Tag: Growth

Growth

  • Economy Growth 2025: ২০২৫ সালেও বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    Economy Growth 2025: ২০২৫ সালেও বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় দ্রুত উন্নতির পথে দেশ। অর্থনীতির ভিত ক্রমেই হচ্ছে মজবুত। ২০২৫ সালেও যে অব্যাহত থাকবে ভারতীয় অর্থনীতির লেখচিত্র, তা জানিয়ে দিল রাষ্ট্রসংঘ (Economy Growth 2025)। রাষ্ট্রসংঘের অনুমান, বিগত বছরের মতো, এ বছরও বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে ভারত তার অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হবে। হামিদ রাশিদের নেতৃত্বাধীন রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব অর্থনৈতিক পর্যবেক্ষণ ইউনিটের প্রকাশিত রিপোর্টের মতে, এ বছর ভারতের অর্থনীতি বৃদ্ধি পাবে ৬.৬ শতাংশ হারে। বুধবার রাষ্ট্রসংঘের (UN Report) এক রিপোর্টেই এমনতর দাবি করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভারতের অর্থনৈতিক শক্তিবৃদ্ধি দক্ষিণ এশিয়ার আর্থিক অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করবে।

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট (Economy Growth 2025)

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি হল ভারত। তাই ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে এই অঞ্চলের আর্থিক অগ্রগতিতে অবদান থাকবে নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলিরও। কীভাবে হবে ভারতের অর্থনৈতিক ‘শ্রীবৃদ্ধি’? সেই ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টে। বলা হয়েছে, মূলত শক্তিশালী বেসরকারি খরচ ও বিনিয়োগের জন্যই ২০২৫ সালে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ৬.৬ শতাংশ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

    ভারতের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

    পরিষেবা এবং নির্দিষ্ট পণ্য, বিশেষ করে ওষুধ ও বৈদ্যুতিন সরঞ্জামের ক্ষেত্রে রফতানি বৃদ্ধি পাবে বলেও দাবি করা হয়েছে ওই রিপোর্টে (Economy Growth 2025)। এর জেরে শক্তিশালী হবে ভারতের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। উৎপাদন ও পরিষেবা খাতের সম্প্রসারণও চালিত করবে ভারতীয় অর্থনীতির চাকাকে। গত বছর ভালো বর্ষা হয়েছে। তাই কৃষিক্ষেত্রেও বৃদ্ধি ভালো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুরা জোটবদ্ধ না হলে এখানেও বাংলাদেশের মতো সংখ্যালঘু হয়ে পড়বেন”, বার্তা শুভেন্দুর

    ২০২৪ সালে ভারতীয় অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে ৬.৮ শতাংশ। এ বছর ৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। আগামী বছর ভারতীয় অর্থনীতি ফের ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধিতে ফিরে আসবে বলে অনুমান। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে আশা করা হয়েছে, পরিকাঠামো উন্নয়নে মূলধন ব্যয় আগামী বছরগুলিতে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির ওপর শক্তিশালী বহুমুখী প্রভাব ফেলবে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারতে লেবার ইন্ডিকেটর ২০২৪ সালে ভালো ছিল। আগামী বছরও (UN Report) ভালো থাকবে। এ বছর বেকারত্বের হার থাকবে ৬.৬ শতাংশ (Economy Growth 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

     

  • China: প্রবৃদ্ধির গতি রোধ করতে খনিজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা চিনের! জবাবে কী করল ভারত?

    China: প্রবৃদ্ধির গতি রোধ করতে খনিজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা চিনের! জবাবে কী করল ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অত্যাবশ্যক খনিজ ও যন্ত্রপাতি রফতানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে চিন (China)। ভারতের শিল্প প্রবৃদ্ধির গতি (Indias Growth) রোধ করতেই চিন অত্যাবশ্যক খনিজ ও যন্ত্রপাতির রফতানিতে বিধিনিষেধ জারি করেছে। এর মধ্যে রয়েছে গ্যালিয়াম ও জার্মেনিয়ামের মতো খনিজ। এগুলি সৌরশক্তি ও সেমিকন্ডাক্টরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। টানেল-বোরিং মেশিন রফতানিতেও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এই মেশিন মূলত ব্যবহৃত হয় মেট্রো নির্মাণের মতো পরিকাঠামো প্রকল্পে।

    নয়া উপায় উদ্ভাবন (China)

    তবে চিন ভারতের সাপ্লাই চেনকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করলেও, ভারতীয় আমদানিকারীরা একটি নয়া উপায় বের করে ফেলেছেন। দুবাইয়ের জেবেল আলি বন্দরের মাধ্যমে সরবরাহ করে ঝামা ঘষে দিয়েছে বেজিংয়ের মুখে। সচল রয়েছে সাপ্লাই লাইন। ২০২৩ সালের অগাস্টে চিন (China) গ্যালিয়াম ও জার্মেনিয়াম রফতানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে। এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য কেবলমাত্র ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মতো দেশগুলির ক্ষেত্রে।

    ভায়া দুবাই আমদানি

    মোদি জমানায় রকেট গতিতে এগোচ্ছে দেশ। এই প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ওই খনিজগুলি ভারতের দ্রুত বেড়ে ওঠা রিউনিউয়েবল এনার্জি বা পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তি খাতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত সৌর সেল ও মডিউল তৈরিতে। চিন ওই খনিজগুলির বিশ্বের বৃহত্তম সরবরাহকারী দেশ। এই গুরুত্বপূর্ণ সম্পদেরই সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে বেজিং। তার জেরে ভারতের সৌরশক্তি উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। তবে অগ্রগতি যাতে বাধাপ্রাপ্ত না হয় তাই ভারতীয় আমদানিকারীরা এই খনিজ পদার্থ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি দুবাইয়ের মাধ্যমে আমদানি করছে ভারতে।

    জানা গিয়েছে, এখন ক্যাপিট্যাল গুডসগুলি প্রথমে আমদানি করা হয় দুবাইয়ে। সেখানে সেগুলি বিক্রি করা হয় ভারতীয় ব্যবসায়ী ও কোম্পানিগুলির কাছে। কখনও কখনও আবার লিজও দেওয়া হয়। ফলে সরাসরি এড়ানো যায় চিনের রফতানি নিষেধাজ্ঞা।

    আরও পড়ুন: সিঁদুর সরিয়ে মহিলাদের কপালে ক্রস, বিহারে ধর্মান্তকরণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩ মিশনারি

    সূত্রের খবর, দুবাই-ভিত্তিক ব্যবসায়ী বা কোম্পানিগুলি চিন থেকে যন্ত্রপাতি লিজে নেয় বা আমদানি করে। পরে সেগুলি রফতানি করে ভারতে। এই পদ্ধতি ভারতীয় কোম্পানিগুলিকে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে সাহায্য করে। এতে অবশ্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আইনও লঙ্ঘিত হয় না। এই পদ্ধতির সব চেয়ে বড় ত্রুটি হল হাতফের হওয়ার দরুণ প্রকল্পের খরচ বেড়ে গিয়েছে ১০ শতাংশ পর্যন্ত। যে জিনিস আসতে ১৫ দিন লাগত, সেটাই হাত ঘুরে আসতে সময় লাগছে তিন মাস (Indias Growth)। এছাড়া, লজিস্টিকস, গুদামজাতকরণ এবং অর্থায়ন সম্পর্কিত অতিরিক্ত খরচও যুক্ত হচ্ছে (China)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Child Growth: সন্তানের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত? মেনে চলুন এই তালিকা

    Child Growth: সন্তানের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত? মেনে চলুন এই তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাচ্চাদের (Children) বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত থাকেন অনেক বাবা-মা। তাঁদের সন্তানটি লম্বা (Height) হবে তো! এই ভয় অনেককেই তাড়া করে বেড়ায়। এক্ষেত্রে সবসময়ই বিশেষজ্ঞরা খাওয়া-দাওয়ার ওপর জোর দেন। পুষ্টিকর খাবার খেলে বাচ্চাদের বৃদ্ধি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়। কিছু পরিবেশগত, জিনগত বিষয়ের ওপরেও নির্ভর করে কে কতটা লম্বা হবে। জীবনযাপনেরও অনেকটাই প্রভাব আছে এর ওপর। ভালো খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই বাচ্চাদের লম্বা হতে সাহায্য করে। লম্বা হওয়ার জন্যে কিছু আসনেরও পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন। 

    আরও পড়ুনঃ হঠাতই ওজন কমছে বা বাড়ছে! হতে পারে আপনি অজানা রোগে আক্রান্ত
     
    ১। দেওয়ালে পেট ঠেসে রেখে দাঁড়িয়ে আঙুল দিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। আস্তে আস্তে যতটা সম্ভব পায়ের আঙুলের ওপর দাঁড়াতে হবে। শরীরকে যতটা সম্ভব টানটান করতে হবে। পাঁচ- সাত মিনিট এই আসনটি করান আপনার বাচ্চাটিকে।  

    ২। দেওয়ালে পেছন করে দাঁড়াতে হবে। পা দুটিকে ফাঁকা করে হাঁটু খানিকটা শিথিল করে রাখতে হবে। এবার দুই হাত দিয়ে দেওয়াল ছুঁতে হবে। এরপর নীচু হয়ে পায়ের পাতা ছোঁয়ার চেষ্টা করতে হবে। এই আসনটিও ৫-৭ মিনিট করান আপনার সন্তানকে।

    ৩। স্কোয়াট পজিশনে শ্বাস নিন এবং শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে লাফান। 

    ৪। এরপর ভুজনাসন করুন।

    ৫। তারপর এক পা এবং দুই পায়ে যথাক্রমে পবন মুক্তাসন করুন। 

    বিশেষজ্ঞদের মতে শুধু খাদ্যই নয় বাচ্চাদের প্রকৃতির সংস্পর্শেও রাখতে হবে। তাহলেই তাদের প্রকৃত বৃদ্ধি হবে। বাচ্চার বৃদ্ধির জন্যে মুক্ত বাতাস, সূর্যালোক খুব জরুরি।  

    আরও পড়ুনঃ রোজ খান এই খাবারগুলো, থামিয়ে রাখুন ত্বকের বয়স

    এবার জেনে নিন কী কী খাওয়াবেন আপনার খুদেটিকে।

    ১। বাচ্চাদের দুধ, ঘি এবং চিনি খাওয়ানো জরুরি।

    ২। সকালের খাবারে পোহা, সবজি দিয়ে দেশী ঘি-র উপমা বানিয়ে দিতে পারেন।

    ৩। গরমকালে তরমুজসহ নানা ফল দিন।

    ৪। দুপুরের খাবারে দিতে পারেন, স্যালাড, আলুর পরোটা, মুগডাল, বাটার মিল্ক, ছাতু, লাড্ডু।

    ৫। বিকেলে খিদে পেলে দিতে পারেন ছোলা, কিসমিস বা ডাবের জল।
     
    ৬। রাতে দিন রুটি, মেশানো সবজি, পনির এবং বিভিন্ন সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ।

    ৭। খেয়াল রাখবেন, আপনার সন্তান যেন বেশি না খেয়ে ফেলে। খাওয়ার পরেই যেন শুতে না যায়। খেয়ে খানিকটা সময় পেরোলে তবেই বিছানায় যাওয়া উচিত। 

    ৮। সন্ধ্যে ৬.৩০-৭ টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে।

    ৯। সঠিক বৃদ্ধি হতে পর্যাপ্ত ঘুম দরকার বাচ্চাদের। 

    * ওপরের সব মতামত বিশেষজ্ঞদের। 

LinkedIn
Share