Tag: Income Tax

Income Tax

  • Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    Budget 2025: ৮-১২ লাখ আয়ে ১০% ট্যাক্স ধার্য হলে, কীভাবে ১২ লক্ষ পর্যন্ত কর-মুক্ত আয়? রইল ব্যাখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পয়লা ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Budget 2025)। তাঁর এই বাজেটে স্বস্তি পেয়েছেন মধ্যবিত্তরা। ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর (Income Tax Slab) দিতে হবে না বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তার পরেই উঠছে প্রশ্ন, তাহলে ৪ থেকে ৮ লক্ষ টাকার আয়ে ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লাখে যে ১০ শতাংশ কর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, তা কীসের? সেক্ষেত্রে, কীভাবে কর-মুক্ত সম্ভব?

    স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন (Budget 2025)

    নয়া কর ব্যবস্থায়, বেতনভোগীদের ক্ষেত্রে ১২ লাখ টাকার ওপর ৭৫ হাজার টাকা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হিসেবে আয়ের ওপর কোনও কর দিতে হবে না। যদিও সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, ৪ লাখ টাকা থেকে ৮ লাখ টাকা রোজগারে ৫ শতাংশ, ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্সের পরিমাণ ১০ শতাংশ, ১২ থেকে ১৬ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ। ১৬ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকাপর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ, ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে ট্যাক্স দিতে হবে ২৫ শতাংশ। এবং ২৪ লক্ষ টাকার উপরে বার্ষিক আয়ের উপর ৩০ শতাংশ কর দিতে হবে সবাইকে৷

    আইনের ৮৭এ ধারা

    আমজনতার প্রশ্ন হল, বার্ষিক ১২ লক্ষ আয়ের উপর কোনও ট্যাক্স না থাকলে, ৪ থেকে ৮ লক্ষের উপর ৫ শতাংশ এবং ৮ থেকে ১২ লক্ষের উপর ১০ শতাংশ ট্যাক্স তাহলে দেখানো হচ্ছে কেন? বিষয়টা অনেকের কাছেই গোলমেলে লাগছে। তাই প্রয়োজন ব্যাখ্যার। সরকার যে ছাড়ের আইন করেছে, তা আইনের ৮৭এ ধারায়। এর অর্থ হল, আপনার আয়ের মোট ট্যাক্স যদি কোনও স্ল্যাব অনুযায়ী গণনা করা হয়, তাহলে করদাতা কিছু ছাড় পাবেন। বিষয়টা ভালো করে বোঝা যাক। যদি কারও বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যে হয়, তাহলে ওই ব্যক্তির ট্যাক্স হবে ২০ হাজার টাকা। বার্ষিক আয় ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হলে, কর দিতে হবে ৪০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে মোট কর হয় ৬০ হাজার টাকা। এবার ৮৭এ-এর আওতায় ১২ লাখ টাকার বার্ষিক আয়ের ওপর কর রিবেট বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ, কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ৪ থেকে ৮ লাখ বা বার্ষিক ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা হয়, তাঁকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। এটাই হল ট্যাক্স রিবেট (Budget 2025)।

    প্রশ্ন হল, ট্যাক্স রিবেট কী? ট্যাক্স রিবেট হল একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক আইন, যা করদাতাদের রোজগারের ওপর ধার্য কর থেকে ত্রাণ হিসেবে দেওয়া হয়। এই আইনটি তাঁদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যাঁদের বার্ষিক আয় একটি নির্দিষ্ট সীমার নীচে (Income Tax Slab)। ভারতে এই বিধানটিই আসে আয়কর আইনের ৮৭এ ধারায় (Budget 2025)।

  • Income Tax: আয়করে ছাড় বাড়তে চলেছে! নতুন বছরের বাজেট নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র?

    Income Tax: আয়করে ছাড় বাড়তে চলেছে! নতুন বছরের বাজেট নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে আমজনতাকে স্বস্তি দিতে আয়ের ওপর (Income Tax) করছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে মোদি সরকার। সূত্রের খবর, মধ্যবিত্তের সুবিধায় বার্ষিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করেন এমন ব্যক্তিদের আয়ের ওপর করছাড় বাড়ানো নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক আলোচনা শুরু করেছে। আসন্ন বাজেটে আয়করে ছাড় দিয়ে সাধারণ রোজগেরে মানুষের হাতে খরচযোগ্য টাকার সংস্থান বাড়াতে চাইছে কেন্দ্র। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বাজেটে কর কমানোর কথা ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    উপকৃত হবেন ১ কোটি করদাতা

    ২০২০ সালের, অর্থাৎ, নতুন কর (Income Tax) ব্যবস্থায় বাড়ি ভাড়া, বিমা বা কোনও বিনিয়োগের ওপর করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায় না। এই ব্যবস্থায় বার্ষিক ৩ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর ৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ হিসাবে কর ধার্য করা হয়। তার বেশি আয়ের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ হিসাবে কর নেওয়া হয়ে থাকে। কেন্দ্র আয়করে ছাড় দেওয়ার কথা বিবেচনা করলেও কতটা ছাড় দেওয়া হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করার আগেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর। আয়করের ওপর ছাড় দেওয়া হলে কেন্দ্রের কত রাজস্ব ক্ষতি হতে পারে সে বিষয়ে না জানালেও এক কর্তার দাবি করের হার কমানো হলে আরও বেশি সংখ্যক ব্যক্তি নতুন, অপেক্ষাকৃত সরল কর ব্যবস্থা বাছবেন। ২০২৫-এর ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেশের সময় এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে প্রায় ১ কোটি করদাতা উপকৃত হবেন। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ডিএমকে পরাস্ত না হওয়া পর্যন্ত জুতো পরব না’’, সংকল্প তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান আন্নামালাইয়ের

    নতুন করব্যবস্থায় ছাড়ের সম্ভাবনা

    ভারতীয় করদাতাদের (Income Tax) সামনে দুই কর ব্যবস্থার মধ্যে একটি বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। একটিতে বাড়ি ভাড়া এবং বিমার উপর কর ছাড় পাওয়া যায়। আর ২০২০ সালে আনা নতুন ব্যবস্থা, যেখানে করের হার সামান্য কম হলেও বিভিন্ন উপকরণে বিনিয়োগের ওপর কোনও ছাড় পাওয়া যায় না। সরকারি সূত্রের দাবি, কর কমলে বহু করদাতা নতুন ব্যবস্থায় শামিল হবেন। তবে এতে রাজকোষের কতটা ক্ষতি হবে তার ইঙ্গিত মেলেনি। একাংশের অবশ্য বার্তা, সরকার সর্বাধিক কর পায় বার্ষিক কমপক্ষে ১ কোটি টাকা রোজগেরেদের থেকে। তাঁরা ৩০% হারে কর দেন। কেন্দ্র আয়করে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় উপকৃত হবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Income Tax: নয়া আয়কর কাঠামোতেই বাজিমাত, নতুন ব্যবস্থা পছন্দ সিংহভাগ করদাতার

    Income Tax: নয়া আয়কর কাঠামোতেই বাজিমাত, নতুন ব্যবস্থা পছন্দ সিংহভাগ করদাতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। এখন জরিমানা দিয়ে রিটার্ন দাখিল করা যাচ্ছে। নতুন নিয়মে এবার আয়কর (Income Tax) রিটার্ন ফাইলিংয়ের শেষ দিনে সেকেন্ডে সর্বোচ্চ ৯১৭টি আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে। যা রেকর্ড বলে দফতর সূত্রে খবর।

    কত আয়কর রিটার্ন জমা পড়ল? (Income Tax)

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৭.২৮ কোটির বেশি আয়কর (Income Tax) রিটার্ন (২০২৪-২৫) ফাইল করা হয়েছে। যা গত বছরের থেকে ৭.৫ শতাংশ বেশি। গত বছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ৬.৭৭ কোটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছিল। আগের তিন বছর সেই সংখ্যাটা ৫.৭ কোটি থেকে ৫.৮ কোটির মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল।  শুধুমাত্র ৩১ জুলাই জমা পড়েছে ৬৯.৯২ লাখের বেশি আয়কর রিটার্ন। ঘণ্টার নিরিখে সবথেকে আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত আটটার মধ্যে। সেই সময় ৫.০৭ লাখ ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা পড়েছে। উল্লেখ্য, ৩১ জুলাই ছিল আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন। এদিন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের পোর্টালে ৩.২ কোটির বেশি লগইন হয়েছে। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শেষ দিনে প্রতি সেকেন্ডেও হু হু করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে। সেকেন্ডের নিরিখে সর্বোচ্চ আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে সকাল ৮ টা ১৩ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে। সংখ্যাটা হল ৯১৭। মিনিটের নিরিখে সর্বোচ্চ ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা পড়েছে রাত ৮ টা ৮ মিনিটে। সংখ্যাটা হল ৯,৩৬৭।  

    আরও পড়ুন: ৫০০ টাকা থেকে ৫ কোটির সাম্রাজ্য! কৃষ্ণার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই অনুপ্ররণা শত শত নারীর

    নয়া আয়কর কাঠামোয়ই বাজিমাত

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, পুরনো আয়কর (Income Tax) কাঠামোকে ‘গোল’ দিয়েছে নয়া কাঠামো। এবার মোট যে পরিমাণ আয়কর রিটার্ন (IT Return) দাখিল করা হয়েছে, তার ৭২ শতাংশই জমা পড়েছে নয়া আয়কর কাঠামোয়। নয়া আয়কর কাঠামোর আওতায় ৫.২৭ কোটি আয়কর রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে। পুরনো আয়কর কাঠামোয় দাখিল করা আয়কর রিটার্নের সংখ্যা ২.০১। তবে, জরিমানা ছাড়াই আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হবে কিনা, সে বিষয়ে আপাতত কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। কেন্দ্রের তরফে জনানো হয়েছে যে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত এবার প্রথমবারের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন ৫৮.৫৭ লাখের বেশি মানুষ। আর সার্বিকভাবে আয়কর রিটার্নের (IT Return) মধ্যে আইটিআর-১ ফর্মে সব থেকে বেশি রিটার্ন জমা পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: কোটি টাকা উপার্জন করলেও, দিতে হবে না কর! আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি সিকিমবাসীদের

    Sikkim: কোটি টাকা উপার্জন করলেও, দিতে হবে না কর! আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি সিকিমবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিম হল ভারতের একমাত্র রাজ্য যেখানে কাউকেই কোনও আয়কর (Income Tax) দিতে হয় না। সেখানে মানুষ যদি কোটি টাকাও উপার্জন করেন, তাহলেও এক টাকাও কর দিতে হয় না। এমনকী, শেয়ার এবং ডিভিডেন্ড থেকে আয় করলেও তাঁদের কোনও কর দিতে হয় না। ১৯৭৫ সালে সিকিম ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। সেই সময় সিকিমের (Sikkim) শর্ত ছিল যে তারা শুধু তাদের পুরনো নিয়ম-নীতিই মেনে চলবে এবং স্পেশাল স্টেটাসে থাকবে। আর তাই সেই সময় থেকেই আয়করের আওতার বাইরেই থেকেছে সিকিম। 

    দেশের আয়করের আওতায় বাইরে সিকিম (Sikkim) 

    ভারতে যোগদানের আগে, সিকিমের নিজস্ব কর ব্যবস্থা ছিল এবং সেখানকার বাসিন্দারা ভারতীয় আয়কর (Income Tax) আইনের অধীনে ছিলেন না। কিন্তু পরে সিকিম যখন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল, সেই সময় এই শর্তই তাদের দাবিতে ছিল। সেই মোতাবেক, সিকিমের (Sikkim) বাসিন্দারা ১৯৭৫ সালের অন্তর্ভুক্তি চুক্তি এবং সংবিধানের ৩৭১এফ ধারা অনুসারে করের আওতায় পড়েন না। তাই এই রাজ্যের বাসিন্দাদের উপর ১৯৬১ সালের আয়কর আইন কার্যকর হয় না। তবে ১৯৭৫ সালের ২৬ এপ্রিলের আগে থেকে যে সমস্ত আদি বাসিন্দারা বা ‘সিকিমিজ’-রাই কেবল এই সুবিধে পাবেন। 

    সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের

    কিন্তু, এই ‘সিকিমিজ’-এর সংজ্ঞা নিয়ে অনেকে অসন্তুষ্ট ছিলেন। এই নিয়ে তারা সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের দাবি, ১৯৭৫ সালের যুক্তিটি অন্যায্য এবং বৈষম্যমূলক। তাঁদের যুক্তি, ১ এপ্রিল, ১৯৭৫ সালের আগে সিকিমে বসতি জমানো ভারতীয়দেরও — অর্থাৎ, সিকিম ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে যোগদানের আগে থেকে ওই রাজ্যে বসবাস শুরু করা ভারতীয়দেরও ‘সিকিমিজ’- হিসেবে গণ্য করতে হবে (যা বর্তমানে করা হয় না)। উপরন্তু, যে সকল সিকিমিজ মহিলা নন-সিকিমিজদের বিয়ে করেছেন, তাঁদেরও এই ছাড়ের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি ভারতবাসীর দারিদ্র্য মুক্তি স্মার্টফোনেই! ডিজিটাল ভারতের প্রশংসায় রাষ্ট্রসঙ্ঘ

    আদালতের রায় 

    এরপর সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চ রায় দিয়েছে যে, ২০০৮ সালের ১ এপ্রিলের পরে অ-সিকিমি পুরুষদের সঙ্গে বিবাহিত সিকিমিজ মহিলাদের কর ছাড় অস্বীকার করা সত্যিই বৈষম্যমূলক, অবিলম্বে তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত। আদালত তরফে জানানো হয়েছে আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত, এই ব্যক্তিদের ১০(২৬ এএএ) ধারার অধীনে কর ছাড় দেওয়া উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ITR Filing: বাড়ছে না সময়সীমা, আজই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন, জানেন তো?

    ITR Filing: বাড়ছে না সময়সীমা, আজই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৩১ জুলাই। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (ITR Filing) জমা দেওয়ার শেষ দিন। অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না। তাই যাঁরা এখনও রিটার্ন দাখিল করেননি, তাঁদের হাতে সময় বলতে কেবল আজকের দিনটিই। যাঁদের অ্যাকাউন্ট অডিট করার প্রয়োজন নেই, তাঁদের রিটার্ন দাখিল (Income Tax Return) করতে হবে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই। এদিনের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করা না হলে জরিমানা দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। অবশ্য বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে জরিমানা দিতে হবে হাজার টাকা। আয়ের পরিমাণ যত বেশি হবে, জরিমানার বহরও ততই বড় হবে।

    রিটার্ন দাখিল (ITR Filing)

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল ৭ কোটি ৫১ লাখ। পয়লা এপ্রিল থেকে ২৫ জুলাই, এই সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল প্রায় পাঁচ কোটি। শেষ সপ্তাহে রিটার্ন দাখিল হয় আড়াই কোটিরও বেশি। এর মধ্যে আবার শেষ দুদিনে রিটার্ন দাখিল হয়েছিল দেড় কোটির কাছাকাছি। কম সময়ে বিপুল পরিমাণ রিটার্ন দাখিল হওয়ায় সেবার একাধিকবার বসে গিয়েছিল আয়কর দফতরের ওয়েবসাইট। এবারও একই ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা আয়কর বিশেষজ্ঞদের। আয়কর দফতর সূত্রে খবর, ২৬ জুলাই পর্যন্ত পাঁচ কোটির সামান্য বেশি আয়কর রিটার্ন দাখিল হয়েছে (ITR Filing)। তাই ৩১ জুলাই হতে পারে এক কোটিরও বেশি রিটার্ন দাখিল।

    ইউ-টার্ন মলদ্বীপের, ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান ফেলে দ্বীপরাষ্ট্রের গলায় ‘ওয়েলকাম ইন্ডিয়া’!

    কীভাবে করবেন?

    প্রশ্ন হল, কীভাবে দাখিল করবেন রিটার্ন? প্রথমে প্যানকার্ড, আধারকার্ড, ব্যাঙ্কের ডিটেলস-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র হাতের কাছে রাখুন। ইনকাম ই-ফাইলিং পোর্টালে গিয়ে সাইন আপ করুন। নতুন হলে, ‘রেজিস্টার ইওরসেল্ফ অ্যান্ড কি ইন ইওর প্যান টু কমপ্লিট দ্য রেজিস্ট্রেশন প্রসিডিওর’ সিলেক্ট করুন। যাঁরা আগে এভাবে রেজিস্ট্রশন করেছেন, তাঁরা এবার কেবল প্যান, পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা কোড দিন। আপনার রোজগার অনুযায়ী বেছে নিন আইটিআর ফর্ম। প্যান, ঠিকানা-সহ যাবতীয় তথ্য জমা করুন। আপনার ফর্ম ঠিকঠাক পূরণ হয়েছে কিনা, তা জানতে ‘ভ্যালিডেট’ বাটন ক্লিক করুন। ট্যাক্স বাবদ আপনাকে কত টাকা দিতে হবে তা জানতে ‘ক্যালকুলেট ট্যাক্স’ বাটনে ক্লিক করুন (Income Tax Return)। পরে ক্লিক করুন ‘ই-পে’ ট্যাক্স। যাচাই করে রিটার্ন দাখিল করুন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sanjay Malhotra: পুরানো এবং নতুন আয়কর ব্যবস্থায় ছাড় ৫০ হাজার, জানালেন কেন্দ্রীয় রাজস্ব সচিব

    Sanjay Malhotra: পুরানো এবং নতুন আয়কর ব্যবস্থায় ছাড় ৫০ হাজার, জানালেন কেন্দ্রীয় রাজস্ব সচিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়করে মধ্যবিত্তের আশা কতটা পূরণ হল? পুরনো কর কাঠামোর আয়ু কত দিনের? এই রকম একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন কেন্দ্রীয় রাজস্ব সচিব সঞ্জয় মালহোত্রা (Sanjay Malhotra)। তিনি বলেছেন, “সরকারের নীতি হল, নানা রকম কর ছাড়ের ব্যবস্থা থেকে সরে আসা। ফলে পুরনো আয়করে তেমন সুরাহা দেওয়া হচ্ছে না। তাই নতুন এই আয়কর ব্যবস্থায় যোগ দেবেন সকলে।”

    কী বললেন সঞ্জয় মলহোত্র (Sanjay Malhotra)?

    ভোটের আগে ও পরে বাজেটে আয়করে (Income Tax) ছাড় প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সঞ্জয় মালহোত্রা বলেছেন, “গত বছরের কেন্দ্র সরকারের বাজেটে নতুন আয়কর ব্যবস্থায় (নিউ ট্যাক্স রেজিম) ৩৭,৫০০ টাকা ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ বছর বাজেটে ১৭,৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। দুই ক্ষেত্র মিলিয়ে দু’বছরে চাকরিজীবীদের মাথা পিছু প্রায় ৫০ হাজার টাকা আয়করে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এখন আয়কর রিটার্ন ফাইলের কাজ চলছে। আগামী ৩১ জুলাই হল শেষ তারিখ। ৪.৫ কোটি আয়করদাতার মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ নতুন আয়কর নিয়মের মধ্যে এসে গিয়েছেন।” মধ্যবিত্তদের জন্য বাজেটে কতটা সুফল রয়েছে এই বিষয়ে প্রশ্ন করতে তিনি আর বলেছেন, “বাজেটে কর্মসংস্থানে জোর দেওয়া হয়েছে। পরিকাঠামোতে যা খরচ করা হচ্ছে তার সুবিধা মধ্যবিত্তরা পাবেন। তবে এটা সরাসরি না হলেও পরোক্ষ ভাবে পাবেন। দেশের অর্থনীতির হাল ভালো হলে মানুষের আয় বাড়বে। আমদানি শুল্কে রদবদল হলে ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন। সরাসরি আয় করের ছাড় অবশ্যই মিলবে। তবে একই সঙ্গে সরকার কোন প্রকল্পে খরচ করছে সেটাও দেখা প্রয়োজন। আয়করে ছাড়ের সঙ্গে প্রকল্পের খাতে খরচ কত হচ্ছে, এই ভাবনাও রাখা একান্ত প্রয়োজন। আয় বাড়লে আয়করের পরিমাণ বাড়ে। ধনীদের থেকে বেশি হারে কর আদায় হয়। একই ভাবে পিএম-কিষান থেকে আবাস যোজনা, বিনামূল্যে রেশনের মতো নানা কল্যাণকর জনমুখী প্রকল্পের দিকেও নজর রাখা দরকার।”

    আরও পড়ুনঃ শ্রদ্ধার সঙ্গে দেশজুড়ে পালিত কালামের মৃত্যুবার্ষিকী

    কর্পোরেট কর আয়করের মতো প্রগতিশীল নয়

    আবার কর্পোরেট কর নিয়ে তিনি (Sanjay Malhotra) বলেছেন, “অনেক দেশেই কর্পোরেট করের হার আয়করের (Income Tax) হারের থেকে কম থাকে। ভারতে কর্পোরেট সংস্থাগুলির উপরে মাত্র ২৫% হারে কর ধার্য করা হয়েছে। আবার তার সাথে শিল্পপতিদের ডিভিডেন্ডের উপরে ৩৯% হারে আয়কর জমা করতে হয়। একই ভাবে শেয়ার বেচাকেনায় ১২.৫% হারে মূলধনী লাভকর দিতে হয়। তবে কর্পোরেট কর আয়করের মতো প্রগতিশীল নয়। কর্পোরেট সংস্থার আয় বৃদ্ধির সঙ্গে করের হার তেমন ভাবে বৃদ্ধি পায় না। তবে ব্যক্তিগত আয়করের ক্ষেত্রে যদি আয় বৃদ্ধি পায় তাহলে করের হারও বৃদ্ধি পায়। কারও বেতন ১০% বাড়লে এমন হতেই পারে তাঁর উপরে করের বোঝা অনেক বেশি বেড়ে গেল। ফলে সরকার ব্যবস্থার মোট কর বাবদ আয়ের ৫৭ শতাংশ ব্যক্তিগত আয়কর থেকে জমা হয়। বাকিটা সম্পূর্ণ আসে কর্পোরেট কর থেকে। আয়কর আইন যত সরল হবে, জমা করার কাজ আরও সহজ হবে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই সংসদে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করল তৃতীয় মোদি সরকার। বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। পুরানো ব্যবস্থায় আয়করের (Income Tax) ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন করা না হলেও, নয়া ব্যবস্থায় হয়েছে।

    কী বললেন সীতারামন? (Nirmala Sitharaman)

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় স্ল্যাবের হার বদলাবে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানো হয়েছে ২৫ হাজার টাকা। আগে ছিল ৫০ হাজার টাকা। নয়া ব্যবস্থায় সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৫ হাজার টাকা।” তিনি জানান, তবে পুরনো ব্যবস্থায় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন যে ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটা অপরিবর্তিত থাকবে। যাঁরা পারিবারিক পেনশন পান, নয়া ব্যবস্থায় ১৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে তাঁদের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হবে ২৫ হাজার টাকা। মন্ত্রী জানান, এর ফলে উপকৃত হবেন ৪ কোটি বেতনভোগী ও পেনশন হোল্ডার।

    রিভাইজড স্ল্যাব

    এই বাজেটে রিভাইজড স্ল্যাব দাঁড়াল-

    ১) ০ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বছরে আয় করলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না।

    ২) ৩ থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয় হলে ট্যাক্স দিতে হবে ৫ শতাংশ হারে।

    ৩) বাৎসরিক আয় ৭ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা হলে কর দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে।

    ৪) ১০ লাখ টাকা থেকে ১২ লাখ টাকার মধ্যে হলে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ।

    ৫) ১২ লাখ টাকা থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগার হলে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ হারে।

    ৬) বার্ষিক আয় ১৫ লাখ টাকার ওপর হলে কর দিতে হবে ৩০ শতাংশ হারে।

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, যাঁরা নয়া ব্যবস্থার আওতায় চলে আসবেন, তাঁদের সঞ্চয় হবে সাড়ে ১৭ হাজার টাকা। ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের কমপ্রিহেনসিভ রিভিউ হবে বলেও ঘোষণা করেন তৃতীয় মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী। সীতারামন জানান, কর্মীদের মূল বেতনের ওপর নিয়োগকর্তারা যে টাকাটা দেন ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম ডিডাকশনে ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সেটা করা হয়েছে ১৪ শতাংশ (Income Tax)। সরকারি ও বেসরকারি সর্বত্রই প্রযোজ্য হবে এই নিয়ম, জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘনিয়ে আসছে রিটার্ন দাখিলের (ITR Filing) ডেডলাইন। এই ডেডলাইন পার হয়ে যাওয়ার পর যিনি রিটার্ন দাখিল (Income Tax) করবেন, তাঁকে গুণতে হবে জরিমানা। মনে রাখতে হবে, রিটার্ন দাখিল করা কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন হল সংক্ষিপ্ত নথি, যা থেকে জানা যায় আয়কর দাতা একটা অর্থবর্ষে কত টাকা রোজগার করেছেন।

    রিটার্ন দাখিল (ITR Filing)

    এই রিটার্ন দাখিল করলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে, আয়কর দাতাকে কত কর দিতে হয়েছে, কিংবা আয়কর দফতর থেকে তিনি কিছু ফেরত পাবেন কিনা। আয়কর দফতর বিভিন্ন রোজগারের মানুষের জন্য নানা রকম কর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। কোনও ব্যক্তি যদি রিটার্ন দাখিল না করেন, তাহলে তাঁকে জরিমানা দিতে হবে। আয়কর দাতাদের রিটার্ন দাখিলের বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে আয়কর দফতর মেসেজ পাঠায়। রিটার্ন দাখিল করতে গিয়ে কোনও সমস্যায় পড়লে কিংবা ইচ্ছে করে রিটার্ন দাখিল না করলে, জরিমানা দিতে হবে।

    গুণতে হবে জরিমানা

    অর্থবর্ষ শেষ হয়েছে ৩১ মার্চ, ২০২৪। তবে চলতি অর্থবর্ষে আইটি রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১ জুলাই। রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) করাটা বেশ সমস্যার, বিশেষত যাঁরা একা একাই ট্যাক্স দেন (অর্থাৎ, কোম্পানি নয়, ট্যাক্স দিতে হয় ব্যক্তি মানুষকে)। অফিস-কাছারির কাজ শেষ করে প্রয়োজনীয় নথি জোগাড় করে রিটার্ন দাখিল করাটা বেশ চাপের। এই সব করতে গিয়েই অনেকে ডেডলাইন মিস করে ফেলেন। পরে যখন রিটার্ন দাখিল করেন, তখন দিতে হয় গচ্চা।

    আরও পড়ুন: “অসমে দ্রুত বাড়ছে মুসলমান, জীবন-মরণের সমস্যা”, বললেন হিমন্ত

    রোজগারের বহরের ভিত্তিতে ঠিক হয়, জরিমানা বাবদ আপনাকে দিতে হবে ঠিক কত টাকা। কাউকে দিতে হবে হাজার টাকা, কারও ক্ষেত্রে আবার জরিমানার পরিমাণ দাঁড়াবে গিয়ে পাঁচ হাজার টাকায়। এর পর রয়েছে সুদ। তিনি কত দেরিতে রিটার্ন দাখিল করছেন, তার ওপর ভিত্তি করে দিতে হবে সুদ। মনে রাখতে হবে, যাঁদের বার্ষিক রোজগার পাঁচ লাখ টাকার নীচে, রিটার্ন দাখিলে দেরি হলে তাঁদের জরিমানা দিতে হবে এক হাজার টাকা। পাঁচ লাখ টাকার ওপর বার্ষিক আয় হলে, জরিমানার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে পাঁচ হাজার টাকা। তাই ডেডলাইন (Income Tax) পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন রিটার্ন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh: আয়কর দিতে হবে মন্ত্রীদেরই, বড় সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশ সরকারের

    Madhya Pradesh: আয়কর দিতে হবে মন্ত্রীদেরই, বড় সিদ্ধান্ত মধ্যপ্রদেশ সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয় করেন মন্ত্রীরা। আর আয়কর দেয় সরকার। এতদিন এটাই দস্তুর ছিল মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)। তবে ১৯৭২ সালের এই আইন বাতিল করতে চলেছে সে রাজ্যের বিজেপি সরকার। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যিনি আয় করবেন, ট্যাক্সের বোঝাও বইতে হবে তাঁকেই। মঙ্গলবার সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বেতন ও ভাতা বাবদ যে অর্থ মন্ত্রীরা রোজগার করবেন, তার ওপর আয়কর দিতে হবে তাঁদেরই।

    কী বললেন বিজয়বর্গীয়? (Madhya Pradesh)

    আরবান অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মন্ত্রী বিজেপির কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেন, “মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব এই পদক্ষেপের পরামর্শ দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দিয়েছিলেন যে এই করগুলি রাজ্য সরকারের দেওয়ার বদলে মন্ত্রীদেরই উচিত তাঁদের বেতন ও ভাতার ওপর আয়কর দেওয়া। রাজ্যকে এই কর দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার নিয়মটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা (Madhya Pradesh)।”

    মধ্যপ্রদেশ মিনিস্টার অ্যাক্ট

    মধ্যপ্রদেশ মিনিস্টার অ্যাক্টের ৯ কে ধারা অনুযায়ী, ‘কোনও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী বা সংসদীয় সচিবের ওপর তাঁদের প্রদেয় সমস্ত ভাতার জন্য একটি সাজানো গোছানো সুবিধার জন্য কোনও আয়কর ধার্য করা হবে না। ভাড়া দিতে হবে না এই শর্তেই বাসস্থান দেওয়া হয়েছে। এবং এই আইনের অধীনে তাঁরা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও পাবেন। একজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী বা সংসদীয় সচিব কর্তৃক প্রদেয় সর্বোচ্চ হারে কর প্রদান করবে রাজ্য সরকার।’

    আর পড়ুন: ফের গুলির লড়াইয়ে কেঁপে উঠল ভূস্বর্গ! এনকাউন্টারে খতম দুই জঙ্গি

    এই আইনের বিলোপ ঘটলে উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ, বলছেন আধিকারিকরা। তাঁদের দাবি, মন্ত্রীদের আয়কর বাবদ যে টাকা সরকারকে দিতে হয়, তা বাঁচলে উন্নয়নমূলক প্রকল্প ও জনসেবাগুলির জন্য আরও বেশি করে অর্থ বরাদ্দ করা যাবে। মধ্যপ্রদেশ সরকারের এক আধিকারিক বলেন, “মন্ত্রীরা আয়কর প্রদান করে একজন দায়িত্ববান নাগরিকের কর্তব্যের সংস্কৃতি গড়ে তুলবেন। যা সরকারের স্বচ্ছতার সঙ্গে মেলে। এটি রাজ্যের বাজেট থেকে অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ও হ্রাস করবে। অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা ও উন্নয়ন প্রকল্পগুলিতে আরও বেশি করে অর্থ বরাদ্দ করা সম্ভব হবে।” তিনি বলেন, “বর্তমানে রাজ্য আর্থিক বোঝার মধ্যে রয়েছে।”

    ২০১৯ সালে পথ দেখিয়েছিল উত্তরপ্রদেশ। ২০২২ সালের একই পথে হাঁটে হিমাচলপ্রদেশের মন্ত্রিসভাও। এবার এই দুই রাজ্যের পদাঙ্ক অনুসরণ করল পদ্ম-শাসিত মধ্যপ্রদেশও (Madhya Pradesh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share