Tag: Extremists

  • Islamist Extremists: এবার লালন ফকিরের পবিত্র মাজার ভেঙে ফেলার হুমকি বাংলাদেশের মৌলবাদীদের

    Islamist Extremists: এবার লালন ফকিরের পবিত্র মাজার ভেঙে ফেলার হুমকি বাংলাদেশের মৌলবাদীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে মহম্মদ ইউনূস জমানায় অব্যাহত মন্দির-উপাসনাস্থল ভাঙচুরের ঘটনা (Islamist Extremists)। অন্তর্বর্তী এই সরকারের আমলেই বাউল শিল্পীদের ব্যাপক হয়রান করা হয় বলে অভিযোগ (Lalon Fakir)। গ্রেফতারও করা হয় অনেককে। এ সবের পর এবার বাংলাদেশের কট্টর ইসলামপন্থী গোষ্ঠীগুলি হুমকি দিয়েছে উনিশ শতকের সাধক-কবি ও আধ্যাত্মিক নেতা ফকির লালন শাহের পবিত্র মাজার ভেঙে ফেলার। লালন তাঁর সাম্যবাদী ও মানবতাবাদী দর্শনের জন্য দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন।

    লালনের মাজার ভেঙে ফেলার হুমকি (Islamist Extremists)

    বাংলাদেশের সাংবাদিক সালাহউদ্দিন শোয়েব চৌধুরীর এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করা একটি ভিডিওতে হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে যুক্ত এক উগ্রপন্থী সদস্যকে লালনের মাজার ভেঙে ফেলার হুমকি দিতে শোনা গিয়েছে। সেখানে তিনি মাজারটিকে ‘অ-ইসলামিক’ বলে দাবি করেছেন। ভিডিওতে ওই ব্যক্তি বলেন, “লালনের কবর হল শিরকের প্রতীক, এবং ইমান রক্ষার জন্য এটি ভেঙে ফেলা জরুরি।” ওই মৌলবীর অভিযোগ, মাজারটি এখন মদ ও গাঁজা খাওয়ার জায়গায় পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, যদি এটি বন্ধ করা না হয়, তবে তাঁরা গণআন্দোলন শুরু করবেন এবং কবরটি ভেঙে ফেলবেন।

    লালনের মাজার

    বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক হৃদয়ভূমি নামে পরিচিত কুষ্টিয়া জেলার ছৌড়িয়া গ্রামে রয়েছে লালনের এই মাজার। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ লালন মেলা উপলক্ষে সমবেত হন এখানে। এখানে বাউল শিল্পীরা ঐক্য ও অতীন্দ্রিয়তার বার্তা বহনকারী তাঁর কালজয়ী বাউল গান পরিবেশন করেন (Islamist Extremists)। প্রসঙ্গত, এই হুমকিটি এসেছে বাউল শিল্পীদের ওপর সহিংস দমন-পীড়নের প্রেক্ষাপটে, যাঁরা সুফি, বৈষ্ণব এবং আদিবাসী ঐতিহ্যের মিশ্রণে লালনের উত্তরাধিকার বহন করে চলেছেন। ইউনেসকো কর্তৃক ‘মানবজাতির অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃত বাউল গানের পরিবেশনা ২০২৪ সালের অগাস্টে পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর থেকেই ধারাবাহিক আক্রমণের মুখে পড়ছে, যেখানে উগ্রপন্থীরা এগুলিকে ‘ধর্মবিরোধী’ এবং প্রচলিত ইসলামী ধারণার জন্য ‘হুমকি’ আখ্যা দিচ্ছে (Lalon Fakir)।

    বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা

    সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে বাউল শিল্পীদের ওপর আক্রমণের বেশ কিছু ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এর শুরু ১৯ নভেম্বর, যখন ধর্ম অবমাননার অভিযোগে বিশিষ্ট বাউল শিল্পী আবুল সরকারকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পরপরই ‘তাওহিদি জনতা’ ও ‘আলেম-উলামা’ ব্যানারে পরিচালিত সহিংস মুসলিম দলগুলি আদালত চত্বরে আবুলের ওপর হামলার চেষ্টা করে (Islamist Extremists)। আবুলের গ্রেফতারের প্রতিবাদে যখন অন্য বাউল শিল্পীরা পথে নামেন, তখন তাঁদেরও বিভিন্ন স্থানে মৌলবাদীরা আক্রমণ করে। বাউল শিল্পীদের জবাই করার প্রকাশ্য আহ্বানও জানানো হয়। ২৬ নভেম্বর ঠাকুরগাঁও জেলায়, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার জন্য কুখ্যাত ইসলামি সংগঠন তাওহিদি জনতার সদস্যরা বাউল শিল্পীদের এক সমাবেশে হামলা চালায়, পাথর ছোড়ে এবং ‘জবাই করার’ স্লোগান দেয়। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায় শিল্পীরা হামলাকারীদের হাত থেকে বাঁচতে পাশের জলাশয়ে ঝাঁপ (Lalon Fakir) দিচ্ছেন, এবং বেশ কয়েকজন গুরুতরভাবে জখমও হন (Islamist Extremists)।

    “একটা দুইটা বাউল ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর”

    ২৩ নভেম্বর ধানমন্ডিতে গ্রেফতার হওয়া বাউল নেতা আবুলের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত শান্তিপূর্ণ মানববন্ধনে যোগ দেওয়া লোকজনকে লাঠি ও ইট দিয়ে নির্মমভাবে মারধর করা হয়। হামলার হাত থেকে বাঁচতে চার বাউল শিল্পী রাস্তার পাশের পুকুরে ঝাঁপ দেন। হামলাকারীরা তাঁদের লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে থাকে। পরে জখম অবস্থায় তাঁদের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। মানিকগঞ্জের রাস্তা তখন মুখরিত হচ্ছিল “একটা দুইটা বাউল ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর” স্লোগানে। সেদিন ধর্মীয় মৌলবাদীরা বাউল শিল্পীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে মিছিল করছিল। এ মাসের শুরুতেও একই ধরনের গ্রেফতারি অভিযান বাউল সমাজকে নাড়িয়ে দেয়। জয়পুরহাট ও দিনাজপুরে আরও কয়েকজন শিল্পীকে আটক করা হয়। অভিযোগ, তাঁরা অশ্লীল হিসেবে চিহ্নিত নারীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন (Islamist Extremists)।

    হীরক রাজার তথ্য

    বাংলাদেশ বাউল ও লোকশিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সর্দার হীরক রাজার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষ দিক থেকে লালন স্মরণে অনুষ্ঠিত বহু অনুষ্ঠান-সহ ৩০০টিরও বেশি সঙ্গীত সমাবেশ হুমকির কারণে বাতিল করা হয়েছে। কুষ্টিয়ার সুফি গায়ক জামাল অগাস্টে এক সাক্ষাৎকারে আক্ষেপ করে বলেন, “দশক ধরে আমরা ভয়হীনভাবে গান গেয়েছি। কিন্তু এখন ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ঢেকে গিয়েছে।” বাউল গায়করা বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও অনন্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। কিন্তু ইউনূস সরকারের অধীনে তাঁরা এখন আতঙ্কের মধ্যে জীবন কাটাচ্ছেন।

    এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন লালন শাহ নামের এক শিল্পী। আধুনিক কোনও শিক্ষা ছাড়াই তিনি নিজেকে গড়ে তুলেছিলেন বাউল শিল্পী হিসেবে। শৈশবে এক মুসলিম ফকির তাঁকে আশ্রয় দেন। পরবর্তী কালে তিনি (Lalon Fakir) কুষ্টিয়ায় লালন আখড়া প্রতিষ্ঠা করেন—যা ধর্ম ও সম্প্রদায়ের বাঁধন অতিক্রমকারী এক আধ্যাত্মিক চর্চার কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায়। সেই আখড়াই এখন হুমকির মুখে (Islamist Extremists)।

  • Khalistani Extremists: কানাডা এখন ভারত-বিরোধী উপাদানের নিরাপদ আশ্রয়, অবশেষে কবুল সেদেশের গোয়েন্দা সংস্থার

    Khalistani Extremists: কানাডা এখন ভারত-বিরোধী উপাদানের নিরাপদ আশ্রয়, অবশেষে কবুল সেদেশের গোয়েন্দা সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ ভারতের দাবিকেই মান্যতা দিল কানাডার (Canada) নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থা। নয়াদিল্লি দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছিল, কানাডা এখন ভারতবিরোধী উপাদানের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়ে পরিণত হয়েছে। কানাডার শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা কানাডিয়ান সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (CSIS) প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে যে ভারতকে লক্ষ্য করে হিংসাত্মক কার্যকলাপের প্রচার, তহবিল সংগ্রহ এবং পরিকল্পনার জন্য কানাডার মাটি ব্যবহার করছে খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা (Khalistani Extremists)। রিপোর্টে স্পষ্ট বলা হয়েছে, “খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা এখনও কানাডাকে একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছে হিংসার প্রচার, অর্থ সংগ্রহ এবং পরিকল্পনার জন্য, যার প্রধান লক্ষ্য হল ভারত।”

    নয়াদিল্লির অভিযোগ (Khalistani Extremists)

    সিএসআইএসের ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনেই এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। কানাডার এই প্রতিবেদন ভারতের দীর্ঘদিনের অভিযোগকে সমর্থন করে। নয়াদিল্লির অভিযোগ, কানাডা থেকে পরিচালিত খালিস্তানপন্থী গোষ্ঠীগুলির উপস্থিতি ও কার্যকলাপ ভারতবিরোধী। রিপোর্টে জানা গিয়েছে, “১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে কানাডায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিংসাত্মক উগ্রপন্থীদের (PMVE) হুমকি প্রধানত কানাডা-ভিত্তিক খালিস্তানি উগ্রপন্থীদের (CBKEs) মাধ্যমেই দেখা যাচ্ছে, যারা ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলের মধ্যে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ‘খালিস্তান’ গঠনের লক্ষ্যে হিংসাত্মক উপায় অবলম্বন ও সমর্থন করে চলেছে।”

    সিএসআইএসের প্রতিবেদন

    সিএসআইএসের প্রতিবেদনে কানাডাভিত্তিক খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীদের একটি ছোট গোষ্ঠীর কথা বলা হয়েছে, যারা এখনও তাদের লক্ষ্য পূরণে হিংসার পথ অবলম্বন করে চলেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, “একটি ছোট গোষ্ঠীর মানুষকে খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ তারা এখনও কানাডাকে ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করছে ভারতের বিরুদ্ধে হিংসাত্মক প্রচার এবং অর্থসংগ্রহের জন্য। বিশেষভাবে, কানাডা থেকে উদ্ভূত প্রকৃত ও কল্পিত খালিস্তানপন্থী চরমপন্থীরা ভারতে বিদেশি হস্তক্ষেপ কার্যকলাপকে কানাডা থেকে পরিচালিত করে চলেছে।” রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, হিংসায় বিশ্বাসী এই গোষ্ঠীগুলি কানাডাকে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করে ভারতে হামলার পরিকল্পনা ও প্রচার করে চলেছে।

    কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার ‘স্বীকারোক্তি’

    বস্তুত, কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার এই ‘স্বীকারোক্তি’ এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন নয়াদিল্লি ও অটোয়ার মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা চরমে, বিশেষ করে ২০২৩ সালে ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি (Canada) হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে (Khalistani Extremists)। কানাডা প্রশাসন এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ভারত সরকারের হস্তক্ষেপকে দায়ী করেছে। যদিও নয়াদিল্লি তা অস্বীকার করে সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কানাডার দাবি অযৌক্তিক। কানাডার বিরুদ্ধে ভারত-বিরোধী গোষ্ঠীগুলিকে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগও তুলেছে নয়াদিল্লি। সিএসআইএসের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভারত সরকার খালিস্তানপন্থীদের আন্দোলন দমন করতে বিদেশে হস্তক্ষেপমূলক কার্যকলাপ চালাচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে উত্তর আমেরিকায় কিছু ব্যক্তিকে টার্গেট করাও।

    কানাডা সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    সম্প্রতি দু’দিনের জন্য কানাডা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্দেশ্য, জি৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়া। এবার এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিল কানাডা। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি স্বয়ং আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। সেই সম্মেলনেই যোগ দিতে কানাডায় গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হয়। এই বৈঠকের সময়ই ফাঁস হয়ে যায় কানাডিয়ান গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট। যার জেরে অস্বস্তিতে পড়েন কার্নি। মুখের হাসি চওড়া হয় মোদির (Khalistani Extremists)। জানা গিয়েছে, দুই প্রধানমন্ত্রীই নয়া হাইকমিশনার নিয়োগ ও বাণিজ্য আলোচনা ফের শুরুর মাধ্যমে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে রাজি হন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এর ফলে ভারত-কানাডা তলানিতে ঠেকে যাওয়া সম্পর্ক ফের মজবুত হতে পারে।

    ভারতের প্রাসঙ্গিকতা 

    শিখ অধিকারকর্মী ও কিছু কানাডীয় সাংসদের সমালোচনার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কার্নি বলেন, “ভারতের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও গঠনমূলক সংলাপের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না (Canada)।” সিএসআইএসের প্রতিবেদনে এও জানানো হয়েছে, চরমপন্থী খালিস্তানপন্থীরা কানাডার জাতীয় নিরাপত্তার ওপর বড় ধরনের হুমকি সৃষ্টি করছে। যদিও ২০২৪ সালে কানাডার মাটিতে কোনও খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী হামলার ঘটনা ঘটেনি, তবুও বিদেশে এসব গোষ্ঠীর হিংসাত্মক কার্যকলাপে যুক্ত থাকা কানাডিয়ান নিরাপত্তা সংস্থাগুলির জন্য একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে রয়ে গিয়েছে (Khalistani Extremists)।

    খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী সংগঠন

    প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে কানাডার মাটিতে ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে প্রায় ৫টি খালিস্তানপন্থী চরমপন্থী সংগঠন। কানাডার মাটি থেকেই তারা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত বিরোধী নানা কার্যকলাপ। কানাডায় একাধিক মন্দিরে ভারত বিরোধী স্লোগানও লিখেছিল খালিস্তানপন্থীরা। সে দেশে বসবাসকারী হিন্দুদের ভারতে ফিরে যেতেও বলেছিল খালিস্তানপন্থীরা। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জমানায় এদের নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি (Canada)।

    এখন দেখার, কার্নি এদের মুখে লাগাম পরাতে পারেন কি না (Khalistani Extremists)!

LinkedIn
Share