Tag: INDEPENDENCE DAY

INDEPENDENCE DAY

  • Har Ghar Tiranga: “হর ঘর তিরঙ্গা”কে ঘিরে দুপুর পর্যন্ত প্রায় ৯ কোটি সেলফি আপলোড

    Har Ghar Tiranga: “হর ঘর তিরঙ্গা”কে ঘিরে দুপুর পর্যন্ত প্রায় ৯ কোটি সেলফি আপলোড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী তিন দিন ঘরে ঘরে তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) লাগানোর কথা বলেছিলেন। দেশের ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ চমক হল, ঘরে ঘরে লাগানো তিরঙ্গার সঙ্গে সেলফি আপলোড করা। মঙ্গলবার স্বাধীনতার দিবসে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত প্রায় ৯ কোটি পতাকা উত্তোলনের সেলফি আপলোড করা হয়েছে বলে হোম পেজ সূত্রে জানা গিয়েছে।

    হোম পেজে ঘর ঘর ত্রিরঙ্গা (Har Ghar Tringa) কর্মসূচি

    কেন্দ্রীয় সরকার একটি বিশেষ হোম পেজ তৈরি করেছে এই হর ঘর তিরঙ্গাকে (Har Ghar Tiranga) উদযাপন করার জন্য। সেখানে মোট সেলফির পরিসংখ্যান হল ৮,৮১,২১,৫৯১। দেশের ৭৭ তম স্বাধীনতার দিবসে গত ১৩ অগাস্ট থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত দেশের প্রত্যেক ঘরে ঘরে এই ত্রিবর্ণ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের বিশেষ আবেদন করে কেন্দ্রের মোদি সরকার। এই হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচিকে বিভিন্ন ভাবে মানুষ উদযাপন করেছেন। পতাকা উত্তোলন করে তার ছবি প্রকাশ করে স্বাধীনতার দিনটিকে পালন করেছেন। কেউ কেউ বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে তার সেলফি পেজে বিনিময় করেছেন। আবার কেউ কেউ জাতীয় পতাকার শুধু ছবি বিনিময় করেছেন। দেশের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলের নেতা, চলচ্চিত্র জগতের অভিনেতা অভিনেত্রী, খেলোয়াড় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ, এই পতাকা উত্তোলনের ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যেম স্বাধীনতার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, ক্রিকেট খেলোয়াড় পার্থিব প্যাটেল, অভিনেতা অনুপম খের সহ আরও অনেক তারকা এই ঘর ঘর ত্রিরঙ্গা অভিযানে যোগদান করেন। প্রত্যেকেই নিজেদের সেলফি আপলোড করেন নির্দিষ্ট হোম পেজে।

    স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা

    গত বছর দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসকে অমৃত মহোৎসব হিসেবে পালনের জন্য দেশবাসীর কাছে বিশেষ আবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২২ সালের ২২ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, এই তিরঙ্গা ঘরে ঘরে লাগানোর কথা বলেছিলেন। এই বছর ঘরে ঘরে পতাকা উত্তোলন (Har Ghar Tiranga) করে সামাজিক মাধ্যমে সেই ছবি বিনিময় করার কথাও বলেন। সেই সঙ্গে সেলফি, প্রোফাইল পিকচারে জাতীয় পতাকাকে রাখার আবেদন করেন। দিল্লির প্রগতি ময়দানে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের বিশেষ শোভাযাত্রা বের হয় গত শুক্রবার। উপ রাষ্ট্রপতি নিজে এই দিন মথুরা রোড, ভাইরোন রোড, ইন্ডিয়া গেট এবং প্রগতি ময়দানে বিশেষ শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সেলফি তুলুন আর জিতে নিন ১০ হাজার টাকার পুরস্কার। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে একটি অনলাইন সেলফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। স্বাধীনতার রঙে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করতেই এই প্রয়াস কেন্দ্রের। স্বাধীনতার অমৃতকাল উদযাপনের জন্য প্রস্তুত লালকেল্লা। ১৫ অগাস্ট লাল কেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি। স্বাধীনত দিবসে প্রায় ১,৮০০ জন ‘বিশেষ অতিথি’-কে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। সরকারের ‘জন ভাগিদারি’ উদ্যোগের অংশ হিসাবে এই পরিকল্পনা।

    ‘সেলফি প্রতিযোগিতা’র  খুঁটিনাটি

    প্রথম থেকেই মোদি সরকার স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানকে নিছক সরকারি অনুষ্ঠানের পরিসরে বেঁধে না রেখে, জনগণের অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিয়ে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকা থেকে শুরু করে সেলফি প্রতিযোগিতা, বিভিন্নভাবে সাধারণ মানুষকে এই অনুষ্ঠানে যুক্ত করা হচ্ছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে একটি অনলাইন সেলফি প্রতিযোগিতার উদ্দেশে কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প এবং উদ্যোগ নিয়ে দিল্লির ১২ টি জায়গায় ১২টি ‘সেলফি পয়েন্ট’ তৈরি করা হয়েছে। এই সব সেলফি পয়েন্টগুলিতে আমজনতা সেলফি তুলে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন। সরকারের মাইগভ (MyGov) পোর্টালে ১৫ থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে সেই সেলফি পয়েন্টে তোলা ছবি পোস্ট করতে হবে। দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক সৌধ, ঐতিহ্যকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে পয়েন্ট তোলা সেই সেলফির থেকে বেছে নেওয়া হবে সেরাদের। প্রত্যেক সেলফি পয়েন্টে তোলা একটি করে সেলফি বেছে নিয়ে মোট ১২ জনকে এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। আর যাঁরা চ্যাম্পিয়ন হবেন, তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে আর্থিক পুরস্কার। 

    ‘হরঘর তিরাঙ্গা’ প্রচার

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে ‘হরঘর তিরাঙ্গা’ প্রচারও চালু করেছে সরকার। ১৩ থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত এই প্রচারে অংশ নিতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রচারের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলগুলির প্রোফাইল ছবি বদলে, ভারতের জাতীয় পতাকার ছবি দিয়েছেন। দেশের প্রত্যেক নাগরিককেও, তাদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ডিসপ্লে পিকচার বদলে জাতীয় পতাকার ছবি দিতে অনুরোধ করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এই অনন্য প্রচেষ্টা আমাদের প্রিয় দেশ এবং আমাদের মধ্যে বন্ধনের গভীরতা বাড়িয়ে তুলবে।”

    আরও পড়ুন: আপনি সিনেপ্রেমী! দেখে নিন অগাস্টে কী কী রয়েছে আপনার জন্য?

    লাল কেল্লায় ‘বিশেষ অতিথি’

    এবার লাল কেল্লায় ‘বিশেষ অতিথি’ হিসাবে আমন্ত্রিত থাকছেন- গ্রামের সরপঞ্চ, কৃষক, উৎপাদনকারী সংগঠন প্রকল্পের প্রতিনিধিরা, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্প ও প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনার উপভোক্তা, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নির্মাণকর্মীরা, খাদি কর্মীরা এবং সীমান্তের রাস্তা নির্মাণের কাজে যাঁরা যুক্ত, অমৃত সরোবর ও হর ঘর জল যোজনার কর্মীরা এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক, নার্স থাকছেন এই তালিকায়। এবছর লালকেল্লায় সমন্বয় সাধনে থাকছে ভারতীয় সেনা। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মেজর নিকিতা নায়ের ও মেজর জসমিন কৌর প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে সহায়তা করবেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Punjab: স্বাধীনতা দিবসের আগে পঞ্জাব পুলিশের জালে জঙ্গি মডিউল, ধৃত ৩

    Punjab: স্বাধীনতা দিবসের আগে পঞ্জাব পুলিশের জালে জঙ্গি মডিউল, ধৃত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের ঠিক একদিন আগে পঞ্জাব (Punjab) পুলিশের জালে ধরা পড়ল একটি জঙ্গি মডিউল। যেখানে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে তিনটি পিস্তল। পঞ্জাবের (Punjab) ডিজি গৌরব যাদব বলেন, ‘‘এই জঙ্গি মডিউলটি চেক রিপাবলিক থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। নিয়ন্ত্রণ করতেন গুরুদেব সিং জইসেল। কানাডা ভিত্তিক একটি জঙ্গি সংগঠনের নেতা লাখভির সিং-এর নামও উঠে এসেছে। পাশাপাশি নাম উঠে এসেছে সাতবির সিং এবং আলিয়া সাত্তার নামের আরও দুইজনের।’’ জানা গিয়েছে সারহালে পুলিশ স্টেশন আক্রমণে এই জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রত্যক্ষ মদত ছিল এবং উপরোক্ত নেতারা প্রত্যেকেই বিভিন্ন পাচার কাজে যুক্ত।

    গ্রেফতার হওয়া  তিন জঙ্গির পরিচয় 

    যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের পরিচয় হল অস্মাপ্রীত সিং, প্রদীপ সিং এবং সুখমন। জানা গিয়েছে, পিস্তলের পাশাপাশি এই দলের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ৩৭,৫০০ টাকা। পঞ্জাব (Punjab) পুলিশের ডিজি একটি বিবৃতিতে একথা জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘‘বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে যে জঙ্গি সংগঠনের প্রধান গুরুদেব সিং জইসেল নতুন মডিউল খোলার কাজে অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পাঞ্জাবে এরকমই একটি গোপন খবর পেয়ে পুলিশে এদিন মাজার অঞ্চলে অপারেশন চালায়। সেখানেই গ্রেফতার করা হয় তিনজনকে।’’

    কোন কোন ধারায় মামলা দায়ের? 

    সিনিয়র পুলিশকর্তা গুরমিত সিং চৌহান বলেন,‘‘গুরুদেব সিং জয়সেইলের সঙ্গে এই জঙ্গি মডিউলের সদস্যদের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। তার নির্দেশেই কাজ করত এরা। চেক প্রজাতন্ত্র থেকে যে নির্দেশ আসতো ফোনে, সেটাকেই পালন করত জঙ্গিরা। পঞ্জাবের (Punjab) শান্তি সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট করা ছিল এদের উদ্দেশ্য।’’ অন্যদিকে পঞ্জাবের (Punjab) ডিজি আরও জানিয়েছেন যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই জয়সেইলের নির্দেশ মতো বিভিন্ন লোকের কাছে টাকা তুলত এবং অস্ত্র সংগ্রহ করত। এই জঙ্গি মডিউলের সঙ্গে কাদের কাদের যোগাযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পঞ্জাব (Punjab) পুলিশ। জানা গিয়েছে, ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৮৪, ৩৮৫, ৩৮৬, ৩৮৭, ১১৫, ১২০ (বি) তে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ২৫(৬), ২৭(৭) অস্ত্র আইনের মামলাও রজু করা হয়েছে। এছাড়াও বেআইনি কার্যকলাপের ১৩, ১৬, ১৭, ১৮, ১৮ (বি), ২০ এবং ৪০ নম্বর ধারা লাগু করা হয়েছে। এনডিপিএস আইনের ২১ এবং ২৯ নম্বর ধারাও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার পরে এই প্রথম ছত্তিশগড়ের বস্তারের আটটি মাওবাদী অধ্যুষিত গ্রামে তেরঙা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল মঙ্গলবার। গ্রামগুলি হল সিলগার, নালা, চিন্নাগেলুর, তিমেনার , মানহাকাল, হিরোলি, বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টেন্ডামার্কা। গোটা দেশ যখন ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে মশগুল, তখন প্রথম বার তেরঙা পতাকা উত্তোলন করল ছত্তিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত বলে পরিচিত বস্তার এলাকার এই গ্রামগুলি। কেন্দ্র সরকারের সক্রিয় চেষ্টায় ক্রমশ উন্নয়নের মুখ দেখছে পিছিয়ে পড়া এই গ্রামগুলি। স্বাধীনতা দিবসে পতাকা উত্তোলনে এদিন সামিল হন সাধারণ মানুষও।

    উন্নয়নের পথে সামিল মানুষ

    পুলিশের দাবি, এই গ্রামগুলির আশপাশে নতুন ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এতেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে মাওবাদীরা। ১৯৪৭-এর ১৫ অগাস্টের পর কেটে গিয়েছে প্রায় আট দশক। কিন্তু এত দিনে এক বারও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সুযোগ পাননি বিজাপুর জেলার চিন্নাগেলুর, তিমেনার এবং হিরোলি গ্রামের বাসিন্দারা। একই অবস্থা সুকমা জেলার বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টোন্ডামার্কা গ্রামেরও। বস্তার রেঞ্জের আইজি সুন্দররাজ জানিয়েছেন, এই গ্রামের বাসিন্দারা এবার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বার এমনটা হল। এছাড়া স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয় সুকমা জেলার পিডামেল, ডুব্বাকোনটা, সিলগের এবং কুন্দেদ গ্রামেও। 

    আরও পড়ুন: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, গ্রামগুলির খুব কাছাকাছি পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে সরকারি সুযোগসুবিধাও সরাসরি ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে। তাতে বঞ্চনার অভিযোগকে শূন্যে নামিয়ে আনা যাবে। যা মাওবাদীদের পিছনে ঠেলতে সাহায্য করবে। এর ফলে স্বাধীনতা দিবস এবং প্রজাতন্ত্র দিবসে কালো পতাকা উত্তোলনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তাঁর কথায়, ‘‘এর আগে প্রতি বছরই এমন দিনগুলিতে কালো পতাকা উত্তোলন করত মাওবাদীরা।’’ প্রসঙ্গত, মাওবাদীরা মনে করেন, দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষ এখনও পরাধীন। তাঁদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই বনেজঙ্গলে চলছে বলেও দাবি করে অধুনা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক সংগঠনটি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ স্বাধীন হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। তার আটশো থেকে নশো বছর আগে ধ্বংস হতে বসেছিল ভারতের সংস্কৃতি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি বেঁচে রয়েছে। মানবিক উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতি দুই ক্ষেত্রেই ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিন এমনই অভিমত পোষণ করলেন আধ্যাত্মিক নেতা সদগুরু (Sadguru)।

    সদগুরুর বক্তব্য

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এদিন কোয়েম্বাতুরের ঈশা যোগ সেন্টারে ভাষণ দিচ্ছিলেন সদগুরু। সেখানেই তিনি বলেন, “আটশো থেকে নশো বছর আগে আমরা বিপন্ন হতে বসেছিলাম। যা এই গ্রহের আর কোনও দেশকে হতে হয়নি। আমরা যখন গণহত্যার কথা বলি, তখন আমরা চেঙ্গিশ খানের কথা বলি, আমেরিকার উপজাতি অথবা আফ্রিকার মানুষদের ক্রীতদাসে পরিণত করার কথা বলি কিংবা অ্যাডফ হিটলার যেভাবে মানুষ নিধন যজ্ঞ করেছিলেন, তার কথা বলি। কিন্তু আমি আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই এই বলে যে, ভারতের মতো আর কোনও দেশকেই এভাবে বিধ্বস্ত হতে হয়নি।”

    ‘জীবন্ত স্পিরিট’

    ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়েও কীভাবে ভারত তার সংস্কৃতিকে ধরে রাখল, সে ব্যাখ্যাও এদিন দিয়েছেন সদগুরু (Sadguru)। তিনি বলেন, “এ দেশে অনেক কিছুই ঘটেছে। তা সত্ত্বেও দেশবাসী তাঁদের স্পিরিটটাকে ধরে রেখেছিলেন। তবে এই স্পিরিট দেশবাসীর ফাইটিং স্পিরিট নয়। এটা ভারতের একটা সুন্দর প্রকৃতি। এটা একটা জীবন্ত স্পিরিট। সচরাচর দেশবাসী তাঁদের মধ্যে ফাইটিং স্পিরিট পুষে রাখেন। তবে আমরা যাঁরা ভারতবাসী, আমাদের মধ্যে কোনও ফাইটিং স্পিরিট নেই। আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে চাই না। আমরা শুধু চাই বাঁচতে, প্রত্যেককে বাঁচতে দিতে।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    সদগুরু বলেন, “এটা এমন একটা জাতি, যা সর্বদা সভ্যতাকেই আঁকড়ে ধরে, বিশ্বকে আঁকড়ে ধরে। ভারত এটা করে তার সংস্কৃতি দিয়ে, তার সঙ্গীত দিয়ে, তার বিজ্ঞান দিয়ে, তার বাণিজ্য দিয়ে এবং সর্বোপরি তার আধ্যাত্মিক পদ্ধতি দিয়ে। এই পথেই আমরা বিশ্বকে প্রভাবিত করি।” তিনি (Sadguru) বলেন, “তাই স্বাধীনতার এই পুণ্য দিনে আসুন আমরা শপথ নিই আমরা যেন অন্তর্ভুক্তিকরণ করতে পারি। এবং এভাবেই বিশ্বনেতা হতে পারি। এমন একটা জাতি গঠন করতে পারি, যারা কেবল মানব কল্যাণের কথাই ভাববে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি।” মঙ্গলবার ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এবার ১০তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দিলেন মোদি।

    ডেস্টিনেশন ২০৪৭

    এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি। এ ব্যাপারে আমাদের ধারাবাহিক রেকর্ড রয়েছে। এই হচ্ছে নতুন ভারত। আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। ইয়ে ভারত না রুখতা হ্যায়, না ঠকতা হ্যায়, না হাঁফতা হ্যায়, আউর না হি হারতা হ্যায় (আজকের ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, হাঁপিয়ে ওঠে না অথবা হেরে যায় না)।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের লক্ষ্য হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। স্বাধীনতার শতবর্ষেই এটা হবে। আগামী পঁচিশ বছরের মধ্যে আমরা অবশ্যই ঐক্যের মন্ত্রের দিকে এগোব।”

    ‘এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল’

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমরা যখন নতুন পার্লামেন্ট ভবন গড়ার সিদ্ধান্ত নিই, তখন অনেকে অনেক কথা বলেছিলেন। কিন্তু আমাদের সরকার সেই ভবন তৈরি করেছে। গত পঁচিশ বছর ধরে নয়া পার্লামেন্ট ভবনই ছিল গোটা দেশের আলোচনার বিষয়বস্তু। কিন্তু এই মোদি, আমরা নয়া পার্লামেন্ট ভবন গড়ে তোলার কাজ শেষ করেছি নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে চলেছে।” প্রসঙ্গত, গত ২৮ মে নয়া পার্লামেন্ট ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সংসদের দুই সভা লোকসভা ও রাজ্যসভায় এই মর্মে প্রস্তাব পাশ করে সরকার। ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    আমেদাবাদের সবরমতি আশ্রমে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ পালনের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২১ সালের ১২ মার্চ তিনি ওই ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরকে ‘অমৃত কাল’ হিসেবে পালনের কথাও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে দিল্লির ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তার পর থেকে দেশে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত দখল করছে পঞ্চম স্থান। যে জায়গাটা এতদিন দখল করেছিল ইংল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরও ফের লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি। ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে  দেওয়া ভাষণে এমনই প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কণ্ঠে। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে যে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসতে চলেছে, বারে বারে তা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর মুখে ফের একবার শোনা গেল সেই সুর-ঝঙ্কার।

    ‘জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি’

    তিনি বলেন, “আপনাদের দেশের উপলব্ধি, দেশের সংকল্প, গৌরবের কথা আপনাদের সামনে প্রস্তুত করব। আমি জনগণের জন্যই বেঁচে রয়েছি, জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি, জনগণের জন্যই পরিশ্রম করি। দেশবাসী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য আমি দেশের কাজ করি, তা নয়, দেশকে আমি পরিবার ভাবি, তা-ই করি। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণের জন্য সেবক, দারোয়ান হয়েই থাকতে চাই।” দুর্নীতি, পরিবারবাদ এবং তুষ্টিকরণের রাজনীতি যে দেশের শত্রু, এদিনের বক্তৃতায় তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “দুর্নীতি, পরিবারবাদ ও তুষ্টিকরণের রাজনীতি আমাদের দেশের শত্রু। এই তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। ভারতকে বিশ্বপিতা করার সংকল্প পূরণ করতে হবে, চোখে চোখ রেখে তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। দুর্নীতি দেশের ক্ষতি করেছে। পরিবারবাদ জনগণের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। তুষ্টিকরণ আমাদের দেশের বদনাম করেছে।”

    কংগ্রেসকে খোঁচা

    কংগ্রেসের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর খোঁচা, “ওদের লক্ষ্য হল দলের জন্য, দলের দ্বারা আর দলের জন্য কাজ করা।” ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৫জি-র লক্ষ্য পূরণে সমর্থ হয়েছে। এবার ৬জি পালন করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংসদ করার কথা দিয়েছিলাম। সময়ের আগেই নতুন সংসদ ভবন তৈরি হয়েছে। এই ভারত আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। সংকল্প পূরণের পথে এগিয়ে চলে। এই ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, পরাজিত হয় না।”

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারত পুরনো ভাবনা ছেড়ে লক্ষ্য স্থির করে লক্ষ্য পূরণের দিকে এগিয়ে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ লালকেল্লা থেকে আপনাদের সাহায্য, আশীর্বাদ নিতে এসেছি। গত কয়েক বছরে দেশকে যা বুঝেছি, তার থেকে বলছি, আজ স্বাধীনতার অমৃতকালে আমাদের শপথ নিতে হবে, ১০০ বছর স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় ভারতের জাতীয় পতাকা বিশ্বভারতের জাতীয় পতাকা হবে। আমাদের দেশ বিশ্বভারত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে উঠে এল মণিপুর প্রসঙ্গ। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মণিপুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশের উত্তরপূর্ব, বিশেষ করে মণিপুরে বিগত কয়েক দিন ধরে হিংসা হয়েছে। সেখানে মা-বোনদের সম্মানহানি হয়েছে। তবে কয়েকদিন ধরে সেখানে শান্তি ফিরেছে। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শান্তি বজায় রাখার জন্য এবং সেখানকার সমস্যা মেটাতে এক সঙ্গে কাজ করবে। দেশবাসী মণিপুরের পাশে রয়েছে। শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।”

    শান্তিতেই সমাধানের পথ 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ওঁদের পাশে রয়েছে এবং থাকবে। গোটা দেশ মণিপুরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা ওখানে (মণিপুরে) শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাস্তা বের করব। আপনাদের আবেদন মণিপুরে শান্তি বজায় রাখুন। শান্তিতেই সমাধানের পথ বের হবে।” মণিপুরের (PM Modi) ঘটনা যে লজ্জাজনক, বাদল অধিবেশনেও লোকসভায় সেকথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “এই ঘটনায় গোটা দেশের মাথা নত হচ্ছে। মণিপুরে মা-বোনদের অসম্মান যারা করেছে, তারা রেহাই পাবে না। মহিলাদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। আমি দেশের সমস্ত মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাব, তাঁরা যেন রাজ্যে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখেন।”

    ‘মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই’

    প্রধানমন্ত্রী এও বলেছিলেন, “অপরাধীকে কঠিনতম শাস্তি দেওয়ার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার উভয়েই যা কিছু সম্ভব, তা করেছে। আমি মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আগামী সময় মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই। আমি মহিলা ও মণিপুরের কন্যা-সহ রাজ্যের সমস্ত মানুষকে বলতে চাই যে দেশ আপনাদের সঙ্গে রয়েছে।” 

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, মেইতেই ও কুকিদের সংঘর্ষের জেরে অশান্তির আগুন লাগে চিত্রাঙ্গদার দেশ মণিপুরে। তফশিলি জাতির মর্যাদা দেওয়ার (PM Modi) দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছিলেন মেইতেইরা। তার জেরেই ৩ মে শুরু হয় সংঘর্ষ। পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু বাড়ি। মৃত্যুও হয়েছে শতাধিক মানুষের। জখমও হয়েছেন বহু মানুষ। ভাঙচুর, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তার পরেই ধীরে ধীরে আয়ত্ত্বে আসে পরিস্থিতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Putin on India: ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন

    Putin on India: ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) শুভেচ্ছা বার্তায় ভারতের ভূয়সী প্রশংসা করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। স্বাধীনতা দিবসে ভারতীয় নেতৃত্ব ও জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “অনুগ্রহ করে ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী উপলক্ষে আন্তরিক অভিনন্দন গ্রহণ করুন। কয়েক দশক ধরে ভারত অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সর্বজন স্বীকৃত সাফল্য অর্জন করেছে। বিশ্ব মঞ্চে নিজের অধিকারেই ভারত যথাযথভাবে মর্যাদা উপভোগ করে এবং বিশ্বের সমস্যা সমাধানে গঠনমূলক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”  

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার সঙ্কটের জন্যে রাশিয়াকেই দায়ী করল যুক্তরাষ্ট্র, কেন?

    পুতিন লেখেন, “আমি নিশ্চিত যে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা জোরদার করার স্বার্থে যৌথভাবে আমরা আমাদের জনগণের সুবিধার জন্য আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ককে আরও উন্নত করে তুলব।”  

    পুতিন বলেন, “রুশ-ভারত (Russia) সম্পর্ক আরও বিকশিত হচ্ছে। মস্কো এবং নয়াদিল্লি সফলভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যৌথভাবে সহযোগিতা করছে।” একই সঙ্গে জাতিসংঘ, ব্রিকস, এসসিওসহ অন্যান্য বহুপাক্ষিক বৈঠকে দু দেশের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুতিন। দু দেশের জনগণের সম্পর্ক আরও মজবুত করার কথাও এদিন বলেন পুতিন। 

    আরও পড়ুন: ইউক্রেনের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা! শান্তি রক্ষায় এগিয়ে আসুক দুপক্ষ, আর্জি ভারতের

    পুতিন বলেছেন, “রাশিয়া এবং ভারতের একে অপরকে সহযোগীতায় প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও অর্থনীতি, শান্তিপূর্ণ পরমাণু ও মহাকাশ অনুসন্ধান, শিক্ষা ও সংস্কৃতি আত্মবিশ্বাসের সাথে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমাদের ভারতীয় বন্ধুদেরকে তাঁদের জাতীয় ছুটির দিনে অভিনন্দন জানাই। আমরা আপনাদের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং নতুন সাফল্য কামনা করি!” রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সুস্বাস্থ্য এবং সাফল্যও কামনা করেছেন রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন।     

  • Modi: দেশকে লুট করলে খেসারত দিতে হবে! দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা মোদির

    Modi: দেশকে লুট করলে খেসারত দিতে হবে! দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা (Red Fort) থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। সোমবার সকাল ৭টা ৩৩ মিনিটে লালকেল্লায় ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। ভাষণের শেষলগ্নে দুর্নীতি নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন তিনি।  প্রধানমন্ত্রীর সাফ বার্তা, দেশকে দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে। দেশের প্রভূত ক্ষতি করছে দুর্নীতিও। দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে দুর্নীতি দূর করার পক্ষে সওয়াল করেন তিনি। তাঁর কথায়, “অনেকে দুর্নীতিতে যুক্ত থাকায় জেলে রয়েছে। তাও তাদের আলোচনা চলছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের প্রতি কড়া মনোভাব দেখাতে হবে। দেশের টাকা লুঠ করে লুকিয়ে রাখা হচ্ছে। তাই দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে হবে।” স্বাধীনতা দিবসের দিন প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি, “প্রভাবশালীরাও বাঁচতে পারবেন না। যারা ব্যাংকের সম্পত্তি নিয়ে পালিয়েছিল তারা জেলে। যারা লুট করেছে তাদের সমস্ত সম্পদ ফেরাতে হবে।”

    প্রধানমন্ত্রীর কথায়, দেশে গরিবরা থাকার জায়গা পাচ্ছেন না, আর এক শ্রেণির মানুষের চুরি করা টাকা রাখার জায়গা কুলোচ্ছে না। মোদি বলেন, ‘‘দেশের পরিস্থিতি ভাল নয়। ভারতের মতো গণতন্ত্রে যেখানে মানুষ প্রত্যেক মুহূর্তে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করছে, যেখানে একদল মানুষের থাকারই জায়গা নেই, সেখানে আর একটি দল চুরি করা মাল রাখার জায়গা পাচ্ছে না।’’ মোদি অবশ্য তাঁর বক্তৃতায় কোনও বিশেষ রাজ্য, বা নেতা বা মন্ত্রীর নাম করেননি।

    আরও পড়ুন: ‘আগামী ২৫ বছরে উন্নত দেশের রূপ নেবে ভারত’! জানেন লাল কেল্লায় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের পূর্ণশক্তি দিয়ে লড়াই করতে হবে। গত আট বছরে আমরা সে কাজে সফলও হয়েছি।’’ মোদির কথায়, ‘‘‘ডিরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার’-এর সাহায্যে আধার-মোবাইল এবং অন্য আধুনিক ব্যবস্থা প্রয়োগ করে লক্ষ কোটি টাকা ভুল হাতে যাওয়া থেকে বাঁচানো গিয়েছে। এমনকি, সেই টাকা দেশের ভাল কাজে ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’’

    মোদি বলেছেন, ‘‘যারা আগের সরকারে ব্যাঙ্ক লুট করে পালিয়ে গিয়েছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে করে টাকা ফেরানোর চেষ্টা করছে সরকার। যাঁরা দেশের টাকা চুরি করেছেন, তাঁদের টাকা ফেরাতে বাধ্য করা হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভারত কড়া অবস্থান নিচ্ছে। দেখে ভাল লাগছে, এখন দেশে দুর্নীতি-বিরোধী একটা মনোভাবও তৈরি হয়েছে।’’ কিন্তু তাঁর অনুযোগ, অনেকে দুর্নীতি নিয়ে সরব হলেও কেউ কেউ দুর্নীতিবাজদের ‘সমর্থন’ও করছেন। যা কোনও দেশে শোভা পায় না।

LinkedIn
Share