Tag: gang rape

gang rape

  • Murshidbad: নাবালিকাকে গণধর্ষণ করে খুন! দোষীকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ

    Murshidbad: নাবালিকাকে গণধর্ষণ করে খুন! দোষীকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৩ বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় আসামিকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল জেলা আদালত। উল্লেখ্য, বাবাকে খাবার দিয়ে বাড়িতে ফেরার সময় রাস্তার মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার হয়েছিল ওই নাবালিকা (Murshidbad)। শুধু ধর্ষণ নয়, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করতে তাকে খুনও করা হয়েছিল। ঘটনায় জেলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    সর্ষেক্ষেতে উদ্ধার হয়েছিল নাবালিকার দেহ (Murshidbad)

    ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদের (Murshidbad) রানিনগর থানা এলাকায় এই নির্মম ঘটনা ঘটেছিল। পরিবারের অভিযোগ ছিল, রাস্তার মধ্যে থেকেই তাঁদের মেয়েকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রথমে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর প্রমাণ লোপাট করতে খুন করা হয়েছিল। ঘটনার দিন অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেলে থানায় নিখোঁজের কথা জানানো হয়েছিল। পরের দিন নাবালিকার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় পাশের সর্ষেক্ষেত থেকে। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে রানিনগরের স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তারপর পুলিশ তদন্তে নেমে তিনজনকে গ্রেফতার করে। উল্লেখ্য ধৃতদের মধ্যে দু’জনের বয়স ১৮ বছরের কম, তাই তাদের জুভেনাইল জাস্টিন বোর্ডে পাঠানো হয়। তাদের বর্তমানে হোমে রাখা হয়েছে। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত এক জনেরই শাস্তি ঘোষণা করেছে আদলাত। বাকি দুজন নাবালক হওয়ায় মামলার রায় এখনও ঘোষণা হয়নি।

    কোন কোন ধারায় মামলা?

    এই নাবালিকা ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মোট ২৭ জনের সাক্ষ্যপ্রমাণ গ্রহণ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ খুনের ধারা এবং ২০১ ধারায় প্রমাণ লোপাট করার অভিযোগ দায়ের করা হয়। আবার ৩৭৬-ডি ধারায় গণধর্ষণ, ৬ নম্বর পক্সো আইনে নাবালিকা ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। গত মঙ্গলবার মূল অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে মুর্শিদবাদ জেলা আদালত (Murshidbad)। এরপর গতকাল বুধবার অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদলাতের বিচারক দীপ্ত ঘোষ আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন।  

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gang Rape: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার নার্স, নাবালক সহ গ্রেফতার ৩

    Gang Rape: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার নার্স, নাবালক সহ গ্রেফতার ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের (Health Centre) মধ্যেই গণধর্ষণের (Gang Rape) শিকার হলেন এক নার্স (Nurse)। শুক্রবার বিকেলে একা একাই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পরিষেবা দিচ্ছিলেন ওই নার্স। আচমকাই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়ে এক নাবালক সহ চারজন। হকচকিয়ে যান ওই নার্স। তার পরেই দুষ্কৃতীরা তাঁর হাত-পা বেঁধে গলা চেপে ধরেন। শুরু হয় নৃশংস অত্যাচার। ছত্তিসগড়ের মহেন্দ্রগড় জেলার ছিপাছিপি গ্রামের ঘটনা। ওই ঘটনায় রবিবার সকাল পর্যন্ত অভিযুক্ত নাবালক সহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পলাতক অভিযুক্তের খোঁজে চলছে তল্লাশি। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন বিকেল তিনটে নাগাদ হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলেন ওই নার্স। সেই সময়ই ধর্ষকদের লালসার শিকার হন তিনি। ধর্ষণের (Gang Rape) শিকার ওই নার্সের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা ধর্ষণের পুরো পর্ব ক্যামেরাবন্দি করে। পুলিশকে জানালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেয়। ধর্ষকদের হুমকি উপেক্ষা করে ওই তরুণী পুরো ঘটনাটি ফোন করে জানান তাঁর পরিবারকে। পরে দায়ের হয় অভিযোগ। প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক নিমেষ বারাইয়া জানান, ওই মহিলা অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    স্বাস্থ্যেকেন্দ্রের মধ্যেই এক নার্স ধর্ষণের (Gang Rape) শিকার হওয়ায় নিরাপত্তার অভাবের অভিযোগে সরব স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাঁদের দাবি, তাঁদের উপযুক্ত নিরাপত্তা চাই। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, কাজে যোগ দেবেন না তাঁরা। ঘটনায় সোচ্চার হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপিও। ভূপেশ বাঘেল সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভেও দেখিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা।

    আরও পড়ুন: ৪ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ! স্কুলের স্বীকৃতি বাতিল করল তেলঙ্গানা সরকার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • US Vlogger Rape: বিশ্বাস ভেঙেছে কাছের লোক, পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার মাকিন ভ্লগার 

    US Vlogger Rape: বিশ্বাস ভেঙেছে কাছের লোক, পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার মাকিন ভ্লগার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মুখ পুড়ল পাকিস্তানের। পাকিস্তানে গণধর্ষণের (Gang Rape) শিকার ২১ বছরের মার্কিন ভ্লগার (American Vlogger) । গত ১৭ জুলাই রাতে পাকিস্তানের (Pakistan) ডেরা গাজি খান শহরের ফোর্ট মনরো (Fort Monroe) হিল স্টেশনে একটি হোটেলের ঘরে ধর্ষণ করা হয় ওই মহিলা ভ্লগারকে। ধর্ষিতা জানান, যাকে বিশ্বাস করেছিলেন, সেই বন্ধুই বিশাসঘাতকতা করেছে। তিনি বলেন, “আমি জানি না আমার মনে ক্ষত কোনওদিন ভরবে কী না। আমি চাই দোষীরা সর্বোচ্চ সাজা পাক।”  

    আরও পড়ুন: ৩১ জুলাই ভারত-পাক মহিলা টি-২০ ম্যাচ, তুঙ্গে টিকিটের চাহিদা

    এফআইআরে বলা হয়েছে, ১৭ জুলাই রাতে একটি হোটেলের ঘরে ওই মহিলাকে ধর্ষণ করেছিলেন মুজমাল সিপ্রা এবং শেহজাদ নামের দুই ব্যক্তি। মার্কিন যুবতী আরও অভিযোগ করেন, ধর্ষকদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া না চালানোর জন্য হুমকি পেয়েছিলেন তিনি। ধর্ষণের ভিডিও- ও প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেওয়া হয় মহিলাকে।

    আরও পড়ুন: পাটনায় ধৃত পাক স্লিপার সেলের সদস্য! হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে জঙ্গি কার্যকলাপ

    ডেরা গাজি খানের ডেপুটি কমিশনার আনোয়ার বারিয়ার জানিয়েছেন, ওই ভ্লগার পাকিস্তানে ট্যুরিস্ট ভিসায় এসেছিলেন এবং গত সাত মাস ধরে পাকিস্তানেই থাকছেন। ভ্লগারের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়া পরিচয় হয় মুজমাল সিপ্রার। তারই আমন্ত্রণে রবিবার করাচি থেকে ফোর্ট মনরোতে এসেছিলেন তিনি। সিপ্রার বাড়ি পাকিস্তানের পাঞ্জাবের রাজনপুর জেলায়। লাহোর থেকে প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার দূরে। এই ঘটনায় মুজমাল সিপ্রা এবং শেহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিপ্রা, শেহজাদ এবং আজান খোসা নামের আরও এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৩৭৬ এবং ২৯২বি ধারায় মামলা নথিভুক্ত করেছে পুলিশ।  

    ঘটনার দিন মুজামিল ও আজানের সঙ্গে মিলে একটি ভ্লগের শুটিং করেন ওই মার্কিন তরুণী। এরপর তিনজন একটি হোটেলে গিয়ে ওঠেন। অভিযোগ, সেখানেই মুজামিল ও আজান মিলে তাঁকে ধর্ষণ করে। তারা একটি ভিডিও-ও রেকর্ড করে। হুমকি দেয়, কাউকে কিছু বললে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেবে। কিন্তু সেই ভয়ে দমে যাননি সেই তরুণী। পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত শুরু করে পাকিস্তানের বর্ডার মিলিটারি পুলিশ। মুজামিলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইতিমধ্যেই ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছে পুলিশ।   

  • Hanskhali Rape: হাঁসখালিকাণ্ডে ক্রমেই ফাটল চওড়া হচ্ছে তৃণমূলে?

    Hanskhali Rape: হাঁসখালিকাণ্ডে ক্রমেই ফাটল চওড়া হচ্ছে তৃণমূলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার হাঁসখালিকাণ্ডে (Hanskhali case) গাড্ডায় তৃণমূল(Tmc)। ঘটনার জেরে দলের অন্দরে ক্রমেই বাড়ছে মতানৈক্য। খোদ তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের বিরোধিতা করেছেন দলেরই সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Maitra)। আবার বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা সৌগত রায়ের(Saugata Roy) সঙ্গে সহমত পোষণ করতে পারছেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী তথা দলের আর এক সাংসদ শতাব্দী রায় (Shatabdi roy)। এই চার নেতানেত্রীর পরস্পর বিরোধী মন্তব্যে যারপরনাই হতাশ তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
    দিন কয়েক আগে বন্ধুর জন্মদিনের পার্টিতে গিয়ে বছর চোদ্দর এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হন বলে অভিযোগ। বাড়ি ফেরার আগেই শুরু হয় রক্তক্ষরণ। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরে ওই রাতেই মৃত্যু হয় নির্যাতিতার। ঘটনার পরে পরেই দেহ নিয়ে গিয়ে কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। গোটা ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে তৃণমূলের দিকে। এর পরেই লাভ অ্যাফেয়ারের তত্ত্ব খাড়া করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতার বিতর্কিত মন্তব্যে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায় গোটা রাজ্যে। এর পরেই ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামে তৃণমূল। তড়িঘড়ি সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় নির্যাতিতার বাড়িতে। সেখানে তিনি ভারতীয় আইন তুলে ধরে বলেন, ভালোবাসা থাকলেও নাবালিকার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা যায় না। মহুয়ার মন্তব্য যে তৃণমূল নেত্রীর বিপ্রতীপ, তা বলাই বাহুল্য। 
    গোল বেঁধেছে সৌগত-শতাব্দীর মধ্যেও। হাঁসখালির ঘটনা প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে তৃণমূলের বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত বলেন, যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা সেখানে নারী নির্যাতনের একটি ঘটনা ঘটলেও, তা লজ্জার। সৌগতর পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন শতাব্দী। তিনি বলেন, আমি সৌগতদার সঙ্গে এক মত নই। মহিলা-পুরুষের বিভেদের বিষয় এটা নয়। মহিলা মুখ্যমন্ত্রী কি চেয়েছেন এটা?
    কথায় বলে, বিনাশকালে বুদ্ধি নাশ হয়। তাহলে কি শেষের সেদিন শুরু হয়ে গেল তৃণমূলে?

     

LinkedIn
Share