Tag: High Blood Pressure

High Blood Pressure

  • Kidney Disease: পাঁচ ঘরোয়া উপাদানেই সুস্থ থাকবে কিডনি! কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা জরুরি?

    Kidney Disease: পাঁচ ঘরোয়া উপাদানেই সুস্থ থাকবে কিডনি! কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়লেই বিপদ, এমন আর নয়। কমবয়সীদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে সমস্যা। আর তার জেরে বিস্তর ভোগান্তি। স্বাভাবিক জীবন‌যাপন ব্যাহত হচ্ছে। তাই আগাম সচেতনতা জরুরি হয়ে উঠছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিছু বিষয় খেয়াল করলেই কিডনি সুস্থ (Kidney Disease) রাখা সম্ভব। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি কিডনির সমস্যা বাড়ছে। শুধু বয়স্কদের নয়। কমবয়সীদের মধ্যেও এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে। কিডনির একাধিক রোগে কাবু অনেকেই। তার জেরেই সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি, ডায়ালিসিস সেন্টারে রোগীর লম্বা লাইন। দীর্ঘ ভোগান্তির পরেও আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারছেন না অনেকেই। তাই প্রথম থেকেই কয়েকটি বিষয়ে সতর্কতা জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসক মহল।

    কোন পাঁচ ঘরোয়া উপাদান সুস্থ রাখবে কিডনি? (Kidney Disease)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রতিদিন অন্তত পাঁচ থেকে ছয় লিটার জল খাওয়া দরকার। বিশেষত যাঁরা দিনের অনেকটা সময় বাড়ির বাইরে থাকেন, তাঁদের জলের পরিমাণের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। কারণ, শরীরে জলের অভাব দেখা দিলে, সবচেয়ে বেশি কুপ্রভাব পড়ে কিডনিতে। কিডনি সুস্থ এবং সক্রিয় রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া দরকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, রোগীর পর্যাপ্ত জল খাওয়ার অভ্যাস নেই। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। 
    দিনে অন্তত একবার প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খেতেই হবে। এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কিডনিকে সক্রিয় ও সুস্থ রাখতে প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার সবচেয়ে কার্যকরী। কারণ, এতে ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা কিডনিকে সুস্থ (Kidney Disease) রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। আর টক দই এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকরী বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, টক দই খেলে শরীরে প্রচুর ভালো ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে। তাই নিয়মিত এক কাপ টক দই খাওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (Kidney Disease)

    ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার কিডনি ভালো রাখতে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এতে যেমন রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে, তেমনি কিডনির সক্রিয়তাও বাড়ে। তাই নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে কিডনি ভালো থাকবে। তাই যে কোনও এক ধরনের লেবু, যেমন, পাতিলেবু, কমলালেবু, মৌসম্বি লেবু দিনে অন্তত একটা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এতে শরীরে ভিটামিন সি-র চাহিদা পূরণ হবে। 
    ক্র্যানবেরি জুস কিংবা ড্রাই ফ্রুটস হিসাবে ক্র্যানবেরি খেলে কিডনি ভালো (Kidney Disease) থাকবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ক্র্যানবেরিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশন রুখতেও এই ফলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পাশপাশি কিডনি সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে‌।

    মদ্যপান ও কফি পানে রাশ (Kidney Disease)

    কিডনি সুস্থ রাখতে মদ্যপান ও কফি পানে রাশ টানতে হবে বলেই সাফ জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দুই পানীয় কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। এই দুই পানীয়র জেরে শরীরে প্রচুর পরিমাণে টক্সাইট বেড়ে যায়। কিডনির উপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। কিডনির কোষ ক্ষতিগ্রস্থ হয় (Kidney Disease)। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে কফি আর মদ্যপানে রাশ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Eye Infection: চোখের ‘নতুন’ রোগ! কতখানি বিপজ্জনক এই সংক্রমণ? কীভাবে সতর্ক হবেন? 

    Eye Infection: চোখের ‘নতুন’ রোগ! কতখানি বিপজ্জনক এই সংক্রমণ? কীভাবে সতর্ক হবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শেষেই হানা দিয়েছে একাধিক রোগ। নানা ভাইরাসঘটিত রোগের বাড়বাড়ন্ত। বিশেষত চোখের অসুখে‌ (Eye Infection) ভোগান্তি বাড়ছে। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। বয়স্কদের এই নতুন ধরনের সমস্যা বাড়তি উদ্বেগের। তাই সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

    কোন রোগের কথা বলছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্তের শুরুতে প্রতি বছর নানা ভাইরাসঘটিত রোগের দাপট বাড়ে। চোখেও নানা সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশেষত কনজাংটিভাইটিসের দাপট এই সময়ে বাড়ে। তবে এ বছরের কনজাংটিভাইটিসের এক নতুন ধরন ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকেরা এই রোগের নাম বলছেন, সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Eye Infection)। বিশেষত প্রবীণদের মধ্যেই এই রোগের দাপট বেশি দেখা যাচ্ছে।

    সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ কী?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, চোখের সাদা অংশে নানা শিরা থাকে। যার মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন হয়ে থাকে। সেই শিরায় সংক্রমণ হয়, রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে। শিরা-উপশিরায় অনেক সময়েই মারাত্মক ক্ষতি হয়। যার জেরে চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যায়। একাধিক রক্ত জমাটের মতো লাল ছোপ তৈরি হয়। একেই সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Eye Infection) বলা হয়।

    কেন হয় এই রোগ?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হঠাৎ শরীরের রক্তচাপ বেড়ে গেলে এই সমস‌্যা হতে পারে। আবহাওয়া হঠাৎ বদলে গিয়েছে। তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে শরীরে রক্তচাপও ওঠানামা করছে। এর জেরেই এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া, বসন্তের শুরুতে বাতাসে একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা দেয়। তাই যে কোনও সংক্রামক রোগের দাপটও বাড়ে। বারবার কোনও কারণে চোখ চুলকানো‌ বা মোছা কিংবা বাইরে থাকলে‌ চোখ মুছতে রুমাল বারবার ব্যবহার করলে চোখে এই ধরনের সংক্রমণ হতে পারে। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের এই‌ রোগের শিকার হতে হচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ আক্রান্ত ডায়াবেটিস রোগী রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন।‌ অর্থাৎ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি‌ থাকলে এই ধরনের সংক্রমণে‌ (Eye Infection) আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ বেশি হয়।

    আক্রান্তেরা কী করবেন?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, চোখে লাল দাগ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। যাতে পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। যেহেতু এই রোগ রক্তচাপের ওঠা-নামার কারণে হতে পারে, তাই আক্রান্তের নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা জরুরি। না হলে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হতে পারে। পাশপাশি এই রোগে আক্রান্ত হলে সানগ্লাস পরা জরুরি বলেই পরামর্শ দিচ্ছেন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বাইরে থাকলে যাতে আরও বেশি সংক্রমণ না হয়, পরিস্থিতি যাতে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে না যায়, তাই চোখে সানগ্লাস পরা দরকার বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন। অনেকেই চোখে কৃত্রিম লেন্স‌ পরেন। এই রোগে (Eye Infection) আক্রান্ত হলে, সেই‌ সময় একেবারেই কৃত্রিম লেন্স‌ লাগানো‌ যাবে না বলে জানাচ্ছেন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এতে সংক্রমণ আরও বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heart Attack: কাজের চাপে পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না? কী বিপদ ডেকে আনছেন জানেন?

    Heart Attack: কাজের চাপে পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না? কী বিপদ ডেকে আনছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হৃদরোগে (Heart Attack) আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বজুড়ে বাড়ছে। আর তার সঙ্গে উর্ধ্বমুখী উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। ব্যতিক্রম নয় ভারত। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও এই সমস্যা বাড়ছে। প্রতি বছর যতজন এ দেশে মারা যান, সেই মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া। যার নেপথ্যে থাকে উচ্চ রক্তচাপ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ছে। বিশেষত পুরুষদের মধ্যে এই সমস্যা আরও বাড়ছে। সাম্প্রতিক তথ্যে জানা গিয়েছে, জীবনের অতিরিক্ত ব্যস্ততা আর ভারসাম্য রাখতে না পারার জেরেই এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে।

    কী বলছে তথ্য? (Heart Attack)

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে ১৯ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। ১৫ বছরের উর্ধ্বে ছেলেদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি দেখা দিচ্ছে। ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ বছর বয়সের উর্ধ্বে ২৪ শতাংশ ছেলেদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি (Heart Attack) দেখা দিচ্ছে। তুলনায় মহিলাদের ঝুঁকি কম। 
    তবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তার চেয়েও দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে অধিকাংশ আক্রান্ত জানেন না, তাঁদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। অর্থাৎ, আক্রান্ত যে আসলে কতজন, সেই হিসাব পাওয়া কঠিন। এক আন্তর্জাতিক সমীক্ষা অনুযায়ী, ৩৩ শতাংশ ভারতীয় রক্তচাপ পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন না।‌ যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক।

    কেন ভারতীয় পুরুষদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ছে? 

    সম্প্রতি কলকাতায় কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অব ইন্ডিয়ার এক সম্মেলনে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানালেন, জীবনে ঠিকমতো ভারসাম্য রাখতে না পারার জেরেই বিপদ বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কাজের সময়ের পাশাপাশি পরিবারকে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারছেন না। এ নিয়ে নানান পারিবারিক সমস্যা বাড়ছে। আর তার জেরেই উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে।‌ তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশ কর্মক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় কাটাচ্ছেন।‌ কাজের নির্দিষ্ট সময় থাকছে না। এর জেরে পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন না। কিংবা পরিবারের সঙ্গে অবসর যাপনের সুযোগ কম হয়। আর এর ফলে তৈরি হয় নানান জটিলতা। ফলে, মানসিক চাপ ও অবসাদ দেখা দেয়। যার জেরেই উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা (Heart Attack) তৈরি হয়‌। তাই হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই ভারসাম্য তৈরি করতে না পারলে উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ কঠিন‌ হবে।

    কেন দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ? 

    হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যায়। কারণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে, তার সরাসরি প্রভাব হৃদপিণ্ডের উপরে পড়ে। বিশেষজ্ঞ মহল‌ জানাচ্ছেন, আধুনিক ব্যস্ত জীবনে চটজলদি খাবার খাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। তাই স্থূলতার সমস্যা বাড়ছে। তার সঙ্গে বাড়ছে কোলেস্টেরল, ডায়বেটিসের সমস্যা। এগুলো সব হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তার উপরে উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে বিপদ (Heart Attack) আরও বাড়বে। তাই তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশের উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে। 

    কীভাবে মোকাবিলা হবে‌ এই সমস্যার? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে হবে। তবেই উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যার মোকাবিলা করা যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ, বয়স তিরিশের চৌকাঠ পেরলেই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা জরুরি।‌ রক্তচাপ ওঠানামা করছে কিনা, তা জানা প্রয়োজন। রোগ নির্ণয় হলে তবেই মোকাবিলা সহজ‌ হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ঠিকমতো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে ২০৪০ সালের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা (Heart Attack) অর্ধেক কমে যাবে। তাই নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষা জরুরি।

    যে কোনও সৃজনশীল কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। বই পড়া, গান‌ শোনা, ছবি আঁকার মতো যে কোনও কাজ নিয়মিত করতে হবে। তাহলে মানসিক চাপ সহজেই কমবে। 

    পাশপাশি, খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক কসরতের দিকে নজর দিতে হবে।‌ কারণ সহজপাচ্য হালকা খাবার নিয়মিত খেলে একাধিক রোগ এড়ানো‌ যাবে। নিয়মিত হাঁটা এবং যোগাভ্যাস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Blood Pressure: শীতে রক্তচাপ বেড়ে যাচ্ছে? জেনে নিন কীভাবে সতর্ক হবেন

    Blood Pressure: শীতে রক্তচাপ বেড়ে যাচ্ছে? জেনে নিন কীভাবে সতর্ক হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকালে মানুষের শারীরিক সমস্যা সব থেকে বেশি বৃদ্ধি পায়। অনেক মানুষের শরীরে ব্যথা, বেশি ঠান্ডার ফলে সর্দি, হাঁচি ও কাশির মতো সমস্যা ও সব থেকে বেশি যে সমস্যা হয়, সেটি হল গ্যাস-অম্বলের সমস্যা। শীতকালে জল কম খাওয়া হয় বলে গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা সব থেকে বেশি বৃদ্ধি পায়। যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভোগেন, তাঁদের জন্য শীতকাল খুবই একটি খারাপ সময়। কারণ এই সময় সেই সব রোগ আরও বেশি বাড়তে পারে। আবার অপর দিকে হাঁপানির মতো সমস্যা এই সময় বৃদ্ধি পায়। আর এই সবের ঊর্ধ্বে সব থেকে বেশি যে সমস্যা হয়, তা হল উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা (Blood Pressure)। শীতকালে প্রায় বেশির ভাগ মানুষের এই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়।

    কেন শীতকালে রক্তচাপ বেড়ে যায়?

    বিশেষ করে মাঝবয়সী মানুষদের এই শীতকালে উচ্চ রক্তচাপের (Blood Pressure) সমস্যা বৃদ্ধি পায়। এর কিছু বিজ্ঞানসম্মত কারণ রয়েছে। শীতকালে বাইরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটাই কম থাকে। আর এর ফলে মানব দেহের যে শিরা-ধমনীগুলো রক্ত সরবরাহ করে, সেগুলো সাধারণত তুলনায় অনেক সংকুচিত হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে তাপমাত্রা বজায় রাখা, রক্ত সঞ্চালন প্রভৃতি সব ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি হয়। ফলে রক্ত সঞ্চালন করার জন্য শরীরকে অনেক বল প্রয়োগ করতে হয়। ঠিক এই কারণে শীতকালে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়, যা হার্টের রোগের মতো সমস্যা ডেকে আনে। কিন্তু কিছু জিনিস মেনে চললে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।

    কীভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে? (Blood Pressure)

    ১) শীতকালে অনেক মানুষই নিজের শরীর ঠিক রাখার জন্য মদ্যপান করেন। এই ভুল ধারণা ভেঙে মদ্যপান করা সম্পূর্ণ রূপে এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ মদ্যপান শরীরের তাপমাত্রা আচমকা বাড়িয়ে দেয় ও শরীরের বাহ্যিক তাপমাত্রা কম হয়ে যায়। ফলে রক্ত নালিগুলো সংকুচিত হয়ে রক্ত সঞ্চালন পদ্ধতিকে বাধা দেয়।
    ২) শীতকালে অতিরিক্ত কফি পান করা ক্ষতিকর। তাই দিনে ২ থেকে ৩ বার কফি পান করলে এই সমস্যা (Blood Pressure) থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
    ৩) যাঁরা পরিশ্রম করেন তাঁদের খেয়াল রাখতে হবে এই সময় অতিরিক্ত পরিশ্রম বা শরীরের উপর চাপ প্রয়োগ করা রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার একটি মূল কারণ হতে পারে। শরীরচর্চা করার ফলে শরীরের বাইরের তাপমাত্রা ও ভেতরের তাপমাত্রার মধ্যে ভারসাম্য হারিয়ে যায়, যা হৃদরোগের মতো সমস্যা (Blood Pressure) ডেকে আনতে পারে।
    ৪) বেশি ঠান্ডা লাগানো চলবে না, প্রয়োজনে সোয়েটার, গ্লাভস, মোজা ব্যাবহার করতে হবে। বার বার জল খেতে হবে। বেশি চা না খেয়ে আদা, গোলমরিচ থেঁতো করে জলে মিশিয়ে সেই জল পান করুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    Vegetables: সবুজ শাক-সব্জিতেই রয়েছে দাওয়াই! কোন সব্জির গুণে কমবে কোন সমস্যা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কোনও কৃত্রিম পদ্ধতি নয়। বরং সবুজ শাক-সব্জি (Vegetables) নিয়মিত খেলেই একাধিক রোগের মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশ্ব জুড়ে এমন হাজার হাজার সব্জি আর শাক রয়েছে, যা থেকে একাধিক জটিল রোগ মোকাবিলা করা যেতে পারে। তবে, এগুলোর অধিকাংশ পাওয়া যায় ভারতে। এমনই কথা সম্প্রতি জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। আধুনিক জীবন যাপনের জন্য যে সমস্ত রোগের দাপট বাড়ছে, তাদের রুখতে দাওয়াই রয়েছে ভারতেই। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    কী বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা? (Vegetables)

    সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল,‌ উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতার সমস্যা রুখতে পারে ভারতীয় সব্জি এবং শাক। সংস্থার তরফে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সব্জির কথা বলা হয়েছে। যা নিয়মিত খেলে রোগ মোকাবিলা সম্ভব। আর সেখানেই রয়েছে ভারতের ২১০০ শাক ও সব্জির তালিকা (Vegetables)। যা ‘লাইফস্টাইল ডিজিজ’ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে।

    কোন সব্জির গুণে কোন‌ রোগ কমবে? (Vegetables)

    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, আধুনিক ব্যস্ত জীবন যাপনের জেরে নানান রোগ বাড়ছে‌। কাজের চাপ, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় চটজলদি খাবারে অভ্যস্ত হওয়ার জেরেই ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, স্থূলতা, হৃদরোগ, বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা বাড়ছে। 
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, এমন কিছু শাক-সব্জি (Vegetables) রয়েছে, যেগুলো নিয়মিত খেলে এই ধরনের সমস্যা কমবে। আর সেই তালিকায় প্রথমেই রয়েছে মেথি শাক। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত মেথি শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মেথি শাকে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন।‌ একদিকে এই শাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, আরেকদিকে শরীরের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। অর্থাৎ স্থূলতার সমস্যা কমাতেও বিশেষ‌ সাহায্য করে এই শাক। 
    যে কোনও রান্নায় এলাচ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ভারতীয় এই মশলা একাধিক রোগের প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। একদিকে হজমের সমস্যা কমায়। আবার এলাচ ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারী বলেও‌ জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 
    নিয়মিত করলা খেলেও পাওয়া যাবে বিশেষ উপকার। এমনই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, করলায় (Vegetables) থাকে ফ্রুক্টোসামিন, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। তাছাড়া করলায় আছে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে বিশেষ উপকারী। এছাড়া করলায় রয়েছে ফাইবার। এটা স্থূলতা রুখতে বিশেষ সাহায্য করে‌। 
    এছাড়া ফুলকপি, পালং শাক এবং পুঁই শাক হৃদরোগ রুখতে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।‌ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সব সবুজ সব্জি এবং শাকে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার। তাই কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে এই ধরনের সব্জি উপকারি। 

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত বাড়িতে তৈরি কম তেলমশলার সবুজ সব্জি খেলে সুস্থ জীবনযাপন সম্ভব।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • New Year 2024: বর্ষশেষের উদযাপনে মদ-মাংসের ‘যুগলবন্দি’! জানেন, কোন বিপদ ডেকে আনছেন?

    New Year 2024: বর্ষশেষের উদযাপনে মদ-মাংসের ‘যুগলবন্দি’! জানেন, কোন বিপদ ডেকে আনছেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    উৎসবের মরশুম! শীতকালে বছর শেষের উৎসবে (New Year 2024) মেতেছে বাঙালি।‌ পার্ক স্ট্রিট থেকে জেলার অলিগলি, বছর শেষের উদযাপন সর্বত্র! আর নতুন বছরের আগমনের আনন্দে প্রায় চলছে খানাপিনা, রাতের উল্লাসে থাকছে মদ্যপানের আসর! চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, হরেক রকম মাংসের পদ, দেদার মদ্যপান আর কেক, পেস্ট্রি বিপদ বাড়াচ্ছে।‌ সতর্ক না হলে বিপদ বাড়বে‌।

    কোন বিপদের আশঙ্কা? (New Year 2024)  

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। অনেকেই শীতকালে নানান অনুষ্ঠানে মদ্যপান করেন। কিন্তু তা একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।‌ মদ্যপান হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়।‌ যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাদের মদ্যপান সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক মহল।‌ পাশপাশি লিভারের সমস্যা বাড়াতে পারে মদ্যপানের অভ্যাস। তাই লিভার ও হার্ট সুস্থ রাখতে উদযাপনের দিনে (New Year 2024) মদ্যপানের অভ্যাস বাদ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 
    তবে, মদ্যপানের পাশপাশি খাবার নিয়েও সজাগ থাকা জরুরি বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে অনেকেই মাংসের নানান পদ নিয়মিত খান। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে।‌ আবার প্রৌঢ়দের ক্ষেত্রে এই অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।‌ কম বয়সীদের জন্যও এই ধরনের খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, অনেক সময়েই এই ধরনের খাবার নিয়মিত খাওয়ার জেরে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যায়। 
    বছর শেষে চলে দেদার কেক, পেস্ট্রি খাওয়া। কিন্তু ডায়বেটিস রোগীদের এই ধরনের খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। 
    পাশাপাশি, শীতে অনেকের স্ট্রোক হয়। তাই এমন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, যাতে রক্তচাপ ওঠানামা না করে। অতিরিক্ত তেলমশলা যুক্ত চর্বি জাতীয় খাবার নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ওঠানামা করতে পারে, হজমের গোলমাল হতে পারে। তার জেরে বড় বিপদ ঘটতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল। 
    বছর শেষে এই সময়ে (New Year 2024) রেস্তোরাঁগুলোয় থাকে খাদ্যরসিকদের লম্বা লাইন।‌ কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশের মতে, নিয়মিত রেস্তোরাঁর খাবার শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এমনকি শীতের সময়ে এই ধরনের খাবার নিয়মিত খেলে শিশুদের একাধিক ত্বকের সমস্যা দেখা যায়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদেরা? 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, উৎসব উদযাপন (New Year 2024) মানেই স্বাস্থ্যবিধি এড়িয়ে চলা নয়। বরং সজাগ ও সচেতন ভাবেই উদযাপন জরুরি। তাই খাদ্যাভ্যাসে থাকুক সচেতনতা। সবুজ সব্জি, ফল থাকুক ফি-দিনের মেনুতে। বেশি রাতে খাওয়া একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। এই সময়ে অনেকেই অনেক রাতে অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার রেস্তোরাঁর খান।‌ যা হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে। এমনকি পাকস্থলীতে ক্ষত তৈরি করতে পারে।‌ তাই খাবারের পরিমাণের সঙ্গে নজরে রাখতে হবে খাওয়ার সময়। রাত নটার পরে‌ কোনও ভাবেই চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়া চলবে না।‌ নিয়মিত মদ্যপান যাতে না হয়, সেদিকেও‌ সতর্ক থাকা জরুরি। আর খাওয়ার পাশপাশি শরীর চর্চায় গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে। তাহলে স্থূলতা, রক্তচাপ ওঠানামার মতো সমস্যা এড়ানো যাবে। তবেই সুস্থ ভাবে নতুন বছরের উদযাপন (New Year 2024) সম্ভব হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জীবনযাত্রার পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস, দূষণ ও পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাও বাড়ছে (Natural remedy)। উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ আজকের বিশ্বের সাধারণ সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। বিশেষ করে ভারতে অনেকেই তৈলাক্ত এবং জাঙ্ক ফুড খেতে পছন্দ করেন। আর এর কারণে আমাদের শিরায় প্লাক জমতে শুরু করে। এসব ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস, করোনারি আর্টারি ডিজিজ, হার্ট ফেইলিউর এবং ট্রিপল ভেসেল ডিজিজ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়।

    উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। কারণ কোলেস্টেরল প্লাক এবং ক্যালসিয়াম আপনার ধমনীগুলিকে শক্ত এবং সরু করে দেয় (Natural remedy)। এর ফলে, রক্ত পাম্প করার জন্য আপনার হৃদপিণ্ডকে অনেক বেশি চাপ দিতে হবে। তাই রক্তচাপ খুব বেশি হয়ে যায়। যখন শরীর রক্তপ্রবাহ থেকে কোলেস্টেরল পরিষ্কার করতে পারে না, তখন সেই অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে জমা হতে থাকে। যখন ধমনীগুলি জমা কোলেস্টেরলের কারণে শক্ত এবং সরু হয়ে যায়, তখন হৃৎপিণ্ডকে রক্ত পাম্প করার জন্যে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে আপনার রক্তের কোলেস্টেরলও বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    হার্বাল চা খেয়ে সুস্থ থাকুন (Natural remedy)

    ডায়েটিশিয়ানের মতে, কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ এড়াতে লেমনগ্রাস দিয়ে তৈরি হার্বাল চা (Natural remedy) খেতে হবে। লেমনগ্রাস একটি অত্যন্ত সুগন্ধযুক্ত এবং পুষ্টিকর উদ্ভিদ। হার্বাল চায়ে ভিটামিন এ, কপার, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যা আপনাকে এই সাধারণ সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। ভেষজ লেবু চায়ের সাহায্যে কোলেস্টেরল, বিপি, কিডনির রোগ নিরাময় হয়। প্রতিদিন এক কাপ এই চা খেলে বিষণ্ণতা, ঘুমের অভাব, স্থূলতা, হাঁপানি এবং ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা পাবেন। হার্বাল লেমনগ্রাস চা তৈরি করতে প্রথমে এক চা চামচ সূক্ষ্মভাবে কাটা লেমনগ্রাস নিয়ে এক কাপ জল মিশিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। স্বাদ বাড়াতে আদাও যোগ করতে পারেন। এটি দিনে একবার বা দুবার খাওয়া যেতে পারে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share