Tag: Gujarat Assembly Election

Gujarat Assembly Election

  • Gujarat CM: ফের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সোমবার শপথগ্রহণ, উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ

    Gujarat CM: ফের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, সোমবার শপথগ্রহণ, উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে রেকর্ড জয় বিজেপির। বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Election 2022) রেকর্ড আসনে জিতে গুজরাটে আবারও সরকার গড়ছে বিজেপি (BJP)। আগামী ১২ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী পদে (Gujarat CM) দ্বিতীয় বার শপথ নেবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Bhupendra Patel)। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi) এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ(Amit Shah)।

    বিজেপির রেকর্ড জয়

    রেকর্ড আসন সংখ্যা নিয়ে টানা সপ্তমবারের জন্য রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। কংগ্রেস এবং আপ- এই দুই বিরোধীকে কয়েক হাজার মাইল পিছনে ফেলে দিয়েছে পদ্ম শিবির। ১৮২ আসনবিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভায়(Gujarat Assembly Election 2022) বিজেপি পেয়েছে ১৫৭।

    আজ সকাল ৮ টা থেকে গুজরাটে ভোট গণনা শুরু হয়। কিন্তু পুরো ফলাফল ঘোষণার আগেই গুজরাটে কে জিততে চলেছে, সেই ছবি আগেই পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। ফলে ইতিমধ্যেই চারিদিকে শুরু হয়ে গিয়েছিল গেরুয়া ঝড়। এমনকি রাজ্যের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনক্ষণও জানিয়ে দেয় গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে নির্বাচনের আগেই অমিত শাহ জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে ফের মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেলই। ফলে এদিন, গুজরাটের ভোটের ফলটা স্পষ্ট হয়ে উঠতেই, গুজরাটের বিজেপি সভাপতি সিআর পাতিলের বাড়িতে উপস্থিত হন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Gujarat CM) এবং রাজ্য বিজেপির সভাপতি সিআর পাতিলকে দলীয় সমর্থকদের মধ্যে মিষ্টি খাইয়ে বিধানসভা নির্বাচনে দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স উদযাপন করতে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাতে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    শপথগ্রহণ মুখ্যমন্ত্রীর

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী ১২ ডিসেম্বর, সোমবার দুপুর ২ টোয় গুজরাটের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল (Gujarat CM)। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছেন গুজরাট বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিআর পাতিল। তিনি এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা জানিয়েছেন। এদিন রেকর্ড জয়ের পর ভূপেন্দ্র প্যাটেল বলেছেন, “গুজরাটের উন্নয়নের যাত্রা আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মানুষ মনস্থির করেছেন। জনগণের আদেশ আমরা বিনীতভাবে মেনে নিচ্ছি। বিজেপির প্রতিটি কর্মী জনসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” 

    অন্যদিকে গুজরাট বিজেপি প্রধান সিআর পাতিল এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই জনকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: মোদিই সব চেয়ে বড় ভোট ক্যাচার, কেন জানেন?

    PM Modi: মোদিই সব চেয়ে বড় ভোট ক্যাচার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড গড়ে ফের গুজরাটের (Gujarat) রশি এসেছে বিজেপির (BJP) হাতে। গুজরাট বিধানসভার ১৮২টি আসনের মধ্যে পদ্ম শিবির জয়ী হয়েছে ১৫৬টিতে। বিজেপি ঝড়ে কার্যত দুরমুশ হয়ে গিয়েছে বিরোধীরা। এর যাবতীয় কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিচ্ছেন দলীয় নেতৃত্ব। মোদি নিজেও স্বীকার করেছেন, ভূপেন্দ্রকে জেতাতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে নরেন্দ্রকে। প্রশ্ন হল, কেন মোদিই বৃহত্তম ভোট ক্যাচার?

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে...

    দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে মোদি ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে। ১২ বছরেরও বেশি সময় তিনি ছিলেন ওই পদে। পরে প্রধানমন্ত্রী হয়ে দিল্লি চলে যান। তাঁর নেতৃত্বেই দু দুবার দিল্লির তখতে বসে বিজেপি। এর প্রধান কারণ মোদির নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে যখন ধুঁকছিল গোটা বিশ্বের অর্থনীতি, তখনও ভারতের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল হয়নি। সাময়িক টাল খেয়েছে বটে, তবে ফের তা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। যার জেরে গোটা বিশ্বে ভারতের অর্থনীতির ঠাঁই হয়েছে পঞ্চম স্থানে। এতদিন যে স্থান দখল করেছিল ব্রিটেন।

    মোদির (PM Modi) সুশাসনও তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ। গুজরাট হিংসায় নাম জড়িয়েছিল মোদির। পরে আদালতে কলঙ্কমুক্ত হন তিনি। ওই হিংসার সময়কার পরিস্থিতিও দক্ষ হাতে সামলেছেন মোদি। অন্যান্য রাজ্যে যেখানে বেকারত্ব বেড়েছে চড়চড়িয়ে, সেখানে মোদির গুজরাটে তা কমেছে দিনের পর দিন। এর পর কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী হন মোদি। তাঁর নেতৃত্বেই হয়েছে দেশে একের পর এক উন্নয়ন। বেকারত্ব সমস্যার সমাধানও হয়েছে আগের সরকারের তুলনায় ঢের বেশি পরিমাণে। মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে বিজেপি রয়েছে প্রায় সাত বছর। এই সময়সীমায় একটাও দাঙ্গা দেখেনি দেশ। সর্বোপরি, বিশ্বের দরবারে নানা সময় উজ্জ্বল হয়েছে দেশের মুখ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মোদি আর ভারত হয়েছে সমার্থক। এর নেপথ্য নায়ক সেই মোদিই।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    মোদির (PM Modi) ক্যারিশ্মাও তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তার অন্যতম একটি কারণ। সেই কারণেই তিনি ভোট পান সমাজের উচ্চতম শ্রেণির পাশাপাশি সমাজের দরিদ্রতম অংশেরও। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের কাছে তিনি ভীষণ জনপ্রিয়। মোদির জনপ্রিয়তার কাছে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বড়ই ম্লান। এসব কারণেই দিনের পর দিন বাড়ছে বিজেপির জনপ্রিয়তা। দুর্বল হচ্ছে বিরোধীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    Gujarat Election: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হল গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন (Gujarat Election)। রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। প্রথম দফায় ভোট হয়েছে ৮৯ বিধানসভা কেন্দ্রে। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ ডিসেম্বর। এদিন কচ্ছ-সৌরাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাটের ১৯টি জেলার ৮৯ আসনে ভোট হয়েছে। ভাগ্য পরীক্ষা হবে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ফল প্রকাশ হবে ৮ ডিসেম্বর।

    ভোটের জটিল অঙ্ক…

    ভোটদানের হার ছিল ৬০.২৩ শতাংশ। ২০১৭ সালে ভোটদানের হার ছিল ৬৬.৭৫ শতাংশ। সাধারণত ভোটদানের হার কম হলে ফের ক্ষমতায় ফেরে শাসক দল। ভোটদানের হার বেশি হলে ধরে নেওয়া হয় শাসক দলকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই বেশি সংখ্যক মানুষ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেছেন। তবে বহুবারই এর ব্যতিক্রম হতে দেখা গিয়েছে। অবশ্য এই ধারণা সত্য হলে, এবারও গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি।

    প্রথম দফার নির্বাচনে (Gujarat Election) উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী বিজেপির রিভাবা। প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের পরেশ ধনানি। আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তথা টিভি সঞ্চালক ইসুদান গঢ়বী। ভারতীয় ট্রাইবাল পার্টির নেতা তথা বিদায়ী বিধায়ক ছোটু বাসভ।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    এদিন ভোট (Gujarat Election) হয়েছে সুরাটে। এলাকাটি ডায়মন্ড সিটি নামে পরিচিত। বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এদিন ভোট হয়েছে সেই মরবিতেও। ৩০ অক্টোবর ব্রিজ ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল ১৩৫ জনের। ঘটনার জেরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি। এই কেন্দ্রে বিজেপির তাস কান্তিলাল অম্রুতিয়। ব্রিজ দুর্ঘটনায় অনেকের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন তিনি। কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্তীলাল প্যাটেল।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) এই ৮৯ আসনের মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে গিয়েছিল ৪৮টি। কংগ্রেস ও তার সহযোগীরা জয়ী হয়েছিল ৪০টি আসনে। পরে কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেন। এবার নির্বাচন হচ্ছে ত্রিমুখী। কংগ্রেস এবং বিজেপির পাশাপাশি লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে আম আদমি পার্টিও। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের এই দল এর আগে কুর্সি দখল করেছে পাঞ্জাবের। সুরাট সহ গুজরাটের কয়েকটি শহরের পুরভোটেও কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    Hardik Patel: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের মুখে গুজরাতে জোর ধাক্কা খেতে চলেছে কংগ্রেস (Congress)! পতিদার নেতা হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel) ছাড়তে চলেছেন সোনিয়া-সঙ্গ (Sonia Gandhi)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে মনান্তরের জেরে কংগ্রেস ছাড়ছেন এই তরুণ নেতা। অন্তত এমনই দাবি হার্দিক শিবিরের।

    চলতি বছরের শেষের দিকে গুজরাত বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Assembly election)। ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছে বিজেপি (BJP)। তবে ছন্নছাড়া দশা গুজরাত কংগ্রেসের। দলের রাজ্য নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ তুঙ্গে। এমতাবস্থায় গত কয়েকদিন ধরে ক্রমাগত কংগ্রেসের উদ্দেশে তীর্যক মন্তব্য ছুড়ে দেওয়ার পর কিছুদিন আগেই ট্যুইটার প্রোফাইল থেকে কংগ্রেসের নাম সরিয়ে দেন হার্দিক।

    পতিদারদের মধ্যে হার্দিকের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। তরুণ পতিদারদের আইকন তিনি। এক সময় পতিদার আমানত আন্দোলন সমিতির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হার্দিক। পতিদার অধ্যুষিত সুরাত, সৌরাষ্ট্র ও উত্তর গুজরাতে হার্দিকের ভালই জনপ্রিয়তা রয়েছে। তাই ভোটের আগে হার্দিক কংগ্রেস ছাড়লে শতাব্দী-প্রাচীন দলটি গুজরাতে বেশ বেকায়দায় পড়বে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে অন্যদের তুলনায় হার্দিক বেশ কয়েক কদম এগিয়ে ছিলেন। তাই তাঁকে দেওয়া হয়েছিল গুজরাত ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব। সেই তিনিই এখন লাগাতার আক্রমণ শানাচ্ছেন কংগ্রেসকে। সোনিয়া গান্ধীর দলকে খোঁচা দিয়ে তিনি বলেন, আমার নিজেকে এমন একজন নতুন বরের মতো মনে হচ্ছে, যাঁকে বন্ধ্যাত্বকরণে বাধ্য করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : “এখনই বিশ্রাম নয়, আমার স্বপ্ন অনেক বড়…”, প্রবীণ সাংসদের কৌতুহল মেটালেন মোদি

    শুক্রবার থেকে রাজস্থানের উদয়পুরে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের চিন্তন শিবির (Chintan Shivir)। চলবে তিনদিন। ওই শিবিরে যোগ দেননি হার্দিক। অথচ, শিবিরে লোকসভার পাশাপাশি গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা। গুজরাতের এক প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন, হার্দিককে চিন্তন শিবিরে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না, তা জানি না।

    কংগ্রেসকে লাগাতার আক্রমণের পাশাপাশি হার্দিকের মুখে শোনা গিয়েছে বিজেপি-স্তুতিও। পতিদার আন্দোলনের অন্যতম এই মুখ বলেন, বিজেপির বেশ কিছু প্রশংসনীয় দিক রয়েছে, যা আমাদের স্বীকার করা উচিত।

    ট্যুইটার (Twitter) থেকে কংগ্রেসের নাম মুছে দিলেও, তিনি যে কংগ্রেস ছাড়ছেন, তা স্বীকার করেননি হার্দিক স্বয়ং। উল্টে তাঁর দাবি, তিনি এখনও কংগ্রেসেই রয়েছেন।

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ভোটের মুখে দল ছেড়ে হার্দিক যোগ দিতে পারেন বিজেপিতে। তার আগে কংগ্রেসকে কুকথা বলে গেরুয়া শিবিরে একলপ্তে বেশ খানিকটা দর বাড়িয়ে নিতে চাইছেন পতিদার আন্দোলনের এই নেতা।

     

     

LinkedIn
Share