Tag: ICC

ICC

  • ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স  ট্রফি! কবে, কোথায় ভারত-পাক ম্যাচ?

    ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! কবে, কোথায় ভারত-পাক ম্যাচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই আয়োজিত হতে চলেছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy)। রবিবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন জয় শাহ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে এবার পাকিস্তানের সঙ্গে তিনিই কথা বলবেন। এই অবস্থায় কিছুটা হলেও নিজেদের অনড় অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছে পিসিবি। শোনা যাচ্ছে ভারতের ম্যাচগুলি দুবাইতে আয়োজনের কথা ভাবছে তারা। সেই মতো ভারত-পাকিস্তান মহারণও হবে মরু শহরে।

    পিসিবির শর্ত

    হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) আয়োজন করতে রাজি হলেও আইসিসি সূত্রে খবর, একগুচ্ছ শর্ত দিয়েছে পিসিবি। তার মধ্যে অন্যতম হল ২০২৭ অবধি কোনো বহুদেশীয় টুর্নামেন্টের কোনো ম্যাচ ভারতে এসে যাতে না খেলতে হয় সে বিষয়ে আইসিসি’র সবুজ সংকেত চেয়েছে পাক বোর্ড (PCB)। আসন্ন টুর্নামেন্ট গুলির মধ্যে ২০২৬-এর টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2026) রয়েছে ভারতের মাটিতে। যদিও সেখানে কো-হোস্ট হিসেবে থাকার কথা শ্রীলঙ্কার। ফলে পাকিস্তান চাইলে দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতেই পারে ম্যাচগুলি। সমস্যা দেখা যেতে পারে আগামী বছরে মহিলাদের ওডিআই বিশ্বকাপ (Women’s World Cup 2025) ও পুরুষদের এশিয়া কাপ (Asia Cup 2025) নিয়ে। দুটি টুর্নামেন্টেরই একমাত্র হোস্ট ভারত। পাকিস্তান না এলে তাদের ম্যাচগুলি মধ্যপ্রাচ্য বা অন্য কোথাও আয়োজনের কথা ভাবতে হবে বিসিসিআই-কে। শোনা যাচ্ছে প্রতিটি টুর্নামেন্টের ফাইনালের জন্যও নাকি নিরপেক্ষ ভেন্যু চেয়েছে পিসিবি, তা আদৌ মানা হবে কিনা তা নিয়ে যদিও সংশয় রয়েছে। আইসিসি সূত্রে খবর, সোমবার চেয়ারম্যান হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে আইসিসির সদস্য দেশগুলির সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন জয় শাহ। তবে আইসিসি-র তরফে এখনও চূড়ান্ত কিছু জানানো হয়নি।

    ভারত-পাক ম্যাচ 

    আইসিসি সূত্রে খবর, সব ঠিক থাকলে দুবাইয়ে খেলা হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy) ভারত-পাক হাইভোল্টেজ ম্যাচ। সাধারণত মেগা টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার প্রথম সপ্তাহের রবিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ রাখা হয়। সম্প্রচারের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ক্ষেত্রেও সেই প্রথাই মানা হবে। সম্ভবত ২৩ ফেব্রুয়ারি মুখোমুখি হতে চলেছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! পিসিবিকে কড়া সতর্কতা আইসিসির

    Champions Trophy: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! পিসিবিকে কড়া সতর্কতা আইসিসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) কথা ভাবছে আইসিসি (ICC)। হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে রাজি না হলে পাকভূমি থেকে সরবে প্রতিযোগিতা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল সূত্রে খবর, পাকিস্তান যদি হাইব্রিড মডেলের জন্য প্রস্তুত না হয় তবে অন্য কোনও দেশে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। মনে করা হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও এই টুর্নামেন্ট হতে পারে। সেক্ষেত্রে পাকিস্তান না খেলার সম্ভাবনা বেশি। আইসিসি, পিসিবি ও বিসিসিআই-এর বৈঠক হওয়ার কথা শনিবার, ৩০ নভেম্বর।

    হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

    ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) আয়োজক পাকিস্তান। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) আইসিসিকে (ICC) জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানে দল পাঠানো হবে না। জয় শাহেরা হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের কথা বলেছেন। ভারতের ম্যাচগুলি সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে আয়োজনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড প্রতিযোগিতা আয়োজনের অধিকার ছাড়তে নারাজ। হাইব্রিড মডেল মানবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) কর্তারা।  পিসিবি-র তরফ থেকে নাকি বলা হয়েছিল যে যদি ভারত পাকিস্তানে না যায় তাহলে তারা কখনই অন্য কোথাও এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে না। আইসিসি তাদের উপর চাপ দিলে তারা চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে না এবং খেলবেও না। এমন অবস্থায় এবার আইসিসি পিসিবি-র উপর চাপ দিতে তৈরি করল।

    চাপে পাকিস্তান

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে পাকিস্তানে হওয়ার কথা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy)। ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে জঙ্গি হামলার পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট সম্পর্ক বন্ধ। কোনও বহুদলীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্যও পাকিস্তানে যায় না ভারতীয় ক্রিকেট দল। গত বছর এশিয়া কাপের সময়ও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের পাকিস্তানে পাঠায়নি বিসিসিআই। ভারতের ম্যাচ-সহ বেশ কিছু খেলা হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়। সে ভাবেই যাতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন করা যায়, তা ভাবছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। কিন্তু পাকিস্তান সায় না দেওয়ায় এবার পিসিবিকে কড়া ভাষায় জাবাব দিল আইসিসি। সূত্রের খবর, পিসিবিকে বলা হয়েছে তারা যদি হাইব্রিড মডেলে না খেলে তাহলে পাকিস্তানকে ছাড়াই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। উল্লেখ্য আগামী কাল রবিবার, ১ ডিসেম্বর জয় শাহ আইসিসির সর্বোচ্চ পদের দায়িত্ব নেবেন। এরপরই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে চূড়ান্ত বৈঠকে বসবে আইসিসি, এমনই খবর। বৈঠকে থাকার কথা আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১২টি বোর্ডের প্রতিনিধি, তিনটি সহযোগী সদস্য বোর্ডের প্রতিনিধি, এক জন নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক, আইসিসির চেয়ারম্যান এবং সিইও-র। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: ভারতকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অসম্ভব, পাকিস্তানকে জানিয়ে দিল আইসিসি

    Champions Trophy: ভারতকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অসম্ভব, পাকিস্তানকে জানিয়ে দিল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। বিসিসিআই-এর সঙ্গে কথা বলেই ঠিক করতে হবে চূড়ান্ত সূচি। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে এমনই নির্দেশ দিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও বার্তা আইসিসি-র তরফে দেওয়া না হলেও সূত্রের খবর, ভারতকে ছাড়া টুর্নামেন্ট অসম্ভব এমনই মত আইসিসি-র।

    আইসিসি-র নির্দেশ

    ভারত সরকার কিন্তু ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলার জন্য টিম পাঠানো হবে না। দৃষ্টিহীনদের বিশ্বকাপ, কবাডি টিমের পাক সফর বাতিল করা হয়েছে, নিরাপত্তার কারণে। সীমান্ত সন্ত্রাস বন্ধ না হলে ওয়াঘার ওপারে যাবেন না রোহিতরা, জানিয়েছে বিসিসিআই-ও। এই অবস্থায় পাক ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি দাবি করেছিলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে পাকিস্তানেই। কোনও ভাবেই হাইব্রিড মডেল ফলো করা হবে না। প্রাথমিকভাবে পাকিস্তানের লাহৌর, রাওয়ালপিন্ডি ও করাচিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর বসার কথা। কিন্তু সেই নিয়ে জট অব্যাহত। তবে খবর অনুযায়ী আইসিসির তরফে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (PCB) হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য রাজি করানো হচ্ছে। আইসিসির তরফে পিসিবিকে বলা হয়েছে, ভারতকে ছাড়া কোনওভাবেই টুর্নামেন্ট সম্ভব নয়। 

    আরও পড়ুন: উন্নতির জোয়ার! ২০৩০ সালের মধ্যে ১৩ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে ভারতের ক্রীড়া শিল্প

    কেন যাবে না ভারত

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল সূত্রে খবর, ভারতের দাবি মেনে হাইব্রিড মডেলে টুর্নামেন্ট আয়োজন না করলে বিরাট আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। আর তিন মাসও বাকি নেই, তাই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে চায় আইসিসি। ভারতের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলতেও বারণ করা হয়েছে পিসিবি-কে, এমনই খবর।  বিসিসিআই-এর তরফে বলা হয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেট দলের ওপর বড়সড় হামলা চালাতে পারে জঙ্গিরা। পাকিস্তানের আমজনতা হয়তো ভারতীয় ক্রিকেটারদের উষ্ণ আতিথেয়তা জানাবে, কিন্তু পাকভূমে রোহিত শর্মাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা দলের ওপরে হামলার উদাহরণও উল্লেখ করা হয়েছে বিসিসিআইয়ের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তিনটি শহরে যাবে না চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে এমনটাই জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি (ICC)। প্রসঙ্গত, পিসিবির পরিকল্পনা ছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে যাওয়ার। তবে সেই পরিকল্পনাতে জল ঢেলে দিল আইসিসি। আগামীকাল ১৬ নভেম্বর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে ঘুরবে এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সে দেশের স্কার্দু, মুরি, মুজফফরবাদ- এই তিন শহরেরই অবস্থান হল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। পিসিবি পরিকল্পনা করেছিল এই শহরগুলিতেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC) নিয়ে যাওয়ার। একইসঙ্গে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ গডউইন অস্টিন বা  K2.  সেখানেও নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটি (Champions Trophy)। তবে সেই পরিকল্পনাও বাতিল করল আইসিসি। আইসিসির তরফে সাফ জানানো হয়েছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি।

    ঘন কুয়াশার কারণে আরও তিন শহরে যাবে না ট্রফি

    জানা যাচ্ছে, ইসলামাবাদে ইতিমধ্যে পৌঁছে গেছে এই ট্রফি (ICC)। একই সঙ্গে লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডিতেও ট্রফি নিয়ে যাওয়া হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। কারণ সেখানকার ঘন কুয়াশা। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চ নাগাদ পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) হওয়ার কথা রয়েছে। সে কারণেই সে দেশের বিভিন্ন শহরের ট্রফি ট্যুরের আয়োজন করেছিল পিসিবি। তবে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবেই, একথা নিশ্চিতভাবে এখনই বলা যাচ্ছে না।

    পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে রাজি নয় ভারত

    পাকিস্তানে গিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন্স (ICC) ট্রফি খেলতে রাজি নয়। মোট আটটি দল খেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। তবে সমস্যা দেখা দিয়েছে ভারত ও পাকিস্তানকে নিয়ে। কারণ এই দুই দেশের রাজনৈতিক সমস্যা। প্রসঙ্গত পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Champions Trophy 2025: ভারতের ‘না’! বিসিসিআই-কে মান্যতা, পাকিস্তানে বাতিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির অনুষ্ঠান

    ICC Champions Trophy 2025: ভারতের ‘না’! বিসিসিআই-কে মান্যতা, পাকিস্তানে বাতিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির অনুষ্ঠান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে বিপাকে আইসিসি। বিসিসিআই-এর চাপে কার্যত দোদুল্যমান অবস্থা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের। বিসিসিআইয়ের (BCCI) পক্ষ থেকে আইসিসিকে জানানো হয়েছে, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে (ICC Champions Trophy 2025) খেলার জন্য পাকিস্তানে যাবে না ভারতীয় দল। একইসঙ্গে সূচি নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠানও বাতিল করল আইসিসি। এই অনুষ্ঠানটি পাকিস্তানে হওয়ার কথা ছিল। এর ফলে ক্ষোভে ফুঁসছে পিসিবি।

    ভারতের দাবির মান্যতা

    ফেবরুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে পাকিস্তানের মাটিতে শুরু হওয়ার কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy 2025)। প্রথমে কথা ছিল, গোটা প্রতিযোগিতাই অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের মাটিতে। সেই মতোই, সব দেশই প্রায় রাজি হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানে খেলতে যাওয়ার ব্যাপারে, ব্যতিক্রম ছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। এবার ভারতের চাপে পড়েই বড় সিদ্ধান্ত নিতে হল আইসিসিকে। যেমন কথা তেমন কাজ, আগেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড(BCCI) জানিয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানে খেলতে যাবে না তাঁরা। আইসিসি ইভেন্ট হলেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলতে না যাওয়ার কড়া মনোভাবে অনড় থাকে ভারতীয় দল। হাইব্রিড মডেলেই আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন করতে চায়। সেক্ষেত্রে পাকিস্তান দলের অন্যান্য সব ম্যাচ পাকিস্তানে হলেও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ সেদেশে হবে না। এমনকি ফাইনালে টিম ইন্ডিয়া উঠলে সেই ম্যাচও পাকিস্তানে হবে না।  এর ফলে স্বাভাবিক ভাবেই ক্ষুব্ধ পিসিবি। 

    আরও পড়ুন: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    আইসিসির অনুষ্ঠান বাতিল

    এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের তরফে আইসিসির সঙ্গে যৌথভাবে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy 2025) উন্মোচনের কথা ছিল ১১ নভেম্বর। সোমবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর ১০০ দিন বাকি উপলক্ষ্যে লাহোরে সেই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। যদিও ভারতীয় দল সেদেশে যাব না জানিয়ে দেওয়ায়, সেই অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়। যদিও পিসিবির ঘনিষ্ঠ এক আইসিসি কর্তা ভারতের জন্য এই ইভেন্ট বাতিল হয়েছে বলে মানতে নারাজ। তাঁর দাবি, লাহোরে এই মূহূর্তে আবহাওয়া ঠিক নেই। সেখানে বাতাসে বিষাক্ত ধূলিকনা রয়েছে, সেই কারণেই আপাতত ট্রফির ফ্ল্যাপ অফ সেরিমনি স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলতে আগামী বছর পাকিস্তানে যাবে না ভারত। বিসিসিআই সূত্রে খবর, ভারতীয় বোর্ডের (BCCI) তরফে নাকি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে এবং টুর্নামেন্টের সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে তাঁরা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্য়াচ খেলতে পাকিস্তানে যাবে না।

    দুবাইতে হতে পারে ম্যাচ

    পরের বছরেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) আসর বসার কথা। এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ভেন্যু হিসেবে পাকিস্তানকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভারতীয় দল (Indian Cricket Team) আদৌ পড়শি দেশে খেলতে যাবে কি না, সেই নিয়ে প্রথম থেকেই সংশয় ছিল। বোর্ড সূত্রে খবর, বিসিসিআই (BCCI) দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং সেই কারণেই ভারত চায় কিছু ম্যাচ সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুবাইতে আয়োজিত হোক। এই বিষয়ে অবগত এক সূত্র জানান, ‘হ্যাঁ, পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ খেলা নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা বিসিসিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওরা নিরপেক্ষ কোনও স্থানে ম্যাচ আয়োজনের পক্ষে। এক্ষেত্রে দুবাই ভারতীয় দলের ম্যাচগুলি আয়োজনের জন্য জোরাল দাবিদার।’

    আরও পড়ুন: আইপিএলের মেগা অকশনে ১৫৭৪ ক্রিকেটার! কোন দেশের কত জন তালিকায়?

    কবে থেকে শুরু

    ১১ নভেম্বর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) সূচি ঘোষণা করতে পারে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসি। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর পাকিস্তানের লাহোরে যাওয়ার কথা আইসিসির একটি প্রতিনিধি দলের। আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেই প্রতিযোগিতার জন্য পাকিস্তান কতটা তৈরি তা খতিয়ে দেখতে যাবে প্রতিনিধি দল। সেই সফর চলাকালীন প্রতিযোগিতার সূচি ঘোষণা হওয়ার কথা। ইতিমধ্যেই নাকি সব দেশের ক্রিকেট বোর্ডকে খসড়া সূচি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও বাকি। জানা গিয়েছে, গ্রুপ এ-তে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। ইতিপূর্বে পিসিবি-র পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোনও দেশে এই টুর্নামেন্ট হাইব্রিড মডেলে আয়োজন করা হবে না। তবে উপায় না দেখে হয়ত বা নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরতে হতে পারে পাকিস্তানকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসির মসনদে পা রেখেছেন জয় শাহ (Jay Shah)। তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সর্বকনিষ্ঠ চেয়ারম্যান। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। এ বার আইসিসির (ICC) দায়িত্বে এসে ক্রিকেটের আরও উন্নতি করার দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। ক্রিকেট প্রশাসনের শীর্ষস্থানে এর আগেও চার ভারতীয় নিজেদের স্বাক্ষর রেখেছেন। এবার পালা জয়ের। তিনি বিশ্ব ক্রিকেটের মসনদ লাভ করায় ভারত আরও সুবিধা পাবে বলে মনে করছে ক্রিকেট মহল। তবে এখন কিন্তু শুধু ভারতীয় ক্রিকেট নয় বিশ্ব ক্রিকেটের উন্নতির কথা ভাবতে হবে তাঁকে এমনই দাবি আইসিসির অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির।

    ক্রিকেটে জয়-যাত্রা

    ১৯৮৮ সালের ২২ সেপ্টেম্বর গুজরাটে জয়ের জন্ম। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং সোনাল শাহের পুত্র তিনি। জয়ের ছোটবেলা কেটেছে গুজরাটেই। সেখানেই পড়াশোনা করেছেন। আমেদাবাদের নিরমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিটেক করেন জয়। ২০০৯ সালে জিসিএ-র এক্সিকিউটিভ বোর্ডের সদস্য হয়েছিলেন তিনি। তারপর ২০১৩ সালে সহ-সচিব। বিসিসিআই-এর অন্দরে প্রথম পা রাখেন ২০১৫ সালে। হন ফিনান্স কমিটির সদস্য। এরপর ২০১৯-এ পান সচিবের দায়িত্ব। বর্তমানে দ্বিতীয় দফায় এই আসন সামলাচ্ছেন তিনি। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন জয়। এবার সেসব পিছনে ফেলে আইসিসি’র মসনদে বসছেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের গ্রেগ বার্কলে জানিয়ে দিয়েছিলেন যে ৩০ নভেম্বরের পর আসন আর ধরে রাখতে চান না তিনি। তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল ২৭ অগাস্ট অবধি। জয় শাহের (Jay Shah) বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থী না দাঁড়ানোয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরবর্তী সচিব হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

    ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

    আইসিসির দায়িত্ব নেওয়ার পরই জয় শাহর প্রথম চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নির্বিঘ্নে আয়োজন করা। পাকিস্তান আগামী বছরের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক। ২০০৮ সালের এশিয়া কাপের পর ভারতীয় ক্রিকেট টিম পাক সফরে যায়নি। জয় শাহ আইসিসি-র দায়িত্বে থাকায় ভারত কি পাকিস্তানে খেলতে যাবে? এখন এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রীড়া বিশ্বে। তবে এক্ষেত্রে ভারতের প্রতিরক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বা কেন্দ্র সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে তাই চূড়ান্ত বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। এখন জয় শাহ মধ্যস্থতা করে ভারতেকে পাকভূমে খেলাতে নিয়ে যেতে পারেন। আবার ভারত না চাইলে নিরপেক্ষ কোনও জায়গাতেও হতে পারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। 

    ভারতে মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি

    জয় শাহের নেতৃত্বে বিসিসিআই মহিলাদের ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগ (ডব্লিউপিএল) শুরু করেছিল, যা অত্যন্ত সফল। এই লিগ মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চুক্তির পরিমাণ বাড়ায়, যা মেয়েদের ক্রিকেটে আসতে উৎসাহ দিয়েছে। শাহ ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের জন্য অভিন্ন ম্যাচ ফি প্রয়োগ করে খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করেছেন। এবার বিশ্ব ক্রিকেটের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যে মহিলা ক্রিকেটের আরও উন্নতির চেষ্টা করবেন তা বলাই বাহুল্য।

    ঘরোয়া ক্রিকেটে গুরুত্ব

    জয় শাহ খেলোয়াড়দের ঘরোয়া ক্রিকেটকে অগ্রাধিকার দিতে উৎসাহিত করেন। ভারতের জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি (এনসিএ) কে নতুনভাবে সাজিয়েছেন জয়। বর্তমানে অ্যাকাডেমিটি শ্রেষ্ঠত্বের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। আমদাবাদে প্রধানমন্ত্রীর নামাঙ্কিত নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। জয় আইসিসি-র দায়িত্ব নিলেও তাঁর নজর যে সবসময় দেশের ক্রিকেটকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার দিকে থাকবে তা মনে করছে ক্রীড়ামহল।

    টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি

    আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরে দিন-রাতের টেস্ট নিয়ে ইতিবাচক কথা বলেছেন শাহ। টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “হতে পারে এখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের রমরমা। কিন্তু আমাদের ভুললে চলবে না যে ক্রিকেটের ভিত হল টেস্ট। তাই সকলে যাতে ক্রিকেটের বড় ফরম্যাট খেলতে চায় সে দিকে নজর দিতে হবে। টেস্টকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। এখন টি-টোয়েন্টির মতো টেস্টেও দর্শকেরা মাঠ ভরাচ্ছেন। এটা ভাল ছবি। দিন-রাতের টেস্ট শুরু হয়েছে। সেটাও আকর্ষণীয়।” চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পরই জয়ের হাতে থাকবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দায়িত্ব। গত দুবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠলেও জিততে পারেনি ভারত। এবার জয়ের অপেক্ষায় রোহিতরা।

    কবে দায়িত্বগ্রহণ

    আইসিসির কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন ৩৫ বছরের জয় শাহ। এখন আইসিসির সদস্য সংখ্যা ১৬। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর্বে জয়কে সমর্থন করেছিলেন ১৫ জন সদস্য। শুধু পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সমর্থন পাননি বিসিসিআই সচিব। জয় শুরুতেই অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডকে পাশে পেয়েছিলেন। পরে অন্য সদস্য দেশগুলির সমর্থন পেতেও সমস্যা হয়নি তাঁর। সব দেখেশুনে পিসিবি জয়ের বিরোধিতার রাস্তায় হাঁটেনি। আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন জয়। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। ২০২২ সালে তাঁর আমলেই আইপিএলের মিডিয়া স্বত্ব রেকর্ড ৪৮,৩৯০ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। এই চুক্তির পরেই আইপিএল বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে মূল্যবান ক্রীড়া লিগে পরিণত হয়। এবার বিশ্ব ক্রিকেটে সফল প্রশাসক হিসেবে একজন ভারতীয়ের ‘জয়’যাত্রার অপেক্ষায় ক্রিকেট অনুরাগীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: আইসিসিতে ইতিহাস, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত জয় শাহ

    Jay Shah: আইসিসিতে ইতিহাস, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসির চেয়ারম্যান (ICC Chairman) নির্বাচিত হলেন জয় শাহ (Jay Shah)। গ্রেগ বার্কলের ছেড়ে যাওয়ার পর, ১ ডিসেম্বর থেকে আইসিসি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব নিতে চলেছেন জয়। সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান হতে চলেছেন তিনি। আমেদাবাদ ক্রিকেট বোর্ড থেকে শুরু, তারপর গুজরাট, বিসিসিআইয়ের দায়িত্ব সামলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের উন্নতির দায়িত্ব ৩৫ বছরের জয়  শাহের কাঁধে। তাঁর বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন না জমা দেওয়ায়, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আইসিসি চেয়ারম্যান হলেন জয়।

    ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ানোই লক্ষ্য

    আইসিসির চেয়ারম্যান (ICC Chairman) নির্বাচিত হয়েই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা আরও বাড়িয়ে তোলার বিষয়ে কাজ করার কথা বলেন অমিত শাহ পুত্র (Jay Shah)। জয় বলেন, ‘‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হল ক্রিকেটকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া, এর জনপ্রিয়তা আরও বাড়ানো। আমরা যেমন অতীত থেকে শিক্ষা নেব, তেমনই বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন নতুন পরিকল্পনারও প্রয়োজন রয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্সে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি আমাদের সেই লক্ষ্যের দিকে বড় পদক্ষেপ। আমি নিশ্চিত এর ফলে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে।’’

    টেস্ট ক্রিকেটের প্রচার

    জয় শাহ (Jay Shah) পরিষ্কার করে দিয়েছেন, টেস্ট ক্রিকেটকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। বোর্ডের এক বিবৃতিতে জয় শাহ বলেন, ‘‘টি-টোয়েন্টি স্বাভাবিকভাবে এক উত্তেজক ফর্ম্যাট। একইসঙ্গে এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, টেস্ট ক্রিকেটকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সকলের কাছে এটার আলাদা প্রাধান্য রয়েছে।’’ জয় বলেন, ‘‘আমার মেয়াদ থাকাকালীন আমি আলাদা করে ট্যালেন্ট সার্চ (প্রতিভার অন্বেষণ) করতে চাই। আশা করি আমি এই প্রোগ্রামে সকলের সমর্থন পাব। আইসিসির চেয়ারম্যানের (ICC Chairman) দায়িত্ব আমাকে দেওয়ার জন্য আইসিসি বোর্ডের সদস্যদের আমি ধন্যবাদ জানাই। তাঁরা যে ভরসা দেখিয়েছেন, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি সকলের প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করব।’’

    আরও পড়ুন: ১০ বছরে ৫৩ কোটি অ্যাকাউন্ট! জনধন যোজনার দশম বর্ষপূর্তিতে অভিনন্দন মোদির

    জয় শাহের যাত্রা

    ক্রিকেট পরিচালনায় জয় শাহের (Jay Shah) যাত্রা শুরু হয় ২০০৯ সালে। কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ড আমেদাবাদ (সিবিসিএ) এর সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এরপর তিনি গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনে (GCA) যোগ দেন এবং ২০১৩ সালে এর যুগ্ম সম্পাদক হন। তারপর বিসিসিআই-এর দায়িত্ব নেন জয়। ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করার সময় তাঁর দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রম সবাইকে মুগ্ধ করে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক এবং তাঁর পরিচালনার দক্ষতা তাঁকে এই অবস্থানে নিয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান! আইসিসি-র সর্বোচ্চ পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ?

    Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান! আইসিসি-র সর্বোচ্চ পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বোর্ডের সচিবের পদ ছেড়ে এবার বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ (ICC) পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ (Jay Shah)। মঙ্গলবার রাতেই নিউজিল্যান্ডের গ্রেগ বার্কলে জানিয়ে দিয়েছেন, আইসিসি-র চেয়ারম্যান পদে আর লড়বেন না। তার পরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে জয় শাহকে নিয়ে। আইসিসি চেয়ারম্যান পদে জয় শাহ বসলে, তিনিই হবেন সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান।

    দৌড়ে নেই বার্কলে

    আগামী ৩০ নভেম্বর নিউজিল্যান্ডের বার্কলের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ২৭ অগাস্টের মধ্যে মনোনয়ন জমা দিতে হবে। যদি একের বেশি মনোনয়ন জমা পড়ে, তা হলে নির্বাচন হবে। সে ক্ষেত্রে, ১৬টি ভোটের মধ্যে ৯টি ভোট পেলেই চলবে জয় শাহের (Jay Shah)। আইসিসি (ICC) চেয়ারম্যান পদে কোনও ব্যক্তি দু’বছর করে সর্বোচ্চ তিন বার ক্ষমতায় থাকতে পারেন। ২০২০ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসেছিলেন বার্কলে। ২০২২ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। হিসেব মতো আরও দু’বছর পদে থাকতে অসুবিধা ছিল না। কিন্তু তিনি রাজি হননি। তাই বার্কলে আর দাঁড়াচ্ছেন না। 

    কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান

    আইসিসি-র (ICC)  ইতিহাসে কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান হওয়ার সুযোগ রয়েছে জয় শাহের (Jay Shah) কাছে। অতীতে ভারত থেকে জগমোহন ডালমিয়া  (১৯৯৭-২০০০), শরদ পাওয়ার (২০১০-২০১২), এন শ্রীনিবাসন (২০১৪-২০১৫) এবং শশাঙ্ক মনোহর (২০১৫-২০২০) আইসিসি-র চেয়ারম্যান হয়েছেন। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে চলেছেন জয়। 

    আরও পড়ুন: ‘‘বেফাঁস বলে এখন নাটক করছেন’’! সৌরভের আরজি কর প্রতিবাদকে ‘ট্রোল’ নেটপাড়ার

    জয় শাহ-র প্রভাব

    এখন আইসিসি-র (ICC) অর্থ এবং বাণিজ্যিক কমিটির প্রধান জয় শাহ (Jay Shah)। তাঁর পক্ষে সমর্থন রয়েছে একাধিক দেশের। তাঁকে সমর্থন জানাবে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ড। যার ফলে জয় শাহের আইসিসি চেয়ারম্যান হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। তিনি আইসিসি চেয়ারম্যান পদে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলে বিপক্ষ হয়তো কেউ না-ও দাঁড়াতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে আইসিসি-তে চলে যাবেন জয় শাহ। আইসিসি-তে গেলে বোর্ডের পদ ছাড়তে হবে তাঁকে।

    বিসিসিআই থেকে পদত্যাগ

    লোধা কমিটির প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসের পর বাধ্যতামূলক কুলিং-অফে চলে যেতে হবে জয় শাহকে। তাই বোর্ডের পদ ছেড়ে দিয়ে তিনি আইসিসি-র চেয়ারম্যান হতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। জয় যদি আইসিসির চেয়ারম্য়ান হয়ে যান, তা হলে আবার বোর্ডে ফিরতে অসুবিধা হবে না। একই সঙ্গে আইসিসির সর্বোচ্চ পদে থাকা মানে ভারত নানা দিকে সুবিধাও পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jay Shah: আইসিসির চেয়ারম্যান হতে পারেন জয় শাহ! কী বলছে ক্রিকেট মহল?

    Jay Shah: আইসিসির চেয়ারম্যান হতে পারেন জয় শাহ! কী বলছে ক্রিকেট মহল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসি চেয়ারম্যান হতে চলেছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মহলে এমনই গুঞ্জন। এই মুহূর্তে আইসিসি চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের বার্কলে। তিনি বিশ্ব নিয়ামক সংস্থার চেয়ারম্যান পদে এসেছিলেন জয় শাহের সমর্থনের জোরেই। সেই কারণেই জয় শাহ আইসিসি-র চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে বার্কলে লড়াই থেকে সরে আসবেন, এমনই অনুমান। দীর্ঘদিন ধরে বিসিসিআই (BCCI) সচিব পদের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন জয় শাহ (Jay Shah)। এশিয়ার ক্রিকেট সংস্থারও প্রেসিডেন্ট তিনি। 

    কেন আলোচনায় জয় শাহ (Jay Shah)

    সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজন করতে গিয়ে আইসিসির (ICC) মুখ পুড়েছে। বর্ষার মরসুমে আমেরিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে বিশ্বকাপ করায় অনেক ম্যাচই ভেস্তে গিয়েছে। তাতে আইসিসির রোজগার কমেছে। উল্টে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। যার পর বলা হচ্ছে, আইসিসিকে অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরাতে যোগ্য লোক হতে পারেন জয়। যদিও বিসিসিআইয়ের সচিব এ নিয়ে একটিও শব্দ খরচ করেননি। জয় (Jay Shah) অবশ্য আইসিসির ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্য়ান। শুধু তাই নয়, বিসিসিআইয়ের সচিব হওয়ার দরুণ আইসিসিতেও যথেষ্ট দাপট রয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতবাসীর হিতে সময় নষ্ট না করে আপনি সিদ্ধান্ত নেন’’, মোদির প্রশংসায় পুতিন

    দুবাই থেকে মুম্বইয়ে (Jay Shah)

    ক্রীড়া মহলে গুঞ্জন, আগামী বছর জয়ের বোর্ডের (BCCI) মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। তারপর তিনি কুলিং অব পিরিয়ডে চলে যাবেন। সেই অঙ্ক কষেই জয় (Jay Shah) আইসিসি-তে চলে যেতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে দুবাই থেকে আইসিসি-র দফতর চলে আসতে পারে মুম্বইয়ে। আগামী ১৯-২২ জুলাই কলম্বোতে হবে আইসিসি-র বার্ষিক সম্মেলন। ওই সভায় অবশ্য চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে না। সেটি হবে নভেম্বর মাসে। সেইসময় জয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। নভেম্বরে চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন। হাতে তিন মাস সময় আছে। জয়ের বয়স মাত্র ৩৫। যদি আইসিসির চেয়ারম্যান হন, সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে ওই পদে বসবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share