Tag: Good Health

Good Health

  • World Meditation Day: বিশ্ব মেডিটেশন দিবসে জেনে নিন এর কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা

    World Meditation Day: বিশ্ব মেডিটেশন দিবসে জেনে নিন এর কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ মে বিশ্ব মেডিটেশন দিবস (World Meditation Day)। মেডিটেশন হল আসলে মনের ব্যায়াম। নিরবে এক জায়গায় চুপ করে বসে একমনে ধ্যান করলে বৃদ্ধি পায় মনোযোগ ও সচেতনতা। এছাড়াও নিয়মিত মেডিটেশন করলে মানসিক চাপ থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়। পাশাপাশি এর সুফল হিসাবে জীবনে নেতিবাচক প্রভাব কেটে ইতিবাচক প্রভাবের সৃষ্টি হয়। 
    জানা গিয়েছে বিশ্বজুড়ে বর্তমানে প্রায় ৫০ কোটিরও বেশি মানুষ নিয়মিত মেডিটেশন করেন। তাই প্রতি বছর এই ২১ মে দিনটিকে বিশ্ব ধ্যান দিবস (World Meditation Day) হিসেবে পালন করা হয়। 

    জেনে নেওয়া যাক  এই মেডিটেশনের বিশেষ কিছু উপকারিতা-(Health Benefits of Meditation)

    মানসিক চাপ থেকে মুক্তি- মেডিটেশন আমাদের মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। যদি নিয়মিত ভাবে মেডিটেশন করা যায় তবে মানুষের চাপ থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যাবে। 
    মনকে শান্ত রাখা- মানসিক চাপ মুক্তির পাশাপাশি নিয়মিত ভাবে মেডিটেশন করলে মন শান্ত হবে। অর্থাৎ সারাদিন কাজের পর যে খিটখিটে ভাব আমাদের মধ্যে সৃষ্টি হয় তা থেকে নিমিষেই মুক্তি লাভ হবে। 
    মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ- নিয়মিতভাবে মেডিটেশন করলে মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। এছাড়াও ডিপ্রেশন বা অনেক রকম নেতিবাচক চিন্তাভাবনা থেকেও মুক্তি লাভ ঘটে।
    মনোযোগ বৃদ্ধি- মেডিটেশন (World Meditation Day) এর আরো একটি উপকারিতা হলো মনোযোগ বৃদ্ধি হওয়া। অর্থাৎ সামান্য ছোট ছোট জিনিস যেগুলো আমরা কারণে অকারণে ভুলে যাই বা মনে রাখতে পারি না সেই সব ক্ষেত্রে নিয়মিত মেডিটেশন করলে আমাদের মনোযোগ বৃদ্ধি হবে। ও যেকোনও কাজে একাগ্রতা আসবে। 
    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ- নিয়মিত মেডিটেশন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মত বিপদের ঝুঁকিও কম থাকে। 
    স্মৃতিশক্তির উন্নতি- নিয়মিত ভাবে মেডিটেশন করলে স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে। 
    অনিদ্রা থেকে মুক্তি- নিয়মিতভাবে মেডিটেশন করলে মিলবে অনিদ্রা থেকে মুক্তি। একইসঙ্গে তৈরি হবে একটা ভালো ঘুমের রুটিন।

    আরও পড়ুন: ‘বন্ধুদেশ’ ইরানের প্রেসিডেন্টের প্রয়াণ, রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ভারতে

    বর্তমানে ডিপ্রেশন বা হতাশার শিকার বহু মানুষ। এই প্রতিযোগীতার সমাজে লড়াইয়ে নেমে অনেকেই ভেঙে পরেন। আর ঠিক তখনই তারা নেন চিকিৎসকের পরামর্শ। আর চিকিৎসক এইসব বিষয়ে সবার আগে পরামর্শ দেন মেডিটেশনের (World Meditation Day)। কারন আত্মশক্তির বিকাশ, রোগ নিরাময়, সাফল্য কিংবা প্রশান্তি লাভে মেডিটেশনের গুরুত্ব এখন খুবই উল্লেখযোগ্য। তাই বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মেডিটেশন হয়ে উঠেছে রোগ নিরাময়ের বিকল্প পদ্ধতি, সাফল্যের অব্যর্থ প্রক্রিয়া ও মানসিক প্রশান্তির একমাত্র রাস্তা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Good Health During Monsoon: বর্ষায় বদহজম! জানেন এই মরসুমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন

    Good Health During Monsoon: বর্ষায় বদহজম! জানেন এই মরসুমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষায় সর্দি-জ্বর-কাশি, ডেঙ্গু,ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের পাশাপাশি ডায়রিয়া,বমির মতো বিভিন্ন জলবাহিত রোগও দেখা যায়। বদহজম,গ্যাস-অম্বলের সমস্যার বাড়বাড়ন্ত বেশি হয়। তাই এই সময় কিছু নিয়ম মেনে চললে বা উপযুক্ত খাবার খেলে শরীর সুস্থ রাখা যায়। জেনে নিন বর্ষায় সুস্থ থাকার পাঁচ দাওয়াই:

    ১) জল ফুটিয়ে খান। ফিল্টারের জল হলেও খাওয়ার আগে এক বার গরম করে নিন। ফুটিয়ে নিলে জলে থাকা সব জীবাণু নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সংক্রমণের আশঙ্কা আর থাকবে না।

    ২) বর্ষায় তিতকুটে বা হালকা ঝাঁঝ আছে এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। করলা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি। তাই এই সময় উচ্ছে, করলা খান। খেতে ভাল না হলেও আপনি এর উপকারিতা উপেক্ষা করতে পারবেন না। বর্ষাকালে যেখানে রোগের ঝুঁকি বাড়ে সেখানে করলা খাওয়া খুবই উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। হালকা ঝাঁঝ রয়েছে এমন খাবার হল রসুন। রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। রান্নায় রসুন ব্যবহার করুন। পুরো পরিবারের জন্য রসুনের চাটনি তৈরি করতে পারেন।

    ৩)ভাজাপোড়া নয় সবজি খান। বিশেষত আলু, পটল, কচু এসব বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন। কুমড়ো, উচ্ছে বা করলা, ঝিঙে, লাউ ইত্যাদি খাবার তালিকায় রাখুন। এর সঙ্গে গোলমরিচ, তুলসি, পুদিনা, নিম ইত্যাদিও খেলে শরীর থাকবে তরতাজা। বিভিন্ন পেটের রোগ ও অনান্য সমস্যা দূর করতে এসব খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে, কাঁচা অবস্থায় কোনও সব্জি বা খাবার খাবেন না। পুরোপুরি সেদ্ধ হলে তার পরেই খান।

    আরও পড়ুন: অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ডায়েটে রাখুন এই খাবারগুলো

    ৪) হজমশক্তি বাড়ায় এমন মশলা যেমন আদা, রসুন, জিরা, ধনে, হলুদ এগুলো রান্নায় বেশি ব্যবহার করুন। হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তাতে কোনও সন্দেহ নেই। হলুদে রয়েছে কারকিউমিন যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। রাতে ঘুমানোর আগে দুধ-হলুদ খেতে পারেন। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয়।

    ৫) সামুদ্রিক খাবার এই বর্ষায় বেশি না খাওয়াই ভাল। চিংড়ি, কাঁকড়া এড়িয়ে চলা ভাল। এগুলো হজম করা কষ্টকর। এতে পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

LinkedIn
Share