Tag: Hindu pilgrims

Hindu pilgrims

  • Ram Mandir: রাম মন্দির ঘিরে বদলে যাচ্ছে অযোধ্যা, ১০ বছরে বিনিয়োগ হবে ৮৫ হাজার কোটি!

    Ram Mandir: রাম মন্দির ঘিরে বদলে যাচ্ছে অযোধ্যা, ১০ বছরে বিনিয়োগ হবে ৮৫ হাজার কোটি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়। আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মন্দির প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করেই বদলে যাচ্ছে সামগ্রিক অযোধ্যার চিত্র। আগেই জানা গিয়েছে, ১৭৮টি প্রকল্প বর্তমানে চলছে অযোধ্যায়। আন্তর্জাতিক মানের শহর গড়ে তোলা হচ্ছে রামনগরীকে। গত ৩০ ডিসেম্বর মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ১০ বছরে অযোধ্যায় ৮৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ২০৩১ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ পরিকল্পনা শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে 

    সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ২০৩১ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের পরেই প্রতিদিন গড়ে তিন লক্ষ মানুষের পা পড়বে অযোধ্যার পূণ্যভূমিতে। অযোধ্যা শহর লাগোয়া নতুন টাউনশিপ গড়ে উঠবে ১,২০০ একর জায়গাজুড়ে। এই নতুন উপনগরীকে নতুনভাবে এবং ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হবে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে। এর জন্য বাজেট ধরা হয়েছে ২,২০০ কোটি টাকা। বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেও গড়ে তোলা হবে অযোধ্যাকে। আধ্যাত্মিকতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যগত ভূমিতে পরিণত হবে রামনগরী। স্থপতিশিল্পী এবং শহর পরিকল্পনাকারী দিক্সু কুকরেজা যিনি এই পুরো পরিকল্পনাটির নীল নকশা তৈরি করেছেন, তিনি জানিয়েছেন যে, সমস্ত রকমের অত্যাধুনিক মানের সুবিধা এবং পরিষেবা মিলবে অযোধ্যায়। পুণ্যার্থীদের ঢল এখানে এতটাই নামতে চলেছে যে অনুমান করা হচ্ছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দা এবং তীর্থযাত্রীদের অনুপাত দাঁড়াবে ১:১০।

    ৮৭৫ বর্গ কিমি এলাকাজুড়ে গড়ে উঠবে পর্যটন ব্যবস্থা

    তীর্থযাত্রীদের পা পড়তেই ফুলে ফেঁপে উঠবে অযোধ্যার বাণিজ্য। সব থেকে ভালো চলবে হোটেল ব্যবসা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, তীর্থযাত্রীদের (Ram Mandir) থাকার জন্য সেখানে গড়ে উঠবে সরকারি গেস্ট হাউস, হোটেল সমেত আরও অন্যান্য বাসস্থান। নকশা অনুযায়ী, ৩১.৫ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত মূল শহরের এলাকা ও ১৩৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা বিস্তৃত বর্তমানে পরিকল্পিত শহর এলাকা সহ মোট ৮৭৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অযোধ্যা উন্নয়ন পর্ষদ এলাকায় বিভিন্ন পরিকাঠামো ও পর্যটন কেন্দ্রিক কাজ হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anti Hindu Violence: বাংলাদেশের অন্যতম সতীপীঠ চন্দ্রনাথ মন্দিরের দখল নিচ্ছে মৌলবাদীরা?

    Anti Hindu Violence: বাংলাদেশের অন্যতম সতীপীঠ চন্দ্রনাথ মন্দিরের দখল নিচ্ছে মৌলবাদীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের হিন্দু পীঠস্থানগুলি আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। এই তালিকায় নবতম সংযোজন চট্টগ্রামের চন্দ্রনাথ মন্দির। কয়েক দিন ধরেই চট্টগ্রামের চন্দ্রনাথ মন্দিরকে ঘিরে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনার (Anti Hindu Violence) খবর মিলেছে। এরই মধ্যে দুষ্কৃতীদের হামলায় চন্দ্রনাথ ধামের ১০ জন ভক্ত আহত হয়েছেন তিন দিন আগেই। চন্দ্রধাম হল হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান। ভক্তদের বিশ্বাস এখানে মাতা সতীর ডান হাত পড়েছিল। এক হাজার কুড়ি ফুট উচ্চতায় পাহাড়ের উপর অবস্থিত এই মন্দির হিন্দুদের (Anti Hindu Violence) পবিত্র আস্থাস্থল বলে পরিচিত। বহু পুণার্থী এখানে আসেন তাঁদের মনস্কামনা পূরণের জন্য।

    মন্দির চত্বরেই চলছে গো-মাংস রান্না!

    অভিযোগ, পবিত্র এই ধর্মস্থানে উঠে এসেছে বেশ কিছু মুসলিম দোকানদার, ততদূর পর্যন্ত ঠিক ছিল। কিন্তু এই সমস্ত দোকানগুলিতে এমন কিছু কাজ করা হচ্ছে যা হিন্দু ধর্মের (Anti Hindu Violence) ভাবাবেগে আঘাত লাগছে। ২০২২ সালের পর থেকেই চন্দ্রনাথ মন্দিরের আশপাশের এই দোকানগুলিতে গরুর মাংস রান্না করার অভিযোগ ওঠে এবং কিছু উগ্র মৌলবাদী সংগঠনের সদস্যরা পাহাড়ি এই মন্দিরে ঘনঘন যাতায়াত শুরু করে। এতেই বোঝা যায় তাদের উদ্দেশ্য। মন্দির চত্বরকে অপবিত্র করা এবং ভক্তদের উপর হামলার ঘটনায় সে দেশের সংখ্যালঘু সংগঠন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বর্তমানে উগ্রপন্থী মুসলমানরা মন্দির চত্বরে ‘আল্লাহু আকবর’ এবং ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ ধ্বনি তুলছে এবং মন্দিরকে ঘিরে উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখছে।

    মৌলবাদীরা রাজনৈতিক মদতপুষ্ট

    বাংলাদেশের ওই সংখ্যালঘু সংগঠনের আরও অভিযোগ, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকেই মন্দিরের (Anti Hindu Violence) চত্বরে নামাজের আয়োজন করে মৌলবাদীরা এবং মন্দিরের পাশেই একটি মসজিদ বানানোর পরিকল্পনা শুরু করে। এর পাশাপাশি সেখানে  নানা গুজবও ছড়ানো হতে থাকে। জানা গিয়েছে, এই ধরনের কার্যকলাপ যারা করছে তারা সবাই জামাতের সদস্য। এই জামাত আবার বিএনপি বা বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টির সঙ্গে জোটে রয়েছে। আবার এই ধরনের কার্যকলাপে যুক্ত অনেকেই হেফাজত-এ-ইসলাম বাংলাদেশ নামে সংগঠনের সদস্য। যাদের সঙ্গে সংযোগ রয়েছে আবার শাসকদল আওয়ামি লিগের। ডিসেম্বর মাস পড়তেই এই বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে শুরু করে। সেখানে দর্শন করতে যাওয়া অনেকের কাছেই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। এর পাশাপাশি উগ্রপন্থীরা উস্কানিমূলক স্লোগানও দিতে থাকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share