Tag: Heavy Rain

Heavy Rain

  • Uttarakhand: প্রবল বৃষ্টি, ধস, পৃথক ঘটনায় উত্তরাখণ্ডে মৃত ৯

    Uttarakhand: প্রবল বৃষ্টি, ধস, পৃথক ঘটনায় উত্তরাখণ্ডে মৃত ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টি উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand)। বিপদসীমা ছাড়িয়েছে গঙ্গার জল। বৃষ্টিজনিত নানা দুর্ঘটনায় গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ন জনের। পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী। একজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর মিলেছে। জখম হয়েছেন প্রায় ১২ জন। ধসের কারণে বাড়ি চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে দুই শিশুর। জখম হয়েছে একজন। গৌরীকুণ্ড এলাকার ওই ঘটনায় নেমেছে শোকের ছায়া।

    গৌরীকুণ্ডে ধস 

    প্রসঙ্গত, এই গৌরীকুণ্ড থেকেই শুরু হয় কেদারনাথ যাত্রা। গত পাঁচ দিনে এ নিয়ে ধস নামল দ্বিতীয়বার। উত্তরাখণ্ড প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, দেবপ্রয়াগে বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা। হরিদ্বারেও গঙ্গার জল বিপদসীমা ছুঁইছুঁই। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand), হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে। অতিবৃষ্টি ও ধসের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বদ্রীনাথ জাতীয় সড়ক। চামোলি জেলার ছিঁকাও এলাকায় বন্ধ রাখা হয়েছে সাত নম্বর জাতীয় সড়কও। 

    সঙ্কট বিদ্যুৎ, পানীয় জলের

    বৃষ্টি ও ধসের কারণে নানা জায়গায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে যোগাযোগ। সঙ্কট দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের। বিপন্নদের উদ্ধার করতে নেমেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। হাত মিলিয়েছে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। গৌরীকুণ্ডের যে এলাকায় এদিন দুর্ঘটনাটি ঘটেছে, সেখান থেকে মেরেকেটে আধ কিলোমিটার হবে ৪ অগাস্ট যেখানে ধস নেমেছিল, সেই জায়গাটি। সেই ধসে মৃত্যু হয়েছিল তিনজনের। নিখোঁজ ২০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তরাখণ্ডের পউরি জেলায় পৃথক পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের। জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

    প্রবল বৃষ্টির জেরে জলবন্দি হয়েছেন হৃষিকেশের (Uttarakhand) ধালওলা ও খারার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা। হৃষিকেশে বহু বাড়ি ডুবে গিয়েছে জলে। দুর্গতদের উদ্ধার করতে নামানো হয়েছে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। তারা উদ্ধার করেছেন ৫০ জন দুর্গতকে।

    আরও পড়ুুন: সম্মতিতেই যৌন সম্পর্ক! পকসোতে অভিযুক্তকে জামিন দিল্লি হাইকোর্টের, অভিযোগ খারিজ কর্নাটকে

    মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামি বলেন, “রাজ্যের বহু এলাকা জলমগ্ন। বিপর্যয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে আমরা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করছিলাম। দিল্লির সঙ্গে কথাও বলেছি। উদ্ধার কাজ করছে রাজ্য এবং জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল। উদ্ধারকাজে আমরা কোনও খামতি রাখতে চাই না।” তিনি বলেন, আমি তীর্থযাত্রীদের অনুরোধ করব, আবহাওয়ার খবর নিয়েই যেন বাড়ির বাইরে বের হন তাঁরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain: ভারী বৃষ্টির জের! বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল, তেলঙ্গানায় মৃত ৯

    Heavy Rain: ভারী বৃষ্টির জের! বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল, তেলঙ্গানায় মৃত ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে ভারী বৃষ্টিতে (Heavy Rain) বিপর্যস্ত জনজীবনের চিত্র যেন কিছুতেই বদলাচ্ছেনা। শুক্রবার সকালেও দেবভূমির বেশ কিছু জায়গায় ধস নামার খবর মিলেছে। ধসের কারণে গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। একই চিত্র হিমাচলেরও। সেখানেও ধস নেমেছে। যার জেরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে জাতীয় সড়ক। অন্যদিকে দক্ষিণ ভারতের তেলঙ্গানা রাজ্যেও একই পরিস্থিতি। একাধিক নদী সেখানে বিপদসীমা অতিক্রম করে বইছে। ইতিমধ্যে সেখানে ১৯০০ বন্যা (Heavy Rain) দুর্গতকে উদ্ধার করেছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। সবমিলিয়ে তেলঙ্গানার পরিস্থিতি বেশ খারাপ।

    ধসের কারণে উত্তরাখণ্ড ও হিমাচলে বন্ধ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সড়ক

    উত্তরাখণ্ডে ধস ক্রমশই সেখানকার জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। এ প্রসঙ্গে সে রাজ্য়ের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘বিভিন্ন এলাকায় ধস নামায় এবং রাস্তার উপর ধ্বংসস্তূপ এসে পড়ায় শুক্রবার সকালে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী জাতীয় সড়ক। ধ্বংসস্তূপ পড়ায় ধরসু এলাকায় বন্ধ করা হয়েছে গঙ্গোত্রী জাতীয় সড়ক।’’ ভারী বৃষ্টি (Heavy Rain), ধস, মেঘভাঙা বৃষ্টি, বন্যার জেরে একেবারে বিপর্যস্ত দেবভূমি। অন্যদিকে একই ছবি হিমাচলপ্রদেশেও দেখা যাচ্ছে। কয়েকটি সংবাদ সংস্থার দাবি, ভারী বৃষ্টিতে ধস নামছে ব্যাপক। যার জেরে শিমলা এবং কিন্নর জেলায় ৫ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে গিয়েছে। গত মঙ্গলবার কুলুতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে জানা গিয়েছে। এর জেরে দু’টি সেতু জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে। তবে হতাহতের খবর মেলেনি।

    বন্যায় বিপর্যস্ত তেলঙ্গানা

    ভারী বর্ষণের (Heavy Rain) জেরে তেলঙ্গানার বহু জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একাধিক নদী বিপদসীমা পেরিয়ে জনপদে চলে এসেছে। রাজ্যের কয়েকটি সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি হয়ে রয়েছে রাজ্যের জয়শঙ্কর ভূপালপল্লি জেলাতে। এই জেলার স্থানীয় গ্রাম মোরাঞ্চাপল্লি বর্তমানে ১৫ ফুট জলের নিচে চলে গিয়েছে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, প্রাণ বাঁচাতে বহু মানুষ গাছের উপরে, বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যার কারণে গতকাল থেকে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে এই নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৯। সে রাজ্যে হনুমানকোণ্ডায় বি প্রেম সাগর নামে এক কিশোর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছে বলে খবর। জলমগ্ন রাস্তা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যাওয়াতেই এই দুর্ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার রাতেই এনডিআরএফ এর দল উদ্ধারের কাজে নামে মোরাঞ্চাপল্লি গ্রামে। বায়ুসেনার দু’টি হেলিকপ্টারও নামাতে হয় দুর্গতদের উদ্ধার (Heavy Rain) করতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি ভারী বৃষ্টিতে কয়েক সপ্তাহ আগেই নাজেহাল হয়েছিল উত্তর ভারতে জনজীবন। তার রেশ এখনও চলছে। বেশ কয়েক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও জল জমেই রয়েছে। কিন্তু উত্তর ভারতের বাসিন্দাদের চিন্তা এবং উদ্বেগ বাড়িয়েছে হাওয়া অফিসের ঘোষণা। ভারতের আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মঙ্গলবার থেকে উত্তর ভারতে ফের ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে রবিবার ফের বিপদসীমা অতিক্রম করেছে যমুনার জল। অন্যদিকে, বন্যায় হিমাচলে রবিবারে ৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। মৌসম ভবন, গুজরাট ও কেরলে ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করেছে।

    গুজরাটে জারি কমলা সর্তকতা…

    গুজরাটে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) কারণে দ্বারকার সিনহন এবং ঘি ড্যামে জলস্তর ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, জুনাগড়, সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের বন্যার জলস্তর নামতে শুরু করেছে। প্রশাসন দুর্গতদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গেছে। এখনও পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে বলে খবর। এরই মাঝে রবিবার গুজরাটের মানুষের উদ্বেগ বাড়িয়ে হাওয়া অফিসের ঘোষণা, ‘‘২৪ জুলাই ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে গুজরাটে। পশ্চিম ভারতের এই রাজ্যের দ্বারকা, রাজকোট, ভাবনগর প্রভৃতি জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ব্যাপক বৃষ্টি হবে।’’ গুজরাটের পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সেরাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রীর কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জুনাগড়ের এলাকায় জলস্তর প্রতিটি বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে বলে খবর।   

    ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল

    সোমবার অতিভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) পূর্বাভাস রয়েছে কেরলে। এর জেরে কেরলের কুন্নুর, ওয়ানাদ, কোঝিকোড় জেলায় স্কুলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কেরলের এই জেলাগুলিতে যেমন কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে তেমনি হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে এর্নাকুলাম, পালাক্কাদ, ত্রিশূর, মালাপ্পুরাম জেলায়। ত্রিশূর জেলায় পিএসসি পরীক্ষার সূচি অপরিবর্তিত থাকবে বলেই জানিয়েছে প্রশাসন। কেরলের এই পরিস্থিতির কারণে মৎস্যজীবীদের আগামী ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্র যাত্রায় নিষেধ করা হয়েছে। মৌসম ভবন বলছে, ‘‘ ২৪ থেকে ২৭ জুলাই অতিভারী বৃষ্টি হবে কেরলে। পাশাপাশি উপকূল এলাকায় ৪০-৫০ কিমি/ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Heavy Rain: প্রবল বর্ষণের জেরে বিপর্যস্ত মুম্বই, ইঁদুর জ্বরের সতর্কতা, ভাসল গুজরাটও

    Heavy Rain: প্রবল বর্ষণের জেরে বিপর্যস্ত মুম্বই, ইঁদুর জ্বরের সতর্কতা, ভাসল গুজরাটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার প্রবল বর্ষণের (Heavy Rain) পর রবিবার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমেছে মুম্বইয়ে। সেই কারণে এদিনের জন্য মৌসম ভবনের তরফে কমলা সতর্কতা থেকে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। লাল সতর্কতা থেকে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঠানে এবং পালঘরে। তবে রাইগাড জেলায় জারি রয়েছে কমলা সতর্কতা।

    শোচনীয় পরিস্থিতি গুজরাটে

    এদিকে, শোচনীয় পরিস্থিতি গুজরাটের। রাজ্যের দক্ষিণ অংশ এবং সৌরাষ্ট্রে শনিবারও প্রবল বৃষ্টি হয়েছে। যার জেরে শহরাঞ্চলেও বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জলস্তর বেড়েছে বিভিন্ন নদীর। কয়েকটি নদীর জল বইছে বিপদ সীমার ওপর দিয়ে। মহারাষ্ট্রের থানের গ্রাম (Heavy Rain) ভিওন্ডি, শাহাপুর এবং ভাসাই তালুক এলাকায় বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শনিবার তানসা জলাধারে জল উপচে পড়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। চলতি সপ্তাহে বৃষ্টির বিরাম নেই মহারাষ্ট্রে। রাজ্যের এহেন পরিস্থিতিতে বৃহন্মুম্বই পুরসভা লেপ্টোসপিরোসিস (ইঁদুর জ্বর) সম্পর্কে শহরবাসীকে সতর্ক করে জারি করেছে নির্দেশিকা।

    ধসে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা

    এদিকে, শনিবার নদীতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে বছর উনিশের এক তরুণের। মৃতের নাম দীপক কুমার পাশোয়ান। উত্তর প্রদেশ থেকে আসা এই তরুণ একটি মিডিয়া কোম্পানিতে কাজ করতেন। রাইগাড প্রশাসন (Heavy Rain) ইরসালওয়াদি এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে।

    ধসের কারণে এই এলাকায় মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। ২৩ জুলাই জারি হওয়া এই ধারা বহাল থাকবে অগাস্টের ৬ তারিখ পর্যন্ত। প্রবল ধারাপাতের জেরে বিপর্যস্ত গুজরাটের নবসারি এলাকাও। জাতীয় সড়কে পাঁচ থেকে সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ি। পরে আহমেদাবাদ ও মুম্বই যাওয়ার রাস্তার মুখ খুলে দেওয়া হয়। তার পরেই জ্যাম কিছুটা কমতে শুরু করে।

    আরও পড়ুুন: মালদাকাণ্ডে রাজ্যে আসছে জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধি দল

    প্রবল বৃষ্টির জেরে নবসারি এলাকায় ৪৮ নম্বর জাতীয় সড়কেও ব্যাপক ট্রাফিক জ্যাম। সৌরাষ্ট্র ও কুটজ এলাকায় ২৪ জুলাই পর্যন্ত প্রবল বর্ষণ হতে পারে। সেই কারণেই জুনাগড়, জামনগর, দেবভূমি দ্বারকা, কুটজ, সুরাট, ভালসাদ ও নবসারি এলাকায় জারি করা হয়েছে লাল সতর্কতা। নবসারি এলাকায় জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছেন এক ব্যক্তি ও তাঁর ছেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: টানা বর্ষণ, মেঘভাঙা বৃষ্টি, জোড়া ফলায় বিপর্যস্ত দেবভূমি  

    Uttarakhand: টানা বর্ষণ, মেঘভাঙা বৃষ্টি, জোড়া ফলায় বিপর্যস্ত দেবভূমি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বর্ষণ, তার ওপর আবার  মেঘভাঙা বৃষ্টি। জোড়া ফলায় বিপর্যস্ত দেবভূমি (Uttarakhand)। ভাঙন দেখা দিয়েছে উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন নদীতে। ধসের কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বেশ কিছু এলাকা। দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ। প্রবল জলের তোড়ে একটি সড়কের ১৫০ মিটার এলাকা ভেসে গিয়েছে। এই সড়ক ধরেই বঙ্গপানি থকে জরাজিবালি যাওয়া যায়। এদিকে, শুক্রবার উত্তরাখণ্ডের সাতটি জেলায় ২৪ ঘণ্টার জন্য কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। শনিবার বিকেল পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি হতে পারে হরিদ্বার, উত্তরকাশী, তেহরি, পাউরি, দেরাদুন, পিথোরগড়, বাগেশ্বর এবং চম্পাওয়ায়। প্রবল বর্ষণের জেরে উত্তরকাশীতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বারকোটের কাছে রাজতার গাংনানী এলাকায় বৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এলাকাটি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ঠিক কত, তা জানা যায়নি।

    বন্ধ বদ্রীনাথ ধাম যাত্রা

    প্রবল ধারাপাতের (Uttarakhand) জেরে ধস নেমেছে বদ্রীনাথ ধামে যাওয়ার রাস্তায়। তার জেরে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বদ্রীনাথ ধাম যাত্রা। চামোলি জেলার কাছে ধস নামায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে জাতীয় সড়ক। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, শুক্রবার দিনভর ভারী বৃষ্টির জেরে চামোলি জেলার কালিমতির কাছে ১০৯ নম্বর জাতীয় সড়কের প্রায় ১৫ মিটার অংশ ভেঙে গিয়েছে। ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কর্ণপ্রয়াগ ও নৈনিতাল।

    বিপর্যয়-প্রবণ

    এদিকে, এদিন রাজ্যের (Uttarakhand) পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী। হরিদ্বারে উদ্ধার ও ত্রাণকাজ খতিয়ে দেখেন তিনি। জলমগ্ন এলাকাগুলিকে বিপর্যয়-প্রবণ বলে ঘোষণা করা হয়। সরকারের তরফে আগামী তিন মাসের জন্য বিদ্যুতের বিল, জলের বিল সহ অন্য সরকারি পরিষেবার জন্য প্রদত্ত বকেয়া বিল পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, ভবিষ্যতে বন্যা রুখতে নদীগুলির গতিপথ পরিষ্কার ও অন্যদিকে ঘোরানোর চেষ্টা করা হবে। স্থায়ী ত্রাণ শিবিরও তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়েছে সরকারের তরফে।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ এএসআইকে, কোন শর্তে জানেন?

    ভারী বর্ষণের জেরে উত্তরকাশী জেলার কস্তুরবা ইন্টার কলেজ স্কুল জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। রেসিডেন্সিয়াল এই স্কুল থেকে পড়ুয়াদের উদ্ধারের কাজ করছে স্টেট ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের লোকজন। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই স্কুলটির সব পড়ুয়াকেই উদ্ধার করা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, স্কুলটিতে আটকে পড়েছিলেন ১৫০ পড়ুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Delhi Flood: ভাসছে দিল্লি, বাড়ছে যমুনার জলস্তর, অমিত শাহকে চিঠি কেজরিওয়ালের 

    Delhi Flood: ভাসছে দিল্লি, বাড়ছে যমুনার জলস্তর, অমিত শাহকে চিঠি কেজরিওয়ালের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্যার আশঙ্কায় প্রহর গুনছে দিল্লিবাসী (Delhi Flood)। অতি বৃষ্টির জেরে প্লাবিত হয়েছে যমুনা নদী। দিল্লিতে ৪৫ বছরের রেকর্ড ছাপিয়ে গেল যমুনার জলস্তর। বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় যমুনার জলস্তর বেড়ে হয় ২০৮.৪৬ মিটার। যা ১৯৭৮ সালের বন্যার সময় জলস্তরের রেকর্ডকে টপকে গিয়েছে। ওই সময় যমুনার জলস্তর বেড়ে হয়েছিল ২০৭.৪৯ মিটার। তবে এই জলস্তর আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল তার চিঠিতে বলেছেন-হাথনিকুন্ড থেকে সীমিত পরিমাণে জল ছাড়তে হবে, যাতে যমুনার জলস্তর আরও না বাড়ে। 

    বিপদের মুখে রাজধানী

    আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসাবে বন্যাপ্রবণ (Delhi Flood) এলাকাগুলিতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে দিল্লি পুলিশ। বড় বিপদের মুখে রাজধানী। বিপদ বাড়িয়েছে প্রতিবেশী রাজ্য় হরিয়ানা। সে রাজ্য় থেকে জল ছাড়তেই বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে শুরু করেছে যমুনা নদী। পরিস্থিতি এতটাই ভয়ঙ্কর যে নদীর জল রাস্তায় উঠে এসেছে। নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে শুরু করায় শহরের ভিতরেও জল ঢুকতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই বহু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। মনাস্ট্রি মার্কেট, কাশ্মীরি গেট, রিং রোডে বাসিন্দাদের ঘরে জল ঢুকতে শুরু করেছে। সেখানকার বাসিন্দাদের অন্যত্র সরানোর কাজ চলছে। রিং রোডে বালির বস্তা ফেলে অস্থায়ী বাঁধ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাসিন্দাদের উদ্ধারের জন্য বড় বড় গাড়ি নিয়ে আসা হয়েছে। পরিস্থিতি ক্রমে খারাপ হওয়ায় জরুরি বৈঠক ডেকেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। 

    ভাসছে নীচু এলাকা

    জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে তাই দিল্লিতে বন্যা (Delhi Flood) হলে তা বিশ্বের কাছে ভালো বার্তা যাবে না, বলে মনে করছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কোজরিওয়াল। বুধবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অনুরোধ করেন যে যমুনা নদীর পাড়ে নীচু এলাকাগুলিতে যারা বসবাস করেন, তারা যেন দ্রুত এলাকা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় অস্থায়ী তাঁবুর ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেখানেই সাধারণ মানুষকে আশ্রয় নিতে অনুরোধ করেন কেজরিওয়াল। জমা জলের কারণে ব্য়াপক যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে দিল্লির রাজপথে। ইতিমধ্যেই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর কাছেও সাহায্য চাওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ফুঁসছে মন্দাকিনী ও অলকানন্দা, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে বন্ধ কেদারনাথ যাত্রা

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain: নাগাড়ে বৃষ্টি, বিপর্যস্ত উত্তর ভারত, মৃতের সংখ্যা শতাধিক

    Heavy Rain: নাগাড়ে বৃষ্টি, বিপর্যস্ত উত্তর ভারত, মৃতের সংখ্যা শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তর ভারত (India)। টানা চার দিন ধরে বৃষ্টি চলছে হিমাচল প্রদেশে (Heavy Rain)। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান এবং উত্তরাখণ্ডে। শোচনীয় অবস্থা হিমাচল প্রদেশে। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে সেখানে মৃতের সংখ্যা ৮০। ধস, হড়পা বান, জলের তোড়ে জাতীয় সড়ক এবং সেতুও ভেসে গিয়েছে এ রাজ্যে।

    শোচনীয় অবস্থা হিমাচলের

    গোটা হিমাচলের মধ্যে সব চেয়ে করুণ দশা উনা, মান্ডি, হামিরপুর, বিলাসপুর, চম্বা, কাংড়া, কুলু, সিমমুর, কিন্নৌর এবং শিমলার। ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে ইরাবতী, শতদ্রু, বিতস্তা এবং চন্দ্রভাগা নদী। রাজ্যের অন্য (Heavy Rain) নদীগুলির জলও বইছে বিপদ সীমার ওপর দিয়ে। অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পরে রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে সোলান উপত্যকায়। কেবল রবিবারই সেখানে বৃষ্টি হয়েছে ১৩৫ মিলিমিটার। রাজ্যের ২৯টি জায়গায় হয়েছে হড়পা বান। ধস নেমেছে ৪১টি জায়গায়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জেরে হিমাচলের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে রয়েছেন ৩০০ পর্যটক।

    মৌসম ভবনের পূর্বাভাস

    দিল্লির মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, হিমাচল প্রদেশে সামান্য কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। তবে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে বিহার, উত্তরাখণ্ড এবং পশ্চিম উত্তর প্রদেশে। এদিকে, পঞ্জাবের সাঙ্গরুরে ঘর্ঘরা নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে বহু এলাকা। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে আট জনের। হরিয়ানায় মৃতের সংখ্যা ৭। হিমাচল প্রদেশের (Heavy Rain) পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় ধস নেমেছে উত্তরাখণ্ডের বহু জায়গায়। আজ, বুধবার নৈনিতাল, চম্পাবৎ, পৌড়ি এবং উধম সিংহ নগরে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। দুর্যোগের জেরে ফের স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে কেদারনাথ যাত্রা। প্রবল ধারাপাতের জেরে বহু দর্শনার্থী আটকে পড়েছন সোনপ্রয়াগ ও গৌরীকুণ্ডে।

    আরও পড়ুুন: গণনার দিনও অগ্নিগর্ভ ভাঙড়, চলল গুলি, মৃত তিন আইএসএফ কর্মী, গুলিবিদ্ধ পুলিশ আধিকারিক

    শোচনীয় অবস্থা দিল্লিরও। বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে যমুনা নদীর জল। হরিয়ানার হাতিকুণ্ড বাঁধ থেকে জল ছাড়ায় প্লাবিত হয়েছে দিল্লির নিচু এলাকাগুলি। বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতির জেরে এ রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের। বন্যা পরিস্থিতি ও যমুনার জলস্তরের ওপর নজরদারি করতে ১৬টি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। উদ্ধার কাজ ও ত্রাণ বিলির জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ৫০টি মোটরবোট। প্রয়োজনীয় ওষুষ সহ প্রস্তুত রাখা হয়েছে ডুবুরি এবং মেডিক্যাল টিম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Forecast: প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত দেশ, হিমাচল প্রদেশে মৃত ৯, রাজস্থানে ৪

    Weather Forecast: প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত দেশ, হিমাচল প্রদেশে মৃত ৯, রাজস্থানে ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেরিতে এসেও দাপট দেখাচ্ছে বর্ষা (Weather Forecast)। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে শুরু হয়েছে প্রবল বর্ষণ (Heavy Rain)। তামিলনাড়ু, কেরল, কর্নাটক, দিল্লি, ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, রাজস্থান এবং অসম সহ উত্তর পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে শুরু হয়েছে ধারাপাত। প্রবল বর্ষণের জেরে ধস নামতে শুরু করেছে হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জায়গায়। জায়গায় জায়গায় খবর মিলেছে হড়পা বানের। আরও কয়েক দিন প্রবল বর্ষণের পূর্বাভাস দিল মৌসম ভবন। উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, গোয়া এবং গুজরাট সহ বিভিন্ন রাজ্যে হবে প্রবল বর্ষণ। অসম, মেঘালয় এবং অরুণাচল প্রদেশে ব্যাপক বৃষ্টি হবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। আজ, বুধবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কেরলে। ৩০ জুন পর্যন্ত ধারাবর্ষণ হবে গুজরাট, কর্নাটক এবং মধ্য মহারাষ্ট্রে।   

    বজ্রপাতে মৃত্যু

    রাজস্থানে বজ্রপাতের (Weather Forecast) পৃথক ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে চারজনের। এর মধ্যে এক নাবালিকাও রয়েছে। আগেই বানভাসি হয়েছিল অসম। রবিবার বৃষ্টির পরিমাণ খানিক কমলে নামতে শুরু করে জলস্তর। তবে এখনও রাজ্যের বহু গ্রামে বুক সমান জল। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বারপেটা, বক্সা, ডারাং, ধুবড়ি, গোয়ালপাড়া, কামরূপ, লখিমপুর, উড়ালগুড়ি এবং নলবাড়ি জেলা। বিভিন্ন এলাকায় নেমেছে ধস। বন্যার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাজ্যের বহু এলাকা।

    বিপাকে পর্যটকরা

    ভারী বৃষ্টির কারণে হিমাচল প্রদেশে বন্ধ রয়েছে ৩০১টি রাস্তা। মান্ডি জেলার বিভিন্ন এলাকায় ধস নেমেছে। প্রবল বর্ষণের জেরে মান্ডিতে বিপাশা নদীর জল বাড়ছে। জোরালো বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মন্থলা পঞ্চায়েতের কমিউনিটি হল। বেড়াতে গিয়ে চরম ভোগান্তির মুখে পর্যটকরা। 

    আরও পড়ুুন: ‘ভোট এলেই কেন পায়ে আঘাত মুখ্যমন্ত্রীর?’ প্রশ্ন সুকান্তর

    ভারী বৃষ্টির (Weather Forecast) সতর্কতা জারি করা হয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকারের তরফে। হড়পা বান, ভূমিধসের জেরে বিপর্যস্ত রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। উদ্ধারকাজে নামানো হয়েছে এনডিআরএফ, এসডিআরএফ বাহিনী। অমরনাথের পথেও মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত এনডিআরএফ, এসডিআরএফ বাহিনী। দেরাদুন সহ সমগ্র উত্তরাখণ্ডের জন্য জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। গত ২৪ ঘণ্টায় হিমাচলে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। প্রবল বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে গোয়ার পানাজির বেশিরভাগ এলাকা।

    প্রবল বৃষ্টির জেরে মহারাষ্ট্রের (Weather Forecast) থানেতে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছে প্রয়াত অভিনেত্রী নূতনের বাংলোর একটি অংশ। বাংলোটি খালি থাকায় হতাহতের কোনও খবর মেলেনি। হাওয়া অফিসের তরফে মুম্বইয়ে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh: খালি নেই হোটেল, গাড়িতেই আটকে ২০০ পর্যটক! ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল

    Himachal Pradesh: খালি নেই হোটেল, গাড়িতেই আটকে ২০০ পর্যটক! ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশের বেশ কিছু এলাকা। সোমবারই ধসের কারণে একাধিক রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। ভারী বর্ষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। মঙ্গলের সকাল থেকেই দেখা বৃষ্টিপাতের কারণে  প্রায় ১৫ কিলোমিটার রাস্তাজুড়ে (Highway) সার বেঁধে দাঁড়িয়ে রয়েছে একের পর এক গাড়ি। এর জেরে চরম বিপাকে পড়েছেন পর্যটকেরা। জানা গিয়েছে, কোনও হোটেলে একটিও রুম ফাঁকা নেই। রবিবার দুপুর থেকে সোমবার বিকেল হয়ে গেলেও মাঝরাস্তায় গাড়ির মধ্যেই আটকে রয়েছেন কমপক্ষে ২০০ পর্যটক (Tourists)। প্রসঙ্গত, উত্তরাখণ্ডে গাড়ির মধ্যে আটকে থাকা অবস্থাতেই রবিবার মৃত্যু হয় অনিল বিস্ত নামের একজনের। তাঁর গাড়ির ওপর ধসের জেরে ভারী পাথর এসে পড়ে। এরফলে দুমড়ে মুচড়ে যায় গাড়িটি। 

    কী বলছে প্রশাসন?

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারী বর্ষণের জেরে রবিবার সন্ধ্যায় মান্ডির কাছে বড়সড় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এর ফলে কিরাতপুর থেকে মানালি চার লেনের হাইওয়েতে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে। চার থেকে পাঁচ হাজারের মতো যানবাহন মহাসড়কের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে খবর। বিস্ফোরক দিয়ে পাথর ফাটিয়ে ধ্বংসাবশেষ সরানোর চেষ্টা চলছে বলেও জানা গিয়েছে প্রশাসনের তরফে। আগামী ৭-৮ ঘণ্টার মধ্যেই হাইওয়ে থেকে বোল্ডার সরিয়ে যান চলাচল শুরু করা যাবে বলেও আশ্বাসও দিয়েছে প্রশাসন। হিমাচল প্রদেশের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে ভারী বৃষ্টি ও ধসের ফলে রাজ্যের প্রায় ৮৩টি রাস্তা ও দু’টি জাতীয় সড়ক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। 

    প্রশাসনের ফেসবুক পেজ ফলো করার আবেদন 

    পর্যটকরা বাইরে যাওয়ার আগে যেন জেলা প্রশাসনের ফেসবুক পেজের প্রতি ঘণ্টার আপডেটগুলি অনুসরণ করেন, এমনই আবেদন কুলু পুলিশের। আবহবিদরা জানিয়েছেন, গত ২৪ জুন হিমাচলে প্রদেশে (Himachal Pradesh) প্রবেশ করে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। এরপরেই শুরু হয়েছে ভারী বৃষ্টি। প্রবল বৃষ্টিতে একজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর মিলেছে। তার খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। ভারী বৃষ্টির জেরে কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে প্লাবন পরিস্থিতি। হড়পাবানের সতর্কতাও জারি করেছে প্রশাসন। আবহবিদরা বলছেন, আগামী বেশ কয়েক দিন ধরেই চলবে ভারী বৃষ্টি। সারা রাজ্যে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। 

    উত্তরাখণ্ডেও একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে

    ভারী বৃষ্টির কারণে রবিবারই রুদ্রপ্রয়াগের জেলা শাসক কেদারনাথ মন্দিরের দরজা বন্ধ রাখার ঘোষণা করেছিলেন। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে গিয়ে পরিস্থিতি খুঁটিয়ে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী। জেলায় জেলায় ত্রাণ শিবির খোলার কথাও ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। চারধাম যাত্রার তীর্থ যাত্রীদেরও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয় উত্তরাখণ্ড সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Forecast: কলকাতাসহ পার্শ্ববর্তী জেলায় তুমুল বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস, বাড়বে ট্রাফিকজনিত সমস্যা

    Weather Forecast: কলকাতাসহ পার্শ্ববর্তী জেলায় তুমুল বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস, বাড়বে ট্রাফিকজনিত সমস্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সকাল থেকেই তিলোত্তমার আকাশের মুখ ভার। সঙ্গে রয়েছে আদ্রতাজনিত অস্বস্তি। সারাদিন এমনটাই থাকবে আকাশ। কলকাতাসহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে তুমুল বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস (Weather Department)। জল জমে বাড়তে পারে ট্রাফিকজনিত সমস্যা। জানতে পারা গিয়েছে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি ও উত্তর ২৪ পরগনার বিস্তৃত এলাকায় ঝড়বৃষ্টি হতে পারে ৷ চলতি সপ্তাহে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি কম, দক্ষিণবঙ্গে অপেক্ষাকৃত বেশি বৃষ্টি হবে। 

    আরও পড়ুন: রাজীব ভট্টাচার্য কি কেষ্টর ‘বেনামি’, কার চিকিৎসার জন্য ৬৬ লাখ দিয়েছিলেন? তদন্তে ইডি-সিবিআই

    দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎসহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সাধারণ মানুষকে বজ্রপাতের সময় নিরাপদ স্থানে থাকার অনুরোধ করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। 

    এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘন্টায় অর্থাৎ ২৪ অগাস্ট বুধবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    পরবর্তী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ২৫ অগাস্ট বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কালিম্পং-এ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও বাকি জেলাগুলিতে হাল্কা বৃষ্টিপাত হবে। আপাততউত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৩-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

    আরও পড়ুন: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার হানাদার ড্রোন ‘এমকিউ-৯ রিপার’! জানেন এর ক্ষমতা?

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘন্টায় উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, ঝাড়গ্রাম ও পশ্চিম মেদিনীপুরের কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎসহ ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলিতে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। পরবর্তী ২৪ ঘন্টা অর্থাৎ ২৫ অগাস্ট বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের কোথাও আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।   

    গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আপাতত তাপমাত্রার পরিবর্তনেরও কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টা আকাশ মেঘলা থাকবে। বৃষ্টি কিংবা কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ।

       

LinkedIn
Share