Tag: F-18 Super Hornet

F-18 Super Hornet

  • Rafale M vs F/A 18 Super Hornets: মার্কিন এফ-১৮ না ফরাসি রাফাল! শীঘ্রই সিদ্ধান্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর

    Rafale M vs F/A 18 Super Hornets: মার্কিন এফ-১৮ না ফরাসি রাফাল! শীঘ্রই সিদ্ধান্ত ভারতীয় নৌবাহিনীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মার্কিন এফ-১৮ (US F/A 18 Super Hornets) বা ফরাসি রাফাল (French Rafale M) কিনতে আগ্রহী নৌসেনা (Navy)। দেশে তৈরি তেজস (TeJas) থাকলেও বিদেশি বিমানের উপরেই আপাতত ভরসা রাখছে ভারতীয় নৌসেনা। নৌসেনা সূত্রে জানা গেছে, নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরীর জন্য প্রাথমিকভাবে মার্কিন বিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা বোয়িংয়ের তৈরি ‘এফ-এ ১৮ সুপার হর্নেট’ বা ফ্রান্সের যুদ্ধবিমান নির্মাতা সংস্থা দাসো অ্যাভিয়েশনের তৈরি ‘মেরিন রাফাল’কে পছন্দের তালিকায় রাখা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    গত কয়েক মাস ধরে গোয়ার নৌঘাঁটি আইএনএস হংস থেকে দুটি যুদ্ধবিমানের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পরীক্ষার ভিত্তিতেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বাধীন প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ক্রয় সংক্রান্ত কমিটি (DAC) এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এর আগে বায়ুসেনার জন্যও যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের তৈরি যুদ্ধবিমান। শেষপর্যন্ত দাম এবং অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে ফ্রান্সের তৈরি মেরিন রাফালকেই বেছে নেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনায় যোগ দিয়েছিলেন এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও, রইল তালিকা

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রামাদিত্যে এবং আইএনএস বিক্রান্তে ব্যবহারের জন্য কয়েক বছর আগে থেকেই রুশ মিগ-২৯কে’র বিকল্প খুঁজতে শুরু করেছিল কর্তৃপক্ষ। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হালকা যুদ্ধবিমান তেজস ব্যবহার করার কথা ভাবা হয়েছিল। সে লক্ষ্যে তেজসের কয়েক দফা পরীক্ষাও চলেছে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যারেস্টেড ল্যান্ডিংয়ে সফল হলেও অন্যান্য ক্ষেত্রে একটু পিছিয়ে তেজস। অ্যারেস্টর হুকের সাহায্যে ৯০ মিটারের মধ্যে গতিবেগ ২৪৪ কিলোমিটার থেকে কমিয়ে শূন্যে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিল তেজস। তবে অস্ত্রবহন ক্ষমতা ও বেশিক্ষণ ওড়ার ক্ষেত্রে তেজস আমেরিকা ও ফরাসি যুদ্ধবিমানের তুলনায় একটু পিছিয়ে। তাই রাফাল বা সুপার হর্নেটের মধ্য থেকে কোনও একটিকে বেছে নিতে চাইছে নৌসেনা। পরবর্তী পর্যায়ে তেজসকে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে, বলে আশাপ্রকাশ করছেন এক নৌসেনা আধিকারিক।

  • Super Hornet: সক্ষমতার পরীক্ষা দিতে দুটি এফ-১৮ যুদ্ধবিমান এল ভারতে

    Super Hornet: সক্ষমতার পরীক্ষা দিতে দুটি এফ-১৮ যুদ্ধবিমান এল ভারতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রায়াল দিতে ভারতে (India) এল বোয়িং এফ/এ-১৮ই সুপার হর্নেট (Boeing F/A-18E/F Super Hornet) যুদ্ধবিমান। আগামী এক সপ্তাহ ধরে গোয়ায় ভারতীয় নৌসেনার পরীক্ষাস্থলে (Shore based Test facility) চলবে বিভিন্ন মহড়া ও পরীক্ষা।

    দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী ‘আইএনএস বিক্রান্ত’ (INS Vikrant)- এর জন্য যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা নিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy)। তার জন্যে চূড়ান্ত পর্যায়ে ২টি বিমানকে নির্বাচিত করা হয়েছে। একটি রাফাল (Rafale) এবং দ্বিতীয়টি সুপার হর্নেট (Super Hornet)। কিন্তু ঠিক কোন বিমান বাছাই করা হবে সেই সিদ্ধান্ত ২ প্রতিদ্বন্দ্বীর ট্রায়াল-পর্ব খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    এর আগে প্রতিযোগী বিমানগুলির সক্ষমতা যাচাই করে দেখতে চাইছে ভারতীয় নৌসেনা। বিমানগুলির সক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য গোয়ায় নৌসেনা ঘাঁটি আইএনএস হংস (INS Hansa)-তে চলছে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

    গত জানুয়ারি মাসেই পরীক্ষা করার জন্য রাফাল মেরিন (Rafale-M) যুদ্ধবিমানকে ভারতে আনা হয়েছিল। এবার সক্ষমতার প্রমাণ দিতে ভারতে এসেছে মার্কিন সংস্থা বোয়িং-এর দুটি এফ/এ-১৮ই/এফ সুপার হর্নেট (Boeing F/A-18E/F Super Hornet) যুদ্ধবিমান।

    চার বছর আগে বিমানবাহী রণতরীর জন্যে ৫৭টি বিমান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নৌসেনা। যে চার ধরনের বিমানকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছিল। সেগুলি ছিল ফরাসি সংস্থা দাসোলের রাফাল, মার্কিন সংস্থা বোয়িংয়ের এফ-১৮ সুপার হর্নেট, রুশ সংস্থা মিগের মিগ-২৯কে  এবং সুইডিশ সংস্থা সাব-এর গ্রিপেন যুদ্ধবিমান। 

    একাধিক মানদণ্ড যাচাইয়ের পর চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষার জন্য রাফাল ও সুপার হর্নেটকে বাছা হয়।  ২০ মে হর্নেট যুদ্ধবিমান দুটি দেশে এসেছে। নৌসেনা আধিকারিকদের মতে এক সপ্তাহ ধরে চলবে এই পরীক্ষা। প্রথমে রাফালের পরীক্ষা করে দেখেছে নৌসেনা। এবার এফ-১৮ বিমানের পালা।

    যে বিমান এই দৌড়ে জয়ী হবে, তারা আইএনএস বিক্রান্ত-এ জায়গা পাবে। আগামী ১৫ অগাস্ট, স্বাধীনতা দিবসে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হবে আইএনএস বিক্রান্ত। এই মুহূর্তে ভারতীয় নৌসেনার একমাত্র বিমানবাহী রণতরী আইএনেস বিক্রমাদিত্য থেকে রুশ নির্মিত যুদ্ধ বিমান মিগ- ২৯কে ওড়ে। 

    জানা গিয়েছে, রাফাল ফাইটার জেটকে কড়া টক্কর দিচ্ছে এফ/এ-১৮ ই/এফ সুপার হর্নেট (F/A-18E/F  Super Hornet)। ভারতীয় নৌবাহিনীর (Indian Navy) প্রয়োজন এক দুর্ধর্ষ বিমান, যা ভবিষ্যতে মিগ বিমানের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হবে।

    শত্রুপক্ষের বুকে কাঁপুনি ধরাতে আগামী দিনে ভারতীয় নৌবাহিনীর ‘তুরুপের তাস’ আইএনএস বিক্রমাদিত্য এবং আইএনএস বিক্রান্ত। এই দুই এয়ারক্র্যাফ্ট কেরিয়ার ভারত মহাসাগর অঞ্চলে নৌসেনার শক্তি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে নিঃসন্দেহে।
       

  • INS Vikrant: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    INS Vikrant: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্তের (INS Vikrant) জন্য ২৬টি নৌ-যুদ্ধবিমান কিনবে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, ফাইটার জেটের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নৌবাহনীর শক্তি বৃদ্ধি হবে। এর ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে ভারত। নৌবাহিনীর সুপারিশে এই যুদ্ধবিমানগুলি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    গত জানুয়ারিতেই গোয়ায় ভারতীয় নৌবাহিনীর পরীক্ষা কেন্দ্রে ফরাসি রাফাল-মেরিনের (Rafale-M) পরীক্ষা হয়েছে। অন্যদিকে আগামী ১৫ জুনের মধ্যে মার্কিন ‘এফ-১৮ সুপার হর্নেট’ (F-18 Super Hornet) -এর ট্রায়ালও সেরে ফেলা হবে। দুটি যুদ্ধবিমানেরই গোয়ার পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। কিন্তু সেগুলি এখনও ভারতের একমাত্র বিমানবাহী ক্যারিয়ার জাহাজ আইএনএস বিক্রমাদিত্যে (INS Vikramaditya) অবতরণ করেনি। কারণ বর্তমানে এই বিমানবাহী রণতরীটি রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে রয়েছে। জুনের পরে যাত্রা শুরু করবে।

    সূত্রের খবর, আগামী ১৫ অগস্ট, স্বাধীনতা দিবসে বিক্রান্তকে আনুষ্ঠানিকভাবে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ২৬২ মিটার উঁচু, ৬২ মিটার চওড়া এবং ৫৯ মিটার উঁচু আইএনএস বিক্রান্তে ১,৭০০-রও বেশি নৌসেনা এবং অফিসারের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে মহিলা অফিসারদের থাকার জন্য পৃথক ব্যবস্থা। সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২৮ নট (প্রায় ৫২ কিলোমিটার)। রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৯০ মিটারেরও বেশি। ‘অ্যারেস্টেড হুক’ ব্যবহার করে তেজসের মতো আধুনিক যুদ্ধবিমানও ওঠানামা করতে পারবে এই বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ থেকে।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় নৌ, বায়ুসেনার হাতে আসছে দেশীয় “অস্ত্র”

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বৃটিশ নৌবাহিনীর জন্য তৈরি করা বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ হারকিউলিস পাঁচের দশকে কিনেছিল ভারত। নাম দেওয়া হয় আইএনএস বিক্রান্ত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে উজ্জ্বল ভূমিকা ছিল সেই বিক্রান্তের। প্রায় ৪ দশক কাজ করার পরে নয়ের দশকের শেষপর্বে বিক্রান্ত অবসর নেয়। ভেঙে ফেলা হয় জাহাজটি। তারই স্মৃতিতে তৈরি হয়েছে প্রথম ‘ভারতীয়’ বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজটি।

    মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, বিক্রান্তের জন্য নতুন মোট ২৬টি যুদ্ধবিমান কেনার কথা ভাবা হচ্ছে। তার মধ্যে ৮টি টুইন সিটার প্রশিক্ষক বিমান। প্রশিক্ষক বিমানের মাধ্যমে নৌসেনার নতুন পাইলটদেরও যুদ্ধবিমান চালনার ট্রেনিং দেওয়া যাবে। তবে, এগুলি যে শুধু ট্রেনিংয়ে ব্যবহৃত হবে, তা নয়। যুদ্ধ পরিস্থিতিতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে ফাইটারগুলি ভারতেই রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত করা যাবে।

     

LinkedIn
Share