Tag: Govt

Govt

  • BJP Government: রাজনৈতিক স্বার্থে নিয়োগ! আপ জমানার ১৭৭ জনের চাকরি বাতিল করলেন মুখ্যমন্ত্রী

    BJP Government: রাজনৈতিক স্বার্থে নিয়োগ! আপ জমানার ১৭৭ জনের চাকরি বাতিল করলেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসনিক যোগ্যতার বদলে রাজনৈতিক লাভের জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল তাঁদের (BJP Government)। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আপের (AAP Govt) জমানায় নিয়োগ হওয়া এমন ১৭৭ জনের নিয়োগ বাতিল করে দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির রেখা গুপ্তা। বুধবারই এই নিয়োগ বাতিলের কথা ঘোষণা করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। দিল্লি সরকারের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই বাতিলকরণ কার্যকর করা হবে অবিলম্বে। এর মধ্যে রয়েছে সরকারি অধীন বোর্ড, কমিটি এবং অ্যাকাডেমি।

    স্বজনপোষণ! (BJP Government)

    এই মনোনয়নগুলির মধ্যে অনেকেই বর্তমান ও প্রাক্তন বিধায়ক, মন্ত্রীদের পরিবারের সদস্য এবং পদস্থ দলীয় কর্তারা। জানা গিয়েছে, এই নিয়োগপ্রাপ্তদের দিল্লি জল বোর্ড, কল্যাণ বোর্ড, তীর্থযাত্রা উন্নয়ন কমিটি, হজ কমিটি এবং অন্যান্য বিভিন্ন ভাষা অ্যাকাডেমির মতো সংস্থাগুলিতে নিয়োগ করা হয়েছিল। এদিন যাঁদের নিয়োগ বাতিল হল তাঁদের মধ্যে রয়েছেন আপ বিধায়ক পবন রানা, বিধায়ক বিনয় মিশ্র এবং আপ মন্ত্রিসভার সদস্য জিতেন্দ্র তোমরের স্ত্রী প্রীতি তোমরও। পবনকে নিয়োগ করা হয়েছিল দিল্লির জল বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে। ওই বোর্ডেরই ভাইস চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করা হয়েছিল বিধায়ক বিনয় মিশ্রকে। প্রীতি তোমর ছিলেন ওই বোর্ডের সদস্য।

    বিজেপির দাবি

    বর্তমান বিধায়কদের পাশাপাশি নিয়োগ করা হয়েছিল প্রাক্তন বিধায়কদেরও। আবদুল রেহমান ও হাজি ইউনূসকে নিয়োগ করা হয়েছিল হজ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে। পাঞ্জাবি অ্যাকাডেমির ভাইস চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ করা হয়েছিল আপেরই প্রাক্তন বিধায়ক জারনাইল সিংকে। বিজেপির দাবি (BJP Government), প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যে স্বচ্ছতা পুনরুদ্ধারের জন্য পদ্ম-নেতৃত্বাধীন প্রশাসনের এই পদক্ষেপ প্রয়োজনীয় ছিল। বিজেপি সরকারের দাবি, এই পদক্ষেপ রাষ্ট্রীয় সংস্থা এবং সংস্থাগুলির নির্দলীয় কার্যকারিতা নিশ্চিত করার নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। সূত্রের খবর, ভবিষ্যতে আরও কঠোরভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝাড়াই (AAP Govt) বাছাই পর্ব চালাবে সরকার। যেখানে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার চেয়ে যোগ্যতা এবং পেশাদারি দক্ষতাকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হবে (BJP Government)।

  • CAG Report: আপের আবগারি নীতির কারণে দিল্লি সরকারের ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার কোটি টাকা!

    CAG Report: আপের আবগারি নীতির কারণে দিল্লি সরকারের ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২১-২২ সালের আবগারি নীতির কারণে দুর্বল নীতিগত কাঠামো থেকে শুরু করে অপর্যাপ্ত বাস্তবায়নের মতো বিভিন্ন কারণে দিল্লি সরকার ২ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্মিলিত ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। মঙ্গলবার বিধানসভায় একটি ক্যাগের রিপোর্ট (CAG Report) পেশ করে এ কথা জানানো হয়েছে।

    ক্যাগের রিপোর্ট (CAG Report)

    রিপোর্টটি আগের আম আদমি পার্টি সরকারের কার্যকারিতা সম্পর্কে ১৪টি রিপোর্টের একটি। প্রতিটি রিপোর্ট উপস্থাপিত করবে নয়া মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তর নেতৃত্বাধীন প্রশাসন (Delhi Govt)। এতে লাইসেন্স ইস্যু করার প্রক্রিয়ায় নিয়ম লঙ্ঘনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, তৎকালীন উপমুখ্যমন্ত্রী এবং আবগারি মন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সুপারিশ উপেক্ষা করেছিলেন। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে আলোচিত ইস্যু হিসেবে উঠে আসা কথিত মদ কেলেঙ্কারির এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ ৯৪১.৫৩ কোটি টাকা। এতে দাবি করা হয়েছে যে “বিধিসম্মত নয় এমন পুরসভা ওয়ার্ডে”ও মদের দোকান খোলার জন্য সময় মতো প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হয়নি।

    জমি ব্যবহারের নিয়মাবলী

    আবার এমন অনেক এলাকায় মদ বিক্রয় কেন্দ্র খোলার জন্য যে জমি নেওয়া হয়েছে, তা ব্যবহারের নিয়মাবলীর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। রিপোর্টে এও উল্লেখ করা হয়েছে, “এই এলাকাগুলি থেকে তাদের লাইসেন্স ফি জমা না হওয়া এবং পুনঃনিলাম প্রক্রিয়ায় ব্যর্থতার কারণে আবগারি বিভাগ প্রায় ৮৯০.১৫ কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।” এছাড়াও, কোভিড অতিমারীর কারণে দোকান বন্ধ থাকায় লাইসেন্সধারীদের যে “অনিয়মিত ছাড়” দেওয়ার হয়েছে, তার ফলেও ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৪৪ কোটি টাকার রাজস্ব (Delhi Govt)।

    বিভিন্ন অনিয়ম

    নীতির প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কথিত অনিয়মগুলি (CAG Report) ২০২২ সালের জুলাই মাসে লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভিকে সাক্সেনা যখন সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেন, তখন তা রাজ্যে বিরোধী দল বিজেপির রাজনৈতিক হাতিয়ারে পরিণত হয়। তদন্ত সংস্থাগুলির দ্বারা গ্রেফতারের পর আম আদমি পার্টির শীর্ষ নেতারা, যেমন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, মনীশ সিসোদিয়া এবং সঞ্জয় সিং, মাসের পর মাস জেলে কাটিয়েছেন। রিপোর্টে জানা গিয়েছে, মাস্টার প্ল্যান দিল্লি-২০২১ অনুসারে অননুমোদিত এলাকায় মদের দোকান খোলার অনুমতি ছিল না। কিন্তু আবগারি নীতি ২০২১-২২ অনুযায়ী প্রতিটি ওয়ার্ডে অন্তত দুটি করে খুচরা বিক্রয় কেন্দ্র খোলার কথা বলা হয়েছিল।

    কী বলছে ক্যাগের রিপোর্ট

    রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুন দোকান খোলার জন্য দরপত্র নথিতে উল্লেখ ছিল যে কোনও অননুমোদিত এলাকায় মদের দোকান থাকবে না। তবে, যদি কোনও দোকান অননুমোদিত এলাকায় থাকে, তবে তা সরকারের পূর্ব অনুমোদন সাপেক্ষে বিবেচিত হবে। ক্যাগের রিপোর্ট জানিয়েছে, ” অননুমোদিত এলাকায় প্রস্তাবিত বিক্রয় কেন্দ্রের জন্য আবগারি বিভাগ যথাসময়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি এবং দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (DDA) এবং কর্পোরেশন (MCD)-এর মতামত না নিয়েই ২০২১ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক দরপত্র প্রকাশ করা হয়েছিল (Delhi Govt)।”

    লাইসেন্স বরাদ্দ

    লাইসেন্সগুলি ২০২১ সালের (CAG Report) অগাস্টে বরাদ্দ করা হয়েছিল। এই সমস্যার সমাধান হওয়ার আগেই, এবং দোকানগুলি ১৭ নভেম্বর ২০২১ থেকে ব্যবসা শুরু করার জন্য নির্ধারিত ছিল। এর মধ্যেই, দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এর ঠিক আগের দিনই একটি নির্দেশিকা জারি করে, যেখানে অননুমোদিত এলাকায় দোকান চালানোর অনুমতি বাতিল করা হয়। এরপর লাইসেন্সধারীরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। ৯ ডিসেম্বর ২০২১-এ আদালত ৬৭টি অননুমোদিত ওয়ার্ডে বাধ্যতামূলক দোকানগুলির জন্য লাইসেন্স ফি প্রদানের দায় থেকে তাদের অব্যাহতি দেয়। এর ফলে প্রতি মাসে ১১৪.৫০ কোটি টাকার লাইসেন্স ফি মকুব হয়। ক্যাগের রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, “নোটিশ ইনভাইটিং টেন্ডার প্রকাশের আগে এই সমস্যার সমাধান না করায় এই ছাড় দেওয়া হয়। এজন্য ক্ষতি হয় প্রায় ৯৪১.৫৩ কোটি টাকা।”

    লাইসেন্স জমা দেওয়ার হিড়িক

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, ১৯টি অঞ্চলিক লাইসেন্সধারী তাদের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০২২ সালের অগাস্টে তাদের লাইসেন্স জমা দেন। এর মধ্যে মার্চেই জমা দেন চারজন, মে মাসে পাঁচজন এবং জুলাই মাসে ১০ জন। তবে মদের দোকান চালু রাখতে আবগারি দফতর কোনও পুনঃটেন্ডারিং প্রক্রিয়া শুরু করেনি। এর ফলে এই অঞ্চলগুলিতে লাইসেন্স ফি থেকে কোনও রাজস্ব আদায় হয়নি। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই অঞ্চলগুলিতে মদের খুচরা বিক্রি চালিয়ে যাওয়ার জন্য অন্য কোনও ব্যবস্থাও নেওয়া হয়নি। লাইসেন্সধারীরা ২০২১ সালের ২৮ ডিসেম্বর থেকে পরের বছরের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত কোভিড সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করে আবগারি দফতরের কাছে ফি মকুবের আবেদন জানান। ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্ট তাদের রায়ে দফতরকে এই বিষয়ে যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দেয়।

    আবগারি এবং অর্থ দফতর (CAG Report) বিষয়টি পর্যালোচনা করার পর প্রস্তাব দেয় যে কোভিড সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞার কারণে লাইসেন্স ফির আনুপাতিক মকুব বিবেচনা করা যাবে না। কারণ টেন্ডার নথিতে এই বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা নেই। তবে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, “বিভাগীয় মন্ত্রীর দ্বারা এই প্রস্তাব খারিজ করা হয় এবং ২৮ ডিসেম্বর ২০২১ থেকে ২৭ জানুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত বন্ধ থাকা দোকানগুলির জন্য প্রতিটি অঞ্চলিক লাইসেন্সধারীকে ফি মকুবের অনুমোদন দেওয়া হয় (Delhi Govt)।”

  • Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা,” বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টা দেশের সমবায় ক্ষেত্রকে গতি দিয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে এই ক্ষেত্রের গুরুত্বকে তুলে ধরেছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন (Modi Govt) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কী বললেন শাহ (Amit Shah)

    এদিন পুণেতে জনতা সহকারী ব্যাংক লিমিটেডের হীরক জয়ন্তী উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন তিনি। সেখানেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ভারতের সমবায় ক্ষেত্রকে বাজারের উপযোগী করে তুলেছে।” সমবায় সেক্টরকে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “গত তিন বছরে কেন্দ্র দেশজুড়ে সমবায় আন্দোলনকে গতি দেওয়ার জন্য কাজ করেছে। আমরা ভারতের সমবায় খাতের মডেলটিকে বাজারজাত করার উপযোগী করে তুলেছি। আমরা একটি সমবায় বিশ্ববিদ্যালয় বিল আনার মাধ্যমে সমবায় শিক্ষাকে শক্তিশালী করছি।”

    সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন মোদি

    তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদী সমবায় খাতকে দিশা দেখিয়েছেন এবং সমবায় ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন (Amit Shah)।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি জাতির সামনে দুটি সংকল্প নিয়েছেন – ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি সম্পূর্ণ উন্নত দেশ হিসাবে গড়ে তোলা এবং ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করা। সমবায় খাতের উন্নয়ন ছাড়া এই সংকল্পগুলি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।” তিনি বলেন, “প্রত্যেক ব্যক্তির উন্নয়ন এবং প্রতিটি ঘরের সমৃদ্ধি না হলে, এই দুটি সংকল্প বাস্তবায়িত নাও হতে পারে।”

    শাহ বলেন, “প্রতিটি ব্যক্তিকে তাদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেওয়া এবং দেশের উন্নয়নের সঙ্গে তাদের সংযুক্ত করা, যাতে প্রতিটি পরিবার সমৃদ্ধ হয়, তা কেবলমাত্র সমবায় আন্দোলনের মাধ্যমেই সম্ভব।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি গত ১০ বছরে (Modi Govt) দেশের কোটি কোটি মানুষকে অনেক মৌলিক সুবিধা দিয়েছেন। এখন, এই মানুষগুলো ভারতের উন্নয়নে অবদান রাখতে চান (Amit Shah)।”

  • Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ফের পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের, জানেন কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ?

    Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ফের পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের, জানেন কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) শান্তি ফেরাতে তৎপর কেন্দ্র। উপত্যকাকে বিচ্ছিন্নভাবে না রেখে মূল স্রোতে ফেরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে মোদি সরকার। এর জন্যই লোকসভা ভোটের আগে জম্মু ও কাশ্মীরে নতুন করে ‘তৎপরতা’ শুরু করল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) মন্ত্রকের তরফে ‘বেআইনি কার্যকলাপে’ জড়়িত থাকার অভিযোগে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্ট (Jammu Kashmir National Front) নামে একটি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ

    নঈম আহমেদ খানের নেতৃত্বাধীন জেকেএনএফ-কে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে মঙ্গলবার জানানো হয়েছে, ভারত-বিরোধী জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত থাকার কারণেই ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে ‘বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ) অনুযায়ী এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। উপত্যকায় (Jammu Kashmir) আপাতত, জম্মু কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রণ্ট (JKNF)-কে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই সংগঠন বেআইনি কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। যা দেশের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য অনুকূল নয়। 

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) জানান, ‘মোদি সরকার আজ জম্মু কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্টকে (Jammu Kashmir National Front) বেআইনি সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই দল জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করতে বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে, জাতির সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতাকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমরা ভারতের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাস বাহিনীকে নির্মূল করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share