Tag: fuel price

fuel price

  • Google Maps: গাড়ির জ্বালানি তেলের খরচ বাঁচাবে গুগল ম্যাপ! জানেন কী ভাবে ব্যবহার করবেন?

    Google Maps: গাড়ির জ্বালানি তেলের খরচ বাঁচাবে গুগল ম্যাপ! জানেন কী ভাবে ব্যবহার করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ চিনিয়ে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে দেয় গুগল ম্যাপ (Google Maps)। গাড়িতে উঠে ফোনে এই অ্যাপ অন করলেই কেল্লাফতে। অচেনা এলাকা দিয়ে গাড়ি-বাইক চালানোর সময় অনেকেই এই নেভিগেশন অ্যাপের উপর ভরসা করেন। এবার থেকে ইউজারদের তেল খরচ বাঁচাতেও সাহায্য করবে গুগল ম্যাপ। ডিজেলের দাম দীর্ঘদিন ধরেই চড়া। এই ফিচার গাড়ির চালকদের জ্বালানি খরচ কম করবে। 

    কীভাবে খরচ বাঁচাবে

    গুগলের অন্তর্গত জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন গুগল ম্যাপস-এর পক্ষ থেকে একটি নতুন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করা হয়েছে, যা এই অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহারকারীদের তেলের খরচ বাঁচাতে সাহায্য করবে। বর্তমানে এটি শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং ইউরোপে সক্রিয় থাকলেও খুব শীঘ্রই ভারতেও চালু করা হতে চলেছে। এই সুবিধাটি আপনার গাড়ির ইঞ্জিনের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রুটের জন্য জ্বালানি বা শক্তি দক্ষতার বিকল্প প্রদান করবে। দ্রুততম রুট প্রদর্শন করার পাশাপাশি অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাকে সবচেয়ে বেশি যে রাস্তায় তেল বা চার্জের খরচ কম হবে সেই ধরনের একটি বিকল্পও তুলে ধরবে। 

    কী দেখাবে এই অ্যাপ

    গুগল ম্যাপ ইউজারের গাড়ির ইঞ্জিন অনুযায়ী, কোন রাস্তায় কত জ্বালানি দক্ষতার প্রয়োজন তার একটা হিসাব দেখিয়ে দেয়। পাশাপাশি মানচিত্রে লাইভ ট্রাফিক আপডেট এবং রাস্তার পরিস্থিতি কেমন সেই তথ্যও তুলে ধরে। গতি, ট্রাফিক আপডেট, উক্ত রুটে প্রয়োজনীয় জ্বালানি ইত্যাদি বিষয়গুলি বিবেচনা করে কোন রুটে সবথেকে বেশি জ্বালানি বাঁচাতে পারবেন তা দেখিয়ে দেয় অ্যাপে। এমনকী রুট যদি বদলও করেন, তাহলেও বিকল্প রুট যেখানে জ্বালানি কম খরচ তার সন্ধান দেয় গুগল ম্যাপ।গাড়ির ইঞ্জিন শনাক্ত করে কোন রুটে ভালো জ্বালানি দক্ষতা বা মাইলেজ পাবেন তা একটি সবুজ পাতার সাহায্যে দেখায় গুগল ম্যাপ। অপশনটি বন্ধ করলেও গাড়ির গতি ট্র্যাক করতে শুরু করে গুগল।

    আরও পড়ুন: চিঠি এল নবান্নে! আইপিএস অফিসারদের সম্পত্তির হিসাব জানতে চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক

    কীভাবে কাজ করবে

    ১. গুগল ম্যাপ অ্যাপ্লিকেশনটি খুলুন
    ২. গন্তব্য নির্বাচন করে ম্যাপের উপর ক্লিক করুন
    ৩. মোবাইল স্ক্রিনের নিচের দিকে বাঁ দিকের কোনে ‘ডিরেকশনে’ ক্লিক করুন
    ৪. নিচের বার থেকে সোয়াইপ আপ করুন
    ৫. “চেঞ্জ ইঞ্জিন টাইপ”-এ ক্লিক করুন
    ৬. আপনার ইঞ্জিনটি বাছাই করার পর ‘ডান’ করুন
    ৭. পেট্রল, ডিজেল, হাইব্রিড বা ইলেকট্রিক আপনার ইঞ্জিনের সঠিক প্রকার নির্বাচন করুন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • LPG Price: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    LPG Price: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোটেল-রেস্তরাঁর রান্নার বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের (১৯ কেজি) দাম কমল আরও ১৭১.৫০ টাকা। রবিবার রাতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি মে মাসের জন্য বাণিজ্যিক গ্যাসের সিলিন্ডার ১৭১.৫০ টাকা কমানোয় কলকাতায় সেটি কেনার খরচ দাঁড়াল ১৯৬০.৫০ টাকা। এপ্রিলেও তার দর ৮৯.৫০ টাকা কমানো হয়েছিল।

    গ্যাসের দাম কোথায়, কত!

    কলকাতায় আজ, সোমবার থেকে ১৯ কেজি ওজনের বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২,১৩২ টাকা থেকে কমে দাঁড়াল ১৯৬০.৫০ টাকা। এদিকে আজ থেকে দিল্লিতে ১৯ কেজি ওজনের বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমে দাঁড়াল ১৮৫৬.৫০ টাকা। এদিকে চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমে হল ২০২১ টাকা। মুম্বইতে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ১৯৮০ থেকে কমে ১৮০৮ টাকা হল। এদিকে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমলেও ১৪.২ কেজি ওজনের ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিতই থেকে গেল এবারও। অর্থাৎ ১৪.২ কেজি ওজনের ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১১২৯ টাকাই থাকছে কলকাতায়।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত বেলেঘাটা, পার্টি অফিসে ভাঙচুর, গুলি চালানোরও অভিযোগ

    পেট্রোল-ডিজেলের দাম কোথায়, কত!

    নিয়ম অনুসারে প্রতি মাসে বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম পরিবর্তিত হয়। মার্চ মাসে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ৩৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। তখন অবশ্য ঘরোয়া গ্যাসের দাম ৫০ টাকা বাড়িয়েছিল সংস্থাগুলি। যেহেতু কম দাম বাড়ানো হয়েছিল তাই এরপর বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম দুধাপে কমালেও গৃহস্থের ব্যবহারের গ্যাসের দাম অপরিবর্তই রাখা হয়েছে। কলকাতায় পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০৬.০৩ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯২.৭৬ টাকা। দিল্লিতে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ৯৬.৭২ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৮৯.৬২ টাকা। চেন্নাইয়ে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০২.৭৩ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯৪.৩৩ টাকা। মুম্বইয়ে পেট্রোলের লিটার প্রতি দাম ১০৬.৩১ টাকা এবং ডিজেলের লিটার প্রতি দাম ৯৪.২৪ টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

    Bangladesh: চিনা ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান! সতর্কবার্তা বাংলাদেশি মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বালানির দাম (Fuel Price) লাগামছাড়া। তার জেরে প্রতিবাদে মুখর হয়েছে ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ (Bangladesh)। দেশের বিভিন্ন পেট্রল পাম্পে চলছে বিক্ষোভ প্রদর্শন। উঠেছে দাম কমানোর দাবিও। আর্থিক সঙ্কট থেকে মুক্তি পেতে শেখ হাসিনার দেশ দ্বারস্থ হয়েছে আইএমএফের (IMF)। বাংলাদেশকে ঋণ দিতেও রাজি হয়েছে আইএমএফ। করোনা (Covid 19) সঙ্কট মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ২ হাজার ৮৪৫ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এমতাবস্থায় চিনের মাধ্যমে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলিকে সতর্ক করলেন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী এএইচএম মুস্তাফা কামাল। কিছুদিন আগেই ঢাকা সফরে এসে হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। তার পরেই কামালের এই ‘সতর্কতা’ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন :দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    কামাল বলেন, বিশ্বজুড়েই বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি। তাই এই সময় ঋণ নিলে উন্নয়নের গতি কমে গিয়ে চাপ পড়বে বাজারে। এর পরেই শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ টানেন তিনি। চিনের কাছেও পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ঋণ নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। চিনা ঋণের ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র। বাধ্য হয়েছিল নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে। কামাল বলেন, অন্য গরিব দেশগুলিকে ঋণ দিয়ে আরও চাপে ফেলার আগেই আগামী দিনের অবস্থা কী হবে, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে চিনকে। তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির এই হালের জন্য সবাই দায়ী করছে চিনকে। আর এই দায় অস্বীকারও করতে পারে না চিন। কামাল বলেন, শ্রীলঙ্কার এই সঙ্কট দেখার পরে আমাদেরও বেশি এবং ভালো করে চিন্তাভাবনা করতে হচ্ছে। কারণ কোনও দেশকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও প্রকল্প ভালো করে খুঁটিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে চিনকে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। কারণ এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    আরও পড়ুন : চরম বিদ্যুৎ সংকটে বাংলাদেশ! নিয়মিত লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। এই জন্যই জ্বালানি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভর্তুকি তুলে নেওয়ার জন্য শর্ত দিয়েছে আন্তর্জাতিক ওই সংস্থা। তার পরেই জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সরকার। যার প্রতিবাদে শুরু হয়েছে দেশজুড়ে বিক্ষোভ।

     

LinkedIn
Share