Tag: hc

hc

  • Rahul Gandhi Citizenship Row: রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক! ভারতীয় নাগরিকত্ব খারিজের দাবি, তদন্তে সিবিআই

    Rahul Gandhi Citizenship Row: রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক! ভারতীয় নাগরিকত্ব খারিজের দাবি, তদন্তে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক (Rahul Gandhi Citizenship Row)! আজ্ঞে হ্যাঁ। এমনই দাবি করেছেন কর্নাটকের বাসিন্দা এস ভিগনেশ শিশির। তাঁর দাবি, রাহুলের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব রয়েছে। এলাহাবাদ হাইকোর্টে তিনি রাহুলের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে পিটিশনও দাখিল করেছেন। এই পিটিশনের ভিত্তিতেই আদালতের (Delhi HC) তরফে সরকারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সিবিআই তদন্ত শুরু (Rahul Gandhi Citizenship Row)

    এদিকে, রাহুলের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। মামলাটি এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারাধীন একটি জনস্বার্থ মামলা (PIL) থেকে উদ্ভূত। প্রধান বিচারপতি মনমোহন ও বিচারপতি তুষার রাও গেদেলার সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ জানিয়েছে, তারা পরস্পরবিরোধী নির্দেশ দেওয়া এড়াতে চান। একই বিষয়ে দুটি সমান্তরাল আবেদন থাকা উচিত নয় বলেও মনে করেন তাঁরা। বেঞ্চ শিশিরকে এলাহাবাদ হাইকোর্টে তাঁর জনস্বার্থ মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে একটি হলফনামা দাখিল করার অনুমতি দিয়েছে।

    ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি

    দিল্লি হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলাটি বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর একটি আবেদন সংক্রান্ত। এই আবেদনে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে তাঁর প্রতিনিধিত্বের জবাব দিতে অনুরোধ করেছেন। রাহুল গান্ধীর ভারতীয় নাগরিকত্ব (Rahul Gandhi Citizenship Row) বাতিলের দাবিও জানানো হয়েছে। স্বামী তাঁর অভিযোগের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছ থেকে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্টও চেয়েছেন। প্রসঙ্গত, রাহুল গান্ধী লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের প্রতিবাদ সভায় হামলা পুলিশের, রণক্ষেত্র বাংলাদেশ

    সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর দাবি, এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলাটি তাঁর আবেদনের থেকে আলাদা। কারণ বিষয়বস্তু ভিন্ন। যদিও শিশির এই দাবি অস্বীকার করে বলেন, “স্বামীর আবেদনটি ডুপ্লিকেটিভ এবং প্যারালাল প্রোসিডিংস।” শিশির বলেন, “আমি এলাহাবাদ হাইকোর্ট মামলার আবেদনকারী। মামলার শুনানি হয়েছে ২৪ অক্টোবর। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক আমার রিপ্রেজেন্টেশনের বিষয়ে নির্দেশ পেয়েছে। আমি সিবিআইয়ের সামনে হাজির হয়ে গোপনীয় প্রমাণ জমা দিয়েছি। আমি দিল্লি হাইকোর্টেও আমার আপত্তিগুলি জানিয়েছি।”

    আবেদনকারীর দাবি, একই সঙ্গে দুই দেশের নাগরিকত্ব রাখতে পারেন না রাহুল। তাঁর কাছে তথ্য রয়েছে (Delhi HC), ব্রিটেনের নাগরিকত্বের রেকর্ডে রাহুলের নাম রয়েছে। ব্রিটিশ সরকারও তা নিশ্চিত করেছে। যাবতীয় তথ্য এলাহাবাদ হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে (Rahul Gandhi Citizenship Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য।” ১ অক্টোবর ডাক্তারদের মিছিলে অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “এ ব্যাপারে কেউ যদি যেচে (Mamata Banerjee) চড় খেতে চায়, তো খাবে। সুপ্রিম কোর্ট তো আগেই বলে দিয়েছিল, ডাক্তারদের কেন, যে কোনও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে বাধা দিতে পারবে না সরকার।”

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    তিনি বলেন, “এর আগে ছাত্র সমাজের নবান্ন অভিযানও আটকাতে গিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তা শোনেইনি। ডিভিশন বেঞ্চও তো তা গ্রাহ্য করেনি। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য সরকার এসব করতে যায়। যদি লেগে যায়। ফাটকা খেলতে যায় আর কি!” তৃণমূল সুপ্রিমোকেও নিশানা করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “আরজি কর, সাগর দত্ত, তারপর ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারদের ওপর নিগ্রহ হয়েছে। সব সমস্যার মূলে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “ওঁকে প্রাক্তন করা না হলে, কোনও সমস্যা মিটবে না। কারণ পুলিশের যে কাজ করার কথা, সেটা তারা করে না। পুলিশ দলের কাজ করে, টাকা তোলে।”

    মিছিলের ডাক চিকিৎসকদের

    আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে আজ, ১ অক্টোবর বিকেল ৫টায় মিছিলের ডাক দিয়েছে চিকিৎসকদের ৫৫টি সংগঠন। উদ্যোক্তা জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স। মিছিল হবে কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত। চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে উদ্যোক্তাদের তরফে। মিছিলের জন্য অনুমতি চাওয়া হলেও, পুলিশ তা দেয়নি। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন উদ্যোক্তারা।

    আরও পড়ুন: মাওবাদীদের সঙ্গে সম্পর্ক! নজরে দুই মহিলা, পানিহাটিসহ রাজ্যের সাত জায়গায় এনআইএ হানা

    শর্ত সাপেক্ষে মিছিলের অনুমতি দেয় আদালত। আদালতের শর্ত হল, নির্দিষ্ট রুটেই মিছিল হবে। নামাতে হবে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবকও। রাজ্যকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ বলেন, “এক কাজ করুন। গোটা শহরেই আপনারা ১৪৪ ধারা জারি করুন (Mamata Banerjee)।” আদালতের এহেন মন্তব্য প্রসঙ্গেই ‘যেচে চড়’ খাওয়ার উপমা দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

       

  • Suvendu Adhikari: আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু-হিরণ, কোলাঘাটকাণ্ডের কথা জানানো হল শাহকেও

    Suvendu Adhikari: আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু-হিরণ, কোলাঘাটকাণ্ডের কথা জানানো হল শাহকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের অতিসক্রিয়তার বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। পর্যাপ্ত তথ্য ও প্রয়োজনীয় নথি ছাড়াই পুলিশ তাঁদের ভাড়া বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে বলে অভিযোগ এই দুই পদ্ম-নেতার।

    শাহকে ফোন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। পুলিশি হানার কথা ফোনে শুভেন্দু জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকেও। শুভেন্দু বলেন, “বিবরণ দিয়েছি গোটা ঘটনার।” আদালতে মামলা দায়ের করার পরে তাঁর হুঁশিয়ারি, “এর শেষ দেখে ছাড়ব।” মঙ্গলবার বিকেলে শুভেন্দুর কোলাঘাটের বাড়িতে যায় পুলিশ। খবর পেয়ে দ্রুত সেখানে পৌঁছে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তিনি সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চাইলেও, পুলিশ তা দেখাতে পারেনি বলে দাবি শুভেন্দুর।

    সার্চ ওয়ারেন্ট কোথায়, পুলিশকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    বলেন, “সার্চ ওয়ারেন্ট থাকলে, হাইকোর্টের অনুমোদন থাকলে আমি অভিযানের অনুমতি পুলিশকে দিতাম।” তিনি বলেন, “আমি আইন মেনে চলি। আইনি পথেই এর মোকাবিলা করব। রাতের মধ্যেই নির্বাচন কমিশনকে সিসিটিভির ফুটেজ পাঠাব। যে পুলিশকর্মীরা গিয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “বাড়ির লোকের উপস্থিতি ছাড়া কীভাবে অভিযান হতে পারে? যদি দু’টো ভাঙা বন্দুক বা জাল নোট বা মাদক রেখে যায়, তার দায়িত্ব কে নেবে?”

    আর পড়ুন: “ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই”, বললেন পিকে

    কেবল শুভেন্দু নন, মঙ্গলবার মাঝরাতে পশ্চিম মেদিনীপুরেও কয়েকজন বিজেপি নেতার বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। ঘাটালের বিজেপি প্রার্থীর আপ্ত সহায়ক তমোঘ্ন দে-সহ দুই বিজেপি নেতার বাড়িতে হানা দেয় ঘাটাল ও খড়্গপুর লোকাল থানার পুলিশ। বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক সৌমেন মিশ্র ও মেদিনীপুরে বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও গভীর রাতে হানা দেয় পুলিশ। কী কারণে এই অভিযান, সে ব্যাপারে রা কাড়েনি পুলিশ। হিরণ বলেন, “আমার আপ্তসহায়কের মা অসুস্থ। রাতে তিনি যদি দরজা খুলে দিতেন, টাকা, পিস্তল, হেরোইন রেখে আসতে পারত ওরা। আমার পার্টির কারও নামে কেস দিত। আমাকে ফাঁসাত। এটাই তো এদের মোটিভ। মানুষ দেখছে (Suvendu Adhikari)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Allahabad HC: “কোরান নিয়ে যদি এমন ভুল দেখান,” ‘আদিপুরুষ’ মামলায় আদালতের ভর্ৎসনা নির্মাতাদের

    Allahabad HC: “কোরান নিয়ে যদি এমন ভুল দেখান,” ‘আদিপুরুষ’ মামলায় আদালতের ভর্ৎসনা নির্মাতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের অন্ত নেই ‘আদিপুরুষ’ (Adipurush) নিয়ে। ছবির ট্রেলর প্রকাশ্যে আসার পরেই শুরু হয়েছিল বিতর্ক। যা চলছে এখনও। এবার এলাহাবাদ হাইকোর্টে (Allahabad HC) ভর্ৎসনার মুখে পড়লেন আদিপুরুষ নির্মাতারা। মঙ্গলবার উচ্চ আদালতের প্রশ্ন ছিল, কেন তাদের দিয়ে একটি নির্দিষ্ট ধর্মের সহনশীলতার মাত্রা পরীক্ষা করানো হচ্ছে? বুধবার আদালতের পর্যবেক্ষণ, “এই উদ্বেগ কোনও একটি ধর্মের বিষয়ে নয়, সকল ধর্মের বিষয়েই আদালত সমান উদ্বিগ্ন।”

    আদালতের ধর্ম 

    মামলার শুনানি হচ্ছে বিচারপতি রাজেশ সিংহ চৌহান ও বিচারপতি শ্রী প্রকাশ সিংহের বেঞ্চে। এদিন বিচারপতি চৌহান বলেন, “কোরান, বাইবেল এবং অন্যান্য পবিত্র গ্রন্থে আপনাদের হাত দেওয়াই উচিত নয়। এটি কোনও একটি ধর্মের বিষয় নয়। কোনও ধর্মকেই খারাপভাবে দেখানো উচিত নয়। আদালতের কোনও ধর্ম নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে বজায় থাকে, সেটাই আমাদের একমাত্র উদ্বেগের বিষয়।” তিনি বলেন, “কোরানের ওপর একটি ছোট তথ্যচিত্র বানানোর সময়ও যদি ভুল জিনিস দেখান, তাহলে দেখবেন কী হয়। তবে আমি আবারও স্পষ্ট করে বলছি, এটি কোনও ধর্মের বিষয় নয়। দৈবক্রমে এই ক্ষেত্রে সমস্যাটি রামায়ণের সঙ্গে সম্পর্কিত। আদালতের কাছে সব ধর্ম সমান।”

    সম্প্রীতি ভাঙার চেষ্টা!

    ‘আদিপুরুষে’ যেভাবে বিভিন্ন ধর্মীয় চরিত্রদের উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে দেশবাসীর একাংশের ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। তার জেরে হয়েছে মামলা। বিচারপতি চৌহান (Allahabad HC) বলেন, “যদি আজ আমরা মুখ বন্ধ করে রাখি তাহলে কী হবে জানেন? এই ঘটনাগুলো দিন দিন বেড়েই চলবে।

    একটি সিনেমায় আমি এমনও দেখেছি, ত্রিশূল হাতে নিয়ে অত্যন্ত হাস্যকরভাবে ছুটে চলেছেন ভগবান শঙ্কর। এখন এগুলো দেখতে হবে? ছবিগুলি ব্যবসাও করছে, নির্মাতারা অর্থ উপার্জন করছেন। এটা হয়েই চলেছে। সম্প্রীতি ভাঙার জন্য কিছু না কিছু করা হচ্ছে। এটা কি রসিকতা?”

    আরও পড়ুুন: সবংয়ে বিজেপির বুথ সভাপতিকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    আদালত জানিয়েছে, যাঁরা ভগবান রাম, লক্ষ্মণ, সীতা ও হনুমানজিকে বিশ্বাস করেন, তাঁরা এই ছবি দেখতে পারবেন না। ছবির নির্মাতাদের হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশনেরও কড়া সমালোচনা করেছে হাইকোর্ট (Allahabad HC)। আদালতের কটাক্ষ, “এই ধরনের সংস্কারী লোকজন যদি এমন একটি সিনেমাকে ছাড় দেয়, তবে তারা সত্যিই ধন্য!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • HC on Shaheen Bagh: শাহিনবাগের নেপথ্যে ছিল পিএফআই-এসডিপিআই! আদালতকে জানাল দিল্লি পুলিশ 

    HC on Shaheen Bagh: শাহিনবাগের নেপথ্যে ছিল পিএফআই-এসডিপিআই! আদালতকে জানাল দিল্লি পুলিশ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংশোধিত নাগরিত্ব আইনের (CAA) প্রতিবাদে শাহিনবাগে (Shaheen Bagh) যে আন্দোলন হয়েছিল তা কোনও স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন ছিল না। ছিল সংগঠিত। নিরপেক্ষ আন্দোলনও ছিল না। তার নেপথ্যে ছিল বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্টকে (Delhi High Court) পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI) ও সোশ্যাল ডেমক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া (SDPI)। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টকে একথাই জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ। পুলিশ এও জানিয়েছে, শাহিনবাগ এবং স্থানীয় লোকজনও ওই আন্দোলন সমর্থন করেননি। পুলিশ এও জানিয়েছে, প্রতিবাদ আন্দোলন সংগঠিত করতে বিভিন্ন এলাকায় লোকজনও পাঠানো হয়েছিল।

    নাগরিকত্ব আইন লাগু হবে এই আশঙ্কায় প্রতিবাদে মুখর হয়ে ওঠে দিল্লির শাহিনবাগ এলাকা। ওই মামলায় নাম জড়ায় দিল্লির জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উমর খলিদের। ওই মামলায় আপাতত বন্দি রয়েছেন উমর। তাঁর বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারায় মামলা হয়েছে। উমরের জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করতে গিয়ে পুলিশ আদালতে বেশ কিছু নথিপত্র জমা দিয়েছে। সেই মামলার শুনানি চলাকালীন এদিন হাইকোর্টকে একথা জানায় দিল্লি পুলিশ।

    আরও পড়ুন : সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    বিচারপতি সিদ্ধার্থ মৃদুল ও রজনীশ ভাটনগরের বেঞ্চে চলছে ওই মামলার শুনানি। এদিন সেখানেই স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অমিত প্রসাদ বলেন, শাহিনবাগে যা হয়েছিল, তাকে সংগঠিত প্রতিবাদী আন্দোলন হিসেবে দেখানো হয়েছিল। তবে এটা তা ছিল না। এটা এমন পরিস্থিতি ছিল না, যখন আচমকাই লোকজন শাহিনবাগে চলে আসে…এই প্রতিবাদী ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছিল। পুলিশ এও জানিয়েছে, শাহিনবাগের অন্যতম প্রতিবাদী দাদিও ছিলেন না এর পিছনে। শাহিনবাগের নেপথ্যে ছিলে বিভিন্ন মানুষ এবং সংগঠনের অ্যালায়েন্স। শাহিনবাগের আন্দোলন কোনও নিরপেক্ষ আন্দোলন ছিল না।

    স্পেশাল প্রসিকিউটর এদিন আদালতে চ্যাট মেসেজ দেখান। আন্দোলন চলাকালীন ওই মেসেজ চালাচালি হয়েছিল। এর মধ্যে অভিযুক্তরাও রয়েছে। তারাই খেপিয়েছিল জনতাকে। জড়ো করেছিল লোকজনকে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল। তিনি জানান, শাহিনবাগের আন্দোলনের পিছনে ছিল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এবং সোশ্যাল ডেমক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া। আমি প্রথম দিনই বলেছিলাম, এর পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। মূল চক্রীরা দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান দুই ছিল। একটি দৃশ্যমান উপকরণ হল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২৫ অগাস্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি,  কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি, কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাইতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড(Chess Olympiad)। সেই উপলক্ষে টাঙানো হয়েছে বিলবোর্ড (Bill Board)। তাতে ছবি নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। এর পরেই কয়েকজন বিজেপি (BJP) কর্মী গিয়ে বিলবোর্ডে সাঁটিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এর ঠিক পরের দিনই মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) তামিলনাড়ু সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ওলিম্পিয়াডের বিলবোর্ড, পোস্টারে রাখতে হবে রাষ্ট্রপতি (President) এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি।
    কিছুদিন পরেই তামিলনাড়ুতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড। আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতা উপলক্ষে শহর ছয়লাপ মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছবি সম্বলিত পোস্টারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হওয়া সত্ত্বেও তাতে রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী ছবি ছিল না। আদালতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে যখন দেশ ব্যস্ত তখন রাষ্ট্রপতির ছবি মেলেনি। তাই পোস্টারে ছবি দেওয়া হয়নি রাষ্ট্রপতির। আর পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া হয়নি কারণ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে তাঁর ছবি ছাপার অনুমতি এসেছিল দেরিতে।

    আরও পড়ুন : শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ নবম-দশমেও, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    রাজ্য সরকারের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি মুনিশ্বর নাথ ভাণ্ডারি ও বিচারপতি এ আনন্থির ডিভিশন বেঞ্চ। তাঁরা জানান, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে জাতির গুরুত্বটাই সবার ওপরে হওয়া উচিত। যে কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সেই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের ছবি থাকে। কারণ তাঁরাই দেশের প্রতিনিধি। এটা শুধুই দেশের উন্নতির চিত্র প্রদর্শন নয়, এটা অল্প সময়ে ওই দেশের আয়োজনের ক্ষমতাও প্রমাণ করে। রাজ্য সরকার সহ প্রত্যেক সরকারের এ ব্যাপারে কাজ করা উচিত। যখন দেশ এমন এক আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে, তখন সেটা যাতে নিখুঁতভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটা যাতে আন্তর্জাতিক মহলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। জেলা প্রশাসনকে আদালত এও জানিয়ে দিয়েছে, যেসব বিজ্ঞাপনে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধামন্ত্রীর ছবি রয়েছে, তা যেন বিকৃত করা না হয়। যদি  এমন খবর আসে, তাহলে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন : রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

     

     

  • BJP at Calcutta HC: নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    BJP at Calcutta HC: নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Recruitment Scam) সহ একাধিক মামলায় সম্প্রতি কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তাই এবার বিচার চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের আন্দোলন দমাতে সেদিন পুলিশ অনৈতিকভাবে ধরপাকড় চালিয়েছিল বলে অভিযোগ পদ্ম শিবিরের। দলীয় কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে বলেও আদালতের দ্বারস্থ হল বিজেপি। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের বেঞ্চে ওই মামলার শুনানির আবেদন জানানো হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে।

    ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযান কর্মসূচি পালন করে বিজেপি। ওই কর্মসূচিকে ঘিরে তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতা ও হাওড়া। হাওড়ার সাঁতরাগাছি, ময়দান থেকে আগত নবান্নমুখী মিছিল আটকালে আন্দোলনকারী-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জখম হন বিজেপির কাউন্সিলর সহ কয়েকজন নেতা এবং কর্মী। জখম হন কয়েকজন পুলিশ কর্মীও। পরে আন্দোলনকারীদের দমন করে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। ব্যবহার করা হয় জলকামানও। নির্বিচারে চালানো হয় লাঠি। অভিযান শুরুর সময়ই আটকে দেওয়া হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারে নেতৃত্ব হওয়া দুই মিছিলকে। তার পরেই শুরু হয় পুলিশের তাণ্ডব। রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করে জোড়া শহর।

    আরও পড়ুন :নবান্ন অভিযানের পুলিশি অত্যাচারের তদন্তে বিশেষ কমিটি গঠন বিজেপির

    বিজেপির দাবি, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় মোট ১২৩৫ জনকে। তাঁদের নামে করা হয়েছে মিথ্যা মামলা। এদিন দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়েছে হাইকোর্টে। অভিযানের দিন পুলিশে তাণ্ডব শেষ হলে বিজেপির তরফে কলকাতা হাইকোর্টেই দায়ের করা হয় একটা মামলা। সেই মামলায় স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করেন প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। ১৯ সেপ্টেম্বর রাজ্যের তরফে সেই রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা। ওই দিন আদালত এও নির্দেশ দিয়েছিল, অকারণে কাউকে আটকে রাখা যাবে না বলে। ওই মামলার শুনানি শেষের আগেই শুক্রবার ফের মামলা দায়ের হল বিজেপির তরফে।

    প্রসঙ্গত, নবান্ন অভিযানের দিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়, রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল সিনহা সহ বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতানেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। ছেড়ে দেওয়া হয় সন্ধের দিকে। বিজেপির অভিযোগ, মিথ্যা মামলায় কর্মীদের ফাঁসানো হচ্ছে। এরই বিহিত চাইতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি। এদিকে, শুক্রবার রাজ্যের সব থানা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। মিছিল হতে পারে কলেজ স্কোয়ার থেকেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share