Tag: g20

g20

  • G20: বাংলায় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক, জানুন কবে, কোথায়

    G20: বাংলায় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক, জানুন কবে, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০-র (G20) সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব বর্তেছে ভারতের (India) ওপর। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) হাতে এই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়। এই জি ২০-র সম্মেলন হবে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে। সেই উপলক্ষে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হবে নানান অনুষ্ঠান। তামাম বিশ্বের ১৫০টি দেশের প্রতিনিধি যোগ দেবেন ওই সম্মেলনে। পাঁচটি সেক্টরে বৈঠক রাখা হয়েছে। জি ২০ বৈঠকে এই সেক্টরগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা।  

    কবে, কোথায়…

    গোটা দেশের সঙ্গে এই বাংলায়ও হবে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন স্তরের চারটি বৈঠক হবে। জানুয়ারির ৯-১১ বৈঠক হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের। কলকাতার জে ডব্লু ম্যারিয়টে ওই বৈঠক হবে। এর পরের বৈঠক হবে ফেব্রুয়ারিতে। ওই মাসের ৮-৯ তালিখে বৈঠকে বসবে এনগেজমেন্ট গ্রুপ। এই বৈঠকটিও হবে কলকাতার জে ডব্লু ম্যারিয়টে। এর পরের মাসে বাংলায় কোনও বৈঠক নেই। বৈঠক রয়েছে তার পরের মাসে। এপ্রিলের ৩-৫ তারিখে বৈঠক হবে শিলিগুড়িতে। এই বৈঠকটিও হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের। এ রাজ্যে এর পরের বৈঠকটি হবে জুলাইয়ে। ওই মাসের ১৭-১৮ তারিখে ফের হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক। এই বৈঠকটিও হবে কলকাতায়। জুলাই মাসের ১৯ তারিখে আরও একটি বৈঠক হবে কলকাতায়। এটি মিনিস্ট্রিয়াল মিটিং। উল্লেখ্য, জি ২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে আগামী বছর দেশজুড়ে দুশোটির মতো ইভেন্টের আয়োজন করতে চাইছে নয়াদিল্লি। তার মধ্যেই রয়েছে এগুলি।

    আরও পড়ুন: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    জি২০ সফল করতে দিন কয়েক আগে সর্বদলীয় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসেছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জি-২০ (G20) নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সপ্তাহ পেরোতে না পেরোতেই ফের আরও একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন মোদি-মমতা। তবে এবার ভার্চুয়ালি। আগামী শুক্রবারই সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    আরও পড়ুন: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জি-২০-এর (G20) সভাপতিত্ব গ্রহণ করেছে ভারত। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন পরিচালনা করবে ভারতই। তার আগে এই বছরের ডিসেম্বর থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ২০০ টিরও বেশি জি-২০ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই কারণেই জি-২০ – এর প্রস্তুতি নিয়ে গত সোমবার একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতি ভবনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয় এই বৈঠক। সর্বদলীয় বৈঠকে সরকারের তরফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অংশগ্রহণ করেন।

    শুক্রবার এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে সব স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি যোগ দেবেন বলেই খবর। রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীরও জি-২০ (G20) সংক্রান্ত এই বৈঠকে অংশ নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

    জি-২০ (G20) তে ভারত ছাড়াও আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য হিসেবে রয়েছে।

    বৈঠকের মূল লক্ষ্য 

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেল পাঁচটা থেকে এই বৈঠক শুরু হবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে জি-২০ (G20) সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। বিশ্বের তাবড় তাবড় রাষ্ট্র প্রধানরা এই বৈঠকে যোগ দেবেন। যাদের সামনে দেশের উন্নতিকে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই কারণেই এই বৈঠক। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে জি-২০ সম্মেলনের অংশ হিসাবে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যেমন নতুন বছরের শুরুতেই একাধিক বৈঠক হবে কলকাতাতে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

     

        

  • G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    G20: জি-২০-র সভাপতিত্ব করার বিরাট সুযোগ পেয়েছে ভারত, ফের বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০-র সভাপতিত্ব করার সুযোগ পেয়েছে ভারত (India)। এটা একটা বিরাট সুযোগ। বুধবার একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আজ (বুধবার) সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিন। এই অধিবেশন গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা এর আগে মিট করেছিলাম ১৫ অগাস্টের আগে। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি হয়েছে ১৫ অগাস্ট। আমরা আজাদি কী অমৃতকাল পালন করতে যাচ্ছি। এর পরেই তিনি বলেন, আমরা এমন একটা সময় মিট করতে চলেছি যখন ভারত সুযোগ পেয়েছে জি ২০-র সভাপতিত্ব করার।  

    প্রধানমন্ত্রী উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সময় ভারত বিশ্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে পা রেখেছে, যে সময় ভারতের প্রতি বিশ্বের আশা-আকাঙ্খা বেড়ে চলেছে এবং যে সময় বিশ্বের নানা প্লাটফর্মে ভারতের অংশ গ্রহণ বাড়ছে, এমন একটা সময়ে জি ২০-র (G20) সভাপতিত্ব পাওয়া ভারতের কাছে একটা বিরাট সুযোগ। মোদি বলেন, জি ২০ সম্মেলন কেবল একটি কূটনৈতিক ইভেন্ট নয়। কিন্তু বিশ্বের কাছে ভারতের ক্ষমতা তুলে ধরার একটা বড় সুযোগও। তিনি বলেন, এত বড় একটা দেশ, গণতন্ত্রের (Democracy) মাতৃস্বরূপ, এত বৈচিত্র্য, এত ক্ষমতা, এটা বিশ্বের কাছেও ভারতকে জানার একটা সুযোগ। আবার ভারতের কাছেও এটা নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ।

    আরও পড়ুন: জি-২০ শীর্ষ সম্মলেন ভারতের নেতৃত্ব দেওয়াটা একটা সুযোগ, গর্বের মুহূর্ত, বললেন মোদি

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: পুতিনকে দেওয়া মোদির বার্তাই হয়ে উঠল জি ২০-র মূল সুর!

    আরও পড়ুন: মোদিকে দেখে এগিয়ে এলেন বাইডেন! আলিঙ্গন বন্ধু মাক্রঁর, শুরু জি-২০ বৈঠক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের প্রেসিডেন্টদের সঙ্গে চা খেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারও দিকে তাকিয়ে হাসলেন। হালকা রসিকতাও হল। কারওবা হাত ধরলেন। সোমবার জি-২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকের এই ছিল ছবি। এদিনের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্বকে ভারতের শক্তি প্রদর্শন করার একটা সুবর্ণ সুযোগ হল এই জি-২০-র সভাপতিত্ব। তিনি বলেন, এই সম্মেলন নিয়ে গোটা বিশ্বের কৌতুহল এবং আকর্ষণ রয়েছে ভারতের দিকে। এই সম্মেলন সফল করাটা যে একটা টিমওয়ার্ক এবং এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    সর্বদলীয় বৈঠক…

    এদিন সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তাঁরই পাশে বসেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের সর্ব দলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না টিআরএস প্রেসিডেন্ট কে চন্দ্রশেখর রাও এবং জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো লালন সিং। লালু প্রসাদের আরজেডিও এড়িয়ে গিয়েছেন এই বৈঠক। 

    এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জানান, এক বছর ধরে যে সব অনুষ্ঠান হবে, সেজন্য প্রচুর মানুষ ভারতে আসবেন। দেশের যেসব জায়গায় জি-২০ (G20) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠক হবে, সেখানে পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতি চাঙা হবে। তিনি এও বলেন, জি-২০-র সভাপতিত্ব পাওয়া কোনও একজনের কৃতিত্ব নয়, এই কৃতিত্ব গোটা দেশের।  চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। উল্লেখ্য যে, জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

    G20: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছর ধরে জি ২০র (G20) সভাপতিত্ব করবে ভারত। এটা যে ভারতের কাছে সুবর্ণ সুযোগ, তা আগেই বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, বিশ্বের কাছে রয়েছে একাধিক চ্যালেঞ্জ – জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারি। এদের মোকাবিলা করতে বিশ্বকে সহযোগিতা করতে হবে।

    জি ২০…

    গত মাসেই ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছে জি ২০ সম্মেলন। এই সম্মেলনেই আগামী জি ২০ সম্মেলনের দায়িত্ব পায় ভারত (India)। আগামী বছর হবে ওই সম্মেলন। বালির ওই সম্মেলন যোগ দিয়েছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা। সেখানে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ওই যুদ্ধ শুরু হয়। এখনও থামার কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি। বালির জি ২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে সদস্য দেশগুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে জি ২০ (G20) প্রেসিডেন্সি। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, আজ আমাদের বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধের কোনও প্রয়োজন নেই। আমাদের এই যুগ, যুদ্ধের নয়।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ আমরা অনেক বড় বড় সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। এগুলি হল, জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারি। নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করে এগুলির মোকাবিলা করা যাবে না। এর সমাধান করতে হবে একযোগে কাজ করে। তাঁর এদিনের এই মন্তব্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বলা কথার প্রতিধ্বনি।  ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে সেপ্টেম্বরে পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। এদিন প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দেন খাদ্য, রাসায়নিক সার এবং মেডিক্যাল প্রোডাক্ট নিয়ে অরাজনৈতিকরণের লক্ষ্যে এগোবে ভারত। ভারত এটা করবে কারণ তাতে বিশ্বে কমবে উত্তেজনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেমন আমাদের পরিবারের মধ্যে হয়, যাঁদের প্রয়োজন সব চেয়ে বেশি, তাঁদের সমস্যার সমাধানই আগে করতে হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের বিষয়বস্তুগুলি নিয়ে কেবল জি ২০ (G20) সদস্য দেশগুলির সঙ্গেই আলোচনা করা হবে, তা নয়। যাঁদের কণ্ঠস্বর শোনা যায় না, তাঁদের সঙ্গেও আলোচনা করব। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলির সঙ্গেও কথা বলব। গণবিধ্বংসী অস্ত্র এবং বিশ্বের নিরাপত্তা নিয়েই আলোচনা করব তাদের সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20 Summit:  কাশ্মীরে জি-২০, পাকিস্তানের পরে এবার আপত্তি চিনেরও

    G20 Summit:  কাশ্মীরে জি-২০, পাকিস্তানের পরে এবার আপত্তি চিনেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) জি-২০ (G-20)  বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সরকার। তাতে আগেই বাধ সেধেছিল পাকিস্তান (Pakistan)। এবার শেহবাজ শরিফের দেশের দোসর হল শি জিন পিংয়ের চিনও (China)। কাশ্মীরে জি-২০ বৈঠকে আপত্তি জানিয়েছে ড্রাগনের দেশ। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, চিনা সরকার বিষয়টি নিয়ে ভারতের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করলেও, ওই সম্মেলন কাশ্মীরেই করার বিষয়ে অনড় নয়াদিল্লি।

    আগামী বছর জি-২০র অন্তর্গত রাষ্ট্রগুলির শীর্ষ সম্মেলন হবে ভারতে। মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর শীর্ষ সম্মেলন হবে ভূস্বর্গে। তাতেই পাকিস্তানের পর এবার বাদ সাধল চিন। চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়াং বলেন, কাশ্মীর নিয়ে চিনের দৃষ্টিভঙ্গি ধারাবাহিকভাবে একই রয়েছে। এবং তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে বারবার। এটা ভারত ও পাকিস্তানের পুরানো সমস্যা। রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রস্তাব ও দ্বিপাক্ষিক চুক্তিগুলির সাপেক্ষে এর সমাধান হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট দু পক্ষেরই উচিত এক তরফা কোনও সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টিকে অযথা জটিল না করে তোলা। আমাদের উচিত আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্যের অবসান ঘটানো। একত্রে শান্তি ও সুস্থিতি বহাল রাখা।

    আরও পড়ুন : মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরওয়ে, ডেনমার্ক, কেন জানুন

    কাশ্মীরে জি-২০ সম্মেলনে কি তা হলে অংশ নেবে না চিন?  সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের উত্তের চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, আমরা বৈঠকে অংশ নেব কি নেব না, তা ভেবে দেখা হবে। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সমস্ত রাষ্ট্রের কাছে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে মন দিতে। বিষয়গুলি নিয়ে রাজনীতি না করতে। তাহলে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিকে চাঙা করা যাবে। চলতি বছরের মার্চেই কাশ্মীরে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিল ৩৬টি দেশের প্রতিনিধি। এবার সেখানেই জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করতে চলেছে ভারত। মোদি সরকারের আমলে কাশ্মীরে যে প্রভূত উন্নয়ন হয়েছে, বিশ্বের দরবারে সেই বার্তা দিতেই কাশ্মীরে বৈঠকের আয়োজন বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীর থেকে কাউকে বিতাড়িত হতে দেব না, আশ্বাস রাজনাথের

    তবে বিষয়টি এত সহজে মেনে নেবে না পাকিস্তান। চিনকে পাশে পাওয়ার পর এখন সৌদি আরব এবং তুরস্ককেও পাশে পাওয়ার চেষ্টা করছে শেহবাজের দেশ। তবে তাতে ইসলামাবাদ আদৌ সফল হবে কিনা, হলেও কতটা, তা বলবে সময়।

     

LinkedIn
Share