Tag: GDP

GDP

  • Temple Economics: ভারতের মন্দির অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় জিডিপিতে, বলছে রিপোর্ট

    Temple Economics: ভারতের মন্দির অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় জিডিপিতে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মচর্চা, আধ্যাত্মিকতা, মানতপুরণ, দেবতার উদ্দেশ্যে পূজা নিবেদন- এসব কিছুর কেন্দ্র হল মন্দির (Temple Economics)। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতবর্ষে মন্দিরের সংখ্যা নেহাত কম নয়, প্রায় কুড়ি লক্ষ। এগুলির মধ্যে এমন অনেক মন্দির রয়েছে যেগুলি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিদিনই গড়ে সেখানে হাজার হাজার ভক্তরা ভিড় করেন। চলতি বছরেই উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে এক লাখেরও বেশি তীর্থযাত্রীর পা পড়েছে রাম মন্দির চত্বরে। ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে মন্দিরকে কলা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, সামাজিকতা এবং বাণিজ্যের কেন্দ্র বলে মনে করা হয়। বৈচিত্রের দেশ আমাদের ভারতবর্ষ। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে পা দিলেই নজরে পড়ে আলাদা প্রথা, কাস্টম, রীতি। সেই সমস্ত অঞ্চলভিত্তিক রীতির ওপরেই গড়ে ওঠে মন্দির। জীবনে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধির কামনায় প্রার্থনা করেন ভক্তরা। জীবনে চলার পথে বাধা যাতে ভগবান দূর করেন সে প্রার্থনাও করেন তাঁরা। এক ভক্তের সঙ্গে অপর ভক্তের মনের ভাব বিনিময়ের স্থানও হল মন্দির। মন্দিরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে পর্যটনও। মন্দিরকেন্দ্রিক অর্থ ব্যবস্থা টানে এলাকার অর্থনীতিকেও (Temple Economics)। হাজার হাজার দর্শনার্থীদের ভিড়ে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয় হোটেলগুলিও। তীর্থযাত্রীদের থাকা-খাওয়া সমস্ত কিছুর বন্দোবস্ত হয় সেখানে। এর পাশাপাশি ভক্তদের যেকোনও প্রয়োজনীয়তা মেটায় ছোটখাটো দোকানগুলিও। ফুল, তেল, প্রদীপ, সিঁদুর ছবি বিক্রি হয় স্থানীয় দোকান থেকে।

    ধর্মীয় যাত্রাতে (Temple Economics) গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু খরচ হয় ২,৭১৭ টাকা

    মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্টন স্টেইন ভারতবর্ষের মন্দির অর্থনীতির ওপর গবেষণা করেন। ১৯৬০ সালে তিনি একটি রিপোর্টও জমা দেন এ নিয়ে। তাঁর ‘দ্য ইকোনমিক ফাংশন অফ মেডিভিয়াল সাউথ ইন্ডিয়ান টেম্পেল’- শীর্ষক লেখা প্রকাশিত হয়েছিল এশিয়ান স্টাডিসে। সাম্প্রতিককালে একটি তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। ‘ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসে’র দেওয়া ওই তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ৫৫ শতাংশ হিন্দু যাঁরা বিভিন্ন মন্দিরে তীর্থযাত্রী হিসেবে পরিভ্রমণ করেন, তাঁরা সাধারণভাবে মধ্যমানের অথবা ছোট হোটেলে থাকেন। যেকোনও ধরনের ধর্মীয় যাত্রাতে (Temple Economics) গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু খরচ হয় ২,৭১৭ টাকা। যেখানে অন্যান্য যে কোনও সামাজিক যাত্রায় মাথাপিছু খরচ হয় ১,১১৮ টাকা। শিক্ষামূলক ভ্রমণে মাথা পিছু খরচ হয় ২,২৮৬ টাকা। এখানেই বোঝা যাচ্ছে ধর্মীয় যাত্রার অর্থনীতি ঠিক কতখানি এগিয়ে।

    প্রতিবছর ৪.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয় শুধুমাত্র ধর্মীয় যাত্রার কারণে 

    রিপোর্ট বলছে, প্রতিবছর এভাবেই ৪.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয় শুধুমাত্র ধর্মীয় যাত্রার কারণে। ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসের ওই ডেটাতে আরও বলা হচ্ছে, ভারতবর্ষের মন্দির অর্থনীতির (Temple Economics) পরিমাণ হল ৩.০২ লক্ষ কোটি টাকা অর্থাৎ ভারতবর্ষের জিডিপির (GDP) ২.৩২ শতাংশই আসে মন্দির অর্থনীতি থেকে। ভারত সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, এদেশের পর্যটনের ৮৭% হলেন দেশের নাগরিক। অন্যদিকে ১৩ শতাংশ বিদেশি নাগরিক। সরকারের প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, দেশের মধ্যে মাত্র ছ’টি বড় মন্দিরের আয় বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে বেশিরভাগই দিল্লি-আগ্রা-বারাণসী-জয়পুরকেন্দ্রিক। অন্যদিকে দক্ষিণ ভারতের মাদুরাই, মহাবলীপুরম, তিরুপতিতে মন্দির দর্শন করেছেন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ৯ কোটি বিদেশি নাগরিক। বর্তমানে তাই মন্দির অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে জিডিপিতে (GDP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইলস্টোন ছুঁল লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি)। বৃদ্ধি পেয়েছে এলআইসির (LIC) গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ। জানা গিয়েছে, গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ৫০ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, এটি পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ। এলআইসির এইউএম-এর পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি।

    এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ (LIC)

    শতাংশের হিসেবে এক বছরে ১৬.৪৮ বেড়ে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ হয়েছে ৫১ লাখ ২১ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারে এর পরিমাণ হল ৬১৬ বিলিয়ন। ২৩ অর্থবর্ষে এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে এই টাকার পরিমাণই ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মূল্য ৩৩ হাজার কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় এর মূল্য ২৯ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার (LIC) গচ্ছিত অর্থরাশির পরিমাণ এর দ্বিগুণ।

    ছাপিয়ে গেল কয়েকটি দেশের অর্থনীতিকে

    কেবল পাকিস্তান নয়, এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে আরও দুই দেশের অর্থনীতিকেও। এই দুটি দেশের একটি রয়েছে এশিয়ায়, অন্যটি ইউরোপে। এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর। এদেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৫২ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। ইউরোপের ডেনমার্কের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৪১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এই দুই দেশের অর্থনীতিকেই ছাপিয়ে গিয়েছে এলআইসি। ভারতের এই রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার এইউএম-এর পরিমাণ পাকিস্তান-সহ ভারতের তিন পড়শি দেশের সম্মিলিত অর্থনীতির চেয়েও বেশি। এই লিস্টে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও নেপাল। বর্তমানে শ্রীলঙ্কার জিডিপি ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আর নেপালের মোট অর্থনীতির পরিমাণ ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।

    আর পড়ুন: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতির মোট পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ কোটি টাকা। বিশ্বের অন্যান্য দেশে যখন জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল দুই থেকে তিন শতাংশ, তখন গত এক বছরে ভারতের জিডিপি বেড়েছে ১৬ শতাংশের বেশি। অর্থনীতিবিদদের মতে, এলআইসির এই গচ্ছিত অর্থ বৃদ্ধির নেপথ্যে রয়েছে শেয়ার বাজারে তার অগ্রগতি। তথ্য বলছে, গত এক বছরে স্টক থেকে এলআইসি রিটার্ন পেয়েছে ৭১.৭৪ শতাংশ। এতে সুনিশ্চিত হয়েছে সংস্থার নির্ভরযোগ্যতা ও বৃদ্ধি। যা আকর্ষণ করেছে বিনিয়োগকারীদের। তার ফলেই চড়চড়িয়ে বেড়েছে অর্থনীতির পারদ (LIC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Fitch Ratings: চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস বাড়িয়ে দিল ‘ফিচ’, কত হল?

    Fitch Ratings: চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস বাড়িয়ে দিল ‘ফিচ’, কত হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রতিক গ্লোবাল ইকনমিক আউটলুক রিপোর্টে ফিচ রেটিংস (Fitch Ratings) ভারতের অর্থনীতি নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল। তারা বলেছিল, চলতি বছর ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হবে ৭.২ শতাংশ। এই ভবিষ্যদ্বাণীর দোরগোড়ায় পৌঁছালেও, মাত্র ০.২ শতাংশ কম হয়েছে। উল্লেখ্য, এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল মার্চ মাসে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, “আমরা এখনও আশা করি, চলতি বছর আরবিআইয়ের পলিসি রেট কমাবে। সেটা শীর্ষ ব্যাঙ্ক একবারই করবে। এই হার হতে পারে ৬.২৫ শতাংশ। মার্চে জিইওতে আমরা আশা করেছিলাম চলতি বছর বেসিস পয়েন্ট কমানো হবে ৫০। আমরা এও আশা করেছিলাম ২০২৫ এবং ২০২৬ অর্থবর্ষে বেসিস পয়েন্ট কমানো হবে ২৫।”

    ফিচ রেটিং সংস্থার আশা

    ফিচ রেটিং সংস্থার আশা, এদেশে ক্রমেই বাড়তে থাকবে লগ্নির পরিমাণ, সাম্প্রতিক ত্রৈমাসিকগুলির চেয়ে ধীর পদক্ষেপে হলেও। তবে কনজিউমার ব্যয় রিকভার করবে। একে সহযোগিতা করবে হাই কনজিউমার কনফিডেন্স। যাইহোক, এজেন্সির আশা, পরবর্তী বছরগুলিতে ভারতের বৃদ্ধি হবে মিডিয়াম টার্ম ট্রেন্ড। ফিচের রিপোর্টে বলা হয়েছে, আমরা রিয়েল জিডিপি গ্রোথ ফোরকাস্ট করেছিলাম ৬.২৫ শতাংশ ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে (মার্চ থেকে এই হার অপরিবর্তিত রয়েছে)। ২০২৬-২৭ অর্থবর্ষে এই হার গিয়ে দাঁড়াবে ৬.২-তে গিয়ে। কমজিউমার ব্যয় এবং লগ্নির দ্বারা চালিত হয়েই বৃদ্ধির হার হবে উল্লিখিত শতাংশ (Fitch Ratings)।

    গ্লোবাল বৃদ্ধির বিষয়েও ইঙ্গিত

    ফিচ গ্লোবাল বৃদ্ধির বিষয়েও ইঙ্গিত দিয়েছিল। চলতি বছরে এই হার পূর্বের ২.৪ থেকে বেড়ে হবে ২.৬ শতাংশ। ইউরোপ রিকভারি প্রসপেক্টসে কনফিডেন্স বৃদ্ধি পাওয়াই এর প্রাথমিক কারণ। রফতানি ক্ষেত্রে চিনের পুনরুত্থান এবং বাজারে ডোমেস্টিক ডিমান্ড বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে গ্লোবাল গ্রোথ। ফিচ আরও জানিয়েছে, ভারতের মুদ্রাস্ফীতি ক্রমেই নিম্নগামী হতে থাকবে। চলতি বছরের শেষে এটা পৌঁছবে ৪.৫ শতাংশে। ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে এই হার দাঁড়াবে গড়ে ৪.৩ শতাংশ। এই বিক্ষিপ্ত মুদ্রাস্ফীতি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার টার্গেট রেঞ্জ ২ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ৬ শতাংশ (Fitch Ratings)।

    আর পড়ুন: স্পিকার-ডেপুটি স্পিকার পদে কারা, বৈঠকে বসছেন বিজেপি নেতৃত্ব

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: জিডিপি বাড়েনি, বেড়েছে গাধা, পাক অর্থনৈতিক সমীক্ষা রিপোর্ট দেখে হাসির রোল

    Pakistan: জিডিপি বাড়েনি, বেড়েছে গাধা, পাক অর্থনৈতিক সমীক্ষা রিপোর্ট দেখে হাসির রোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্যপূরণ হয়নি জিডিপি বৃদ্ধির। তবে তাতে কী! দেশটার নাম যে পাকিস্তান (Pakistan)! অতএব, ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা প্রশাসনের। গাধার সংখ্যা বৃদ্ধি দিয়েই জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যপূরণ করতে না পারার ব্যর্থতা ঢেকেছে ইসলামাবাদ।

    পাক অর্থনৈতিক সমীক্ষার রিপোর্ট (Pakistan)

    বিষয়টি তাহলে খুলেই বলা যাক। ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষের জন্য পাকিস্তান যে জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল, তা পূরণ হয়নি। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩.৫ শতাংশ। যদিও বৃদ্ধির হার ২.৩৮ শতাংশ। বুধবার পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সমীক্ষা প্রকাশ করেন সে দেশের অর্থমন্ত্রী মহম্মদ ঔরঙ্গজেব। এই সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের (Pakistan) শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত মাত্রায় বৃদ্ধি হয়নি বলেই পূরণ হয়নি জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা। এই সমীক্ষায়ই তুলে ধরা হয়েছে, পাকিস্তানে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে গাধার সংখ্যা।

    পাক অর্থনীতিতে গাধার ভূমিকা

    পাকিস্তানের অর্থনীতিতে গাধা-সহ গবাদি পশুর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। সে দেশের ৮০ লাখেরও বেশি গ্রামীণ পরিবার পশু পালনের সঙ্গে যুক্ত। প্রাণিসম্পদই গ্রামীণ পাকিস্তানের অর্থনীতির মূল ভিত্তি। ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, গত বছরের তুলনায় গাধার সংখ্যা ১.৭২ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৯ লাখ। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে বর্তমানে গোরু রয়েছে ৫ কোটি ৭৫ লাখ, মহিষের সংখ্যা ৪ কোটি ৬৩ লাখ, ভেড়া রয়েছে ৩ কোটি ২৭ লাখ, আর ছাগলের সংখ্যা ৮ কোটি ৭০ লাখ। এসব গবাদি পশুর পাশাপাশি বেড়েছে উটের সংখ্যাও। পাকিস্তানে কাঁটাভোজী এই প্রাণী রয়েছে ১২ লাখ। গত বছর এই সংখ্যাটাই ছিল ১১ লাখ।

    আর পড়ুন: জি৭ সম্মেলনে আমন্ত্রণ, বৃহস্পতিতে ইটালি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    পাকিস্তানের জিডিপিতে ১৪.৬৩ শতাংশ অবদান এই প্রাণিসম্পদ ক্ষেত্রের। ঔরঙ্গজেব জানান, অন্যান্য সব ক্ষেত্রকে ছাপিয়ে গিয়েছে কৃষিক্ষেত্রের বৃদ্ধি, বৃদ্ধির হার ৬.২৫ শতাংশ। তাঁর দাবি, গত উনিশ বছরে কৃষি খাতে এত শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখা যায়নি। পাকিস্তানের মূল্যবৃদ্ধির হার অবশ্য কমেছে। এই হার নেমে এসেছে ১১.৮ শতাংশ। অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সরকারি সম্পদ বিক্রির ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সমীক্ষায়। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী বলেন, “পাক সরকার লোকসানে থাকা সরকারি সংস্থাগুলি বিক্রি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” পাকিস্তান এয়ারলাইন্সকেও বেসরকারিকরণ করা হবেও বলেও জানান (Pakistan) তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’, ট্যুইট উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian Economy: জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’, ট্যুইট উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ক্রমশই এগিয়ে চলেছে দেশ। শেষ দফার ভোটগ্রহণে সেই তথ্য আবারও সামনে এল। দেশের মোট আভ্যন্তরীণ উৎপাদন বা জিডিপির হার (Indian Economy) সমস্ত পূর্বাভাসকে ছাপিয়ে পৌঁছেছে ৮.২ শতাংশে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষের নিরিখে এই পরিসংখ্যান সামনে আসতেই উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’। এর পাশাপাশি তিনি দেশের পরিশ্রমী মানুষদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ভারতের জিডিপির এই বৃদ্ধি নিয়ে তাঁর মত, আগামীদিনে বৃদ্ধির এই চাকা আরও দ্রুত গড়াবে।

    কী বললেন নির্মলা সীতারামান

    অন্যদিকে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান লিখেছেন, মোদি সরকারের তৃতীয় পর্যায়েও এই বৃদ্ধির (Indian Economy) গতি বহাল থাকবে। তিনি জানিয়েছেন যে উৎপাদন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে এবং সেখানে বৃদ্ধির হার ৯.৯ শতাংশ, ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে। বাংলার অন্যতম অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ সুপর্ণ মৈত্র বলেন, ‘‘এই বৃদ্ধি অর্থনীতি নিয়ে শিল্পকে ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। বিশ্ব জুড়ে ভূ-রাজনৈতিক জটিলতা এবং জোগান-শৃঙ্খলের সমস্যার মধ্যে দাঁড়িয়েও ভারতের এমন উন্নতি তাদের আরও উৎসাহিত করবে।’’

    ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের দেওয়া তথ্য

    ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি (Indian Economy) ৮.২ শতাংশ হারে বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ। এদিকে, ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের পূর্বাভাস ছিল, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.৭ শতাংশে পৌঁছাবে। তবে তা ছাপিয়ে গেল এদিন। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী চিন। তাদের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকে ছিল ৫.৩ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitabh Kant: “১৫ বছরে বিশ্বের মোট জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের”, দাবি জি২০ শেরপার

    Amitabh Kant: “১৫ বছরে বিশ্বের মোট জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের”, দাবি জি২০ শেরপার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের।” এমনই ভবিষ্যদ্বাণী করলেন নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও তথা জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত (Amitabh Kant)। দিন কয়েক আগেই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, ২০২৭ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে গিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার চার নম্বরে জায়গা করে নেবে ভারত। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। গত দশ বছরে সেই তালিকায় পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে নয়াদিল্লি। দীর্ঘদিন যে জায়গাটা ধরে রেখেছিল ব্রিটেন, সেই জায়গায় উঠে আসে ভরত। পিছিয়ে পড়ে ব্রিটেন।

    জি২০ শেরপার দাবি (Amitabh Kant)

    জি২০ শেরপার দাবি, ২০২৭ সালের মধ্যেই জাপানকে টপকে চার নম্বর জায়গাটাও দখল করে নেবে ভারত। শনিবার (Amitabh Kant) নয়াদিল্লিতে আয়োজিত কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি বিজনেস সামিট ২০২৪-এ ভাষণ দিচ্ছিলেন নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও। সেখানেই তিনি বলেন, “সরকারের প্রয়োজন রাজ্যগুলির সঙ্গে কাজ করা। ১২-১৩টা চ্যাম্পিয়ান রাজ্য তৈরি করতে হবে, প্রতি বছর যাদের বৃদ্ধির হার হবে ১০-১১ শতাংশ।” ভারত যে অনেকগুলো পরিকাঠামোগত সংস্কার সাধন করেছে, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি।

    ভারতে বৃদ্ধির হার

    তিনি জানান, ভারত ‘ভঙ্গুর (fragile) ফাইভ’ থেকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে। গত তিন ত্রৈমাসিকে ভারতে বৃদ্ধির হার ৮.৪ শতাংশ। ভারতীয় কোম্পানিগুলিকে তিনি বৈশ্বিক বাজারে আরও বেশি করে ঢোকার চেষ্টা করার কথা ভাবতেও বলেছেন। জি২০ শেরপা বলেন, “তাদের (ভারতীয় কোম্পানিগুলির) গুণমানের ওপর নজর দেওয়া উচিত। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সিআইআইয়ের প্রয়োজন রাজ্যগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা, যাতে রাজ্যস্তরে বিষয়টি তাদের পক্ষে হয় অনায়াস।” তিনি বলেন, “রাজ্যগুলি উন্নতি করলে, ভারতও উন্নতি করবে।”

    আর পড়ুন: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    নীতি আয়োগের এই প্রাক্তন সিইও বলেন, “রাজ্য সরকারগুলির উচিত সাহায্যকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া। তারা অনুঘটকের কাজ করবে। ভারতের বৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য আগামী পাঁচ বছর খুবই ক্রিটিক্যাল। দেশবাসী যাতে আরও বেশি করে বৈদ্যুতিক যানের ওপর নির্ভর করেন, সেই ব্যবস্থা করার পক্ষেও সওয়াল করেন জি২০ শেরপা (Amitabh Kant)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Economic Growth: ভারতের অর্থনীতি চলতি বছর ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, দাবি রাষ্ট্রসঙ্ঘের

    India’s Economic Growth: ভারতের অর্থনীতি চলতি বছর ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, দাবি রাষ্ট্রসঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫ বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশ হিসাবে উঠে আসবে বলে দাবি করা হচ্ছে। এই দাবি যে অমূলক নয় তা প্রমাণ করছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাম্প্রতিক রিপোর্ট (UN Report)। রাষ্ট্রসঙ্ঘের রিপোর্ট অনুযায়ী, দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে ভারতের অর্থনীতি (India’s Economic Growth)। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক গ্রাফেই সেটা প্রতিভাস হয়েছে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের দাবি, ভারতের অর্থনীতি চলতি বছর ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বড় অর্থনীতির দেশগুলির মধ্যে ভারতের গতি সবচেয়ে বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের রিপোর্ট

    বৃহস্পতিবার প্রকাশিত রাষ্ট্রসঙ্ঘের রিপোর্টে (UN Report) বলা হয়েছে, “ভারতের অর্থনীতি ২০২৪ সালে ৬.৯ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, প্রধানত শক্তিশালী সরকারি বিনিয়োগ এর কারণ।” চলতি বছর জানুয়ারি মাসে রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফে বলা হয়েছিল, ভারতে এই বছর জিডিপি বৃদ্ধি ৬.২ শতাংশ হবে। কিন্তু বৃহস্পতিবারের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই বৃদ্ধির হার ৬.৯ শতাংশ হবে। ইউএন ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস (ডব্লিউইএসপি) ২০২৪ রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে, শক্তিশালী বৃদ্ধি এবং উচ্চ শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের মধ্যে শ্রম বাজারের সূচকগুলিও উন্নত হয়েছে। ভারত সরকার পুঁজি বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি ধীরে ধীরে রাজস্ব ঘাটতি কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তাই এগিয়ে চলেছে ভারতের অর্থনীতি (India’s Economic Growth)।

    কেন ভারতের অগ্রগতি

    রিপোর্টে, (UN Report) ভারতের জিডিপি এই বছর ৬.৯ শতাংশ গতিতে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারতে অর্থনৈতিক (India’s Economic Growth) বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি। বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র একীভূত হওয়ায় ভারত বিশেষ অর্থনৈতিক জোন হয়ে উঠেছে। এছাড়া গত ১০ বছরে ভারতের ইন্টারনেট সংযোগ, ডিজিটাল পেমেন্ট এবং পরিকাঠামোর ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। স্বাভাবিকভাবে বিশ্বের মঞ্চে বিনিয়োগের অন্যতম স্থান হয়ে উঠেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: কোনও বাপের বেটা সিএএ রুখতে পারবে না! হুঁশিয়ারি মোদির

    বর্তমান জিডিপি অনুসারে, আমেরিকা, চিন, জার্মানি এবং জাপানের পরে ভারত পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি (India’s Economic Growth) হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এদিকে, ভারত ইতিমধ্যেই ২০২২ সালে অর্থনীতির দিক থেকে ব্রিটেনকে ছাড়িয়ে গেছে। এক দশক আগেও ভারতের জিডিপির নিরিখে বিশ্বে স্থান ছিল ১১ তম। তবে, বর্তমানে ভারতের জিডিপি প্রায় ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    Indian Economy: ২০২৫ সালেই জাপানকে টপকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় চারে আসবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমানা মাত্র দশ বছরের। তাতেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার ১০ নম্বর থেকে পাঁচে উঠে এসেছে নরেন্দ্র মোদির ভারত। দীর্ঘদিন পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। রাজার দেশকে টপকেই ওপরে উঠে এসেছে ভারত। অচিরেই যে দেশ ওই তালিকার তিন নম্বরে উঠে আসবে, নানা সময় তা বলতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত (Indian Economy)

    তবে ২০২৫ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে মোদির ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে উঠে আসবে বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অমিতাভ কান্ত। অমিতাভ জি২০-র শেরপা এবং নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও। তিনি জানান, বর্তমানে ভারতের (Indian Economy) স্থান রয়েছে পাঁচে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি এবং জাপানের পরেই রয়েছে ভারত। ২০২২ সালেই ব্রিটেনকে টপকে গিয়েছে ভারত। তাঁর দাবি, আগামী বছরের মধ্যেই ভারতের ঠাঁই হবে তালিকার চার নম্বরে। তিনি জানান, গত দশ বছরের তুলনায় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য। ভারতের জিডিপি ছিল বিশ্বের একাদশতম স্থানে।

    ভারতের জিডিপি

    বর্তমানে দেশের জিডিপি প্রায় ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কান্ত জানিয়েছেন, ২০১৩ সালে ভারত ছিল ‘ভঙ্গুর ৫’-এ, ২০২৪ সালেই সেই দেশ উঠে এসেছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার ৫ নম্বরে। যে কারণে ভারতের এই আর্থিক উন্নতি, কান্তের মতে, তার মধ্যে রয়েছে গত তিন ত্রৈমাসিকে জিডিপি গ্রোথ ৮ শতাংশের বেশি থাকা, বিশ্বের ২৭টি দেশের সঙ্গে ইন্ডিয়ার রুপিতে বাণিজ্য এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    কান্তের মতে, স্টিল, সিমেন্ট এবং অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরের পাশাপাশি ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচারে ভারত রয়েছে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে। বর্তমানে ই-ট্রানজেকশনস বেড়ে হয়েছে ১৩৪ বিলিয়ন, বৈশ্বিক ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে শতাংশের বিচারে যার পরিমাণ ৪৬। ২০১৩-১৪ এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে ৮.২ শতাংশ। কান্তের মতে, এসব কারণেই ভারতের অর্থনৈতিক (Indian Economy) ভিত্তি সুদৃঢ়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির ছবি স্পষ্ট হয়েছে বিভিন্ন সংস্থার তৈরি রিপোর্টে। কেন্দ্রের তরফেও রীতিমতো খতিয়ান তুলে দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ক্রমেই উন্নতির শিখরে উঠছে ভারত। মোদি জমানায় স্ফীতকায় হচ্ছে দেশের আর্থিক স্বাস্থ্য। অথচ গত কয়েক বছরে জার্মানি, জাপান এবং ব্রিটেনের মতো দেশে কমছে জিডিপির হার। এমতাবস্থায় তরতরিয়ে বাড়ছে ভারতের জিডিপি।

    জিডিপি (GDP)

    জিডিপির (GDP) অর্থ হল গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন। কোনও দেশের নাগরিকদের ক্রয় ক্ষমতা কেমন (অর্থনীতির পরিভাষায় (পারচেশিং পাওয়ার প্যারিটি বা সংক্ষেপে পিপিপি), তার ওপর নির্ভর করে তৈরি হয় জিডিপি। দিল্লি ভিত্তিক নন-প্রফিট সোশ্যাল পলিশি রিসার্চ ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতীয় অর্থনীতিতে যখন পিপিপি দেখা যাচ্ছে ৩.৬ গুণ, তখন ব্রিটেনে এটি ২.১ গুণ। আর জার্মানির চেয়ে ২.৫ গুণ বেশি জাপানের। তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে ভারত।

    দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা

    নরেন্দ্র মোদির জমানায় দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা। গত দু’তিন বছরে রকেট গতিতে ছুটছে ভারতের অর্থনীতি। দ্রুত হারে বাড়ছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যা দেখে মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার। এই দুই প্রতিষ্ঠানেরই দাবি, আগামী দিনেও বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে নিজের জায়গা ধরে রাখবে ভারত। গত অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৪ শতাংশ। যা পূর্বাভাসের চেয়ে অনেকটাই বেশি। ২০২২ সালে জিডিপি বৃদ্ধির হারে চিন ছিল সবার ওপরে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতীয় জিডিপির অংশিদারিত্ব পিপিপিতে বৈশ্বিক জিডিপির ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণভাবে বাড়ছে। অথচ আমেরিকা, জাপান, রাশিয়া এবং অন্যান্য দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ক্রমেই কমছে।

    আরও পড়ুুন: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    পিপিপি আমাদের সাহায্য করে দু’টি দেশের অর্থনীতির তুলনা করতে। কোনও একটি বস্তুর দাম ওই দুই দেশে কেমন, তা জানতেও সাহায্য করে। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, একটি উচ্চমাত্রার পিপিপি বোঝায় প্রয়োজনীয় জিনিস ভারতে কতটা সস্তা। এই একই জিনিস কিনতে ঘাম ছুটে যায় জাপান, জার্মানি এবং ব্রিটেনের ক্রেতাদের (GDP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে যাচ্ছে ভারতের। এমনটাই প্রকাশ পেয়েছে অর্থ মন্ত্রকের এক রিপোর্টে। গত ২৩ অক্টোবর এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি সেপ্টেম্বরের অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবীব্যাপী এক অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে অর্থনীতিতে এবং এই মুহূর্তে তেলের দামও বাড়তে চলেছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ আর্থিক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের ব্যাপক পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। যদি এমনটা হয় তবে সে ক্ষেত্রে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী পড়বে।  

    দ্রুত বর্ধনশীল ভারতের অর্থনীতি

    এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টের জোর দেওয়া হয়েছে যে ভারতের ম্যাক্রো-অর্থনীতি ২০২৩-২০২৪ ফিসক্যাল বছরে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে চলেছে।  এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ভারতবর্ষে এরকম অবস্থায় বিনিয়োগের চাহিদাও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ আর্থিক বছরে (Indian Economy) শিল্পের বিকাশ এবং আগামী রবিশস্যের সময় ভালো ফলনেরও কথা বলা হয়েছে।

    অর্থমন্ত্রকের বিবৃতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে চলেছে ২০২৪ সালে। আইএমএফ-এর এই রিপোর্টও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড এর ২০টি বিন্দু মাপকাঠি থাকে যার দ্বারা অর্থনীতির বিকাশকে পরিমাপ করা হয়। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ এই অর্থনৈতিক বছরে পৃথিবীব্যাপী অর্থনীতির বৃদ্ধি ৩ শতাংশেই অপরিবর্তিত থাকছে। সেখানে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি হচ্ছে চলতি অক্টোবরে ৬.৩ শতাংশ। অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,‘‘ এই রিপোর্টের দ্বারাই বোঝা যাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি কীভাবে শক্তিশালী হচ্ছে পৃথিবীর নিরিখে। ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতেও সক্ষম হচ্ছে ভারতের অর্থনীতি।’’

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share