Tag: Green Vegetables

Green Vegetables

  • Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের রঙিন সবজি বিট। মরশুমের হলেও এখন সারা বছর বিট পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। আটকানো যাবে একাধিক সমস্যা। চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, দিনের নির্দিষ্ট সময় বিটের রস (Beet juice) খেলে বাড়তি‌ উপকার পাওয়া যায়। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে বিট?

    আয়রনের ঘাটতি কমায় (Beet juice)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটের পুষ্টিগুণ প্রচুর।‌এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে রক্তের ঘাটতি কমবে। বিশেষত যাঁরা আয়রনের অভাবে ভুগছেন, তাঁদের জন্য বিট খুবই উপকারী। গর্ভবতীদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে

    বিট রোগ প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটে (Beet juice) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই বিট খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। যে কোনও সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করবে

    বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন বিটে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সহ একাধিক খনিজ পদার্থ। যা শরীরে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত বিটের রস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Diseases) থাকে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্যও বাড়তি উপকারী (Beet juice)

    রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে বিটের উপকার অপরিসীম। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা রুখতেও বিট খুব সক্রিয়। খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ এই খাবার তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বাড়তি উপকারী বলেই মত পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করবে

    বলিরেখা রুখতে এবং বার্ধক্য ঠেকাতে বিটের গুরুত্ব অপরিসীম। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক টানটান রাখতে এবং বার্ধক্য রুখতে বিট খুবই উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি নাইট্রেট থাকে। যা শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড শরীরে রক্তপ্রবাহে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে অকাল বার্ধক্য আটকানো যায়।

    স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করবে (Beet juice)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতেও বিট খুবই কার্যকরী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিট থেকে শরীর প্রচুর নাইট্রিক অক্সাইড পায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন তাই সহজেই পৌঁছে যায়। এর ফলে মস্তিষ্ক আরও সক্রিয় থাকে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতেও বিট খুবই উপকারী।

    ত্বকের জন্য বাড়তি উপকারী

    ঠোঁট, গাল বা দেহের বিভিন্ন অংশে কালো ছোপ দূর করতে, ব্রণের সমস্যা মোকাবিলায় বিটের (Beet juice) উপকার অনেক। এমনটাই জানাচ্ছেন ত্বক রোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে একাধিক ত্বকের সমস্যা কমে। বিশেষত ব্রণর মতো সমস্যা মোকাবিলায় এটা খুবই কার্যকরী। তাছাড়া বিটে থাকে একাধিক ভিটামিন এবং আয়রন। এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক ময়েশ্চারাইজার পাওয়া যায়। ত্বকের শুষ্কতা কমে। ত্বক উজ্জ্বল থাকে। তাই নিয়মিত বিটের তরকারি বা বিটের রস খেলে ত্বক ভালো‌ থাকবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Viruses: শীতে বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস, কীভাবে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবেন?

    Viruses: শীতে বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস, কীভাবে সন্তানের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    আবহাওয়ার পারদ কমছে! শীতের দাপট রাজ্য জুড়ে। তবে তার মধ্যেই বাতাসে সক্রিয় একাধিক ভাইরাস (Viruses)! তাই সর্দি-কাশি-জ্বরের মতো রোগের দাপট বাড়ছে। ভোগান্তি বাড়ছে শিশু এবং প্রবীণদের। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম থাকলেই ভাইরাসের কবলে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে‌। তাই যে কোনও ভাইরাসঘটিত অসুখকে মোকাবিলা করতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর দিকেই নজর দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞ মহল। কোন অভ্যাস ভাইরাসের বিরুদ্ধে টক্কর দেওয়ার শক্তি বাড়াবে? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। খাবারের পাশপাশি কয়েকটি সুঅভ্যাস বজায় রাখলে শরীর সুস্থ থাকবে।

    প্রতিদিন যোগাভ্যাস (Viruses)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পরিবারের শিশু থেকে প্রবীণ সদস্য, প্রত্যেকের নিয়মিত যোগাভ্যাস করা উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, যোগাভ্যাস রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এবং শরীর সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতাও স্বাভাবিক থাকে। এছাড়া, মস্তিষ্কের ক্ষমতাও বাড়ে। এতে স্নায়ু সক্রিয় থাকে। তাছাড়া, যোগাভ্যাস নিয়মিত করলে ফুসফুসের কার্যকারিতা ভালো হয়। এর ফলে যে কোনও সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। শরীরের একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। তাই শরীর ও মন সক্রিয় থাকে। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Child’s immunity) বাড়ে।

    জল খাওয়া জরুরি

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে জল খুবই প্রয়োজনীয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের প্রত্যেক কোষে প্রতিরোধ শক্তি সহজেই পৌঁছে দিতে সাহায্য করে জল। তাই শরীরে পর্যাপ্ত জল থাকলে, যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। শরীর যাতে ডিহাইড্রেট না‌ হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।

    পর্যাপ্ত ঘুম খুবই জরুরি

    শরীর সুস্থ রাখতে, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে ঘুম খুবই জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরের পর্যাপ্ত বিশ্রাম দরকার। নিয়মিত ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তখন যে কোনও রোগে আক্রান্ত (Viruses) হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমের সময় শরীরের একাধিক অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ কোষগুলো আরও সক্রিয় ও কার্যকরী হয়ে ওঠার ক্ষমতা গড়ে তোলে। তাই ঠিকমতো ঘুম না হলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে। নিয়মিত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি।

    সন্তানের মেনুতে কোন খাবার রাখলে বাড়বে প্রতিরোধ শক্তি? (Viruses)

    এই আবহাওয়ায় শিশুদের সুস্থ রাখতে খাবারে বিশেষ নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শিশুদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে খাবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাঁদের পরামর্শ, শিশুদের খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণ শর্করার ব্যবহার কমানো উচিত। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ শিশুই মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করে। তাই তাদের খাবারেও অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি দেওয়া হয়। কিন্তু এই বাড়তি শর্করা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এতে স্থূলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। 
    নিয়মিত মেনুতে পালং শাক, বাঁধাকপি, গাজরের মতো সবজি থাকা জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে ভিটামিনের জোগান ঠিকমতো রাখতে হবে। তাই সবজি নিয়মিত খেতে হবে। তাহলে শরীর সহজেই ভিটামিন পাবে। 
    প্রোটিন রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Viruses) বাড়াতে বাড়তি সাহায্য করে। তাই শিশুদের ফি-দিনের খাবারের তালিকায় ডিম, মাছ, চিকেন, পনীর জাতীয় খাবার রাখতে হবে। তবে পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, মনে রাখতে হবে এই ধরনের প্রোটিন জাতীয় খাবার রান্নায় অতিরিক্ত তেল এবং মশলা ব্যবহার চলবে না। তাহলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যাবে। 
    আপেল, কমলালেবু, কিউই জাতীয় ফল নিয়মিত খাওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের ফলে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই দুই উপাদান রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এই ধরনের ফল খেলে শরীর সুস্থ (Child’s immunity) থাকে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কাউন্ট ডাউন শেষ, শুরু হয়ে গিয়েছে ইংরেজি নতুন বছর (New Year 2025)! এর উদযাপনে মাতেন অনেকেই। শহর থেকে জেলা, কোথাও বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা আবার কোথাও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। আর উদযাপন মানেই বিশেষ খাওয়া-দাওয়া! বছরের এই পর্বে তাই রেস্তোরাঁয় উপচে পড়ে ভিড়। তবে নতুন বছর শুরুর উদযাপনে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা বিশেষ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ না থাকলে কোনও উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। আনন্দে গা ভাসিয়ে দেওয়ার আগে জেনে নিন, কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? কেন দিতে হবে গুরুত্ব?

    স্বাস্থ্যবিধিতে বিশেষ নজরদারি (New Year 2025)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। সেদিকে খেয়াল না রাখলে নানান সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই খাওয়ার আগে হাত পরিষ্কারের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। যেখানে খাওয়া হবে, সেটা পর্যাপ্ত পরিষ্কার জায়গা কিনা সেদিকেও নজরদারি জরুরি। সেটা ঠিকমতো না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    তাপমাত্রার পারদে নজর থাকুক

    রাজ্যের একাধিক জায়গায় হঠাৎ করেই তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে। হঠাৎ করেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। ঠান্ডার আমেজ কমে গিয়ে আবার ফিরছে। আর আবহাওয়ার এই বদল যথেষ্ট বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই এই তাপমাত্রার পরিবর্তনের জেরে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে, ভাইরাসঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের প্রকোপ বাড়তে পারে। দরকার বাড়তি সতর্কতা। রাতের দিকে বাইরে যাওয়ার আগে শীতের পোশাক পরা উচিত বলেই তাঁদের পরামর্শ।

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে‌ বাড়তি সতর্কতা (New Year 2025)

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে‌ বারবার আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়। ফলে রক্তনালী বারবার সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হয়। এতে হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে। ফলে, স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তাই যারা ডায়বেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যায় আক্রান্ত, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খাওয়া দরকার। কোনও ভাবেই যাতে ওষুধে ছেদ না পড়ে, সেদিকে খেয়াল‌ রাখা উচিত। আবার এই সময়ে উদযাপনের খানা-পিনায় সামিল হয় কেক, পেস্ট্রির মতো মিষ্টি জাতীয় খাবার, তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের সতর্ক থাকা উচিত। মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা দরকার।

    খাবারে থাকুক সচেতনতা

    উদযাপন (New Year 2025) মানেই অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস নয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ভালো-মন্দ খানা-পিনা স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তাই উদযাপনের তালিকায় মদ্যপানে রাশ জরুরি।‌ কারণ এই অভ্যাস শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রোটিন, ভিটামিন, ফাইবার সবকিছুর ব্যালেন্স যাতে থাকে, অর্থাৎ, উদযাপনের (Celebration) মেনুতে মাছ-মাংসের মতো প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হোক পালং শাক, ব্রোকলির মতো শীতের সবজি। তবেই শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন‌ নিয়ন্ত্রণে থাকবে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বদলে যাচ্ছে জীবন‌যাপনের ধরন। খাদ্যাভ্যাস, ঘুমের সময়, বদল এসেছে সব কিছুর। আর তার জেরেই বাড়ছে একাধিক রোগের দাপট। সেই তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে ডায়াবেটিস। দেশ জুড়ে বাড়ছে ডায়াবেটিসের প্রকোপ। এই রোগ আর বয়সের সীমানায় আটকে নেই। শিশুদের মধ্যেও মারাত্মক ভাবে বাড়ছে। শিশুর শরীরে টাইপ টু ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ বাড়ায় উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। ১৪ নভেম্বর ছিল ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে! দেশ জুড়ে চলেছে নানান সচেতনতা কর্মসূচি। সুস্থ জীবন এবং ডায়াবেটিসের প্রকোপ রুখতে খাবারকেই হাতিয়ার করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু কীভাবে রুখবেন ডায়াবেটিসের প্রকোপ? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যাভ্যাসই ডায়াবেটিস রুখতে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। আর পুষ্টিকর খাবারে অভ্যস্ত হলে সহজেই এই রোগের প্রকোপ কমানো যায়।

    কখন খাবেন? (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবার কখন খাওয়া হচ্ছে, সেটা খুব জরুরি। ডায়াবেটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে ঠিক সময়ে খাওয়া দরকার।‌ অর্থাৎ, তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালের জলখাবার ন’টার মধ্যে খেতে হবে। অনেকেই দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন। এর ফলে জলখাবার খাওয়া হয় না। একেবারেই দুপুরের খাবার খান। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। নিয়মিত সকালের জলখাবার খাওয়া জরুরি। অন্তত তিন ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খেতে হবে। হালকা খাবার খাওয়ার দিকেই নজর দেওয়া জরুরি। অর্থাৎ একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাওয়ার পরিবর্তে বারবার হালকা খাবার খেলে শরীর ভালো থাকবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাবার খান। আর এর ফলেই একাধিক সমস্যা দেখা যেতে পারে। দীর্ঘ সময় না খাওয়ার ফলে একদিকে রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে। আবার হঠাৎ করেই অনেকটা খাবার খেয়ে নিলে শরীরের একাধিক উপাদান যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মাত্রাও ওঠানামা করে। ফলে ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়ে। রাতের খাবারের সময় নিয়েও সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনেক রাতে ভারী খাবার খাওয়ায় অভ্যস্থ হয়ে উঠছে।‌ এর ফলে লিভার এবং কিডনির উপরে মারাত্মক চাপ পড়ছে। তাই ডায়াবেটিসের জটিলতা বাড়ছে। কখনই রাত ন’টার পরে ভারী খাবার খাওয়া চলবে না বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী খাবেন?

    ডায়াবেটিস রুখতে সব্জি, ফল এবং প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে ব্যালান্স জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত সব্জি খেতে হবে। বিশেষ করে সবুজ সব্জি! পালং শাক, পটল, ঢ্যাঁড়শ, ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো নানা রকমের সব্জি নিয়মিত মেনুতে থাকা জরুরি। সঙ্গে রাখতে হবে ডাল। মটর, ছোলার মতো নানান দানাশস্য নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকলে শরীরে ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ কমবে। শরীরে এনার্জির জোগান থাকবে। তবে প্রাণীজ প্রোটিনকেও মেনুতে রাখতে হবে। যদিও পরিমাণ নিয়ে সতর্কতা জরুরি। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলেও নিয়মিত মাছ, মাংস, ডিম খাওয়া যাবে। তবে পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ জরুরি। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন নিয়মিত বেশি পরিমাণে খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। পাশপাশি পনির, ছানা এবং টক দই নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল‌। প্রতিদিন শশা, আপেল, পেয়ারা, কিউই, লেবু জাতীয় ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের নানান খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনের জোগান ঠিকমতো হলে ডায়াবেটিস জটিল আকার নিতে পারে না।

    ডায়াবেটিস রুখতে কি ভাত-রুটি বাদ? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস রুখতে কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates) সম্পূর্ণ বাদ দিতে হবে, এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। বরং, ডায়াবেটিসের মোকাবিলার জন্য ব্যালান্স ডায়েট জরুরি। তাই‌ নিয়মিত ফল, সব্জি, মাছ-মাংসের জন্য দরকার কার্বোহাইড্রেট। অর্থাৎ ভাত কিংবা রুটি। কারণ ভাত-রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকেই শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়। কার্বোহাইড্রেট শরীরে এনার্জি‌ জোগানে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি দেখা‌ দিতে পারে। ফলে, নানান রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট নিয়মিত খেতে হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    চিনি, ধূমপান, মদ্যপান বিপদ বাড়াবে! (Diabetes)

    নিজে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে কিংবা যাদের পরিবারে কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত, তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। কারণ, তাদের নানান জটিলতা ও ঝুঁকি তৈরি হয়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে‌, বিপদ কমাতে একেবারেই চিনি খাওয়া চলবে না। বংশানুক্রমিক ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে প্রথম থেকেই মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ টানতে হবে। চকলেট, পেস্ট্রি, প্যাকেটজাত পানীয় কিংবা রাসায়নিক উপাদান দেওয়া চটজলদি খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না। অর্থাৎ, বার্গার, পিৎজা থেকে বিরিয়ানি, খাবারের তালিকায় রাশ না টানলেই বিপদ‌ বাড়বে। আবার খাবারের পাশপাশি স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের দিকেও‌ নজর দিতে হবে। অর্থাৎ, মদ্যপান এবং ধূমপানের মতো অভ্যাস ছাড়তে হবে। এই ধরনের অভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। কিডনি এবং লিভারের জটিল রোগ তৈরি করতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nutrition for kids: শিশু কি পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছে? সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ হবে কোন পাঁচ খাবারে?

    Nutrition for kids: শিশু কি পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছে? সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ হবে কোন পাঁচ খাবারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সুস্থ থাকতে জরুরি সঠিক খাদ্যাভ্যাস। পুষ্টি ঠিকমতো না হলে শিশুর বিকাশ সম্ভব নয়। আর স্বাস্থ্যকর খাবার আর পুষ্টি ঠিকমতো না পেলে শিশুর একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষত বুদ্ধির বিকাশে মারাত্মক প্রভাব পড়ে! কারণ, শিশু কী খাবার খাচ্ছে, তার উপরে অনেকটাই তার মস্তিষ্কের বিকাশ নির্ভর করে। তাই ঠিকমতো পুষ্টিগুণ (Nutrition for kids) না পেলে শিশুর বুদ্ধির বিকাশ হয় না। যার প্রভাব সরাসরি তার পড়াশোনার উপরেই পড়ে। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য, সন্তানের বুদ্ধির বিকাশের জন্য পুষ্টির দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁদের মতে, ৩ থেকে ৫ বছর বয়সি শিশুদের খাদ্যাভ্যাসে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।‌ কারণ, এটা শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের আদর্শ সময়। এই সময়ে তাই তার খাবারেও‌ বিশেষ‌ নজরদারি প্রয়োজন। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোন পাঁচ খাবারে বুদ্ধির বিকাশের পথ সহজ হবে? এবার সেই বিষয়েই আলোচনা করা যাক।

    জলখাবারে থাকুক বাদাম (Nutrition for kids)

    বছর তিনেক বয়স থেকেই জলখাবারে বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাবার নিয়মিত দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাঠবাদাম, কাজু কিংবা পেস্তা যে কোনও ধরনের বাদাম জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি থাকে। এই উপাদান শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই জলখাবারে নিয়মিত যে কোনও এক ধরনের বাদাম খাওয়া জরুরি। এর ফলে শিশুর বিভিন্ন বিষয় মনে রাখতে সুবিধা হয়।

    দিনে অন্তত এক ধরনের বেরি জাতীয় ফল 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, দিনের যে কোনও সময় শিশুদের অন্তত এক ধরনের বেরি জাতীয় ফল (Nutrition for kids) দিতে হবে। স্ট্রবেরি, ব্লু বেরি বা যে কোনও বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে মস্তিষ্কের বিকাশে বাড়তি সাহায্য হয়। কারণ, যে কোনও বেরি জাতীয় ফলে ভিটামিন সি পর্যাপ্ত থাকে।‌ এর পাশপাশি থাকে ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস। এই উপাদানগুলি মস্তিষ্কের গঠনে বিশেষ সাহায্য করে। আবার স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

    দুপুরের মেনুতে থাকুক মাছ এবং ডিম (Nutrition for kids)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুর বিকাশের জন্য মাছ এবং ডিম, এই দুই খাবারের পুষ্টিগুণ অত‌্যন্ত জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের বিভিন্ন পেশি মজবুত করতে, রক্তে আয়রনের অভাব মেটাতে এবং শরীরে ভিটামিন‌-ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে মাছ এবং ডিম সাহায্য করে। তেমনি, মস্তিষ্কের বিকাশেও মাছ এবং ডিম-এই দুই খাবার‌ বিশেষভাবে সাহায্য করে। তাই শিশুকে নিয়মিত দুপুরে মাছ অথবা ডিম দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, মাছ এবং ডিম এই দুই খাবারেই থাকে ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান মস্তিষ্কের বিকাশে‌ বিশেষত স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত এই দুই খাবার শিশুকে দিলে তার বিশেষ উপকার হবে।

    রাতের খাবারে থাকুক ‘রামধনু’ সব্জি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সব্জি খাওয়ায় (Nutrition for kids) শিশুদের অভ্যস্ত করা জরুরি।‌ টমেটো, কুমড়ো, পটল কিংবা পালং শাক, বিভিন্ন রঙের সব্জি, সবুজ সব্জি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।‌ কিন্তু অধিকাংশ শিশুই এখন নিয়মিত সবুজ সব্জি খায় না।‌ এর জেরে নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। মস্তিষ্কের বিকাশে এই সবুজ সব্জি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিট, মূলা, পটল কিংবা গাজর-এই বিভিন্ন রঙের সব্জিতে থাকে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদান মস্তিষ্কের বিকাশে বিশেষ সাহায্য করে। তাই একসঙ্গে বিভিন্ন রঙের সব্জি খাওয়ার অভ্যাস করা জরুরি। একেই ‘রামধনু’ সব্জি বলছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সব সব্জি (Nutritious food) খেলে একদিকে শরীরের বিকাশ ঠিকমতো হবে, আবার মস্তিষ্কও সক্রিয় থাকবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vision Problems: স্কুল পড়ুয়াদের বাড়ছে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা! কোন ঘরোয়া খাবারে মিলতে পারে সমাধান?

    Vision Problems: স্কুল পড়ুয়াদের বাড়ছে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা! কোন ঘরোয়া খাবারে মিলতে পারে সমাধান?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    নিয়মিত ল্যাপটপ, মোবাইলের পর্দায় চোখ আটকে রাখে পরিবারের একরত্তি সদস্য। স্কুলের প্রজেক্ট হোক কিংবা অবসরের বিনোদন, সব কিছুর রসদ আছে ওই স্ক্রিনে। আর এর জেরেই বাড়ছে সমস্যা। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কম বয়সীদের মধ্যে বাড়ছে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা (Vision Problems)। এমনকী পাঁচ বছরের আগেই বহু শিশুর দেখার সমস্যা হচ্ছে। যার জেরে নিয়মিত চশমার ব্যবহারও করতে হচ্ছে। শৈশবে চোখের যত্ন ঠিক মতো না নিলে পরবর্তী কালে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে বলেই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কম বয়সীদের মধ্যে বাড়ছে শুষ্ক চোখের সমস্যাও। তার জেরে নানান ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ছে। তবে, কিছু ঘরোয়া খাবার নিয়মিত খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। চোখের নানান সমস্যাকেও দূর করা সহজ হয়। এখন দেখে নেওয়া যাক, কী পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল?

    চোখ ভালো রাখতে রান্না হোক অলিভ অয়েলে (Vision Problems)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সুস্থ থাকতে এবং একাধিক রোগ রুখতে তেলের ব্যবহারে সচেতনতা জরুরি। তেলের পরিমাণ নিয়ে যেমন সতর্কতা জরুরি, তেমনি কোন তেলে রান্না করা হচ্ছে, সেদিকেও‌ খেয়াল রাখতে হবে। চোখের জন্য অলিভ অয়েল বিশেষ উপকারী বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অলিভ অয়েলে থাকে‌ ভিটামিন ই। এই উপাদান চোখের জন্য খুবই উপকারী। তাই অলিভ অয়েলে রান্না করা খাবার খেলে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা কমে।

    চিংড়ি, ইলিশের মতো সামুদ্রিক মাছ চোখ ভালো রাখে

    সামুদ্রিক মাছের একাধিক উপকার রয়েছে। শিশুর শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা না থাকলে সামুদ্রিক মাছ সপ্তাহে অন্তত একবার দেওয়া উচিত বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, চিংড়ি, ইলিশের মতো সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি, ভিটামিন ই-র মতো নানান পুষ্টিগুণ। এগুলো দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে (Vision Problems) বিশেষ সাহায্য করে।

    করলা, গাজর, মিষ্টি আলু ভালো রাখবে কর্ণিয়া 

    চোখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কর্ণিয়া। তাই কর্ণিয়া যাতে সুস্থ থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া জরুরি। করলা, গাজর, মিষ্টি আলুর মতো সবজি তাই নিয়মিত শিশুর পাতে দেওয়া জরুরি। এই সবজিতে থাকে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদান চোখের শুষ্কতা রুখতেও বিশেষ সাহায্য করে (Eye Problems)। তাই নিয়মিত এই ধরনের সবজি খেলে একাধিক উপকার পাওয়া যায়।

    পালং শাক কমাবে চোখের একাধিক রোগের ঝুঁকি

    মোবাইল স্ক্রিনে দীর্ঘ সময় তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের একাধিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় ইতিমধ্যেই দেখা গিয়েছে, নানান ধরনের আলোর জেরেও চোখের সমস্যা বাড়ছে। আর এই সমস্যা (Vision Problems) কমাতে সাহায্য করবে পালং শাক, এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পালং শাকে রয়েছে লুটেইন এবং জেক্সানথিন। অতিরিক্ত নীল আলো চোখে পড়ার জেরে দৃষ্টিশক্তিতে যে সমস্যা তৈরি হয়, এইসব ক্যারোটিনয়েড প্রাকৃতিকভাবেই সেগুলো কমায়। তাই নিয়মিত পালং শাক খেলে চোখে ছানি পড়ার মতো সমস্যাও মোকাবিলা সহজ হয়ে যায়।

    বেরি, অ্যাপ্রিকটের মতো ফল চোখ সুস্থ রাখে (Vision Problems)

    মাছ, সবজির মতোই নিয়মিত কিছু ফল খেলে চোখ সুস্থ (Eye Problems) থাকবে। এমনই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন অ্যাপ্রিকট, বেরির মতো ফল নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে চান? কোন‌ পাঁচ সবজি নিয়মিত খেলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তের শর্করা? 

    Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে চান? কোন‌ পাঁচ সবজি নিয়মিত খেলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তের শর্করা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    পৃথিবী জুড়ে‌ বাড়ছে ডায়াবেটিসের (Diabetes) সমস্যা।‌ বাদ নেই ভারত। রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ছে। প্রবীণদের পাশপাশি এই রোগে আক্রান্ত কম বয়সিরাও। এমনকি স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে ডায়াবেটিস। চিকিৎসকদের একাংশের আশঙ্কা, যে হারে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে পরবর্তী প্রজন্ম একাধিক রোগে ভুগতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, কিডনি, চোখ থেকে বন্ধ্যাত্ব সহ একাধিক শারীরিক সমস‌্যার কারণ ডায়াবেটিস। তাই যাদের পরিবারে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রয়েছেন, তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তাই প্রয়োজন আগাম সচেতনতা। এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। মূলত খাবারেই বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। সাম্প্রতিক এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খাবার ঠিকমতো খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজে সম্ভব। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, বাড়তি নজর থাকুক খাবারে। কিন্তু কোন সবজি নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে?

    রোজ মেনুতে থাকুক পালং শাক ও ব্রোকলি (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত পালং শাক ও ব্রোকলি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, ব্রোকলিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পাশপাশি অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট। এই উপাদানগুলো রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পাশপাশি পালং শাকে থাকে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত পালং শাক খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।

    ঢ্যাড়শ নিয়ন্ত্রণে রাখবে রক্তে শর্করার পরিমাণ

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঢ্যাড়শ নিয়মিত খেলে শরীরে একাধিক উপকার হয়। বিশেষত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঢ্যাড়শ বিশেষ সাহায্য করে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ শিশুদের বিশেষ করে নিয়মিত ঢ্যাড়শ খাওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, ঢ্যাড়শে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি থাকে। এগুলো‌ দেহের খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে। ফলে কিডনি ও পাকস্থলী ভালো থাকে। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। পাশপাশি ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ শক্তিও বাড়ায়। তাই শিশুদের ডায়বেটিসের (Diabetes) ঝুঁকি কমাতে ঢ্যাড়শ বিশেষ উপকারী।

    পটল খেলে কমবে ঝুঁকি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পটলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স-র পরিমাণ খুব কম। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তেরা যেমন নিয়মিত পটল খেতে পারেন, তেমনি যাদের পরিবারে কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত, তারাও ডায়বেটিস রুখতে নিয়মিত পটল খেতে পারেন। এতে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে। এর ফলে, এই সবজি চোখ ও ত্বক ভালো রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত পটলের তরকারি খেলে শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী (Diabetes)।

    ঝিঙে ডায়বেটিস রুখতে বিশেষ সাহায্য করে (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঝিঙেতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন বি৬। তাই নিয়মিত ঝিঙে খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজে হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কোনও কৃত্রিম পদ্ধতি নয়। বরং সবুজ শাক-সব্জি (Vegetables) নিয়মিত খেলেই একাধিক রোগের মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশ্ব জুড়ে এমন হাজার হাজার সব্জি আর শাক রয়েছে, যা থেকে একাধিক জটিল রোগ মোকাবিলা করা যেতে পারে। তবে, এগুলোর অধিকাংশ পাওয়া যায় ভারতে। এমনই কথা সম্প্রতি জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আধুনিক জীবন যাপনের জন্য যে সমস্ত রোগের দাপট বাড়ছে, তাদের রুখতে দাওয়াই রয়েছে ভারতেই। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    কী বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা? (Vegetables)

    সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল,‌ উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতার সমস্যা রুখতে পারে ভারতীয় সব্জি এবং শাক। সংস্থার তরফে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সব্জির কথা বলা হয়েছে। যা নিয়মিত খেলে রোগ মোকাবিলা সম্ভব। আর সেখানেই রয়েছে ভারতের ২১০০ শাক ও সব্জির তালিকা (Vegetables)। যা ‘লাইফস্টাইল ডিজিজ’ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    কোন সব্জির গুণে কোন‌ রোগ কমবে? (Vegetables)

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, আধুনিক ব্যস্ত জীবন যাপনের জেরে নানান রোগ বাড়ছে‌। কাজের চাপ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় চটজলদি খাবারে অভ্যস্ত হওয়ার জেরেই ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, স্থূলতা, হৃদরোগ, বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা বাড়ছে। 
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, এমন কিছু শাক-সব্জি (Vegetables) রয়েছে, যেগুলো নিয়মিত খেলে এই ধরনের সমস্যা কমবে। আর সেই তালিকায় প্রথমেই রয়েছে মেথি শাক। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত মেথি শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মেথি শাকে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন।‌ একদিকে এই শাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, আরেকদিকে শরীরের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। অর্থাৎ স্থূলতার সমস্যা কমাতেও বিশেষ‌ সাহায্য করে এই শাক। 
    যে কোনও রান্নায় এলাচ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ভারতীয় এই মশলা একাধিক রোগের প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। একদিকে হজমের সমস্যা কমায়। আবার এলাচ ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারী বলেও‌ জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 
    নিয়মিত করলা খেলেও পাওয়া যাবে বিশেষ উপকার। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, করলায় (Vegetables) থাকে ফ্রুক্টোসামিন, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাছাড়া করলায় আছে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে বিশেষ উপকারী। এছাড়া করলায় রয়েছে ফাইবার। এটা স্থূলতা রুখতে বিশেষ সাহায্য করে‌। 
    এছাড়া ফুলকপি, পালং শাক এবং পুঁই শাক হৃদরোগ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।‌ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সব সবুজ সব্জি এবং শাকে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার। তাই কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে এই ধরনের সব্জি উপকারি। 

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত বাড়িতে তৈরি কম তেলমশলার সবুজ সব্জি খেলে সুস্থ জীবনযাপন সম্ভব।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share