Tag: hindu

hindu

  • Ram Navami: হাওড়ার পর এবার হুগলি, রিষড়ায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আগুন

    Ram Navami: হাওড়ার পর এবার হুগলি, রিষড়ায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আগুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার (Howrah) কাজিপাড়ার পর এবার হুগলির (Hooghly) রিষড়া। রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় ফের হামলার ঘটনা। রবিবারের ঘটনার জেরে হল অগ্নিসংযোগও। ঘটনাস্থলে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার ছিল রামনবমী। সেই উপলক্ষে রবিবার শোভাযাত্রা বের করে হিন্দুত্ববাদী একটি সংগঠন। ওই শোভাযাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। হামলার জেরে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা। তার পরেই ঘটে অগ্নি সংযোগের ঘটনা। এদিনের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষও। ঘটনার জেরে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় অশান্তি…

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্তি হয়েছে হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায়। শুক্রবার হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের ওই শোভাযাত্রা কাজিপাড়ার কাছে পৌঁছলে চালানো হয় হামলা। শোভাযাত্রায় ছোড়া হয় পাথর, বোমা, পেট্রল বোমা। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় রাস্তার ধারের কয়েকটি দোকানে। মোতায়েন করা হয় পুলিশ। তার পরে তখনকার মতো শান্ত হয় পরিস্থিতি। পরের দিন ফের অশান্তি হয় এলাকায়।কাজিপাড়ার পাশাপাশি রামনবমীর শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তি হয়েছে হাওড়ারই শিবপুরে। রবিবার শিবপুরে যাওয়ার পথে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের পথ আটকায় পুলিশ। এনিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় সুকান্তর। পরে অবশ্য যান সুকান্ত।

    আরও পড়ুুন: ‘বিহারে ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝোলাব’, বললেন শাহ

    কেবল বাংলা নয়, রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তি হয়েছে পড়শি রাজ্য বিহারেও। নালন্দার সাসারাম ও বিহার শরিফে শোভাযাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনার জেরে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। বোমার ঘায়ে জখম হয়েছেন ছ জন। এদিন সাসারামে যাওয়ার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর। তবে দু দিনের বিহার সফরে গেলেও, ১৪৪ ধারা জারি থাকায় সাসারামে যাননি তিনি। তার বদলে এদিন তিনি সভা করেন নওয়াদায়। সেখানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০২৫ সালে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝুলিয়ে দেওয়া হবে। নীতীশ ও লালুপ্রসাদের তুষ্টিকরণের জেরে যে রাজ্যে সন্ত্রাসের বাড়বাড়ন্ত, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hindu: উচ্চশিক্ষিত, স্বাস্থ্য সচেতনও! বিভিন্ন গুণের অধিকারী ব্রিটেনের হিন্দুরা, দাবি সমীক্ষায়

    Hindu: উচ্চশিক্ষিত, স্বাস্থ্য সচেতনও! বিভিন্ন গুণের অধিকারী ব্রিটেনের হিন্দুরা, দাবি সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনে বসবাসকারী হিন্দুরা (Hindu) সুস্বাস্থ্য সমেত বিভিন্ন গুণের অধিকারী। এমনই তথ্য উঠে এল সেদেশের সরকারি সমীক্ষায়। শুধু তাই নয় এক্ষেত্রে হিন্দুরা (Hindu) এগিয়ে রয়েছে খ্রিশ্চানদের থেকেও। ব্রিটেনে বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উপর এই সমীক্ষা চালানোর কাজ শুরু হয় মার্চ ২০২১ সালে। এই সমীক্ষা অনুযায়ী, ব্রিটেনে বসবাসকারী হিন্দুদের স্নাতকোত্তর যোগ্যতাও সবথেকে বেশি। সেদেশের ভাষায় যাকে বলে Level-4 or above. মোট জনগোষ্ঠীর ৫৪ শতাংশই উচ্চশিক্ষিত।

    আরও পড়ুন: এবছর অন্নপূর্ণা পুজো পড়েছে ২৯ মার্চ, জানেন এই পুজোর মাহাত্ম্য?

    কী বলা হয়েছে ওই সমীক্ষায়

    ওই সমীক্ষার সর্বশেষ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে গত সপ্তাহে। সেদেশে বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানের অবস্থা সম্পর্কে তাদের স্থান উল্লেখ করা হয়েছে এখানে।

    আরও পড়ুন: সন্তান পেতে তান্ত্রিকের নির্দেশে ‘শিশু-বলি’! নাবালিকা হত্যাকাণ্ডের জেরে ধুন্ধুমার তিলজলায়

    সেখানে দেখা যাচ্ছে সেদেশে বসবাসকারী হিন্দুদের (Hindu) মধ্যে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যার ৮৭ শতাংশ। শুধু তাই নয় শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের দিক থেকেও অনেক এগিয়ে রয়েছে হিন্দুরা (Hindu) বাকি জনগোষ্ঠীগুলি থেকে। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে সেদেশে বসবাসকারী মুসলিম সম্প্রদায় ঘনবসতি সম্পন্ন বাড়িতে থাকতে পছন্দ করেন। ১৬ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মুসলিমদের কর্মসংস্থানের অবস্থা সব থেকে খারাপ। সেটাও উল্লেখ রয়েছে সমীক্ষায়। অন্যদিকে সেদেশে বসবাসকারী শিখদের উপর চালানো এই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, তাদের জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের মালিকাধীন বাড়িতেই থাকেন। মোট শিখ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই সংখ্যা ৭৭ শতাংশ। নিজেদের ধর্মের কথা উল্লেখ করেছেন সেদেশের ৯৪ শতাংশ মানুষজনই। তবে যেহেতু এই সমীক্ষা সেদেশের বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর ওপর সার্বিকভাবে চালানো হয়েছিল তাই সমীক্ষাকারী সংস্থা মনে করছে, বয়স, লিঙ্গ এই জাতীয় বিষয়গুলি সমীক্ষার উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    আরও পড়ুন: কমব্যাট ফোর্সের পোশাক দেওয়া হচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের, ট্যুইট শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: খোদ কলকাতায় শীতলা মায়ের জাগরণে আক্রান্ত হিন্দুরা! তীব্র নিন্দা শুভেন্দুর, সরব নেটিজেনরাও

    Suvendu Adhikari: খোদ কলকাতায় শীতলা মায়ের জাগরণে আক্রান্ত হিন্দুরা! তীব্র নিন্দা শুভেন্দুর, সরব নেটিজেনরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোদ কলকাতা শহরের প্রাণকেন্দ্রে মা শীতলার জাগরণে হিন্দুরা আক্রান্ত হলেন বলে অভিযোগ উঠল। এই নিয়ে সমাজমাধ্যমে হামলার ভিডিও প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    জানা গিয়েছে, শহরের প্রাণকেন্দ্র কলেজ স্ট্রিট বাটার কাছে একটি শীতলা মায়ের জাগরণ অনুষ্ঠান চলছিল। অভিযোগ, সেখানে দল বেঁধে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। আক্রান্তদের দাবি, হামলাকারীরা মুসলিম সম্প্রদায়ের। অভিযোগ, দল বেঁধে তারা এসে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হিন্দুদের উপর মারধর করে বলে অভিযোগ। সোশ্যাল মিডিয়াতে ১ মিনিট ৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। মোবাইলে তোলা সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, চারিদিকে লণ্ডভণ্ড হয়ে রয়েছে। ভাঙা চেয়ার, ছেঁড়া জুতো রাস্তায় পড়ে রয়েছে। লোকজনের চিত্কার শোনা যাচ্ছে। কয়েকজনকে এলোপাথাড়ি পাথর ছুড়তে দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই হামলার ঘটনা নিয়ে একজন বলছেন, যেটা হচ্ছে, সেটা ঠিক হচ্ছে না। মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। মোবাইলে তোলা সেই ছবি দেখলে বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের স্মৃতি উসকে দেবে। খোদ কলকাতার বুকে এই ধরনের ঘটনায় শিউরে উঠেছেন নেটিজেনরা। 

    হামলার ঘটনা নিয়ে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) কী টুইট করেছেন

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই হামলা চালানোর ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন। ভিডিওটি নিজের টুইটার হ্যাণ্ডল থেকে শেয়ার করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি লেখেন, ‘এই হচ্ছে আমার রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা। এই হল সেন্ট্রাল কলকাতার মতো জায়গার আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি। জাগরণ মঞ্চের উপর হামলা চালানো হল। কারা হামলা চালিয়েছে এবং কী কারণে চালিয়েছে তা ভিডিওটি দেখলেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। কলকাতার প্রাণকেন্দ্রেই চালানো হল এই আক্রমণ। কলকাতার নগরপালকে অনুরোধ করবো তিনি যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেন।’

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) শেয়ার করা ভিডিওতে নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন নেটিজেনরা। একজন লিখেছেন, ‘মিনি পাকিস্তান তো হয়েই গেছে। এইবার বড় পাকিস্তান হয়ে যাবে। উত্তর দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনাতে হিন্দুরা সংখ্যালঘু। এইবার আবার আমাদের উদ্বাস্তু হয়ে আসাম, ওড়িশাতে চলে যেতে হবে।’ অন্য একজন লিখেছেন, ‘পশ্চিমবাংলায় জঙ্গলের রাজত্ব চালাচ্ছে টিএমসি এবং এর সর্বোচ্চ ক্ষমতাধারি হচ্ছে অসৎ গুন্ডা বদমাইশ। অতএব এখানে ওই দলের কাছে ভালো কিছু আশা করা বাতুলতা মাত্র।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।                                                     

  • Pakistan Hindu: পাকিস্তানে হোলি পালন করতে গিয়ে আক্রান্ত হিন্দু ছাত্ররা, জখম অন্তত ১৫

    Pakistan Hindu: পাকিস্তানে হোলি পালন করতে গিয়ে আক্রান্ত হিন্দু ছাত্ররা, জখম অন্তত ১৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ম্লান হল হোলির উৎসব। পাকিস্তানে হোলি (Holi) উৎসব পালন করতে গিয়ে আক্রান্ত হিন্দু (Pakistan Hindu) ছাত্ররা। লাহোরের পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের (Punjab University) ঘটনা। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে হোলি উৎসব পালন করতে যান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কয়েকজন পড়ুয়া। উৎসব পালনে বাধা দেয় কট্টরবাদী ছাত্র সংগঠন। ঘটনায় জখম হন অন্তত ১৫ জন পড়ুয়া। ঘটনায় মর্মাহত সে দেশের হিন্দু সমাজ। ফের একবার বেআব্রু হয়ে পড়ল পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের অবস্থা।

    হিন্দু (Pakistan Hindu) ছাত্ররা…

    জানা গিয়েছে, লাহোরের পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ল’ কলেজে হোলি উৎসব পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন ৩০ জন পড়ুয়া (Pakistan Hindu)। কাশিফ ব্রোহি নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী পড়ুয়া সংবাদ মাধ্যমকে জানান, শিক্ষার্থীরা ল’ কলেজের লনে জড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইসলামি জমিয়ত তুলবা কর্মীরা জোর করে তাঁদের হোলি পালনে বাধা সৃষ্টি করে। যার জেরে সংঘর্ষ বাঁধে। এর জেরেই ১৫ জন হিন্দু ছাত্র জখম হন। তিনি জানান, নিরাপত্তা রক্ষীরা চার-পাঁচজন হিন্দু পড়ুয়াকে জোর করে তাদের ভ্যানে তোলে। তাদের শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করতে দেয়নি। কাশিফের দাবি, হোলি উৎসব পালনের জন্য হিন্দু ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আগাম অনুমতি নিয়ে রেখেছিলেন।

    ঘটনার প্রতিবাদে উপাচার্যের অফিসের সামনে গেলে ফের এক প্রস্ত পড়ুয়াদের (Pakistan Hindu) মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। হামলায় জখম হয়েছেন ক্ষেত কুমার নামে এক হিন্দু ছাত্র। তিনি বলেন, উপাচার্যের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে গেলে নিরাপত্তারক্ষীরা আমাদের ওপর লাঠি নিয়ে চড়াও হয়। তিনি জানান, ঘটনার প্রেক্ষিতে ইসলামি জমিয়ত তুলবা ও নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগপত্র পুলিশকে জমা দেওয়া হয়েছে। তাঁর দাবি, পুলিশ কোনও এফআইআর দায়ের করেনি।

    আরও পড়ুুন: কাটল জট, অনুব্রতকে নিয়ে কলকাতার পথে আসানসোল জেল কর্তৃপক্ষ

    ইসলামি জমিয়ত তুলবার মুখপাত্র ইব্রাহিম শাহিদ হিন্দু ছাত্রদের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তাঁর সংগঠন জড়িত নয়। পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র খুররম শাহজাদ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কলেজের লনে হোলি উদযাপনের অনুমতি দেয়নি। তিনি বলেন, কোনও এক ঘরে হোলি উদযাপন করলে এই ঘটনা ঘটত না। উপাচার্য পুরো ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগলটা খুলে দিয়েছিলেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মুসলিম সম্প্রদায়ের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন আলোচনার হাত। এবার হিন্দু মুসলিম আরও কাছাকাছি আসতে চলেছে। এবং অবশ্যই এর যাবতীয় কৃতিত্ব আরএসএস (RSS) নেতৃত্বের। জানা গিয়েছে, কিছু দিনের মধ্যেই মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের (Muslim Spiritual Leaders) সঙ্গে কথা বলতে চলেছেন আরএসএসের শীর্ষ নেতৃত্ব। দেওবন্দ এবং বেরেইলির মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা। নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে আরএসএস এবং মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের। তবে আরএসএস এবং মুসলিম নেতাদের মধ্যে এই বৈঠক কবে এবং কোথায় হবে, তার নির্ঘণ্ট এখনও ঠিক হয়নি। কেরলেও হবে এমন একটি বৈঠক। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মুসলিম সম্প্রদায়ের বর্ষীয়ান ধর্মীয় নেতারা।

    আরএসএস…

    চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি আরএসএসের (RSS) কয়েকজন সদস্য মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তখনই কথা প্রসঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় হিন্দু মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে। সূত্রের খবর, এর মধ্যে যেমন ছিল কাশী এবং মথুরার মন্দির ইস্যু, তেমনি ছিল ঘৃণা ভাষণও। মহল্লায় থাকা পিছিয়ে পড়া মুসলমানদের কথাও উঠে এসেছিন ওই আলোচনায়। প্রসঙ্গত, গত বছরের অগাস্ট মাসের ২২ তারিখে মুসলিম সম্প্রদায়ের পাঁচজন বিশিষ্ট সদস্যের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। তার রেশ ধরেই শুরু হবে এবারের বৈঠক। অগাস্ট মাসের ওই বৈঠক হয়েছিল দিল্লির ভূতপূর্ব লেফটেন্যান্ট গভর্নর নাজিব জংয়ের বাসভবনে।

    আরও পড়ুুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    আরএসএসের তরফে ওই বৈঠকে ভাগবত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল, রাম লাল এবং ইন্দ্রেশ কুমার। বৈঠকে দু পক্ষই কাশী এবং মথুরার মন্দির ‘বিতর্কে’র সমাধান কোন পথে করা যায়, তা নিয়ে কথাবার্তা বলেছিলেন। বৈঠকে জামাত ই ইসলামি হিন্দ, জমায়েত উলেমা ই হিন্দের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। ছিলেন আজমেঢ় দরগার সলমন চিস্তিও। সেই বৈঠকেই দু তরফে স্বীকার করা হয়েছিল সমস্যার সমাধানে আরও আলোচনা চালিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। সেই সূত্রেই ফের আলোচনার গোলটেবিলে বসছেন আরএসএস (RSS) এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Sukanta Majumdar: গঙ্গা আরতি করতে হিন্দুদের কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন সুকান্ত মজুমদারের

    Sukanta Majumdar: গঙ্গা আরতি করতে হিন্দুদের কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে প্রচারে নামতে বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সম্প্রতি অমর্ত্য সেন দাবি করেছেন, দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এপ্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের জবাব, অমর্ত্য সেনকে অনুরোধ করবো, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে প্রচারে নামতে। রবিবার সন্ধ্য়ায় ভাটপাড়ায় গঙ্গা আরতি কার্যক্রমে যোগ দিয়ে একথা বলেন তিনি। একই সঙ্গে সুকান্ত মজুমদারের হুঁশিয়ারি, মমতা ও তাঁর পুলিশের ক্ষমতা নেই গঙ্গা আরতি বন্ধ করার। মুসলিমদের যদি রাস্তায় বসে নামাজ পড়তে কোনও অনুমতির প্রয়োজন না পড়ে, তাহলে হিন্দুদের গঙ্গা আরতি করতে গেলে কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন তোলেন সুকান্ত। 

    ধর্মীয় বিভাজন

    মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে রবিবার সন্ধ্যায় ভাটপাড়া নাগরিক বৃন্দের পরিচালনায় সেখানকার বলরাম সরকার ঘাটে গঙ্গা আরতির আয়োজন করা হয়। সেখানে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার প্রশ্ন তোলেন, রাজ্যে হিন্দুদের ধর্মাচরণে এত বাধা দেওয়া হয় কেন? মুসলিমদের যদি রাস্তায় বসে প্রার্থনা করতে কোনও অনুমতির প্রয়োজন না পড়ে, তাহলে হিন্দুদের গঙ্গা আরতি করতে গেলে কেন অনুমতি নিতে হবে? এদিনের এই অনুষ্ঠানে সুকান্ত ছাড়াও ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ অখিল ভারতীয় সন্ত সমাজের পরমাত্মাজী মহারাজ, ব্যারাকপুর সংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজেপির রাজ্য সম্পাদিকা ফাল্গুনী পাত্র, রাজ্য যুব মোর্চার সম্পাদক উত্তম অধিকারী, হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ব্যারাকপুর জেলার সম্পাদক রোহিত সাউ, রাহুল বিশ্বাস, ব্যারাকপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক আবিষ্কার ভট্টাচার্য, জেলার অফিস সম্পাদক প্রণব মন্ডল, যুব নেতা কুন্দন সিং ও বিট্টু জয়সওয়াল-সহ অন্যান্য কার্যকর্তারা।

    আরও পড়ুন: গত পাঁচ বছরে বিমান দুর্ঘটনার খতিয়ান, জেনে নিন মৃত্যুর পরিসংখ্যানও

    অমর্ত্য সেনকে আর্জি 

    এদিনের অনুষ্ঠান শেষে ভাঙড়ে প্রাক্তন বাম বিধায়কের পুত্রকে অস্ত্র-সহ গ্রেফতার প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ভাঙর অস্ত্রের ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পরিণত হয়েছে। ওখানে তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাহায্য নিয়ে ওই অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা উচিত। এটা রাজ্য পুলিশের কাজ নয়। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে নোবেল জয়ী র্অথনীতিবিদ অমর্ত্য সেন (Amartya Sen) জানান, দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)। আঞ্চলিক দলগুলিকে একজোট হওয়ার কথাও বলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন উনি পণ্ডিত ব্যাক্তি । ওনার মত উনি প্রকাশ করতেই পারেন। একই সঙ্গে অর্মত্য সেনকে মমতার হয়ে প্রচার করার কথাও বলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু (Hindu), তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে একথা বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের জন্যই যে রাজ্যে পালাবদল হয়, এদিন পরোক্ষে তাও জানিয়ে দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, উনি দিদি থেকে দিদিমা হয়ে যেতেন, যদি নন্দীগ্রাম না থাকত। এর পরেই শুভেন্দু বলেন, এদের (তৃণমূল) থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল সিপিএম। অনেক বেশি ক্ষমতা ছিল বামফ্রন্ট সরকারের। শুভেন্দু বলেন, বামপন্থীরা সবাই খারাপ নন। আমাদের সঙ্গে প্রচুর বামপন্থী এসেছেন। নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। আমি তা অকপটে স্বীকার করি।

    নন্দীগ্রাম…

    দীর্ঘ দিন নন্দীগ্রামের রাশ ছিল সিপিআইয়ের হাতে। পালাবদল হয় ২০১১ সালে। সেবার জিতেছিল তৃণমূল। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) হারাতে লড়াইয়ের ময়দানে অবতীর্ণ হন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। এই কেন্দ্রে বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী হন সিপিএমের মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে জয়ী হন শুভেন্দু। এর পর গণনা প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতের শরণাপন্ন হন পরাজিত মমতা। এই ভোটের প্রচারে গিয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য বামপন্থীদের আবেদন করেছিলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য ছিল, তৃণমূল জয়লাভ করলে কোনও বিরোধী শক্তিকেই মাথা তুলতে দেবে না। তাই গণতন্ত্রের স্বার্থে বিজেপিকে ভোট দিন বামেরা। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে বামেদের ধন্যবাদ জানালেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকে ফি বছর ৭ জানুয়ারি দিনটি পালিত হয়ে আসছে নন্দীগ্রাম দিবস হিসেবে। সেই উপলক্ষে এদিন সকালে নন্দীগ্রামে যান তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। পরে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন বিজেপির শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, যাঁদের দেখছেন, তাঁরা হালি নেতা। তাঁদের সঙ্গে আন্দোলনের কোনও সম্পর্কই নেই। ওরা পতাকা টাঙিয়েছে। নীচে ওই শহিদ বেদিটা আমার বানানো। সরকারি জায়গায়, কিন্তু বেদিটা সরকারি টাকায় তৈরি নয়। শুভেন্দু বলেন, ইট-সিমেন্ট-বালি সব আমার দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না। বৃহস্পতিবার একথা বলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, হিন্দুরা (Hindus) সচরাচর দাঙ্গায় জড়িত থাকে না। এই সম্প্রদায় জিহাদে বিশ্বাস করে না। ভারতে নানা সময় সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। এদিন রাহুল গান্ধী সম্পর্কে সাদ্দাম হুসেন মন্তব্য নিয়েও উত্তর দিয়েছেন হিমন্ত।

    হিমন্ত উবাচ…

    এদিন একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। সেখানেই এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা দাঙ্গা করে না। তিনি বলেন, সম্প্রদায় হিসেবে হিন্দুরা জিহাদে বিশ্বাস করে না। হিন্দু সম্প্রদায় কখনও দাঙ্গায় জড়াবে না। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গুজরাটের এক জনসভায় বলেছিলেন, উচিত শিক্ষা দেওয়ায় সমাজবিরোধীরা হিংসা করা বন্ধ করেছে। তার পরেই হিমন্তের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি! ওই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, গুজরাটে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে বিজেপি।

    এদিন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাহুলকে সুন্দর দেখতে। তাঁর গ্ল্যামার রয়েছে। কিন্তু এখন ছবি তুলে সাদ্দাম হুসেনের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর হিমন্ত বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীকে সাদ্দাম হুসেনের মতো দেখায়। ইরাকের একনায়ক ছিলেন সাদ্দাম। হিমন্ত এও বলেছিলেন, তিনি বরং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহরু বা মাহাত্মা গান্ধীর মতো লুক নিলে ভাল করতেন।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    কংগ্রেসে থাকায় তাঁর জীবনের মূল্যবান ২২টা বছর নষ্ট হয়েছে বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কংগ্রেসে থাকাকালীন আমরা একটি পরিবারের ভজনা করতাম। আর বিজেপিতে আমরা পুজো করি দেশের। এর পরেই তিনি বলেন, কংগ্রেসে থেকে জীবনের ২২টা বছর নষ্ট করেছি আমি। আদর্শগত কারণেই যে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hindu: হিন্দুদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য,  ক্ষমা চাইলেন বদরুদ্দিন আজমল

    Hindu: হিন্দুদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন বদরুদ্দিন আজমল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার একদিন পর, অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এআইইউডিএফ) প্রধান বদরুদ্দিন আজমল শনিবার ‘ক্ষমা’ চেয়ে বলেন যে কারও অনুভূতিতে আঘাত করার কোনও উদ্দেশ্য তাঁর ছিল না।

    আজমলের বিবৃতি

    “কোনও সম্প্রদায়ের অনুভূতিতে আঘাত করার কোনও উদ্দেশ্যই আমার ছিল না। আমি আমার বক্তব্যে গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। একজন সিনিয়র নেতা হিসেবে আমার এমন মন্তব্য করা উচিত হয়নি। আমার মন্তব্যে আহত সকলের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। গতদিনের বিবৃতিতে আমি লজ্জিত। সরকার যেন সংখ্যালঘুদের প্রতি ন্যায়বিচার করে এবং তাদের জন্য  শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে, এটুকুই আমার প্রত্যাশা।” এটাই ছিল আজমলের এদিনের বিবৃতি। তাঁর আরও সংযোজন , জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আমাদের ভাবার প্রয়োজন আছে।

    আরও পড়ুন: খোশমেজাজে জেলবন্দি আফতাব! দিন কাটছে দাবা খেলে, বই পড়ে

     প্রসঙ্গত গত শুক্রবার বদরউদ্দিন আজমল বলেছিলেন যে মুসলমানদের মতো হিন্দুদেরও অল্প বয়সে বিয়ে করা উচিত।

    “মুসলিম পুরুষরা ২০-২২ বছর বয়সে বিয়ে করে আর মুসলিম মহিলারা ১৮ বছর বয়সে বিয়ে করে, যেমনটি সরকারি আইন রয়েছে। তবে, তাদের (হিন্দুদের) বিয়ের আগে একটি দুটি বা তিনটি অবৈধ স্ত্রী থাকে। তারা সন্তানের জন্ম দেয় না”। এমনটাই শুক্রবার বলেছিলেন এআইইউডিএফ প্রধান।

    মিঃ আজমল বলেন, “তাদেরও (হিন্দুদের) মুসলমানদের অনুসরণ করা উচিত এবং অল্প বয়সে বিয়ে করা দরকার। ছেলেদের ২০-২২ বছর বয়সে এবং মেয়েদের ১৮-২০ বছর বয়সে বিয়ে দিন এবং তারপর দেখুন কত সন্তানের জন্ম হয়। “

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    আসামের বিজেপি বিধায়ক দিগন্ত কলিতা, এআইইউডিএফ প্রধানের এই মন্তব্যের জন্য তীব্র নিন্দা করে বলেছেন, “ওনার বাংলাদেশে ফিরে যাওয়া উচিত। আমাদের বদরউদ্দিন আজমলের কাছ থেকে শেখার দরকার নেই। এটা ভগবান রাম এবং দেবী সীতার দেশ। এখানে বাংলাদেশিদের কোনো জায়গা নেই”।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mohan Bhagwat: ভারতে যাঁরা বাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু, ফের বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ভারতে যাঁরা বাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু, ফের বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেও একাধিকবার বলেছিলেন কথাটা। ফের বললেন। ভারতে (India) যাঁরা বসবাস করেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু (Hindu)। এ কথা বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মঙ্গলবার তিনি আবারও মনে করিয়ে দেন ভারতীয়দের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। তবে সেজন্য যে ধর্মপথ বদলানোর প্রয়োজন নেই, তাও জানিয়ে দেন তিনি।  

    ছত্তিশগড়ের সুরগুজা জেলার অম্বিকাপুরে সংঘের সদর দফতরে স্বয়ংসেবকদের একটি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। ওই অনুষ্ঠানেই তিনি বারংবার ভারতে যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য বিরাজমান, তার উল্লেখ করেন। বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য যে ভারতের বহু পুরানো বৈশিষ্ট্য, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। সরসংঘচালক বলেন, গোটা বিশ্বে হিন্দুত্বই একমাত্র ধারণা, যা সবাইকে আপন করে নেওয়ায় বিশ্বাস করে।

    আমরা ১৯২৫ সাল থেকে…

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, আমরা ১৯২৫ সাল (আরএসএসের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল এই বছর) থেকে বলে আসছি যে ভারতে যাঁরা বসবাস করছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু। যাঁরা ভারতকে তাঁদের মাতৃভূমি বলেন মনে করেন এবং যাঁরা বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের সংস্কৃতির সঙ্গে বসবাস করেন এবং এই পথেই চলেন, তাঁদের ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভাস, আদর্শ যাই হোক না কেন, তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু।

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, তামাম বিশ্বে হিন্দুত্বই একমাত্র ধারণা, যা বিশ্বাস করেন বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যে। কারণ এই দেশ হাজার হাজার বছর ধরে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যকে ধারণ করে আসছে। তিনি বলেন, এটাই সত্য এবং আপনাকে এটা দৃঢ়ভাবে বলতে হবে। এর ভিত্তিতেই আমরা ক্রমেই আরও ঐক্যবদ্ধ হব। ভাগবত বলেন, সংঘের কাজই হল প্রত্যেককে আলাদা আলাদা করে গড়ে তোলা, এবং জাতীয় চরিত্র গড়ে তোলা, এবং মানুষের মধ্যে ঐক্য আনয়ন করা।

    আরও পড়ুন: https://www.madhyom.com/india/rss-doesn-t-believe-in-minority-majority-binary-says-sunil-ambekar-4817

    এদিন আরএসএস প্রধান ফের বলেন, বৈচিত্র সত্ত্বেও আমরা সবাই এক। আমাদের পূর্বপুরুষ এক। প্রত্যেক ভারতীয় যারা ৪০ হাজার বছর ধরে অখণ্ড ভারতের অংশ, তাঁদের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। সরসংঘ চালক বলেন, প্রত্যেকের বিশ্বাস এবং ধর্মীয় আচরণকে শ্রদ্ধা করুন। প্রত্যেককে গ্রহণ করুন এবং নিজের পথে চলুন। আপনার ইচ্ছা পূরণ করুন। কিন্তু এত স্বার্থপর হবেন না যে অন্যের ভালর ব্যাপারে যত্নবান হবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share