Tag: INDEPENDENCE DAY

INDEPENDENCE DAY

  • Independence Day 2022: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সংগ্রামী যোদ্ধাদের সেরা কিছু উক্তি একনজরে দেখে নিন

    Independence Day 2022: ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসে ভারতের সংগ্রামী যোদ্ধাদের সেরা কিছু উক্তি একনজরে দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত জুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। দেশের সব প্রান্তে তেরঙা পতাকা উড়িয়ে এই বিশেষ দিনটি আড়ম্বরের সাথে পালন করে সাধারণ মানুষ। স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে চলছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে নানা অনুষ্ঠানের। তারই একটি হল আজাদি কা অমৃত মহোৎসব (Azadi Ka Amrit Mahotsav)। এই অনুষ্ঠান পালন করতে দেশের প্রতিটি নাগরিককে আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। 

    অনেক সংগ্রাম, রক্তক্ষয় ও অশ্রুজলের মধ্যে দিয়ে প্রায় দুশো বছরের পর পরাধীনতার হাত থেকে আমরা মুক্তি পেয়েছি। বহু ভারতীয়ের দীর্ঘ এবং কঠিন সংগ্রামের পর ১৯৪৭ সালের ১৫ ই অগাস্ট আমাদের দেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ব্রিটিশদের হাত থেকে দেশকে স্বাধীন করতে হাজার হাজার মানুষ প্রাণ দিয়েছেন। সেই বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবদান কখনও ভোলার নয়। স্বাধীনতা দিবসের মত এই বিশেষ দিনে এমনই কিছু বীরের উক্তি মনে করা যাক একনজরে।

    “নির্দয় সমালোচনা এবং স্বাধীন চিন্তা, বিপ্লবী চিন্তার দুটি প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য।” – ভগৎ সিং

    “চোখের বদলে চোখ সমগ্র বিশ্বকে অন্ধ করে দেবে।” – মহাত্মা গান্ধী

    “পুঁজিবাদী সমাজের শক্তিগুলিকে যদি নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তাহলে ধনীরা আরও ধনী এবং দরিদ্ররা আরও দারিদ্রতার স্বীকার হবে।” – জওহরলাল নেহরু

    “কোনো সম্প্রদায়ের অগ্রগতি আমি সেই সম্প্রদায়ের নারীর অগ্রগতির নিরিখে পরিমাপ করি।” – ভীম রাও আম্বেদকর

    “অন্যায় ও অন্যায়ের সাথে আপস করাটাই যে সবচেয়ে বড় অপরাধ, একথা ভুললে চলবে না। এই চিরন্তন সত্যি মনে রাখবে: কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হবেই।” – সুভাষ চন্দ্র বসু

    “শত্রুর গুলির সম্মুখীন আমরাই হব, স্বাধীন ছিলাম, স্বাধীনই থাকবো” – চন্দ্র শেখর আজাদ

    “আমাদের হৃদয় ত্যাগের আবেগে পূর্ণ, খুনীদের বাহুতে কতটা জোড়, সেটাই দেখার বিষয়” – রামপ্রসাদ বিশমিল

    “স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার এবং আমি সেটা অর্জন করবই” – বাল গঙ্গাধর তিলক

    “আমরা গভীর আন্তরিকতা, বক্তৃতায় আরও সাহস এবং কর্মে আন্তরিকতা চাই।” – সরোজিনী নাইডু

    “চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
        জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
        আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী
        বসুধারে রাখে নাই খণ্ড ক্ষুদ্র করি,
        যেথা বাক্য হৃদয়ের উৎসমুখ হতে
        উচ্ছ্বসিয়া উঠে, যেথা নির্বারিত স্রোতে
        দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায়
        অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়,
        যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি
        বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি,
        পৌরুষেরে করে নি শতধা, নিত্য যেথা
        তুমি সর্ব কর্ম চিন্তা আনন্দের নেতা,
        নিজ হস্তে নির্দয় আঘাত করি, পিতঃ;
        ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত॥” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

  • Nupur Sharma: খুনের ভার পড়েছিল নূপুর শর্মাকে! উত্তর প্রদেশ পুলিশের জালে জঙ্গি

    Nupur Sharma: খুনের ভার পড়েছিল নূপুর শর্মাকে! উত্তর প্রদেশ পুলিশের জালে জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) ঠিক আগেই জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার যুবক। শুক্রবার উত্তর প্রদেশ পশ্চিমের সাহারানপুর (Saharanpur) জেলা থেকে জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammad) ও তেহরিক-ই-তালিবান (Tehreek-e-Taliban ) জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগ রয়েছে এই সন্দেহে গ্রেফতার করা হয় বছর পঁচিশের ওই যুবককে।

    উত্তর প্রদেশ পুলিশের (UP Police) দাবি, ওই যুবককে গ্রেফতার করায় ফাঁস হল বড়সড় নাশকতার ছক। পুলিশের দাবি, জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার হওয়া ওই যুবককে  বিজেপির সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে খুনের দায়িত্ব দিয়েছিল পাক জঙ্গিরা। পুলিশ জানিয়েছে, সাহারানপুরের কুন্দাকালা গ্রামের ওই বাসিন্দার নাম মহম্মদ নাদিম। পুলিশের দাবি, নূপুরকে হত্যা করতে পাকিস্তানের জইশ-ই-মহম্মদের এক চাঁই ওই যুবককে দায়িত্ব দিয়েছিল বলে স্বীকারও করেছে নাদিম। সে তার আরও কয়েকজন সহযোগীর নামও জানিয়েছে পুলিশকে। তাদের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি।

    আরও পড়ুন : হাতে ১১ ইঞ্চি লম্বা ছুরি! নূপুর শর্মাকে খুনের উদ্দেশে ভারতে পাক যুবক

    প্রসঙ্গত, হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে বিজেপি সাসপেন্ড করে দলের মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে। তার পরেও এক শ্রেণীর দুষ্কৃতী তাণ্ডব চালায় দেশের বিভিন্ন অংশে। টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ, বিজেপির পার্টি অফিসে হামলা সবই হয়েছে। দিন দুই হাত গুটিয়ে বসে থাকার পর পথে নামে পুলিশ। তার পরেই নিয়ন্ত্রণে আসে পরিস্থিতি। সেই নূপুরকেই খুন করতে ওই যুবককে দায়িত্ব দিয়েছিল জঙ্গিরা।

    উত্তর প্রদেশ পুলিশ জানিয়েছে, ২০১৮ সাল থেকে পাকিস্তানি জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে নাদিমের। জইশ-ই-মহম্মদ ও তেহরিক-ই-তালিবান দুই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গেই যুক্ত ছিল সে। তার ফোনের কল রেকর্ড খতিয়ে দেখে পুলিশ জেনেছে, অস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য পাকিস্তান ও সিরিয়াও যেতে বলা হয়েছিল তাকে। কীভাবে আইইডি তৈরি করতে হয়, ফোনের মাধ্যমে তাকে তার কৌশলও শিখিয়েছিল জঙ্গিরা। পুলিশের দাবি, তার ফোন থেকে উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন চ্যাট এবং ভয়েস বার্তায়ও জইশ এবং তেহরিক-ই-তালিবানের সঙ্গে তার যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। শুধু তাই নয়, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও পাক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখত নাদিম। উত্তর প্রদেশ পুলিশের এডিজিপি প্রশান্ত কুমার বলেন, নাদিমের কাছ থেকে দুটি সিম কার্ড এবং বিভিন্ন ধরনের বোমা তৈরির কৌশল লেখা কিছু কাগজপত্রও বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতা দিবসে হামলার ছক! উত্তরপ্রদেশে ধৃত আইএস জঙ্গি

     

  • India at 75: স্বাধীনতা দিবসের দিন শুনে দেখুন এই গানগুলি

    India at 75: স্বাধীনতা দিবসের দিন শুনে দেখুন এই গানগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ২০০ বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীন হয় ভারত। এ বছর স্বাধীনতার ৭৫ বছর পালন করবে দেশ। প্রতিটি দেশবাসীর কাছে অত্যন্ত গর্বের দিন। বছরের এই দিনটি দেশবাসীর কাছে কোনও উৎসবের থেকে কম না। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলতে থাকে স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন। 

    বছরের এই দিনটিকে কেন্দ্র করে জড়িয়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি গান। যে সমস্ত দেশনায়কেরা নিজেদের জীবনের পরোয়া না করে দেশের জন্য শহিদ হয়েছেন, তাঁদের স্মরণার্থে বহু গান রচিত হচ্ছে ভিন্ন ভাষায়, ভিন্ন সুরে। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেখে নিন, সেরা দেশাত্মবোধক গানগুলি (Patriotic Songs)।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে গাড়িতে পতাকা লাগানোর কথা ভাবছেন? তাহলে আগে জানুন এই নিয়ম

    অ্যায়ে মেরে ওয়াতানকে লোগো

    লতা মঙ্গেশকরের কন্ঠে এই গানে আজও দেশবাসী আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। গানটি লিখেছেন কবি প্রদীপ, সুর দিয়েছেন সি রামচন্দ্র। ১৯৬২ সালে ভারত- চিন যুদ্ধে দেশের যে জওয়ানরা প্রাণ দিয়েছেন তাঁদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে এই জ্ঞান লেখা হয়েছিল। 

    দিল দিয়া হ্যায় জান ভি দেঙ্গে, কার্মা

    ‘আইকনিক’ বলিউডি গানগুলির মধ্যে এটি অন্যতম। ছবিটিতে অভিনয় করেছেন দীলিপ কুমার, নুতন, জ্যাকি শ্রফ, অনিল কাপুর, নাসিরুদ্দীন শাহ। ১৯৮৬ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। গানটি শুনে এখনও দেশপ্রেমীদের মন উদ্বেলিত হয়।

    আরও পড়ুন: জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন? জানুন কী করবেন আর কী করবেন না 

    মা তুঝে সালাম, বন্দে মাতারাম

    এ আর রহমান কখনও আমাদের নিরাশ করেন না। মেহবুবের লেখা এই গানটি বন্দেমাতরম অ্যালবামে ১৯৯৭ সালে মুক্তি পায়। ‘নন ফিল্মি’ এই অ্যালবামটি সেই সময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। 

    রঙ দে বসন্তি, রঙ দে বসন্তি  

    রঙ দে বসন্তির এই টাইটেল ট্র্যাকটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। স্বাধীনতা দিবসের দিন শোনার মতো এই গানের জুড়ি মেলা ভার। এ আর রহমানের সুরে গানটি গেয়েছেন ডালের মেহেন্দি এবং কেএস চিত্রা। 

    কান্ধো সে মিলতে হ্যায় কান্ধে, লক্ষ্য 

    লক্ষ্য সিনেমার বহু জনপ্রিয় গানের মধ্যে এটাও একটি। ২০০৪ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন ঋত্বিক রোশন, প্রীতি জিন্টা। ১৯৯৯ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের ওপর তৈরি। 

    আয়ে ওয়াতান, রাজী 

    এই গানে চোখের জল পড়বে না, এরম মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। রাজী সিনেমায় গানটি গেয়েছেন অরিজিত সিং এবং সুনিধি চৌহান। গানের একটি লাইন “ম্যায় যাহা রাহু, জাহামে ইয়াদ রাহে তু”- ভারতীয়দের ‘ভারত’ -এর প্রতি গর্ব বোধ জাগিয়ে তোলে। তারা যেখানেই যাক, ভারত মনে থাকবেই। 

    চাক দে ইন্ডিয়া, চাক দে ইন্ডিয়া

    ‘কুছ কারিয়ে’ – গানের এই অংশটা অনুপ্রেরণা দিয়েছে বহু মানুষকে। সিমিত আমিনের নির্দেশনায় ‘চক দে ইন্ডিয়া’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন শাহরুখ খান। চক দে ইন্ডিয়া সিনেমাটিই  শুধু নয়। ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এই সিনেমার গানগুলিও। 

    অ্যায়সা দেশ হ্যায় মেরা, ভীর যারা 

    ভীর যারা -র এই গানটির মাধ্যমে পাকিস্তান এবং ভারত সংস্কৃতিগতভাবে আলাদা হয়েও কতটা এক, তা দেখানো হয়েছে।  

     

  • Goa BJP: গোয়া পঞ্চায়েতে বিপুল জয় বিজেপির, গেরুয়া শিবিরে খুশির হাওয়া

    Goa BJP: গোয়া পঞ্চায়েতে বিপুল জয় বিজেপির, গেরুয়া শিবিরে খুশির হাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) প্রাক্কালে ফের সুখবর গেরুয়া শিবিরে! গোয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Goa Panchayat Elections)  বিপুল জয় পেল বিজেপি (BJP)। লোকসভা, বিধানসভার পর জয়ের ধারা অব্যাহত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও। রাজ্যের ১৮৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat) মধ্যে ১৪০টির রশি গিয়েছে পদ্ম নেতৃত্বের হাতে।

    ১০ অগাস্ট ভোট হয়েছিল রাজ্যের উত্তর গোয়া জেলার ৯৭টি ও দক্ষিণ গোয়া জেলার ৮৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ১ হাজার ৪৬৪টি আসনে। ভোট পড়েছিল ৭৯ শতাংশের কাছাকাছি। নির্বাচনের আগেই অবশ্য উত্তর গোয়ায় ৪১টি ও দক্ষিণ গোয়ায় ২৩টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছিলেন পদ্ম প্রার্থীরা। শুক্রবার শুরু হয়েছে গণনা। ফল প্রকাশিত হলে দেখা যাচ্ছে, হাজারখানেক আসনে জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থীরা। বিপুল জয়ের জন্য গোয়ার বাসিন্দাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাবন্ত (Pramod Sawant)। তিনি বলেন, ১০ তারিখে গোয়ার ১৮৬টি পঞ্চায়েতে ভোট হয়েছিল। ফল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। আমরা ১৪০টি আসনে জয়ী হয়েছি। বিধানসভা, লোকসভার পর পঞ্চায়েতেও জয় পেয়েছি আমরা। এতে প্রমাণ হয় আমরা জনগণের জন্য কাজ করছি। তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত আমাদের এই ফলে খুশি হবেন কেন্দ্রীয় কমিটি। বিজেপির গোয়া রাজ্য সভাপতি সদানন্দ শেট তানাভাদে (Sadanand Shet Tanavade) বলেন, এই প্রথম গোয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোনও একটি রাজনৈতিক দল এত বেশি আসনে জয়ী হয়েছে। বিজেপির এই জয় ঐতিহাসিক। তিনি বলেন, নির্বাচনের এই ফলে এটা প্রমাণিত হয় যে বিধানসভা ভোটের তুলনায় আমাদের প্রতি মানুষের সমর্থন বেড়েছে।

    আরও পড়ুন :বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই হয় গোয়া বিধানসভা নির্বাচন। গোয়া বিধানসভার ৪০টি আসনের মধ্যে ২০টিতে জয়ী হয়ে সরকার গড়ে পদ্ম-পার্টি। ওই নির্বাচনে গোয়া দখলে মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতানেত্রীরা। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া বাবুল সুপ্রিয়কেও পদ্ম শিবিরের বাড়া ভাতে ছাই দিতে পাঠিয়েছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। বার দুয়েক গোয়া উড়ে গিয়েছিলেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। কংগ্রেস ভাঙিয়ে তৃণমূল গড়ে বিজেপিকে মাত দিতে চেয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। ভোটের ফল প্রকাশের পর দেখা যায় মুখ পুড়েছে জোড়াফুল শিবিরের। তবে বিধানসভা নির্বাচনে খালি হাতে ফিরতে হলেও, পঞ্চায়েতে একটি আসনে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল নেত্রী রাখি নায়েক। দক্ষিণ গোয়া জেলার নেত্রাবলী থেকে জয়ী হয়েছেন রাখি।

    আরও পড়ুন : বিজেপি যুবনেতা খুনের ঘটনায় তদন্তে এনআইএ! জানুন কেন

  • Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    Independence Day Wish: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে মহাকাশ থেকে এল স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা! দেখুন সেই ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে মহাকাশ (Space) থেকেও এল স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) আগাম শুভেচ্ছা! এই শুভেচ্ছা এসেছে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (International Space Station) বা আইএসএসের (ISS) থেকে। শুভেচ্ছা বার্তার সেই ভিডিয়ো নিজেদের ট্যুইটার (Twitter) থেকে পোস্ট করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (Indian Space Research Organization) বা ‘ইসরো’ (ISRO)। এর পাশাপাশি ‘ইসরো’-র (ISRO) তরফেও ট্যুইট (Tweet) করে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে আইএসএস-কে।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ২০২৩ সালেই মহাকাশে পাড়ি দেবে ইসরোর ‘গগনযান’, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    ইতালির মহাকাশচারী সামান্থা ক্রিস্টোফোরেত্তি (Italian astronaut Samantha Cristoforetti) ভারতের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে মহাকাশ থেকেই ভারতের জন্য এই শুভেচ্ছাবার্তাটি পাঠিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ইসরো কে শুভেচ্ছা জানিয়ে তার আরও উন্নতি এবং সফলতা কামনা করেছেন তিনি। আবার ২০২৩ সালে ভারতের ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের  ‘গগনযান’ (Gaganyaan) মিশন যেন সফল হয় সেই কথাও জানিয়েছেন সামান্থা। ভিডিওতে তিনি আইএসএ, নাসা এবং অন্যান্য সমস্ত আন্তর্জাতিক পার্টনারদের পক্ষ থেকেও ইসরোকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, তাঁদের লক্ষ্য হল ইসরোর সঙ্গে সুদৃঢ় সম্পর্ক স্থাপন করে একসঙ্গে মহাকাশের বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যাওয়া। এই ভিডিওটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তরঞ্জিত সিং সাধুও শেয়ার করেছেন। তিনি এই ভিডিওটি ভারতের মহাকাশ গবেষণার জনক, বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মবার্ষিকীতে ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এই এক মিনিট তেরো সেকেন্ডের ভিডিওতে সামান্থা পৃথিবীর উপর পর্যবেক্ষণ করার মিশনে ইসরো এবং নাসার একসঙ্গে কাজ করার কথাও বলছেন। আবার মহাকাশ গবেষণার জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থা যে ইসরোর সঙ্গে পার্টনারশিপ বাড়াচ্ছে, সে কথাও জানা গিয়েছে এই ভিডিও-এর মাধ্যমে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং গত মাসেই জানিয়েছেন, ‘গগনযান’-এর প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং পরের বছরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানো হবে। এই মিশনের আগে দুটো ট্রায়াল করা হবে, যার মধ্যে প্রথম ট্রায়ালে কোনও মানুষ থাকবে না, দ্বিতীয়টায় মহিলা রোবট পাঠানো হবে যার নাম ‘ব্যোমমিত্রা’ (Vyommitra)। এই ট্রায়াল সফল হলেই ফাইনাল মিশনে ভারতীয় মহাকাশচারীরা মহাকাশের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেবেন। ২০২৩ সালে ইসরোর এই গগনযান মিশন যদি সফল হয়, তবে আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের পর ভারতের নাম যুক্ত হবে।

     

     

  • Independence Day 2022: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?

    Independence Day 2022: স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা তো তুললেন, কিন্তু পতাকা ভাঁজ করার সঠিক নিয়ম জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day 2022) দেশ জুড়ে উত্তোলিত হয়েছে জাতীয় পতাকা (National Flag)। এবার দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হল। তাই এই দিনটি বিশেষভাবে পালন করার জন্যে কেন্দ্রীয় সরকার একাধিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর একটি বিশেষ কর্মসূচি হল ‘হর ঘর তেরঙা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযান। সেখানে দেশের সবাইকে জাতীয় পতাকাকে সম্মান জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল পিকচার অথবা ঘরে লাগিয়ে ছবি তুলতে বলা হয়েছিল। তাই প্রতিবারের তুলনায় এবারে বেশিই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল।

    তবে পতাকা উত্তোলন তো করেছেন, কিন্তু জানেন কি পতাকাকে এবারে কীভাবে ভাঁজ করে রাখবেন? স্বাধীনতা দিবস পেরোনোর পর প্রতি বছরেই দেখা যায় জাতীয় পতাকার অবমাননা হতে। পতাকাকে প্রায়ই মাটিতে ধুলোয় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাই জাতীয় পতাকার অবমাননা রুখতে এবার বিশেষ উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক। জাতীয় পতাকাকে কী ভাবে সম্মানের সঙ্গে ভাঁজ করে রাখতে হবে, তার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফে। জাতীয় পতাকাকে কীভাবে ভাঁজ করে রাখবেন, তা নিয়ে মন্ত্রকের অফিসিয়াল ট্যুইটার থেকে শেয়ারও করা হয়েছে। আসুন দেখে নেওয়া যাক জাতীয় পতাকা ভাঁজ করার পদ্ধতি।

    আরও পড়ুন: ৫ কোটিরও বেশি সেলফি ‘হর ঘর তিরঙ্গা’-র ওয়েবসাইটে, দাবি কেন্দ্রের

    কীভাবে জাতীয় পতাকা ভাঁজ করবেন?

    • জাতীয় পতাকাকে হরাইজন্টালি বা অনুভূমিকভাবে রাখতে হবে।
    • সাদা অংশের নীচে পতাকার গেরুয়া এবং সবুজ অংশ ভাঁজ করতে রাখতে হবে।
    • তার পর সাদা অংশকে এমন ভাবে ভাঁজ করতে হবে যাতে, কেবল মাত্র পতাকার অশোকচক্র আর গেরুয়া, সবুজ দাগটি দেখা যায়।
    • এটিকে এমনভাবে ভাঁজ করতে হবে যাতে এটি দেখতে স্কোয়ারের মত হয় ও গেরুয়া এবং সবুজ অংশের সঙ্গে অশোক চক্রটিও সম্পূর্ণ ভাবে দেখা যায়।
    • এরপর দুহাতে তুলে নিয়ে সে ভাবেই তা কোনও পরিষ্কার স্থানে রাখতে হবে।

    [tw]


    [/tw]

    পতাকা ক্ষতিগ্রস্থ হলে কী করা উচিত? 

    আবার অনেক ক্ষেত্রে ভুলবশত যদি পতাকা মাটিতে পড়ে যায় বা তাতে নোংরা লেগে যায়, তার ক্ষেত্রেও বিশেষ নিয়ম রয়েছে। ব্যবহার এবং উত্তোলনের পর ক্ষতিগ্রস্ত পতাকাগুলোকে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কাগজের পতাকার ক্ষেত্রেও একইরকম করতে হবে। আবার পতাকা দিয়ে কোনও কিছু ঢাকা দেওয়া যাবে না। কোনও কিছু ধরার জন্য পতাকা ব্যবহার যাবে না। একে কস্টিউমের মত পরাও উচিত না। কোনও যানবাহনে, স্মৃতিস্তম্ভে, বিল্ডিং-এ পতাকা লাগানো নিয়মের বিরুদ্ধে। পতাকায় যেন কোনও নোংরা না লাগে, কিন্তু নোংরা লেগে তা ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে।

     

  • 75th Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে এবার লালকেল্লায় কোন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা? জানুন  

    75th Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে এবার লালকেল্লায় কোন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা? জানুন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর (75th Independence) পূর্তি  উৎসব। পালিত হবে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। এই উপলক্ষে সেজে উঠেছে দিল্লির লালকেল্লা (Red Fort)। স্বাধীনতা দিবসেব ঢের আগেই আক্ষরিক অর্থেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে লালকেল্লা। স্বাধীনতা দিবসে এই লালকেল্লা থেকেই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জানা গিয়েছে, এবারের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতের সংখ্যা হাজার সাতেক। তাঁদের নিরাপত্তার গড়ে তোলা হয়েছে বহুস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। বসানো হয়েছে হাজার হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা। মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী,  অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সজ্জিত বিশেষ বাহিনীও। অনুষ্ঠান স্থলের প্রতিটি এন্ট্রি পয়েন্টে বসানো হয়েছে ফেসিয়াল রিকগনিশন সিস্টেম। স্বাধীনতা দিবসে অন্তত ১০ হাজার সশস্ত্র পুলিশ কর্মী ঘিরে থাকবে লালকেল্লা চত্বর। জাতীয় পতাকা উত্তোলন না হওয়া পর্যন্ত লালকেল্লার আশপাশের ৫ কিলোমিটার এলাকাকে ঘোষণা করা হয়েছে নো কাইট ফ্লাইং জোন। ৪০০ কাইট ক্যাচার ও ফ্লায়ারও মোতায়েন করা হয়েছে। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার তরফে অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেমও ইনস্টল করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতা-৭৫ এর সংকল্প হোক আত্মনির্ভর ভারত

    জানা গিয়েছে, প্রতিটি এন্ট্রি পয়েন্টে থাকবেন একজন করে আইপিএস পদমর্যাদার আধিকারিক। দিল্লির স্পেশাল পুলিশ কমিশনার দীপেন্দ্র পাঠক জানান, ইতিমধ্যেই দিল্লি জুড়ে জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। লাঞ্চ বক্স, জলের বোতল, রিমোট চালিত গাড়ির চাবি নিয়ে অনুষ্ঠান স্থলে প্রবেশ করা যাবে না। তিনি জানান, অনুষ্ঠান শেষ না পর্যন্ত কেউ ঘুড়ি, বেলুন কিংবা চিনে লণ্ঠন ওড়ালে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। দিল্লি পুলিশের ওই আধিকারিক জানান, বিভিন্ন জায়গায় কাইট ক্যাচার বসানো হয়েছে। এই কাইট ক্যাচারগুলি কোনও ঘুড়ি, বেলুন কিংবা চিনা লণ্ঠন অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছানোর আগেই ধরে ফেলবে। জানা গিয়েছে, লালকেল্লার অনুষ্ঠান যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেজন্য বসানো হচ্ছে রাডারও। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে পুলিশি পেট্রোলিং বাড়ানো হয়েছে। এলাকার হোটেল, গেস্টহাউস, পার্কিংলট এবং রেস্তঁরাগুলি নিয়মিত পরীক্ষা করা চলছে। এলাকার ভাড়াটে এবং বাইরে থেকে আসা লোকজন সম্পর্কেও নেওয়া হচ্ছে পুঙ্খানুপুঙ্খ খোঁজখবর।

    আরও পড়ুন : মমতার স্বাধীনতা প্রোফাইলে নেহরু বাদ, এলেন সর্দার প্যাটেল, অরবিন্দ

     

  • Bengaluru Idgah Maidan: স্বাধীনতা দিবসে ইতিহাস, ইদগাহ ময়দানে উড়ল তেরঙা  

    Bengaluru Idgah Maidan: স্বাধীনতা দিবসে ইতিহাস, ইদগাহ ময়দানে উড়ল তেরঙা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে মর্যাদার সঙ্গে পালিত হল স্বাধীনতার (Independence) পঁচাত্তর বছর পূর্তি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ডাকে পালিত হয়েছে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচিও। স্বাধীনতা দিবসে সর্বত্রই উত্তোলন করা হয়েছে জাতীয় পতাকা (National Flag)। ছোট জনপদেও পালিত হয়েছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব (Azadi Ka Amrit Mahotsav)। স্বাধীনতার ৭৬ তম বর্ষে সৃষ্টি হল আরও একটি ইতিহাসের। সেটি হল, এই প্রথম জাতীয় পতাকা উড়ল কর্নাটকের বেঙ্গালুরুর ইদগাহ ময়দানে (Idgah Maidan)। স্বাধীনতার পর এই প্রথম এখানেও স্বাড়ম্বরে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস।

    স্বাধীনতা দিবসে দেশের সর্বত্র জাতীয় পতাকা উড়লেও, এতদিন এই পতাকা ওড়ানো হত না বেঙ্গালুরুর এই ইদগাহ ময়দানে। কারণ এই ময়দানের দখলদারি নিয়ে বিতর্ক থাকায় এতদিন এখানে জাতীয় পতাকা ওড়ানো হত না। ছামারাজপতের এই ইদগাহ ময়দানের মালিকানা কার, তা নিয়ে ছিল বিতর্ক। তাই স্বাধীনতা দিবসে অতি ছোট মহল্লায় জাতীয় পতাকা উড়লেও, এই ময়দানে উড়ত না। এতদিন এ নিয়ে কেউ কোনও উচ্চবাচ্য না করলেও, সম্প্রতি স্থানীয় কয়েকটি গোষ্ঠী ঘোষণা করে, স্বাধীনতা দিবসে এই ইদগাহ ময়দানে উড়বে জাতীয় পতাকা। মর্যাদার সঙ্গে পালিত হবে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস। ঠিক হয়, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন রাজস্ব দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পর্যায়ের কোনও আধিকারিক। সেই মতো স্বাধীনতা দিসবের আগেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা তল্লাট। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে মোতায়েন করা হয় র‌্যাফ, সিটি আর্মড রিজার্ভ এবং কর্নাটক স্টেট রিজার্ভ পুলিশ। তার পরেই ওড়ে তেরঙা পতাকা।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও প্রাসঙ্গিক শ্রী অরবিন্দর জীবনদর্শন! আজ তাঁর ১৫০তম জন্মজয়ন্তী

    কেন এতদিন এই ময়দানে উত্তোলন করা হত না জাতীয় পতাকা? জানা গিয়েছে, কর্নাটক স্টেট ওয়াকফ বোর্ড ১৯৬৫ সালের একটি গেজেট নোটিফিকেশন দেখিয়ে দাবি করে, জমিটি ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি। যদিও ১৯৭৪ সালের সিটি সার্ভে রেকর্ড এবং অন্যান্য সিভিক রেকর্ড অনুযায়ী দেখা যায়, জমিটি একটি খেলার মাঠ। সম্প্রতি কর্নাটক স্টেট ওয়াকফ বোর্ডের দাবি খারিজ করে দেয় সিটি সিভিক বডি বৃহৎ  বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকে (Brihat Bengaluru Mahanagara Palike)। তারা জানিয়ে দেয়, জমিটি কর্নাটক সরকারের রাজস্ব দফতরের। তার পরেই অবসান হয় কয়েক দশক ধরে চলা বিতর্কের। পালিত হয় স্বাধীনতা দিবস।

    আরও পড়ুন :ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন

  • Independence Day: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কামানেই উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব

    Independence Day: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কামানেই উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর স্বাধীনতা দিবস (Independence Day) উপলক্ষে হয় একুশবার তোপধ্বনি (Gun Salute)। এ বছরও হবে। এতদিন বিদেশে তৈরি কামানেই দাগা হত তোপ। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে এবার পালিত হচ্ছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। এবারও ১৫ অগাস্ট (15th August) স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচিতে দাগা হবে তোপ। এবারই প্রথমবার ওই তোপধ্বনি হবে ভারতে তৈরি হাউইৎজার (Howitzer) কামানে। প্রতিরক্ষা সচিব অজয় কুমার জানান, ঐতিহ্যবাহী ব্রিটিশ কামানের পাশাপাশি এবার ভারতে তৈরি হাউইৎজার কামানও ব্যবহার করা হবে তোপধ্বনিতে।

    জানা গিয়েছে, ভারত সরকারের মেইড ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের অধীনে তৈরি হয়েছে এই কামান। আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পের অধীনে দেশের প্রতিরক্ষা খাতকে আরও স্বাবলম্বী করে তুলতে চাইছে কেন্দ্র। ২০১৩ সালে ডিআরডিও-র আর্টিলারি গান সিস্টেম প্রকল্প শুরু হয়েছিল। পুরানো কামানের বদলে নয়া ১৫৫ মিলিমিটারের কামান নিয়ে আসার জন্য চালু করা হয়েছিল এই প্রকল্প। ভারত ফোর্জ লিমিটেড ও টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস লিমিটেডের সঙ্গে মিলে ডিআরডিও এই হাউইৎজার কামান তৈরি করে। ৪৮ কিমি দূর পর্যন্ত লক্ষ্য ভেদ করতে পারে এই কামান। স্বাধীনতা দিবসের দিন লালকেল্লায় ভারতীয় সেনার গান স্যালুটে ব্যবহৃত হবে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ওই কামান। অজয় কুমার জানান, ডিআরডিও-র পুণের আর্মামেন্ট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এস্টাবলিশমেন্টের একটি বিশেষ দল এই গান স্যালুট পরিচালনা করবে।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই হাউইৎজার কামান বিশ্বের অন্যতম সেরা। অক্সিলারি পাওয়ার মোড, স্বয়ংক্রিয় নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা, ওয়্যারলেস স্টেট অব দ্য আর্ট কমিউনিকেশন সিস্টেমও রয়েছে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই কামান। এর মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন প্রতিটি এটিএজিএস বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযোগ ও সমন্বয় বজায় রাখতে পারে। রাতের অন্ধকারেও যাতে শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করা যায়, সেজন্য প্রয়োজনীয় নাইট ভিশন প্রযুক্তিও রয়েছে এই কামানে। এককথায়, অনবদ্য এই কামানেই এবার উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব।

     

  • National Flag: জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন? জানুন কী করবেন আর কী করবেন না

    National Flag: জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন? জানুন কী করবেন আর কী করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর পূর্তি। পালিত হবে ছিয়াত্তরতম স্বাধীনতা দিবস। স্বাধীনতার (Independence Day) পঁচাত্তর বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে চলছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে নানা অনুষ্ঠানের। তারই একটি হল আজাদি কা অমৃত মহোৎসব (Azadi Ka Amrit Mahotsav)। এই অনুষ্ঠান পালন করতে দেশের প্রতিটি নাগরিককে আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সম্প্রতি মন কী বাত অনুষ্ঠানে এনিয়ে ঘোষণাও করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। পালন করতে বলেন হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচিও। এই কর্মসূচি রূপায়ণ করতে জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলনে নিয়ে আসা হয়েছে বেশ কিছু বদল।

    অগাস্টের প্রথম সপ্তাহেই সংশোধন করা হয়েছে ভারতীয় পতাকা বিধি ২০২২। ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া ২০২২ এর দ্বিতীয় ভাগের ২.২ অনুচ্ছেদের ১১ নম্বর ধারা অনুযায়ী জাতীয় পতাকা যে কোনও ভারতীয় নাগরিকের বাড়িতে যে কোনও সময়ই তোলা যেতে পারে। রাতের বেলায়ও। তবে এই পতাকার আকার বড় হতে হবে। ছেঁড়া পতাকা কখনওই উত্তোলন করা যাবে না। আগে নিয়ম ছিল, সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্তই কেবল জাতীয় পতাকা তোলা যাবে। পলিয়েস্টারের তৈরি কিংবা মেশিনে তৈরি পতাকা উত্তোলনের অনুমতি ছিল না। এখন হাতে বা মেশিনে তৈরি সব ধরনের পতাকাই তোলা যাবে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতা দিবসের উৎসবে ভিড় এড়িয়ে চলুন, সতর্ক করল কেন্দ্র

    জেনে নিন জাতীয় পতাকা তোলার সময় কী করবেন, আর কী করবেন না। হাতে কাটা, বোনা, মেশিনে তৈরি করা তুলো, সিল্ক বা খাদির পতাকা উত্তোলন করা যাবে। কোনও অবস্থায়ই জাতীয় পতাকা মাটিতে রাখা যাবে না। পতাকায় কোনও অক্ষর লেখা যাবে না। জাতীয় পতাকার রংয়ের পোশাক কখনওই পরা উচিত নয়। বাণিজ্যিকভাবে এই পতাকা ব্যবহার করা যাবে না। বিকৃত পতাকা উত্তোলন করা যাবে না। জাতীয় পতাকার সঙ্গে অন্য কোনও পতাকা থাকলে, জাতীয় পতাকার স্থান হবে সবার ওপরে। যে দণ্ডে জাতীয় পতাকা থাকবে, সেখানে অন্য কোনও পতাকা রাখা যাবে না। পতাকার গেরুয়া রং সব সময় ওপরে থাকবে। ছেঁড়া কিংবা বিবর্ণ পতাকা উত্তোলন করা যাবে না। কোনও ব্যক্তির মৃতদেহের সঙ্গে কফিনে কিংবা চিতায় জাতীয় পতাকা দেওয়া যাবে না। পতাকার সঠিক অনুপাত হল ৩.২। জাতীয় পতাকার যেন অর্ধেক উত্তোলন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পতাকার শীর্ষে কোনও কিছুই রাখা যাবে না। এমনকী ফুলের মালাও।

    আরও পড়ুন : খুনের ভার পড়েছিল নূপুর শর্মাকে! উত্তর প্রদেশ পুলিশের জালে জঙ্গি

     

LinkedIn
Share