Tag: Gold Jewellery

Gold Jewellery

  • Jayalalithaa: জয়ললিতার সব সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল তামিলনাড়ু সরকারের হাতে, কী কী ছিল জানেন?

    Jayalalithaa: জয়ললিতার সব সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল তামিলনাড়ু সরকারের হাতে, কী কী ছিল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার (Jayalalithaa) স্থাবর-অস্থাবর সমস্ত সম্পত্তি তুলে দেওয়া হল সরকারের হাতে। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েক কেজি সোনা ও রুপোর গয়নাও।

    আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যবিহীন সম্পত্তি (Jayalalithaa)

    ২০১৪ সালে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা এআইএডিএমকে সুপ্রিমো জয়ললিতাকে আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যবিহীন সম্পত্তি থাকার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে বিশেষ আদালত। সেই সময়ই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। গ্রেফতারও করা হয়েছিল তাঁকে। ২০১৫ সালে বন্দিদশা ঘোঁচে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময় তাঁর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ছিল কর্নাটক সরকারের কোষাগারে। ২০১৬ সালে মৃত্যু হয় তাঁর। এর পরেই তাঁর আত্মীয়রা সম্পত্তি দাবি করে আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালত সেই দাবি খারিজ করে দেয়। শনিবার আদালতের নির্দেশে সেই সম্পত্তি বিশেষ আদালতের তরফে তুলে দেওয়া হয় তামিলনাড়ু সরকারের হাতে।

    জয়ললিতার সম্পত্তির পরিমাণ

    সিনে দুনিয়ার দাপুটে অভিনেত্রী তথা রাজনীতিবিদ জয়ললিতার (Jayalalithaa) সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে চোখ কপালে উঠবে। তাঁর বিভিন্ন ধরনের সোনার গয়নার পরিমাণ ২৭ কেজি। এর মধ্যে রয়েছে সোনার মুকুট, তরোয়াল, হাতঘড়ি, পেন এবং এক হাজার ৬০৬টি মূল্যবান গয়না। বিশেষ সরকারি আইনজীবী বলেন, “আদালতের নির্দেশ মেনে ২৭ কেজি ওজনের সোনার নানারকম গয়না-সামগ্রী তামিলনাড়ু সরকারের কাছে ফেরত দেওয়া হয়েছে। সামগ্রীগুলি পরীক্ষা করে দেখেছেন তামিলনাড়ুর ভিজিল্যান্স আধিকারিকরা। এর সঙ্গে ১ হাজার ৫২৬ একর জমির আইনি কাগজপত্রও তুলে দেওয়া হয়েছে তামিলনাড়ু সরকারের হাতে।” তিনি বলেন, “পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের উপস্থিতিতে ছটি ট্রাঙ্ক বোঝাই সম্পত্তি কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে তামিলনাড়ু পৌঁছচ্ছে।” প্রসঙ্গত, এর আগে জয়ললিতার বাজেয়াপ্ত হওয়া শাড়িগুলি ফেরত দেওয়া হয়েছে।

    এদিন জয়ললিতার যে সম্পত্তি তামিলনাড়ু সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ৪৬৮ রকমের সোনা ও হিরেখচিত গয়না। এর ওজন ৭ হাজার ৪০ গ্রাম। রুপোর গয়না রয়েছে ৭০০ কেজির ৭৪০টি দামি চটি, ১১ হাজার ৩৪৪টি সিল্কের শাড়ি, ২৫০টি শাল, ১২টি ফ্রিজ, ১০টি টিভি সেট, ৪টি ভিসিআর, একটি ভিডিও ক্যামেরা, ৪টি সিডি প্লেয়ার, দুটি অডিও ডেক, ২৪টি টু-ইন-ওয়ান টেপ রেকর্ডার (Tamil Nadu), ১ হাজার ৪০টি ভিডিও ক্যাসেট, ৩টি আয়রন লকার, নগদ ১ লাখ ৯৩ হাজার ২০২ টাকা এবং আরও অন্যান্য সামগ্রী (Jayalalithaa)।

  • Akshaya Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়া কেন মঙ্গলদায়ক? পুরাণ মতে এই দিনটির গুরুত্ব কী জানুন

    Akshaya Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়া কেন মঙ্গলদায়ক? পুরাণ মতে এই দিনটির গুরুত্ব কী জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি জাঁকজমক ভাবে পালিত হয়। সনাতন ধর্মে এই দিন (Hindu religion) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন বলে বিবেচিত হয়। অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshaya Tritiya) দিন থেকে নানা শুভ কাজ শুরু হয়। এছাড়াও অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে কেনাকাটা করা বা সোনার গহনা কেনা খুবই মঙ্গল বলে মনে করা হয়। অনেকের বিশ্বাস, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে শুরু করা কাজ শুভ ফল দায়ক হয়। এই কারণেই মানুষ নতুন ব্যবসা শুরু করে এই তিথিতে। পয়লা বৈশাখের মতো এদিনও হালখাতা হয় দোকানে দোকানে। সেই উপলক্ষ্যে লক্ষ্মী-গণেশের পুজো করতে এদিন বিভিন্ন মন্দিরে ভিড় করেন ব্যবসায়ীরা। স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের কাছেও সমৃদ্ধির বার্তাবাহক অক্ষয় তৃতীয়ার এই তিথি।

    সোনা-রূপো কেনার রীতি (Akshaya Tritiya 2024)

    অক্ষয় তৃতীয়ায় (Akshaya Tritiya 2024) সবাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী সোনা ও রূপো কিনে থাকে। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে সোনা কিনলে ঘরে ধন-সম্পদ, সুখ-সমৃদ্ধি আসে। এই দিনে সোনা কিনলে ঘরে অর্থের অভাব হয় না বলেও বিশ্বাস রয়েছে। ব্যক্তি এবং পরিবারের যশ ও খ্যাতি বৃদ্ধি পায়। চলতি বছর ২০২৪ সালের ১০ মে পালিত হবে এই বছরের অক্ষয় তৃতীয়া। কথিত আছে যে অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে ধন সম্পদের দেবতা কুবেরকে দেবলোকের অধিপতি নির্বাচন করা হয়। তাই এই দিনে মা লক্ষ্মীর সঙ্গে কুবেরেরও পুজো করা হয়। মনে করা হয় যে অক্ষয় তৃতীয়ায় কুবের দেবের পুজো করলে সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। এই দিনে দান করলেও তার শুভ প্রভাবে সম্পদ লাভ করা সম্ভব হয়। অক্ষয় তৃতীয়ায় যব দান করা স্বর্ণদানের সমতুল্য বলে বিবেচিত হয়।

    অক্ষয় তৃতীয়ার গুরুত্ব

    অক্ষয় তৃতীয়ার দিনটি (Akshaya Tritiya 2024) যে কোনও ধরনের শুভ কাজ করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। বিয়ে, বাগদান, গৃহপ্রবেশ এবং উপনয়নের মতো যে কোনও শুভ কাজ অক্ষয় তৃতীয়ার যে কোনও সময় করা যায়। এই দিনটি এতই শুভ যে এই দিনে কোনও শুভ কাজ করার জন্য পঞ্জিকাতে শুভ সময় দেখার দরকার পড়ে না। এই দিনে যে কোনও সময় যে কোনও শুভ কাজ করা যেতে পারে।

    পুরাণে অক্ষয় তৃতীয়ার বর্ণনা

    পুরাণ অনুসারে অক্ষয় তৃতীয়ায় (Akshaya Tritiya) অক্ষয় পাত্র লাভ করে ছিলেন যুধিষ্ঠির। এই কারণে অক্ষয় তৃতীয়া থেকেই ক্ষেতে বীজ রোপণ করা শুরু করেন কৃষকরা। অন্যদিকে আরেকটি পৌরণিক আরেকটি সূত্রে অনুসারে জানা গিয়েছে, বিষ্ণুর নবম অবতার কৃষ্ণ দ্বাপর যুগে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর সুদামা নামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ বন্ধু ছিলেন। সুদামা একদিন ভুলবশত কৃষ্ণের সব খাবার খেয়ে ফেলেছিলেন। এরপর তিনি শ্রীকৃষ্ণকে খাবার দিতে একমুঠো চাল নিয়ে তাঁর ঘরে আসেন। বন্ধু সুদামার এই আচরণ মুগ্ধ করেছিল শ্রীকৃষ্ণকে। এরপর শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদে সুদামার সমস্ত দারিদ্র্য ঘুচে যায়। মনে করা হয় যেদিন এই ঘটনা ঘটেছিল, সেদিন ছিল বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি। তাই দিনটি বিশেষ শুভ।

    আরও পড়ুনঃ একই স্কুলের ৩৬ জন শিক্ষকের চাকরি গেল, মাথায় হাত প্রধান শিক্ষকের

    খুলে যায় বদ্রীনাথধাম

    উল্লেখ্য অক্ষয় তৃতীয়া (Akshaya Tritiya 2024) থেকেই খুলে যায় চারধামের অন্যতম বদ্রীনাথধাম মন্দিরের দরজা। তার সঙ্গে এদিনই মথুরায় বাঁকে বিহারীর দর্শন পাওয়া যায়। সারা বছর পোশাকের আড়ালে ঢাকা থাকেন বাঁকে বিহারী। এই একদিনই তাঁর চরণ দর্শন করা সম্ভব হয়। এছাড়াও অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshaya Tritiya) দিন সূর্যোদয়ের আগে উঠে সমুদ্র, গঙ্গা বা যে কোনও পবিত্র নদীতে বা বাড়িতে স্নান করার পর শান্ত চিত্তে ভগবান বিষ্ণু ও মা লক্ষ্মীর পুজো করার বিধান রয়েছে। সুখ, সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধির জন্য লক্ষ্মীনারায়ণের পাশাপাশি এই দিনে ভগবান শিব এবং মা পার্বতীরও পুজো করা হয়।

    স্কন্দপুরাণ অনুসারে দিনের গুরুত্ব

    শাস্ত্র অনুসারে, এই অক্ষয় তৃতীয়ার মাসে (Akshaya Tritiya 2024) জলের কলস, ছায়াযুক্ত বৃক্ষ রক্ষা ও রোপণ, পশু-পাখিদের খাবারের ব্যবস্থা করা, পথচারীকে জল দেওয়া প্রভৃতি ভালো কাজগুলি মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যায়। অন্যদিকে স্কন্দপুরাণ অনুসারে এই মাসে জল দান করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, অর্থাৎ বহু তীর্থযাত্রা করে যে ফল পাওয়া যায় তা বৈশাখ মাসে জল দান করলেই পাওয়া যায়। এছাড়া যাঁরা ছায়া চান, তাঁদের ছাতা দান এবং যাঁরা পাখা চান, তাঁদের একটি পাখা দান করলে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিব এই তিন দেবতার আশীর্বাদ পাওয়া যায়। যিনি পাদুকা দান করেন, তিনি যমদূতদের তুচ্ছ করে বিষ্ণুলোকে যান। এমন কথাও বর্ণিত রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ লাখ টাকার সোনা ‘চুরি’ করল ইঁদুরের দল! এমনটাও সম্ভব! হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে গোরেগাঁওয়ের (Goregaon) গোকুলধাম কলোনির (Gokuldham Colony) কাছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, ব্যাগে করে গয়না নিয়ে ব্যাংকে জমা করতে যাচ্ছিলেন ৪৫ বছর বয়সি সুন্দরী প্লানিবেল (Sundari Planibel)। তিনি একটি বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করেন। তাঁর হাতে ছিল গয়নার ব্যাগ এবং সেই ব্যাগেই তিনি বড়া পাও (Vada Pav)-এর প্যাকেটটি রেখে দেন। ব্যাংকে যাওয়ার পথে দু’‌জন শিশুকে দেখে বড়া পাও সমেত গয়নার ব্যাগটি দিয়ে দেন তিনি। তারপর তিনি ব্যাংকে পৌঁছনোর পর বুঝতে পারেন যে গয়না সমেত ব্যাগটি তিনি তাদের দিয়ে দিয়েছেন। এরপর তিনি দিশেহারা হয়ে সেই শিশুদের খুঁজতে শুরু করেন ও পরে তাদের খুঁজতে ব্যর্থ হলে দিনদোশী থানায় গিয়ে পুলিশের (Dindoshi police) দ্বারস্থ হন।

    আরও পড়ুন: খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    দিনদোশী থানার সাব ইন্সপেক্টর চন্দ্রকান্ত ঘর্জ (Chandrakant Gharge) জানান, তারা ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে শিশুদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন। এরপরেই পুরো ঘটনাটি স্পষ্ট হয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই শিশুদের মা ব্যাগটি জঞ্জালের বাক্সে ফেলে দেন। তারা বড়া পাও না খেয়েই সেটি ফেলে দিয়ে সেখান থেকে চলে যান। এরপরেই পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজের দৃশ্য দেখে হতবাক। তাঁরা দেখেন যে, সেই ব্যাগটি এক দল ইঁদুর মুখে করে নিয়ে যাচ্ছে এক নর্দমায়। তারপর পুলিশ সেই নর্দমা থেকেই উদ্ধার করল সেই সোনার গয়না।

    আরও পড়ুন: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তারা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছিলেন এবং পরে গয়না উদ্ধার করতে পারেন। এগুলো খুঁজতে গিয়ে তাঁরা নর্দমা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন। তারপর সেই নর্দমা থেকেই গয়না উদ্ধার করে সুন্দরী প্লানিবেলকে ফিরিয়ে দেয় পুলিশ। এই উপকারের জন্য প্লানিবেল  পুলিশদের ধন্যবাদও জানিয়েছেন। 

     

LinkedIn
Share