Tag: green energy

green energy

  • Civil Aviation Sector: ভারতের বিমানবন্দরগুলির ৫০ শতাংশেরও বেশি এখন একশো ভাগ সবুজ শক্তি ব্যবহার করছে, জানাল মন্ত্রক

    Civil Aviation Sector: ভারতের বিমানবন্দরগুলির ৫০ শতাংশেরও বেশি এখন একশো ভাগ সবুজ শক্তি ব্যবহার করছে, জানাল মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে পরিচালনাধীন বিমানবন্দরগুলির ৫০ শতাংশেরও বেশি এখন ১০০ শতাংশ সবুজ শক্তি (Green Energy) ব্যবহার করছে।” বৃহস্পতিবার সংসদে এই তথ্য প্রকাশ করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Civil Aviation Sector)। তারা জানিয়েছে, ১৫৯টি বিমানবন্দরের মধ্যে ৮৭টি এখন সম্পূর্ণভাবে সবুজ শক্তি, যেমন সৌর ও বায়ু শক্তি দ্বারা চালিত হচ্ছে।

    কী বললেন মন্ত্রী (Civil Aviation Sector)

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ রাষ্ট্রমন্ত্রী মুরলিধর মোহল লোকসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “১৫৯টি পরিচালনাধীন বিমানবন্দরের মধ্যে ৮৭টি প্রায় ৫৫ শতাংশ বিমানবন্দর, ১০০ শতাংশ সবুজ শক্তি ব্যবহারের লক্ষ্য অর্জন করেছে।” মন্ত্রী জানান, এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া সহ বিভিন্ন বিমানবন্দর অপারেটররা সবুজ ও নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও স্ব-ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন স্থানে বা বিমানবন্দরে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করেছে। তিনি বলেন, “এছাড়া, কিছু বিমানবন্দর ওপেন অ্যাক্সেসের মাধ্যমে সবুজ শক্তি কিনছে।”

    গ্রিন বিল্ডিং স্ট্যান্ডার্ড

    মুরলিধর মোহল বলেন, “অন্যান্য উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে গ্রিন বিল্ডিং স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ভবন নকশা গ্রহণ, প্রচলিত যানবাহনকে বৈদ্যুতিক যানবাহনে রূপান্তর, শক্তি-সাশ্রয়ী হিটিং, ভেন্টিলেশন ও এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম, আলোকব্যবস্থা ও ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং সিস্টেম ইত্যাদি।” তিনি বলেন, “বেসামরিক বিমান মন্ত্রণালয় (Civil Aviation Sector) সকল কার্যকরী বিমানবন্দর, যেগুলো নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে, এবং আসন্ন গ্রিনফিল্ড বিমানবন্দরের উন্নয়নকারীদের কার্বন নিরপেক্ষতা ও নেট জিরো অর্জনের জন্য কাজ করার পরামর্শ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, অন্য বিষয়গুলোর পাশাপাশি, সবুজ শক্তির ব্যবহারও।”

    মন্ত্রণালয় ভারতীয় বিমানবন্দরগুলোর কার্বন অ্যাকাউন্টিং এবং রিপোর্টিং কাঠামোকে উন্নত করার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে নলেজ শেয়ারিং সেশনেরও আয়োজন করেছে। মন্ত্রী বলেন, “এছাড়াও, নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনাকারী বিমানবন্দর অপারেটরদের তাদের নিজ নিজ বিমানবন্দরে কার্বন নিঃসরণ ম্যাপিং করার এবং ধাপে ধাপে কার্বন নিরপেক্ষতা ও নেট জিরো নিঃসরণের দিকে (Green Energy) এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে (Civil Aviation Sector)।”

  • I2U2: ছয় ক্ষেত্রে যৌথ লগ্নি আইটুইউটু-র, প্রথম প্রজেক্ট ভারতে

    I2U2: ছয় ক্ষেত্রে যৌথ লগ্নি আইটুইউটু-র, প্রথম প্রজেক্ট ভারতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটুইউটু-র (I2U2) প্রথম প্রজেক্ট হতে চলেছে ভারতে (India)। কৃষি (Agriculture), খাদ্য (Food) এবং গ্রিন এনার্জি-র (Green Energy) ক্ষেত্রে হবে এই বিনিয়োগ। চার দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে জারি করা এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছে একথা।

    আই টু ইউ টু-র অর্থ ইন্ডিয়া ও ইসরায়েল এবং আমেরিকা ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহি। বৃহস্পতিবার হয় এই চার দেশের প্রথম ভার্চুয়াল সম্মেলন। এদিনের সম্মেলেন যোগ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ইয়ার ল্যাপিড এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। উদ্বোধনী বৈঠকে খাদ্য নিরাপত্তা সংকট ও পরিচ্ছন্ন জ্বালানির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রথম বৈঠকেই ভারতে খাদ্য নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি।

    আরও পড়ুন : মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়?

    ভার্চুয়াল ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আইটুইউটু গোষ্ঠীর ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁর মতে, গোটা বিশ্বে যেভাবে অনিশ্চয়তা বাড়ছে, তার মধ্যে ব্যবহারিক সহযোগিতা গড়ে তোলার জন্য এটি অত্যন্ত ভাল একটি মডেল। মোদি বলেন, এই গোষ্ঠী বিশ্বব্যাপী শক্তি নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক উন্নতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। প্রথম শীর্ষ সম্মেলন থেকেই আইটুইউটু একটি ইতিবাচক অ্যাজেন্ডা প্রতিষ্ঠা করেছে। আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌথ প্রকল্প চিহ্নিত করেছি এবং সেই প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি রোডম্যাপও তৈরি করেছি।

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কার সঙ্কটের জন্যে রাশিয়াকেই দায়ী করল যুক্তরাষ্ট্র, কেন?

    মোদি জানান, আইটুইউটু গোষ্ঠীর কাঠামোর অধীনে জল, শক্তি, পরিবহণ, মহাকাশ, স্বাস্থ্য এবং খাদ্য- নিরাপত্তার এই ছটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে যৌথ বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে একমত হয়েছে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত চার দেশ। মোদি বলেন, এই গোষ্ঠীর দৃষ্টিভঙ্গি ও অ্যাজেন্ডা প্রগতিশীল ও বাস্তবোচিত। তিনি বলেন, আমাদের সহযোগিতামূলক কাঠামো ক্রমবর্ধমান গ্লোবাল অনিশ্চয়তার মুখে ব্যবহারিক সহযোগিতার জন্য একটি ভালো মডেল।

    জানা গিয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি যে দুশো কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে এ দেশে, তাতে তারা বেশ কয়েকটি খাদ্য নিরাপত্তা পার্ক গড়ে তুলবে। প্রকল্পের জন্য জমি দেবে ভারত সরকার। পার্কগুলির সঙ্গে কৃষকদের যুক্ত করার কাজও করবে সরকার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, প্রথম যে দুটি প্রজেক্টের ওপর আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি, সে দুটি হল খাদ্য নিরাপত্তা ও গ্রিন এনার্জি। এর মধ্যেও গুরুত্বপূর্ণ হল খাদ্য নিরাপত্তা। কারণ তামাম বিশ্ব আপাতত ভুগছে খাদ্য অনিশ্চয়তায়।

     

LinkedIn
Share