Tag: Haridwar

Haridwar

  • Haridwar: গঙ্গার ঘাটে অপূর্ব সন্ধ্যারতি, শান্ত কঙ্খল আশ্রম! হরিদ্বার যেন সত্যিই ‘মায়াপুরী’

    Haridwar: গঙ্গার ঘাটে অপূর্ব সন্ধ্যারতি, শান্ত কঙ্খল আশ্রম! হরিদ্বার যেন সত্যিই ‘মায়াপুরী’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেই নয়, ভারতের অন্যতম পবিত্র তীর্থস্থান হল উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বার (Haridwar)। পুণ্যতোয়া গঙ্গা এই হরিদ্বার থেকেই নেমে এসেছে সমতল ভূমিতে। প্রত্যেক ১২ বছর অন্তর এখানেই বসে পূর্ণকুম্ভের আসর। উপনিষদে এর নাম পাওয়া যায় ‘মায়াপুরী’ বলে। পুরাণেও উল্লেখ আছে এই স্থানের।

    পাহাড়ের শীর্ষে মনসাদেবীর মন্দির (Haridwar)

    হরিদ্বারে এলে দেখে নিন চণ্ডী পাহাড়। ছোট্ট একটা পাহাড়, পাহাড়ের শীর্ষে রয়েছে চণ্ডীদেবীর মন্দির। আদি শঙ্করাচার্যের আমলে চণ্ডী বিগ্রহ প্রতিষ্ঠিত হয় এই মন্দিরে। এর কাছেই রয়েছে আরও একটি ছোট্ট পাহাড় ‘মনসা পাহাড়’। এই পাহাড়ের শীর্ষে রয়েছে মনসাদেবীর মন্দির। চণ্ডী পাহাড় আর মনসা পাহাড়ে ওঠা-নামার জন্য রয়েছে রোপওয়ের ব্যবস্থা।

    সন্ধ্যারতি, কঙ্খল, হৃষিকেশ

    হরিদ্বারের (Haridwar) অন্যতম সেরা আকর্ষণ এখানকার বিখ্যাত ‘হর কি পৌড়ি’ ঘাটের সন্ধ্যারতি। পুরাণ মতে, রাজা বিক্রমাদিত্য তাঁর ভাইয়ের স্মরণে এখানে ব্রহ্মকুণ্ডে ঘাট নির্মাণ করেন। প্রতিদিন সন্ধ্যায় এখানে গঙ্গার বুকে আরতি দর্শনের জন্য প্রচুর দর্শনার্থীর ভিড় হয। কঙ্খল হর কি পৌড়ি ঘাট থেকে প্রায় ৪-৫ কিমি দূরে। এই কঙ্খলে রয়েছে একাধিক মন্দির ও আশ্রম। এর মধ্যে রয়েছে সপ্তর্ষি আশ্রম, আনন্দময়ী মায়ের আশ্রম, ভারতমাতা মন্দির, দক্ষ প্রজাপতির মন্দির, হরিহর আশ্রম, দক্ষেশ্বর শিব মন্দিরটিও। পুরাণ মতে, এখানেই নাকি দক্ষ মহারাজ দেবাদিদেব মহাদেবকে নিমন্ত্রণ না করেই যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন। কঙ্খলের শান্ত, অনাবিল, আশ্রমিক পরিবেশ মনকে শান্ত করে। হরিদ্বার থেকে অটো বা রিকশ নিয়ে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই ঘুরে আসা যায় কঙ্খল থেকে। ইচ্ছে হলে বা হাতে সময় থাকলে হরিদ্বার থেকেই অটো বা গাড়ি নিয়ে ঘুরে আসা যায় মাত্র ২৪ কিমি দূরের হৃষিকেশ থেকেও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Haridwar)

    যাতায়াত, থাকা-খাওয়া-নৈনিতাল, দিল্লি, আগ্রা থেকে নিয়মিত বাস যাচ্ছে হরিদ্বার। দূরত্ব যথাক্রমে ২৪৫, ২১৪ এবং ৩৮৬ কিমি। হাওড়া থেকে সরাসরি হরিদ্বার যাচ্ছে দুন এক্সপ্রেস, উপাসনা এক্সপ্রেস, কুম্ভ এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। এখানে থাকার জন্য রয়েছে জিএমভিএন (GMVN)-এর ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস রাহি মোটেল ফোন (০১৩৩৪) ২২৮৬৮৬ এবং হোটেল অলকানন্দা (০১৩৩) ২২৬৩৭৯। এছাড়াও এখানে রয়েছে বহু বিভিন্ন দাম ও মানের হোটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maghi Purnima 2024: মাঘী পূর্ণিমার পুণ্যস্নানে গঙ্গাসাগরে ভক্তদের ব্যাপক ঢল

    Maghi Purnima 2024: মাঘী পূর্ণিমার পুণ্যস্নানে গঙ্গাসাগরে ভক্তদের ব্যাপক ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঘী পূর্ণিমা (Maghi Purnima 2024) উপলক্ষে হরিদ্বারে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়েছে। ভক্তরা এই পুণ্যতিথিতে গঙ্গাস্নানের জন্য গঙ্গার ঘাটে ঘাটে প্রচুর ভিড় জমিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে শুধু হরিদ্বার নয়, আজ ভোর থেকেই সাগরদ্বীপ, কাকদ্বীপ এবং বাবুঘাটে পুণ্যস্নানের জন্য এসেছেন প্রচুর ভক্তরা। এই দিনে স্নান করলে জীবনে শান্তি, সুখ ও ধন প্রাপ্তি হয়। রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা।

    গঙ্গাসাগরে স্নানযাত্রা (Maghi Purnima 2024)

    আজ ভোরের আলো ফুটে ওঠার আগে থেকেই ভক্তদের গঙ্গাসাগরে মাঘী পূর্ণিমার (Magh Purnima 2024) স্নান যাত্রা শুরু হয়ে গিয়েছে। আগত ভক্তরা স্নান করেই কপিল মুনির মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্য বেশ লম্বা লাইনে দাঁড়িয়েছেন। এদিকে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগত পুণ্যার্থীদের জন্য শৌচালয়, যাত্রীনিবাস সহ ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়েছে। অপরদিকে সুন্দরবন পুলিশের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনীর মোতায়েন করা হয়েছে সাগরে। আজকের দিনে স্নানের পর ভগবান বিষ্ণুর পুজো করেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ পিতৃশ্রাদ্ধানুষ্ঠানও করে থাকেন। এই দিনে দরিদ্র সেবা এবং দান করাকে অনেক শুভ বলে মনে করে থাকেন অনেকেই।

    মাঘী পূর্ণিমার গুরুত্ব

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চদশ তিথিতে যে পূর্ণিমা আসে তাকে মাঘী পূর্ণিমা বা মাঘ পূর্ণিমা (Maghi Purnima 2024) বলা হয়। এই দিনের পুণ্যতিথিতে সাগর স্নানের বিশেষ গুরুত্ব  রয়েছে। আজকের দিনে স্নান, দান এবং জপ অত্যন্ত ফল দায়ক হয়। তবে অনেকে পৌষ মাসের পূর্ণিমা থেকে মাঘ পূর্ণিমা পর্যন্ত পুণ্য স্নান করে থাকেন। মাঘ পূর্ণিমার দিনে ত্রিবেণীতেও বিশেষ স্নান করা হয়ে থাকে। এই দিনে স্নান করলে জীবনে শান্তি, সুখ এবং ধন প্রাপ্তি হয়। এই তিথির উপর নির্ভর করে নানা দোকান ও পসরা বসে। অনেক জায়গায় অনুষ্ঠিত হয় মেলা। গতকাল শুক্রবার রাত থেকেই চলেছে বিভিন্ন স্থানে হরিনাম ও কীর্তন। একই সঙ্গে চলেছে প্রসাদ বিতরণ। মকর সংক্রান্তির পর এই স্নানে সবথেকে বেশি মানুষের সমাগম হয়। গত কয়েক বছর ধরে এক লক্ষের বেশি মানুষ এই স্নান যাত্রায় অংশ গ্রহণ করছেন। এবারের সংখা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kumbh Mela 2025: ২০২৫ সালে ফের বসছে মহা কুম্ভ মেলা, ঘোষণা হল শাহি স্নানের তারিখ

    Kumbh Mela 2025: ২০২৫ সালে ফের বসছে মহা কুম্ভ মেলা, ঘোষণা হল শাহি স্নানের তারিখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন হিন্দু ধর্মের সবথেকে বড় ধর্মীয় উৎসব হল কুম্ভ মেলা (Kumbh Mela 2025)। প্রতি ৪ বছর অন্তর পালিত হলেও ১২ বছর পরপর মহাকুম্ভ মেলার আয়োজন হয়ে থাকে। এই মহাকুম্ভ পালিত হয় প্রয়াগ, হরিদ্বার, উজ্জয়িনী এবং নাসিকে। একযুগ পর আয়োজিত এই মহাকুম্ভকে বলা হয় ‘পূর্ণকুম্ভ’। তবে প্রতি ছয় বছর অন্তর অন্তর হরিদ্বার এবং প্রয়াগরাজে অর্ধকুম্ভ মেলা পালিত হয়। ১২ বছর পর ফের বসবে মহা কুম্ভ মেলা। প্রয়াগরাজ কুম্ভ মেলা কর্তৃপক্ষ এবং ১৩টি আখাড়ার দ্রষ্টারা ২০২৫ সালের মহা কুম্ভ মেলার শাহি স্নানের সময়সূচি জানিয়েছে।

    কবে হবে মহাককুম্ভ মেলা (Kumbh Mela 2025)?

    ২০১৩ সালে শেষ বারের জন্য মহাকুম্ভ মেলার (Kumbh Mela 2025) আয়োজন করা হয়েছিল উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে, যার বর্তমান নাম প্রয়াগরাজ। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। এই বারও ২০২৫ সালে পূর্ণকুম্ভের আয়োজন করা হবে। মহাকুম্ভ মেলা শুরু হবে ওই বছরের ২৯ জানুয়ারি এবং চলবে ৮ মার্চ পর্যন্ত। তিথি অনুযায়ী মেলার শাহি স্নান পালন করা হবে ৮ মার্চ। এই মহাকুম্ভের আয়োজন হতে চলেছে উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে।

    শাহি স্নানের তারিখ

    ২০২৫ সালের মহাকুম্ভ মেলার (Kumbh Mela 2025) প্রথম শাহি স্নান করার তারিখ হল ১৩ জানুয়ারি। উল্লেখ্য ওই দিন হল পৌষ পূর্ণিমা। মকর সংক্রান্তির শাহি স্নান পালিত হবে ২৯ জানুয়ারি। মৌনী অমাবস্যার স্নান পালিত হবে ৩ ফেব্রুয়ারি। বসন্ত পঞ্চমীর স্নান পালিত হবে ৮ ফেব্রুয়ারি। ১২ ফেব্রুয়ারি মাঘী পূর্ণিমার স্নান হবে। ৮ মার্চ মহাশিব রাত্রির শাহি স্নান করা হবে। মহাকুম্ভের সময়পর্বে মোট ২১টি শাহি স্নান পালিত হবে।

    হিন্দুধর্মে গুরুত্ব কুম্ভমেলা

    হিন্দুধর্ম মতে কুম্ভ মেলার (Kumbh Mela 2025) তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে এই কুম্ভের বিরাট তাৎপর্য রয়েছে। ভারতীয় সংস্কৃতি, জ্যোতিষশাস্ত্র এবং ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে বিশেষ গণনা রয়েছে কুম্ভ মেলার তিথিতে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে মেষ রাশি চক্রের বৃহস্পতি, সূর্য ও মকর রাশিতে প্রবেশ করলে মহাকুম্ভের আয়োজন করা হয়।

    গ্রহ, রাশি চক্রে কীভাবে কুম্ভ মেলা হয়?

    গ্রহ, রাশি চক্রের অবস্থান দেখে সূর্য এবং বৃহস্পতির অবস্থান দেখে মেলার আয়োজন হয়ে থাকে। বৃহস্পতি বৃষ রাশিতে এবং সূর্য মকর রাশিতে থাকলে প্রয়াগে কুম্ভ মেলা (Kumbh Mela 2025) অনুষ্ঠিত হয়। সূর্য মেষ রাশিতে থাকে এবং বৃহস্পতি কুম্ভ রাশিতে থাকলে হরিদ্বারে কুম্ভের আয়োজন হয়। আবার সূর্য এবং বৃহস্পতি সিংহ রাশিতে থাকলে মহাকুম্ভ নাসিকে অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্পতি যখন সিংহ রাশিতে এবং সূর্য মেষ রাশিতে থাকলে উজ্জয়িনীতে কুম্ভ আয়োজিত হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Haridwar: হয় নাতি-নাতনির মুখ দেখাও না হলে ৫ কোটি টাকা দাও! ছেলে-বৌমাকে প্রৌঢ় দম্পতি

    Haridwar: হয় নাতি-নাতনির মুখ দেখাও না হলে ৫ কোটি টাকা দাও! ছেলে-বৌমাকে প্রৌঢ় দম্পতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে আসলের থেকে সুদের দাম বেশি। দাদু-দিদাদের কাছে নাতি-নাতনিদের আদর সব সময় বেশি। নাতি বা নাতনিদের যাবতীয় আব্দার মেটান দাদু-দিদারাই। বাবা-মার শাসন করলে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দাদু-দিদার কোলে চলে যায় ছোট শিশু। তাঁদের প্রশয়ে বাড়ির মাথা হয়ে যায় ছোট-ছেলে বা মেয়েটি। কর্মব্যস্ত জীবনে বাড়ির বড়দের কাছেই ছোট শিশুকে রেখে কাজের জগতে বেড়িয়ে পড়ে বাবা-মা। অবসর জীবনে দাদু-দিদারও সঙ্গী হয়ে যায় নাতি-নাতনি। শিশুর হাঁটা-চলা না থাকলে বাড়ি ফাঁকা লাগে এমনটাই ভাবেন দাদু-দিদারা। তাই নাতি-নাতনি না থাকলে হতাশ হন দাদু-দিদারা। কিন্তু দাদু-দিদা না হতে পারার জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে পুত্র এবং পুত্রবধূর বিরুদ্ধে মামলা করার ঘটনা বিরল। এই  অবাক ঘটনা ঘটেছে উত্তরাখন্ডের হরিদ্বারে।

    ছেলে বৌমার বিয়ে হয়েছে ২০১৬ সালে, তারপর কেটে গিয়েছে ৫ বছর। এখনও তাঁদের কোনও সন্তান হয়নি। সন্তান হোক, সেটাও চান না তাঁরা। বিষয়টা মেনে নিতে পারেননি ছেলের মা। তাই শেষ পর্যন্ত কোর্টের দ্বারস্থ হলেন শাশুড়ি। শুধু তাই নয়, পুত্র  ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার মামলা করেছেন তিনি।  প্রৌঢ় এস আর প্রসাদ এবং তাঁর স্ত্রীকে এই যন্ত্রণা নিয়ে গিয়েছে আদালতের দরজা পর্যন্ত।

    আদালতে এস আর প্রসাদ ছেলের কাছে দাবি করেছেন, “হয় তোমরা নাতি-নাতনি দাও, না হলে ৫ কোটি টাকা দাও।” বৃদ্ধ ওই দম্পতি জানিয়েছেন যে, ছেলের পড়াশোনার পেছনে প্রায় লক্ষাধিক টাকা খরচ করেছেন তাঁরা। বিদেশে পড়িয়েছেন। ছেলেকে একজন সফল পাইলট বানিয়েছেন। ২০১৬ সালে ছেলের বিয়ে দেন তাঁরা। সেই বিয়েতেও বিশাল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়েছিল। মা, বাবা নিজেদের টাকা খরচ করে নব দম্পতিকে তাইল্যান্ডে মধুচন্দ্রিমায় পাঠিয়েছিলেন।

    কিন্তু সমস্যার শুরু তারপর থেকেই। শাশুড়ি জানিয়েছেন, বিয়ের পরই পুত্রবধূ তাঁর ছেলেকে হায়দরাবাদে গিয়ে থাকতে বাধ্য করে। তারপর থেকে বাবা মায়ের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে ছেলের। ওই দম্পতির কথায়, নাতি বা নাতিনি  যা-ই হোক তাতেই তাঁরা খুশি। তাই কোর্টে গিয়ে মামলা করেছেন তাঁরা। মামলায় বলা হয়েছে, আগামী এক বছরের মধ্যে যদি পুত্র  ও পুত্রবধূর সন্তান না হয়, তাহলে বাবা ও মা’কে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

     

LinkedIn
Share