Tag: hindu

hindu

  • Pro Khalistan Movement: আবারও ক্যালিফোর্নিয়ায় মন্দিরের গায়ে লেখা হল খালিস্তানপন্থী স্লোগান

    Pro Khalistan Movement: আবারও ক্যালিফোর্নিয়ায় মন্দিরের গায়ে লেখা হল খালিস্তানপন্থী স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের (Pro Khalistan Movement)। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় মন্দিরের গায়ে লিখে দেওয়া হল খালিস্তানপন্থী স্লোগান। এই ক্যালিফোর্নিয়ায়ই গত সপ্তাহে স্বামী নারায়ণ মন্দিরের গায়ে লেখা হয়েছিল ভারত-বিরোধী স্লোগান। দেওয়ালে লিখে দেওয়া হয়েছিল খালিস্তানপন্থী স্লোগান। সেই ঘটনায় সোচ্চার হয়েছিলেন আমেরিকায় বসবাসকারী হিন্দুরা। তার তদন্তও শুরু করেছে সে দেশের প্রশাসন। তার ঠিক এক সপ্তাহ পরেই আবারও হিন্দু মন্দিরে তাণ্ডব খালিস্তানপন্থীদের। খালিস্তানপন্থীদের এহেন তাণ্ডবে শঙ্কিত সে বসবাসকারী হিন্দুরা।

    মা শেরওয়ালির মন্দির

    শুক্রবার সোশ্যাল মিডিয়ায় হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের তরফে যে পোস্ট করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে এবার খালিস্তানপন্থীদের (Pro Khalistan Movement) নজর ছিল মা শেরওয়ালির মন্দিরের ওপর। এই মন্দিরের দেওয়ালেই লেখা হয়েছে ভারত-বিরোধী স্লোগান। স্লোগান লেখা হয়েছে খালিস্তানের পক্ষেও। ফাউন্ডেশনের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, ঘটনার সঙ্গে পুলিশেরও যোগ রয়েছে। ফাউন্ডেশনের তরফে হিন্দু মন্দিরগুলিতে সিকিউরিটি ক্যামেরা লাগাতে বলা হয়েছে। ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে অ্যালার্মেরও। দেশে যাতে হিন্দু বিরোধী কার্যকলাপ প্রশ্রয় না পায় এবং খালিস্তানপন্থীদের হুমকিতে যাতে হিন্দুরা দমে না যায়, তাই এসব ব্যবস্থা করতে হবে।

    ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু মন্দির

    ক্যালিফোর্নিয়ার নিউইয়র্কে ২৩ ডিসেম্বর খালিস্তানপন্থী স্লোগান লিখে দেওয়া হয়েছিল হিন্দু মন্দিরে। সেবারও হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের তরফে মন্দিরের ছবি শেয়ার করা হয়েছিল এক্স হ্যান্ডেলে। সেদিন বিকৃত করা হয়েছিল স্বামী নারায়ণ মন্দিরের দেওয়াল। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ছবিতে দেখা গিয়েছিল, মন্দির গাত্রে লেখা হয়েছে ভারত-বিরোধী স্লোগান। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধেও স্লোগান লেখা হয়েছিল মন্দিরের দেওয়ালে।

    আরও পড়ুুন: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    ওই ঘটনার পরে পরেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং জঙ্গিদের পা রাখার জায়গা দেওয়া উচিত নয়। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, “আমি এটি (মন্দির বিকৃতির ছবি) দেখেছি। জঙ্গি, বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং এই জাতীয় কোনও শক্তিকে কখনওই পা রাখার জায়গা দেওয়া উচিত নয়। আমাদের দূতাবাসের তরফে সরকারের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। বিষয়টি পুলিশকেও জানানো (Pro Khalistan Movement) হয়েছে। প্রশাসনের তরফে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জেনেছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan General Polls: পাক ভোট-ময়দানে ইতিহাস, পিপিপির হয়ে লড়বেন হিন্দু তরুণী চিকিৎসক!  

    Pakistan General Polls: পাক ভোট-ময়দানে ইতিহাস, পিপিপির হয়ে লড়বেন হিন্দু তরুণী চিকিৎসক!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ ফেব্রুয়ারি সাধারণ নির্বাচন পাকিস্তানে (Pakistan General Polls)। এদিনই হবে প্রভিন্সিয়াল অ্যাসেম্বলির নির্বাচনও। এই সাধারণ নির্বাচনেই অংশ নিচ্ছেন এক হিন্দু মহিলা। খাইবার পাখতুনখাওয়ার বুনের জেলা থেকে প্রার্থী হবেন পেশায় চিকিৎসক শাবিরা পরকাশ। এজন্য মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছেন তিনি।

    হিন্দু তরুণীর মনোনয়ন জমা

    ২৩ ডিসেম্বর মনোনয়ন জমা দিয়েছেন শাবিরা। তবে খবরটির গুরুত্ব অন্যত্র। সেটি হল শাবিরাই প্রথম হিন্দু মহিলা যিনি অংশ নিতে চলেছেন পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে। পাকিস্তান পিপলস পার্টির টিকিটে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। গত ৩৫ বছর ধরে এই দলের সক্রিয় সদস্য তাঁর বাবা ওম পরকাশ। ওম অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক। খবরটি আম জনতার নজর কেড়েছে অন্য একটি কারণেও। সেটি হল শাবিরাই বুনেরের প্রথম মহিলা যিনি নামছেন নির্বাচনের ময়দানে।

    কী বললেন শাবিরা?

    ২০২২ সালে অ্যাবোটাবাদ ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছেন শাবিরা। তিনি পিপিপির বুনের মহিলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। মনোনয়নপত্র পেশ (Pakistan General Polls) করে শাবিরা জানান, বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করে এলাকায় দরিদ্রদের জন্য কাজ করতে চান তিনি। মহিলাদের জন্য নিরাপদ পরিবেশেরও ব্যবস্থা করতে চান এই মহিলা চিকিৎসক। এলাকায় মহিলাদের কল্যাণেও কাজ করতে চান তিনি। মহিলাদের অধিকার রক্ষার্থেও কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন শাবিরা। তিনি বলেন, “মহিলারা নির্যাতিতা, উপেক্ষিতা, বিশেষত উন্নয়নের ক্ষেত্রে।”

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি বঙ্গবাসীকে দেবে আয়ুষ্মান ভারত’, বললেন শুভেন্দু

    বুনেরের এই মহিলা চিকিৎসক জানান, বাবার কাছে প্রথম তিনি প্রার্থী হতে চান বলে ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর বাবা কথা বলেন দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। সেখানে ছাড়পত্র মেলায় মনোনয়নপত্র পেশ করেছেন শাবিরা। তিনি জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করতে গিয়ে অব্যবস্থা, অসহায়তা দেখেছেন। সেসব দূর করতেই নির্বাচনী ময়দানে নামছেন তিনি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর শাবিরা পাশে পেয়ছেন অনেককেই। এঁদের মধ্যে একজন বুনের সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সিয়ার ইমরান নশাদ খান।

    তিনি বলেন, “শাবিরা গতানুগতিক পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বানের পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ৫৫ বছর আগে। তার পর থেকে এই প্রথম কোনও মহিলা রাজনীতিতে নামছেন এবং ভোটে লড়ছেন।” প্রসঙ্গত, সাধারণ নির্বাচনে (Pakistan General Polls) পাঁচ শতাংশ মহিলাকে অন্তর্ভুক্ত করতে সম্প্রতি নিয়ম সংশোধন করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistan: এবার আমেরিকার মন্দিরের গায়েও খালিস্তানপন্থী স্লোগান, নেপথ্যে পান্নুনের সংগঠন!

    Khalistan: এবার আমেরিকার মন্দিরের গায়েও খালিস্তানপন্থী স্লোগান, নেপথ্যে পান্নুনের সংগঠন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আমেরিকার হিন্দু মন্দিরেও তাণ্ডব খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan)। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, কানাডার অটোয়ার পরে এবার তারা হানা দিল আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার নিউইয়র্ক শহরের একটি মন্দিরে। এখানকার এক মন্দিরের দেওয়ালে কালো রং দিয়ে লিখে দেওয়া হয় খালিস্তানপন্থী স্লোগান। ভারত ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কেও বিরূপ মন্তব্য লেখা হয়েছে। ঘটনার নেপথ্যে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতবন্ত সিং পান্নুনের সংগঠন ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র হাত রয়েছে বলে অনুমান স্থানীয়দের।

    বার্তা বাইডেনকেও

    নিউইয়র্ক শহরে রয়েছে স্বামীনারায়ণের মন্দির। মন্দিরটির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে স্বামীনারায়ণ মন্দির বাসনা সংস্থা। ঘটনায় ইতিমধ্যেই অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশের কাছে। অভিযোগ জানানো হয়েছে নাগরিক অধিকার আদালতেও। সান ফ্রান্সিসকোর ভারতীয় কনস্যুলেটের তরফে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সরকারের কাছেও পাঠানো হয়েছে বার্তা। ঘটনার (Khalistan) নিন্দা করে জারি করা হয়েছে বিবৃতিও।

    হিংসার বীজ বপন!

    হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের তরফে মন্দিরের গায়ে লেখা ভারত বিরোধী স্লোগান ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লেখা স্লোগানের ছবি পোস্ট করা হয়েছে এক্স হ্যান্ডেলে। ফাউন্ডেশনের দাবি, মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি প্রয়াত জার্নেল সিং ভিন্দ্রাওয়ালের নাম লেখা হয়েছে স্রেফ ভক্তদের মধ্যে ভয়ের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে। এভাবে তারা হিংসার বীজ বপন করতে চাইছে।

    ভারত থেকে পালিয়ে গিয়ে আমেরিকায় আশ্রয় নিয়েছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুন। বর্তমানে গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছে কানাডায়। এই পান্নুনকেই খুনের চেষ্টা করা হয় আমেরিকায়। ওই ঘটনায় ভারতের গুপ্তচরদের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের মতে, এই কারণেই আমেরিকার মাটিতে বাড়বাড়ন্ত পান্নুনের সংগঠনের। যদিও সম্প্রতি ব্রিটিশ এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “ভারত সর্বদা আইনের শাসনের প্রতি দায়বদ্ধ। দেশের কোনও নাগরিক যদি কিছু করে থাকেন, তাহলে সরকার তা খতিয়ে দেখবে।”

    আরও পড়ুুন: “মুসলিম তোষণের জন্যই প্রত্যাহার হিজাব নিষেধাজ্ঞা”, সিদ্দারামাইয়াকে তোপ বিজেপির

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর সিডনি ও অটোয়ায় মন্দিরের গায়ে লেখা হয়েছিল ভারত বিরোধী স্লোগান। খালিস্তানের পক্ষেও আওয়াজ তোলা হয়েছিল। কানাডা, ব্রিটেন এবং আমেরিকায় ভারতীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভও দেখিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা (Khalistan)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hindu Nation: ‘হিন্দু রাষ্ট্রব্যবস্থা ফেরাও’, দাবিতে উদ্বেল নেপালি জনতা

    Hindu Nation: ‘হিন্দু রাষ্ট্রব্যবস্থা ফেরাও’, দাবিতে উদ্বেল নেপালি জনতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু রাষ্ট্রব্যবস্থা (Hindu Nation) ফেরাও। ফেরাও রাজতন্ত্রও। এই দুই দাবিতে শুক্রবার নেপালের কাঠমান্ডুতে মিছিল করলেন কয়েক লাখ মানুষ। জাতীয় ঐক্য ও দেশের মানুষের ভালর জন্যই যে হিন্দুরাষ্ট্র ও রাজতন্ত্রের প্রয়োজন, তা জানিয়েছে পথে নামা জনতা।

    ওলির শাসন

    তামাম বিশ্বে একমাত্র হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত ছিল নেপাল। ২৪০ বছর ধরে ছিল রাজতন্ত্রও। অবসান ঘটে ২০০৮ সালে। এর পরেই বুদ্ধের দেশ পরিণত হয় প্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্রে। ২০১৫ সালে গৃহীত হয় নয়া সংবিধান। প্রথম সাধারণ নির্বাচন হয় এর ঠিক দু বছর পর। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে ক্ষমতায় আসে সিপিএম-ইউএনএল ও সিপিএন (মাওবাদী) জোট। বর্তমানে নেপালের ক্ষমতায় রয়েছে এই জোটই। প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন কেপি শর্মা ওলি। সংবিধান প্রণয়ন, সুশাসন ও গণতন্ত্র মজবুত করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন ওলি। যদিও (Hindu Nation) কোনও প্রতিশ্রুতিই তিনি পূরণ করতে পারেননি বলে অভিযোগ। ওলি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর অবনতি ঘটে ভারত-নেপাল সম্পর্কে। তাঁর আমলেই নেপালের ভূখণ্ডে থাবা বসিয়েছে চিন। এই সব কারণেই ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হচ্ছে নেপালের ওলি সরকারের বিরুদ্ধে।

    হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত করার দাবি

    দেশের পরিস্থিতি যখন এরকম, সেই সময়ই উঠল নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত করার দাবি। নেপালের বাসিন্দারা সোচ্চার হলেন রাজতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে। শুক্রবারের মিছিলে জাতীয় পতাকার পাশাপাশি আধুনিক নেপালের জনক হিসেবে পরিচিত পৃথ্বী নারায়ণ শাহের ছবিও দেখা গিয়েছে। মিছিলের আয়োজন করেছিল রাষ্ট্রীয় নাগরিক আন্দোলন সমিতি ২০৭৭। এই প্রথম নয়, ১০ নভেম্বরও সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ও নেপালকে হিন্দুরাষ্ট্র ঘোষণার দাবিতে হয়েছে মিছিল। সেদিন মিছিল হয়েছিল জাতীয়তাবাদী নাগরিক সমাজের ব্যানারে। ১২ নভেম্বর বিরাট মিছিল হয় বিরাটনগরে। ওলির শহর ঝাপায়ও হয়েছে মিছিল। সেদিনও মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন কয়েকশো মানুষ।

    আরও পড়ুুন: মিড ডে মিল দুর্নীতিতেও এবার সিবিআই তদন্ত! কী বললেন শুভেন্দু?

    নেপাল যখন হিন্দুরাষ্ট্র ছিল, সেই সময় সে দেশে নিষিদ্ধ ছিল গোহত্যা। দেশবাসীর মাত্র ১০ শতাংশ ছিলেন মুসলমান। হিন্দুরাষ্ট্রের তকমা ঘুঁচে যেতেই বাড়তে থাকে মুসলমান অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা। চলছে গোহত্যা। এসবেরই বিরুদ্ধে ক্রমেই সোচ্চার হচ্ছেন নেপালিরা। তাঁরা চাইছেন, দেশ (Hindu Nation) ফিরে যাক হিন্দুরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায়। ফিরুক রাজতন্ত্র।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
          

            

  • Khalistani Terrorists: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    Khalistani Terrorists: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গদি বাঁচাতে মুখে কুলুপ এঁটেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। সেই সুযোগে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কানাডায় আশ্রয় নেওয়া খালিস্তানপন্থী জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা (Khalistani Terrorists)। সে দেশে বসবাসকারী হিন্দুদের হুমকি দিচ্ছে তারা। কেবল তাই নয়, শান্তিপ্রিয় শিখদেরও হুমকি দিচ্ছে খালিস্তানপন্থীরা। জঙ্গি হুমকির ভয়ে কার্যত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন কানাডায় বসবাসাকারী হিন্দু ও শিখরা। হুমকির পাশাপাশি ভারত-বিরোধী অস্ত্রে শান দিতে চলছে হিন্দু-বিরোধী প্রচারও। দেশের আকাশে যখন উড়ছে এহেন বিদ্বেষের বিষবাষ্প, তখনও আশ্চর্যজনকভাবে নীরব ট্রুডো সরকার।

    কানাডায় বাড়ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ 

    জুলাই মাসে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। মূলত তার পর থেকেই সে দেশে বাড়ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ (Khalistani Terrorists)। দিন কয়েক আগে নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো। এতেই আগুনে ঘি পড়ে। তোল্লাই পেয়ে আগের চেয়েও বেশি করে সক্রিয় হয়ে ওঠে কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকা খালিস্তানপন্থী জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তারা হিন্দুদের সে দেশ ছেড়ে ভারতে ফিরে যেতে বলে। হিন্দুদের পাশাপাশি বহু শিখও বসবাস করছেন কানাডায়। খালিস্তানপন্থীরা তাঁদেরও হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ।

    হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর

    কেবল তাই নয়, গত কয়েক দিন ধরে কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালাচ্ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা সত্ত্বেও কার্যত চোখে ঠুলি বেঁধে বসে রয়েছে ট্রুডো প্রশাসন। খালিস্তানপন্থীদের আয়ের মূল উৎস তোলাবাজি, মাদক এবং অস্ত্র পাচার। এসব দেখেশুনেও কানাডা সরকার কোনও পদক্ষেপ করছে না বলে অভিযোগ।

    কানাডার ঘটনার গতিপ্রকৃতির দিকে নজর রাখছেন এমন এক (Khalistani Terrorists) প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “পঞ্জাবে সামান্য কিছু ঘটলেই, হইচই জুড়ে দেয় কানাডা। আর সে দেশে হিংসা, মাদক পাচার এবং জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়লেও কোনও পদক্ষেপ করছে না সে দেশের সরকার।” গোয়েন্দারা জেনেছেন, জঙ্গিরা পাকিস্তান থেকে মাদক নিয়ে যাচ্ছে কানাডায়।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    পরে তা বিক্রি করা হচ্ছে ভারতের পঞ্জাবে। কানাডায় বসবাসকারী বহু খালিস্তানি এখন মাদক ব্যবসায় জড়িত। সরকারি প্রবীণ এক আধিকারিক বলেন, “কানাডায় বসবাসকারী হিন্দু এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে উদ্বেগের বিষয়। এটি ভিয়েনা কনভেনশনেরও পরিপন্থী।”  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    Rishi Sunak: “হিন্দু হিসাবে এসেছি”, রামকথা শুনতে কেমব্রিজে ধর্মীয় গুরুর কাছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সঙ্গে আত্মিক টানের প্রমাণ আবারও দিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Rishi Sunak)। জন্ম, বেড়ে ওঠা বিদেশের মাটিতে হলেও তিনি শিকড় ভোলেননি। লন্ডনেই ‘রাম কথা’ শুনলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। জানালেন তিনি হিন্দু, রামচন্দ্র তাঁর প্রেরণা। মঙ্গলবার কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত রাম কথায় যোগ দিতে এসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানান, তাঁর কাছে বিশ্বাস অত্যন্ত ব্যক্তিগত একটি বিষয় এবং জীবনদর্শনের প্রতিটি পদে তা পথ প্রদর্শন করে। 

    রাম কথা শুনতে পেরে গর্বিত

    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জেসুস কলেজে আধ্যাত্মিক নেতা মোরারি বাপু আয়োজিত ‘রাম কথা’ (Morari Bapu Ram Katha in UK) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ভারতের স্বাধীনতা দিবসে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোরারি বাপুর রাম কথা শুনতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত। আজ আমি এখানে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নয়, হিন্দু হিসাবে এসেছি।” সেখানে তাঁকে ‘জয় সিয়া রাম’ ধ্বনি দিতেও শোনা যায়। তাঁর কথায়, হিন্দু ধর্ম তাঁকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গাইড করে এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সেরা কাজ করার সাহস দেয়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে তিনি জানান, সাউথ হ্যাম্পটনে থাকাকালীন তিনি প্রায়সময়ই ভাইবোনেদের সঙ্গে এলাকার মন্দিরগুলিতে যেতেন।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতি

    প্রদীপ জ্বালিয়ে ভগবান রামের উদ্দেশ্যে আরতিও করেন তিনি। ভগবান হনুমানের ছবির উদ্দেশ্যে প্রণাম করে ঋষি সুনক (Rishi Sunak) বলেন, “ঠিক যেরকমভাবে বাপুর (Morari Bapu) পিছনে সোনালি রঙের হনুমানজি রয়েছেন, ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আমার ডেস্কও আলো করে বসে রয়েছেন সোনালি রঙের গণেশ।” তাঁর বক্তব্যে শোনা যায়, “আমি এখান থেকে রামায়ণ, ভগবত গীতা ও হনুমান চালিশার পাঠ স্মৃতি হিসাবে নিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে শ্রী রাম সবসময় অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তিত্ব, যিনি দেখিয়েছেন কীভাবে সাহসের সঙ্গে জীবনের প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়তে হয়, কীভাবে মানবতা ছড়িয়ে দিতে হয় এবং নিঃস্বার্থভাবে কাজ করতে হয়।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    Love Jihad: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে হইচই হচ্ছে দেশজুড়ে। বাংলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এই ছবি প্রদর্শনে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দাবি, এই সিনেমা দেখানো হল অবনতি হতে পারে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার। সরকারি এই নিষেধাজ্ঞার জেরে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ছবি নির্মাতারা। ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র মূল (Love Jihad) গল্প হল, কীভাবে হিন্দু মহিলাদের বিয়ে করে ইসলামে ধর্মান্তরিত করা হয়। দেশ যখন ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে উত্তাল, ঠিক সেই সময় এমন ঘটনাই প্রকাশ্যে এল। তবে ঘটনাস্থল কেরল নয়, মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh)।

    মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) এ কী গল্প?

    জানা গিয়েছে, মধ্য প্রদেশের কট্টর ইসলামিক সংগঠন হিজব-উত-তারিরের সন্দেহভাজন পাঁচ সদস্য হিন্দু মেয়েদের বিয়ে করেছেন। এঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই দুজনকে ইসলামে দীক্ষিত করা হয়েছে। এই সংগঠনের ডেরায় হানা দিয়েছিল মধ্য প্রদেশ পুলিশ অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড। এই স্কোয়াডেরই সূত্রের খবর, এই জঙ্গি মডিউলের মূল দুই অভিযুক্ত হল ইয়াসির খান এবং মহম্মদ সালিম। ইয়াসির ভূপালের একটি জিমের প্রশিক্ষক। আর সালিম কয়েক বছর আগেও পরিচিত ছিল সৌরভ রাজবৈদ্য নামে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অশোক জৈনের ছেলে। পাঁচ অভিযুক্তের মধ্যে হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলমান ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন আবদুর রহমানও। হিন্দু থাকার সময় তাঁর নাম ছিল দেবী নারায়ণ পান্ডা। ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছেন বেণু কুমারও (Love Jihad)। বর্তমানে তাঁর নাম (Madhya Pradesh) মহম্মদ আব্বাস।

    আরও পড়ুুন: ফের একবার ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ রাজ্য সরকার, এবার কোন মামলা?

    সালিমের বাবা-মায়ের অভিযোগ, তাঁর ছেলের সিনিয়র সহপাঠী ডঃ কমল তাঁর মগজ ধোলাই করেন। তার পরেই ধর্মান্তরিত হয়ে তিনি সালিম হয়েছেন। সালিমের বাবা বলেন, “পাঁচ ছেলেমেয়ের মধ্যে সেই ছিল আমাদের একমাত্র পুত্র সন্তান। ডাঃ কমল সব সময় তার মগজধোলাই করে তাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছেন। ইসলাম ধর্মগুরু জাকির নায়েকের ভিডিও-ও তাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে আকৃষ্ট করেছে।” তিনি বলেন, “আমরা ইসলাম বিরোধী নই। তবে আমাদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি নিয়ে আমরা গর্বিত। ২০১০ সাল থেকে আমার ছেলে নবি সম্পর্কে কোনও কিছুই শুনতে রাজি হয়নি। সে আমাকে হেনস্থা করার হুমকিও দিয়েছে।”

    তিনি বলেন, “২০১১ কী ’১২ সালে বারাবাঁকি থেকে আসা এক ইসলাম ধর্মগুরু আমার মেয়ে এবং জামাইকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছেন।” মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান বলেন, “মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র পুনরাবৃত্তি হতে দেব না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lucky Ali: ‘ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর’! বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন লাকি আলি

    Lucky Ali: ‘ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর’! বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন লাকি আলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিমের বংশধর! এমন বিতর্কিত মন্তব্য করে বেকায়দায় গায়ক লাকি আলি (Lucky Ali)। দিন কয়েক আগে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন তিনি। তাতে লেখেন, ব্রাহ্মণ (Brahmin) নামটির উৎপত্তি ব্রহ্ম থেকে, যা এসেছে আব্রাম থেকে…আব্রাহাম বা ইব্রাহিম থেকে। তাই ব্রাহ্মণরা ইব্রাহিম আলাহিসালামের উত্তরসূরি। যিনি সমগ্র বিশ্বের অধিপতি। তাই অকারণে নিজেদের মধ্যে এত লড়াই ও ঝগড়া কেন? লাকির এই বিতর্কিত পোস্ট ছড়িয়ে পড়তেই ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। মঙ্গলবার পোস্টটি মুছে দেন লাকি। শেষমেশ চান ক্ষমাও।

    লাকি আলির (Lucky Ali) বিতর্কিত মন্তব্য...

    তার আগে অবশ্য বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে লাকির ওপর দিয়ে কার্যত ঝড় বয়ে যায়। অভিযোগ, তাঁকে লাগাতার হুমকি দেওয়া হতে থাকে। তার পরেই বিতর্কিত পোস্টটি মুছে দেন লাকি। বাধ্য হন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে। ফেসবুক পোস্টে লাকি লেখেন, আমার আগের পোস্টে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে বুঝতে পারছি। কাউকে আঘাত করা বা কষ্ট দেওয়া আমার উদ্দেশ্য ছিল না এবং আমি গভীরভাবে দুঃখিত। আমি আসলে সকলকে এক ছাদের তলায় হাজির করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বুঝতে পেরেছি, যা বলতে চেয়েছিলাম, সেটা স্পষ্ট করতে পারিনি।

    এর পর থেকে আমি কিছু পোস্ট করার আগে শব্দচয়ন সম্পর্কে সচেতন থাকব। কারণ আমি বুঝেছি, আমার বক্তব্য অনেক হিন্দু ভাই-বোনের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। তিনি লেখেন, আমি (Lucky Ali)  আপনাদের সকলকে ভালবাসি।

    বলিউডের প্রয়াত অভিনেতা মেহমুদের ছেলে লাকি। ১৯৯৬ সালে হিট অ্যালবাম ‘সুনোহ’ দিয়ে সঙ্গীতের জগতে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। জিতেছেন অসংখ্য পুরস্কার। সঙ্গীত জীবনের সাফল্যের আগে শিশু শিল্পী হিসেবেও অভিনয় করেছিলেন লাকি। ১৯৬২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম সিনেমা ‘ছোটে নাওয়াদ’। ছবিটির পরিচালনা করেছিলেন মেহমুদ স্বয়ং। সাত এবং আটের দশকে ‘ইয়ে হ্যায় জিন্দেগি’, ‘হামারে তুমহারে’, ‘ত্রিকাল’, ‘সুর’, ‘কাঁটে’ এবং ‘কসাকে’র মতো সিনেমায়ও অভিনয় করেন। পরে আর অবশ্য সিনেমায় দেখা যায়নি তাঁকে। তবে দেশ-বিদেশে এখনও লাইভ শো করেন (Lucky Ali)। সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে এখনও রয়েছে তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তা। যে জনপ্রিয়তা কিছুটা হলেও টোল খেয়েছে তাঁর এই বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে।

    আরও পড়ুুন: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Navami: হাওড়ার পর এবার হুগলি, রিষড়ায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আগুন

    Ram Navami: হাওড়ার পর এবার হুগলি, রিষড়ায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আগুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার (Howrah) কাজিপাড়ার পর এবার হুগলির (Hooghly) রিষড়া। রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় ফের হামলার ঘটনা। রবিবারের ঘটনার জেরে হল অগ্নিসংযোগও। ঘটনাস্থলে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে খবর, শুক্রবার ছিল রামনবমী। সেই উপলক্ষে রবিবার শোভাযাত্রা বের করে হিন্দুত্ববাদী একটি সংগঠন। ওই শোভাযাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। হামলার জেরে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা। তার পরেই ঘটে অগ্নি সংযোগের ঘটনা। এদিনের শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষও। ঘটনার জেরে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা।

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় অশান্তি…

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে অশান্তি হয়েছে হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায়। শুক্রবার হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের ওই শোভাযাত্রা কাজিপাড়ার কাছে পৌঁছলে চালানো হয় হামলা। শোভাযাত্রায় ছোড়া হয় পাথর, বোমা, পেট্রল বোমা। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় রাস্তার ধারের কয়েকটি দোকানে। মোতায়েন করা হয় পুলিশ। তার পরে তখনকার মতো শান্ত হয় পরিস্থিতি। পরের দিন ফের অশান্তি হয় এলাকায়।কাজিপাড়ার পাশাপাশি রামনবমীর শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তি হয়েছে হাওড়ারই শিবপুরে। রবিবার শিবপুরে যাওয়ার পথে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের পথ আটকায় পুলিশ। এনিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় সুকান্তর। পরে অবশ্য যান সুকান্ত।

    আরও পড়ুুন: ‘বিহারে ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝোলাব’, বললেন শাহ

    কেবল বাংলা নয়, রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে ঘিরে অশান্তি হয়েছে পড়শি রাজ্য বিহারেও। নালন্দার সাসারাম ও বিহার শরিফে শোভাযাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনার জেরে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। বোমার ঘায়ে জখম হয়েছেন ছ জন। এদিন সাসারামে যাওয়ার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর। তবে দু দিনের বিহার সফরে গেলেও, ১৪৪ ধারা জারি থাকায় সাসারামে যাননি তিনি। তার বদলে এদিন তিনি সভা করেন নওয়াদায়। সেখানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০২৫ সালে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝুলিয়ে দেওয়া হবে। নীতীশ ও লালুপ্রসাদের তুষ্টিকরণের জেরে যে রাজ্যে সন্ত্রাসের বাড়বাড়ন্ত, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hindu: উচ্চশিক্ষিত, স্বাস্থ্য সচেতনও! বিভিন্ন গুণের অধিকারী ব্রিটেনের হিন্দুরা, দাবি সমীক্ষায়

    Hindu: উচ্চশিক্ষিত, স্বাস্থ্য সচেতনও! বিভিন্ন গুণের অধিকারী ব্রিটেনের হিন্দুরা, দাবি সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনে বসবাসকারী হিন্দুরা (Hindu) সুস্বাস্থ্য সমেত বিভিন্ন গুণের অধিকারী। এমনই তথ্য উঠে এল সেদেশের সরকারি সমীক্ষায়। শুধু তাই নয় এক্ষেত্রে হিন্দুরা (Hindu) এগিয়ে রয়েছে খ্রিশ্চানদের থেকেও। ব্রিটেনে বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উপর এই সমীক্ষা চালানোর কাজ শুরু হয় মার্চ ২০২১ সালে। এই সমীক্ষা অনুযায়ী, ব্রিটেনে বসবাসকারী হিন্দুদের স্নাতকোত্তর যোগ্যতাও সবথেকে বেশি। সেদেশের ভাষায় যাকে বলে Level-4 or above. মোট জনগোষ্ঠীর ৫৪ শতাংশই উচ্চশিক্ষিত।

    আরও পড়ুন: এবছর অন্নপূর্ণা পুজো পড়েছে ২৯ মার্চ, জানেন এই পুজোর মাহাত্ম্য?

    কী বলা হয়েছে ওই সমীক্ষায়

    ওই সমীক্ষার সর্বশেষ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে গত সপ্তাহে। সেদেশে বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানের অবস্থা সম্পর্কে তাদের স্থান উল্লেখ করা হয়েছে এখানে।

    আরও পড়ুন: সন্তান পেতে তান্ত্রিকের নির্দেশে ‘শিশু-বলি’! নাবালিকা হত্যাকাণ্ডের জেরে ধুন্ধুমার তিলজলায়

    সেখানে দেখা যাচ্ছে সেদেশে বসবাসকারী হিন্দুদের (Hindu) মধ্যে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যার ৮৭ শতাংশ। শুধু তাই নয় শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের দিক থেকেও অনেক এগিয়ে রয়েছে হিন্দুরা (Hindu) বাকি জনগোষ্ঠীগুলি থেকে। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে সেদেশে বসবাসকারী মুসলিম সম্প্রদায় ঘনবসতি সম্পন্ন বাড়িতে থাকতে পছন্দ করেন। ১৬ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মুসলিমদের কর্মসংস্থানের অবস্থা সব থেকে খারাপ। সেটাও উল্লেখ রয়েছে সমীক্ষায়। অন্যদিকে সেদেশে বসবাসকারী শিখদের উপর চালানো এই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, তাদের জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের মালিকাধীন বাড়িতেই থাকেন। মোট শিখ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এই সংখ্যা ৭৭ শতাংশ। নিজেদের ধর্মের কথা উল্লেখ করেছেন সেদেশের ৯৪ শতাংশ মানুষজনই। তবে যেহেতু এই সমীক্ষা সেদেশের বসবাসকারী বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর ওপর সার্বিকভাবে চালানো হয়েছিল তাই সমীক্ষাকারী সংস্থা মনে করছে, বয়স, লিঙ্গ এই জাতীয় বিষয়গুলি সমীক্ষার উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘মন্ত্রিত্ব বাঁচাতেই প্রয়াত বাবাকে চোর বলছেন’, উদয়নকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    আরও পড়ুন: কমব্যাট ফোর্সের পোশাক দেওয়া হচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের, ট্যুইট শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share