Tag: Fire

Fire

  • Governor of West bengal: ‘‘আগুন নিয়ে খেলা নয়’’, রাজ্যকে ‘পরামর্শ’ রাজ্যপালের

    Governor of West bengal: ‘‘আগুন নিয়ে খেলা নয়’’, রাজ্যকে ‘পরামর্শ’ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগুন নিয়ে খেলা নয়।” রাজ্য সরকারকে এমনই জানিয়ে দিলেন রাজ্যপাল (Governor of West bengal) সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। অগ্নি সুরক্ষা মোকাবিলায় শুক্রবার পাঁচ পাতার বিবৃতি দিয়েছে রাজভবন। সেই বিবৃতিরই এক জায়গায় লেখা রয়েছে আগুন নিয়ে না খেলার ‘পরামর্শ’। রাজভবনের এই বিবৃতিতে শোরগোল প্রশাসনের অন্দরে। দিন কয়েক আগে রাজভবনের কাছে শরাফ হাউসে আগুন লাগে। জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় শ্যামসুন্দর সাহা নামে এক প্রৌঢ়ের। এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শরাফ হাউসের আগুন লাগার ঘটনায় যাদের ত্রুটি রয়েছে এবং একটি মূল্যবান প্রাণহানির জন্য নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ করা উচিত।”

    রাজ্যপালের (Governor of West bengal) মতে আগুন লাগার কারণ…

    শরাফ হাউসে আগুন লাগার সম্ভাব্য ১০টি কারণের উল্লেখ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (Governor of West bengal)। এই কারণগুলির মধ্যে চতুর্থ কারণটি হল, “ইচ্ছে করেও আগুন লাগাতে পারেন কেউ। নেপথ্যে অনেক কারণ থাকতে পারে। এমনকী বীমা পাওয়ার জন্যও এমন করতে পারেন কেউ”। আবার না জেনে ভুল করে আগুন লাগানো তো একটি কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে।

    কেবল তাই নয়, আগুন থেকে কীভাবে সাবধান হওয়া যায়, সেই পরামর্শও দেওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফে জারি করা ওই বিবৃতিতে। পরামর্শগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিরোধ, প্রতিক্রিয়া এবং প্রতিকার। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সমাধানের চেয়ে সাবধানতা ভাল।’ ‘ভয় পাবেন না, শান্ত থাকুন।’ ‘ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে সতর্ক হতে হবে।’

    আরও পড়ুুন: উরি সেক্টরে পাক ড্রোন হামলা, রুখল সেনা! কাশ্মীরে জি২০ সম্মেলনে বাড়ল নিরাপত্তা

    বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ রাজভবনের (Governor of West bengal) কাছে বিবাদী বাগ চত্বরের শরাফ হাউসের ওপরের তলায় আগুন লাগে। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় আকাশ। দুপুর দেড়টা নাগাদ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও বিল্ডিংটির একটি অংশের আগুন তখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বৃহস্পতিবার ওই জায়গাটি ঠান্ডা করতে গিয়েই শ্যামসুন্দরের অর্ধদগ্ধ দেহ দেখতে পান দমকলকর্মীরা। শ্যামসুন্দর উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা ছিলেন। দেহের পাশ থেকে পুড়ে যাওয়া ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখে শনাক্ত করা হয় তাঁকে।

    ওই দিন আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত রাজভবন ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন রাজ্যপাল। ঘণ্টা দুয়েক দাঁড়িয়ে আগুন নেভানোর কাজের তদারকি করেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তার পরেই এই ‘উপদেশাবলী’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kaliaganj: থানায় আগুন, পুলিশকে ইট! গণধর্ষণকাণ্ড নিয়ে ফের অগ্নিগর্ভ কালিয়াগঞ্জ, কেন?

    Kaliaganj: থানায় আগুন, পুলিশকে ইট! গণধর্ষণকাণ্ড নিয়ে ফের অগ্নিগর্ভ কালিয়াগঞ্জ, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল রাজবংশী এবং আদিবাসী সংগঠনের যৌথমঞ্চের। আর সেই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় কালিয়াগঞ্জ (Kaliaganj) থানা চত্বর। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি করা হয়। পুলিশের রাইফেল ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রথমে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। পরে, টিয়ার গ্যাস ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। পরে, আন্দোলনকারীরা থানার পাঁচিল ভেঙে ভিতরে ঢুকে যায়। পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। আগুন লাগানো হয় থানার একটি ঘরেও।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ২১ এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের পালোইবাড়ি এলাকার পুকুর পাড় থেকে উদ্ধার হয় দ্বাদশ শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীর মৃতদেহ। ঘটনায় ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে সরব হয় মৃতার পরিবার ও গ্রামবাসীরা। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবিতে পরপর কয়েকদিন ধরে বিক্ষোভ ও আন্দোলন চলে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পালোইবাড়ি সাহেবঘাটা সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিশ। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এদিন থানায় ডেপুটেশনকে কেন্দ্র করে এলাকা উত্তাল হয়ে ওঠে। ছাত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্তদের গ্রেফতার ও কঠোর শাস্তির দাবিতে এদিন আন্দোলন নামে রাজবংশী তফশিলি ও আদিবাসী সংগঠন গুলির সমন্বয় কমিটি। মঙ্গলবার তাদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে কালিয়াগঞ্জের (Kaliaganj) কালীবাড়ি সংলগ্ন এলাকা। পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করে বিক্ষোভকারীরা। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি শুরু করে তারা। ঘটনায় পিছু হঠতে দেখা যায় পুলিশকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে নামানো হয় কমব্যাট ফোর্স ও বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। বিক্ষোভকারীদের ধরতে পালটা দৌড় শুরু করে পুলিশ ও কমব্যাট ফোর্স। ঘটনায় এক বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ। এরপরই আন্দোলনকারীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। থানার পাঁচিল ভাঙার পাশাপাশি থানায় আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। আগুন ধরানো হয় থানার একটি গাড়িতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: ভাঙড়ের মাঠে সরকারি নথি পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ! ঘটনাস্থলে পৌঁছে কী দেখল সিবিআই?

    SSC Scam: ভাঙড়ের মাঠে সরকারি নথি পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ! ঘটনাস্থলে পৌঁছে কী দেখল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙড়ের আন্দুল গড়িয়াতে পাঁচিল ঘেরা এলাকার মধ্যে সরকারি নথি পোড়ানোর অভিযোগ উঠল। রাতের অন্ধকারে কে বা কারা এই নথি পোড়ালো তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সিবিআই-এর একটি দল। সিবিআই আধিকারিকরা আপাতত পুড়ে যাওয়া নথিতে কখনও বালি, কখনও নিজেদের বোতল থেকে জল ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। জ্বলন্ত কাগজ ধরতে গিয়ে হাত পুড়ছে আধিকারিকদেরও। 

    কী ঘটেছিল

    স্থানীয়দের অভিযোগ, স্থানীয় কয়েক জন তৃণমূল নেতা সকালে লরি বোঝাই কাগজপত্র নিয়ে যান ভাঙড়ের আন্দুলবেড়িয়ার বাগানবাড়ি সংলগ্ন এলাকার একটি মাঠে। সেখানে কাগজগুলি একসঙ্গে জড়ো করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকেই খবর পায় সিবিআই। খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল। কাগজে সরকারি স্ট্যাম্প দেখে তদন্তকারীদের অনুমান, সেগুলো নিয়োগ (SSC Scam) সংক্রান্ত কোনও নথির হতে পারে। কারণ যে তৃণমূল নেতারা লরিতে কাগজ এনেছিলেন, স্থানীয় এলাকায় তাঁরা আবার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত। 

    আরও পড়ুন: ‘অহঙ্কারীকে ধ্বংস করার জন্য এক হাজার বার গুন্ডামি করব’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    নথি উদ্ধারের চেষ্টা

    আগুন নিভিয়ে অর্ধেক পুড়ে যাওয়া নথি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন সিবিআই আধিকারিকরা। বেশ কিছু আধপোড়া নথি উদ্ধার করা হয়েছে। আগুনে বালি ফেলে নিভিয়ে নথি উদ্ধারের চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। এই মুহূর্তে সেখানে রয়েছেন সাত থেকে আট জনের সিবিআই আধিকারিকের দল। গোটা বাগানবাড়ি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে। তদন্তকারীরা মনে করছেন, এই নথিতেই হয়তো কোনও বড় ‘ক্লু’ ছিল, সেই প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছিল। সকাল থেকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখে পড়েছে, লরি লরি কাগজ এনে জমা করা হয়েছে বাগানবাড়িতে। যে বাগানবাড়িতে নথি পোড়ানো হয়েছে, তার মালিকানা হিসাবে নাম উঠে আসছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা গৌতম মণ্ডল ও রাকেশ রায় চৌধুরীর। বাগানবাড়ির চতুর্দিকে কালো ছাই পড়ে রয়েছে। সেখান থেকেই ঝলসে যাওয়া কাগজের অবশিষ্টাংশ উদ্ধার করছেন আধিকারিকরা। পুড়ে যাওয়া এই নথির সঙ্গে নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) সম্পর্ক থাকতে পারে,বলে মনে করছে সিবিআই। সেই কারণেই তারা তড়িঘড়ি এলাকায় ছুটে গিয়ে নথি উদ্ধারের চেষ্টা করছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhanbad: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে, চিকিৎসক দম্পতি সহ মৃত ৬, আশঙ্কাজনক ২

    Dhanbad: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে, চিকিৎসক দম্পতি সহ মৃত ৬, আশঙ্কাজনক ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ আগুন বেসরকারি হাসপাতালে (Hospital)। অগ্নিকাণ্ডের জেরে শ্বাসকষ্ট হয়ে মৃত্যু বাঙালি চিকিৎসক দম্পতির (Doctor Couple)। ওই ঘটনায় আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদের (Dhanbad) কাছে পুরনো বাজার এলাকার একটি হাসপাতালে। 

    আগুন…

    স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে খবর, শুক্রবার রাত একটা নাগাদ হাজরা ক্লিনিক অ্যান্ড হাসপাতালের রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে আগুন লাগে। গলগল করে বের হতে থাকে ধোঁয়া। ঘটনাটি নজরে পড়ে স্থানীয় কয়েকজনের। ততক্ষণে গোটা হাসপাতাল চত্বর ঢেকে গিয়েছে কালো ধোঁয়ায়। তার মধ্যেই রোগীদের হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয়রা। অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় চিকিৎসক দম্পতি সহ ছজনকে। পাটলিপুত্র হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালে চলে আসে দমকলের আটটি ইঞ্জিন। ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল। শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন বলে অনুমান দমকল কর্মীদের। জানা গিয়েছে, মৃত চিকিৎসক দম্পতির নাম বিকাশ হাজরা ও প্রেমা হাজরা। ওই পরিবারের এক পরিচারিকা সহ মৃত্যু হয়েছে আরও চারজনের।

    আরও পড়ুুন: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    গোটা ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে ধানবাদ (Dhanbad)  পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে হাসপাতালের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ঠিকঠাক ছিল কিনা। কী থেকে আগুন লেগেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে এসি মেশিন থেকে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লাগতে পারে বলে অনুমান দমকল কর্মীদের। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে প্রথমে আগুন লাগে হাসপাতালের (Dhanbad) দোতলায় থাকা ওষুধের দোকানে। সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে অন্যত্র। হাসপাতালের রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে সপরিবারে থাকতেন ওই চিকিৎসক দম্পতি। হাসপাতালের সঙ্গে ওই রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে যাওয়ার জন্য ছিল করিডর। করিডরের দরজা বন্ধ থাকায় আগুন টের পেলেও, তীব্র ধোঁয়ায় দরজা খুলে বের হতে পারেননি ওই দম্পতি। প্রবল ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট হয় মৃত্যু হয় তাঁদের। ছ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন অগ্নদগ্ধ আরও চারজন। এঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Biplab Deb: ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের বাড়িতে লুঠপাট, আগুন, কারা লাগাল জানেন?

    Biplab Deb: ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের বাড়িতে লুঠপাট, আগুন, কারা লাগাল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির  (BJP) বিপ্লব দেবের (Biplab Deb) বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। আগুন লাগানোর আগে লুঠপাট চালানো হয় বাড়িটিতে। করা হয় ভাঙচুর। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটে ত্রিপুরার উদয়পুরে, বিপ্লব দেবের পৈত্রিক ভিটেতে। বিজেপির অভিযোগ, ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। সূত্রের খবর, দুষ্কৃতীরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের।

    বিজেপির অভিযোগ…

    ত্রিপুরা বিজেপির অভিযোগ, বিপ্লব দেবের পৈত্রিক বাড়িতে মঙ্গলবার রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। ফি বছর বিপ্লব দেবের এই পৈত্রিক ভিটেতে তাঁর বাবা হিরুধন দেবের স্মৃতিতে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান হয়। বুধবার সেই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা ছিল স্বয়ং বিপ্লব দেবের। তার আগেই এই ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীরা যখন বিপ্লব দেবের (Biplab Deb) বাড়িতে হামলা চালায়, তখন সেখানে কেউ ছিলেন না। তাই ঘটেনি হতাহতের কোনও ঘটনা। তবে ওই সময় কয়েকজন পুরোহিত যাচ্ছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে। সেই সময় দুষ্কৃতীরা ওই পুরোহিতদের মারধর করে বলে অভিযোগ। তাঁদের যানবাহন ভেঙে দেওয়া হয়।

    তাঁদের আর্ত চিৎকারে ছুটে আসেন স্থানীয়রা। তার আগেই অবশ্য চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যাওয়ার আগে তারা স্থানীয়দের কয়েকটি দোকানও ভাঙচুর করে। ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশের বিশাল বাহিনী। পৌঁছান পুলিশের এসডিপিও নিরুপমা দেববর্মা এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেবাঞ্জন রায়। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে বিপ্লব দেবকে (Biplab Deb) দেওয়া হয় সংগঠনের কাজ। বিজেপির তরফে তাঁকে করা হয় হরিয়ানার পর্যবেক্ষক। গত বছর মে মাসে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন বিপ্লব দেব। তাঁর জায়গায় ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হন মানিক সাহা। সেই বিপ্লবের বাড়িতেই এদিন তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সিএএ তো হবেই, পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি-ও চাই’’, সুকান্তর বালুরঘাটে বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Tata Steel Plant: জামশেদপুরে টাটার কারখানায় ভয়াবহ আগুন, আহত ৩ শ্রমিক

    Tata Steel Plant: জামশেদপুরে টাটার কারখানায় ভয়াবহ আগুন, আহত ৩ শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামশেদপুর টাটার ইস্পাত কারখানায় ভয়াবহ আগুন। আহত হয়েছেন অন্তত ৩ জন শ্রমিক। কর্তৃপক্ষের তরফে পরে জানানো হয়, ২ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসাধীন। জানা গেছে, একটি বিস্ফোরণের পরই কারখানার কোক প্ল্যান্টে আগুন লাগে। বিস্ফোরণ ও আগুন ঘিরে আতঙ্ক কারখানা চত্বরে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকল।

     

     

    আহত তিন জনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কারখানার কাছেই টাটা মেডিক্যাল হাসপাতালে। টাটা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আরেক কর্মী বুকে ব্যথা অনুভব করায় তারও চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। অন্য এক সূত্র মারফৎ খবর, বিষাক্ত গ্যাসেও কয়েকজন শ্রমিক অসুস্থ বোধ করলে, তাঁদেরও চিকিৎসা শুরু হয়।

    [tw]


    [/tw]

    শনিবার বেলা ১০টা বেজে ২০ নাগাদ একটা বিস্ফোরণের শব্দে চমকে ওঠে সকলে। মূহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। কারখানা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কোক প্লান্টের ব্যাটারি ৬-এর ফাইল গ্যাসের পাইপলাইনে বিস্ফোরণ ঘটে। এই মুহূর্তে ব্যাটারি-৬ নিস্ক্রিয় বলে তার সরঞ্জাম খোলার কাজ চলছিল। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি। টাটা জানিয়েছে, দায়িত্বশীল সংস্থা হিসেবে কর্মীদের নিরাপত্তাই তাদের প্রথম অগ্রাধিকার।

    দ্রুত আগুন নেভানোর কাজ চলছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ট্যুইট বার্তায় জানিয়েছেন, প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছে সরকার।

    [tw]


    [/tw]

     

LinkedIn
Share