Tag: Fighter Jets

Fighter Jets

  • Father-Daughter: পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

    Father-Daughter: পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবাকে আদর্শ করে তাঁর দেখানো পথে হাঁটতে পৃথিবীর সব মেয়েই চান। আবার বাবার পেশাকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার স্বপ্ন অনেকেই দেখে থাকেন। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে খুব সংখ্যক কেই দেখা যায়। কিন্তু বর্তমানে সেই বিরল উদাহরণ সৃষ্টি করে ভারতীয় বায়ুসেনায় একইসঙ্গে যুদ্ধবিমান ওড়ালেন বাবা-মেয়ে। আকাশে বিমান ওড়ানোর এই ঘটনাটি বর্তমানে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। আর বাবা-মেয়ের যুগলবন্দীতে বিমান ওড়ানোর মুহূর্তটি ভারতীয় বায়ুসেনার ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। একই ফাইটার জেট আকাশে ওড়ালেন বাবা-মেয়ের জুটি। প্রথমবার এমন নজির দেখা গিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনায় (Indian Air Force)।

    আরও পড়ুন: ১৮৫ বিমানযাত্রীর প্রাণ বাঁচিয়ে এখন ‘হিরো’, কে এই ক্যাপ্টেন মণিকা?

    ভারতীয় বায়ুসেনায় আধিকারিক পদে রয়েছেন সঞ্জয় শর্মা (Sanjay Sharma)। আর মেয়ে অনন্যা শর্মা (Ananya Sharma) ফাইটার পাইলট হিসেবে ২০২১ সালে বায়ুসেনায় যোগ দিয়েছিলেন। এবার অনন্যা শর্মা ও তাঁর বাবা ভারতীয় বিমান বাহিনীতে এক ইতিহাস তৈরি করেছেন। বাবা এবং ছেলের একসঙ্গে যুদ্ধবিমান ওড়ানোর দৃশ্য আগে অনেকবার দেখা গিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনায়। কিন্তু বাবা আর মেয়ের জুটি এর আগে কখনও দেখা যায়নি৷ আর এবার সেই শূন্যতাই পূরণ করলেন বায়ুসেনা আধিকারিক সঞ্জয় শর্মা এবং ফ্লাইং অফিসার অনন্যা শর্মা।

    ছোট থেকেই তিনি তাঁর বাবাকে দেখেছেন ভারতীয় বায়ুসেনায় বিমান চালাতে। আর সেই থেকেই তাঁর মনেও একইরকম হওয়ার ইচ্ছে ছিল। এমনকি এই পেশা ছাড়া অন্য কোনও পেশার কথা কল্পনাতেও ভাবতে পারেননি। এমনটিই জানিয়েছেন অনন্যা। কিন্তু তাঁর এই পথ এতটাও সহজ ছিল না। কারণ আগে মেয়েদের জন্য বিমান ওড়ানোর অনুমতি ছিল না। কিন্তু ২০১৬ সালে প্রথম মেয়েদের ফাইটার পাইলট হওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরেই ইলেকট্রনিক্স এবং কমিউনিকেশনে অনন্যা বি টেক সম্পন্ন করে আইএএফ-এর ফ্লাইং শাখার প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত হন। এরপরেই তিনি ২০২১ সালের ডিসেম্বরে একজন ফাইটার পাইলট হিসেবে নিযুক্ত হন। অন্যদিকে ১৯৮৯ থেকে ভারতীয় বায়ুসেনাতে কর্মরত আছেন তাঁর বাবা সঞ্জয় শর্মা ।  

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    চলতি বছরের ৩০মে এই পিতা-কন্যার যুগলবন্দীতে যুদ্ধ বিমান চালানোর ঘটনাটি ঘটে। এক অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়ে দিয়েছেন এই জুটি।

     

  • China Taiwan Conflict: তাইওয়ানে পা রাখলেন ন্যান্সি, সমরসজ্জা শুরু চিন আমেরিকার?

    China Taiwan Conflict: তাইওয়ানে পা রাখলেন ন্যান্সি, সমরসজ্জা শুরু চিন আমেরিকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুড়িটিওর বেশি যুদ্ধ বিমান (Fighter Jet) উড়ে গেল তাইওয়ান (Taiwan) এয়ার ডিফেন্স জোনের দিকে। মঙ্গলবার রাতে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির (Nancy Pelosi) নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দলের সদস্যরা পা রাখেন তাইওয়ানে। তার পরেই শুরু হয়ে গিয়েছে যুদ্ধ-সাজ।  

    ন্যান্সির সফরসূচিতে তাইওয়ানের নাম ছিল না। তবে তিনি যে তাইওয়ান যেতে পারেন, তা একপ্রকার নিশ্চিতই ছিল। তা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা হয় চিনা প্রেসিডেন্টের। তখনই জিন পিং তাঁকে এই বলে সতর্ক করে দেন যে, যাঁরা আগুন নিয়ে খেলবেন, তাঁরা ধ্বংস হয়ে যাবেন। চুপ করে থাকেননি বাইডেনও। তিনিও জানিয়ে দেন, তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকার নীতিতে কোনও পরিবর্তন হয়নি।

    আরও পড়ুন : চিনা হুমকি, তাইওয়ানে মহড়া শুরু যুদ্ধের

    এহেন আবহে তাওয়ানে পা রাখেন ন্যান্সি। তার পরেই উড়ে যায় চিনা যুদ্ধ বিমান।তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ট্যুইটবার্তায় জানিয়েওছেন সে কথা। পশ্চিমী কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের দাবি, তাইওয়ানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট সামরিক অভিযান শুরু করতে চলেছে শি জিনপিংয়ের সরকার।

    এদিকে একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে তাইপেই বিমানবন্দরে পেলোসি ও তাঁর সঙ্গীদের স্বাগত জানাচ্ছেন তাই-সরকারের প্রতিনিধিরা। তাইওয়ানে পা রাখার পর একগুচ্ছ ট্যুইট করেন পেলোসি। লেখেন, তাইওয়ানের মজবুত গণতন্ত্রের প্রতি সম্মান ও সমর্থন জানাতে আমেরিকা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই আমাদের প্রতিনিধি দলের এই সফর। মুক্ত ও উদার ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল গঠনের লক্ষ্যে তাইওয়ানের প্রতি সমর্থন জানাতেই তাদের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করব আমরা। এদিকে, পেলোসির সফরের আগে তাইওয়ানের জলসীমা অভিমুখে রওনা দেয় চার মার্কিন রণতরী।এর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস রোনাল্ড রেগনও।

    তাইওয়ান-চিনের বিবাদ বহু পুরানো। চিন তাইওয়ানকে তার প্রদেশ বলে মনে করে। আর তাইওয়ান নিজেকে স্বাধীন একটি দেশ বলে মনে করে। চিনের মূল ভূখণ্ডে চিনা কমিউনিস্ট পার্টি ও কুওমিনতাঙের মধ্যে শুরু হয় যুদ্ধ। ১৯৪০ সালে মাও সে তুংয়ের নেতৃত্ব কমিউনিস্টরা কুওমিনতাংকে পরাস্ত করে। এর পরেই কুওমিনতাঙের অনুগামীরা চলে আসেন তাইওয়ানে। ওই বছরই চিনের নামকরণ করা হয় পিপলস রিপাবলিক অফ চায়না। আর তাইওয়ানের নাম হয় রিপাবলিক অফ চায়না। এর পর তাইওয়ানের নিজস্ব সরকার গঠিত হয়। তৈরি হয় সংবিধানও। বিশ্বের মাত্র ১৩টি দেশ তাইওয়ানকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে।  

    তাইওয়ানের শাসক দল ডেমক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টির সাংসদ ওয়াং টিংউ বলেন, কে তাইওয়ান আসবে আর আমেরিকা কীভাবে তাইওয়ানের সঙ্গে আচরণ করবে, তা বেজিং ঠিক করতে পারে না।    

    আরও পড়ুন : ভারতে আছড়ে পড়তে চলেছে চিনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ! দাবি মার্কিন সংস্থার

LinkedIn
Share