Tag: Haryana

Haryana

  • Haryana Violence: ফের উত্তেজনা হরিয়ানায়,  প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ গুরুগ্রামের সাংসদের

    Haryana Violence: ফের উত্তেজনা হরিয়ানায়, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ গুরুগ্রামের সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাতে ফের নতুন করে হিংসা ছড়ায় হরিয়ানায় (Haryana Violence)। নুহ জেলায় ঘটা সাম্প্রদায়িক অশান্তির জেরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করলেন গুরুগ্রামের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইন্দ্রজিৎ সিং। বুধবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে, গোটা পরিস্থিতির ছবি প্রকাশ্যে আনেন গুরুগ্রামের সাংসদ। তিনি বলেন, যদি দুই সম্প্রদয়ের হাতেই অস্ত্র থাকে, তাহলে কে তাদের অস্ত্রের যোগান দিচ্ছে, হরিয়ানা সরকার তা খতিয়ে দেখবে। যদিও হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর বলেন, নুহ-এর হিংসায় মদত দেওয়া হচ্ছে। কারা এর পিছনে রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।

    অশান্ত হরিয়ানার বিভিন্ন অঞ্চল

    একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, আবার মঙ্গলবার রাতে গুরুগ্রামের (Haryana Violence) সেক্টর ৭০-তে একাধিক দোকান এবং বস্তিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। যেখানে আগুন ধরানো হয়, সেটার ঠিক পাশেই একটি আবাসন আছে। তবে শুধু রাতে নয়, মঙ্গলবার অন্ধকার নামার আগেও গুরুগ্রামে অশান্তি ছড়ায়। বাদশাপুরে কমপক্ষে তিনটি দোকানে লুঠপাট চালানো হয়। পতৌদি চকের কাছে একের পর এক দোকানে ভাঙচুর চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। হরিয়ানার ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার দিল্লি (Delhi) ও সংলগ্ন এনসিআর (NCR) এলাকা, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাতে বিক্ষোভ মিছিলের (rallies) আয়োজন করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ও তাদের শাখা সংগঠন বজরঙ্গ দল (Bajrang Dal)। এই মিছিল আটকাতে মামলা হয় সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। শীর্ষ আদালত মিছিলের অনুমতি দিলেও এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে নতুন করে কোনও অশান্তি না ছড়ায় তা প্রশাসনকে সুনিশ্চিত করার নির্দেশ দেয়।  বিক্ষোভ মিছিল থেকে যাতে কোনও ঘৃণ্য ভাষণ (hate speeches) বা হিংসা (violence) না ছড়ায় তা দেখার। প্রয়োজনে পুরো এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি চালানোর কথাও বলে শীর্ষ আদালত।

    আরও পড়ুন: ‘‘যুদ্ধ কোনও বিকল্প নয়’’! ফের ভারতের সঙ্গে আলোচনার ইচ্ছা প্রকাশ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    দিল্লিতে জারি হাই অ্যালার্ট

    হরিয়ানার হিংসা (Haryana Violence) ছড়িয়ে পড়তে পারে দিল্লিতেও। আগাম সাবধানতা হিসেবে রাজধানী দিল্লিতেও জারি করা হয়েছে হাই অ্যালার্ট। গত তিনদিন ধরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত হরিয়ানা। ১১৬ জনকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ঘটনায় ৪১টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। হরিয়ানার নুহ-তে গত পরশু থেকে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। নূহ-র সাইবার ক্রাইম থানা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। একাধিক পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠছে হরিয়ানার একাধিক এলাকা। গুরুগ্রাম পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে ঘটনা। ইতিমধ্যেই হরিয়ানার একাধিক জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নূহ এবং গুরুগ্রামের একাধিক জায়গায় স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Haryana Violence: হরিয়ানায় হিন্দুদের শোভাযাত্রায়  হামলা, নিহত ৩, জ্বলল গাড়ি, বন্ধ ইন্টারনেট

    Haryana Violence: হরিয়ানায় হিন্দুদের শোভাযাত্রায় হামলা, নিহত ৩, জ্বলল গাড়ি, বন্ধ ইন্টারনেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানায় (Haryana Violence) হিন্দুদের শোভাযাত্রায় হামলা চালানো হলো। একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে গোষ্ঠী হিংসা ছড়াল হরিয়ানা নুহ্‌ (মেওয়াট) জেলায়। শ্রাবণ মাসের সোমবার উপলক্ষে ওই শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই শোভাযাত্রা লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। অভিযোগ, মুসলিম সম্প্রদায়ের কিছু ক্ষিপ্ত মানুষ এই হামলা চালিয়েছে। স্থানীয় শিব মন্দিরে আশ্রয় নেন বহু মানুষ। সোমবার সকালে থেকে শুরু হওয়া ওই ঘটনায় শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী মৃত্যু হয়েছে তিন জনের।  তাদের মধ্যে দুজন হোমগার্ড। জখম হয়েছেন অন্তত ৪৫ জন। গুজব ঠেকাতে ওই অঞ্চলে বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। সংঘর্ষ রুখতে গুরুগ্রামে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

    ধর্মীয় শোভাযাত্রা ঘিরে সংঘর্ষ

    সোমবার সকালে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Haryana Violence) উদ্যোগে ব্রিজ মণ্ডল জলাভিষেক যাত্রা শুরু হয়েছিল। তখনই গুরুগ্রাম আলওয়ার হাইওয়েতে এই যাত্রা থামান কয়েকজন। এরপরই শোভাযাত্রাকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। সরকারি ও বেসরকারি গাড়িকে লক্ষ্য পাথর ছোড়া হয়। সেই সময় শিবমন্দির চত্বরে আশ্রয় নেন প্রায় ২৫০০ মানুষ।

    সন্ধ্যার দিকে গুরুগ্রাম সোহনা হাইওয়েতে হিংসা ছড়াতে থাকে। একাধিক গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনার জেরে বেশ কিছু বাড়িঘর, দোকান, যানবাহনে আগুন ধরানো হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করেও চলে ইট বৃষ্টি। ঘটনায় দুজন হোমগার্ড সহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ওই দুই হোমগার্ডকে গুলি করে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনায় ৪৫ জনেরও বেশি গুরুতর আহত হয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রের খবর। আহত হয়েছেন ২০ পুলিশ কর্মীও। হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠি এবং কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার করে।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর-লাদাখ সীমান্তে তেজস মোতায়েন ভারতের, পাকিস্তানকে বার্তা দিতে শুরু মহড়াও

    এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

    হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ বলেছেন, ‘‘গুজব এবং প্ররোচনা ঠেকাতে মোবাইল ও ইন্টারনেট পরিষেবা সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।’’ হরিয়ানার (Haryana Violence) মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর ট্যুইট করে রাজ্যে শান্তি বজায় রাখার জন্য সকলের কাছে আবেদন জানান। তিনি বলেন, ‘‘দোষীদের কোনও মূল্যে ছাড় দেওয়া হবে না, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে।’’

    খেডলা মোডের পুলিশের আধিকারিক হুকুম সিং বলেন, ‘‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় রুট মার্চ করেছে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী। ঘটনার জেরে এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।’’  পুলিশ সূত্রে খবর, ৫জনের বেশি জড়ো হলে, অস্ত্র সহ জমায়েত, রাস্তা অবরোধ করলে পুলিশ কঠোর ব্যবস্থা নেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Sandeep Singh: যৌন হয়রানির অভিযোগ মহিলা কোচের, পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার ক্রীড়ামন্ত্রী

    Sandeep Singh: যৌন হয়রানির অভিযোগ মহিলা কোচের, পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার ক্রীড়ামন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন হরিয়ানার (Haryana) ক্রীড়ামন্ত্রী সন্দীপ সিং (Sandeep Singh)। তাঁর দাবি, তাঁর ভাবমূর্তি কলঙ্কিত করার চেষ্টা চলছে। এদিকে, সন্দীপের বিরুদ্ধে এদিন চণ্ডীগড় থানায় যৌন হয়রানি (Sexual Harassment), ভয় দেখানো এবং আটকে রাখার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর ঠিক একদিন আগেই সন্দীপের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন মহিলা জুনিয়র কোচ। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন মন্ত্রিত্বে ইস্তফা দেন হরিয়ানার ক্রীড়ামন্ত্রী।

    অভিযোগ অস্বীকার…

    তাঁর বিরুদ্ধে তোলা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সন্দীপ। তিনি বলেন, আমার ভাবমূর্তি কলঙ্কিত করার চেষ্টা চলছে। আমি আশা করি, আমার বিরুদ্ধে যে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে, তদন্তে তা প্রমাণ হবে। আমি ক্রীড়া দফতরের দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দিয়েছি। যতদিন না তদন্ত রিপোর্টে আমি নির্দোষ প্রমাণিত হচ্ছি, ততদিন পর্যন্ত মন্ত্রিত্বে ফিরব না। এদিকে, ওই মহিলা কোচ বিরোধী দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদলের অফিসে সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানে তিনি জানান, মনোহরলাল খট্টর সরকার এখনই যেন সন্দীপকে (Sandeep Singh) মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করেন। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করতে বিশেষ তদন্তকারী দল নিয়োগ করেন। কেবল ওই মহিলা কোচই নন, প্রায় একই দাবি করেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং হুডা। অভিযোগ প্রমাণে তদন্তের দাবি তুলেছেন তিনিও।

    আরও পড়ুন: ‘বাবার মৃত্যুর সময়ও কর্তব্যে অবিচল ছিলেন মোদি’, স্মৃতির সাগরে ডুব ভিএইচপি নেতার

    ওই মহিলা কোচের দাবি, সন্দীপ তাঁকে একটি জিমে দেখেছিলেন। তারপর ইনস্টাগ্রামে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তার পর থেকে মন্ত্রী তাঁর সঙ্গে নানাভাবে সাক্ষাৎ করার চেষ্টা করেন। ওই মহিলা কোচ বলেন, তিনি আমাকে ইনস্টাগ্রামে মেসেজ করেছিলেন। বলেছিলেন, আমার ন্যাশনাল গেমস সার্টিফিকেট বকেয়া রয়েছে। এই কারণে তিনি আমার সঙ্গে দেখা করতে চান। তিনি বলেন, শেষমেশ আমি তাঁর বাড়ি কাম ক্যাম্প অফিসে তাঁর (Sandeep Singh) সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজি হই। সেখানে অন্যান্য নথিপত্রও নিয়ে যাই। তাঁর অভিযোগ, সেখানে যাওয়ার পরেই মন্ত্রী তাঁকে যৌন হেনস্থা করেন। প্রসঙ্গত, সন্দীপ সিং বিজেপি বিধায়ক। তিনি কুরুক্ষেত্রের পেহা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। তিনি একজন পেশাদার হকি খেলোয়াড়ও। ভারতীয় হকি দলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে তাঁর একটি বায়োপিক রিলিজ হয়। নাম ছিল ‘সুরমা’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার সুরজকুন্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সবকটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়ে এক চিন্তন শিবির আয়োজন করেছেন। দু দিনের এই চিন্তন শিবিরের অন্তিম দিনে অনুষ্ঠানটিতে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন,পুলিশের জন্য এক দেশ এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সারা দেশের পুলিশকে এক ও অভিন্ন বোঝাতে একই পোশাক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তিনি এই সিদ্ধান্ত রাজ্যগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    পুলিশ মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। দেশের যে কোনও জায়গার পুলিশকে যাতে সাধারণ মানুষ একবারে চিহ্নিত করতে পারে সেই কারণেই পুলিশের জন্য সারা দেশে এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। রাজ্য বোঝায় জন্য কিছু নম্বর বা প্রতীক ইউনিফর্মে থাকতে পারে। তবে তিনি আশাবাদী যে পুলিশের এই ইউনিফর্মটি আগামী ৫,১০ বা ৫০ বছরের মধ্যেই পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি আর কোনও একটি রাজ্যে সীমাবদ্ধ নয়। অপরাধ এখন আন্তঃরাজ্য এবং আন্তর্জাতিকে পরিণত হচ্ছে। প্রযুক্তির সঙ্গে অপরাধীরা এখন সীমানা ছাড়িয়ে অপরাধ করার ক্ষমতা রাখছে। আর এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রের সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত। বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধীর থেকে দশ ধাপ এগিয়ে থাকতে হবে পুলিশ প্রশাসনকে।

    [tw]


    [/tw]

    ৪৫ মিনিটের ভাষণে তিনি একাধিক বিষয় তিনি তুলে ধরেন। কখনও তিনি মাওবাদী প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তো কখনও তিনি দেশের যুব সমাজ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, মাওবাদীরা এখন বন্দুকের বদলে হাতে তুলে নিচ্ছেন কলম। যাতে আরও বেশি করে মাওবাদীরা মূলস্রোতে ফিরতে পারেন, সেই দিকে নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি তিনি দেশের যুব সমাজ নিয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের যুব সমাজকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করার একটা প্রচেষ্টা চলছে। যে কোনও মূল্যে তা রোধ করতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

    প্রসঙ্গত, সূরজকুণ্ডে এই চিন্তন শিবিরে ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং ১৬টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীরা একত্রিত হয়েছেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে ঘোষিত ভিশন ২০৪৭ এবং পঞ্চ প্রাণ বাস্তবায়নের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই চিন্তন শিবিরটি গৃহমন্ত্রীর পৌরিহিত্যে এর আয়োজন করা হয়েছিল।এই শিবিরে অনুপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Cough Syrup: গাম্বিয়ায় শিশুমৃত্যু, ৪টে কাশির সিরাপের উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ হরিয়ানা সরকারের

    Cough Syrup: গাম্বিয়ায় শিশুমৃত্যু, ৪টে কাশির সিরাপের উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ হরিয়ানা সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) স্ক্যানারে ভারতের তৈরি চারটি কাশির সিরাপ (Cough Syrup)। সিরাপগুলি ব্যবহারে ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করেছে হু। হু-র দাবি, এই সিরাপগুলির মধ্যে ক্ষতিকারক বিষাক্ত রাসায়নিক পাওয়া গেছে। দিন কয়েক আগেই আফ্রিকায় ৬৬ জন শিশুর মৃত্যু হয়। তারপরই এই সতর্কতা জারি করেছে হু। হরিয়ানা ভিত্তিক সিরাপ প্রস্তুতকারক মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালস-এর কারখানায় উৎপাদনে বড় ধরনের অনিয়ম পাওয়া গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘এখন যিনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তিনি পাঁচবার শিবির বদলেছেন’, নীতীশকে শাহি কটাক্ষ

    ডাব্লুএইচও বিবৃতি জারি করে বলে, “গাম্বিয়াতে যে ৬৬ জন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা সামনে এসেছে তার সঙ্গে সরাসরি এই কাশির সিরাপের যোগসূত্রের সম্ভাবনা রয়েছে। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ভারতে তৈরি চারটি কাশির সিরাপ নিয়ে সাবধানতা জারি করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। সিরাপগুলি হল, প্রোমেথাজিন ওরাল সলিউশন, কোফ্যাক্সমালিন বেবি কফ সিরাপ, ম্যাকফ বেবি কফ সিরাপ এবং ম্যাগ্রিপ এন কোল্ড সিরাপ। এই সমস্ত সিরাপগুলি হরিয়ানার মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের তৈরি। হু- এর সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে যে চারটি পণ্যের প্রতিটির নমুনার বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, এই সিরাপগুলিতে ক্ষতিকারক ডায়েথিলিন গ্লাইকোল এবং ইথিলিন রয়েছে। যেগুলি খেলে মারাত্মক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।    

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ডব্লিউএইচও-র বিবৃতির জবাব দিয়ে বলে, “এই চারটি কাশির সিরাপ ভারতের কোথাও বিক্রি হয়নি। এই পণ্য রপ্তানির অধিকার শুধুমাত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের। কোম্পানি এই সিরাপগুলি তৈরি করেছে এবং শুধুমাত্র গাম্বিয়াতে রপ্তানি করেছে। গাম্বিয়াতে রপ্তানি করা কাশির সিরাপ ভারতের কোথাও বিক্রি বা বিতরণ করা হয় না। কোম্পানি থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। শিগগিরিই রিপোর্ট আসবে। তার ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”     

    কেন্দ্রীয় ও হরিয়ানা সরকারের ফার্মাসিউটিক্যাল বিভাগের যৌথ পরিদর্শনের পরে উৎপাদন সংক্রান্ত প্রায় ১২টি ত্রুটি নজরে এসেছে। এসবের ভিত্তিতে সকল প্রকারের উৎপাদন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি কোম্পানিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে সরকারকে জবাব দিতে বলা হয়েছে ওই সংস্থাকে। হরিয়ানার স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনিল ভিজ জানিয়েছেন, ওষুধ কোম্পানির নমুনা কলকাতার সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এখনও রিপোর্ট আসেনি, তার পরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাত দিনের মধ্যে জবাব না দিলে সংস্থার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।     
     
    অনিল ভিজ আরও বলেন, “আপাতত ওই সংস্থার উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” জানা গিয়েছে, ওই সংস্থা সিরাপ তৈরিতে ব্যবহৃত সরঞ্জামের লগবুক দেখাতে পারেনি। সিরাপের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের কোনও নথি বা প্রমাণপত্রও দিতে পারেনি তারা।  

    আর এর পরেই মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে। বিবৃতিতে বলা হয়, “সকল প্রকার গাইড লাইন মেনেই সংস্থা ওষুধ প্রস্তুত করে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gurugram Safari Park: গুরুগ্রামে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক

    Gurugram Safari Park: গুরুগ্রামে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার আরাবল্লী পাহাড়ে (Aravalli mountain range) বিশ্বের বৃহত্তম সাফারি পার্ক তৈরি করতে চলেছে হরিয়ানা সরকার (Haryana Govt)।

    সম্প্রতি সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরের (Manohar Lal Khattar) নেতৃত্বে একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল একদিনের সফরে দুবাইয়ের (Dubai) শারজাহ সাফারি পার্ক (Sharjah Safari Park) পরিদর্শন করতে গিয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে আসার পর মুখ্যমন্ত্রী জানান, হরিয়ানার এনসিআর (NCR) অঞ্চলটি হবে সাফারি পার্ক তৈরির জন্য আদর্শস্থান। তিনি আরও জানান, জঙ্গল সাফারি পার্ক শুধুমাত্র যে পর্যটন শিল্পকে (Tourism Industry) উৎসাহিত করবে তাই নয়। দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটক ভারতে এলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আসবে। পাশাপাশি বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।

    প্রস্তাবিত এই সাফারি পার্কটি আনুমানিক ১০ হাজার একর জুড়ে বিস্তৃত থাকবে। হরিযানার গুরুগাঁও (অধূনা গুরুগ্রাম) এবং নুহ জেলা দুটিকে কভার করবে এই পার্কটি। সরকারি তরফে ঘোষণা করা হয়েছে এই পার্কটির কাজ সম্পন্ন হলে এটিই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সাফারি পার্ক। বর্তমানে ২০২২ সালে দুবাইতে উদ্বোধন হওয়া শারজাহ পার্কটি বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো সাফারি পার্ক। শারজাহ পার্কটি দুই হাজার একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।

    কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব জানিয়েছেন, হরিয়ানার (Haryana) পরিবেশ দফতরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় সরকারও এই প্রকল্পের জন্য অর্থ সহায়তা করবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আন্তর্জাতিক (Internatonal) দুটি সংস্থাকে এই পার্কটি তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হয়েছে। এই দু’ সংস্থার মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। জয়ী সংস্থা প্রকল্পটির বরাত পারে।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিগ্বিজয় ডামি প্রার্থী, কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের 

    প্রসঙ্গত, আরাবল্লী পর্বতমালায় বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, বন্য পশু এবং প্রজাপতির বাস। হরিয়ানা সরকারের সমীক্ষা (Survey) অনুযায়ী, আরাবল্লী পর্বতে ১৮০ প্রজাতির পাখি, ১৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ২৯ প্রজাতির জলজ প্রাণী এবং ৫৭ প্রজাতির প্রজাপতি পাওয়া গিয়েছে।

    হরিয়ানা সরকারের এই ঘোষণার পরেই সাধুবাদ জানিয়েছে পরিবেশ প্রেমীরা। বর্তমানে, পরিবেশের বিরুদ্ধে গিয়ে উন্নয়নকে হাতিয়ার করে একাধিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজ্যগুলি। সেই ট্রেন্ডের বিপরীতে গিয়ে সাফারি পার্কের উদ্যোগে খুশি পরিবেশপ্রেমীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sonali Phogat: সোনালির মৃত্যুতে রহস্য! কেন সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপি নেত্রীর পরিবারের জানেন?

    Sonali Phogat: সোনালির মৃত্যুতে রহস্য! কেন সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপি নেত্রীর পরিবারের জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার বিজেপি (BJP) নেত্রী সোনালি ফোগাটের (Sonali Phogat) মৃত্যুতে দানা বাঁধছে রহস্য। মৃতের পরিবারের দাবি, হৃদরোগে আক্রান্ত (Heart Attack) হয়ে মৃত্যু হতে পারে না সোনালির। সিবিআই (CBI) তদন্তের দাবিও জানিয়েছে তারা। সোনালির বোন রামণ বলেন, আমার দিদির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে না। তিনি খুবই ফিট ছিলেন। আমরা সিবিআই তদন্ত চাই। দিদি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন, এটা আমাদের পরিবার মানতে রাজি নয়। তাঁর কোনও শারীরিক সমস্যা ছিল না।

    কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে সোনালি গিয়েছিলেন গোয়ায়, বেড়াতে। সোমবার রাতে সেখানে আচমকাই বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। অনুভব করেন শারীরিক কষ্টও। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন তাঁকে। জানা গিয়েছে, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও-ও পোস্ট করেছিলেন সোনালি। সেদিনই বদলেছিলেন প্রোফাইল পিকচারও। প্রাথমিকভাবে সোনালির মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক বলে মনে করা হলেও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন : প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট

    সোনালির আর এক বোন রূপেশ বলেন, মৃত্যুর আগের সন্ধেয় আমি ফোনে দিদির সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছিলেন, হোয়াটস অ্যাপে কথা বলতে চান। রহস্য চলছে…পরে ফোন কেটে দেন। তারপর আর ফোন তোলেননি। এদিকে, সোনালির মৃত্যুর ময়না তদন্তের সময় যাতে চিকিৎসকদের প্যানেল বসানো হয়, সে ব্যাপারে ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগকে চিঠি দিল গোয়া পুলিশ। যদিও অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশের ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট জিভা দলভি (Jivba Dalvi) বলেন, আঞ্জুনা পুলিশ গোয়া মেডিক্যাল কলেজের ফরেনসিক বিভাগকে ময়না তদন্তের সময়ে চিকিৎসকদের প্যানেল বসানোর জন্য চিঠি দিয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে অভিনয় জগতে পা রাখেন সোনালি। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে আদমপুর কেন্দ্র থেকে পদ্ম প্রার্থী হিসেবে লড়েছিলেন সোনালি। যদিও কংগ্রেস প্রার্থী কুলদীপ বিষ্ণোইয়ের কাছে হেরে যান। পরে অবশ্য কুলদীপ যোগ দেন বিজেপিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    Narendra Modi: দুই রাজ্যে পরিকাঠামোয় জোর, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ২৪ অগাস্ট পাঞ্জাব (Punjab), হরিয়ানা (Haryana) সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এদিন দুই রাজ্যেই একটি করে হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথমে হরিয়ানার ফরিদাবাদে ‘অমৃতা হাসপাতাল’ (Amrita Hospital) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর মোহালির ‘হোমি ভাবা ক্যান্সার হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার’ (Homi Bhabha Cancer Hospital and Research Centre) নামে বিশ্বমানের একটি ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধন করবেন তিনি।   

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    পিএমও সূত্রে জানা গিয়েছে, নবনির্মিত এই হাসপাতালে ২ হাজার ৬০০টি বেডের পাশাপাশি অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া যাবে এবং এই গোটা হাসপাতালটি দেখভালের দায়িত্ব থাকবে মাতা আনন্দময়ী মঠ। হাসপাতালটিতে থাকবে ৫৩৪টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার বেড, ২৫০০ জন প্যারা মেডিক্যাল কর্মী, ৮০০ জন চিকিৎসক। ১ কোটি বর্গফুট জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই হাসপাতাল। হাসপাতাল তৈরিতে মোট ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে। হাসপাতাল চালু হওয়ার ফলে ফরিদাবাদ ও জাতীয় এনএসআরের মানুষদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুযোগ সুবিধা হবে।        

    অন্যদিকে প্রতিবেশী রাজ্য পাঞ্জাবের মোহালিতে বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধনের ফলে এই অঞ্চলের মানুষ ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে পারবেন। পারমাণবিক শক্তি বিভাগের আওতায় থাকা টাটা মেমোরিয়াল সেন্টার ৬৬০ কোটি টাকা ব্যায়ে এই হাসপাতালটি তৈরি করেছে। এই ক্যান্সার হাসপাতালে ৩০০টি বেডের পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রাংশ বসানো হয়েছে। এই হাসপাতালে অপারেশন, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি এবং বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা হবে বলেই জানা গিয়েছে। এই হাসপাতাল ক্যান্সার চিকিৎসার হাব হিসেবেই ব্যবহার করা হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মুধল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর জানিয়েছেন, প্রত্যেক জেলায় জেলায় মেডিক্যাল কলেজ তৈরির কাজ চলছে। এই মুহূর্তে রাজ্যে ১৩টি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। ৮টি মেডিক্যাল কলেজ নির্মাণের কাজ চলছে। ১৩,০০০ চিকিৎসক রয়েছে। সরকার সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ২৮,০০০ করতে চায়। অর্থাৎ প্রতি বছর ২,৬৫০ জন চিকিৎসক তৈরি হবেন। 

     

     

  • Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    Partition Painful: দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশভাগ খুব বেদনাদায়ক। পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানির ( East Germany and West Germany) মতোই যদি আবার বাংলাদেশ (Bangladesh) এবং পাকিস্তানের (Pakistan) সঙ্গে ভারত (India) এক হয়ে যায়, তাহলে স্বপ্নপূরণ হবে।  এমনই মন্তব্য করলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী (Haryana Chief Minister) মনোহরলাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। ঐক্যবদ্ধ ভারত এক স্বপ্ন বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা হ্রাস পাবে ৪১ কোটি ! জানুন কী বলছে সমীক্ষা

    সোমবার গুরুগাঁওয়ে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ভারতের একতার কথা বলতে গিয়ে খট্টর টেনে আনেন দেশভাগের প্রসঙ্গ। তাঁর কথায়, ‘‘যখন পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানি এক হতে পারে, তখন পাকিস্তান ও বাংলাদেশও ভারতের সঙ্গে জুড়ে এক হতে পারে। খুব বেশি দিন আগে তো নয়। এই তো ১৯৯১ সালে বার্লিন প্রাচীর ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি ভারতও আবার অখণ্ড হতে পারে।’’ তাঁর সংযোজন, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় ‘দেশভাগ খুব যন্ত্রণার।’ এর মাধ্যমেই ধর্মীয় বিভাজন তৈরি করা হয়। এর পর দেশে সংখ্যালঘুদের উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে খট্টর বলেন, ‘‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের ‘সংখ্যালঘু’ তকমা দেওয়ার কারণ ছিল। যাতে তাঁরা ভয়ে এবং নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে না থাকেন, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।’’

    আরও পড়ুন: ‘ভারতে গরীব শুধু স্বপ্ন দেখে না, পূরণও হয়

    বিজেপি নেতার দাবি, মোদি (Modi) সরকারের আমলে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘‘ভারত সব সময় চায়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকুক।’’ কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বরাবর সঙ্ঘের নামে মিথ্যা ভয় দেখিয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু মানুষ এখন সত্যিটা বুঝতে পারছে। কংগ্রেসের আদর্শ ধরা পড়ে গিয়েছে। চিরকাল সংখ্যালঘুদের নিয়ে ভোটের রাজনীতি করেছে কংগ্রেস দাবি মনোহর লাল খট্টরের। সেখানে বিজেপির লক্ষ্য় ”সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস।” 

  • Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    Haryana: মেয়ে সিবিএসই বোর্ডে ১০০% নম্বর পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় মা, পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিএসই বোর্ডের (CBSE Board) দশম শ্রেণির (10th Result) পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ নম্বর! সন্তানের এ হেন ফলে খুশির সাগরে ভাসবেন যেকোনও অভিভাবক৷ কিন্তু হরিয়ানার (Haryana) অঞ্জলি যাদবের (Anjali Yadav) বাড়িতে ধরা পড়ল সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি৷ মেয়ের দুর্দান্ত রেজাল্টেও দুশ্চিন্তায় অঞ্জলির মা৷ কী করে মেধাবী মেয়ের উচ্চশিক্ষার খরচ যোগাবেন সেই চিন্তাতেই ঘুম উড়েছে৷ নুন আনতে পান্তা ফুরোয় যে পরিবারের, সে পরিবারে মেধাবী হওয়াও যেন এক বিলাসিতা।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই-র দশম শ্রেণির ফল প্রকাশিত, পাশের হার ৯৪.৪০%

    অঞ্জলির বাবা চাকরি করতেন প্যারামিলিটারিতে৷ ২০১০ সালে এক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন৷ শারীরিক অক্ষমতার কারণেই ২০১৭ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন৷ ছোট ভাই পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে৷ পরিবারে একমাত্র রোজগেরে অঞ্জলির মা। খানিকটা জমি আছে। কিন্তু তাতে প্রয়োজন মেটে না। এই পরিবারে উচ্চ শিক্ষিত হওয়া যেন এক দিবা স্বপ্ন৷ কিন্তু সেই স্বপ্নই এবার সত্যি হতে চলেছে। উচ্চ শিক্ষার জন্যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন অঞ্জলি। কথা রেখেছেন হরিয়ানা মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। করে দিয়েছেন অঞ্জলির বৃত্তির ব্যবস্থা৷

    আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফল প্রকাশ করল সিবিএসই, পাশের হার ৯২.৭১%     

    রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar) যখন অঞ্জলিকে ভিডিও কলে শুভেচ্ছা জানান, তখন তাঁকে অর্থিক সমস্যার বিষয়ে জানান ওই পড়ুয়া৷ মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে তাঁর জন্য প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা বৃত্তির (Scholarship) ব্যবস্থা করে দেন৷ সেইসঙ্গে জানান, ভবিষ্যতে তাঁর পড়াশোনায় সবরকম সাহায্য করবে রাজ্য সরকার৷ বৃত্তির ঘোষণার পর যারপরনাই খুশি অঞ্জলি। বার বার ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চান অঞ্জলি। পড়তে চান দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান দিল্লি এইমসে। সেই স্বপ্নই এবার উড়ান দেওয়ার পথে।  

    শিলারপুরের বাসিন্দা অঞ্জলি পড়েন ইন্ডাস ভ্যালি পাবলিক স্কুলে৷ তাঁর মা জানিয়েছেন, “অত্যন্ত পরিশ্রমী অঞ্জলি। কঠোর পরিশ্রমের কারণেই মেয়ের এই রেজাল্ট।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের এই অর্থনৈতিক অবস্থায় মেয়ের পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব ছিল। তাই মুখ্যমন্ত্রী যখন ফোন করে শুভেচ্ছে জানান, তখন আমরা আমাদের অবস্থার কথা তাঁকে জানাই। মুখ্যমন্ত্রীর এই সাহায্যের জন্যে আমরা কৃতজ্ঞ।”

LinkedIn
Share