং এএসআই নিয়াজের অবস্থা স্থিতিশীল।”

    আরও পড়ুন: “সুসম্পর্ক রাখলে আইএমএফের চেয়েও বেশি সাহায্য পেত পাকিস্তান”, বললেন রাজনাথ

    ভূস্বর্গে উন্নয়ন যজ্ঞ

    ভূস্বর্গে শুরু হয়েছে উন্নয়ন যজ্ঞ (Jammu & Kashmir)। সেই আবহেই শুরু হয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। মাসখানেক আগেই খবর মিলেছিল, কাশ্মীরের পাহাড়ি এলাকায় লুকিয়ে রয়েছে বেশ কয়েকজন জঙ্গি। এই জঙ্গিরা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তাদের সঙ্গে আরপিজি, মেশিনগান-সহ আধুনিক অস্ত্র, নাইট ভিশন এবং উন্নত স্যাটেলাইট ফোন রয়েছে। তার পর থেকেই জঙ্গিদের খোঁজে ভূস্বর্গের পাহাড় এবং জঙ্গলে শুরু হয়েছে (Kathua Encounter) তল্লাশি অভিযান (Jammu & Kashmir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jammu And Kashmir: সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, জখম ৪

    Jammu And Kashmir: সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, জখম ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী আবহেই সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত (Encounter) ভূস্বর্গ। শুক্রবার রাত থেকে গুলির লড়াই চলছে কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) কুলগামে। সংঘর্ষে জখম হয়েছেন তিন সেনা জওয়ান ও এক পুলিশ কর্মী। পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, জখম সেনা ও পুলিশ কর্মীর অবস্থা স্থিতিশীল।

    বিধানসভা নির্বাচন (Jammu And Kashmir)

    দীর্ঘ দশ বছর পরে কাশ্মীরে হচ্ছে বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচন হবে তিন দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে দুদফার নির্বাচন। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। প্রথম দুদফার ভোট-পর্ব নির্বিঘ্নে মিটলেও, শেষ দফার নির্বাচনের আগে সেনা-জঙ্গি এনকাউন্টার। আরিগাম এলাকায় জঙ্গিরা ঘোরাঘুরি করছে বলে খবর পায় সেনা। শুক্রবার গভীর রাতে ওই খবর পাওয়ার পরে পরেই এলাকায় পৌঁছায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ দল। বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়েই এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গিরা (Jammu And Kashmir)। গুলির ঘায়ে জখম হন চারজন। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।

    কী বলছে পুলিশ

    কাশ্মীর পুলিশের আইজিপি ভিকে বার্দি বলেন, “শুক্রবার গভীর রাতে আরিগাম এলাকায় জঙ্গিদের গতিবিধির বিষয়ে জানতে পারে নিরাপত্তা বাহিনী। সেখানে পৌঁছে এনকাউন্টারে জখম হয়েছেন তিন সেনা জওয়ান ও এক পুলিশকর্মী। সংঘর্ষ চলেছে শনিবার সকাল পর্যন্ত।” সূত্রের খবর, জঙ্গিদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি।

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ৯০টি আসনে ভোট হবে তিন দফায়। প্রথম দুদফায় ভোট হয়ে গিয়েছে অর্ধেক আসনে। শেষ দফায় নির্বাচন হবে বাকি কেন্দ্রগুলিতে। এই নির্বাচনে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ছে কংগ্রেস। লড়াইয়ের ময়দানের রয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির পিডিপি। বিজেপিও রয়েছে ময়দানে। নির্বাচনের ঢের আগেই ‘একলা চলো’র সিদ্ধান্ত নিয়েছে পদ্ম শিবির।

    আরও পড়ুন: “এনআরসি হবেই, নাম না থাকলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে”, বললেন হিমন্ত

    কয়েকজন নির্দল প্রার্থীর সঙ্গে সমঝোতা হলেও, আদতে বিজেপি লড়ছে একাই। গেরুয়া শিবিরের আশা, এবার উপত্যকার বহু আসনেই পদ্ম ফুটবে (অবশ্য এর সিংহভাগই জম্মুতে)। সেক্ষেত্রে সরকার গড়বে বিজেপিই। অন্যদিকে, এনসি-কংগ্রেস জোটের আশা, সরকার গড়বে তারাই। তবে ঠিক কাদের হাতে যাবে ভূস্বর্গের (Encounter) রাশ, তা জানা যাবে ৮ অক্টোবর, ভোট গণনার দিন (Jammu And Kashmir)।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jammu-Kashmir: ফের ভূস্বর্গে গুলির লড়াই! জঙ্গি সংঘর্ষে ডোডায় আহত দুই জওয়ান

    Jammu-Kashmir: ফের ভূস্বর্গে গুলির লড়াই! জঙ্গি সংঘর্ষে ডোডায় আহত দুই জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ। বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের ডোডা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে যুদ্ধে গুরুতর আহত হয়েছেন দুই সেনা। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সেনার উপর জঙ্গিদের হামলার পর বিশাল সংখ্যায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল ওই অঞ্চলে। জঙ্গিদের নিকেশ করতে গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছিল সেনাবাহিনী। আর সেই তল্লাশি অভিযানেই জঙ্গিদের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত হলেন দুই সেনা।   

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের ডোডা জেলার কাস্তিগড় এলাকার জদ্দন বাটা গ্রামে রাত ২টোর দিকে এনকাউন্টার শুরু হয়। ঘটনার আগে ওই জেলার একটি সরকারি স্কুলে প্রতিষ্ঠিত একটি অস্থায়ী নিরাপত্তা শিবিরে গুলি চালায় জঙ্গিরা। এরপর নিরাপত্তা বাহিনী পাল্টা জবাব দেয় এবং দুই পক্ষের মধ্যে এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে গুলি বিনিময় চলে। সে সময়েই জঙ্গিদের গুলিতে দুই সৈন্য সামান্য আহত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে কর্মকর্তারা বলেছেন, ”জঙ্গিদের তাড়ানোর চেষ্টা চলছে। তাই নিরাপত্তা বাহিনী, জম্মু কাশ্মীর পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি চালাচ্ছে।”
    উল্লেখ্য, এর আগে সোমবার ও মঙ্গলবার মাঝরাতে জঙ্গিদের গুলিতে একজন ক্যাপ্টেনসহ চার সেনা সদস্য নিহত হওয়ার পর দেশ ও পার্শ্ববর্তী বনাঞ্চলে এই তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। বৃহস্পতিবার চতুর্থ দিনেও অভিযান চলে। আর তখনই ঘটে এই ঘটনা।    

    আরও পড়ুন: প্রায় ২০০ বন্যপ্রাণীর মৃত্যুর আশঙ্কা! বন্যায় বিপর্যস্ত কাজিরাঙা

    জঙ্গি নিকেশে চলছে একের পর এক অভিযান  

    নিরাপত্তা বাহিনী এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ জঙ্গিদের নির্মূল করার জন্য একের পর এক যৌথ অভিযান পরিচালনা করছে। পুলিশের মতে এই জঙ্গিরা সীমান্তের ওপার থেকে অনুপ্রবেশ করে উধমপুর, ডোডা এবং কিশতওয়ার জেলায় একের পর এক হামলা চালাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সব মিলিয়ে এই বছরের শুরু থেকে জম্মু প্রদেশের ছয়টি জেলায় জঙ্গি হামলায় ১১ জন নিরাপত্তা কর্মী, একজন গ্রাম প্রতিরক্ষা রক্ষী এবং পাঁচ জঙ্গি সহ মোট ২৭ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রিয়াসি জেলার শিব খোরি মন্দির থেকে ফিরে আসা সাতজন তীর্থযাত্রীও রয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! কুলগামে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ, হত এক জওয়ান

    Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! কুলগামে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ, হত এক জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কুলগামে জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে (Jammu Kashmir) শহিদ হলেন এক সেনা জওয়ান। শনিবার কুলগাম (Kulgam) জেলার মদেরগাম গ্রামে জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়ে যৌথ অভিযান শুরু করেছিল সিআরপিএফ জওয়ান এবং স্থানীয় পুলিশ। গ্রামে বাহিনী ঢোকার খবর পেয়েই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। সেই সময় এক সেনা জওয়ান গুরুতর জখম হন। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি নিহত হন। 

    চলছে তল্লাশি অভিযান (Kulgam)

    পুলিশ সূত্রে খবর, কুলগাম জেলায় মোদারগাও গ্রামে দুই, তিনজন জঙ্গির লুকিয়ে থাকার খবর পায় গোয়েন্দা বিভাগ। এরপর সিআরপিএফ, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় পুলিশ একসঙ্গে অভিযান চালায়। জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েই শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। এই ঘটনা প্রসঙ্গে কাশ্মীর (Jammu Kashmir) জোন পুলিশের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানান হয় যে, ‘‘কুলগামে গুলি চলেছে। পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত।’’ সেনা সূত্রে খবর, সাময়িকভাবে গুলির লড়াই বন্ধ থাকলেও জঙ্গিদের খোঁজে এলাকায় তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রেখেছে সেনা।

    আরও পড়ুন: তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ ২৩ জুলাই

    জঙ্গি দমনে অভিযান (Jammu Kashmir)

    সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) জঙ্গিদের দাপট বেড়েছে। গত জুন মাসেও ডোডা জেলায় সেনা ও জঙ্গিদের গুলির লড়াই হয়। আর তাতে ৩ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়েছিল বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, কুলগাম-সহ (Kulgam) দক্ষিণ কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ অংশে সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এই অঞ্চলকে জঙ্গিদের প্রভাবমুক্ত করতে একের পর এক অভিযানে নামছে সেনাও। গত মাসেই সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার ‘রেসিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’-এর দু’জন কম্যান্ডার সেনার সঙ্গে গুলির লড়াই চলার সময়ে পুলওয়ামা জেলার একটি বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share