Tag: imf

imf

  • SBI: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মুকুটে নয়া পালক, মার্কিন পত্রিকার বিচারে পেল ‘ভারত সেরা’ স্বীকৃতি

    SBI: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মুকুটে নয়া পালক, মার্কিন পত্রিকার বিচারে পেল ‘ভারত সেরা’ স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই)-এর মুকুটে নয়া পালক সংযোজন হল। ভারত সেরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সম্মান পেয়েছে। মার্কিন পত্রিকা গ্লোবাল ফিন্যান্স ভারতের সেরা ব্যাঙ্ক (SBI) হিসেবে এসবিআইকে বেছে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির তরফে ৩১তম বার্ষিক সেরা ব্যাঙ্কের পুরস্কার (Bharat Sera award) পেয়েছে এসবিআই।

    এই সম্মান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের (SBI)

    ২০২৪ সালের অক্টোবরে আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার অর্থাৎ ইন্টার ন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড বা আইএমএফ এবং বিশ্ব ব্যাঙ্কের বার্ষিক সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই গ্লোবাল ফিন্যান্স ভারতের সেরা ব্যাঙ্ক (SBI) হিসেবে এসবিআইকে বেছে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য গত কয়েক দশক ধরে এই ধরনের পুরস্কার (Bharat Sera award) বিশ্বের বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলিকে দেওয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মান নির্ধারণে এই পুরস্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষজ্ঞদের কথায়, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এসবিআই-এর এই সম্মান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।

    শেয়ার বাজারের অস্থিরতার দিকে না যেতে চাইলে ফিক্সড ডিপোজিটের নিশ্চিত রিটার্ন নেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে স্টেট ব্যাঙ্কের স্কিমে ভালো সুদ পাওয়া যায়। জানা গিয়েছে, এই স্কিমে সুদের পরিমাণ ৭.৭৫ শতাংশ। এসবিআই গত ১৬ জুলাই থেকে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া তার মেয়াদি আমানত ‘অমৃত বৃষ্টি’ স্কিম শুরু করেছে। ১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে ৪৪৪ দিনের মেয়াদের জন্য একটি আকর্ষণীয় সুদের হার অফার করেছে। আবাসিক ভারতীয় গ্রাহক, প্রবীণ নাগরিক অতিরিক্ত সুদের সুবিধা ভোগ করছেন। ৩১ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত এই বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুনঃ প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে এসবিআই

    এই শিরোপা পাওয়ার পর এসবিআই (SBI)-এর পক্ষ থেকে বিবৃতি জারি করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, “গ্লোবাল ফিন্যান্সের দেওয়া পুরস্কার (Bharat Sera award) গ্রহণ করেছেন চেয়ারম্যান সিএস শেঠি। ব্যতিক্রমী পরিষেবা এবং আমাদের অটল প্রতিশ্রুতির জন্য এই বিশেষ স্বীকৃতি মিলেছে। সাড়া দেশে গ্রাহকদের কাছ থেকে যে আস্থা এবং বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি, এটা তারই উল্লেখ যোগ্য প্রমাণ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IMF: দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ধরে রাখবে ভারত, জানাল আইএমএফ

    IMF: দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ধরে রাখবে ভারত, জানাল আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ভারত ধরে রাখতে পারবে বলে জানাল আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডার (আইএমএফ)। এর কারণ হিসেবে ভালো বর্ষার প্রভাবে কৃষিফলনের উন্নতি এবং গ্রামাঞ্চলে খরচের ক্ষমতা বৃদ্ধিকেই সামনে এনেছে আইএমএফ। বৃহস্পতিবার এক রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানেই আইএমএফ (IMF) জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে (২০২৪-২৫) জিডিপি বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭ শতাংশ। অন্যদিকে, মার্কিন পরামর্শদাতা সংস্থা ডেলয়েট ইন্ডিয়া জানিয়েছে, চলতি বছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭ শতাংশ থেকে ৭.২ শতাংশ। এদিনই মার্কিন সফরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দাবি করেছেন, পরিকাঠামো, লগ্নি এবং উদ্ভাবনের মতো বিষয়গুলির ওপরে জোর দিয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত অর্থনীতি হয়ে উঠবে।

    ভারতের অর্থ ব্যবস্থা বেশ শক্তপোক্ত জায়গায় রয়েছে

    আইএমএফের (IMF) এশিয়া-প্যাসিফিক ক্ষেত্রের নির্দেশক কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন জানিয়েছেন, ভারতের অর্থ ব্যবস্থা বেশ শক্তপোক্ত জায়গায় রয়েছে, দীর্ঘ নির্বাচন প্রক্রিয়া সত্ত্বেও। রাজকোষ ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে ও বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার ভালো জায়গায় রয়েছে বলেই জানিয়েছেন কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন। তাঁর মতে, ‘‘ভারতে বেশি সংখ্যায় কাজ তৈরি করা দরকার। আমার মতে, ২০১৯-২০ সালে পাশ হওয়া শ্রমবিধি কার্যকর করা উচিত। তাতে কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা বৃদ্ধির পাশাপাশি, শ্রমের বাজার নমনীয় হবে।’’

    কৃষি এবং ভূমি সংস্কারের দিকে মনোনিবেশের পরামর্শ দেন আইএমএফের ডিরেক্টর (IMF)

    কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, ‘‘আমি বলব যে সংস্কারের কাজ চালিয়ে যান। পরিকাঠামো বৃদ্ধি, তা ভৌত পরিকাঠামোই হোক বা ডিজিটাল পরিকাঠামো, সেটা তো করে যেতেই হবে। এটা অন্যতম বড় অর্জন। কিন্তু এর বাইরে গিয়ে, আমি বলব আপনাকে কৃষি এবং ভূমি সংস্কারের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। শিক্ষা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আপনাকে আরও ভাবতে হবে। যে অর্থনীতিতে পরিষেবা খাতে অনেক বেশি চাকরি তৈরি হয়, সেখানে সঠিক ধরনের দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ণ৷ তাই, শিক্ষায় বিনিয়োগ করা, শ্রম বাহিনীকে দক্ষ করে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীকে শক্তিশালী করা আরও একটি সংস্কার।’’

    বেকারত্বের হার কমেছে

    বেকারত্বের হার ৪.৯ শতাংশে নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি জানান, শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ এবং কর্মসংস্থান-জনসংখ্যার অনুপাত বাড়ছে। তিনি (Krishna Srinivasan) বলেন, ‘‘শ্রমবাজারে অংশগ্রহণের হার ৫৬.৪ শতাংশ এবং কর্মসংস্থান-জনসংখ্যার অনুপাত প্রায় ৫৩.৭ শতাংশ। গত শতাব্দীর চারের দশকের তুলনায় এটা অনেকটাই বেড়েছে। বেশিরভাগ উন্নতি হয়েছে স্ব-নিযুক্ত কর্মীদের ক্ষেত্রে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: দেড় লক্ষ সরকারি কর্মীর চাকরি গেল, বন্ধ ছয় মন্ত্রক! ফের ঋণ চাইল ‘ভিখারি’ পাকিস্তান

    Pakistan: দেড় লক্ষ সরকারি কর্মীর চাকরি গেল, বন্ধ ছয় মন্ত্রক! ফের ঋণ চাইল ‘ভিখারি’ পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ দেউলিয়া হওয়ার মুখে দাঁড়িয়ে থাকলেও তা মানতে রাজি নয় ইসলামাবাদ। গত বছর প্রায় দেউলিয়া অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল পাকিস্তান (Pakistran)। অর্থনীতি বাঁচাতে আইএমএফের কাছে হাত পাতে ইসলামাবাদ। আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার থেকে ওই সময় ৩০০ কোটি ডলার ঋণ পেয়েছিল পশ্চিমের এই প্রতিবেশী দেশ। বছর ঘুরতে না ঘুরতে অর্থনীতির কঙ্কালসার চেহেরা ফের প্রকাশ্যে। অর্থনীতি বাঁচাতে আইএমএফের কাছে ফের হাত পাতে শাহবাজ শরিফ সরকার। আর্থিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই ঋণ না পেলে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করা ছাড়া পাকিস্তানের কাছে আর কোনও দ্বিতীয় রাস্তা খোলা ছিল না।

    দেড় লক্ষ সরকারি কর্মচারীর চাকরি বাতিল (Pakistran)

    দেড় লক্ষ সরকারি কর্মচারীর চাকরি বাতিলের পাশাপাশি ছ’টি মন্ত্রক পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামাবাদ (Pakistran)। ২৯ সেপ্টেম্বর যা ঘোষণা করেন পাক অর্থমন্ত্রী মহম্মদ অওরঙ্গজেব। যে মন্ত্রকগুলি বন্ধ হচ্ছে সেখানকার সিংহভাগ কর্মীকেই ছাঁটাইয়ের তালিকায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া খরচ কমাতে দু’টি মন্ত্রক মিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে পাক সরকার। ফলে সেখানকার কর্মীদের কাজ হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। যদিও এই নিয়ে স্পষ্ট ভাবে কিছু জানায়নি ইসলামাবাদ। সূত্রের খবর, এখনই ওই দুই মন্ত্রকের কর্মচারীদের ছাঁটাই করবে না শরিফ সরকার। আগামী এক-দেড় মাসের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশটিতে গণবিক্ষোভের জন্ম দিতে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা।

    আরও পড়ুন: শিশুকন্যাকে ধর্ষণ-খুনে ৬ বছর পর মিলল বিচার, তান্ত্রিকের মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত

    ফের ৭০০ কোটি ডলার ঋণ

    চরম আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার বা ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড (আইএমএফ) থেকে ঋণ নিতে চলেছে ইসলামাবাদ। সেই টাকা দেওয়ার শর্ত হিসেবে পাকিস্তানকে (Pakistran) বেশ কিছু কড়া সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। যে কারণে মন্ত্রক তুলে দিয়ে কর্মচারীদের ছাঁটাই করতে হয়েছে বলে জানিয়েছে শরিফ সরকার। আইএমএফের থেকে ৭০০ কোটি ডলার ঋণ বাবদ পেতে চলেছে পাকিস্তান। চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর যার অনুমোদন দিয়েছে এই আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা। ঋণ পেতে পাক সরকারকে খরচ কমাতে বলেছিল আইএমএফ। পাশাপাশি, কর-জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি, কৃষি ও রিয়েল এস্টেটের মতো অপ্রচলিত খাতে কর বসানো এবং ভর্তুকি কমিয়ে দেওয়ার মতো শর্তও মানতে হচ্ছে ইসলামাবাদকে।

    কী বললেন পাক অর্থমন্ত্রী?

    এ প্রসঙ্গে পাক অর্থমন্ত্রী বলেছেন, “আইএমএফের সঙ্গে একটি ত্রাণ প্যাকেজ চূড়ান্ত করা হয়েছে, যা পাকিস্তানের জন্য শেষ প্যাকেজ হবে। আমরা আমাদের অর্থনীতির উন্নতির জন্য আইএমএফের সব দাবি মেনে নিয়েছি।” পাকিস্তান জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির সংগঠনে যোগ দিতে চাইছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে তার জন্য দেশের অর্থনীতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধিশালী করার কথা বলেছেন অওরঙ্গজেব। অর্থমন্ত্রী অওরঙ্গজেব আরও জানিয়েছেন, “অর্থনীতি সঠিক পথে চলছে। দেশের বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।” পাকিস্তানের জাতীয় রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    গাড়ি-সম্পত্তি কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি

    দেশের (Pakistran) করদাতাদের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন পাক অর্থমন্ত্রী। অওরঙ্গজেব জানিয়েছেন, “গত বছরের (২০২৩) নতুন করদাতার সংখ্যা ছিল আনুমানিক তিন লক্ষ। এ বছর এখনও পর্যন্ত নতুন করদাতা হিসেবে নাম নথিভুক্ত করেছেন ৭ লক্ষ ৩২ হাজার জন। অর্থাৎ দেশে করদাতার সংখ্যা এক লাফে দ্বিগুণ হয়েছে।”যাঁরা করদাতা নন, তাঁদের সম্পত্তির ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু হতে চলেছে বলে জানিয়েছে পাক অর্থমন্ত্রী। এই ধরনের বাসিন্দারা আর সম্পত্তি বা গাড়ি কিনতে পারবেন না বলেও জানিয়েছেন তিনি। পাকিস্তান বার বার আইএমএফের থেকে টাকা পাওয়ায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে নয়াদিল্লি। কারণ ইসলামাবাদের সিন্দুকে টাকা এলেই তা যে সন্ত্রাসবাদের পিছনে খরচ হয়, তা কারও অজানা নয়। সে ক্ষেত্রে এ দেশে জঙ্গি হামলার মাত্রা বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “সুসম্পর্ক রাখলে আইএমএফের চেয়েও বেশি সাহায্য পেত পাকিস্তান”, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “সুসম্পর্ক রাখলে আইএমএফের চেয়েও বেশি সাহায্য পেত পাকিস্তান”, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নয়াদিল্লির সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক বজায় রাখলে পাকিস্তান (Pakistan) আইএমএফের চেয়ে ঢের বেশি সাহায্য পেত।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, “আমি আমার পাকিস্তানি বন্ধুদের বলতে চাই, কেন সম্পর্ক স্বাভাবিক করছেন না? আমরা তো প্রতিবেশী।” এর পরেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “যদি আমাদের মধ্যে সুস্পর্ক বজায় থাকত, আমরা আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারের চেয়ে অনেক বেশি অর্থ দিতাম।”

    কী বললেন রাজনাথ (Rajnath Singh)

    এদিন রাজনাথ বান্দিপোরা জেলার গুরেজ বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি আয়োজিত সভায় বক্তব্য রাখছিলেন। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়নে সরকার উৎসর্গীকৃত।” তিনি জানান, ২০১৪-২০১৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৯০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই প্রতিশ্রুতিগুলি স্পষ্টতই আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তার ওপর পাক-নির্ভরতার উল্টো পিঠ।”

    আরও পড়ুন: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না”, নাসরাল্লাহকে খতম করে দাবি ইজরায়েলের

    পাকিস্তানকে পরামর্শ রাজনাথের

    এদিন রাজনাথের ভাষণে প্রত্যাশিতভাবেই উঠে আসে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর নাম। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আমরা বন্ধু পরিবর্তন করতে পারি, কিন্তু আমরা কখনওই আমাদের প্রতিবেশী বদলাতে পারি না।” ভারতের সঙ্গে তলানিতে ঠেকে যাওয়া সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করার পরামর্শও দেন রাজনাথ। ভারতের সঙ্গে হারানো সম্পর্ক ফিরে পাওয়া যায় কিনা, পাকিস্তানকে তা-ও ভাবনা চিন্তা করার কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়নের জন্য আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছে।” উপত্যকাটি আবার পৃথিবীর স্বর্গ হয়ে উঠতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    রাজনাথ বলেন, “এটা বাজপেয়ীজির ইনসানিয়াত, জামহুরিয়াত ও কাশ্মীরিয়াত পুনঃপ্রতিষ্ঠার দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) বলেন, “সন্ত্রাসবাদকে ভারতের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার জন্য পাকিস্তান আন্তর্জাতিক মঞ্চে এক ঘরে হয়ে গিয়েছে। তাদের ঐতিহ্যবাহী মিত্ররাও দূরত্ব বজায় রাখছে।” তিনি বলেন, “যখনই আমরা সন্ত্রাসবাদের তদন্ত করেছি, আমরা পাকিস্তানের যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছি।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, “পাকিস্তানের কেউ যদি ভারতের ওপর আক্রমণ করে, তাহলে আমরা সীমান্ত (Pakistan) পেরিয়ে গিয়ে তার জবাব দিতে পারি (Rajnath Singh)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৭-এর মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: ২০২৭-এর মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় দেশের আর্থিক বৃদ্ধির (Indian Economy) হার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি! এমন কথাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার বা আইএমএফ। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার মুখ্য অর্থনীতিবিদ হলেন গীতা গোপীনাথ। শুক্রবার এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গীতা গোপীনাথ বলেন, ‘‘২০২৭ সালের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হবে।’’ প্রসঙ্গত, গীতা গোপীনাথ হলেন আইএমএফ-এর প্রথম মহিলা মুখ্য অর্থনীতিবিদ। তিনি আরও দাবি করেছেন যে, তিন বছরের মধ্যেই আমেরিকা এবং চিনের পরে ঠাঁই হবে ভারতের। অর্থাৎ মোদি জমানায় দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি যে লক্ষ্যমাত্রা ও প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে গিয়েছে, তাতেই এবার সিলমোহর দিতে দেখা গেল আইএমএফ-কে।

    ভারতীয়দের ব্যক্তিগত খরচের হার আবার বেড়ে গিয়েছে (Indian Economy)

    গীতা গোপীনাথ শুক্রবার আরও বলেন, ‘‘ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার গত অর্থবর্ষে প্রত্যাশার চেয়ে অনেক ভালো ছিল। সেই প্রভাবগুলি এই অর্থবর্ষের জন্য আমাদের পূর্বাভাসকে (Third Largest Economy) প্রভাবিত করছে। অন্য কারণটি হল, আমরা বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখছি, ভারতীয়দের ব্যক্তিগত খরচের হার (ভোগ্যপণ্য কেনার নিরিখে) আবার বেড়ে গিয়েছে।’’ তবে শুধু আইএমএফ নয়, এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসেই ব্যাঙ্কিং বিনিয়োগ সংস্থা জেফ্রিসের একটি অর্থনীতি মূল্যায়নের রিপোর্ট সামনে আসে। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে জাপান এবং জার্মানিকে টপকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত।

    প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বারবার উঠে এসেছে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কথা

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির কথাতেও বারবার উঠে এসেছে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কথা। গত বছর ২০২৩ সালেই লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘‘২০২৭-এর মধ্যেই জাপান এবং জার্মানিকে ছাড়িয়ে তৃতীয় বৃহত্তম শক্তিতে (Indian Economy) পরিণত হবে ভারত। আমাদের লক্ষ্য, ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষে পদার্পনের আগে ৩৫ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতি হয়ে ওঠা।’’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসে আইএমএফ (Third Largest Economy) প্রকাশ করে ‘ওয়ার্ল্ড ইকনমিক আউটলুক’ শীর্ষক একটি রিপোর্ট। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতে জিডিপি (মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন) বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ ছুঁতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন অচিরেই ভারতের জায়গা হবে বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার তিন নম্বরে। প্রধানমন্ত্রীর কথা যে নিছক গালগল্প নয়, তার ইঙ্গিত মিলল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারা জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যেই জাপানকে হঠিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে চলে আসবে ভারত। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপি জাপানের জিডিপির চেয়ে একলপ্তে অনেকটাই বেড়ে যাবে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত! (Indian Economy)

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, আগামী বছরের মধ্যে ভারতের জিডিপি ৪.৩৩৯৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময় জাপানের জিডিপি দাঁড়াবে ৪.৩১০৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। মনে রাখতে হবে, গত বছর জাপানের জিডিপিকে দমিয়ে দিয়েছিল জার্মানি। এবার মোদির ভারত যদি টপকে যায় জাপানকে, তাহলে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে চলে আসবে (Indian Economy) জাপান। এখন এই জায়গায় রয়েছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যে জার্মানিকেও টপকে যাবে ভারত। সেক্ষেত্রে বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের স্থান হবে তৃতীয়, বৃহৎ শক্তিধর দুই দেশ আমেরিকা ও চিনের ঠিক পরেই। 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যদ্বাণী

    ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও চলতি অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণী যে নিছক অমূলক নয়, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারাও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। দেশের মধ্যে ক্রমাগত চাহিদা বাড়তে থাকায় এবং দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা বৃদ্ধির দরুন জিডিপি বাড়বে বলেই আশা আইএমএফের।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে আইএমএফ জানিয়েছে, ভারত বিশ্বে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। এশিয়া অ্যান্ড পেসিফিক ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, “ভারত এমন একটি দেশ যার স্ট্রং গ্রোথ রেট ৬.৮ শতাংশ। এই ভবিষ্যদ্বাণী আমরা ভারতের ’২৪, ’২৫ অর্থবর্ষের জন্য করেছিলাম। বর্তমানে ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলির একটি (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    Indian Economy: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি ভারতের, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে যাচ্ছে ভারতের। এমনটাই প্রকাশ পেয়েছে অর্থ মন্ত্রকের এক রিপোর্টে। গত ২৩ অক্টোবর এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সম্প্রতি সেপ্টেম্বরের অর্থনীতির বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবীব্যাপী এক অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে অর্থনীতিতে এবং এই মুহূর্তে তেলের দামও বাড়তে চলেছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ আর্থিক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের ব্যাপক পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। যদি এমনটা হয় তবে সে ক্ষেত্রে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী পড়বে।  

    দ্রুত বর্ধনশীল ভারতের অর্থনীতি

    এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টের জোর দেওয়া হয়েছে যে ভারতের ম্যাক্রো-অর্থনীতি ২০২৩-২০২৪ ফিসক্যাল বছরে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে চলেছে।  এর পাশাপাশি ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ভারতবর্ষে এরকম অবস্থায় বিনিয়োগের চাহিদাও যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ আর্থিক বছরে (Indian Economy) শিল্পের বিকাশ এবং আগামী রবিশস্যের সময় ভালো ফলনেরও কথা বলা হয়েছে।

    অর্থমন্ত্রকের বিবৃতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে যে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি (Indian Economy) হতে চলেছে ২০২৪ সালে। আইএমএফ-এর এই রিপোর্টও উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড এর ২০টি বিন্দু মাপকাঠি থাকে যার দ্বারা অর্থনীতির বিকাশকে পরিমাপ করা হয়। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ এই অর্থনৈতিক বছরে পৃথিবীব্যাপী অর্থনীতির বৃদ্ধি ৩ শতাংশেই অপরিবর্তিত থাকছে। সেখানে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি হচ্ছে চলতি অক্টোবরে ৬.৩ শতাংশ। অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে,‘‘ এই রিপোর্টের দ্বারাই বোঝা যাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি কীভাবে শক্তিশালী হচ্ছে পৃথিবীর নিরিখে। ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতেও সক্ষম হচ্ছে ভারতের অর্থনীতি।’’

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Maldives: চিন-প্রেমই হল কাল! মলদ্বীপে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট, বলছে আইএমএফ

    Maldives: চিন-প্রেমই হল কাল! মলদ্বীপে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন-প্রেমই কাল হতে পারে দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপের (Maldives)। অবশ্য আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার একথা বলেনি। তবে তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, চরম আর্থিক সঙ্কটের মুখোমুখি হতে পারে মলদ্বীপ। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছিল আর এক দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। এই একই কারণে পথে বসেছিল ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও।

    দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট!

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, মুইজ্জু সরকারের অতিরিক্ত চিনা প্রেমই কারণ হতে পারে সে দেশের দুর্দশার। আইএমএফ (IMF) জানিয়ে দিয়েছে, যেভাবে মলদ্বীপ সরকার বিদেশ থেকে ঋণের বোঝা নিজেদের ঘাড়ে চাপাচ্ছে, তাতে দেশটিতে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট। গত নভেম্বর মাসে ভারতপন্থী মহম্মদ সোলিকে সরিয়ে মলদ্বীপের (Maldives) প্রেসিডেন্ট হন চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু। তার পরেই ভারত নয়, মুইজ্জুর চিন-প্রীতি বেআব্রু হয়ে পড়ে।

    মুইজ্জুর চিন-প্রেম

    ক্ষমতায় আশার পর প্রথা মেনে মলদ্বীপের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রথমে যান পরম মিত্র দেশ ভারত দর্শনে। পরে অন্য কোনও দেশে। দীর্ঘ দিনের সেই প্রথা ভেঙে ক্ষমতায় এসেই মুইজ্জু চলে যান চিন সফরে। সম্প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিনি মন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন। দ্বীপরাষ্ট্র প্রধানের সরকারের এহেন দুই আচরণে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ভারত। ফলশ্রুতি হিসেবে, পরম মিত্র ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে দাঁড়িয়েছে তলানিতে।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    মুইজ্জু সরকার গঠনের পর (Maldives) উন্নয়নের স্বার্থে মলদ্বীপকে অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল চিনের জিনপিং সরকার। জানা গিয়েছে, চিনের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ঋণ বাবদ নিয়েছে মুইজ্জু সরকার। চিন থেকে মুইজ্জু সরকার কত অর্থ নিয়েছে, তা জানায়নি আইএমএফ। তবে বিদেশি ঋণ নিয়ে মলদ্বীপ সরকারের যে জরুরি নীতি সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে আইএমএফ। আইএমফের তরফে জানানো হয়েছে, উল্লেখযোগ্য নীতিগত পরিবর্তন ছাড়াই মলদ্বীপের সামগ্রিক রাজস্বে ঘাটতি এবং ঋণ বৃদ্ধির অনুমান করা হচ্ছে।

    মলদ্বীপ বিদেশি ও সামগ্রিক ঋণ সঙ্কটের ঝুঁকির মুখে রয়েছে বলেও জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার। দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রককে উদ্ধৃত করে বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০২১ সালের হিসেবে চিনের কাছ থেকে ঋণ বাবদ মলদ্বীপের নেওয়া ৩০০ কোটি ডলারের ৪২ শতাংশ মেটানো বাকি ছিল। এমতাবস্থায় ফের আশঙ্কার কথা শোনা গেল আইএমএফের মুখে (Maldives)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। আগামী বছরগুলিতেও এই চাকা চলবে গড়গড়িয়ে। অন্তত এমনই বিশ্বাস আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ডের। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এটা থেকে যাবে ৬.৫ শতাংশে। আইএমএফ এটা আগেই স্থির করেছিল ৬.৩। আইএমএফের হিসেব বলছে গ্রোথ রেট ০.৪০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬.৭ শতাংশ। আইএমএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৫ এবং ২৬ অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ রেট হবে ৬.৫ শতাংশ। গত আর্থিক বর্ষের তুলনায় গ্রোথ রেট বেড়েছে ০.২ শতাংশ।

    ভারতের অর্থনীতি

    ভারতের অর্থনীতি (India Economy) যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, নানা সমীক্ষায় তা প্রকাশ পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বারংবার বলেছেন, “বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হবে তিন নম্বরে।” বর্তমানে এই তালিকায় দেশ রয়েছে পাঁচ নম্বরে। এতদিন এই জায়গাটা ছিল ব্রিটেনের দখলে। ভারতের অর্থনীতির চাকা যে গড়গড়িয়ে চলবে, ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে তা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ভারতের জিডিপি বাড়বে

    ওই মঞ্চে তিনি বলেছিলেন, “২০২৫ অর্থবর্ষে আমরা আশা করছি, ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৭ শতাংশ।” তিনি আরও (India Economy) জানিয়েছিলেন, মানিটারি নীতি তৈরি করছে তাঁদের রিসার্চ টিম। ফেব্রুয়ারিতে সেটি প্রকাশ করা হবে। তিনিও বলেছিলেন, “এর ভিত্তিতে আমি বলতে পারি ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।”

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের এলাকা এটা’ চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    কিছুদিন আগেই ভারতীয় অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, তা ধরা পড়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার এক সমীক্ষায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কও জানিয়ে দিয়েছিল, ভারতের অর্থনৈতিক ভিত্তি যথেষ্ট মজবুত।কোভিডের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। এই ধাক্কা অবশ্য লাগেনি ভারতীয় অর্থনীতির গায়ে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন নীতিরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তার জন্যই মজবুত হয়েছে ভারতের অর্থনীতি (India Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

         

  • India Foreign Exchange: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    India Foreign Exchange: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের আগে বড় খবর! ফের বাড়ল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার (India Foreign Exchange)। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ৯.১১ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৬১৫.৯৭ বিলিয়ন ডলার।

    বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার

    এর আগের সপ্তাহেই (যেটি শেষ হয়েছে ৮ ডিসেম্বর) বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ৬০৬.৮৬ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছিল ৬১৫.৯৭ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, গত বছর থেকে বিশ্বব্যাপী নানা ঘটনার প্রভাবের আবহেও অটুট ছিল ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার। প্রসঙ্গত, ভারতে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের মধ্যে রয়েছে কারেন্সি অ্যাসেটস, সোনার মজুত, স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার দেশের জমা রাশির পরিমাণ।

    ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটস

    দেশে বৈদেশিক মুদ্রা ভান্ডারের (India Foreign Exchange) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটস। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৫ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে এই অ্যাসেট ৮.৩৪ বিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫৪৫.০৪ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, ডলারের নিরিখে ফরেন কারেন্সি অ্যাসেটের মধ্যে ইউরো, পাউন্ড এবং ইয়েনের মতো অ-মার্কিন বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যমাণও হিসেবে ধরা হয়েছে। শুক্রবার প্রকাশিত হয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তথ্য। সেই তথ্য থেকেই জানা গিয়েছে, মজুত সোনার মূল্য ৪৪৬ মিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৪৭.৫৭৭ বিলিয়ন ডলার। বেড়েছে স্পেশাল ড্রয়িং রাইটসও। ১৩৫ মিলিয়ন ডলার বেড়ে স্পেশাল ড্রয়িং রাইটসের পরিমাণ হয়েছে ১৮.৩২৩ বিলিয়ন ডলার। সঞ্চয়ের পরিমাণ বেড়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারেও। এখানে মজুতের পরিমাণ ১৮১ মিলিয়ন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫.০২ বিলিয়ন ডলার।

    আরও পড়ুুন: শিশির অধিকারীকে ‘গুরুদেব’ সম্বোধন, শো-কজ খেলেন তৃণমূল চেয়ারম্যান

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে যে দেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্য ক্রমেই স্ফীত হচ্ছে, তা প্রমাণ হয়েছে বারংবার। ২০১৪ সালে তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন বৃহত্তর অর্থনৈতিক শক্তির দেশের তালিকায় ভারতের স্থান ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে ওই তালিকায় ভারতের স্থান পাঁচ নম্বরে। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা ব্রিটেনের দখলে ছিল। সম্প্রতি ব্রিটেনকে সরিয়ে জায়গাটি দখল করে মোদির ভারত। দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে অচিরেই, দিন কয়েক আগে সেই ইঙ্গিত মিলেছে প্রধানমন্ত্রীর কথায়ও। তিনি বলেছিলেন, অচিরেই ভারত পরিণত হবে বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তির দেশে (Indias Foreign Exchange)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share